শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০১৮

করতোয়া এখন মরা গাঙ

অবাধে দখল দূষণ
শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
করতোয়া এখন মরা গাঙ

বগুড়া শহরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া করতোয়া নদী এখন ব্যক্তি মালিকানাধীন স্থাপনায় গিলে খাচ্ছে। নদীর পাড় দখলে নিয়ে বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে তোলা হলেও যেন টনক নড়ছে না সংশ্লিষ্টদের। আর এতে এক সময়ের খরস্রোতা করতোয়া অবৈধ দখলের কবলে পড়ে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে। এই দখলে রয়েছে ব্যক্তি মালিকানাধীন অন্তত অর্ধশতাধিক স্থাপনা। নদীর অবস্থা দেখে বোঝার উপায় নেই, এই নদীতেই একসময় জাহাজ চলাচল করত। দখলদাররা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রশাসনও অসহায়ত্বের ভূমিকা পালন করছে। দখলের বিষয়ে মামলাও হয়েছে। প্রভাবশালীরা শুধু দখলেই ক্ষান্ত হয়নি। নদীতে শহরের ময়লা, আবর্জনা ফেলে নদীর পানি দূষণও করছে। পাশাপাশি শহরের বড় বড় ড্রেনের নিষ্কাশনের সংযোগও দেওয়া হয়েছে করতোয়ায়। এক দিকে দখল, আর এক দিকে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দূষণ। খরসে াতা এই করতোয়ার নীরব কান্না যেন কেউ কর্ণপাত করছেন না। অথচ এ করতোয়াকে ঘিরে বগুড়া উত্তরাঞ্চলের বাণিজ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বগুড়া পৌরসভা ও প্রশাসনের সঠিক নজরদারির অভাব এবং দখলদারদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণেই করতোয়ার এ হাল। শহরের মহাস্থানগড় থেকে শাজাহানপুর থানার প্রায় ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত প্রভাবশালীরা ইচ্ছেমতো দখল করে নিয়েছে। দখলের তালিকায় বড় বড় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে একটি এনজিও রয়েছে। নদীর দুই পাড় দখলে নিয়ে গড়ে উঠছে আবাসিক এলাকা। জেলা প্রশাসন থেকে মাঝেমধ্যে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করলেও দখলদাররা আবারও নদীর পাড় দখল করে নিচ্ছে। গতকাল জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, করতোয়া দখলে জড়িত সর্বশেষ ৪০ দখলদারের নামের তালিকা করা হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকী জানান, আমরা অবৈধ দখলদারদের চিহ্নিত করেছি। তাদের নোটিস দিয়েছি। যেন স্থাপনাগুলো দ্রুত সরিয়ে নেয়। নয়তো আমরা উচ্ছেদ অভিযান চালাব। সরেজমিন দেখা গেছে, মাটিডালি থেকে বেজোড়া পর্যন্ত শহরের মধ্যে বয়ে যাওয়া নদীর দুই পাশের জায়গা দখল হয়ে গেছে। শহরের ফুলবাড়ী থেকে চেলোপাড়া হয়ে মালতিনগর পর্যন্ত বড় বড় স্থাপনা গড়ে উঠেছে। চিকিৎসা কেন্দ্র, বিপণিবিতান, কারখানা, বসতবাড়িসহ বহু স্থাপনা গড়ে উঠেছে। দখলের কারণে পানির প্রবাহ কমে যাওয়ায় এটি এখন সরু ও পচা নর্দমায় পরিণত হয়েছে। গতকাল দুপুরে শহরের ফতেহআলী সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে লক্ষ্য করা যায় দুই পাড়ে দখলদাররা এমনভাবে স্থাপনা গেড়ে বসেছে যে কেউ দেখে বুঝতেই পারবে না এটি কোনো নদী। ছোট্ট সরু নালার মতো মনে হয়। উত্তরের দিকে নদীর পশ্চিমপাড় দখলের প্রতিযোগিতায় মেতেছে দখলদাররা। আর একই চিত্র দক্ষিণের দুই পাড়। নদী পাড়ের বাসিন্দা আবদুল আজিজ ঠাণ্ড বলেন, ‘করতোয়ার পানি ইংকেয় পচা যে গাওত লাগলেই গা হবি।’ ভাটকান্দি এলাকার বাসিন্দা জুয়েল মিয়া বলেন, ‘দখলের জন্যই নদী চেনা যাচ্ছে না। এডা খাল না ড্রেন বোঝা মুশকিল।’ অনেকে বলেন, করতোয়া পাড়ে শহর-বন্দর গড়ে ওঠায় বেড়ে গেছে জমির দাম। আর প্রভাবশালী ব্যক্তিদের চোখ পড়েছে নদীর জমির ওপর। এমন চিত্র দেখা মেলে শহরের চানমারী ঘাট, এসপি ব্রিজ, ভাটকান্দি ব্রিজ, ফুলবাড়ীসহ বেশ কয়েকটি এলাকায়। জানা গেছে, নদী দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে ডায়াবেটিক হাসপাতাল। বেসরকারি সংস্থা টিএমএসএসের একটি ভবন নির্মিত হয়েছে। এ ছাড়া সিনেমা হল, বাড়ি, কারখানা, গোডাউনও নির্মাণ করা হয়েছে। এসপি ব্রিজ এলাকায় নদীর মধ্যে সীমানা প্রাচীর দিয়ে জায়গা দখল করেছেন একজন চিকিৎসক। মালতিনগর চানমারীঘাট এলাকায় নদী দখল করে আছে মাটি ও বালু ব্যবসায়ীরা। ফতেহআলী সেতু এলাকায় এক ব্যবসায়ী গড়ে তুলেছে বিশাল গুদাম, বাড়ি, ময়দার মিল ও কারখানা। এদিকে, বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে পুণ্ড্রনগরীর গোড়াপত্তন হয়েছিল। কিন্তু সেই সভ্যতার সঙ্গে করতোয়া নদীও ইতিহাসের পাতায় স্থান পেতে চলেছে। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২০০ কিলোমিটার। উত্তরের নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার নিচু জলাভূমি হতে উৎপত্তি হয়ে দিনাজপুরের পার্বতীপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার মধ্য দিয়ে রংপুরের বদরগঞ্জ, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ হয়ে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলায় প্রবেশ করেছে। নদীটি শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে দক্ষিণের শেরপুর উপজেলার চান্দাইকোনায় বাঙালি নদীতে মিশেছে। দখল আর ভরাটের কারণে মরা নদীতে পরিণত হয়েছে নদীটির প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকা। স্বাধীনতার পর থেকেই নদীর জায়গা দখল শুরু হয়। শহরের মধ্যে ১১ কিলোমিটারের নাব্যতা ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। ২০০১ সালে শহরের নবাববাড়ী সড়কে পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলামের নামে গড়া নদীর ঘাট ভেঙে গড়া হয়েছে রিকশা গ্যারেজ। নদী পাড় ঘেঁষে গড়ে ওঠা ভবনগুলোর ড্রেন গিয়ে পড়েছে নদীতে। এ ছাড়া পৌরসভার প্রধান প্রধান ড্রেনও মিলিত হয়েছে নদীতে। শহরের আবর্জনা ও বিভিন্ন ক্লিনিকের বর্জ্যও ফেলা হয়। নদীর পানি এখন ড্রেনের কালো পানি। শহরতলিতে প্রভাবশালীরা বালু উত্তোলন করছে। জেলা প্রশাসন ও সদর উপজেলা প্রশাসন মাঝে মধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও বালু উত্তোলন বন্ধ হয়নি। বগুড়া শহর মডেল টাউনে পরিণত করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০১ সালে নদীকে দখলমুক্ত ও দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে পাকা সড়ক নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ওই সময় নদীর দুই পাড়ে রাস্তা নির্মাণ, ড্রেজিং, অবৈধ দখল উচ্ছেদ, ব্রিজ নির্মাণসহ অন্যান্য মিলিয়ে প্রায় ১৩৬ কোটি টাকার বাজেটও পেশ করা হয়। কিন্তু সেটি আলোর মুখ দেখেনি। ২০১৫ সালের এপ্রিল মাসে করতোয়া নদী সংস্কারে একটি চিঠি পেয়েছে বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড। এ চিঠিতে ২০০৬ সালের প্রস্তাবনা উল্লেখ করে করণীয় ঠিক করতে বলা হয়েছে। বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, করতোয়া নদীর নাব্যতা এবং পানিপ্রবাহে একাধিকবার প্রস্তাবনা পাঠানো হলেও বাস্তবায়ন হয়নি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাসান মাহমুদ বলেন, করতোয়া নদী সংস্কারের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে। খুব দ্রুত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক