শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

রাশিয়ার চিঠি

রুশ ভাষার পাঁচালী

শাকিলা সিমকী
প্রিন্ট ভার্সন
রুশ ভাষার পাঁচালী

মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথেই নিজেকে মনে হলো আমি সেই আদিম যুগের মানুষ। আবার পরক্ষণেই মনে হলো আমির খান অভিনীত সেই ‘পিকে’র কথা। মুখের ভাষা হারিয়ে গেছে। ইশারা ইঙ্গিতে কথা বলছি। অন্যের কথা শুনছি আর তাকিয়ে আছি ভ্যালাভ্যালে চোখে। শুধু শুনছিই। কিন্তু কিচ্ছু বুঝতে পারছি না। এখানে নিজের ভাব প্রকাশের জন্য নিজের মাতৃভাষা তো দূরের কথা অনেক সাধনা করে শেখা ইংলিশ ভাষারও কোনো মূল্য নেই। কারণ এদের সবকিছু চলে রুশ ভাষায়। ইংলিশ এর ধার-ধারে না এরা। সুতরাং রুশ ভাষা না জানা থাকলে আপনাকে বোবা অর্থাৎ নন-ভারবাল কমিউনিকেশন দিয়ে বোঝানো ছাড়া উপায় নেই। আর বলে রাখি  সেটাও খুব বেশিক্ষণ চালাতে পারবেন বলে মনে করবেন না। প্রথম দিন মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথে অসহায় মনে হচ্ছিল নিজেদের। এখানে বিলবোর্ড থেকে শুরু করে যতরকমের লেখাজোখা আছে সব ‘রুশকি ইজবিক’ অর্থাৎ রুশ ভাষা। সাথে একজন বাঙালি স্টুডেন্ট থাকার কারণে বেঁচে গিয়েছিলাম সেদিন। মুখের ভাষা আবিষ্কার হবার আগের সময়টার মানুষদের কথা ভেবে দুঃখিত বোধ করছিলাম তাদের জন্য। আবার গুগল ট্রান্সলেটর আবিষ্কারকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম মনে মনে। কারণ ভাষাগত এই প্রতিবন্ধকতা থেকে আমাদের বাঁচিয়েছিল গুগল ট্রান্সলেটর। তবে এ সাময়িক ব্যবহারের জন্য। যাদের এখানে দীর্ঘ সময়ের জন্য আসতে হয়, ভাষা শেখা তাদের জন্য প্রযোজ্য। সুতরাং এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে যারা পড়তে আসে তাদের এক বছর রুশ ভাষার ওপর পড়াশোনা করা বাধ্যতামূলক। তাই স্কলারশিপের অংশ হিসেবে সোশ্যাল স্টেট ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগে আমরাও শুরু করলাম রুশ ভাষা শিক্ষা কোর্স।  রাশিয়ার ১৬০টি নৃগোষ্ঠী রয়েছে যারা একশ রকমের ভাষা ব্যবহার করে। তবে শতকরা আশি ভাগ লোকই রুশ ভাষা ব্যবহার করে। এখানকার লোক ইংরেজি না জানাকে অজ্ঞতা মনে করে না। এখানে ইংরেজি না জানলে ভালো চাকরি মিলবে না কিংবা আনস্মার্ট আখ্যায়িত হয় না। তারা নিজেদের ভাষাকে বেশ সম্মানের সঙ্গেই ব্যবহার করে। তবে এখনকার তরুণ  জেনারেশন কিছুটা ইংলিশ জানে বলে মনে হয়েছে কথা বলে। আজকাল নাকি স্কুলগুলোতে সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে ইংলিশ শেখানো হচ্ছে রুশ বাচ্চাদের। বাঙালি হিসেবে রুশ ভাষা না জানার কারণে ‘গুগল ট্রান্সলেটর’ হয়ে উঠল আমাদের বন্ধু। ভাগ্য ভালো আমাদের ল্যাঙ্গুয়েজ টিচার বারবারা আন্দ্রেইভিচ ভালো ইংলিশ জানেন। রুশ ভাষা শেখাটা আরেক অভিজ্ঞতা। এদের বর্ণমালা  দেখে মাথা চক্কর দিল। আরবি, ইংলিশ, গ্রিক বর্ণমালার এক মহাসম্মিলন। নিজেকে মনে হলো ‘তারে জামিন পার’ সিনেমায়  ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত সাত বছরের সেই ছোট্ট ইশান। ইশানের মতো আমার কাছেও সব বর্ণমালা ঘুরপাক খাচ্ছিল। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো শুধু আমার নয়, আমার সঙ্গীদেরও একই অবস্থা। কারণ এখানে ইংরেজি কিছু বর্ণমালা আছে  যেগুলো সত্যিই উল্টো। সুতরাং নিশ্চিত হলাম যাক! আমি ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত হইনি! অনেক আগে পড়া একটি গল্পের কথা মনে পড়ে গেল। গল্পটা ছিল এমন,

রাশিয়ান দুই সৈনিকের মধ্যে কথা হচ্ছে-

প্রথম সৈনিক হিব্রু ভাষাটা শেখা দরকার।

দ্বিতীয় সৈনিক হিব্রু ভাষা কেন?

প্রথম সৈনিক - স্বর্গে নাকি হিব্রু ভাষা চালু আছে।

দ্বিতীয় সৈনিক আচ্ছা, তুই বুঝি স্বর্গে যাবি? নরকে গেলে কী করবি?

প্রথম সৈনিক, কেন রুশ ভাষা জানা আছে তো। 

তখন বুঝিনি এর অর্থ। কিন্তু এখানে এসে এতদিন পর আমি এই গল্পের মানে বুঝলাম। সেই যাই হোক নিজেকে ডিসলেক্সিয়ার রোগী ভাবার কারণটা একটু বলতে চাই। রুশ বর্ণমালা নিয়ে একটু কথা বলতে চাই। এখানে বর্ণমালাকে বলা হয় আলফাভিত। রুশ ৩৩টি বর্ণমালার মধ্যে ১৪টি অক্ষরই ইংরেজি বর্ণমালা। ‘অ ই ঊ ঈ ক গ ঐ ঙ চ ঞ ণ ঢ এই হলো ১২টি। আরও দুটি বর্ণমালা হচ্ছে জ এবং ঘ। এই দুটোকে আলাদা করে বলার কারণ হচ্ছে এই দুটো অক্ষর উল্টোভাবে ব্যবহার হয়। অর্থাৎ জ হয় উল্টো ? তখন যার উচ্চারণ হয় ইয়া আর ঘ তখন ব্যবহৃত হয় উল্টো ? উচ্চারিত হয় ইই। আবার চ যাকে জন্মের পর ইংরেজি শব্দ শেখার পর থেকে জানি প। সেই প এখানে হয়ে গেল জ (আর)। আবার যেই ঐ (এইচ) কে জানি এইচ সেই এইচ উচ্চারিত হয় এখানে এন (ঘ)। ঢ হয় হ আর ণ উ। আমি নিশ্চিত আপনাদের মাথা ঘুরছে। আমি ভাবছি পরবর্তীতে ইংরেজি অক্ষরে আমার যে বিভ্রম ঘটবে সেটা নিশ্চিত। তখন কেউ আমাকে পাগল ভাববেন না যেন। এত গেল অক্ষরের পাট। অক্ষরের কিছু ভিন্নতা থাকলেও ইংরেজি আর বাংলা শব্দের কিছু সাদৃশ্যও রয়েছে। যেমন, আগুন। অতিমাত্রায় ভালো অর্থে। আবার চা কে এরাও চায়ে বলে। কফি কে কফি, ইউনিভার্সিতি, স্তোল,  তেলিফোনা, এটা কে এতা, কম্পিউতার এরকম অনেক মিলও রয়েছে।

এখানে ভাষায় আছে লিঙ্গ। বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় কেবল মাত্র প্রাণিবাচক শব্দকে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গে ভাগ করা হয়। এবং বস্তুবাচক বিষয়কে ক্লীবলিঙ্গ ধরা হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় বস্তু এবং প্রাণিবাচক উভয় শব্দকেই সমানভাবে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গ করা হয়। এখানে স্ত্রীবাচক পুরুষবাচক এবং ক্লীবলিঙ্গ শব্দের বস্তুগত রূপ দিয়ে নির্ধারণ করা কঠিন। শব্দের শেষের অক্ষর-এর ওপর নির্ধারিত হয় এর লিঙ্গ। এবং প্রতিটি বাক্য  লিঙ্গ-এর ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। যেমন সে (ছেলে) মানে ‘অন’ ‘আর সে (স্ত্রী) ‘অনা’ এবং বই মানে ‘কানিগা’। কানিগা স্ত্রী-লিঙ্গ সুতরাং কানিগা অনা। সে অর্থে যদি বলি ‘গিদিয়ে কানিগা?’ (বইটি কোথায়?) উত্তরে বলব, ‘অনা তুত’ (বইটি এখানে)। বাংলা ভাষায় বা ইংরেজি ভাষায় আমরা নিশ্চয় বস্তুকে ইট বা ইহা বলব। আবার ‘স্তোল’ মানে টেবিল পুরুষবাচক শব্দ। তাহলে বাক্যটি হবে এতা মই স্তোল অর্থাৎ এটা আমার টেবিল। সেক্ষেত্রে আমি মেয়ে বা ছেলে সেটা বিষয় না। টেবিল পুরুষবাচক শব্দ বলে মাইয়ো এর পরিবর্তে মই হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় যেমন অতীত (পাস্ট) বর্তমান (প্রেজেন্ট) এবং ভবিষ্যৎ (ফিউচার) টেন্স এবং পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার নেই। শুধু অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎকালের ব্যবহার আছে।

রুশ জাতি তাদের নিজেদের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বললে বেশ বিরক্ত  বোধ করে। তাদের ভাষার মধ্যে এক ধরনের ছন্দ আছে। এক ধরনের শারীরিক এক্সপ্রেশন আছে। তারা কথা বলার সময় তাদের শরীরকে ব্যবহার করে। আমি হাঁ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন তারা কথা বলে। নতুন নতুন শব্দ আর অক্ষর চেনার পর যেখানে লেখা পাই সেখানেই পড়ার চেষ্টা করি। মন কিছুতেই সায় দেয় না পি কে র আর এন কে এইচ উচ্চারণ করতে। সেই আমি এখন তাই করি। নতুন শব্দ শেখায় এক ধরনের আনন্দ আছে। সেই আনন্দ আমি প্রতি মুহূর্তে উপভোগ করছি। সেই আনন্দের অংশ হিসেবেই আমার এই লেখা পাঠকদের সাথে ভাগ করে নিলাম। রাশিয়ার সেই  সৈনিকের মতো স্বর্গে যাবার হিব্রু ভাষাটা না শিখলেও তার ভাষ্যমতে নরকে যাওয়ার ভাষাটাতো শিখতে পারছি। সেটাই বা কম কীসে!!! মস্কো হতে।

এই বিভাগের আরও খবর
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
সুপারিশ চূড়ান্ত করতে কাজ করছে কমিশন
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
রাজধানীতে চলছেই খোঁড়াখুঁড়ি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
বাগছাস নাম পরিবর্তন করে জাতীয় ছাত্রশক্তি
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চলাইট জ্বালিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ফারইস্ট লাইফের নজরুল রিমান্ডে
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে দীপাবলির উৎসবে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
আইজিপির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
স্বামীর দেওয়া আগুনে স্ত্রীসহ পাঁচজন দগ্ধ
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
পূর্বশত্রুতার জেরে কুপিয়ে হত্যা
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
ভেজাল মদে যাচ্ছে প্রাণ
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী
ফাজিল পরীক্ষা শুরু শনিবার, অংশ নেবে ১ লাখ ১৭ হাজার শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু
ব্রাজিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট
গোলাবারুদ আর বাজেট সংকটে ভুগছে ইসরায়েলি বাহিনী: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
ইমাম অপহরণের ঘটনায় টঙ্গীতে বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী
এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান
তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান
রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান
বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১
দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান
বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে