শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভালো নেই নারী শ্রমিকরা

কৃষকের স্বীকৃতি নেই, পোশাক খাতে বঞ্চনা, গৃহকর্মীরা উপেক্ষিত, আছে মজুরিবৈষম্য
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই নারী শ্রমিকরা

রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, লোকজনের নেতিবাচক কথা শুনে বছরের পর বছর বিভিন্ন খাতে শ্রম দিয়ে যাওয়ার পরও ভালো নেই বাংলাদেশের নারী শ্রমিক। পুরুষ শ্রমিকের সমান, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি শ্রম দিয়েও নারী শ্রমিকরা পুরুষ শ্রমিকের চেয়ে কম বা পুরুষ শ্রমিকের মোট পারিশ্রমিকের অর্ধেক টাকা পাচ্ছেন। এমনকি নারীরা তাদের নির্ধারিত কর্মঘণ্টার বাইরে অতিরিক্ত কাজ করলেও বঞ্চিত হচ্ছেন সেই পারিশ্রমিক থেকে। কর্মক্ষেত্রে পুরুষ শ্রমিকরা যেখানে মোট কর্মঘণ্টার এক থেকে দেড় ঘণ্টা কম কাজ করেন, সেখানে নারী শ্রমিক খাওয়ার সময়টুকু বাদে বিশ্রামের জন্য আলাদা সুযোগও নিচ্ছেন না। দুধের শিশুকে কোলে নিয়ে বহু নারী শ্রমিককে প্রায়ই কাজ করতে দেখা যাচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্য নেই নারীবান্ধব পরিবেশ। গৃহশ্রমে জড়িত নারী শ্রমিকরা দেশে তো বটেই, এমনকি বিদেশেও গৃহকর্তার শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। আর পোশাক খাতে কর্মরত নারীদের সামান্য কাজের ভুলে সুপারভাইজার কর্তৃক গালিগালাজ ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে। কৃষি খাতে কর্মরত নারীরা এখনো পাননি কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি। এর বাইরে নির্মাণ খাতের সঙ্গে জড়িত নারী শ্রমিকরা মজুরিবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন প্রায়ই। সব মিলিয়ে পদে পদে বঞ্চনার শিকার     হতে হচ্ছে নারী শ্রমিককে। এমনকি নারী শ্রমিকদের অধিকাংশই মাতৃত্বকালীন ছুটি পাচ্ছেন না। সন্তান প্রসবের সময় ছুটি চাওয়ায় কাজ হারাতে হয়েছে অনেককেই।

নগরীর বেশ কয়েকটি গার্মেন্ট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মজীবী মায়ের সন্তানদের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের হাতে গোনা দু-একটি ছাড়া বাকিগুলোতে নেই শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র বা ডে-কেয়ার সেন্টার। অথচ নারী শ্রমিকদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যকই গার্মেন্টে কাজ করছেন। বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্ট ওয়ার্কার্স ফেডারেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বাংলাদেশের সচল গার্মেন্টগুলোর ৯০ শতাংশেরই ডে-কেয়ার সেন্টার নেই। কারখানার শ্রমিকরা জানান, কারখানায় বাচ্চা রাখা হলেও দুপুরের কোনো খাবার দেওয়া হয় না। শুধু বিকালে নাস্তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়া এবং সাম্প্রতিক সময়ে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শ্রমিকরা বাচ্চাদের কারখানার শিশুকক্ষে রাখার ব্যাপারে অনাগ্রহী। শ্রমিকনেতারা দাবি করেন, পোশাক কারখানাগুলোতে কাগজে-কলমে শিশুদের দিবাযত্ন কেন্দ্রের কথা বলা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে তা নেই। ফলে ছোট সন্তান আছে এমন নারী শ্রমিকরা কাজ করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষার হার কম হওয়া, সাংসারিক কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেশি দূরে যেতে না পারা এবং নারীদের অসহায়ত্বের কারণে নারী শ্রমিকরা মজুরিবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। শহরে উৎপাদনমুখী কারখানা, পোশাক খাত, খাদ্য ও কোমল পানীয় তৈরির কারখানা, বিড়ি শিল্প ইত্যাদিতে কম মূল্যে শ্রম পাওয়া যায় বলেই নারী শ্রমিকের চাহিদা বেশি। বেসরকারি সংস্থা অক্সফার্মের হিসাবে, বিগত এক দশকে দেশের বাজারে নারী শ্রমিকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় অর্ধকোটি, যার ৭৭ শতাংশই গ্রামীণ নারী। আর এদের অধিকাংশই মজুরিবৈষম্যের শিকার। ঢাকায় তো বটেই, এমনকি রাজধানী ও শহরের বাইরে এ বৈষম্য আরও বেশি।

কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি নেই : কর্মজীবী নারী সংগঠনগুলোর দেওয়া তথ্যে, নারী শ্রমিকদের ৭০ শতাংশই কৃষিকাজে জড়িত। এমনকি বিভিন্ন কৃষি উপকরণ তৈরির কাজও করছেন তারা। অথচ এত শ্রম দেওয়ার পর আজও কৃষক হিসেবে নারীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই। নারীর শ্রমের নেই আর্থিক মূল্য। ফলে স্বীকৃতি না থাকায় একজন কিষানি এ পেশায় তার রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও অন্য সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বিষেশজ্ঞরা বলছেন, নারীদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এখন সময়ের দাবি। অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০টির বেশি কৃষিকাজে নারীদের অবদান থাকা সত্ত্বেও তাদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে না। এতে করে কৃষক হিসেবে একজন পুরুষ যেসব সুবিধা ভোগ করছেন, নারীরা তা পাচ্ছেন না। ফলে সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও নারী কৃষকের অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার মতে, নারীদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এখন সময়ের দাবি। মানিকগঞ্জের গৃহিণী সুফিয়া খাতুন বলেন, বিয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত ২০ বছর তিনি তার স্বামীর সঙ্গে ধান, সরিষা এবং বিভিন্ন মৌসুমি শাক-সবজির চাষ করে আসছেন। এ জন্য আলাদা কোনো সুবিধা তিনি কখনো পাননি। বিষয়টি এমন যে, ঘরের বউ হিসেবে ঘরের অন্যান্য কাজের পাশপাশি স্বামীর সঙ্গে খেতের কাজ করাও দৈনন্দিন কাজের একটি অংশ।

পোশাক খাতে বঞ্চনা : অন্যদিকে পোশাকশিল্পে জড়িত নারী শ্রমিকদের পুরুষদের তুলনায় বেশি অবহেলা, নির্যাতন ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। কাজ করতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা তাদের পুরুষ সহকর্মী ও সুপারভাইজারদের মাধ্যমে মানসিক, শারীরিক ও যৌন নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া ক্ষেত্রবিশেষে তারা মাতৃত্বকালীন ছুটি পাচ্ছেন না। বরং এ সময় তারা নানা অজুহাতে চাকরি হারাচ্ছেন। বিশেষ প্রয়োজনে, যেমন শারীরিক অসুস্থতায় ছুটিও পাচ্ছেন না। পুরুষদের তুলনায় প্রতিবাদী কম হওয়ায় তাদের থেকে অতিরিক্ত দায়িত্বও আদায় করে নেওয়া হচ্ছে। নগরীর কয়েকটি পোশাক কারখানার নারী শ্রমিকরা জানান, কর্মস্থলে কাজের সময় সুপারভাইজার বা মালিকশ্রেণির কর্তাব্যক্তিদের দ্বারা তারা নানাভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছেন। কিন্তু চাকরি হারানোর ভয়ে বেশির ভাগ শ্রমিক তাদের নিপীড়নের কথা কারও কাছে প্রকাশ করেন না। শ্রমিকনেতারা জানান, একটি কারখানায় মালিক ও সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিরা প্রেম-বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে, এমনকি অর্থনৈতিক সুবিধা দেওয়ার কথা বলে অনেক সময় একাধিক নারী শ্রমিকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেন। এ ছাড়া কারখানার সুপারভাইজাররা প্রায়ই নারী শ্রমিকদের সঙ্গে কুরুচিপূর্ণ কথা বলেন। এমনকি শ্রমিকদের সামান্য ভুলের জন্য তাদের অশ্রাব্য ভাষায় কথা ও গায়ে হাত তোলেন তারা। দেশের শ্রম আইনে একজন নারীকে তার অনুমতি ছাড়া লেটনাইট ডিউটি করানোর নিয়ম নেই। যদি কোনো পোশাক কারখানা এমন করে, সে ক্ষেত্রে সেই নারীকে নিরাপদে তার গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের। কিন্তু দেশের পোশাক কারখানাগুলোতে এই নজির নেই। বেশ কয়েকজন নারী শ্রমিক জানান, লেটনাইট ডিউটি শেষে রাতে বাড়ি ফেরার পথে প্রায়ই তাদের বখাটেদের মুখোমুখি হতে হয়। বখাটেরা তাদের কুশ্রী মন্তব্য করে। মিরপুর শেওড়াপাড়ার পোশাক শ্রমিক রুমা বলেন, ‘মাইয়াগো অনেক সমস্যা। সব সমস্যার কথা পুরুষগোরে বলাও যায় না। যদি কখনো খুব প্যাডব্যথা করে, তখন সুপারভাইজারগো কাছে ছুটি চাইলে কয়, কিসের ব্যথা, যা কাজ কর।’ গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি মোশারেফা মিশু বলেন, ‘নারীদের রাত ৮টার পর কাজ করানোর নিয়ম না থাকলেও কারখানাগুলোতে রাতভর তাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকরা চাকরি হারানোর ভয়ে নিজেদের অপ্রাপ্তি নিয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পান না। এ ছাড়া আমাদের কারখানাগুলোতে নারীবান্ধব পরিবেশ তদারকির জন্য কোনো কার্যক্রমও নেই।’

উপেক্ষিত নারী গৃহকর্মী : গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি, ২০১৫ প্রণয়ন করা হলেও এর বাস্তবায়ন না হওয়ায় নারী গৃহকর্মীরা এখনো নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। তাদের বেতনবৈষম্যের শিকার হতে হচ্ছে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যে, দেশে গৃহশ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ২০ লাখ। এদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই শ্রমিকদের বেতনবৈষম্যের শিকার হওয়ার সঙ্গে তাদের নির্ধারিত মজুরির তুলনায় অধিক শ্রমের কাজ করতে হচ্ছে। এমনকি অনেকেই ঠিকমতো বেতন পান না। ঢাকার একটি বাসায় গৃহশ্রমের জন্য একজন নারীকে যেখানে থাকা-খাওয়াসহ দুই হাজার টাকা দেওয়া হয়, সেখানে একজন পুরুষ যদি বাড়ির কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করেন, তবে তাকে দেওয়া হয় পাঁচ হাজার টাকা। অর্থাৎ মজুরিবৈষম্য এখানেও স্পষ্ট। মানবাধিকারকর্মী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গৃহকর্মীরা গুরুতর নির্যাতনের শিকার না হওয়া পর্যন্ত আইনি সহায়তা পান না। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গৃহকর্মীদের নির্যাতনের প্রকৃত চিত্র বের করা যায় না। এ ক্ষেত্রে এলিনা খান সরকারের তরফ থেকে গরিব-দুস্থদের আইনি সহায়তার জন্য পর্যাপ্ত মনিটরিং সেলের ব্যবস্থা করতে বলেন।

অন্যান্য খাতেও বঞ্চনা : এর বাইরে ইটভাটা, নির্মাণকাজ, মাটিকাটা ও চাতালের কাজসহ অপ্রাতিষ্ঠানিক অন্য কাজগুলোতে নারীরা পুরুষের সমান মজুরি পাচ্ছেন না। একজন পুরুষ দিনমজুর যেখানে গড়ে ৩০০ টাকা করে পান, সেখানে নারী শ্রমিক পান ২০০ থেকে ২২০ টাকা। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের নারী শ্রমিকদের ক্ষেত্রে এ বৈষম্য আরও বেশি। ওয়ার্ল্ডভিশন বাংলাদেশ ও স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের যৌথ এক গবেষণাপত্র ‘নারীর জন্য অর্থনৈতিক ন্যায্যতা’ থেকে জানা যায়, নারীরা একই রকমের কাজের জন্য পুরুষের তুলনায় কম মজুরি পান। মাটিকাটা, ইট-পাথর ভাঙা ও নির্মাণকাজে জড়িত কয়েকজন নারী শ্রমিক জানান, তারা সকালবেলা আগে কাজ শুরু করে সন্ধ্যায় পুরুষদের পর বাড়ি ফিরে গেলেও পুরুষদের তুলনায় ৫০ থেকে ১০০ টাকা কম মজুরি পান। এ নিয়ে ম্যানেজার বা দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অভিযোগ জানালে নারীদের কাজ থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আনু মুহম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নারীশ্রম সস্তা বলেই মুনাফা বৃদ্ধির জন্য মালিকরা নারী শ্রমিকদের নিয়োগ দেন। দিনমজুর থেকে সব ধরনের অপ্রাতিষ্ঠানিক কাজে নারী শ্রমিকদের অংশগ্রহণ বেশি। জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো না থাকার সুযোগে নারীদের কম মজুরি দিয়ে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদারকির প্রয়োজন আছে। তা না হলে নারী-পুরুষ শ্রমিকের মধ্যে বৈষম্য কমবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
সর্বশেষ খবর
‌‌‌‌স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে
‌‌‌‌স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা