শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সেই হাসপাতালটির দুর্দশা কাটেনি

ফারুক আল শারাহ, লাকসাম (কুমিল্লা)
প্রিন্ট ভার্সন
সেই হাসপাতালটির দুর্দশা কাটেনি

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার গোহারুয়ায় ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি হাসপাতাল স্থাপিত হলেও জনবল ও যন্ত্রপাতি সংকটে চিকিৎসাসেবা চালু নেই। হাসপাতালটি উদ্বোধনের ১৩ বছরেও চিকিৎসাসেবার সুফল পায়নি চার উপজেলার সীমান্ত এলাকার লক্ষাধিক মানুষ। দ্রুত হাসপাতালটিতে পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসাসেবা চালুর দাবি স্থানীয়দের।

সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের ১৫ এপ্রিল নাঙ্গলকোট উপজেলার জোড্ডা পশ্চিম ইউনিয়নের গোহারুয়া গ্রামে ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। উপজেলার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে হাসপাতালটির অবস্থান হওয়ায় নাঙ্গলকোট, সোনাইমুড়ী, মনোহরগঞ্জ ও সেনবাগ উপজেলার সীমান্ত এলাকার লক্ষাধিক মানুষ এ হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা পাওয়ার আশায় প্রতীক্ষার প্রহর গুনতে থাকেন। দুই বছর পর ২০০৬ সালের ১৩ জুন গোহারুয়া ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের নির্মাণকাজ শেষ হয়। ওই বছরের ১৭ অক্টোবর জনবল নিয়োগ না করেই তৎকালীন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী আমান উল্লাহ আমান হাসপাতালটির বহির্বিভাগ উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের দুই মাসের মধ্যে জনবল সংকট ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির অভাবে হাসপাতালটি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর কেটে যায় বছরের পর বছর। দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকায় হাসপাতাল এলাকা ঝোপ-জঙ্গলে ছেয়ে যায়। চারদিকে সীমানাপ্রাচীর না থাকায় হাসপাতালটি গোচারণভূমিতে পরিণত হয়। ২০১৪ সালের ৪ জুন হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালুর জন্য কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন মুজিবুর রহমান স্বাস্থ্য সচিবের কাছে চিঠি দেন। চিঠিতে জনবল নিয়োগসহ বিভিন্ন সমস্যার কথা উল্লেখ করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চিকিৎসকের ছয়টি এবং নার্স ও কর্মচারীর ছয়টি পদ অনুমোদন দেওয়া হয়। বিভিন্ন পদে আরও জনবল প্রয়োজন থাকলেও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। রোগীদের পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিও সরবরাহ করা হয়নি। অন্তর্বিভাগে চিকিৎসার জন্য ছিল না কোনো শয্যা। সংকট আর সমস্যা থেকেই যায়। সরকারি চিকিৎসাবঞ্চিত এলাকাবাসীর কথা বিবেচনায় নিয়ে ২০১৫ সালে বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম হাসপাতালটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে চালু করতে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে অনুরোধ করেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ওই বছরের ২২ অক্টোবর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. দ্বীন মোহাম্মদ নুরুল হকের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল হাসপাতালটি পরিদর্শন করে সংশ্লিষ্টদের চিকিৎসাসেবা চালুর নির্দেশ দেন। ওই সময় স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের সহকারী প্রকৌশলী শওকত মহীবুর রব হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করার জন্য ২ কোটি ৫৪ লাখ ৭৫ হাজার ৬০১ টাকা বরাদ্দ চান। কিন্তু ওই বরাদ্দ না দেওয়ায় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিসহ বিভিন্ন সমস্যা থেকে যায়। নানা সংকট ও সমস্যার মধ্যে ২০১৫ সালের ৫ নভেম্বর পুনরায় হাসপাতালটি উদ্বোধন করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডা. আলাউদ্দিন মজুমদার, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহকারী পরিচালক ডা. মোহাম্মদ সালাউদ্দিন ও কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. মজিবুর রহমান হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন। দ্বিতীয় দফায় হাসপাতালের বহির্বিভাগ উদ্বোধন করা হলেও চিকিৎসাসেবার চিত্র ছিল বেহাল। চিকিৎসক ও নার্সরা তাদের খেয়ালখুশিমতো আসতেন-যেতেন। ছিল না প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। নিয়োগপ্রাপ্ত দু-একজন চিকিৎসক তাদের সুবিধামতো এলেও ধীরে ধীরে তারাও আসা বন্ধ করে দেন। এর পর থেকে উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমো) আজিজুর রহমান ও ওয়ার্ডবয় রাকিবুল হাসান জোড়াতালি দিয়ে সপ্তাহে দু-তিন দিন চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছেন। তবে ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে সরকারের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কোনো এমবিবিএস চিকিৎসক চিকিৎসাসেবা না দেওয়ায় রোগীরা ক্ষোভে হাসপাতালে আসা বন্ধ করে দিয়েছেন। এরই মধ্যে ২০১৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও পরিকল্পনামন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য বিভাগের মহাপরিচালক গোহারুয়া ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। ওই সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতালটি পুরোদমে চালু করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে চাহিদাপত্র পাঠানোর জন্য নির্দেশ দেন। চাহিদাপত্র পাঠানো হলেও তা এখন পর্যন্ত পূরণ না হওয়ায় হাসপাতালটি চালু করা সম্ভব হয়নি। গোহারুয়া ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসাসেবা চালু না হওয়ায় এলাকার মানুষকে মাইলের পর মাইল পাড়ি দিয়ে নাঙ্গলকোট, লাকসাম ও কুমিল্লায় যেতে হয়। এতে অর্থ ও সময় দুটোই ব্যয় হয়। হাতের নাগালে সরকারি-বেসরকারি বিকল্প কোনো চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান না থাকায় ওই এলাকার রোগীদের দূর-দূরান্তের হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসাসেবা নিতে হয়। অনেক সময় মুমূর্ষু রোগীদের বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুও ঘটে। প্রতিষ্ঠার ১৩ বছরেও হাসপাতালটিতে চিকিৎসাসেবার সুফল না পাওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সীমান্ত এলাকার চার উপজেলার মানুষের সুচিকিৎসা নিশ্চিতের লক্ষ্যে দ্রুত হাসপাতালটির অন্তর্বিভাগ ও বহির্বিভাগ চালুর দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। গোহারুয়া গ্রামের এনামুল হক ভূঁইয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নাঙ্গলকোটের সীমান্ত এলাকায় গোহারুয়া হাসপাতালটি স্থাপিত হওয়ায় চার উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ সহজে প্রত্যাশিত চিকিৎসাসেবা পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন। কিন্তু দুই দফায় হাসপাতালটির বহির্বিভাগ চালু হলেও জোড়াতালি দিয়ে চিকিৎসাসেবা অল্প কিছুদিন স্থায়ী ছিল। এলাকাবাসীর সুচিকিৎসা নিশ্চিতে দ্রুত হাসপাতালটি চালুর দাবি জানান তিনি। নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. দেবদাস দেব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হাসপাতালটির সীমানাপ্রাচীর না থাকায় নিরাপত্তার বিষয়টি বড় একটি সমস্যা। হাসপাতালটি উদ্বোধনের পর থেকে এখনো অন্তর্বিভাগ চালু হয়নি। বর্তমানে উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমো) দিয়ে বহির্বিভাগ চালু রয়েছে বলে তিনি জানান। কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন মো. মুজিবুর রহমান হাসপাতালটিতে পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসাসেবা চালুর উদ্যোগ অব্যাহত আছে জানিয়ে বলেন, ‘চিকিৎসকের পদায়ন এবং প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি না থাকায় শতভাগ চিকিৎসাসেবা চালু করতে বিলম্ব হচ্ছে। তবে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বহির্বিভাগ চালু আছে। সারা দেশে এ রকম ৬৫টি হাসপাতাল রয়েছে। আশা রাখছি শিগগিরই সারা দেশের হাসপাতালগুলোর সঙ্গে এ হাসপাতালেও পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসাসেবা চালু হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম