শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৭, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ২০:১৪, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল

অনলাইন ভার্সন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল

প্রতি বছরের মতো আমাদের মাঝে এবারও ফিরে এলো শান্তি ও মুক্তির দূত মহানবী (সা.)-এর জন্মের মাস রবিউল আউয়াল। এই মাস আমাদের মহানবী (সা.)-এ ধরায় আগমনের শুভ সংবাদ দেয়। বয়ে আনে সব মুসলিমের অন্তরে অফুরন্ত আনন্দ। এ মাসে মহানবী (সা.) সুখ, শান্তি ও ঐক্য-সম্প্রীতির স্বর্গীয় সমাজ প্রতিষ্ঠার সুদৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে প্রেরিত হয়েছিলেন। এসেছিলেন মহান প্রভুর রাজ্যে তাঁর বিধান প্রতিষ্ঠার সুমহান দায়িত্ব নিয়ে। তাই এ মাসে তাঁর আদর্শ অনুসরণই হবে আমাদের আনন্দের মূল উৎস। তাঁর আদর্শ অনুসরণে দুর্ভেদ্য প্রাচীরের মতো দাঁড়াতে পারে একটি জাতি। একমাত্র তাঁর অনুসৃত আদর্শই সর্বস্তরের মানবের ইহ ও পরকালের চিরকল্যাণ বয়ে আনতে পারে। উপহার দিতে পারে আনন্দময় জীবন, বিনয়ী ও আত্মত্যাগী মানব, শ্রেণিহীন-বৈষম্যহীন নির্মল স্বাচ্ছন্দ্য সমাজ। মদিনায় ইসলামি সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে মহানবী (সা.) তা দেখিয়ে গেছেন সবার চোখে আঙুল দিয়ে। প্রায় দেড় হাজার বছর আগের কাহিনি, যুগের নামটাই ছিল অন্ধকার জাহেলি সমাজ। মনুষ্যত্ববিবর্জিত বিশ্ববাসীর পাশবিক জীবনের ভয়াবহ বিভীষিকা ও তাদের অমানবিক তাণ্ডবলীলায় বিধ্বস্ত হচ্ছিল জগতের প্রতিটি অঞ্চল। নারীর ছিল না দাবি জ্ঞাপনের সামান্যতম অধিকার। খুন, ধর্ষণ ছিল ওই সমাজে নিত্যদিনের খবর। নগণ্যতম বিষয় নিয়ে হানাহানি-মারামারি চলত যুগ যুগ ধরে। অসহায় মানবতার বুকফাটা রুদ্ধশ্বাসের মধ্য দিয়ে যেন প্রতিভাত হচ্ছিল, ‘হে আমাদের প্রভু! আমাদের এই অত্যাচারী জনপদ থেকে মুক্তির ব্যবস্থা করুন! আর আমাদের জন্য আপনার পক্ষ থেকে পথপ্রদর্শক ও সাহায্যকারী প্রেরণ করুন!’ (আননিসা-৭৫)

সুখ-শান্তি, ঐক্য, সম্প্রীতি ও স্বাচ্ছন্দ্যময় স্বর্গীয় সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মহান প্রভু প্রেরণ করেন মানবতার নবী মুক্তির দূত মুহাম্মদ (সা.)-কে। মহানবী (সা.) ইসলামের অমৃত সুধা পৌঁছে দেন ঘরে ঘরে। ঘোর অমানিশা কাটিয়ে ঐশী জ্যোতিতে আলোকোজ্জ্বল করেছিলেন গোটা সমাজটাকে। নৈতিক অবক্ষয়ের চরম বিপর্যয় রোধ করে, সুখ-শান্তিপূর্ণ একটি সমাজ উপহার দিয়েছিলেন তিনি। তাঁর আনীত মহামুক্তির পয়গাম ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বজুড়ে। শত বছরের নৈরাজ্যপূর্ণ ওই বিশ্বে প্রবাহিত হয়েছিল ঐক্য-সম্প্রীতি ও সুখ শান্তির ফল্গুধারা। দলে দলে মানুষ এসে তাঁর পতাকাতলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়তে আরম্ভ করে। তাদের হানাহানি সেদিন রূপ নেয় ভালোবাসায়, কপটতা পাল্টে আসে উদারতা, নিজে না খেয়ে অপরকে খাওয়ানোর শিক্ষাও তারা পেয়েছিল। পেয়েছিল বিনয় ও আত্মত্যাগের পরম শিক্ষা। প্রতিশোধের পরিবর্তে ধৈর্য, সহনশীলতা এবং ক্ষমা করার আদর্শ। শত বছরের শত্রুও সেদিন পরিণত হয়েছিল আপন বন্ধু হিসেবে।

রসুলে খোদা (সা.) একদিকে ছিলেন দিশাহারা মানবজাতির সার্বিক কল্যাণের খোদায়ী রাহবার। অপরদিকে ছিলেন গণমানুষের মৌলিক চাহিদা এবং আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধানকারী মহান রাষ্ট্রনায়ক-খলিফাতুল্লাহ। এমনিভাবে রণক্ষেত্রে ছিলেন সেনাধ্যক্ষ সিপাহসালার। সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজে ছিলেন নিবেদিত সমাজসেবক। পারিবারিক সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় ছিলেন অসাধারণ গৃহকর্তা। মানবকল্যাণে তিনি ছিলেন দরদিপ্রাণ। এককথায় জীবনের সর্বক্ষেত্রে তিনি গড়েছিলেন আপামর বিশ্ববাসীর জন্য এক অনন্য আদর্শ। যেখানে অন্যায় নেই। উগ্রতা নেই, শোষণ-নিপীড়ন নেই। নেই স্বজনপ্রীতি ও প্রতিশোধের জঘন্য প্রবণতা। আছে শুধু বিনয়, আত্মত্যাগের বিস্ময়কর কাহিনি, ধৈর্য-সহনশীলতার সচিত্র উদাহরণ। আর উদারতার নির্মল আদর্শ। মহান প্রভুর ঘোষণা- ‘আর তোমরা সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা আল্লাহ তোমাদিগকে দান করেছেন। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে, অতঃপর আল্লাহ তোমাদের মনে সম্প্রীতি দান করেছেন। ফলে এখন তোমরা তাঁর অনুগ্রহের কারণে পরস্পর ভাই ভাই হয়েছ।’ (আলে ইমরান-১০৩)

ইসলাম ধর্ম সংস্কারমূলক উদ্যোগকে সমর্থন করে। সমর্থন করে সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষের মননশীলতা এবং আখলাক-চরিত্র উন্নয়নে সব সংস্কারমূলক কার্যক্রম। অন্যায়, অনাচার, জুলুম-অত্যাচার ও দুর্নীতি বর্জন করে দিনবদলের কথা বলে ইসলাম। দেয় সব রকম অন্ধকার থেকে আলোর দিকে সংস্কারের নির্দেশনা। মহান প্রভু ঘোষণা করেন, যারা ইমান আনে আল্লাহ তাদের অভিভাবক, তিনি তাদের অন্ধকার থেকে বের করে আলোতে নিয়ে যান। আর যারা আল্লাহকে অস্বীকার করে তাদের অভিভাবক তাগুত (মাফিয়া সম্রাট)। তারা তাদের আলো থেকে অন্ধকারে নিয়ে যায়। (সুরা আল বাকারা-২৫৭)  মহানবী (সা.) ছিলেন সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ সংস্কারক। মানুষের মনমানসিকতা, চিন্তাচেতনা ও আচার-আচরণ, শিষ্টাচার ও পারস্পরিক অধিকার সমুন্নত করার ক্ষেত্রে তাঁর সংস্কার ছিল অবিস্মরণীয়।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
সর্বশেষ খবর
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা