শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভালো নেই নারী শ্রমিকরা

কৃষকের স্বীকৃতি নেই, পোশাক খাতে বঞ্চনা, গৃহকর্মীরা উপেক্ষিত, আছে মজুরিবৈষম্য
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভালো নেই নারী শ্রমিকরা

রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, লোকজনের নেতিবাচক কথা শুনে বছরের পর বছর বিভিন্ন খাতে শ্রম দিয়ে যাওয়ার পরও ভালো নেই বাংলাদেশের নারী শ্রমিক। পুরুষ শ্রমিকের সমান, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি শ্রম দিয়েও নারী শ্রমিকরা পুরুষ শ্রমিকের চেয়ে কম বা পুরুষ শ্রমিকের মোট পারিশ্রমিকের অর্ধেক টাকা পাচ্ছেন। এমনকি নারীরা তাদের নির্ধারিত কর্মঘণ্টার বাইরে অতিরিক্ত কাজ করলেও বঞ্চিত হচ্ছেন সেই পারিশ্রমিক থেকে। কর্মক্ষেত্রে পুরুষ শ্রমিকরা যেখানে মোট কর্মঘণ্টার এক থেকে দেড় ঘণ্টা কম কাজ করেন, সেখানে নারী শ্রমিক খাওয়ার সময়টুকু বাদে বিশ্রামের জন্য আলাদা সুযোগও নিচ্ছেন না। দুধের শিশুকে কোলে নিয়ে বহু নারী শ্রমিককে প্রায়ই কাজ করতে দেখা যাচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্য নেই নারীবান্ধব পরিবেশ। গৃহশ্রমে জড়িত নারী শ্রমিকরা দেশে তো বটেই, এমনকি বিদেশেও গৃহকর্তার শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। আর পোশাক খাতে কর্মরত নারীদের সামান্য কাজের ভুলে সুপারভাইজার কর্তৃক গালিগালাজ ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে। কৃষি খাতে কর্মরত নারীরা এখনো পাননি কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি। এর বাইরে নির্মাণ খাতের সঙ্গে জড়িত নারী শ্রমিকরা মজুরিবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন প্রায়ই। সব মিলিয়ে পদে পদে বঞ্চনার শিকার     হতে হচ্ছে নারী শ্রমিককে। এমনকি নারী শ্রমিকদের অধিকাংশই মাতৃত্বকালীন ছুটি পাচ্ছেন না। সন্তান প্রসবের সময় ছুটি চাওয়ায় কাজ হারাতে হয়েছে অনেককেই।

নগরীর বেশ কয়েকটি গার্মেন্ট ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মজীবী মায়ের সন্তানদের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানের হাতে গোনা দু-একটি ছাড়া বাকিগুলোতে নেই শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র বা ডে-কেয়ার সেন্টার। অথচ নারী শ্রমিকদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যকই গার্মেন্টে কাজ করছেন। বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্ট ওয়ার্কার্স ফেডারেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, বাংলাদেশের সচল গার্মেন্টগুলোর ৯০ শতাংশেরই ডে-কেয়ার সেন্টার নেই। কারখানার শ্রমিকরা জানান, কারখানায় বাচ্চা রাখা হলেও দুপুরের কোনো খাবার দেওয়া হয় না। শুধু বিকালে নাস্তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়া এবং সাম্প্রতিক সময়ে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শ্রমিকরা বাচ্চাদের কারখানার শিশুকক্ষে রাখার ব্যাপারে অনাগ্রহী। শ্রমিকনেতারা দাবি করেন, পোশাক কারখানাগুলোতে কাগজে-কলমে শিশুদের দিবাযত্ন কেন্দ্রের কথা বলা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে তা নেই। ফলে ছোট সন্তান আছে এমন নারী শ্রমিকরা কাজ করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিক্ষার হার কম হওয়া, সাংসারিক কাজের জন্য বাড়ি থেকে বেশি দূরে যেতে না পারা এবং নারীদের অসহায়ত্বের কারণে নারী শ্রমিকরা মজুরিবৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। শহরে উৎপাদনমুখী কারখানা, পোশাক খাত, খাদ্য ও কোমল পানীয় তৈরির কারখানা, বিড়ি শিল্প ইত্যাদিতে কম মূল্যে শ্রম পাওয়া যায় বলেই নারী শ্রমিকের চাহিদা বেশি। বেসরকারি সংস্থা অক্সফার্মের হিসাবে, বিগত এক দশকে দেশের বাজারে নারী শ্রমিকের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় অর্ধকোটি, যার ৭৭ শতাংশই গ্রামীণ নারী। আর এদের অধিকাংশই মজুরিবৈষম্যের শিকার। ঢাকায় তো বটেই, এমনকি রাজধানী ও শহরের বাইরে এ বৈষম্য আরও বেশি।

কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি নেই : কর্মজীবী নারী সংগঠনগুলোর দেওয়া তথ্যে, নারী শ্রমিকদের ৭০ শতাংশই কৃষিকাজে জড়িত। এমনকি বিভিন্ন কৃষি উপকরণ তৈরির কাজও করছেন তারা। অথচ এত শ্রম দেওয়ার পর আজও কৃষক হিসেবে নারীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি নেই। নারীর শ্রমের নেই আর্থিক মূল্য। ফলে স্বীকৃতি না থাকায় একজন কিষানি এ পেশায় তার রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও অন্য সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। বিষেশজ্ঞরা বলছেন, নারীদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এখন সময়ের দাবি। অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০টির বেশি কৃষিকাজে নারীদের অবদান থাকা সত্ত্বেও তাদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে না। এতে করে কৃষক হিসেবে একজন পুরুষ যেসব সুবিধা ভোগ করছেন, নারীরা তা পাচ্ছেন না। ফলে সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও নারী কৃষকের অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার মতে, নারীদের কৃষক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া এখন সময়ের দাবি। মানিকগঞ্জের গৃহিণী সুফিয়া খাতুন বলেন, বিয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত ২০ বছর তিনি তার স্বামীর সঙ্গে ধান, সরিষা এবং বিভিন্ন মৌসুমি শাক-সবজির চাষ করে আসছেন। এ জন্য আলাদা কোনো সুবিধা তিনি কখনো পাননি। বিষয়টি এমন যে, ঘরের বউ হিসেবে ঘরের অন্যান্য কাজের পাশপাশি স্বামীর সঙ্গে খেতের কাজ করাও দৈনন্দিন কাজের একটি অংশ।

পোশাক খাতে বঞ্চনা : অন্যদিকে পোশাকশিল্পে জড়িত নারী শ্রমিকদের পুরুষদের তুলনায় বেশি অবহেলা, নির্যাতন ও বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে। কাজ করতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা তাদের পুরুষ সহকর্মী ও সুপারভাইজারদের মাধ্যমে মানসিক, শারীরিক ও যৌন নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। এ ছাড়া ক্ষেত্রবিশেষে তারা মাতৃত্বকালীন ছুটি পাচ্ছেন না। বরং এ সময় তারা নানা অজুহাতে চাকরি হারাচ্ছেন। বিশেষ প্রয়োজনে, যেমন শারীরিক অসুস্থতায় ছুটিও পাচ্ছেন না। পুরুষদের তুলনায় প্রতিবাদী কম হওয়ায় তাদের থেকে অতিরিক্ত দায়িত্বও আদায় করে নেওয়া হচ্ছে। নগরীর কয়েকটি পোশাক কারখানার নারী শ্রমিকরা জানান, কর্মস্থলে কাজের সময় সুপারভাইজার বা মালিকশ্রেণির কর্তাব্যক্তিদের দ্বারা তারা নানাভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছেন। কিন্তু চাকরি হারানোর ভয়ে বেশির ভাগ শ্রমিক তাদের নিপীড়নের কথা কারও কাছে প্রকাশ করেন না। শ্রমিকনেতারা জানান, একটি কারখানায় মালিক ও সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিরা প্রেম-বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে, এমনকি অর্থনৈতিক সুবিধা দেওয়ার কথা বলে অনেক সময় একাধিক নারী শ্রমিকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেন। এ ছাড়া কারখানার সুপারভাইজাররা প্রায়ই নারী শ্রমিকদের সঙ্গে কুরুচিপূর্ণ কথা বলেন। এমনকি শ্রমিকদের সামান্য ভুলের জন্য তাদের অশ্রাব্য ভাষায় কথা ও গায়ে হাত তোলেন তারা। দেশের শ্রম আইনে একজন নারীকে তার অনুমতি ছাড়া লেটনাইট ডিউটি করানোর নিয়ম নেই। যদি কোনো পোশাক কারখানা এমন করে, সে ক্ষেত্রে সেই নারীকে নিরাপদে তার গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের। কিন্তু দেশের পোশাক কারখানাগুলোতে এই নজির নেই। বেশ কয়েকজন নারী শ্রমিক জানান, লেটনাইট ডিউটি শেষে রাতে বাড়ি ফেরার পথে প্রায়ই তাদের বখাটেদের মুখোমুখি হতে হয়। বখাটেরা তাদের কুশ্রী মন্তব্য করে। মিরপুর শেওড়াপাড়ার পোশাক শ্রমিক রুমা বলেন, ‘মাইয়াগো অনেক সমস্যা। সব সমস্যার কথা পুরুষগোরে বলাও যায় না। যদি কখনো খুব প্যাডব্যথা করে, তখন সুপারভাইজারগো কাছে ছুটি চাইলে কয়, কিসের ব্যথা, যা কাজ কর।’ গার্মেন্ট শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি মোশারেফা মিশু বলেন, ‘নারীদের রাত ৮টার পর কাজ করানোর নিয়ম না থাকলেও কারখানাগুলোতে রাতভর তাদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারী শ্রমিকরা চাকরি হারানোর ভয়ে নিজেদের অপ্রাপ্তি নিয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পান না। এ ছাড়া আমাদের কারখানাগুলোতে নারীবান্ধব পরিবেশ তদারকির জন্য কোনো কার্যক্রমও নেই।’

উপেক্ষিত নারী গৃহকর্মী : গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি, ২০১৫ প্রণয়ন করা হলেও এর বাস্তবায়ন না হওয়ায় নারী গৃহকর্মীরা এখনো নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। তাদের বেতনবৈষম্যের শিকার হতে হচ্ছে। পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যে, দেশে গৃহশ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ২০ লাখ। এদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই শ্রমিকদের বেতনবৈষম্যের শিকার হওয়ার সঙ্গে তাদের নির্ধারিত মজুরির তুলনায় অধিক শ্রমের কাজ করতে হচ্ছে। এমনকি অনেকেই ঠিকমতো বেতন পান না। ঢাকার একটি বাসায় গৃহশ্রমের জন্য একজন নারীকে যেখানে থাকা-খাওয়াসহ দুই হাজার টাকা দেওয়া হয়, সেখানে একজন পুরুষ যদি বাড়ির কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করেন, তবে তাকে দেওয়া হয় পাঁচ হাজার টাকা। অর্থাৎ মজুরিবৈষম্য এখানেও স্পষ্ট। মানবাধিকারকর্মী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গৃহকর্মীরা গুরুতর নির্যাতনের শিকার না হওয়া পর্যন্ত আইনি সহায়তা পান না। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গৃহকর্মীদের নির্যাতনের প্রকৃত চিত্র বের করা যায় না। এ ক্ষেত্রে এলিনা খান সরকারের তরফ থেকে গরিব-দুস্থদের আইনি সহায়তার জন্য পর্যাপ্ত মনিটরিং সেলের ব্যবস্থা করতে বলেন।

অন্যান্য খাতেও বঞ্চনা : এর বাইরে ইটভাটা, নির্মাণকাজ, মাটিকাটা ও চাতালের কাজসহ অপ্রাতিষ্ঠানিক অন্য কাজগুলোতে নারীরা পুরুষের সমান মজুরি পাচ্ছেন না। একজন পুরুষ দিনমজুর যেখানে গড়ে ৩০০ টাকা করে পান, সেখানে নারী শ্রমিক পান ২০০ থেকে ২২০ টাকা। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের নারী শ্রমিকদের ক্ষেত্রে এ বৈষম্য আরও বেশি। ওয়ার্ল্ডভিশন বাংলাদেশ ও স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের যৌথ এক গবেষণাপত্র ‘নারীর জন্য অর্থনৈতিক ন্যায্যতা’ থেকে জানা যায়, নারীরা একই রকমের কাজের জন্য পুরুষের তুলনায় কম মজুরি পান। মাটিকাটা, ইট-পাথর ভাঙা ও নির্মাণকাজে জড়িত কয়েকজন নারী শ্রমিক জানান, তারা সকালবেলা আগে কাজ শুরু করে সন্ধ্যায় পুরুষদের পর বাড়ি ফিরে গেলেও পুরুষদের তুলনায় ৫০ থেকে ১০০ টাকা কম মজুরি পান। এ নিয়ে ম্যানেজার বা দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অভিযোগ জানালে নারীদের কাজ থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আনু মুহম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নারীশ্রম সস্তা বলেই মুনাফা বৃদ্ধির জন্য মালিকরা নারী শ্রমিকদের নিয়োগ দেন। দিনমজুর থেকে সব ধরনের অপ্রাতিষ্ঠানিক কাজে নারী শ্রমিকদের অংশগ্রহণ বেশি। জাতীয় ন্যূনতম মজুরি কাঠামো না থাকার সুযোগে নারীদের কম মজুরি দিয়ে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদারকির প্রয়োজন আছে। তা না হলে নারী-পুরুষ শ্রমিকের মধ্যে বৈষম্য কমবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা