শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

কৃষি সংবাদ

রাজশাহীর আম বিশ্ববাজারে

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
রাজশাহীর আম বিশ্ববাজারে

বাহারি আর সুস্বাদু আমের কথা বললে সবার আগে আসে রাজশাহীর নাম। রাজশাহীর বিখ্যাত আম দেশের সব অঞ্চলে সমান সমাদৃত। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এবার বিশ^বাজারে অবস্থান করে নিয়েছে এই আম। গত তিন বছর ধরে ইউরোপের বাজারে যাচ্ছে রাজশাহীর উৎপাদিত আম। সব শর্ত মেনে ২০১৮ সালে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ২০ মেট্রিক টন আম রপ্তানি করেছেন রাজশাহীর ১৪ জন ব্যবসায়ী। এর আগে ২০১৭ সালে রপ্তানি করেছিলেন ৩০ মেট্রিক টন। আগামীতে এই রপ্তানি আরও বাড়বে বলে আশাবাদী চাষিরা। তবে সে জন্য সরকারি সহায়তা দাবি তাদের।

রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পাকুরিয়া গ্রামের আম ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম সানা বলেন, ‘বিদেশিদের শর্ত মেনে আমরা ১৪ জন ব্যবসায়ী একসঙ্গে আম রপ্তানি করেছি। এ পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে কোনো অভিযোগ আসেনি। এবার হিমসাগর, ল্যাংড়া, আম্রপালি ও ফজলি জাতের ২০ মেট্রিক টন আম ইউরোপের ইংল্যান্ড, ডেনমার্ক, ইতালি ও ফ্রান্সে রপ্তানি করা হয়েছে।’ রাজশাহী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক দেব দুলাল ঢালী জানান, বিদেশে আম রপ্তানি করতে হলে ২৬টি শর্ত মানতে হয়। ব্যাগিং হচ্ছে ২৬টি শর্তের একটি। তবে ব্যাগিং করলেই চলবে না, মানতে হবে আরও ২৫টি শর্ত। এভাবে শর্ত মেনে আম উৎপাদন ও রপ্তানি করা বেশ কঠিন। তারপরও শুধু বাঘা উপজেলার ১৪ জন চাষি ২০১৮ সালে ২৬টি শর্ত মেনেই আম উৎপাদনে রাজি হয়ে বিদেশে আম রপ্তানি করেছেন। এ ছাড়া ২০১৭ সালে রাজশাহী থেকে চীন ও ইউরোপে ৩০ মেট্রিক টন আম রপ্তানি করা হয়। দেব দুলাল ঢালী জানান, ফ্রুট ব্যাগিং পদ্ধতিতে আম চাষ বাড়ছে। এ পদ্ধতিতে আম চাষ করলে কীটনাশকের ব্যবহার প্রয়োজন হয় না। ফলে সম্পন্ন বিষমুক্ত আম পাওয়া যায়। এই আমই যাচ্ছে বিদেশে। প্রতি বছরই বিদেশে যাতে আম পাঠানো যায়, সে জন্য চাষিদের নানাভাবে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। রাজশাহীর পবা উপজেলার হরিপুরের কসবার বাগান মালিক নাসির উদ্দিন জানান, ২০১৭ সালে তার বাগানে ফ্রুট ব্যাগিং পদ্ধতিতে আম চাষ করা হচ্ছে। আবদুর রশিদের ছেলে ড. সরফুদ্দিন পরীক্ষামূলকভাবে বাগানে এই পদ্ধতি নিয়ে আসেন। এতে স্বাভাবিক বাজারের চেয়ে অনেক বেশি দামে আম বিক্রি হয়। ড. সরফুদ্দিন বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যেই বেড়ে উঠে আম। আমের সময়ই ঝড় বেশি হয়ে থাকে। আমে ফ্রুট ব্যাগিং থাকলে অনেক আম রক্ষা পায়। এর ফলে আম ডালে ডালে আঘাত খেয়ে নষ্ট হয় না। আম রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে হলে ফ্রুট ব্যাগিং পদ্ধতি ব্যবহারের বিকল্প নেই। এই ফ্রুট ব্যাগিং পদ্ধতিতে আম চাষ করলে রোগবালাই না থাকায় ফলন অনেক বেশি হয়। তিনিই রাজশাহীতে আম চাষে ব্যাগিং পদ্ধতি প্রথম চালু করেন। যা এখন বিদেশে আম রপ্তানিতে সহায়তা করছে।

রাজশাহী অঞ্চলের কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় ২৬ হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে আমের চাষ করা হয়েছে। এই জেলায় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন। নওগাঁ জেলায় ১২ হাজার ৬৭১ হেক্টর জমিতে লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৬১ হাজার ২৪২ মেট্রিক টন, নাটোরে ৪ হাজার ৮২৩ হেক্টর জমিতে ৫৬ হাজার ২১ মেট্রিক টন উৎপাদিত আমের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

এ ছাড়া রাজশাহী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে রাজশাহী জেলায় ১৬ হাজার ৯৬১ হেক্টর জমিতে আমবাগান ছিল। গত বছর তা বেড়ে হয়েছে ১৭ হাজার ৪৬৩ হেক্টর। রাজশাহী জেলার বাগানগুলোতে আছে মোট ২৪ লাখ ২৬ হাজার ১৮৯টি আম গাছ। সংশ্লিষ্টদের হিসাব মতে, রাজশাহীতে সবচেয়ে বেশি আমের গাছ আছে চারঘাট ও বাঘা উপজেলায়। এরমধ্যে চারঘাট উপজেলায় ৩ হাজার ৮১০ হেক্টর জমিতে ৫ লাখ ৫২ হাজার ৪৫০টি ও বাঘা উপজেলায় ৮ হাজার ৩৬৮ হেক্টর জমিতে ১১ লাখ ৯৬ হাজার ৬২৪টি আম গাছ রয়েছে। আগের জাতগুলোর সঙ্গে এবার নতুন জাতের আম যোগ হয়েছে বিদেশে পাঠানোর জন্য। উজ্জ্বল মেরুন রং। এই আমের নাম এখনো ঠিক হয়নি। তবে জাতের নাম জানা গেছে। টমিএটকিনস। বিদেশি জাত। এসেছে সৌদি আরব থেকে। গত আট বছরে এই জাতের পাঁচটি গাছ বেড়ে উঠছে রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রে। গবেষকরা বলছেন, খেতে সুস্বাদু এই আম বিশ্ববাজারে রপ্তানিযোগ্য। এই আমকে জাত হিসেবে মূল্যায়নের জন্য এবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।

রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. আলীম উদ্দীন জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রাক্তন প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা গোলাম মর্তুজা ‘লিয়েনে’ সৌদি আরব গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি আমবাগান নিয়ে গবেষণার কাজ করতেন। ফেরার সময় তিনি ‘টমিএটকিনস’ জাতের আম গাছের ডগা (সায়ন) সংগ্রহ করে আনেন। দেশে ফিরে সেগুলো তিনি রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রে দেন। আলীম উদ্দীন বলেন, বাংলাদেশের আবহাওয়ার উপযোগী রপ্তানিযোগ্য রঙিন আমের জাত উদ্ভাবনে সাত বছর ধরে গবেষণা চালানো হয়েছে। বাংলাদেশে গুটি আমের জাতের সঙ্গে কয়েকটি কলম করা হয়। যার মধ্যে জাত হিসেবে ছাড়করণযোগ্য একটি আম পাওয়া যায়। পূর্ণ বয়স্ক এই আমের রং আকর্ষণীয় মেরুন বর্ণের হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিশ্ববাজারে এই আমের বাজার পাওয়া যাবে বলে তারা আশা করছেন। দেশি সব জাতের আম যখন প্রায় বাজারে ফুরিয়ে আসবে, সেই সময় এই আম বাজারে নামবে। তখন ভালো দামও পাওয়া যাবে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম জানান, রাজশাহীর আম যাতে বিদেশে রপ্তানি করা যায়, সে জন্য বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে চাষিদের যোগাযোগ ঘটানো হয়েছে। এখন যে পরিমাণ আম রপ্তানি হচ্ছে, সেটি অনেক কম। আগামীতে আরও বড় চালান রপ্তানি করতে প্রস্তুত এ অঞ্চলের চাষিরা। সেই সুযোগ তৈরি করতে সরকারিভাবে সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
সর্বশেষ খবর
মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই
মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা
বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৫৩ সেকেন্ড আগে | পরবাস

‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’
‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’

৫৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১৫টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে জার্মানি
আরও ১৫টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে জার্মানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু
বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা
পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড
৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার
রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি
পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি

৩২ মিনিট আগে | পর্যটন

রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪
রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা
নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত
শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস