শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

বুড়িগঙ্গার বিষ অন্য ছয় নদীতে

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বুড়িগঙ্গার বিষ অন্য ছয় নদীতে

বুড়িগঙ্গা নদীর বিষ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে দেশের অন্য ছয় নদীতে। বর্ষাকালে এই দূষিত পানি বিভিন্ন নদী হয়ে গিয়ে পড়ছে বঙ্গোপসাগরে। সদরঘাটের দূষণ এখন আর বুড়িগঙ্গাতে সীমাবদ্ধ নেই। আবর্জনার সঙ্গে প্রচণ্ড দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে চাঁদপুর অঞ্চলের পদ্মা এবং মেঘনার মোহনাতেও। সদরঘাট থেকে নদীপথে মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, চাঁদপুর, বরিশাল ঘুরে দেখা গেছে, বুড়িগঙ্গার দূষিত পানি ছড়িয়ে পড়ছে দেশের বৃহৎ নদী পদ্মা, মেঘনা, আড়িয়াল খাঁ, গোমতী, ধলেশ্বরী আর শীতলক্ষ্যার বিভিন্ন প্রান্তে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ভয়াবহ এই দূষণ রোধ করতে না পারলে অদূর ভবিষ্যতে এসব নদীর পানিও বিষাক্ত হতে হতে একটা সময় ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাবে। খোদ সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বলছে, নদীপথে সদরঘাট   থেকে বরিশাল অঞ্চলে প্রতিদিন ৭ শতাধিক নিবন্ধিত যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল করছে। এসব যানে প্রতিদিন প্রায় তিন লাখ মানুষ যাতায়াত করে। এদের ত্যাগ করা কমপক্ষে তিন হাজার ঘনমিটার বর্জ্য প্রতিদিন বুড়িগঙ্গাসহ এসব নদীতে সরাসরি ফেলা হচ্ছে। দেশে নিবন্ধিত আরও ২০ হাজার ৮০০ মালবাহী নৌযানেও একই অবস্থা। ময়লা সংরক্ষণ বা ডিসপোজ করার ব্যবস্থা না থাকায় সব ধরনের ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে নদীতে। এতে নদীর পানি হয়ে উঠছে ব্যবহারের অনুপযোগী। আর বুড়িগঙ্গার পানি ইতিমধ্যে এতটাই বিষাক্ত হয়েছে যে— মাছ, পোকা-মাকড়সহ কোনো প্রাণীই এ পানিতে বেঁচে থাকতে পারছে না। প্রচণ্ড দুর্গন্ধ থেকে বাঁচতে নাকে-মুখে রুমাল চেপে সদরঘাট ছাড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। সরেজমিন দেখা গেছে, শুধু মানব বর্জ্যই নয়, শিল্পকারখানা বর্জ্য, নগরবাসীর বর্জ্য, দোকানপাটের ময়লা-আবর্জনা এবং নৌযানের সব ধরনের ময়লা-আবর্জনা নির্বিচারে ফেলা হচ্ছে বুড়িগঙ্গাসহ সংশ্লিষ্ট নদীগুলোতে। সদরঘাট থেকে চলাচলকারী সুন্দরবন, সুরমা, কীর্তনখোলা, গ্রিনলাইন ওয়াটারবাস, পারাবত, আঁচলসহ বড় বড় লঞ্চের ভিতরে ময়লা ফেলার বিন রয়েছে। লঞ্চের যাত্রীদের অনেকেই এসব বিনে ময়লা ফেলছেনও। কিন্তু দিন শেষে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ এসব বিনে জমানো পুরো ময়লাই সদরঘাট পৌঁছে বুড়িগঙ্গায় কিংবা বরিশাল, শরীয়তপুর, চাঁদপুর বা অন্য কোনো ঘাটে পৌঁছে সে অঞ্চলে নদীতে ফেলে দিচ্ছে। কেননা সে ময়লা অন্যত্র নেওয়ার কোনো ব্যবস্থাই নেই। আর মানব বর্জ্য সাময়িকভাবে সংরক্ষণের কোনো ব্যবস্থা নেই এসব নৌযানে। বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর দিয়ে অনেক ভিআইপি লঞ্চ চলে। সেগুলোতেও নেই ওই ব্যবস্থা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লঞ্চ বা অন্য নৌযান বানানোর আগে যে নকশা করা হয় সেই নকশাতেও এ ধরনের কোনো নির্দেশনা থাকে না। ফলে মানব বর্জ্য সংরক্ষণ এবং অন্য ময়লা ধরে রেখে তা ডিসপোজ করার কোনো ব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি নৌযানে কিংবা ঘাটে। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর এস মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বুড়িগঙ্গার দূষণ ঠেকাতে একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। লঞ্চ বা যাত্রীবাহী নৌযানের বর্জ্য ডিসপজালের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ জন্য সদরঘাট সংলগ্ন এলাকায় সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে একটি সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) স্থাপনের কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। এ ছাড়া পরবর্তীতে যেসব লঞ্চ তৈরি করা হবে সেগুলোতে যেন মানব বর্জ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয় সে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। জানা গেছে, এসব নদীতে চলাচলকারী ৭ শতাধিক যাত্রবাহী নৌযানের কোনটিতেই মানব বর্জ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেই। এমন কি বিলাসবহুল গ্রিনলাইনওয়াটার বাসেও সে ব্যবস্থা নেই। বাংলাদেশের নদীপথে চলাচলকারী কোনো নৌযানই তৈরির সময় এমন ব্যবস্থা রাখা হয় না, যাতে মানব বর্জ্য সংরক্ষণ করা যায়। কিংবা অন্য ময়লা-আবর্জনা ফেলারও কোনো ব্যবস্থা নেই। অথচ বিশ্বের অন্য যে কোনো দেশে যাত্রীবাহী কি মালবাহী সব নৌযানে সে ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক পানি বিশেষজ্ঞ নঈম গওহার এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদী দূষণের মাত্রা দিন দিন বাড়ছে। মানুষের একটা ধারণাই সৃষ্টি হয়েছে যে, নদীতেই ময়লা ফেলতে হবে। অথচ আগে কিন্তু এমন ধারণা ছিল না। আগে নদীকে পবিত্র ভাবা হতো। নদী বাঁচাতে না পারলে আমরাও বাঁচব না। জাহাজ মালিকরা শুধু তাদের স্বার্থের কথা ভাবেন কিন্তু নদীর কথা ভাবেন না। এই নদীই যদি না থাকে তাহলে তারা জাহাজ কোথায় চালাবেন এটা ভাবা উচিত। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) মনে করে বুড়িগঙ্গার পানি এতটাই দূষিত যে সেখানে কোনো মাছ বা কোনো পোকামাকড় বেঁচে থাকতে পারে না। বুড়িগঙ্গার এই মরণদশার বড় কারণ মানব বর্জ্য আর হাজারীবাগের ট্যানারি শিল্পকারখানা। শুধু হাজারীবাগের ২৫০ ট্যানারি কারখানা থেকে প্রতিদিন প্রায় ২২ হাজার ঘনমিটার তরল বর্জ্য ও ১০ টন কঠিন বর্জ্যের প্রায় পুরোটাই ফেলা হয় বুড়িগঙ্গার পানিতে। পবার সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুস সোবহান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিন যেভাবে বুড়িগঙ্গাকে দূষিত করা হচ্ছে যার প্রভাবে অন্য ছয়টি নদীও দূষণের শিকার হচ্ছে। তাতে আগামী এক দশক পর হয়তো বুড়িগঙ্গার এই দূষণ মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়বে পদ্মা, মেঘনা, শীতলক্ষ্যা আড়িয়াল খাঁ, গোমতী এবং ধলেশ্বরীতে। বিশেষ করে নৌযানগুলো কোনো ধরনের নিয়মকানুন না মানা এবং বাংলাদেশে চলাচলকারী কোনো নৌযানেই মানব বর্জ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় এই দূষণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে অন্য নদীতে। নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় বলছে, রাজধানী ঢাকার ভিতরে-বাইরে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে মোট ১৮টি ছোট-বড় নদী। দখল আর দূষণে এর সবই আজ বিপন্ন। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে প্রতিপক্ষ মানুষের বিরুদ্ধে লড়ছে বুড়িগঙ্গা, বালু, তুরাগ ও শীতলক্ষ্যা। আর জোয়ার-ভাটার মাধ্যমে বুড়িগঙ্গার দূষিত পচা পানি ছড়িয়ে পড়ছে পদ্মা, মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁ, গোমতী এবং ধলেশ্বরীতে। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আতাহারুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদীর পানিতে বর্জ্য বা যে কোনো ধরনের ময়লা ফেলা অন্যায়। আমাদের দেশে অবশ্য সে ব্যবস্থা এখনো গড়ে উঠেনি, যার মাধ্যমে নৌযানগুলো নদীতে ময়লা ফেলা বন্ধ করতে পারে। এ ছাড়া বুড়িগঙ্গাকে বাঁচাতে, এর পরিবেশ রক্ষায় এবং যাত্রীবাহী নৌযানের বর্জ্য সংরক্ষণের জন্য একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। বাংলাদেশ লঞ্চ মালিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, আমাদের দেশে যেভাবে লঞ্চ, জাহাজ বা যে কোনো ধরনের নৌযানের নকশা করা হয় এবং তৈরি করা হয় তাতে কোনো ধরনের সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড বিচার করা হয় না। ফলে এসব নৌযানে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কোনো ব্যবস্থা থাকে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা