শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০১৮

করতোয়া এখন মরা গাঙ

অবাধে দখল দূষণ
শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
করতোয়া এখন মরা গাঙ

বগুড়া শহরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদী এখন ব্যক্তি মালিকানাধীন স্থাপনায় গিলে খাচ্ছে। নদীর পাড় দখলে নিয়ে বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হলেও যেন টনক নড়ছে না সংশ্লিষ্টদের। আর এতে এক সময়ের খরস্রোতা করতোয়া অবৈধ দখলের কবলে পড়ে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে। এই দখলে রয়েছে ব্যক্তি মালিকানাধীন অন্তত অর্ধশতাধিক স্থাপনা। নদীর অবস্থা দেখে বোঝার উপায় নেই, এই নদীতেই একসময় জাহাজ চলাচল করত। দখলদাররা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রশাসনও অসহায়ত্বের ভূমিকা পালন করছে। দখলের বিষয়ে মামলাও হয়েছে। প্রভাবশালীরা শুধু দখলেই ক্ষান্ত হয়নি। নদীতে শহরের ময়লা, আবর্জনা ফেলে নদীর পানি দূষণও করছে। পাশাপাশি শহরের বড় বড় ড্রেনের নিষ্কাশনের সংযোগও দেওয়া হয়েছে করতোয়ায়। এক দিকে দখল, আর এক দিকে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দূষণ। খরসে াতা এই করতোয়ার নীরব কান্না যেন কেউ কর্ণপাত করছেন না। অথচ এ করতোয়াকে ঘিরে বগুড়া উত্তরাঞ্চলের বাণিজ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বগুড়া পৌরসভা ও প্রশাসনের সঠিক নজরদারির অভাব এবং দখলদারদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণেই করতোয়ার এ হাল। শহরের মহাস্থানগড় থেকে শাজাহানপুর থানার প্রায় ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত প্রভাবশালীরা ইচ্ছেমতো দখল করে নিয়েছে। দখলের তালিকায় বড় বড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে একটি এনজিও রয়েছে। নদীর দুই পাড় দখলে নিয়ে গড়ে উঠছে আবাসিক এলাকা। জেলা প্রশাসন থেকে মাঝেমধ্যে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করলেও দখলদাররা আবারও নদীর পাড় দখল করে নিচ্ছে। গতকাল জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, করতোয়া দখলে জড়িত সর্বশেষ ৪০ দখলদারের নামের তালিকা করা হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকী জানান, আমরা অবৈধ দখলদারদের চিহ্নিত করেছি। তাদের নোটিস দিয়েছি। যেন স্থাপনাগুলো দ্রুত সরিয়ে নেয়। নয়তো আমরা উচ্ছেদ অভিযান চালাব। সরেজমিন দেখা গেছে, মাটিডালি থেকে বেজোড়া পর্যন্ত শহরের মধ্যে বয়ে যাওয়া নদীর দুই পাশের জায়গা দখল হয়ে গেছে। শহরের ফুলবাড়ী থেকে চেলোপাড়া হয়ে মালতিনগর পর্যন্ত বড় বড় স্থাপনা গড়ে উঠেছে। চিকিৎসা কেন্দ্র, বিপণিবিতান, কারখানা, বসতবাড়িসহ বহু স্থাপনা গড়ে উঠেছে। দখলের কারণে পানির প্রবাহ কমে যাওয়ায় এটি এখন সরু ও পচা নর্দমায় পরিণত হয়েছে। গতকাল দুপুরে শহরের ফতেহআলী সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে লক্ষ্য করা যায় দুই পাড়ে দখলদাররা এমনভাবে স্থাপনা গেড়ে বসেছে যে কেউ দেখে বুঝতেই পারবে না এটি কোনো নদী। ছোট্ট সরু নালার মতো মনে হয়। উত্তরের দিকে নদীর পশ্চিমপাড় দখলের প্রতিযোগিতায় মেতেছে দখলদাররা। আর একই চিত্র দক্ষিণের দুই পাড়। নদী পাড়ের বাসিন্দা আবদুল আজিজ ঠাণ্ড বলেন, ‘করতোয়ার পানি ইংকেয় পচা যে গাওত লাগলেই গা হবি।’ ভাটকান্দি এলাকার বাসিন্দা জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দখলের জন্যই নদী চেনা যাচ্ছে না। এডা খাল না ড্রেন বোঝা মুশকিল।’ অনেকে বলেন, করতোয়া পাড়ে শহর-বন্দর গড়ে ওঠায় বেড়ে গেছে জমির দাম। আর প্রভাবশালী ব্যক্তিদের চোখ পড়েছে নদীর জমির ওপর। এমন চিত্র দেখা মেলে শহরের চানমারী ঘাট, এসপি ব্রিজ, ভাটকান্দি ব্রিজ, ফুলবাড়ীসহ বেশ কয়েকটি এলাকায়। জানা গেছে, নদী দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে ডায়াবেটিক হাসপাতাল। বেসরকারি সংস্থা টিএমএসএসের একটি ভবন নির্মিত হয়েছে। এ ছাড়া সিনেমা হল, বাড়ি, কারখানা, গোডাউনও নির্মাণ করা হয়েছে। এসপি ব্রিজ এলাকায় নদীর মধ্যে সীমানা প্রাচীর দিয়ে জায়গা দখল করেছেন একজন চিকিৎসক। মালতিনগর চানমারীঘাট এলাকায় নদী দখল করে আছে মাটি ও বালু ব্যবসায়ীরা। ফতেহআলী সেতু এলাকায় এক ব্যবসায়ী গড়ে তুলেছে বিশাল গুদাম, বাড়ি, ময়দার মিল ও কারখানা। এদিকে, বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে পুণ্ড্রনগরীর গোড়াপত্তন হয়েছিল। কিন্তু সেই সভ্যতার সঙ্গে করতোয়া নদীও ইতিহাসের পাতায় স্থান পেতে চলেছে। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২০০ কিলোমিটার। উত্তরের নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার নিচু জলাভূমি হতে উৎপত্তি হয়ে দিনাজপুরের পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার মধ্য দিয়ে রংপুরের বদরগঞ্জ, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ হয়ে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় প্রবেশ করেছে। নদীটি শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দক্ষিণের শেরপুর উপজেলার চান্দাইকোনায় বাঙালি নদীতে মিশেছে। দখল আর ভরাটের কারণে মরা নদীতে পরিণত হয়েছে নদীটির প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকা। স্বাধীনতার পর থেকেই নদীর জায়গা দখল শুরু হয়। শহরের মধ্যে ১১ কিলোমিটারের নাব্যতা ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। ২০০১ সালে শহরের নবাববাড়ী সড়কে পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলামের নামে গড়া নদীর ঘাট ভেঙে গড়া হয়েছে রিকশা গ্যারেজ। নদী পাড় ঘেঁষে গড়ে ওঠা ভবনগুলোর ড্রেন গিয়ে পড়েছে নদীতে। এ ছাড়া পৌরসভার প্রধান প্রধান ড্রেনও মিলিত হয়েছে নদীতে। শহরের আবর্জনা ও বিভিন্ন ক্লিনিকের বর্জ্যও ফেলা হয়। নদীর পানি এখন ড্রেনের কালো পানি। শহরতলিতে প্রভাবশালীরা বালু উত্তোলন করছে। জেলা প্রশাসন ও সদর উপজেলা প্রশাসন মাঝে মধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও বালু উত্তোলন বন্ধ হয়নি। বগুড়া শহর মডেল টাউনে পরিণত করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০১ সালে নদীকে দখলমুক্ত ও দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে পাকা সড়ক নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ওই সময় নদীর দুই পাড়ে রাস্তা নির্মাণ, ড্রেজিং, অবৈধ দখল উচ্ছেদ, ব্রিজ নির্মাণসহ অন্যান্য মিলিয়ে প্রায় ১৩৬ কোটি টাকার বাজেটও পেশ করা হয়। কিন্তু সেটি আলোর মুখ দেখেনি। ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসে করতোয়া নদী সংস্কারে একটি চিঠি পেয়েছে বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ চিঠিতে ২০০৬ সালের প্রস্তাবনা উল্লেখ করে করণীয় ঠিক করতে বলা হয়েছে। বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, করতোয়া নদীর নাব্যতা এবং পানিপ্রবাহে একাধিকবার প্রস্তাবনা পাঠানো হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাসান মাহমুদ বলেন, করতোয়া নদী সংস্কারের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে। খুব দ্রুত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
সর্বশেষ খবর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল
এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা