শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

মাহবুব উল আলম ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইসলামী ব্যাংক

শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতার নতুন চূড়ায় ইসলামী ব্যাংক

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতার নতুন চূড়ায় ইসলামী ব্যাংক

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব উল আলম বলেছেন, ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন নিয়ে সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে সব মহলে একটি আশঙ্কা জন্ম নিয়েছিল। অনেকে ভেবেছিলেন ইসলামী ব্যাংকের পরিবর্তনে বুঝি ব্যাংকটির সংকট সৃষ্টি হলো। প্রতিষ্ঠানটির সব অর্জন শেষ হয়ে যেতে পারে। পরিবর্তনের কারণে জন্ম নেওয়া এই আশঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতা নতুন চূড়ায় উঠেছে। ইসলামী ব্যাংক বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় ব্যাংকই নয়, ১ লাখ কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করে নতুন মাইলস্টোন গড়েছে। গ্রাহকদের আস্থা, বিশ্বাস আরও দৃঢ় সুসংহত হয়ে ব্যাংকটি সম্পর্কে গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে, যা দেশের এই করোনা প্রাদুর্ভাবে সংকট মোকাবিলার ক্ষেত্রে ব্যাংকিং খাতে প্রভাব রাখছে। বিশিষ্ট ব্যাংকার মাহবুব উল আলম ৩৫ বছর ধরে কাজ করছেন ইসলামী ব্যাংকে। অফিসার হিসেবে যোগদান করে বৈদেশিক লেনদেন বিভাগে নিজের ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের পরিবর্তনের পর দ্বিতীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন মাহবুব উল আলম। সে সময় ইসলামী ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনে বিভিন্ন মহলে আশঙ্কা সৃষ্টি  হয়েছিল, হয়তো ব্যাংকটি পতনের দিকে যেতে পারে। সুশাসন ও বিনিয়োগের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানটি থেকে গ্রাহকরা মুখ ফিরিয়ে নেবেন। কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আশঙ্কা উল্টো প্রমাণ করে গত চার বছরে ব্যাংকটিতে আরও প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করা হয়েছে। আগেও আমানতে শীর্ষে থাকা ব্যাংকটিতে এখন এর পরিমাণ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। ইউরোপ, আমেরিকার ব্যাংকগুলোর সঙ্গে নতুন করে বাণিজ্য সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। ব্যাংকের এই সফলতা, করোনার প্রভাব কাটিয়ে দেশের ব্যাংকিং খাতের চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাংকার।

মাহবুব উল আলম বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতিতে সংকট শুরু হয়েছে মার্চ থেকে। করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান, আর্থিক কর্মকান্ড স্থবির হয়ে যায়। এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রীর তাৎক্ষণিক উদ্যোগ খুবই কার্যকর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ, তিনি সঠিক সময় নির্দেশনা দিয়ে ব্যাংকগুলোকে সীমিত পরিসরে খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। এ কারণে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ধাক্কা অনেক কম এসেছে। মূলত সীমিত পরিসরে খোলার রাখা কথা হলেও ব্যাংকের কাজ সীমিত হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংক এ ক্ষেত্রে চমৎকার সমন্বয় ও সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। ফলে ব্যাংকগুলোয় ঋণ প্রদান, আদায়, আমানত সংগ্রহে তুলনামূলক স্বাভাবিক কর্মকান্ড ছিল। এই সময় ব্যাংকের আমানত কমেনি বরং ধারণার চেয়ে বেশি এসেছে। এতে ব্যাংকগুলো কম আক্রান্ত হয়েছে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে গ্রাহকদের সেবা দিয়েছেন। যদিও অনেক ব্যাংকার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আমাদের ব্যাংকিং খাতে গত কয়েক বছরে যে পরিবর্তন হয়েছে, বর্তমান স্থবির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সেটি বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। তা হলো এজেন্ট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, যার মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ের গ্রাহকরা সেবা পেয়েছেন।’ তিনি বলেন, বিভিন্ন আশঙ্কার কথা বলা হলেও ব্যাংকিং খাতে কোনো সংকট হবে না। তারল্য প্রবাহ স্বাভাবিক এখন পর্যন্ত রয়েছে। সরকার যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সবই ব্যাংক বাস্তবায়ন করতে পারবে। গার্মেন্ট খাতে ৫ হাজার কোটি টাকা সরকার সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া ৩০ হাজার কোটি টাকা, ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল থেকে ঋণ দেওয়ার পর ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৫০ শতাংশ পুনঃ অর্থায়ন পাবে। লকডাউনের সময় ঋণ আদায় কম হলেও প্রদানও কমেছে। এ ছাড়া আমানত এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিআরআর কমানো ও এডিআর রেশিও বাড়ানোর কারণে অতিরিক্ত প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যাংকগুলোর হাতে এসেছে। এই টাকা বাজেট ঘাটতির জন্য সরকারের ঋণ নেওয়ার পরে তারল্য থেকে যাবে। তাই যারা আশঙ্কা করছেন ব্যাংক খাতে সমস্যা হবে তা ভুল। ইসলামী ব্যাংকের এমডি বলেন, ‘ধর্ম-বর্ণ, দল-মত নির্বিশেষে এখন একটি সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক, যা শুরুতে ছিল না। বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকের একটি বাজার ছিল। প্রতিষ্ঠার পর ইসলামী ব্যাংক সেই গ্রাহকদের পেয়েছে। তবে দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ব্যাংকটির গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। ২০১৬ সালে অনেকটা পটপরিবর্তনের মতো সেই সমস্যা কাটিয়ে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সাধারণ মানুষ তো অবশ্যই, অনেক বোদ্ধা মহলেও ধারণা হয়েছিল ধসে পড়তে পারে ইসলামী ব্যাংক। তাই পরিবর্তনের শুরুতে আমানত উঠিয়ে নিতে শুরু করেছিলেন অনেক গ্রাহক। কিন্তু আমরা হতাশ না হয়ে সব কর্মকর্তাকে বলেছি, যিনি টাকা চান তাকেই দিয়ে দিন। চাপ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। সব গ্রাহককে সহায়তা করুন। মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে আমরা গ্রাহকদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। তারা দেখেছেন ইসলামী ব্যাংকে সেবা পাওয়া যায়। টাকার কোনো সংকট নেই। এ সময় আমরা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ওপর জোর দিই। ফলে প্রান্তিক পর্যায়ের গ্রাহকরা ইসলামী ব্যাংকের নামফলক দেখে সেখানে আসতে শুরু করেন। রেমিট্যান্স গ্রাহকরাও বিপুল সংখ্যায় যুক্ত হন আমাদের সঙ্গে। এর সুফল এখন আমরা পাচ্ছি। সব ধরনের রেকর্ড ভেঙে আগে প্রায় ৩০ বছরে যে আমানত সংগ্রহ হয়েছে, মাত্র চার বছরের ব্যবধানে এর সমান আমানত আমরা সংগ্রহ করেছি। আমাদের আমানতের ৫০ শতাংশের বেশি সাধারণ গ্রাহকের। সরকারি বা করপোরেট আমানত তুলনামূলক কম।’ তিনি বলেন, ‘আমানত বাড়ানোর পাশাপাশি সমানভাবে বিনিয়োগও বাড়িয়েছি আমরা। বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ ও আমানতের অনুপাত (এডিআর) ৮৫ শতাংশ। আমাদের এডিআর রেশিও হার ৯২ শতাংশ পর্যন্ত অনুমিত। অর্থাৎ আমরা আরও ৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে বিনিয়োগ করতে পারি। পরিচালনা পরিবর্তন আমাদের আরেকটি সুযোগ তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে, যেটা কয়েক বছর ধরে ছিল না। ইসলামী ব্যাংক যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান জেপি মরগানের সঙ্গে চারটি হিসাব চালু করেছে। লন্ডন, নিউইয়র্ক, জাপান, ইউরোপে আমরা অ্যাকাউন্ট করেছি। তাদের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা শুরু হয়েছে। মহামারী কেটে গেলে দেশের মোট বৈদেশিক বাণিজ্যের ২৫ শতাংশ ইসলামী ব্যাংকের হাতে চলে আসবে। ইসলামী ব্যাংকের অ্যাসেট কোয়ালিটি, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দেশের যে কোনো প্রতিষ্ঠানের চেয়ে উন্নত। আমরা প্রতিটি প্রকল্প প্রস্তাবের মেমো তৈরি করি অন্তত ২০ পৃষ্ঠার, যা বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের চার থেকে পাঁচ পৃষ্ঠার হয়। আমরা আরএমজি, চিনি, ইস্পাত, ফিড মিল, রাইস মিলসহ দেশের সব ধরনের বৃহৎ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছি। আমাদের মোট বিনিয়োগের ৫০ শতাংশই শিল্প খাতে। আমাদের বোর্ড কখনো কোনো ঋণের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না। করার কোনো সুযোগ এখানে তৈরি হয়নি। আমাদের শ্রেণিকৃত ঋণের পরিমাণ মাত্র ৩.৯ শতাংশ।’ বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, ‘আমাদের আমানত বৃদ্ধিতে রেমিট্যান্স একটি বড় ভূমিকা রেখেছে। আগেও আমরা বেশি রেমিট্যান্স এনেছি। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যে আমরা যে সেবা গ্রাহককে দিয়েছি, এতে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে মে মাসে ৪৬ কোটি ডলার, জুনে ৫৮ কোটি ডলার এসেছে। মাত্র দুই মাসে ৩২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়ে মোট মার্কেট শেয়ার হয়েছে ২৬ শতাংশ। মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে আমাদের ২৪ জন প্রতিনিধি আছেন, যারা রেমিট্যান্স নিয়ে কাজ করেন। এটা সবচেয়ে বেশি। আমাদের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সংখ্যা এখন প্রায় ১২০০, যা ২০১৭ সালে ছিল পাঁচটি। পুরোপুরি গ্রামনির্ভর এই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আমরা নতুন প্রায় ৮ লাখ গ্রাহক পেয়েছি, যার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ আমানত এসেছে। শুধু এ বছরই আমানত পেয়েছি ১১০০ কোটি টাকা।’ বৈদেশিক ব্যাংকিংয়ে দক্ষ এই ব্যাংকার বলেন, ‘এলসি বিষয়ক দক্ষ কর্মী, যাদের সিডিসিএস বলা হয়। সিডিসিএস কর্মকর্তা যে ব্যাংকে বেশি থাকেন, বিশ্বে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বেশি। বাংলাদেশে ছয়শর মতো সিডিসিএস কর্মকর্তা আছেন। এর মধ্যে শুধু ইসলামী ব্যাংকের ৩০০ জন। রিয়েল অটোমেশন, প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা কেন্দ্রীয় বিভাগের মাধ্যমে পরিচালনা করি। কর্মকর্তাদের আইপ্যাড দিয়ে বাসায় বসে কাজের অনুমতি দিয়েছি। এতে গ্রাহকরা তাৎক্ষণিক সেবা পাচ্ছেন।’ তিনি বলেন, ‘গত বছর আমরা ২৯০০ কোটি টাকা মুনাফা করেছি, যা প্রতিবছর বাড়ছে। আমাদের শতভাগ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ কোম্পানির ইপিএস ৩ শতাংশের নিচে, যা ইসলামী ব্যাংকের ৩.৪০ শতাংশ। বিশ্বের হাজারতম ব্যাংকের ৯৪৬তম আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক, যা বাংলাদেশে একমাত্র ব্যাংক। আগামী বছর এই অবস্থান আরও উন্নতি হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

১১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ