শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০০, শুক্রবার, ১২ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক পরিবর্তন

মুসলিমদের দিকে ঝুঁকছে বিজেপি, হিন্দুদের প্রতি নরম মমতা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা:
অনলাইন ভার্সন
মুসলিমদের দিকে ঝুঁকছে বিজেপি, হিন্দুদের প্রতি নরম মমতা

এতদিন ধরে কট্টর হিন্দুত্ববাদী দল হিসাবেই পরিচিতি পেয়ে আসছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। অন্যদিকে মুসলিম তোষণ রাজনীতির অভিযোগ উঠে আসছিল মমতা ব্যনার্জির দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। কিন্তু সাম্প্রতিককালে পশ্চিমবঙ্গের এই দুইটি রাজনৈতিক দলের সেই চিরাচরিত রীতি থেকে সরে আসার ইঙ্গিত মিলেছে। রাজ্যের মুসলিমদের মন পেতে এবার কট্টর হিন্দুত্ববাদী অবস্থান থেকে সরে আসছে বিজেপি। আর দীর্ঘদিনের মুসলিম তোষণ নীতির অভিযোগ ঝেড়ে ফেলে হিন্দুদের দিকে ঝুঁকছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। সামনেই রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট, আগামী বছর দেশটিতে লোকসভার নির্বাচন-একে সামনে রেখেই এখন থেকেই নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান পরিবর্তনের লক্ষ্যে দুইটি রাজনৈতিক দলই সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছে। 

মুসলিম সমাজের কাছে নিজেদের ভাবমূর্তি ফেরাতে গতকাল বৃহস্পতিবার কলকাতার মহম্মদ আলি পার্কে বিশাল সমাবেশের আয়োজন করেছিল বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চা। যদিও এই সভার প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন সদ্য তৃণমূল ছেরে বিজেপিতে যোগ দেওয়া মুকুল রায়। এছাড়াও ওই সমাবেশে হাজির ছিলেন দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, দলের সংখ্যালঘু মোর্চার প্রধান আবদুল রশিদ আনসারি সহ মুসলিম নেতারা। 

সমাবেশ থেকে সংখ্যালঘুদের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেসের সরকারকে অবহেলা-বঞ্চনার অভিযোগ তুলে দিলীপ ঘোষ বলেন ‘আমি দেখতে চাই তিনি (মমতা) ও তাঁর সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য কি কি উন্নয়ন করেছে। গত ছয় বছরে মুসলিমদের জন্য কি পদক্ষেপ নিয়েছেন, মুসলমানদের কয়টা চাকরি হয়েছে?’

দিলীপের বক্তব্য, ‘নির্বাচন সামনে আসলেই তিনি (মমতা) বিজেপি নেতাদের ভিলেন বানিয়ে মুসলিমদের ত্রাতা হিসাবে নিজেকে জাহির করতে চান’। মমতাকে খোঁচা দিয়ে তিনি জানান, ‘কেবল ইমাম, মোয়াজ্জিনদের ভাতা দিয়ে আর হিজাব পরে মুসলমানদের উন্নয়ন হয় না। এ করে সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়ানো যায় বা সাময়িক ভোট পাওয়া যায় কিন্তু প্রকৃত উন্নয়ন হয় না’। 

২০১৪ সালের মে মাসে দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদির সরকার আসার পর থেকে উন্নয়নের যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে তা উল্লেখ করে দিলীপ ঘোষ বলেন, মুসলিমদের উন্নয়নের ব্যাপারে বিজেপি সবসময়ই ঐকান্তিক-আমরা ‘সবার সাথে উন্নয়ন’এর ব্যাপারে বিশ্বাসী। 

অন্যদিকে সভা থেকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী-কে নিশানা করে মুকুল রায় বলেন, ‘তিনি (মমতা) বলেছেন তিন তালাক বিরোধী বিল ভুলে ভরা...কিন্তু কেন এটা ভুল সেটা তিনি (মমতা) ব্যাখ্যা করেন নি। সংসদে যখন এই বিলটি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল তার দল তখন নীরব ছিল’। রাজ্যের কয়েক লাখ বেকার যুবককে চাকরি দিয়েছেন বলে মমতা যে দাবি করেন সে প্রসঙ্গে মুকুল বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই কাদের কাদের চাকরি দেওয়া হয়েছে..তার তালিকা আমাদেরকে দেওয়া হোক’। 

মুকুলের দাবি ‘মহারাষ্ট্র, গুজরাট ও উত্তরপ্রদেশের মুসলিমরা বিজেপিকে সমর্থন করছে। তারা এও নিশ্চিত করেছে যে পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরাও আগামী নির্বাচনে গেরুয়া শিবিরের প্রতি তাদের সমর্থন জানাবে’।

মুসলিম নেতা আবদুল রশিদ আনসারিও অভিযোগ তুলে জানান, ‘কংগ্রেস, বামফ্রন্ট, তৃণমূল কংগ্রেস-কেউই রাজ্যের সংখ্যালঘুদের জন্য কিছুই করেনি’। 

কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজনতৈকি পরিস্থিতির এই পরিবর্তন কেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন পুরোটাই ভোট ব্যাংক কেন্দ্রিক! ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ মুসলিম। সেক্ষেত্রে নির্বাচনের ক্ষেত্রে মুসলিমরা সবসময়ই একটা বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। আর প্রতিটি রাজনৈতিক দলই জানে যে ক্ষমতায় থাকতে গেলে এই ভোটটি অত্যন্ত জরুরী। আর সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বিগত বামফ্রন্ট সরকার এই ভোট ব্যাংক নিজেদের দিকে টানতে নানা কৌশল নিয়েছিলেন। বর্তমানে মমতার সরকারও সুকৌশলে সেই কাজ করেছে। আবার হাত গুটিয়ে বসে নেই বিজেপিও। 

৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়ে ২০১১ সালে রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পরের বছর ২০১২ সালেই মুসলিমদের কাছে পেতে একাধিক পদক্ষেপ নেয় মমতার সরকার। ওই বছরের এপ্রিলেই ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের জন্য মাসিক ভাতা, তাদের সন্তানদের জন্য বিনামূল্যে জমি ও শিক্ষা দানের ঘোষণা করেন তিনি। নিজেকে মুসলিম দরদী প্রমাণ করতে সেসময় থেকেই বড় বড় হোর্ডিং’এ মাথায় হিজাব পড়া মমতা সহ তাঁর দলের অন্য নেতাদের মাথা ঢাকা ও দুই হাত জোড়া করা প্রার্থনার ছবিতে ঢেকে যায় কলকাতার ব্যস্ততম এলাকাগুলি। যা আজও দেখা যায় অনেক জায়গাতেই। মমতার এই মাথা ঢাকা ছবি নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিরোধীরাও। তাদের অভিমত এটা সংখ্যালঘু তোষণ ছাড়া কিছুই নয়। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে মুসলিম তোষণ নয়, মমতার ওই ছবি ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবেশই বহন করে। 

কিন্তু মমতার এই মুসলিম প্রীতির ফলে রাজ্যের একটা অংশ যে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে-সেটা সাম্প্রতি উপ-নির্বাচন (সবং কেন্দ্রে)-ই প্রমাণ। তাই নিজেদের গা থেকে ‘সংখ্যালঘু তোষণ’ শব্দবন্ধনী কৌশলে সরিয়ে রেখে এবার হিন্দুদের কাছে টানতে কৌশল নিয়েছে তাঁর সরকার। তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ‘বাক্ষ্মণ ও পুরোহিত সম্মেলন’-যেটা এতদিন বিজেপির মজ্জাগত ছিল। গত সপ্তাহেই দলের তরফে বীরভূম জেলার বোলপুরে প্রায় ১৫০০ পুরোহিতকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তাদের প্রত্যেককে গীতা, শাল, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব ও সারদা মা’এর একটি করে ছবি তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এছাড়া হিন্দুদের তুষ্ট করতেই বিভিন্ন জেলা সফরে গিয়ে মন্দির, মঠ-পরিদর্শন করছেন মমতা। অতি সম্প্রতি ‘গঙ্গাসাগর’ মেলা তীর্থযাত্রীদের দুর্ঘটনার কথা মাথায় রেখে তীর্থযাত্রীদের ব্যক্তিগত ‘জীবন বীমা’ করার ঘোষনা দিয়েছেন তিনি। গতকালও মেলার তীর্থযাত্রীদের শুভ যাত্রার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে ট্যুইট করেছেন মমতা। 

একদিকে তৃণমূল যেমন হিন্দুদের কাছে টানতে ময়দানে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, বিজেপিও তাদের গায়ের ওপর থেকে মুসলিম বিদ্বেষী তকমা ঝেড়ে ফেলতে জোর কদমে উঠে পড়ে লেগেছে। তারা বুঝেছে যে শুধুমাত্র হিন্দু ভোটের ওপর ভর করে পশ্চিমবঙ্গ দখল করা যাবে না। আর একথা মাথায় রেখেই সংখ্যালঘুদের দিকে মুখ ঘুরিয়েছে গেরুয়া শিবির। তাছাড়া তৃণমূল ছেরে মুকুলের বিজেপিতে যোগদানের পর থেকেই এই ধারা অব্যাহত। সম্প্রতি তাদের শক্তি বৃদ্ধি করেছে ইশরাত জাহান। তিন তালাক নিষিদ্ধ করার দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে মামলাকারী চার নারীর মধ্যে একজন হলেন এই ইশরাত। তাঁর মতো একজন নারীকে দলে অন্তর্ভুক্তির মধ্যে দিয়ে দল বুঝিয়ে দিতে চায় যে তারা মুসলিম অছ্যুত নয়। 

এদিকে তৃণমূলের এই হিন্দু প্রীতি নিয়ে কটাক্ষ করেছে রাজ্যের বিরোধী দলের নেতারা। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আবদুল মান্নান জানান ‘ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা দ্বারা পরিচালিত রাজনীতিটা একটা বিপজ্জনক প্রবণতা এবং এটা দীর্ঘদিন দিন ধরে চলা রাজ্যের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে নষ্ট করে দেবে’। 

আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বামেরাও। সিপিআইএম-এর এমএলএ সুজন চক্রবর্তী বলেছেন ‘পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল ও বিজেপির এই প্রতিদ্বন্দ্বীমূলক সাম্প্রদায়িকতার ফল মারাত্মক হতে পারে। তৃণমূল সংখ্যালঘু মৌলবাদকে প্রশয় দিচ্ছে আর বিজেপি সংখ্যাগুরু সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশয় দিচ্ছে। তৃণমূল এখন হিন্দুত্ব দিয়েই বিজেপিকে পরাস্ত করে নিজেদের ভাবমূর্তি উদ্ধারের খেলায় মেতেছে’। 

যদিও তৃণমূলের সিনিয়র নেতা ও সাংসদ সৌগত রায় জানিয়েছেন বিভিন্ন সম্প্রদায়কে নিয়ে একসাথে চলাটাই তৃণমূলের নীতি। এর সাথে কোন একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে তুষ্ট করার বিষয় জড়িত নয়’।


বিডি প্রতিদিন/১২ জানুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম