শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৯

আবার বাড়ছে বিদ্যুতের দাম

১৮ নভেম্বর গণশুনানি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আবার বাড়ছে বিদ্যুতের দাম

গ্রাহক পর্যায়ে ফের বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে বিদ্যুতের সঞ্চালন ও বিতরণকারী কোম্পানিগুলো বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বার্ক) বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে। বিইআরসি আগামী ২৮ নভেম্বর থেকে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির জন্য গণশুনানির আয়োজন করেছে। গ্যাসের দাম বৃদ্ধির ছয় মাসের মাথায় বার্কের কাছে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো। আর এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনে পরিচালন ও জনবল বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি এবং আধুনিক প্রযুক্তি স্থাপন এবং সরঞ্জামের মূল্য বৃদ্ধিকে কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। অন্য দিকে বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, বিদ্যুতের উৎপাদন খরচের সঙ্গে গ্রাহক পর্যায়ে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের মূল্যের ঘাটতির জন্য বিদ্যুৎ বিভাগকে যে ভর্তুকি দিতে হয় তা সামঞ্জস্য করতেই বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির প্রক্রিয়া পুনরায় শুরু হয়েছে।  বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দেশে উৎপাদিত বিদ্যুতের ৬২   শতাংশ উৎপাদিত হয় গ্যাসের মাধ্যমে। গ্যাসের জন্য সরকার ইতিমধ্যে ভর্তুকি দিয়ে আসছে। তবে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত না করেই মূল্য বৃদ্ধি করা যৌক্তিক কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যুৎ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্তরা জানান, পাঁচ বছর আগের আর বর্তমান সময়ের বিদ্যুতের মধ্যে পার্থক্য আছে। মাঝে মধ্যে কারিগরি ত্রুটি থাকতেই পারে। বিশেষ করে সাব স্টেশন তৈরির ক্ষেত্রে আমরা এখনো পিছিয়ে আছি। যেমন, কোনাবাড়ী এলাকায় এখনো নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা যাচ্ছে না। এই সমস্যা সমাধানে আগামী দু-এক মাসের মধ্যে সেখানে একটি সাব স্টেশন তৈরি করা হবে। তখন সে এলাকায় উন্নয়নের গতি বৃদ্ধি পাবে। তবে দেশব্যাপী নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে কিছুটা সময় লাগবে, তা হবে ধারাবাহিক গতিতে। তারা আরও জানান, বিদ্যুতের তিনটি কোম্পানি-জেনারেশন, ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন। ক্ষতি কেবল জেনারেশনের হচ্ছে আর কোথাও হচ্ছে না। বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব আহমদ কায়কাউস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা এখন ৪ টাকা দামে গ্যাস কিনছি যার প্রকৃত মূল্য ১৫ টাকা। গত ছয় মাসে গড়ে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ হচ্ছে ৫ টাকা ৮৮ পয়সা। কিন্তু সরকার চার টাকা ৮৫ পয়সায় বিদ্যুৎ গ্রাহকের কাছে বিক্রি করছে। অর্থাৎ এক টাকার কিছু বেশি টাকা গ্রাহকের কাছ থেকে কম রাখছে। এই টাকা সরকার কোথায় পাবে? হয় সরকারকে ভর্তুকি দিতে হবে না হলে জনগণের কাছ থেকে এই টাকা নিতে হবে। বার্কের সৃষ্টি, এই বিষয়টিকে সমতা করে জনগণের কাছ থেকে সেবা মূল্য আদায় করার জন্য হয়েছে। সরকার বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির নিবেদন এরই মধ্যে বার্কের কাছে উপস্থাপন করেছে। তিনি বলেন, বিদ্যুতের চার টাকা ৮৫ পয়সায় যখন বিদ্যুৎ কিনতে হয় তার সঙ্গে মার্জিন বা অপারেশনাল কস্ট অ্যাড করলে যা আসে তাতে বর্তমানে কোনো বিতরণকারী সংস্থার মূল্য বৃদ্ধি করার প্রয়োজন নেই। কিন্তু চার টাকা ৮৫ পয়সার জায়গায় যদি ৫ টাকা ৮৮ পয়সা হয় তাহলে আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি করতে হবে।

আহমেদ কায়কাউস আরও বলেন, আমরা নতুন করে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির কথা বলছি না। বরং বার্কের কাছে আবেদন করেছি যে, আমাদের আগে থেকেই বিদ্যুতে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে এই বিষয়টি বিবেচনায় আনতে বলেছি। আমাদের যে উৎপাদন খরচ হয় তার সঙ্গে সামঞ্জস্য আনতে হবে। সম্প্রতি গ্যাসের দাম প্রায় ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এর সঙ্গে অ্যাডজাস্ট করে আমাদের ট্যারিফ পুনর্নির্ধারণ করা যেতে পারে। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি তৎপরতার অংশ হিসেবে গত অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে বিদ্যুতের একক ক্রেতা ও পাইকারি বিক্রেতা পিডিবি, সঞ্চালন কোম্পানি পিজিসিবি এবং বিতরণ সংস্থা ডিপিডিসি, ডেসকো, বিআরইবি, ওজোপাডিকো ও নেসকো নিজেদের চাহিদা তুলে ধরে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের কাছে মূল্য বৃদ্ধির আবেদন জমা দিতে থাকে। আর এক্ষেত্রে কমিশন পাইকারি বিদ্যুতের মূল্য বাড়ানোর প্রস্তাব বিবেচনায় নিলে গ্রাহক পর্যায়েও মূল্য বাড়বে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।  বিইআরসি সূত্রে জানা যায়, পিডিবিসহ সব কোম্পানিই বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করার আবেদন করেছে। এগুলো বিশ্লেষণ করে দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আর এসব আবেদন নিয়ে গণশুনানির গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বার্ক। এর ফলে আগামী ২৮ নভেম্বর থেকে পাইকারি মূল্যহার ও সঞ্চালন মূল্যহার পরিবর্তনের প্রস্তাবের ওপর শুনানি হবে। এই ধারাবাহিকতায় ১ ডিসেম্বর পিডিবি ও নেসকোর খুচরা মূল্যহারের ওপর গণশুনানি অনুষ্ঠিত হবে। ২ ডিসেম্বর ঢাকার দুই বিতরণ সংস্থা ডিপিডিসি ও ডেসকোর আবেদনের ওপর শুনানি হবে। ৩ ডিসেম্বর ওজোপাডিকো ও পল্লী বিদ্যুতের প্রস্তাবের ওপর শুনানি হবে। এর আগে ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছিল। তখন গড়ে ইউনিট প্রতি ৩৫ পয়সা মূল্য বৃদ্ধি করা হয়। যা ওই বছরের ডিসেম্বর থেকে কার্যকর করা হয়। আর ২০১৫ সালে সর্বশেষ পাইকারি বিদ্যুতের মূল্য ১৮ দশমিক ১২ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত
আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে দীপ্তি হত্যা মামলায় ইজিবাইকচালকের মৃত্যুদণ্ড
মাদারীপুরে দীপ্তি হত্যা মামলায় ইজিবাইকচালকের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা সমাজের বোঝা নয়, গুরুত্বপূর্ণ অংশ’
‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা সমাজের বোঝা নয়, গুরুত্বপূর্ণ অংশ’

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কর্মীদের গাড়ি উপহার দিলেন কোম্পানির মালিক
কর্মীদের গাড়ি উপহার দিলেন কোম্পানির মালিক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্দ্বীপ সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় নিউইয়র্কে খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ
সন্দ্বীপ সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় নিউইয়র্কে খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার স্পিনার
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার স্পিনার

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেধাবী শিক্ষার্থী সানজিদার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী সানজিদার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সরকারি দল
বসুন্ধরা শুভসংঘ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সরকারি দল

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেহেরপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
মেহেরপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপি নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্তন ক্যানসার সচেতনতায় সরকারি আজিজুল হক কলেজে শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
স্তন ক্যানসার সচেতনতায় সরকারি আজিজুল হক কলেজে শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মাদক বিক্রেতার পিস্তল উদ্ধার
বরিশালে মাদক বিক্রেতার পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে অধিনায়কের পদও হারালেন রিজওয়ান, দায়িত্বে আফ্রিদি
ওয়ানডে অধিনায়কের পদও হারালেন রিজওয়ান, দায়িত্বে আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি
বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি
নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের
শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের
রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’
সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা
মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন