শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুন, ২০১৫

জলাবদ্ধ ঢাকায় যানজট জনজট

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
জলাবদ্ধ ঢাকায় যানজট জনজট

গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে রাজধানীজুড়ে জলাবদ্ধতা দেখা দেওয়ায় নাগরিক জীবনে নেমে এসেছে চরম ভোগান্তি। বিশেষ করে মহানগরীর প্রতিটি সড়কে তীব্র যানজটে ভোগান্তির মাত্রা বহুগুণ বেড়ে যায়। গতকাল সরকারি ছুটির দিনেও যানজটের ধকল থেকে রেহাই মেলেনি। বরং গাড়ির জট প্রধান প্রধান সড়ক ছাড়িয়ে অলিগলি, মহল্লাতেও বিস্তৃত হয়েছে। এদিকে রাজধানীর নিচু এলাকাসমূহের ঘরবাড়িতে পানি ঢুকে পড়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন ওই সব এলাকার মানুষ। টানা বর্ষণে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। সারা দিন ঝরঝর বৃষ্টি, কখনো থেমে কখনো আকাশ ভেঙে। গত তিন দিনের বর্ষণে প্রায় থমকে গেছে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষের ভোগান্তির যেন শেষ নেই। ড্রেন, নর্দমার ময়লা আর পানিতে একাকার অধিকাংশ এলাকার রাস্তা। ঘরের বাইরে পা ফেলতেই ঘৃণায় শরীর রি রি করে উঠছে। রাতভর ভারী বর্ষণের পর গতকাল সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় রাজধানীর শান্তিনগর, মালিবাগ, বনানী, মিরপুর, শেওড়াপাড়া, মিরপুর, রূপনগর, উত্তরা, ধানমন্ডিসহ অনেক এলাকার রাস্তাঘাট। এর সঙ্গে তীব্র যানজট যুক্ত হওয়ায় পথচলতি মানুষ পড়ে দুর্ভোগে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় স্কুলফেরত শিক্ষার্থীরাও পড়ে বিড়ম্বনায়। শিক্ষার্থীরা জানায়, স্কুলের পথে পথে একহাঁটু পানির স্রোত বইছে। এর উপর বৃষ্টি তো চলছেই। আরও বেশি পানির নিচে নিমজ্জিত থাকা রাস্তাটুকু পার হওয়ার মতো রিকশা পর্যন্ত তারা পাচ্ছে না। ফলে জুতা, মোজা, স্কুল ড্রেস ভিজিয়েই তাদের স্কুলে পৌঁছাতে হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর নিম্নচাপ জনিত টানা বৃষ্টির কারণে বহুমাত্রিক দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন রাজধানীবাসী। জলাবদ্ধতা ও রাস্তাঘাটে খানাখন্দকের কারণে ঢাকা মহানগরীর প্রতিটি সড়কে ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়। শান্তিনগর, মালিবাগ মোড়, শান্তিবাগ, যাত্রাবাড়ী, মীরহাজিরবাগ, সমগ্র গুলিস্তান এলাকা, নবাবপুর রোড, মিরপুর ও উত্তরার বিভিন্ন সড়কে যানজটে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহান নগরবাসী। এ ছাড়া বাংলামোটর, পান্থপথসহ ভিআইপি সড়কগুলোতেও লেগে ছিল যানজট। গুলশান-১ ও যমুনা ফিউচার পার্কের সামনের এলাকায় পানি জমে যানজট সৃষ্টি হয়েছে। মহাখালী-ফার্মগেট সড়কে সারা দিনই থেমে থেমে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। সায়েদাবাদ টার্মিনাল-সংলগ্ন প্রতিটি সড়কেও ছিল যানজটের ধকল। বারিধারা, নতুনবাজার এলাকা থেকে বাড্ডা-রামপুরা হয়ে মালিবাগ রেলগেট পর্যন্ত গাড়ি চলাচল করেছে গরুর গাড়ি স্টাইলে। কয়েক গজ পরপরই গাড়ি থামিয়ে রাস্তা সচল হওয়ার অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে। এ সড়কে চলাচলকারী লোকজন দীর্ঘ সময় ধরে গাড়িতে আটকে থেকে রীতিমতো ত্যক্তবিরক্ত হয়ে পড়েন। যাত্রীদের অনেকেই বৃষ্টি মাথায় নিয়ে গাড়ি ছেড়ে পায়ে হেঁটে গন্তব্য পথে রওনা দিতে বাধ্য হন। পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে বলা হয়েছে, মূলত বৃষ্টির পানিতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা এবং সেই সঙ্গে ঈদের কেনাকাটার জন্য মানুষের ভিড় থাকায় বেশ কয়েকটি সড়কে যানজট তীব্র আকার ধারণ করেছে। তবে বৃষ্টির পানি নেমে গেলেই যানজট সহনশীল পর্যায়ে নেমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।
নিচু এলাকা জলে ভাসা : টানা বৃষ্টিজনিত এ জলাবদ্ধতায় রাজধানীর ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, বাসাবো-নন্দীপাড়া, রামপুরা, বাড্ডা, দক্ষিণখান-উত্তরখান ও তুরাগ থানার নিচু এলাকার বাসিন্দারা বর্ণনাতীত দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাভাবিক জনজীবন। তুরাগ ধউর এলাকার বাসিন্দা সবুজ তাকবীর জানান, বৃষ্টির পানিতে প্রতিটি মহল্লায় পানি থই থই করছে। শতকরা ৫০ ভাগ বাড়িতে পানি ঢুকে পড়েছে। বাসাবো নন্দীপাড়ার বাসিন্দা খোকন মিয়া জানান, হাঁটু থেকে কোমরপানি ডিঙিয়ে তবেই বাড়িঘর থেকে বেরোতে হচ্ছে। সড়কে উঠেও শান্তি নেই। একহাঁটু কাদার মাখামাখিতে রীতিমতো পথচলা মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে। মুগদাপাড়া এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম, মজিবর রহমান মজু, আবদুল হামিদসহ কয়েকজন জানান, বৃষ্টি আর জলাবদ্ধতায় তিন-চার দিন ধরে অনেক মানুষ ঘরবন্দী হয়ে পড়েছে। প্রতিটি গলিতে ময়লা-নোংরা পানির সরোবর। এতে পা চুবিয়ে যাতায়াত করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। মানিকনগরের বাসিন্দা শাহনেওয়াজ বলেন, মানিকনগর, ধলপুর, মান্ডাসহ আশপাশের আট-নয়টি মহল্লার বহু বাড়িঘরে একহাঁটু পানি জমেছে। পানিবন্দী মানুষের ভোগান্তি না দেখলে বোঝার উপায় নেই। মাতুয়াইল এলাকার বাসিন্দা সরকার জামাল জানান, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, ডেমরা থেকে শুরু করে রামপুরা বনশ্রী এলাকা পর্যন্ত বহু মহল্লার বাড়িঘরে রান্নাবান্না পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে। এক কোমর পানির নিচে নিমজ্জিত হয়েছে বাড়িঘর। ডুবে আছে গ্যাসের চুলা। কেউ কেউ একতলা বাসার ছাদে অস্থায়ী ডেরা বানিয়ে বসবাস করলেও তাদের খাওয়াদাওয়া চলছে হোটেলনির্ভর। এতে রোজাদারদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। কখনো রিমঝিম, কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি, আবার কখনোবা ঝিরিঝিরি। এভাবেই অবিরাম বর্ষণ ছলছে সারা দেশে। টানা বৃৃষ্টি এলোমেলো করে দিয়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বৃষ্টিজনিত জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়। মিরপুরের রূপনগর আবাসিক এলাকায় তলিয়ে গেছে রাস্তা, মসজিদ, এমনকি থাকার ঘরেও হাঁটুপানি। তাই ভোগান্তি তাদের প্রতিমুহূর্তের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল সকাল থেকেই হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়েছে রাজধানীতে। বৃষ্টির পানি জমে হাজারীবাগ, মোহাম্মদপুর, মতিঝিল, রামপুরা, উলন, মৌচাক, মধুবাগ, গুলবাগ, বাড্ডাসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। মিরপুরের কালশী থেকে পূরবী সিনেমা হল-সংলগ্ন সড়ক প্রায় কোমরপানিতে তলিয়ে গেছে।
ক্ষুব্ধ মেয়র আনিসুল : ঢাকা উত্তরের মেয়র আনিসুল হক মিরপুর ও রূপনগরের জলাবদ্ধতায় আটকে পড়া বিভিন্ন এলাকা সরেজমিন পরিদর্শনের পর গতকাল খিলক্ষেত ও উত্তরার বিভিন্ন মহল্লা ঘুরে দেখেছেন। তিনি জলাবদ্ধতার জন্য বিভিন্ন খাল-নালা দখলকারীদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশের পাশাপাশি ওয়াসা ও রাজউকের চরম ব্যর্থতার কথা তুলে ধরেন। মেয়র আনিসুল হক বলেন, ‘এভাবে বৃষ্টিতে নগরবাসী ভাসতে থাকবে আর আমরা চেয়ে চেয়ে দেখব, তা হতে পারে না। যার যা দায়িত্ব তা পালন করুন। আমাদের অনুরোধ শুনে কার্যকর ব্যবস্থা নিন। অন্যথায় সরকারের ক্ষমতা প্রয়োগ করে জলাবদ্ধতা নিরসনে সব কাজ সম্পাদনে বাধ্য করা হবে।’ এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদ মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন, সিটি করপোরেশন ও ওয়াসার সমন্বয়হীনতার কারণেই রাজধানীর সড়কগুলোর জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব হচ্ছে না। গতকাল সকালে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, অপরিকল্পিত নগরায়ণসহ খাল ভরাটের কারণে এ সমস্যা প্রকট হচ্ছে। সবচেয়ে বড় দুঃখজনক হলো, সঠিক পরিকল্পনার অভাবে ঢাকাবাসীর এ দুর্গতি। মোবাশ্বের হোসেন বলেন, বৃষ্টির পানি মাটিতে চুষে নেওয়ার জায়গা নেই। সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে রাজউক সিটি করপোরেশনকে দায়ী করে আর সিটি করপোরেশন দায়ী করে ওয়াসাকে।
আজ স্বাভাবিক হতে পারে : আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গতকাল ভোর ৬টার পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৬৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টায় রেকর্ড করা হয়েছে ১৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত। গতকাল সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে টেকনাফে। ভোর থেকে দিনের প্রথম ছয় ঘণ্টায় সেখানে ২১৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তায় এ অবস্থা চললেও আজ পরিস্থিতির উন্নতির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

এই বিভাগের আরও খবর
কারখানা পরিদর্শনে গিয়ে অপহৃত, উদ্ধার ৯৯৯-এ কল দিয়ে
কারখানা পরিদর্শনে গিয়ে অপহৃত, উদ্ধার ৯৯৯-এ কল দিয়ে
জ্বালানির দাম কমার অনুপাতে বাস ভাড়া কমানোর দাবি
জ্বালানির দাম কমার অনুপাতে বাস ভাড়া কমানোর দাবি
নগদে দুদকের অভিযান
নগদে দুদকের অভিযান
ট্রেন থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ
ট্রেন থেকে ফেলে হত্যার অভিযোগ
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন
টানা পঞ্চম দিন সেবা বন্ধ চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে
টানা পঞ্চম দিন সেবা বন্ধ চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে
বাজেটে শুল্ক কমছে ১৩৫ পণ্যের
বাজেটে শুল্ক কমছে ১৩৫ পণ্যের
তুরাগ নদে ডাকাতি উদ্ধার দুজন একজন নিখোঁজ
তুরাগ নদে ডাকাতি উদ্ধার দুজন একজন নিখোঁজ
আমিরকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর প্রতিবাদ জামায়াতের
আমিরকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর প্রতিবাদ জামায়াতের
যমুনা অভিমুখে ‘তথ্য আপা’ কর্মীদের মিছিল, বাধা
যমুনা অভিমুখে ‘তথ্য আপা’ কর্মীদের মিছিল, বাধা
শেষ হলো হজ ফ্লাইট সৌদি পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার হজযাত্রী
শেষ হলো হজ ফ্লাইট সৌদি পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার হজযাত্রী
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
সর্বশেষ খবর
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা
লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল
বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি
কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’

বসুন্ধরা শুভসংঘ

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

চারদিকে সংকট
চারদিকে সংকট

সম্পাদকীয়

উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ

বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা