শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭

নিম্নমানের কাগজে ছাপা হচ্ছে পাঠ্যবই

এনসিটিবির অপকর্মে ক্ষুব্ধ মুদ্রণশিল্প মালিকরা আগামী শিক্ষাবর্ষে পাঠ্যবইয়েরমান নিয়ে শঙ্কা
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
নিম্নমানের কাগজে ছাপা হচ্ছে পাঠ্যবই

আবারও নিম্নমানের কাগজে পাঠ্যবই ছাপছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। এতে ক্ষুব্ধ মুদ্রণশিল্প মালিকরা। নতুন শিক্ষাবর্ষে সময়মতো বই ছাপার কাজ শেষ করা নিয়ে তৈরি হয়েছে একাধিক জটিলতা। জানা গেছে, এর ফলে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার সরকারি চেষ্টাও বিফলে যাওয়ার আশঙ্কা।

সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, প্রাথমিক স্তরের বই মুদ্রাকরদের একাধিক অসৎ চক্র অধিক মুনাফার লোভে নিম্নমানের কাগজে ছাপিয়ে চলেছে। পরিণামে পাঠ্যবইয়ের মানও হবে অত্যন্ত খারাপ। এর নেপথ্যে রয়েছে নিম্নমানের কয়েকটি কাগজকল, যারা প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার টন পাল্পও আমদানি করেনি, তারাই এবার এনসিটিবির মুদ্রাকরদের শত শত টন কাগজ সরবরাহ করছে। ওই কাগজেই ছাপানো হচ্ছে বই। তবুও এনসিটিবি কিংবা এনসিটিবি-নিযুক্ত পরিদর্শন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এখনো প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের কোনো বই বাঁধাই করে মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো হয়নি। অথচ সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী এই সময়ে অর্ধেক বই দেশের সব উপজেলায় পাঠানোর কথা। আবার নবম-দশম শ্রেণির প্রায় ২ কোটি বই ছাপার দরপত্র প্রক্রিয়াই শেষ হচ্ছে না।

এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা অবশ্য গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সময়মতো শিক্ষার্থীদের হাতে সব বই পৌঁছে দিতে পারবেন। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ৩০ শতাংশ বই মাঠ পর্যায়ে চলে গেছে। সুখপাঠ্য বইয়ের দরপত্র চূড়ান্ত না হলেও দু-এক দিনে হবে। এ বইও সময়মতো পৌঁছে যাবে। তার পরও কোনো প্রতিষ্ঠান যদি বই সরবরাহে ব্যর্থ হয়, তাদের জরিমানা করা হবে।’ বইয়ের কাগজের মান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এনসিটিবির কর্মকর্তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই ছাড়পত্র দিচ্ছেন।’ এনসিটিবি আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক (প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি) স্তরের ১০ কোটি ৩৬ লাখের কিছু বেশি ছাপছে। ২০টি প্যাকেজের আওতায় ৯৮টি লটে দেওয়া এই দরপত্রে বই ছাপার কাজ পেয়েছে দেশের বিভিন্ন মুদ্রাকর প্রতিষ্ঠান। জানা গেছে, দরপত্রের বিধি-নির্দেশের (স্পেসিফিকেশন) পরোয়া না করে নিম্নমানের কাগজে ছাপার কারণেই কয়েক বছর ধরে বই মানসম্মত হচ্ছে না। এনসিটিবি কাগজের ব্রাইটনেস, ডি-ইংকিং ও ভার্জিন পাল্প দ্বারা উৎপাদন সম্পর্কিত শর্ত দেয় তা মেনে স্থানীয়ভাবে মানসম্পন্ন কাগজ উৎপাদন সম্ভব নয়। তাই প্রাথমিক স্তরের বই মুদ্রাকররা নিম্নমানের কাগজে ছাপানোর জন্য বিভিন্ন অজুহাত তুলে মুদ্রণকাজ বিলম্বিত করার কৌশল নিয়েছেন। ইতিমধ্যে এই চক্রগুলো ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে পাঁচ দিনের ধর্মঘট করে বই ছাপার মেয়াদ ২৯ নভেম্বর থেকে ১৪ দিন বাড়িয়ে নিয়েছে (ধর্মঘটের কারণে ক্ষতি হওয়া পাঁচ দিনসহ)। এনসিটিবির একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তা এদের ইন্ধন দিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের কাছে নির্ধারিত সময়ে পৌঁছে দেওয়ার স্বার্থে সরকার শেষ মুহূর্তে স্পেসিফিকেশন-বহির্ভূত নিম্নমানের কাগজে ছাপা বই গ্রহণে বাধ্য হবে। এই অসাধু মুদ্রণকারীরা জানেন এভাবে সময় পিছিয়ে পিছিয়ে ছাপার কাজ ডিসেম্বরে নিতে পারলে শেষ পর্যায়ে যে কোনো উপায়ে বই ছাপিয়ে মাঠ পর্যায়ে পাঠানোই এনসিটিবির জন্য চ্যালেঞ্জ হবে। তখন আর কাগজের মান ঠিকমতো হলো কিনা, তা নিয়ে এনসিটিবির প্রশ্ন তোলার সুযোগ থাকবে না। অসাধু মুদ্রণকারীরা এনসিটিবির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে এই কারবার করছেন বছরের পর বছর। নিম্নমানের বই সরবরাহ করা সত্ত্বেও এনসিটিবির পক্ষ থেকে আগে কখনই মুদ্রণকারীদের বিল আটকে রাখা বা বিল কেটে নেওয়ার নজির নেই। এবারও সে ভরসায় নিম্নমানের কাগজে বই ছাপানো হচ্ছে। এনসিটিবি সূত্র জানায়, এবার বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের দিয়ে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি, বিজ্ঞান, গণিতসহ ১২টি পাঠ্যবই পরিমার্জন করে সুখপাঠ্য করা হয়েছে। এজন্য এই ১২টি বিষয়ের ১ কোটি ৯৮ লাখ বই ছাপানোর কাজ পৃথক দরপত্রে করা হচ্ছে। কিন্তু এসব বই ছাপার দরপত্র প্রক্রিয়াই শেষ করতে পারছে না এনসিটিবি। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মুদ্রণশিল্প সমিতির সভাপতি তোফায়েল খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এনসিটিবি এখনো সুখপাঠ্য বইয়ের দরপত্র চূড়ান্ত করতে পারেনি। অযোগ্য প্রতিষ্ঠানকে যদি এনসিটিবি দরপত্র দেয়, তাহলে হ-য-ব-র-ল যা হওয়ার তাই হবে। প্রাথমিকের বইয়ের মানহীন কাগজ ব্যবহার ও বাঁধাই নিয়ে যা হচ্ছে, সেই অপকর্মের সঙ্গে এনসিটিবির কিছু অসাধু কর্মকর্তা জড়িত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে, এই অনিয়মগুলো তদন্ত করা।’ এনসিটিবি সূত্র জানায়, আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত প্রায় ৪ কোটি ৩৭ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য মোট ৩৫ কোটি ১৩ লাখ ২৬ হাজার ২০৭টি বই ছাপা হচ্ছে। এর মধ্যে প্রাথমিক স্তরের ১০ কোটি ৩৬ লাখের কিছু বেশি বই ছাপা হচ্ছে। এ বই ছাপা নিয়ে এবার শুরু থেকেই ঝামেলা হচ্ছে। ২০১৬ সালের মতো এবারও সিন্ডিকেট করে প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে প্রায় ৪০ কোটি টাকা কম দর দিয়ে প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই ছাপার কাজ নিয়েছে ৩২টি মুদ্রাকর প্রতিষ্ঠান। প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ২৭৭ কোটি টাকা কিন্তু কাজ করা হবে ২৩৭ কোটি টাকায়। এর মধ্যে কয়েকজন আছেন যারা একাধিক প্রতিষ্ঠানের নামে কাজ পেয়েছেন, যাদের একাধিক প্রতিষ্ঠান এর আগে ঠিকমতো বই না দেওয়ার অপরাধে জরিমানা দিয়েছে। জানা গেছে, এবার নিজস্ব সক্ষমতা ছাড়াই কিছু মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া এবং নবম ও দশম শ্রেণির জন্য সুখপাঠ্য করা ১২টি বিষয়ের বই ছাপানোর কাজের দরপত্র নিয়ে জটিলতার কারণে এবার পাঠ্যবই ছাপা নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। ফলে সময়মতো বই দেওয়া যাবে না। জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী চুক্তির ৮৪ দিনের মধ্যে প্রাথমিকের বই ছাপিয়ে মাঠ পর্যায়ে পাঠানোর কথা। বিদ্যালয়ে বই দেওয়ার আগে সেগুলো মাঠ পর্যায়ে গুদামে রাখা হয়। পরে সেখান থেকে বিদ্যালয়ে বই যায়। প্রাথমিক স্তরের বই ছাপার চুক্তি হয় গত ১৭ জুলাই। কিন্তু দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ করে চুক্তির ৩৪ দিন পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর পরিদর্শন সংস্থা নিয়োগ করে। দরপত্র মোতাবেক কাজ নিলেও এখন মুদ্রাকররা বলছেন, দরপত্র অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরের বই বাঁধাইয়ের কাজ করতে গেলে নির্ধারিত সময়ে কাজ দেওয়া সম্ভব হবে না। দরপত্র অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরের বইগুলো আলাদা কাগজে র‍্যাপিং করে বাঁধাই করে মাঠ পর্যায়ে পাঠানোর কথা। মুদ্রাকররা এটি করতে গেলে বর্তমানের চেয়ে আট গুণ বেশি সময় লাগবে। এজন্য তারা চাইছেন শুধু ফিতা দিয়ে বাঁধাই করে বইগুলো পাঠাতে। অথচ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর বলছে, বই যাতে নষ্ট না হয় সেজন্যই আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী র‍্যাপিং করে বাঁধাই করার শর্ত দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম