শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

রাশিয়ার চিঠি

রুশ ভাষার পাঁচালী

শাকিলা সিমকী
প্রিন্ট ভার্সন
রুশ ভাষার পাঁচালী

মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথেই নিজেকে মনে হলো আমি সেই আদিম যুগের মানুষ। আবার পরক্ষণেই মনে হলো আমির খান অভিনীত সেই ‘পিকে’র কথা। মুখের ভাষা হারিয়ে গেছে। ইশারা ইঙ্গিতে কথা বলছি। অন্যের কথা শুনছি আর তাকিয়ে আছি ভ্যালাভ্যালে চোখে। শুধু শুনছিই। কিন্তু কিচ্ছু বুঝতে পারছি না। এখানে নিজের ভাব প্রকাশের জন্য নিজের মাতৃভাষা তো দূরের কথা অনেক সাধনা করে শেখা ইংলিশ ভাষারও কোনো মূল্য নেই। কারণ এদের সবকিছু চলে রুশ ভাষায়। ইংলিশ এর ধার-ধারে না এরা। সুতরাং রুশ ভাষা না জানা থাকলে আপনাকে বোবা অর্থাৎ নন-ভারবাল কমিউনিকেশন দিয়ে বোঝানো ছাড়া উপায় নেই। আর বলে রাখি  সেটাও খুব বেশিক্ষণ চালাতে পারবেন বলে মনে করবেন না। প্রথম দিন মস্কোতে পা রাখার সাথে সাথে অসহায় মনে হচ্ছিল নিজেদের। এখানে বিলবোর্ড থেকে শুরু করে যতরকমের লেখাজোখা আছে সব ‘রুশকি ইজবিক’ অর্থাৎ রুশ ভাষা। সাথে একজন বাঙালি স্টুডেন্ট থাকার কারণে বেঁচে গিয়েছিলাম সেদিন। মুখের ভাষা আবিষ্কার হবার আগের সময়টার মানুষদের কথা ভেবে দুঃখিত বোধ করছিলাম তাদের জন্য। আবার গুগল ট্রান্সলেটর আবিষ্কারকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম মনে মনে। কারণ ভাষাগত এই প্রতিবন্ধকতা থেকে আমাদের বাঁচিয়েছিল গুগল ট্রান্সলেটর। তবে এ সাময়িক ব্যবহারের জন্য। যাদের এখানে দীর্ঘ সময়ের জন্য আসতে হয়, ভাষা শেখা তাদের জন্য প্রযোজ্য। সুতরাং এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে যারা পড়তে আসে তাদের এক বছর রুশ ভাষার ওপর পড়াশোনা করা বাধ্যতামূলক। তাই স্কলারশিপের অংশ হিসেবে সোশ্যাল স্টেট ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগে আমরাও শুরু করলাম রুশ ভাষা শিক্ষা কোর্স।  রাশিয়ার ১৬০টি নৃগোষ্ঠী রয়েছে যারা একশ রকমের ভাষা ব্যবহার করে। তবে শতকরা আশি ভাগ লোকই রুশ ভাষা ব্যবহার করে। এখানকার লোক ইংরেজি না জানাকে অজ্ঞতা মনে করে না। এখানে ইংরেজি না জানলে ভালো চাকরি মিলবে না কিংবা আনস্মার্ট আখ্যায়িত হয় না। তারা নিজেদের ভাষাকে বেশ সম্মানের সঙ্গেই ব্যবহার করে। তবে এখনকার তরুণ  জেনারেশন কিছুটা ইংলিশ জানে বলে মনে হয়েছে কথা বলে। আজকাল নাকি স্কুলগুলোতে সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে ইংলিশ শেখানো হচ্ছে রুশ বাচ্চাদের। বাঙালি হিসেবে রুশ ভাষা না জানার কারণে ‘গুগল ট্রান্সলেটর’ হয়ে উঠল আমাদের বন্ধু। ভাগ্য ভালো আমাদের ল্যাঙ্গুয়েজ টিচার বারবারা আন্দ্রেইভিচ ভালো ইংলিশ জানেন। রুশ ভাষা শেখাটা আরেক অভিজ্ঞতা। এদের বর্ণমালা  দেখে মাথা চক্কর দিল। আরবি, ইংলিশ, গ্রিক বর্ণমালার এক মহাসম্মিলন। নিজেকে মনে হলো ‘তারে জামিন পার’ সিনেমায়  ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত সাত বছরের সেই ছোট্ট ইশান। ইশানের মতো আমার কাছেও সব বর্ণমালা ঘুরপাক খাচ্ছিল। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো শুধু আমার নয়, আমার সঙ্গীদেরও একই অবস্থা। কারণ এখানে ইংরেজি কিছু বর্ণমালা আছে  যেগুলো সত্যিই উল্টো। সুতরাং নিশ্চিত হলাম যাক! আমি ডিসলেক্সিয়ায় আক্রান্ত হইনি! অনেক আগে পড়া একটি গল্পের কথা মনে পড়ে গেল। গল্পটা ছিল এমন,

রাশিয়ান দুই সৈনিকের মধ্যে কথা হচ্ছে-

প্রথম সৈনিক হিব্রু ভাষাটা শেখা দরকার।

দ্বিতীয় সৈনিক হিব্রু ভাষা কেন?

প্রথম সৈনিক - স্বর্গে নাকি হিব্রু ভাষা চালু আছে।

দ্বিতীয় সৈনিক আচ্ছা, তুই বুঝি স্বর্গে যাবি? নরকে গেলে কী করবি?

প্রথম সৈনিক, কেন রুশ ভাষা জানা আছে তো। 

তখন বুঝিনি এর অর্থ। কিন্তু এখানে এসে এতদিন পর আমি এই গল্পের মানে বুঝলাম। সেই যাই হোক নিজেকে ডিসলেক্সিয়ার রোগী ভাবার কারণটা একটু বলতে চাই। রুশ বর্ণমালা নিয়ে একটু কথা বলতে চাই। এখানে বর্ণমালাকে বলা হয় আলফাভিত। রুশ ৩৩টি বর্ণমালার মধ্যে ১৪টি অক্ষরই ইংরেজি বর্ণমালা। ‘অ ই ঊ ঈ ক গ ঐ ঙ চ ঞ ণ ঢ এই হলো ১২টি। আরও দুটি বর্ণমালা হচ্ছে জ এবং ঘ। এই দুটোকে আলাদা করে বলার কারণ হচ্ছে এই দুটো অক্ষর উল্টোভাবে ব্যবহার হয়। অর্থাৎ জ হয় উল্টো ? তখন যার উচ্চারণ হয় ইয়া আর ঘ তখন ব্যবহৃত হয় উল্টো ? উচ্চারিত হয় ইই। আবার চ যাকে জন্মের পর ইংরেজি শব্দ শেখার পর থেকে জানি প। সেই প এখানে হয়ে গেল জ (আর)। আবার যেই ঐ (এইচ) কে জানি এইচ সেই এইচ উচ্চারিত হয় এখানে এন (ঘ)। ঢ হয় হ আর ণ উ। আমি নিশ্চিত আপনাদের মাথা ঘুরছে। আমি ভাবছি পরবর্তীতে ইংরেজি অক্ষরে আমার যে বিভ্রম ঘটবে সেটা নিশ্চিত। তখন কেউ আমাকে পাগল ভাববেন না যেন। এত গেল অক্ষরের পাট। অক্ষরের কিছু ভিন্নতা থাকলেও ইংরেজি আর বাংলা শব্দের কিছু সাদৃশ্যও রয়েছে। যেমন, আগুন। অতিমাত্রায় ভালো অর্থে। আবার চা কে এরাও চায়ে বলে। কফি কে কফি, ইউনিভার্সিতি, স্তোল,  তেলিফোনা, এটা কে এতা, কম্পিউতার এরকম অনেক মিলও রয়েছে।

এখানে ভাষায় আছে লিঙ্গ। বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় কেবল মাত্র প্রাণিবাচক শব্দকে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গে ভাগ করা হয়। এবং বস্তুবাচক বিষয়কে ক্লীবলিঙ্গ ধরা হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় বস্তু এবং প্রাণিবাচক উভয় শব্দকেই সমানভাবে স্ত্রী এবং পুংলিঙ্গ করা হয়। এখানে স্ত্রীবাচক পুরুষবাচক এবং ক্লীবলিঙ্গ শব্দের বস্তুগত রূপ দিয়ে নির্ধারণ করা কঠিন। শব্দের শেষের অক্ষর-এর ওপর নির্ধারিত হয় এর লিঙ্গ। এবং প্রতিটি বাক্য  লিঙ্গ-এর ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। যেমন সে (ছেলে) মানে ‘অন’ ‘আর সে (স্ত্রী) ‘অনা’ এবং বই মানে ‘কানিগা’। কানিগা স্ত্রী-লিঙ্গ সুতরাং কানিগা অনা। সে অর্থে যদি বলি ‘গিদিয়ে কানিগা?’ (বইটি কোথায়?) উত্তরে বলব, ‘অনা তুত’ (বইটি এখানে)। বাংলা ভাষায় বা ইংরেজি ভাষায় আমরা নিশ্চয় বস্তুকে ইট বা ইহা বলব। আবার ‘স্তোল’ মানে টেবিল পুরুষবাচক শব্দ। তাহলে বাক্যটি হবে এতা মই স্তোল অর্থাৎ এটা আমার টেবিল। সেক্ষেত্রে আমি মেয়ে বা ছেলে সেটা বিষয় না। টেবিল পুরুষবাচক শব্দ বলে মাইয়ো এর পরিবর্তে মই হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় যেমন অতীত (পাস্ট) বর্তমান (প্রেজেন্ট) এবং ভবিষ্যৎ (ফিউচার) টেন্স এবং পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার হয়। কিন্তু রুশ ভাষায় পারফেক্ট টেন্স-এর ব্যবহার নেই। শুধু অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎকালের ব্যবহার আছে।

রুশ জাতি তাদের নিজেদের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বললে বেশ বিরক্ত  বোধ করে। তাদের ভাষার মধ্যে এক ধরনের ছন্দ আছে। এক ধরনের শারীরিক এক্সপ্রেশন আছে। তারা কথা বলার সময় তাদের শরীরকে ব্যবহার করে। আমি হাঁ হয়ে তাকিয়ে থাকি যখন তারা কথা বলে। নতুন নতুন শব্দ আর অক্ষর চেনার পর যেখানে লেখা পাই সেখানেই পড়ার চেষ্টা করি। মন কিছুতেই সায় দেয় না পি কে র আর এন কে এইচ উচ্চারণ করতে। সেই আমি এখন তাই করি। নতুন শব্দ শেখায় এক ধরনের আনন্দ আছে। সেই আনন্দ আমি প্রতি মুহূর্তে উপভোগ করছি। সেই আনন্দের অংশ হিসেবেই আমার এই লেখা পাঠকদের সাথে ভাগ করে নিলাম। রাশিয়ার সেই  সৈনিকের মতো স্বর্গে যাবার হিব্রু ভাষাটা না শিখলেও তার ভাষ্যমতে নরকে যাওয়ার ভাষাটাতো শিখতে পারছি। সেটাই বা কম কীসে!!! মস্কো হতে।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা