শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভালো নেই নারী শ্রমিকরা

কৃষকের স্বীকৃতি নেই, পোশাক খাতে বঞ্চনা, গৃহকর্মীরা উপেক্ষিত, আছে মজুরিবৈষম্য
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই নারী শ্রমিকরা

রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, লোকজনের নেতিবাচক কথা শুনে বছরের পর বছর বিভিন্ন খাতে শ্রম দিয়ে যাওয়ার পরও ভালো নেই বাংলাদেশের নারী শ্রমিক। পুরুষ শ্রমিকের সমান, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি শ্রম দিয়েও নারী শ্রমিকরা পুরুষ শ্রমিকের চেয়ে কম বা পুরুষ শ্রমিকের মোট পারিশ্রমিকের অর্ধেক টাকা পাচ্ছেন। এমনকি নারীরা তাদের নির্ধারিত কর্মঘণ্টার বাইরে অতিরিক্ত কাজ করলেও বঞ্চিত হচ্ছেন সেই পারিশ্রমিক থেকে। কর্মক্ষেত্রে পুরুষ শ্রমিকরা যেখানে মোট কর্মঘণ্টার এক থেকে দেড় ঘণ্টা কম কাজ করেন, সেখানে নারী শ্রমিক খাওয়ার সময়টুকু বাদে বিশ্রামের জন্য আলাদা সুযোগও নিচ্ছেন না। দুধের শিশুকে কোলে নিয়ে বহু নারী শ্রমিককে প্রায়ই কাজ করতে দেখা যাচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্য নেই নারীবান্ধব পরিবেশ। গৃহশ্রমে জড়িত নারী শ্রমিকরা দেশে তো বটেই, এমনকি বিদেশেও গৃহকর্তার শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। আর পোশাক খাতে কর্মরত নারীদের সামান্য কাজের ভুলে সুপারভাইজার কর্তৃক গালিগালাজ ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে। কৃষি খাতে কর্মরত নারীরা এখনো পাননি কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি। এর বাইরে নির্মাণ খাতের সঙ্গে জড়িত নারী শ্রমিকরা মজুরিবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন প্রায়ই। সব মিলিয়ে পদে পদে বঞ্চনার শিকার     হতে হচ্ছে নারী শ্রমিককে। এমনকি নারী শ্রমিকদের অধিকাংশই মাতৃত্বকালীন ছুটি পাচ্ছেন না। সন্তান প্রসবের সময় ছুটি চাওয়ায় কাজ হারাতে হয়েছে অনেককেই।

নগরীর বেশ কয়েকটি গার্মেন্ট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মজীবী মায়ের সন্তানদের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের হাতে গোনা দু-একটি ছাড়া বাকিগুলোতে নেই শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র বা ডে-কেয়ার সেন্টার। অথচ নারী শ্রমিকদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যকই গার্মেন্টে কাজ করছেন। বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্ট ওয়ার্কার্স ফেডারেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বাংলাদেশের সচল গার্মেন্টগুলোর ৯০ শতাংশেরই ডে-কেয়ার সেন্টার নেই। কারখানার শ্রমিকরা জানান, কারখানায় বাচ্চা রাখা হলেও দুপুরের কোনো খাবার দেওয়া হয় না। শুধু বিকালে নাস্তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়া এবং সাম্প্রতিক সময়ে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শ্রমিকরা বাচ্চাদের কারখানার শিশুকক্ষে রাখার ব্যাপারে অনাগ্রহী। শ্রমিকনেতারা দাবি করেন, পোশাক কারখানাগুলোতে কাগজে-কলমে শিশুদের দিবাযত্ন কেন্দ্রের কথা বলা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে তা নেই। ফলে ছোট সন্তান আছে এমন নারী শ্রমিকরা কাজ করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষার হার কম হওয়া, সাংসারিক কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেশি দূরে যেতে না পারা এবং নারীদের অসহায়ত্বের কারণে নারী শ্রমিকরা মজুরিবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। শহরে উৎপাদনমুখী কারখানা, পোশাক খাত, খাদ্য ও কোমল পানীয় তৈরির কারখানা, বিড়ি শিল্প ইত্যাদিতে কম মূল্যে শ্রম পাওয়া যায় বলেই নারী শ্রমিকের চাহিদা বেশি। বেসরকারি সংস্থা অক্সফার্মের হিসাবে, বিগত এক দশকে দেশের বাজারে নারী শ্রমিকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় অর্ধকোটি, যার ৭৭ শতাংশই গ্রামীণ নারী। আর এদের অধিকাংশই মজুরিবৈষম্যের শিকার। ঢাকায় তো বটেই, এমনকি রাজধানী ও শহরের বাইরে এ বৈষম্য আরও বেশি।

কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি নেই : কর্মজীবী নারী সংগঠনগুলোর দেওয়া তথ্যে, নারী শ্রমিকদের ৭০ শতাংশই কৃষিকাজে জড়িত। এমনকি বিভিন্ন কৃষি উপকরণ তৈরির কাজও করছেন তারা। অথচ এত শ্রম দেওয়ার পর আজও কৃষক হিসেবে নারীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই। নারীর শ্রমের নেই আর্থিক মূল্য। ফলে স্বীকৃতি না থাকায় একজন কিষানি এ পেশায় তার রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও অন্য সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বিষেশজ্ঞরা বলছেন, নারীদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এখন সময়ের দাবি। অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০টির বেশি কৃষিকাজে নারীদের অবদান থাকা সত্ত্বেও তাদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে না। এতে করে কৃষক হিসেবে একজন পুরুষ যেসব সুবিধা ভোগ করছেন, নারীরা তা পাচ্ছেন না। ফলে সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও নারী কৃষকের অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার মতে, নারীদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এখন সময়ের দাবি। মানিকগঞ্জের গৃহিণী সুফিয়া খাতুন বলেন, বিয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত ২০ বছর তিনি তার স্বামীর সঙ্গে ধান, সরিষা এবং বিভিন্ন মৌসুমি শাক-সবজির চাষ করে আসছেন। এ জন্য আলাদা কোনো সুবিধা তিনি কখনো পাননি। বিষয়টি এমন যে, ঘরের বউ হিসেবে ঘরের অন্যান্য কাজের পাশপাশি স্বামীর সঙ্গে খেতের কাজ করাও দৈনন্দিন কাজের একটি অংশ।

পোশাক খাতে বঞ্চনা : অন্যদিকে পোশাকশিল্পে জড়িত নারী শ্রমিকদের পুরুষদের তুলনায় বেশি অবহেলা, নির্যাতন ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। কাজ করতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা তাদের পুরুষ সহকর্মী ও সুপারভাইজারদের মাধ্যমে মানসিক, শারীরিক ও যৌন নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া ক্ষেত্রবিশেষে তারা মাতৃত্বকালীন ছুটি পাচ্ছেন না। বরং এ সময় তারা নানা অজুহাতে চাকরি হারাচ্ছেন। বিশেষ প্রয়োজনে, যেমন শারীরিক অসুস্থতায় ছুটিও পাচ্ছেন না। পুরুষদের তুলনায় প্রতিবাদী কম হওয়ায় তাদের থেকে অতিরিক্ত দায়িত্বও আদায় করে নেওয়া হচ্ছে। নগরীর কয়েকটি পোশাক কারখানার নারী শ্রমিকরা জানান, কর্মস্থলে কাজের সময় সুপারভাইজার বা মালিকশ্রেণির কর্তাব্যক্তিদের দ্বারা তারা নানাভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছেন। কিন্তু চাকরি হারানোর ভয়ে বেশির ভাগ শ্রমিক তাদের নিপীড়নের কথা কারও কাছে প্রকাশ করেন না। শ্রমিকনেতারা জানান, একটি কারখানায় মালিক ও সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিরা প্রেম-বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে, এমনকি অর্থনৈতিক সুবিধা দেওয়ার কথা বলে অনেক সময় একাধিক নারী শ্রমিকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেন। এ ছাড়া কারখানার সুপারভাইজাররা প্রায়ই নারী শ্রমিকদের সঙ্গে কুরুচিপূর্ণ কথা বলেন। এমনকি শ্রমিকদের সামান্য ভুলের জন্য তাদের অশ্রাব্য ভাষায় কথা ও গায়ে হাত তোলেন তারা। দেশের শ্রম আইনে একজন নারীকে তার অনুমতি ছাড়া লেটনাইট ডিউটি করানোর নিয়ম নেই। যদি কোনো পোশাক কারখানা এমন করে, সে ক্ষেত্রে সেই নারীকে নিরাপদে তার গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের। কিন্তু দেশের পোশাক কারখানাগুলোতে এই নজির নেই। বেশ কয়েকজন নারী শ্রমিক জানান, লেটনাইট ডিউটি শেষে রাতে বাড়ি ফেরার পথে প্রায়ই তাদের বখাটেদের মুখোমুখি হতে হয়। বখাটেরা তাদের কুশ্রী মন্তব্য করে। মিরপুর শেওড়াপাড়ার পোশাক শ্রমিক রুমা বলেন, ‘মাইয়াগো অনেক সমস্যা। সব সমস্যার কথা পুরুষগোরে বলাও যায় না। যদি কখনো খুব প্যাডব্যথা করে, তখন সুপারভাইজারগো কাছে ছুটি চাইলে কয়, কিসের ব্যথা, যা কাজ কর।’ গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি মোশারেফা মিশু বলেন, ‘নারীদের রাত ৮টার পর কাজ করানোর নিয়ম না থাকলেও কারখানাগুলোতে রাতভর তাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকরা চাকরি হারানোর ভয়ে নিজেদের অপ্রাপ্তি নিয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পান না। এ ছাড়া আমাদের কারখানাগুলোতে নারীবান্ধব পরিবেশ তদারকির জন্য কোনো কার্যক্রমও নেই।’

উপেক্ষিত নারী গৃহকর্মী : গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি, ২০১৫ প্রণয়ন করা হলেও এর বাস্তবায়ন না হওয়ায় নারী গৃহকর্মীরা এখনো নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। তাদের বেতনবৈষম্যের শিকার হতে হচ্ছে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যে, দেশে গৃহশ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ২০ লাখ। এদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই শ্রমিকদের বেতনবৈষম্যের শিকার হওয়ার সঙ্গে তাদের নির্ধারিত মজুরির তুলনায় অধিক শ্রমের কাজ করতে হচ্ছে। এমনকি অনেকেই ঠিকমতো বেতন পান না। ঢাকার একটি বাসায় গৃহশ্রমের জন্য একজন নারীকে যেখানে থাকা-খাওয়াসহ দুই হাজার টাকা দেওয়া হয়, সেখানে একজন পুরুষ যদি বাড়ির কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করেন, তবে তাকে দেওয়া হয় পাঁচ হাজার টাকা। অর্থাৎ মজুরিবৈষম্য এখানেও স্পষ্ট। মানবাধিকারকর্মী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গৃহকর্মীরা গুরুতর নির্যাতনের শিকার না হওয়া পর্যন্ত আইনি সহায়তা পান না। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গৃহকর্মীদের নির্যাতনের প্রকৃত চিত্র বের করা যায় না। এ ক্ষেত্রে এলিনা খান সরকারের তরফ থেকে গরিব-দুস্থদের আইনি সহায়তার জন্য পর্যাপ্ত মনিটরিং সেলের ব্যবস্থা করতে বলেন।

অন্যান্য খাতেও বঞ্চনা : এর বাইরে ইটভাটা, নির্মাণকাজ, মাটিকাটা ও চাতালের কাজসহ অপ্রাতিষ্ঠানিক অন্য কাজগুলোতে নারীরা পুরুষের সমান মজুরি পাচ্ছেন না। একজন পুরুষ দিনমজুর যেখানে গড়ে ৩০০ টাকা করে পান, সেখানে নারী শ্রমিক পান ২০০ থেকে ২২০ টাকা। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের নারী শ্রমিকদের ক্ষেত্রে এ বৈষম্য আরও বেশি। ওয়ার্ল্ডভিশন বাংলাদেশ ও স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের যৌথ এক গবেষণাপত্র ‘নারীর জন্য অর্থনৈতিক ন্যায্যতা’ থেকে জানা যায়, নারীরা একই রকমের কাজের জন্য পুরুষের তুলনায় কম মজুরি পান। মাটিকাটা, ইট-পাথর ভাঙা ও নির্মাণকাজে জড়িত কয়েকজন নারী শ্রমিক জানান, তারা সকালবেলা আগে কাজ শুরু করে সন্ধ্যায় পুরুষদের পর বাড়ি ফিরে গেলেও পুরুষদের তুলনায় ৫০ থেকে ১০০ টাকা কম মজুরি পান। এ নিয়ে ম্যানেজার বা দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অভিযোগ জানালে নারীদের কাজ থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আনু মুহম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নারীশ্রম সস্তা বলেই মুনাফা বৃদ্ধির জন্য মালিকরা নারী শ্রমিকদের নিয়োগ দেন। দিনমজুর থেকে সব ধরনের অপ্রাতিষ্ঠানিক কাজে নারী শ্রমিকদের অংশগ্রহণ বেশি। জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো না থাকার সুযোগে নারীদের কম মজুরি দিয়ে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদারকির প্রয়োজন আছে। তা না হলে নারী-পুরুষ শ্রমিকের মধ্যে বৈষম্য কমবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৪৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন