শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

মাহবুব উল আলম ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইসলামী ব্যাংক

শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতার নতুন চূড়ায় ইসলামী ব্যাংক

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতার নতুন চূড়ায় ইসলামী ব্যাংক

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব উল আলম বলেছেন, ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন নিয়ে সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে সব মহলে একটি আশঙ্কা জন্ম নিয়েছিল। অনেকে ভেবেছিলেন ইসলামী ব্যাংকের পরিবর্তনে বুঝি ব্যাংকটির সংকট সৃষ্টি হলো। প্রতিষ্ঠানটির সব অর্জন শেষ হয়ে যেতে পারে। পরিবর্তনের কারণে জন্ম নেওয়া এই আশঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতা নতুন চূড়ায় উঠেছে। ইসলামী ব্যাংক বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় ব্যাংকই নয়, ১ লাখ কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করে নতুন মাইলস্টোন গড়েছে। গ্রাহকদের আস্থা, বিশ্বাস আরও দৃঢ় সুসংহত হয়ে ব্যাংকটি সম্পর্কে গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে, যা দেশের এই করোনা প্রাদুর্ভাবে সংকট মোকাবিলার ক্ষেত্রে ব্যাংকিং খাতে প্রভাব রাখছে। বিশিষ্ট ব্যাংকার মাহবুব উল আলম ৩৫ বছর ধরে কাজ করছেন ইসলামী ব্যাংকে। অফিসার হিসেবে যোগদান করে বৈদেশিক লেনদেন বিভাগে নিজের ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের পরিবর্তনের পর দ্বিতীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন মাহবুব উল আলম। সে সময় ইসলামী ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনে বিভিন্ন মহলে আশঙ্কা সৃষ্টি  হয়েছিল, হয়তো ব্যাংকটি পতনের দিকে যেতে পারে। সুশাসন ও বিনিয়োগের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানটি থেকে গ্রাহকরা মুখ ফিরিয়ে নেবেন। কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আশঙ্কা উল্টো প্রমাণ করে গত চার বছরে ব্যাংকটিতে আরও প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করা হয়েছে। আগেও আমানতে শীর্ষে থাকা ব্যাংকটিতে এখন এর পরিমাণ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। ইউরোপ, আমেরিকার ব্যাংকগুলোর সঙ্গে নতুন করে বাণিজ্য সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। ব্যাংকের এই সফলতা, করোনার প্রভাব কাটিয়ে দেশের ব্যাংকিং খাতের চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাংকার।

মাহবুব উল আলম বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতিতে সংকট শুরু হয়েছে মার্চ থেকে। করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান, আর্থিক কর্মকান্ড স্থবির হয়ে যায়। এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রীর তাৎক্ষণিক উদ্যোগ খুবই কার্যকর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ, তিনি সঠিক সময় নির্দেশনা দিয়ে ব্যাংকগুলোকে সীমিত পরিসরে খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। এ কারণে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ধাক্কা অনেক কম এসেছে। মূলত সীমিত পরিসরে খোলার রাখা কথা হলেও ব্যাংকের কাজ সীমিত হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংক এ ক্ষেত্রে চমৎকার সমন্বয় ও সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। ফলে ব্যাংকগুলোয় ঋণ প্রদান, আদায়, আমানত সংগ্রহে তুলনামূলক স্বাভাবিক কর্মকান্ড ছিল। এই সময় ব্যাংকের আমানত কমেনি বরং ধারণার চেয়ে বেশি এসেছে। এতে ব্যাংকগুলো কম আক্রান্ত হয়েছে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে গ্রাহকদের সেবা দিয়েছেন। যদিও অনেক ব্যাংকার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আমাদের ব্যাংকিং খাতে গত কয়েক বছরে যে পরিবর্তন হয়েছে, বর্তমান স্থবির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সেটি বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। তা হলো এজেন্ট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, যার মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ের গ্রাহকরা সেবা পেয়েছেন।’ তিনি বলেন, বিভিন্ন আশঙ্কার কথা বলা হলেও ব্যাংকিং খাতে কোনো সংকট হবে না। তারল্য প্রবাহ স্বাভাবিক এখন পর্যন্ত রয়েছে। সরকার যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সবই ব্যাংক বাস্তবায়ন করতে পারবে। গার্মেন্ট খাতে ৫ হাজার কোটি টাকা সরকার সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া ৩০ হাজার কোটি টাকা, ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল থেকে ঋণ দেওয়ার পর ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৫০ শতাংশ পুনঃ অর্থায়ন পাবে। লকডাউনের সময় ঋণ আদায় কম হলেও প্রদানও কমেছে। এ ছাড়া আমানত এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিআরআর কমানো ও এডিআর রেশিও বাড়ানোর কারণে অতিরিক্ত প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যাংকগুলোর হাতে এসেছে। এই টাকা বাজেট ঘাটতির জন্য সরকারের ঋণ নেওয়ার পরে তারল্য থেকে যাবে। তাই যারা আশঙ্কা করছেন ব্যাংক খাতে সমস্যা হবে তা ভুল। ইসলামী ব্যাংকের এমডি বলেন, ‘ধর্ম-বর্ণ, দল-মত নির্বিশেষে এখন একটি সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক, যা শুরুতে ছিল না। বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকের একটি বাজার ছিল। প্রতিষ্ঠার পর ইসলামী ব্যাংক সেই গ্রাহকদের পেয়েছে। তবে দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ব্যাংকটির গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। ২০১৬ সালে অনেকটা পটপরিবর্তনের মতো সেই সমস্যা কাটিয়ে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সাধারণ মানুষ তো অবশ্যই, অনেক বোদ্ধা মহলেও ধারণা হয়েছিল ধসে পড়তে পারে ইসলামী ব্যাংক। তাই পরিবর্তনের শুরুতে আমানত উঠিয়ে নিতে শুরু করেছিলেন অনেক গ্রাহক। কিন্তু আমরা হতাশ না হয়ে সব কর্মকর্তাকে বলেছি, যিনি টাকা চান তাকেই দিয়ে দিন। চাপ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। সব গ্রাহককে সহায়তা করুন। মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে আমরা গ্রাহকদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। তারা দেখেছেন ইসলামী ব্যাংকে সেবা পাওয়া যায়। টাকার কোনো সংকট নেই। এ সময় আমরা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ওপর জোর দিই। ফলে প্রান্তিক পর্যায়ের গ্রাহকরা ইসলামী ব্যাংকের নামফলক দেখে সেখানে আসতে শুরু করেন। রেমিট্যান্স গ্রাহকরাও বিপুল সংখ্যায় যুক্ত হন আমাদের সঙ্গে। এর সুফল এখন আমরা পাচ্ছি। সব ধরনের রেকর্ড ভেঙে আগে প্রায় ৩০ বছরে যে আমানত সংগ্রহ হয়েছে, মাত্র চার বছরের ব্যবধানে এর সমান আমানত আমরা সংগ্রহ করেছি। আমাদের আমানতের ৫০ শতাংশের বেশি সাধারণ গ্রাহকের। সরকারি বা করপোরেট আমানত তুলনামূলক কম।’ তিনি বলেন, ‘আমানত বাড়ানোর পাশাপাশি সমানভাবে বিনিয়োগও বাড়িয়েছি আমরা। বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ ও আমানতের অনুপাত (এডিআর) ৮৫ শতাংশ। আমাদের এডিআর রেশিও হার ৯২ শতাংশ পর্যন্ত অনুমিত। অর্থাৎ আমরা আরও ৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে বিনিয়োগ করতে পারি। পরিচালনা পরিবর্তন আমাদের আরেকটি সুযোগ তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে, যেটা কয়েক বছর ধরে ছিল না। ইসলামী ব্যাংক যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান জেপি মরগানের সঙ্গে চারটি হিসাব চালু করেছে। লন্ডন, নিউইয়র্ক, জাপান, ইউরোপে আমরা অ্যাকাউন্ট করেছি। তাদের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা শুরু হয়েছে। মহামারী কেটে গেলে দেশের মোট বৈদেশিক বাণিজ্যের ২৫ শতাংশ ইসলামী ব্যাংকের হাতে চলে আসবে। ইসলামী ব্যাংকের অ্যাসেট কোয়ালিটি, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দেশের যে কোনো প্রতিষ্ঠানের চেয়ে উন্নত। আমরা প্রতিটি প্রকল্প প্রস্তাবের মেমো তৈরি করি অন্তত ২০ পৃষ্ঠার, যা বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের চার থেকে পাঁচ পৃষ্ঠার হয়। আমরা আরএমজি, চিনি, ইস্পাত, ফিড মিল, রাইস মিলসহ দেশের সব ধরনের বৃহৎ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছি। আমাদের মোট বিনিয়োগের ৫০ শতাংশই শিল্প খাতে। আমাদের বোর্ড কখনো কোনো ঋণের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না। করার কোনো সুযোগ এখানে তৈরি হয়নি। আমাদের শ্রেণিকৃত ঋণের পরিমাণ মাত্র ৩.৯ শতাংশ।’ বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, ‘আমাদের আমানত বৃদ্ধিতে রেমিট্যান্স একটি বড় ভূমিকা রেখেছে। আগেও আমরা বেশি রেমিট্যান্স এনেছি। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যে আমরা যে সেবা গ্রাহককে দিয়েছি, এতে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে মে মাসে ৪৬ কোটি ডলার, জুনে ৫৮ কোটি ডলার এসেছে। মাত্র দুই মাসে ৩২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়ে মোট মার্কেট শেয়ার হয়েছে ২৬ শতাংশ। মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে আমাদের ২৪ জন প্রতিনিধি আছেন, যারা রেমিট্যান্স নিয়ে কাজ করেন। এটা সবচেয়ে বেশি। আমাদের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সংখ্যা এখন প্রায় ১২০০, যা ২০১৭ সালে ছিল পাঁচটি। পুরোপুরি গ্রামনির্ভর এই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আমরা নতুন প্রায় ৮ লাখ গ্রাহক পেয়েছি, যার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ আমানত এসেছে। শুধু এ বছরই আমানত পেয়েছি ১১০০ কোটি টাকা।’ বৈদেশিক ব্যাংকিংয়ে দক্ষ এই ব্যাংকার বলেন, ‘এলসি বিষয়ক দক্ষ কর্মী, যাদের সিডিসিএস বলা হয়। সিডিসিএস কর্মকর্তা যে ব্যাংকে বেশি থাকেন, বিশ্বে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বেশি। বাংলাদেশে ছয়শর মতো সিডিসিএস কর্মকর্তা আছেন। এর মধ্যে শুধু ইসলামী ব্যাংকের ৩০০ জন। রিয়েল অটোমেশন, প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা কেন্দ্রীয় বিভাগের মাধ্যমে পরিচালনা করি। কর্মকর্তাদের আইপ্যাড দিয়ে বাসায় বসে কাজের অনুমতি দিয়েছি। এতে গ্রাহকরা তাৎক্ষণিক সেবা পাচ্ছেন।’ তিনি বলেন, ‘গত বছর আমরা ২৯০০ কোটি টাকা মুনাফা করেছি, যা প্রতিবছর বাড়ছে। আমাদের শতভাগ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ কোম্পানির ইপিএস ৩ শতাংশের নিচে, যা ইসলামী ব্যাংকের ৩.৪০ শতাংশ। বিশ্বের হাজারতম ব্যাংকের ৯৪৬তম আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক, যা বাংলাদেশে একমাত্র ব্যাংক। আগামী বছর এই অবস্থান আরও উন্নতি হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
বিএনপিসহ ৩০ দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
পতাকা বৈঠকে গরু ফেরত দিল বিএসএফ
পতাকা বৈঠকে গরু ফেরত দিল বিএসএফ
সিলেটে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সিলেটে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সরকারি সফরে অতিরিক্ত সচিবের আনন্দভ্রমণ
সরকারি সফরে অতিরিক্ত সচিবের আনন্দভ্রমণ
সংঘর্ষের পর স্থগিত ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন, আহত ৩০
সংঘর্ষের পর স্থগিত ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন, আহত ৩০
মেয়ে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে মারলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
মেয়ে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে মারলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
ঝিনাইদহে গৃহবধূর ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
বিএনপির প্রতিনিধিদল চীন যাবে ২৪ জুন
বিএনপির প্রতিনিধিদল চীন যাবে ২৪ জুন
ভারতে কপ্টার দুর্ঘটনায় পাইলটসহ নিহত ৭
ভারতে কপ্টার দুর্ঘটনায় পাইলটসহ নিহত ৭
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হাসপাতালে ২৪৯
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু হাসপাতালে ২৪৯
স্বরূপে ফিরছে রাজধানী
স্বরূপে ফিরছে রাজধানী
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন