শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭

নিম্নমানের কাগজে ছাপা হচ্ছে পাঠ্যবই

এনসিটিবির অপকর্মে ক্ষুব্ধ মুদ্রণশিল্প মালিকরা আগামী শিক্ষাবর্ষে পাঠ্যবইয়েরমান নিয়ে শঙ্কা
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
নিম্নমানের কাগজে ছাপা হচ্ছে পাঠ্যবই

আবারও নিম্নমানের কাগজে পাঠ্যবই ছাপছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। এতে ক্ষুব্ধ মুদ্রণশিল্প মালিকরা। নতুন শিক্ষাবর্ষে সময়মতো বই ছাপার কাজ শেষ করা নিয়ে তৈরি হয়েছে একাধিক জটিলতা। জানা গেছে, এর ফলে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার সরকারি চেষ্টাও বিফলে যাওয়ার আশঙ্কা।

সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, প্রাথমিক স্তরের বই মুদ্রাকরদের একাধিক অসৎ চক্র অধিক মুনাফার লোভে নিম্নমানের কাগজে ছাপিয়ে চলেছে। পরিণামে পাঠ্যবইয়ের মানও হবে অত্যন্ত খারাপ। এর নেপথ্যে রয়েছে নিম্নমানের কয়েকটি কাগজকল, যারা প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার টন পাল্পও আমদানি করেনি, তারাই এবার এনসিটিবির মুদ্রাকরদের শত শত টন কাগজ সরবরাহ করছে। ওই কাগজেই ছাপানো হচ্ছে বই। তবুও এনসিটিবি কিংবা এনসিটিবি-নিযুক্ত পরিদর্শন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এখনো প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের কোনো বই বাঁধাই করে মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো হয়নি। অথচ সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী এই সময়ে অর্ধেক বই দেশের সব উপজেলায় পাঠানোর কথা। আবার নবম-দশম শ্রেণির প্রায় ২ কোটি বই ছাপার দরপত্র প্রক্রিয়াই শেষ হচ্ছে না।

এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহা অবশ্য গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সময়মতো শিক্ষার্থীদের হাতে সব বই পৌঁছে দিতে পারবেন। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ৩০ শতাংশ বই মাঠ পর্যায়ে চলে গেছে। সুখপাঠ্য বইয়ের দরপত্র চূড়ান্ত না হলেও দু-এক দিনে হবে। এ বইও সময়মতো পৌঁছে যাবে। তার পরও কোনো প্রতিষ্ঠান যদি বই সরবরাহে ব্যর্থ হয়, তাদের জরিমানা করা হবে।’ বইয়ের কাগজের মান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এনসিটিবির কর্মকর্তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই ছাড়পত্র দিচ্ছেন।’ এনসিটিবি আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক (প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি) স্তরের ১০ কোটি ৩৬ লাখের কিছু বেশি ছাপছে। ২০টি প্যাকেজের আওতায় ৯৮টি লটে দেওয়া এই দরপত্রে বই ছাপার কাজ পেয়েছে দেশের বিভিন্ন মুদ্রাকর প্রতিষ্ঠান। জানা গেছে, দরপত্রের বিধি-নির্দেশের (স্পেসিফিকেশন) পরোয়া না করে নিম্নমানের কাগজে ছাপার কারণেই কয়েক বছর ধরে বই মানসম্মত হচ্ছে না। এনসিটিবি কাগজের ব্রাইটনেস, ডি-ইংকিং ও ভার্জিন পাল্প দ্বারা উৎপাদন সম্পর্কিত শর্ত দেয় তা মেনে স্থানীয়ভাবে মানসম্পন্ন কাগজ উৎপাদন সম্ভব নয়। তাই প্রাথমিক স্তরের বই মুদ্রাকররা নিম্নমানের কাগজে ছাপানোর জন্য বিভিন্ন অজুহাত তুলে মুদ্রণকাজ বিলম্বিত করার কৌশল নিয়েছেন। ইতিমধ্যে এই চক্রগুলো ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে পাঁচ দিনের ধর্মঘট করে বই ছাপার মেয়াদ ২৯ নভেম্বর থেকে ১৪ দিন বাড়িয়ে নিয়েছে (ধর্মঘটের কারণে ক্ষতি হওয়া পাঁচ দিনসহ)। এনসিটিবির একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তা এদের ইন্ধন দিচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের কাছে নির্ধারিত সময়ে পৌঁছে দেওয়ার স্বার্থে সরকার শেষ মুহূর্তে স্পেসিফিকেশন-বহির্ভূত নিম্নমানের কাগজে ছাপা বই গ্রহণে বাধ্য হবে। এই অসাধু মুদ্রণকারীরা জানেন এভাবে সময় পিছিয়ে পিছিয়ে ছাপার কাজ ডিসেম্বরে নিতে পারলে শেষ পর্যায়ে যে কোনো উপায়ে বই ছাপিয়ে মাঠ পর্যায়ে পাঠানোই এনসিটিবির জন্য চ্যালেঞ্জ হবে। তখন আর কাগজের মান ঠিকমতো হলো কিনা, তা নিয়ে এনসিটিবির প্রশ্ন তোলার সুযোগ থাকবে না। অসাধু মুদ্রণকারীরা এনসিটিবির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে এই কারবার করছেন বছরের পর বছর। নিম্নমানের বই সরবরাহ করা সত্ত্বেও এনসিটিবির পক্ষ থেকে আগে কখনই মুদ্রণকারীদের বিল আটকে রাখা বা বিল কেটে নেওয়ার নজির নেই। এবারও সে ভরসায় নিম্নমানের কাগজে বই ছাপানো হচ্ছে। এনসিটিবি সূত্র জানায়, এবার বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের দিয়ে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি, বিজ্ঞান, গণিতসহ ১২টি পাঠ্যবই পরিমার্জন করে সুখপাঠ্য করা হয়েছে। এজন্য এই ১২টি বিষয়ের ১ কোটি ৯৮ লাখ বই ছাপানোর কাজ পৃথক দরপত্রে করা হচ্ছে। কিন্তু এসব বই ছাপার দরপত্র প্রক্রিয়াই শেষ করতে পারছে না এনসিটিবি। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ মুদ্রণশিল্প সমিতির সভাপতি তোফায়েল খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এনসিটিবি এখনো সুখপাঠ্য বইয়ের দরপত্র চূড়ান্ত করতে পারেনি। অযোগ্য প্রতিষ্ঠানকে যদি এনসিটিবি দরপত্র দেয়, তাহলে হ-য-ব-র-ল যা হওয়ার তাই হবে। প্রাথমিকের বইয়ের মানহীন কাগজ ব্যবহার ও বাঁধাই নিয়ে যা হচ্ছে, সেই অপকর্মের সঙ্গে এনসিটিবির কিছু অসাধু কর্মকর্তা জড়িত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে, এই অনিয়মগুলো তদন্ত করা।’ এনসিটিবি সূত্র জানায়, আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত প্রায় ৪ কোটি ৩৭ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য মোট ৩৫ কোটি ১৩ লাখ ২৬ হাজার ২০৭টি বই ছাপা হচ্ছে। এর মধ্যে প্রাথমিক স্তরের ১০ কোটি ৩৬ লাখের কিছু বেশি বই ছাপা হচ্ছে। এ বই ছাপা নিয়ে এবার শুরু থেকেই ঝামেলা হচ্ছে। ২০১৬ সালের মতো এবারও সিন্ডিকেট করে প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে প্রায় ৪০ কোটি টাকা কম দর দিয়ে প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই ছাপার কাজ নিয়েছে ৩২টি মুদ্রাকর প্রতিষ্ঠান। প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ২৭৭ কোটি টাকা কিন্তু কাজ করা হবে ২৩৭ কোটি টাকায়। এর মধ্যে কয়েকজন আছেন যারা একাধিক প্রতিষ্ঠানের নামে কাজ পেয়েছেন, যাদের একাধিক প্রতিষ্ঠান এর আগে ঠিকমতো বই না দেওয়ার অপরাধে জরিমানা দিয়েছে। জানা গেছে, এবার নিজস্ব সক্ষমতা ছাড়াই কিছু মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়া এবং নবম ও দশম শ্রেণির জন্য সুখপাঠ্য করা ১২টি বিষয়ের বই ছাপানোর কাজের দরপত্র নিয়ে জটিলতার কারণে এবার পাঠ্যবই ছাপা নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। ফলে সময়মতো বই দেওয়া যাবে না। জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী চুক্তির ৮৪ দিনের মধ্যে প্রাথমিকের বই ছাপিয়ে মাঠ পর্যায়ে পাঠানোর কথা। বিদ্যালয়ে বই দেওয়ার আগে সেগুলো মাঠ পর্যায়ে গুদামে রাখা হয়। পরে সেখান থেকে বিদ্যালয়ে বই যায়। প্রাথমিক স্তরের বই ছাপার চুক্তি হয় গত ১৭ জুলাই। কিন্তু দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ করে চুক্তির ৩৪ দিন পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর পরিদর্শন সংস্থা নিয়োগ করে। দরপত্র মোতাবেক কাজ নিলেও এখন মুদ্রাকররা বলছেন, দরপত্র অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরের বই বাঁধাইয়ের কাজ করতে গেলে নির্ধারিত সময়ে কাজ দেওয়া সম্ভব হবে না। দরপত্র অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরের বইগুলো আলাদা কাগজে র‍্যাপিং করে বাঁধাই করে মাঠ পর্যায়ে পাঠানোর কথা। মুদ্রাকররা এটি করতে গেলে বর্তমানের চেয়ে আট গুণ বেশি সময় লাগবে। এজন্য তারা চাইছেন শুধু ফিতা দিয়ে বাঁধাই করে বইগুলো পাঠাতে। অথচ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর বলছে, বই যাতে নষ্ট না হয় সেজন্যই আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী র‍্যাপিং করে বাঁধাই করার শর্ত দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক