শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বাংলাভাইদের গ্রেফতারে পুরস্কৃত নয়, চাকরিচ্যুত

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাভাইদের গ্রেফতারে পুরস্কৃত নয়, চাকরিচ্যুত

মানুষের নিরাপত্তা ও জানমাল রক্ষার শপথ নিয়ে পুলিশের চাকরিতে ঢুকেছিলেন শফিকুল ইসলাম সাজু। তিনি তার শপথ রেখেছেন। কিন্তু তার এই শপথ রাখার মূল্য দিতে পারেনি রাষ্ট্র। বাংলাদেশে জেএমবি উত্থানের তথ্য সর্বপ্রথম তিনিই প্রকাশ্যে এনেছিলেন। জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলেন ভয়ঙ্কর জঙ্গিদের সঙ্গে। গ্রেফতার করেছিলেন বাংলাভাইয়ের মতো শীর্ষ জঙ্গি নেতাদের। মামলার বাদীও ছিলেন তিনি। সাহসী এই পুলিশ কর্মকর্তা পুরস্কৃত হওয়ার পরিবর্তে চাকরি হারিয়েছেন। চাকরি ফিরে পেতে পুলিশ দফতরে, মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছেন। অনেকের আশ্বাসে নতুন করে বুক বেঁধেছেন। পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তারা চাকরি ফেরতের আশ্বাস দিয়ে তার কাছ থেকে জঙ্গিবিষয়ক তথ্য নিয়ে নিজেরা শুধু বাহবা কুড়িয়েছেন। কিন্তু শফিকুলের কথা কেউ মনে রাখেননি। দিন যায় মাস যায়, বছর গড়ায়-চাকরি আর ফেরত পান না এই পুলিশ কর্মকর্তা। এক সময়ের সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা এখন শতবর্ষী মা, দুই সন্তান-স্ত্রী নিয়ে ঢাকায় মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। চাকরি হারানো এই পুলিশ কর্মকর্তার প্রশ্ন, জীবনবাজি রেখে জঙ্গিদের গ্রেফতার করাই কি ছিল আমার অপরাধ? তবে কেন আমাদের শপথ করানো হয়? সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুলিশের দুঃসাহসিক কাজের জন্য পুরস্কৃত করার রেওয়াজ রয়েছে। কিন্তু সেই পুরস্কারের পরিবর্তে যদি চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়, তবে ভালো কাজ করার আগে পুলিশ বার বার চিন্তা করবে। ভালো কাজ পুুলিশের কাছ থেকে পাওয়াটা কঠিন হবে। উল্লেখ্য, দশ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধার ঘটনার দুই নায়ক পুলিশের দুই সার্জেন্টকে পরবর্তীতে চরম হয়রানির শিকার হতে হয়েছিল। চাকরি হারানোসহ মামলার আসামি পর্যন্ত করা হয়। যদিও পরবর্তীতে চাকরি ফেরত পান সেই দুই সার্জেন্ট। ২০০৩ সালের ১৪ আগস্ট। গভীর রাতে পুলিশের কাছে খবর আসে-জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল থানা এলাকার মহেশপুর গ্রামের মন্তেজার রহমানের বাড়িতে জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ চলছে। সারা দেশ থেকে জঙ্গিরা সমবেত হয়েছে সেই বাড়িতে। এমন খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশ জেলা পুলিশের নির্দেশনায় সেই গ্রামে অভিযান চালায়। যদিও এলাকাটি ছিল ক্ষেতলাল থানা এলাকার। সদর থানার ওসি ইকবাল শফি ও একই থানার এসআই শফিকুল ইসলাম সাজুর নেতৃত্বে ১০-১২ জন অভিযানে অংশ নেয়। গভীর রাতে মন্তেজার রহমানের বাড়ির প্রাচীর টপকিয়ে প্রবেশ করে বাড়ির দরজা খুলে দেন এসআই শফিকুল। পুলিশের দল বাড়ির ভিতর প্রবেশ করেই হতবাক। বাড়ির মধ্যে ২৫০-৩০০ মানুষ। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, পার্বত্য জেলা ছাড়া বাংলাদেশের সব জেলা থেকে তারা এসেছে। উদ্দেশ্য ধর্ম প্রচার। কিন্তু পুলিশ জানতে পারে ২-৩ দিন ধরে তারা সেখানে অবস্থান করে জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল। স্বল্পসংখ্যক পুলিশ হওয়ায় তাদের আটক করাটা কঠিন হয়ে পড়ে। ওসি ফোনে এসপির সঙ্গে কথা বলেন। এসপি তাদের কৌশলে আটকে রাখতে বলেন। অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হবে বলে এসপি আশ্বাস দেন। কিন্তু দীর্ঘ সময়ে পুলিশ আসে না। জঙ্গিরাও বুঝতে পারে পুলিশের কৌশল। তারা সেখান থেকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুুলিশের সঙ্গে বচ্সা হয়। এক পর্যায়ে তারা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। ওসির মাথা ফেটে যায়। ছিনিয়ে নেয় ওয়াকিটকি। এসআই শফিকুল সঙ্গীয় ফোর্সদের নিয়ে জঙ্গিদের গ্রেফতারে তৎপর হয়ে ওঠেন। শুরু হয় বন্দুকযুদ্ধ। আতঙ্ক তখন চারদিকে। স্বল্পসংখ্যক পুলিশ জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করতে থাকে। দুই কনস্টেবল আহত হলে জঙ্গিরা তাদের শটগান ছিনিয়ে নেয়। অতিরিক্ত পুলিশ ইতিমধ্যে চলে আসে। পাকড়াও হয় শীর্ষ জঙ্গিদের ৩৩ জন। বাকিরা পালাতে সমর্থ হয়। ঘটনাস্থল থেকে লাঠি, নিষিদ্ধ বই, বাংলাদেশের সব জঙ্গির নামের তালিকা, চাঁদা আদায়ের রশিদসহ প্রায় ২০০-২৫০টি ট্রাভেল ব্যাগ জব্দ করা হয়। ক্ষেতলাল থানায় হাজির হয়ে এসআই শফিকুল বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলা নম্বর-৬(৮)২০০৩। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে আতাউর রহমান সানি (জামালপুর), ছিদ্দিকুর রহমান বাংলাভাই (বগুড়া), মামুনুর রশিদ (গাইবান্ধা) ও আবদুল আউয়াল (নাটোর)-সহ ময়মনসিংহের ত্রিশালে পুলিশের ভ্যান থেকে পলাতক আসামি সালাউদ্দিন সালেহীনও ছিলেন। যদিও এরা প্রত্যেকেই পরবর্তীতে ছাড়া পান। পরে আবারও গ্রেফতার হন। প্রথম চারজনের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। ঘটনাটি সে সময় দেশ-বিদেশে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করলেও কয়েকদিনের মধ্যে প্রেক্ষাপট বদলে যায়। প্রথমে অস্ত্র হারানোর অপরাধে দুই কনস্টেবলকে চাকরিচ্যুত করা হয়। কিন্তু বিশেষ জেলার লোক হওয়ায় কিছুদিনের মধ্যেই তারা চাকরি ফিরে পান। অন্যদিকে ওসি ইকবাল শফির ওয়াকিটকি হারানোর অপরাধে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হলেও তা থেকে তিনি খালাস পান। অথচ সব কৃতিত্ব এসআই শফিকুলের, তদুপরি অদৃশ্য শক্তির রোষানলে পড়তে হয় তাকে। কয়েকদিনের মধ্যে তার পঞ্চগড়, খাগড়াছড়ি ও ডিএমপিতে একই সঙ্গে বদলির আদেশ হয়, যা নিয়মনীতি পরিপন্থী।

এসআই শফিকুল ডিএমপিতে যোগদান করলে জয়পুরহাট জেলার পুলিশ সুপার এসআই শফিকুলকে ওই ঘটনায় বিভাগীয় মামলার দণ্ডস্বরূপ ‘ব্ল্যাক মার্ক’ প্রদান করে ডিএমপিতে পাঠান। যার ফলে ডিএমপির ঊর্ধ্বতন পুলিশের কাছে এসআই শফিকুল চোখের বালি হয়ে যান। এসআই শফিকুল মিরপুর থানায় কর্মরত থাকাকালে ওই থানায় ওসি ছিলেন ইন্তেজার রহমান। যিনি ঢাকাস্থ বগুড়া সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ২০০৪ সালে ইন্তেজার রহমান ছিলেন একজন ক্ষমতাধর ওসি। নানাভাবে তাকে সমস্যায় ফেলার চেষ্টা করা হয়। অবশেষে একটি ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে তাকে অভিযুক্ত করা হয়। একই ঘটনায় ওসি ও আরেক এসআই অভিযুক্ত হলেও তারা ছাড় পেয়ে যান। ওই ঘটনায় এসআই শফিকুলের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা নম্বর-৫৩/২০০৫, তাং-১০/০৩/২০০৫ (পিআরবি মূলে) রুজু করান। ডিসি কোহিনুর মিয়া এসআই শফিকুলকে পিআরবি আইনে বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট কর্তনের দণ্ড প্রদান করেন। এসআই শফিকুল বলেন, জেএমবি গ্রেফতার করায় কোনো স্বার্থান্বেষী মহলের সুনাম নষ্ট হওয়ার ষড়যন্ত্রস্বরূপ তার বিরুদ্ধে এসব সাজানো বিভাগীয় মামলার দণ্ড তার ভবিষ্যৎ চাকরিজীবনে পদোন্নতির অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে, তাই তিনি ডিএমপি পুলিশ কমিশনার বরাবর আপিল করেন। ডিএমপি হেডকোয়ার্টারে যার মাধ্যমে আপিল করতে হয় তিনি ছিলেন আর আই ইউনুস আলী, তিনিও ছিলেন বগুড়ার লোক এবং ওসি ইন্তেজারের পরম বন্ধু। ফলে আপিলে তার সাজা মওকুফ না করে বরং তাকে চাকরি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, জয়পুরহাট জেলার মামলার বিচারক মন্তব্য করেছেন, ‘এই মামলাটি যদি পুলিশ সঠিকভাবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিত তাহলে হয়তো বাংলাদেশে জেএমবি বিস্তার লাভ করত না’ অথচ সেই সাহসী পুলিশ অফিসার এসআই শফিকুল ইসলাম পুরস্কৃত না হয়ে বরং কোনো প্রকার অপরাধ না করেও শুধু ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে চাকরিচ্যুত হয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা