শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০০, শুক্রবার, ১২ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক পরিবর্তন

মুসলিমদের দিকে ঝুঁকছে বিজেপি, হিন্দুদের প্রতি নরম মমতা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা:
অনলাইন ভার্সন
মুসলিমদের দিকে ঝুঁকছে বিজেপি, হিন্দুদের প্রতি নরম মমতা

এতদিন ধরে কট্টর হিন্দুত্ববাদী দল হিসাবেই পরিচিতি পেয়ে আসছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। অন্যদিকে মুসলিম তোষণ রাজনীতির অভিযোগ উঠে আসছিল মমতা ব্যনার্জির দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। কিন্তু সাম্প্রতিককালে পশ্চিমবঙ্গের এই দুইটি রাজনৈতিক দলের সেই চিরাচরিত রীতি থেকে সরে আসার ইঙ্গিত মিলেছে। রাজ্যের মুসলিমদের মন পেতে এবার কট্টর হিন্দুত্ববাদী অবস্থান থেকে সরে আসছে বিজেপি। আর দীর্ঘদিনের মুসলিম তোষণ নীতির অভিযোগ ঝেড়ে ফেলে হিন্দুদের দিকে ঝুঁকছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। সামনেই রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট, আগামী বছর দেশটিতে লোকসভার নির্বাচন-একে সামনে রেখেই এখন থেকেই নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান পরিবর্তনের লক্ষ্যে দুইটি রাজনৈতিক দলই সভা-সমাবেশ করে যাচ্ছে। 

মুসলিম সমাজের কাছে নিজেদের ভাবমূর্তি ফেরাতে গতকাল বৃহস্পতিবার কলকাতার মহম্মদ আলি পার্কে বিশাল সমাবেশের আয়োজন করেছিল বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চা। যদিও এই সভার প্রধান উদ্যোক্তা ছিলেন সদ্য তৃণমূল ছেরে বিজেপিতে যোগ দেওয়া মুকুল রায়। এছাড়াও ওই সমাবেশে হাজির ছিলেন দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, দলের সংখ্যালঘু মোর্চার প্রধান আবদুল রশিদ আনসারি সহ মুসলিম নেতারা। 

সমাবেশ থেকে সংখ্যালঘুদের প্রতি রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেসের সরকারকে অবহেলা-বঞ্চনার অভিযোগ তুলে দিলীপ ঘোষ বলেন ‘আমি দেখতে চাই তিনি (মমতা) ও তাঁর সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য কি কি উন্নয়ন করেছে। গত ছয় বছরে মুসলিমদের জন্য কি পদক্ষেপ নিয়েছেন, মুসলমানদের কয়টা চাকরি হয়েছে?’

দিলীপের বক্তব্য, ‘নির্বাচন সামনে আসলেই তিনি (মমতা) বিজেপি নেতাদের ভিলেন বানিয়ে মুসলিমদের ত্রাতা হিসাবে নিজেকে জাহির করতে চান’। মমতাকে খোঁচা দিয়ে তিনি জানান, ‘কেবল ইমাম, মোয়াজ্জিনদের ভাতা দিয়ে আর হিজাব পরে মুসলমানদের উন্নয়ন হয় না। এ করে সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়ানো যায় বা সাময়িক ভোট পাওয়া যায় কিন্তু প্রকৃত উন্নয়ন হয় না’। 

২০১৪ সালের মে মাসে দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদির সরকার আসার পর থেকে উন্নয়নের যে প্রকল্প নেওয়া হয়েছে তা উল্লেখ করে দিলীপ ঘোষ বলেন, মুসলিমদের উন্নয়নের ব্যাপারে বিজেপি সবসময়ই ঐকান্তিক-আমরা ‘সবার সাথে উন্নয়ন’এর ব্যাপারে বিশ্বাসী। 

অন্যদিকে সভা থেকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী-কে নিশানা করে মুকুল রায় বলেন, ‘তিনি (মমতা) বলেছেন তিন তালাক বিরোধী বিল ভুলে ভরা...কিন্তু কেন এটা ভুল সেটা তিনি (মমতা) ব্যাখ্যা করেন নি। সংসদে যখন এই বিলটি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল তার দল তখন নীরব ছিল’। রাজ্যের কয়েক লাখ বেকার যুবককে চাকরি দিয়েছেন বলে মমতা যে দাবি করেন সে প্রসঙ্গে মুকুল বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই কাদের কাদের চাকরি দেওয়া হয়েছে..তার তালিকা আমাদেরকে দেওয়া হোক’। 

মুকুলের দাবি ‘মহারাষ্ট্র, গুজরাট ও উত্তরপ্রদেশের মুসলিমরা বিজেপিকে সমর্থন করছে। তারা এও নিশ্চিত করেছে যে পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষরাও আগামী নির্বাচনে গেরুয়া শিবিরের প্রতি তাদের সমর্থন জানাবে’।

মুসলিম নেতা আবদুল রশিদ আনসারিও অভিযোগ তুলে জানান, ‘কংগ্রেস, বামফ্রন্ট, তৃণমূল কংগ্রেস-কেউই রাজ্যের সংখ্যালঘুদের জন্য কিছুই করেনি’। 

কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজনতৈকি পরিস্থিতির এই পরিবর্তন কেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন পুরোটাই ভোট ব্যাংক কেন্দ্রিক! ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ মুসলিম। সেক্ষেত্রে নির্বাচনের ক্ষেত্রে মুসলিমরা সবসময়ই একটা বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়। আর প্রতিটি রাজনৈতিক দলই জানে যে ক্ষমতায় থাকতে গেলে এই ভোটটি অত্যন্ত জরুরী। আর সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বিগত বামফ্রন্ট সরকার এই ভোট ব্যাংক নিজেদের দিকে টানতে নানা কৌশল নিয়েছিলেন। বর্তমানে মমতার সরকারও সুকৌশলে সেই কাজ করেছে। আবার হাত গুটিয়ে বসে নেই বিজেপিও। 

৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়ে ২০১১ সালে রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পরের বছর ২০১২ সালেই মুসলিমদের কাছে পেতে একাধিক পদক্ষেপ নেয় মমতার সরকার। ওই বছরের এপ্রিলেই ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের জন্য মাসিক ভাতা, তাদের সন্তানদের জন্য বিনামূল্যে জমি ও শিক্ষা দানের ঘোষণা করেন তিনি। নিজেকে মুসলিম দরদী প্রমাণ করতে সেসময় থেকেই বড় বড় হোর্ডিং’এ মাথায় হিজাব পড়া মমতা সহ তাঁর দলের অন্য নেতাদের মাথা ঢাকা ও দুই হাত জোড়া করা প্রার্থনার ছবিতে ঢেকে যায় কলকাতার ব্যস্ততম এলাকাগুলি। যা আজও দেখা যায় অনেক জায়গাতেই। মমতার এই মাথা ঢাকা ছবি নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিরোধীরাও। তাদের অভিমত এটা সংখ্যালঘু তোষণ ছাড়া কিছুই নয়। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে মুসলিম তোষণ নয়, মমতার ওই ছবি ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবেশই বহন করে। 

কিন্তু মমতার এই মুসলিম প্রীতির ফলে রাজ্যের একটা অংশ যে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছে-সেটা সাম্প্রতি উপ-নির্বাচন (সবং কেন্দ্রে)-ই প্রমাণ। তাই নিজেদের গা থেকে ‘সংখ্যালঘু তোষণ’ শব্দবন্ধনী কৌশলে সরিয়ে রেখে এবার হিন্দুদের কাছে টানতে কৌশল নিয়েছে তাঁর সরকার। তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ‘বাক্ষ্মণ ও পুরোহিত সম্মেলন’-যেটা এতদিন বিজেপির মজ্জাগত ছিল। গত সপ্তাহেই দলের তরফে বীরভূম জেলার বোলপুরে প্রায় ১৫০০ পুরোহিতকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তাদের প্রত্যেককে গীতা, শাল, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব ও সারদা মা’এর একটি করে ছবি তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এছাড়া হিন্দুদের তুষ্ট করতেই বিভিন্ন জেলা সফরে গিয়ে মন্দির, মঠ-পরিদর্শন করছেন মমতা। অতি সম্প্রতি ‘গঙ্গাসাগর’ মেলা তীর্থযাত্রীদের দুর্ঘটনার কথা মাথায় রেখে তীর্থযাত্রীদের ব্যক্তিগত ‘জীবন বীমা’ করার ঘোষনা দিয়েছেন তিনি। গতকালও মেলার তীর্থযাত্রীদের শুভ যাত্রার জন্য ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে ট্যুইট করেছেন মমতা। 

একদিকে তৃণমূল যেমন হিন্দুদের কাছে টানতে ময়দানে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, বিজেপিও তাদের গায়ের ওপর থেকে মুসলিম বিদ্বেষী তকমা ঝেড়ে ফেলতে জোর কদমে উঠে পড়ে লেগেছে। তারা বুঝেছে যে শুধুমাত্র হিন্দু ভোটের ওপর ভর করে পশ্চিমবঙ্গ দখল করা যাবে না। আর একথা মাথায় রেখেই সংখ্যালঘুদের দিকে মুখ ঘুরিয়েছে গেরুয়া শিবির। তাছাড়া তৃণমূল ছেরে মুকুলের বিজেপিতে যোগদানের পর থেকেই এই ধারা অব্যাহত। সম্প্রতি তাদের শক্তি বৃদ্ধি করেছে ইশরাত জাহান। তিন তালাক নিষিদ্ধ করার দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে মামলাকারী চার নারীর মধ্যে একজন হলেন এই ইশরাত। তাঁর মতো একজন নারীকে দলে অন্তর্ভুক্তির মধ্যে দিয়ে দল বুঝিয়ে দিতে চায় যে তারা মুসলিম অছ্যুত নয়। 

এদিকে তৃণমূলের এই হিন্দু প্রীতি নিয়ে কটাক্ষ করেছে রাজ্যের বিরোধী দলের নেতারা। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের আবদুল মান্নান জানান ‘ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা দ্বারা পরিচালিত রাজনীতিটা একটা বিপজ্জনক প্রবণতা এবং এটা দীর্ঘদিন দিন ধরে চলা রাজ্যের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে নষ্ট করে দেবে’। 

আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বামেরাও। সিপিআইএম-এর এমএলএ সুজন চক্রবর্তী বলেছেন ‘পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল ও বিজেপির এই প্রতিদ্বন্দ্বীমূলক সাম্প্রদায়িকতার ফল মারাত্মক হতে পারে। তৃণমূল সংখ্যালঘু মৌলবাদকে প্রশয় দিচ্ছে আর বিজেপি সংখ্যাগুরু সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশয় দিচ্ছে। তৃণমূল এখন হিন্দুত্ব দিয়েই বিজেপিকে পরাস্ত করে নিজেদের ভাবমূর্তি উদ্ধারের খেলায় মেতেছে’। 

যদিও তৃণমূলের সিনিয়র নেতা ও সাংসদ সৌগত রায় জানিয়েছেন বিভিন্ন সম্প্রদায়কে নিয়ে একসাথে চলাটাই তৃণমূলের নীতি। এর সাথে কোন একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে তুষ্ট করার বিষয় জড়িত নয়’।


বিডি প্রতিদিন/১২ জানুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১৫ মিনিট আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?
স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম
যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম