শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬ আপডেট:

গেন্ডারিয়ায় মাদকের উৎপাত চলছে দখলবাজি, খোঁড়াখুঁড়ি

শ্যামপুর টু লালবাগ ২
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
গেন্ডারিয়ায় মাদকের উৎপাত চলছে দখলবাজি, খোঁড়াখুঁড়ি

অভিজাত জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল বলে ব্রিটিশ আমলে যাকে নাম দেওয়া হয়েছিল ‘গ্র্যান্ড এরিয়া’— লোকমুখে ঘুরতে ঘুরতে তারই নাম হয়ে যায় ‘গেন্ডারিয়া’। ইতিহাসের সেই সুনাম আর স্বকীয়তা এখন আর নেই। গেন্ডারিয়া থানা এলাকায় মাদকের উত্পাত দিন দিন বেড়েই চলেছে। থেমে নেই দখলবাজিও। মাসের পর মাস রাস্তার ম্যানহোল খুলে রাখা হলেও তা মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। একই সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ ও অস্বাস্থ্যকর কাজে নিয়োজিত করা হচ্ছে শিশু-কিশোরদের। জানা যায়, ৪০, ৪৫, ৪৭ ও ৫৩ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত গেন্ডারিয়া থানা। এ চারটি ওয়ার্ড মিলে জনসংখ্যা ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৪১। এখানে কলেজ আছে একটি। মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২১টি। প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৫টি। উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আছে— ফজলুল হক মহিলা কলেজ, বাংলাদেশ ব্যাংক আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়, সদরুল হক মহিলা কলেজ, গেন্ডারিয়া উচ্চবিদ্যালয়, মনিজা রহমান উচ্চবিদ্যালয়, সরকারি নারিন্দা উচ্চবিদ্যালয়, লোহারপুল প্রাথমিক বিদ্যালয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম প্রাথমিক বিদ্যালয়, কবি নজরুল প্রাথমিক বিদ্যালয়, ফরিদাবাদ প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সিরাজুল ইসলাম প্রাথমিক বিদ্যালয়। কে বি রোড, সতীশ সরকার রোড, ডিস্টিলারি রোড, রজনী চৌধুরী রোড ও এস কে দাশ লেন মিলে গেন্ডারিয়া এলাকার রয়েছে নানা ইতিহাস-ঐতিহ্য। পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডটি বিখ্যাত মূলত সাধনা ঔষধালয়ের জন্য। সড়কটির খ্যাতি আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল গেন্ডারিয়া মহিলা সমিতি। আর তাতে নতুন মাত্রা এনেছে সড়কের ১৭ নম্বর বাড়িতে গড়ে ওঠা ‘সীমান্ত গ্রন্থাগার’। যেখান থেকে এলাকার সাহিত্য-সংস্কৃতি ও প্রগতিশীল কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ৬২ বছর ধরে সংগঠনটি আলো ছড়িয়ে আসছে। ইতিহাসে আছে— একদা ধোলাইখালের পূর্বপাশের বিস্তীর্ণ এলাকায় আখের (গেণ্ডারি) চাষ হতো। বিভিন্ন গাছগাছালিতে এলাকাটি ভরপুর ছিল। নিরিবিলি পরিবেশের কারণে সেখানে সাধক বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী তার আশ্রম গড়ে তোলেন। ১৮৮৫ সালের দিকে সেসব বনজঙ্গল পরিষ্কার করে গেন্ডারিয়ায় জনবসতি গড়ে তোলেন ঢাকার রেনেসাঁ-পুরুষ দীননাথ সেন ও বিচারপতি রজনী রায় চৌধুরী। ১৯১৪ সালে অধ্যক্ষ যোগেশচন্দ্র ঘোষ তার বিখ্যাত সাধনা ঔষধালয় গড়ে তোলেন গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডে। ১৯২৪ সালে ব্রিটিশবিরোধী নেত্রী আশালতা সেন সেখানে গড়ে তোলেন গেন্ডারিয়া মহিলা সমিতি। এ এলাকায় ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম— কদম রসূল জামে মসজিদ, নূর মসজিদ, মুরগিটোলা জামে মসজিদ, ধূপখোলা জামে মসজিদ, শ্রীশ্রীলোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম ও শিব মন্দির। কুটিরশিল্প, লৌহশিল্প, কলকারখানা, গার্মেন্টশিল্প ও ওষধশিল্পের সুনাম রয়েছে এ গেন্ডারিয়ার। সাংস্কৃতিক কার্যক্রম ধরে রাখতে গড়ে তোলা হয়েছে জহির রায়হান সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গেন্ডারিয়ার জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য ডিআইটি ও নামাপাড় নামে দুটি পুকুর রয়েছে। এর মধ্যে ৩৬/৩৫ ডিআইটি প্লট (নতুন বাজার) রাস্তাসংলগ্ন চারপাশ দখলদার নানা সাইনবোর্ডে আঁটো হয়ে আসছে ডিআইটি পুকুর। আর এসব দখলে ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন, কার-মাইক্রো ও ট্রাকশ্রমিক এবং জলসাঘর নামে বিভিন্ন সংগঠন। তারা পুকুরের পাড় ভরাট করে নিজেদের কার্যালয় গড়ে তুলেছে। আর এসব ঘটনার পেছনে বিভিন্ন প্রভাবশালী রাজনৈতিক মহলের ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এ ছাড়াও গেন্ডারিয়া রেল স্টেশনের দক্ষিণ পাশের রেলের সরকারি জায়গা দখল করে ভাঙাড়ির দোকান, ঘর ও রিকশা-ভ্যানের গ্যারেজ গড়ে তোলা হয়েছে। রেললাইনের আশপাশ থেকে বস্তি তুলে দেওয়া হলেও রেলের জায়গা এখনো দখলমুক্ত হয়নি। অনুমোদন ছাড়াই সামান্য জায়গার মধ্যে উঁচু করা হচ্ছে বেগমগঞ্জ লেনে ১৭ নম্বর, ১৮/১-জ, ১৮/১-দ-বি, ১৯/৫/১, ১৯/সি-১-এর পাশের ভবনটি এবং ২৯ নম্বর বানিয়ানগর লেন ভবনগুলো। এসব ভবন প্রধান সড়কের পাশেই অবস্থিত। যেগুলোর নিচতলায় রয়েছে দোকান আর ওপরতলাগুলো আবাসিক এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে।

আরও জানা যায়, ১৭৭ নম্বর ডিআইটি রোড খোঁড়াখুঁড়ির পর ম্যানহোলের ঢাকনা খুলে রাখা হয়েছে প্রায় আড়াই মাস ধরে। কবে সেসব ঢাকনা লাগানো হবে কেউ জানে না। রাস্তা মেরামতেরও কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ। তারা জানান, বর্ষায় এ রাস্তায় হাঁটুপানি হয়। এমনকি ভবনের নিচতলা পর্যন্ত পানিতে টইটম্বুর হয়ে যায়। জানা গেছে, ডিস্টিলারি কিংবা অ্যালবার্টের গলি হয়ে মানুষের চলাচলে কোনো স্বস্তি নেই। আশপাশের ময়লা-আবর্জনায় ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ৯৪/৮ দীননাথ লেন ও ১ নম্বর নিকেতন গলিতে রাস্তার স্যুয়ারেজ লাইন মেরামতের জন্য রিং ফেলে রাখা হয়েছে দীর্ঘদিন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কার্যক্রম শুরু হয়নি। ঢালকানগর বরফের গলিতে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট লোহার কারখানা আর অ্যামব্রয়ডারির কারখানা। যেখানে শিশু ও কিশোর শ্রমিকরা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজ করছে। একই গলিতে গড়ে উঠেছে একটি বরফকল। আশপাশের দুর্গন্ধযুক্ত ময়লা পানি দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বড় বড় বরফের বার। এসব বরফ রাজধানীর বিভিন্ন শরবত, লাচ্ছির দোকান এবং মাছের আড়তগুলোয় সরবরাহ করা হয়।

অভিযোগ পাওয়া যায়, ধূপখোলা মাঠের উত্তর পাশের গেটের ছাদে সন্ধ্যা নামলেই নিয়মিত গাঁজার আড্ডা বসে। অথচ এসব প্রতিরোধে কোনো পদক্ষেপ নেই। দয়াগঞ্জ রেলব্রিজ থেকে স্টেশন পর্যন্ত রেললাইনের ধারে প্রকাশ্যে চলে মাদক সেবন। এ ছাড়াও ওভারসিজ সিএনজি ফিলিং স্টেশনের পাশে হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা, প্যাথেডিনসহ বিভিন্ন মাদকের কেনাবেচা চলে। স্থানীয় বাসিন্দা কাজী সুলতান আহমেদ টোকন বলেন, ‘উঠতি বয়সী ছেলেদের মধ্যে মাদকের ব্যবহার যে হারে বাড়ছে তাতে আমরা এলাকাবাসী অত্যন্ত উদ্বিগ্ন।’গেন্ডারিয়া থানার ৪০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মকবুল ইসলাম খান টিপু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ এলাকাটি একসময় মাদকের ঘাঁটি ছিল। এখনো ভ্রাম্যমাণ অবস্থায় মাদক বিক্রি করা হয়। তবে আগের তুলনায় মাদক কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আর ইয়াবা সরবরাহ হয়ে থাকে ছোট পরিসরে। এটি বর্তমানে ঠেকানো কঠিন হয়ে গেছে।

জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত মাদকের মোট ৪৫টি মামলা হয়েছে। আর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ৯০ জনকে সাজা দেওয়া হয়েছে। গেন্ডারিয়া থানা পুলিশ মাদক স্পট থেকে দূরে দাঁড়িয়ে থেকে টার্গেট করে, কোন কোন ব্যক্তি মাদক কিনে বের হচ্ছে। এ সময় তাদের তল্লাশি করে গাড়িতে তুলে টাকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। এতে অনেক সময় হয়রানির শিকার হয় সাধারণ পথচারীরাও। রাত ৯টার পরে দয়াগঞ্জ মোড়ে ট্রাফিক পুলিশের চাঁদাবাজির হাত থেকেও রক্ষা পায় না পণ্য বহনকারী ট্রাকগুলো। গেন্ডারিয়া রেলের জায়গা ও ডিআইটি পুকুরের পাড় দখলের বিষয়ে জানতে সেখানকার স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাসির আইমেদ ভূঁইয়ার সঙ্গে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি তা ধরেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা