শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

রাশিয়ার চিঠি

রুশ ভাষার পাঁচালী

শাকিলা সিমকী
প্রিন্ট ভার্সন
রুশ ভাষার পাঁচালী

মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথেই নিজেকে মনে হলো আমি সেই আদিম যুগের মানুষ। আবার পরক্ষণেই মনে হলো আমির খান অভিনীত সেই ‘পিকে’র কথা। মুখের ভাষা হারিয়ে গেছে। ইশারা ইঙ্গিতে কথা বলছি। অন্যের কথা শুনছি আর তাকিয়ে আছি ভ্যালাভ্যালে চোখে। শুধু শুনছিই। কিন্তু কিচ্ছু বুঝতে পারছি না। এখানে নিজের ভাব প্রকাশের জন্য নিজের মাতৃভাষা তো দূরের কথা অনেক সাধনা করে শেখা ইংলিশ ভাষারও কোনো মূল্য নেই। কারণ এদের সবকিছু চলে রুশ ভাষায়। ইংলিশ এর ধার-ধারে না এরা। সুতরাং রুশ ভাষা না জানা থাকলে আপনাকে বোবা অর্থাৎ নন-ভারবাল কমিউনিকেশন দিয়ে বোঝানো ছাড়া উপায় নেই। আর বলে রাখি  সেটাও খুব বেশিক্ষণ চালাতে পারবেন বলে মনে করবেন না। প্রথম দিন মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথে অসহায় মনে হচ্ছিল নিজেদের। এখানে বিলবোর্ড থেকে শুরু করে যতরকমের লেখাজোখা আছে সব ‘রুশকি ইজবিক’ অর্থাৎ রুশ ভাষা। সাথে একজন বাঙালি স্টুডেন্ট থাকার কারণে বেঁচে গিয়েছিলাম সেদিন। মুখের ভাষা আবিষ্কার হবার আগের সময়টার মানুষদের কথা ভেবে দুঃখিত বোধ করছিলাম তাদের জন্য। আবার গুগল ট্রান্সলেটর আবিষ্কারকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম মনে মনে। কারণ ভাষাগত এই প্রতিবন্ধকতা থেকে আমাদের বাঁচিয়েছিল গুগল ট্রান্সলেটর। তবে এ সাময়িক ব্যবহারের জন্য। যাদের এখানে দীর্ঘ সময়ের জন্য আসতে হয়, ভাষা শেখা তাদের জন্য প্রযোজ্য। সুতরাং এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে যারা পড়তে আসে তাদের এক বছর রুশ ভাষার ওপর পড়াশোনা করা বাধ্যতামূলক। তাই স্কলারশিপের অংশ হিসেবে সোশ্যাল স্টেট ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগে আমরাও শুরু করলাম রুশ ভাষা শিক্ষা কোর্স।  রাশিয়ার ১৬০টি নৃগোষ্ঠী রয়েছে যারা একশ রকমের ভাষা ব্যবহার করে। তবে শতকরা আশি ভাগ লোকই রুশ ভাষা ব্যবহার করে। এখানকার লোক ইংরেজি না জানাকে অজ্ঞতা মনে করে না। এখানে ইংরেজি না জানলে ভালো চাকরি মিলবে না কিংবা আনস্মার্ট আখ্যায়িত হয় না। তারা নিজেদের ভাষাকে বেশ সম্মানের সঙ্গেই ব্যবহার করে। তবে এখনকার তরুণ  জেনারেশন কিছুটা ইংলিশ জানে বলে মনে হয়েছে কথা বলে। আজকাল নাকি স্কুলগুলোতে সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে ইংলিশ শেখানো হচ্ছে রুশ বাচ্চাদের। বাঙালি হিসেবে রুশ ভাষা না জানার কারণে ‘গুগল ট্রান্সলেটর’ হয়ে উঠল আমাদের বন্ধু। ভাগ্য ভালো আমাদের ল্যাঙ্গুয়েজ টিচার বারবারা আন্দ্রেইভিচ ভালো ইংলিশ জানেন। রুশ ভাষা শেখাটা আরেক অভিজ্ঞতা। এদের বর্ণমালা  দেখে মাথা চক্কর দিল। আরবি, ইংলিশ, গ্রিক বর্ণমালার এক মহাসম্মিলন। নিজেকে মনে হলো ‘তারে জামিন পার’ সিনেমায়  ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত সাত বছরের সেই ছোট্ট ইশান। ইশানের মতো আমার কাছেও সব বর্ণমালা ঘুরপাক খাচ্ছিল। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো শুধু আমার নয়, আমার সঙ্গীদেরও একই অবস্থা। কারণ এখানে ইংরেজি কিছু বর্ণমালা আছে  যেগুলো সত্যিই উল্টো। সুতরাং নিশ্চিত হলাম যাক! আমি ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত হইনি! অনেক আগে পড়া একটি গল্পের কথা মনে পড়ে গেল। গল্পটা ছিল এমন,

রাশিয়ান দুই সৈনিকের মধ্যে কথা হচ্ছে-

প্রথম সৈনিক হিব্রু ভাষাটা শেখা দরকার।

দ্বিতীয় সৈনিক হিব্রু ভাষা কেন?

প্রথম সৈনিক - স্বর্গে নাকি হিব্রু ভাষা চালু আছে।

দ্বিতীয় সৈনিক আচ্ছা, তুই বুঝি স্বর্গে যাবি? নরকে গেলে কী করবি?

প্রথম সৈনিক, কেন রুশ ভাষা জানা আছে তো। 

তখন বুঝিনি এর অর্থ। কিন্তু এখানে এসে এতদিন পর আমি এই গল্পের মানে বুঝলাম। সেই যাই হোক নিজেকে ডিসলেক্সিয়ার রোগী ভাবার কারণটা একটু বলতে চাই। রুশ বর্ণমালা নিয়ে একটু কথা বলতে চাই। এখানে বর্ণমালাকে বলা হয় আলফাভিত। রুশ ৩৩টি বর্ণমালার মধ্যে ১৪টি অক্ষরই ইংরেজি বর্ণমালা। ‘অ ই ঊ ঈ ক গ ঐ ঙ চ ঞ ণ ঢ এই হলো ১২টি। আরও দুটি বর্ণমালা হচ্ছে জ এবং ঘ। এই দুটোকে আলাদা করে বলার কারণ হচ্ছে এই দুটো অক্ষর উল্টোভাবে ব্যবহার হয়। অর্থাৎ জ হয় উল্টো ? তখন যার উচ্চারণ হয় ইয়া আর ঘ তখন ব্যবহৃত হয় উল্টো ? উচ্চারিত হয় ইই। আবার চ যাকে জন্মের পর ইংরেজি শব্দ শেখার পর থেকে জানি প। সেই প এখানে হয়ে গেল জ (আর)। আবার যেই ঐ (এইচ) কে জানি এইচ সেই এইচ উচ্চারিত হয় এখানে এন (ঘ)। ঢ হয় হ আর ণ উ। আমি নিশ্চিত আপনাদের মাথা ঘুরছে। আমি ভাবছি পরবর্তীতে ইংরেজি অক্ষরে আমার যে বিভ্রম ঘটবে সেটা নিশ্চিত। তখন কেউ আমাকে পাগল ভাববেন না যেন। এত গেল অক্ষরের পাট। অক্ষরের কিছু ভিন্নতা থাকলেও ইংরেজি আর বাংলা শব্দের কিছু সাদৃশ্যও রয়েছে। যেমন, আগুন। অতিমাত্রায় ভালো অর্থে। আবার চা কে এরাও চায়ে বলে। কফি কে কফি, ইউনিভার্সিতি, স্তোল,  তেলিফোনা, এটা কে এতা, কম্পিউতার এরকম অনেক মিলও রয়েছে।

এখানে ভাষায় আছে লিঙ্গ। বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় কেবল মাত্র প্রাণিবাচক শব্দকে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গে ভাগ করা হয়। এবং বস্তুবাচক বিষয়কে ক্লীবলিঙ্গ ধরা হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় বস্তু এবং প্রাণিবাচক উভয় শব্দকেই সমানভাবে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গ করা হয়। এখানে স্ত্রীবাচক পুরুষবাচক এবং ক্লীবলিঙ্গ শব্দের বস্তুগত রূপ দিয়ে নির্ধারণ করা কঠিন। শব্দের শেষের অক্ষর-এর ওপর নির্ধারিত হয় এর লিঙ্গ। এবং প্রতিটি বাক্য  লিঙ্গ-এর ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। যেমন সে (ছেলে) মানে ‘অন’ ‘আর সে (স্ত্রী) ‘অনা’ এবং বই মানে ‘কানিগা’। কানিগা স্ত্রী-লিঙ্গ সুতরাং কানিগা অনা। সে অর্থে যদি বলি ‘গিদিয়ে কানিগা?’ (বইটি কোথায়?) উত্তরে বলব, ‘অনা তুত’ (বইটি এখানে)। বাংলা ভাষায় বা ইংরেজি ভাষায় আমরা নিশ্চয় বস্তুকে ইট বা ইহা বলব। আবার ‘স্তোল’ মানে টেবিল পুরুষবাচক শব্দ। তাহলে বাক্যটি হবে এতা মই স্তোল অর্থাৎ এটা আমার টেবিল। সেক্ষেত্রে আমি মেয়ে বা ছেলে সেটা বিষয় না। টেবিল পুরুষবাচক শব্দ বলে মাইয়ো এর পরিবর্তে মই হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় যেমন অতীত (পাস্ট) বর্তমান (প্রেজেন্ট) এবং ভবিষ্যৎ (ফিউচার) টেন্স এবং পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার নেই। শুধু অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎকালের ব্যবহার আছে।

রুশ জাতি তাদের নিজেদের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বললে বেশ বিরক্ত  বোধ করে। তাদের ভাষার মধ্যে এক ধরনের ছন্দ আছে। এক ধরনের শারীরিক এক্সপ্রেশন আছে। তারা কথা বলার সময় তাদের শরীরকে ব্যবহার করে। আমি হাঁ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন তারা কথা বলে। নতুন নতুন শব্দ আর অক্ষর চেনার পর যেখানে লেখা পাই সেখানেই পড়ার চেষ্টা করি। মন কিছুতেই সায় দেয় না পি কে র আর এন কে এইচ উচ্চারণ করতে। সেই আমি এখন তাই করি। নতুন শব্দ শেখায় এক ধরনের আনন্দ আছে। সেই আনন্দ আমি প্রতি মুহূর্তে উপভোগ করছি। সেই আনন্দের অংশ হিসেবেই আমার এই লেখা পাঠকদের সাথে ভাগ করে নিলাম। রাশিয়ার সেই  সৈনিকের মতো স্বর্গে যাবার হিব্রু ভাষাটা না শিখলেও তার ভাষ্যমতে নরকে যাওয়ার ভাষাটাতো শিখতে পারছি। সেটাই বা কম কীসে!!! মস্কো হতে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন