শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬ আপডেট:

গেন্ডারিয়ায় মাদকের উৎপাত চলছে দখলবাজি, খোঁড়াখুঁড়ি

শ্যামপুর টু লালবাগ ২
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
গেন্ডারিয়ায় মাদকের উৎপাত চলছে দখলবাজি, খোঁড়াখুঁড়ি

অভিজাত জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল বলে ব্রিটিশ আমলে যাকে নাম দেওয়া হয়েছিল ‘গ্র্যান্ড এরিয়া’— লোকমুখে ঘুরতে ঘুরতে তারই নাম হয়ে যায় ‘গেন্ডারিয়া’। ইতিহাসের সেই সুনাম আর স্বকীয়তা এখন আর নেই। গেন্ডারিয়া থানা এলাকায় মাদকের উত্পাত দিন দিন বেড়েই চলেছে। থেমে নেই দখলবাজিও। মাসের পর মাস রাস্তার ম্যানহোল খুলে রাখা হলেও তা মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। একই সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ ও অস্বাস্থ্যকর কাজে নিয়োজিত করা হচ্ছে শিশু-কিশোরদের। জানা যায়, ৪০, ৪৫, ৪৭ ও ৫৩ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত গেন্ডারিয়া থানা। এ চারটি ওয়ার্ড মিলে জনসংখ্যা ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৪১। এখানে কলেজ আছে একটি। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২১টি। প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৫টি। উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আছে— ফজলুল হক মহিলা কলেজ, বাংলাদেশ ব্যাংক আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়, সদরুল হক মহিলা কলেজ, গেন্ডারিয়া উচ্চবিদ্যালয়, মনিজা রহমান উচ্চবিদ্যালয়, সরকারি নারিন্দা উচ্চবিদ্যালয়, লোহারপুল প্রাথমিক বিদ্যালয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম প্রাথমিক বিদ্যালয়, কবি নজরুল প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফরিদাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সিরাজুল ইসলাম প্রাথমিক বিদ্যালয়। কে বি রোড, সতীশ সরকার রোড, ডিস্টিলারি রোড, রজনী চৌধুরী রোড ও এস কে দাশ লেন মিলে গেন্ডারিয়া এলাকার রয়েছে নানা ইতিহাস-ঐতিহ্য। পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডটি বিখ্যাত মূলত সাধনা ঔষধালয়ের জন্য। সড়কটির খ্যাতি আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল গেন্ডারিয়া মহিলা সমিতি। আর তাতে নতুন মাত্রা এনেছে সড়কের ১৭ নম্বর বাড়িতে গড়ে ওঠা ‘সীমান্ত গ্রন্থাগার’। যেখান থেকে এলাকার সাহিত্য-সংস্কৃতি ও প্রগতিশীল কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ৬২ বছর ধরে সংগঠনটি আলো ছড়িয়ে আসছে। ইতিহাসে আছে— একদা ধোলাইখালের পূর্বপাশের বিস্তীর্ণ এলাকায় আখের (গেণ্ডারি) চাষ হতো। বিভিন্ন গাছগাছালিতে এলাকাটি ভরপুর ছিল। নিরিবিলি পরিবেশের কারণে সেখানে সাধক বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী তার আশ্রম গড়ে তোলেন। ১৮৮৫ সালের দিকে সেসব বনজঙ্গল পরিষ্কার করে গেন্ডারিয়ায় জনবসতি গড়ে তোলেন ঢাকার রেনেসাঁ-পুরুষ দীননাথ সেন ও বিচারপতি রজনী রায় চৌধুরী। ১৯১৪ সালে অধ্যক্ষ যোগেশচন্দ্র ঘোষ তার বিখ্যাত সাধনা ঔষধালয় গড়ে তোলেন গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডে। ১৯২৪ সালে ব্রিটিশবিরোধী নেত্রী আশালতা সেন সেখানে গড়ে তোলেন গেন্ডারিয়া মহিলা সমিতি। এ এলাকায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম— কদম রসূল জামে মসজিদ, নূর মসজিদ, মুরগিটোলা জামে মসজিদ, ধূপখোলা জামে মসজিদ, শ্রীশ্রীলোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম ও শিব মন্দির। কুটিরশিল্প, লৌহশিল্প, কলকারখানা, গার্মেন্টশিল্প ও ওষধশিল্পের সুনাম রয়েছে এ গেন্ডারিয়ার। সাংস্কৃতিক কার্যক্রম ধরে রাখতে গড়ে তোলা হয়েছে জহির রায়হান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গেন্ডারিয়ার জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য ডিআইটি ও নামাপাড় নামে দুটি পুকুর রয়েছে। এর মধ্যে ৩৬/৩৫ ডিআইটি প্লট (নতুন বাজার) রাস্তাসংলগ্ন চারপাশ দখলদার নানা সাইনবোর্ডে আঁটো হয়ে আসছে ডিআইটি পুকুর। আর এসব দখলে ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন, কার-মাইক্রো ও ট্রাকশ্রমিক এবং জলসাঘর নামে বিভিন্ন সংগঠন। তারা পুকুরের পাড় ভরাট করে নিজেদের কার্যালয় গড়ে তুলেছে। আর এসব ঘটনার পেছনে বিভিন্ন প্রভাবশালী রাজনৈতিক মহলের ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এ ছাড়াও গেন্ডারিয়া রেল স্টেশনের দক্ষিণ পাশের রেলের সরকারি জায়গা দখল করে ভাঙাড়ির দোকান, ঘর ও রিকশা-ভ্যানের গ্যারেজ গড়ে তোলা হয়েছে। রেললাইনের আশপাশ থেকে বস্তি তুলে দেওয়া হলেও রেলের জায়গা এখনো দখলমুক্ত হয়নি। অনুমোদন ছাড়াই সামান্য জায়গার মধ্যে উঁচু করা হচ্ছে বেগমগঞ্জ লেনে ১৭ নম্বর, ১৮/১-জ, ১৮/১-দ-বি, ১৯/৫/১, ১৯/সি-১-এর পাশের ভবনটি এবং ২৯ নম্বর বানিয়ানগর লেন ভবনগুলো। এসব ভবন প্রধান সড়কের পাশেই অবস্থিত। যেগুলোর নিচতলায় রয়েছে দোকান আর ওপরতলাগুলো আবাসিক এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে।

আরও জানা যায়, ১৭৭ নম্বর ডিআইটি রোড খোঁড়াখুঁড়ির পর ম্যানহোলের ঢাকনা খুলে রাখা হয়েছে প্রায় আড়াই মাস ধরে। কবে সেসব ঢাকনা লাগানো হবে কেউ জানে না। রাস্তা মেরামতেরও কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ। তারা জানান, বর্ষায় এ রাস্তায় হাঁটুপানি হয়। এমনকি ভবনের নিচতলা পর্যন্ত পানিতে টইটম্বুর হয়ে যায়। জানা গেছে, ডিস্টিলারি কিংবা অ্যালবার্টের গলি হয়ে মানুষের চলাচলে কোনো স্বস্তি নেই। আশপাশের ময়লা-আবর্জনায় ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ৯৪/৮ দীননাথ লেন ও ১ নম্বর নিকেতন গলিতে রাস্তার স্যুয়ারেজ লাইন মেরামতের জন্য রিং ফেলে রাখা হয়েছে দীর্ঘদিন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কার্যক্রম শুরু হয়নি। ঢালকানগর বরফের গলিতে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট লোহার কারখানা আর অ্যামব্রয়ডারির কারখানা। যেখানে শিশু ও কিশোর শ্রমিকরা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করছে। একই গলিতে গড়ে উঠেছে একটি বরফকল। আশপাশের দুর্গন্ধযুক্ত ময়লা পানি দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বড় বড় বরফের বার। এসব বরফ রাজধানীর বিভিন্ন শরবত, লাচ্ছির দোকান এবং মাছের আড়তগুলোয় সরবরাহ করা হয়।

অভিযোগ পাওয়া যায়, ধূপখোলা মাঠের উত্তর পাশের গেটের ছাদে সন্ধ্যা নামলেই নিয়মিত গাঁজার আড্ডা বসে। অথচ এসব প্রতিরোধে কোনো পদক্ষেপ নেই। দয়াগঞ্জ রেলব্রিজ থেকে স্টেশন পর্যন্ত রেললাইনের ধারে প্রকাশ্যে চলে মাদক সেবন। এ ছাড়াও ওভারসিজ সিএনজি ফিলিং স্টেশনের পাশে হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা, প্যাথেডিনসহ বিভিন্ন মাদকের কেনাবেচা চলে। স্থানীয় বাসিন্দা কাজী সুলতান আহমেদ টোকন বলেন, ‘উঠতি বয়সী ছেলেদের মধ্যে মাদকের ব্যবহার যে হারে বাড়ছে তাতে আমরা এলাকাবাসী অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।’গেন্ডারিয়া থানার ৪০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মকবুল ইসলাম খান টিপু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ এলাকাটি একসময় মাদকের ঘাঁটি ছিল। এখনো ভ্রাম্যমাণ অবস্থায় মাদক বিক্রি করা হয়। তবে আগের তুলনায় মাদক কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আর ইয়াবা সরবরাহ হয়ে থাকে ছোট পরিসরে। এটি বর্তমানে ঠেকানো কঠিন হয়ে গেছে।

জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত মাদকের মোট ৪৫টি মামলা হয়েছে। আর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৯০ জনকে সাজা দেওয়া হয়েছে। গেন্ডারিয়া থানা পুলিশ মাদক স্পট থেকে দূরে দাঁড়িয়ে থেকে টার্গেট করে, কোন কোন ব্যক্তি মাদক কিনে বের হচ্ছে। এ সময় তাদের তল্লাশি করে গাড়িতে তুলে টাকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। এতে অনেক সময় হয়রানির শিকার হয় সাধারণ পথচারীরাও। রাত ৯টার পরে দয়াগঞ্জ মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের চাঁদাবাজির হাত থেকেও রক্ষা পায় না পণ্য বহনকারী ট্রাকগুলো। গেন্ডারিয়া রেলের জায়গা ও ডিআইটি পুকুরের পাড় দখলের বিষয়ে জানতে সেখানকার স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাসির আইমেদ ভূঁইয়ার সঙ্গে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি তা ধরেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে