শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

রাশিয়ার চিঠি

রুশ ভাষার পাঁচালী

শাকিলা সিমকী
প্রিন্ট ভার্সন
রুশ ভাষার পাঁচালী

মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথেই নিজেকে মনে হলো আমি সেই আদিম যুগের মানুষ। আবার পরক্ষণেই মনে হলো আমির খান অভিনীত সেই ‘পিকে’র কথা। মুখের ভাষা হারিয়ে গেছে। ইশারা ইঙ্গিতে কথা বলছি। অন্যের কথা শুনছি আর তাকিয়ে আছি ভ্যালাভ্যালে চোখে। শুধু শুনছিই। কিন্তু কিচ্ছু বুঝতে পারছি না। এখানে নিজের ভাব প্রকাশের জন্য নিজের মাতৃভাষা তো দূরের কথা অনেক সাধনা করে শেখা ইংলিশ ভাষারও কোনো মূল্য নেই। কারণ এদের সবকিছু চলে রুশ ভাষায়। ইংলিশ এর ধার-ধারে না এরা। সুতরাং রুশ ভাষা না জানা থাকলে আপনাকে বোবা অর্থাৎ নন-ভারবাল কমিউনিকেশন দিয়ে বোঝানো ছাড়া উপায় নেই। আর বলে রাখি  সেটাও খুব বেশিক্ষণ চালাতে পারবেন বলে মনে করবেন না। প্রথম দিন মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথে অসহায় মনে হচ্ছিল নিজেদের। এখানে বিলবোর্ড থেকে শুরু করে যতরকমের লেখাজোখা আছে সব ‘রুশকি ইজবিক’ অর্থাৎ রুশ ভাষা। সাথে একজন বাঙালি স্টুডেন্ট থাকার কারণে বেঁচে গিয়েছিলাম সেদিন। মুখের ভাষা আবিষ্কার হবার আগের সময়টার মানুষদের কথা ভেবে দুঃখিত বোধ করছিলাম তাদের জন্য। আবার গুগল ট্রান্সলেটর আবিষ্কারকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম মনে মনে। কারণ ভাষাগত এই প্রতিবন্ধকতা থেকে আমাদের বাঁচিয়েছিল গুগল ট্রান্সলেটর। তবে এ সাময়িক ব্যবহারের জন্য। যাদের এখানে দীর্ঘ সময়ের জন্য আসতে হয়, ভাষা শেখা তাদের জন্য প্রযোজ্য। সুতরাং এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে যারা পড়তে আসে তাদের এক বছর রুশ ভাষার ওপর পড়াশোনা করা বাধ্যতামূলক। তাই স্কলারশিপের অংশ হিসেবে সোশ্যাল স্টেট ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগে আমরাও শুরু করলাম রুশ ভাষা শিক্ষা কোর্স।  রাশিয়ার ১৬০টি নৃগোষ্ঠী রয়েছে যারা একশ রকমের ভাষা ব্যবহার করে। তবে শতকরা আশি ভাগ লোকই রুশ ভাষা ব্যবহার করে। এখানকার লোক ইংরেজি না জানাকে অজ্ঞতা মনে করে না। এখানে ইংরেজি না জানলে ভালো চাকরি মিলবে না কিংবা আনস্মার্ট আখ্যায়িত হয় না। তারা নিজেদের ভাষাকে বেশ সম্মানের সঙ্গেই ব্যবহার করে। তবে এখনকার তরুণ  জেনারেশন কিছুটা ইংলিশ জানে বলে মনে হয়েছে কথা বলে। আজকাল নাকি স্কুলগুলোতে সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে ইংলিশ শেখানো হচ্ছে রুশ বাচ্চাদের। বাঙালি হিসেবে রুশ ভাষা না জানার কারণে ‘গুগল ট্রান্সলেটর’ হয়ে উঠল আমাদের বন্ধু। ভাগ্য ভালো আমাদের ল্যাঙ্গুয়েজ টিচার বারবারা আন্দ্রেইভিচ ভালো ইংলিশ জানেন। রুশ ভাষা শেখাটা আরেক অভিজ্ঞতা। এদের বর্ণমালা  দেখে মাথা চক্কর দিল। আরবি, ইংলিশ, গ্রিক বর্ণমালার এক মহাসম্মিলন। নিজেকে মনে হলো ‘তারে জামিন পার’ সিনেমায়  ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত সাত বছরের সেই ছোট্ট ইশান। ইশানের মতো আমার কাছেও সব বর্ণমালা ঘুরপাক খাচ্ছিল। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো শুধু আমার নয়, আমার সঙ্গীদেরও একই অবস্থা। কারণ এখানে ইংরেজি কিছু বর্ণমালা আছে  যেগুলো সত্যিই উল্টো। সুতরাং নিশ্চিত হলাম যাক! আমি ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত হইনি! অনেক আগে পড়া একটি গল্পের কথা মনে পড়ে গেল। গল্পটা ছিল এমন,

রাশিয়ান দুই সৈনিকের মধ্যে কথা হচ্ছে-

প্রথম সৈনিক হিব্রু ভাষাটা শেখা দরকার।

দ্বিতীয় সৈনিক হিব্রু ভাষা কেন?

প্রথম সৈনিক - স্বর্গে নাকি হিব্রু ভাষা চালু আছে।

দ্বিতীয় সৈনিক আচ্ছা, তুই বুঝি স্বর্গে যাবি? নরকে গেলে কী করবি?

প্রথম সৈনিক, কেন রুশ ভাষা জানা আছে তো। 

তখন বুঝিনি এর অর্থ। কিন্তু এখানে এসে এতদিন পর আমি এই গল্পের মানে বুঝলাম। সেই যাই হোক নিজেকে ডিসলেক্সিয়ার রোগী ভাবার কারণটা একটু বলতে চাই। রুশ বর্ণমালা নিয়ে একটু কথা বলতে চাই। এখানে বর্ণমালাকে বলা হয় আলফাভিত। রুশ ৩৩টি বর্ণমালার মধ্যে ১৪টি অক্ষরই ইংরেজি বর্ণমালা। ‘অ ই ঊ ঈ ক গ ঐ ঙ চ ঞ ণ ঢ এই হলো ১২টি। আরও দুটি বর্ণমালা হচ্ছে জ এবং ঘ। এই দুটোকে আলাদা করে বলার কারণ হচ্ছে এই দুটো অক্ষর উল্টোভাবে ব্যবহার হয়। অর্থাৎ জ হয় উল্টো ? তখন যার উচ্চারণ হয় ইয়া আর ঘ তখন ব্যবহৃত হয় উল্টো ? উচ্চারিত হয় ইই। আবার চ যাকে জন্মের পর ইংরেজি শব্দ শেখার পর থেকে জানি প। সেই প এখানে হয়ে গেল জ (আর)। আবার যেই ঐ (এইচ) কে জানি এইচ সেই এইচ উচ্চারিত হয় এখানে এন (ঘ)। ঢ হয় হ আর ণ উ। আমি নিশ্চিত আপনাদের মাথা ঘুরছে। আমি ভাবছি পরবর্তীতে ইংরেজি অক্ষরে আমার যে বিভ্রম ঘটবে সেটা নিশ্চিত। তখন কেউ আমাকে পাগল ভাববেন না যেন। এত গেল অক্ষরের পাট। অক্ষরের কিছু ভিন্নতা থাকলেও ইংরেজি আর বাংলা শব্দের কিছু সাদৃশ্যও রয়েছে। যেমন, আগুন। অতিমাত্রায় ভালো অর্থে। আবার চা কে এরাও চায়ে বলে। কফি কে কফি, ইউনিভার্সিতি, স্তোল,  তেলিফোনা, এটা কে এতা, কম্পিউতার এরকম অনেক মিলও রয়েছে।

এখানে ভাষায় আছে লিঙ্গ। বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় কেবল মাত্র প্রাণিবাচক শব্দকে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গে ভাগ করা হয়। এবং বস্তুবাচক বিষয়কে ক্লীবলিঙ্গ ধরা হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় বস্তু এবং প্রাণিবাচক উভয় শব্দকেই সমানভাবে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গ করা হয়। এখানে স্ত্রীবাচক পুরুষবাচক এবং ক্লীবলিঙ্গ শব্দের বস্তুগত রূপ দিয়ে নির্ধারণ করা কঠিন। শব্দের শেষের অক্ষর-এর ওপর নির্ধারিত হয় এর লিঙ্গ। এবং প্রতিটি বাক্য  লিঙ্গ-এর ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। যেমন সে (ছেলে) মানে ‘অন’ ‘আর সে (স্ত্রী) ‘অনা’ এবং বই মানে ‘কানিগা’। কানিগা স্ত্রী-লিঙ্গ সুতরাং কানিগা অনা। সে অর্থে যদি বলি ‘গিদিয়ে কানিগা?’ (বইটি কোথায়?) উত্তরে বলব, ‘অনা তুত’ (বইটি এখানে)। বাংলা ভাষায় বা ইংরেজি ভাষায় আমরা নিশ্চয় বস্তুকে ইট বা ইহা বলব। আবার ‘স্তোল’ মানে টেবিল পুরুষবাচক শব্দ। তাহলে বাক্যটি হবে এতা মই স্তোল অর্থাৎ এটা আমার টেবিল। সেক্ষেত্রে আমি মেয়ে বা ছেলে সেটা বিষয় না। টেবিল পুরুষবাচক শব্দ বলে মাইয়ো এর পরিবর্তে মই হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় যেমন অতীত (পাস্ট) বর্তমান (প্রেজেন্ট) এবং ভবিষ্যৎ (ফিউচার) টেন্স এবং পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার নেই। শুধু অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎকালের ব্যবহার আছে।

রুশ জাতি তাদের নিজেদের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বললে বেশ বিরক্ত  বোধ করে। তাদের ভাষার মধ্যে এক ধরনের ছন্দ আছে। এক ধরনের শারীরিক এক্সপ্রেশন আছে। তারা কথা বলার সময় তাদের শরীরকে ব্যবহার করে। আমি হাঁ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন তারা কথা বলে। নতুন নতুন শব্দ আর অক্ষর চেনার পর যেখানে লেখা পাই সেখানেই পড়ার চেষ্টা করি। মন কিছুতেই সায় দেয় না পি কে র আর এন কে এইচ উচ্চারণ করতে। সেই আমি এখন তাই করি। নতুন শব্দ শেখায় এক ধরনের আনন্দ আছে। সেই আনন্দ আমি প্রতি মুহূর্তে উপভোগ করছি। সেই আনন্দের অংশ হিসেবেই আমার এই লেখা পাঠকদের সাথে ভাগ করে নিলাম। রাশিয়ার সেই  সৈনিকের মতো স্বর্গে যাবার হিব্রু ভাষাটা না শিখলেও তার ভাষ্যমতে নরকে যাওয়ার ভাষাটাতো শিখতে পারছি। সেটাই বা কম কীসে!!! মস্কো হতে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য