শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

মাহবুব উল আলম ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইসলামী ব্যাংক

শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতার নতুন চূড়ায় ইসলামী ব্যাংক

আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতার নতুন চূড়ায় ইসলামী ব্যাংক

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব উল আলম বলেছেন, ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন নিয়ে সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে সব মহলে একটি আশঙ্কা জন্ম নিয়েছিল। অনেকে ভেবেছিলেন ইসলামী ব্যাংকের পরিবর্তনে বুঝি ব্যাংকটির সংকট সৃষ্টি হলো। প্রতিষ্ঠানটির সব অর্জন শেষ হয়ে যেতে পারে। পরিবর্তনের কারণে জন্ম নেওয়া এই আশঙ্কা ভুল প্রমাণ করে সফলতা নতুন চূড়ায় উঠেছে। ইসলামী ব্যাংক বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় ব্যাংকই নয়, ১ লাখ কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করে নতুন মাইলস্টোন গড়েছে। গ্রাহকদের আস্থা, বিশ্বাস আরও দৃঢ় সুসংহত হয়ে ব্যাংকটি সম্পর্কে গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেড়েছে, যা দেশের এই করোনা প্রাদুর্ভাবে সংকট মোকাবিলার ক্ষেত্রে ব্যাংকিং খাতে প্রভাব রাখছে। বিশিষ্ট ব্যাংকার মাহবুব উল আলম ৩৫ বছর ধরে কাজ করছেন ইসলামী ব্যাংকে। অফিসার হিসেবে যোগদান করে বৈদেশিক লেনদেন বিভাগে নিজের ব্যাংকিং ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ সময় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের পরিবর্তনের পর দ্বিতীয় ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেন মাহবুব উল আলম। সে সময় ইসলামী ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনে বিভিন্ন মহলে আশঙ্কা সৃষ্টি  হয়েছিল, হয়তো ব্যাংকটি পতনের দিকে যেতে পারে। সুশাসন ও বিনিয়োগের শীর্ষ প্রতিষ্ঠানটি থেকে গ্রাহকরা মুখ ফিরিয়ে নেবেন। কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আশঙ্কা উল্টো প্রমাণ করে গত চার বছরে ব্যাংকটিতে আরও প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকার আমানত সংগ্রহ করা হয়েছে। আগেও আমানতে শীর্ষে থাকা ব্যাংকটিতে এখন এর পরিমাণ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। ইউরোপ, আমেরিকার ব্যাংকগুলোর সঙ্গে নতুন করে বাণিজ্য সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। ব্যাংকের এই সফলতা, করোনার প্রভাব কাটিয়ে দেশের ব্যাংকিং খাতের চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাংকার।

মাহবুব উল আলম বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতিতে সংকট শুরু হয়েছে মার্চ থেকে। করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান, আর্থিক কর্মকান্ড স্থবির হয়ে যায়। এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রীর তাৎক্ষণিক উদ্যোগ খুবই কার্যকর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ, তিনি সঠিক সময় নির্দেশনা দিয়ে ব্যাংকগুলোকে সীমিত পরিসরে খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। এ কারণে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ধাক্কা অনেক কম এসেছে। মূলত সীমিত পরিসরে খোলার রাখা কথা হলেও ব্যাংকের কাজ সীমিত হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংক এ ক্ষেত্রে চমৎকার সমন্বয় ও সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। ফলে ব্যাংকগুলোয় ঋণ প্রদান, আদায়, আমানত সংগ্রহে তুলনামূলক স্বাভাবিক কর্মকান্ড ছিল। এই সময় ব্যাংকের আমানত কমেনি বরং ধারণার চেয়ে বেশি এসেছে। এতে ব্যাংকগুলো কম আক্রান্ত হয়েছে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে গ্রাহকদের সেবা দিয়েছেন। যদিও অনেক ব্যাংকার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আমাদের ব্যাংকিং খাতে গত কয়েক বছরে যে পরিবর্তন হয়েছে, বর্তমান স্থবির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে সেটি বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। তা হলো এজেন্ট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, যার মাধ্যমে প্রান্তিক পর্যায়ের গ্রাহকরা সেবা পেয়েছেন।’ তিনি বলেন, বিভিন্ন আশঙ্কার কথা বলা হলেও ব্যাংকিং খাতে কোনো সংকট হবে না। তারল্য প্রবাহ স্বাভাবিক এখন পর্যন্ত রয়েছে। সরকার যে প্রণোদনা ঘোষণা করেছে সবই ব্যাংক বাস্তবায়ন করতে পারবে। গার্মেন্ট খাতে ৫ হাজার কোটি টাকা সরকার সরবরাহ করেছে। এ ছাড়া ৩০ হাজার কোটি টাকা, ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল থেকে ঋণ দেওয়ার পর ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৫০ শতাংশ পুনঃ অর্থায়ন পাবে। লকডাউনের সময় ঋণ আদায় কম হলেও প্রদানও কমেছে। এ ছাড়া আমানত এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সিআরআর কমানো ও এডিআর রেশিও বাড়ানোর কারণে অতিরিক্ত প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যাংকগুলোর হাতে এসেছে। এই টাকা বাজেট ঘাটতির জন্য সরকারের ঋণ নেওয়ার পরে তারল্য থেকে যাবে। তাই যারা আশঙ্কা করছেন ব্যাংক খাতে সমস্যা হবে তা ভুল। ইসলামী ব্যাংকের এমডি বলেন, ‘ধর্ম-বর্ণ, দল-মত নির্বিশেষে এখন একটি সর্বজনীন গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক, যা শুরুতে ছিল না। বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকের একটি বাজার ছিল। প্রতিষ্ঠার পর ইসলামী ব্যাংক সেই গ্রাহকদের পেয়েছে। তবে দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ব্যাংকটির গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা ছিল। ২০১৬ সালে অনেকটা পটপরিবর্তনের মতো সেই সমস্যা কাটিয়ে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সাধারণ মানুষ তো অবশ্যই, অনেক বোদ্ধা মহলেও ধারণা হয়েছিল ধসে পড়তে পারে ইসলামী ব্যাংক। তাই পরিবর্তনের শুরুতে আমানত উঠিয়ে নিতে শুরু করেছিলেন অনেক গ্রাহক। কিন্তু আমরা হতাশ না হয়ে সব কর্মকর্তাকে বলেছি, যিনি টাকা চান তাকেই দিয়ে দিন। চাপ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। সব গ্রাহককে সহায়তা করুন। মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে আমরা গ্রাহকদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পেরেছি। তারা দেখেছেন ইসলামী ব্যাংকে সেবা পাওয়া যায়। টাকার কোনো সংকট নেই। এ সময় আমরা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ওপর জোর দিই। ফলে প্রান্তিক পর্যায়ের গ্রাহকরা ইসলামী ব্যাংকের নামফলক দেখে সেখানে আসতে শুরু করেন। রেমিট্যান্স গ্রাহকরাও বিপুল সংখ্যায় যুক্ত হন আমাদের সঙ্গে। এর সুফল এখন আমরা পাচ্ছি। সব ধরনের রেকর্ড ভেঙে আগে প্রায় ৩০ বছরে যে আমানত সংগ্রহ হয়েছে, মাত্র চার বছরের ব্যবধানে এর সমান আমানত আমরা সংগ্রহ করেছি। আমাদের আমানতের ৫০ শতাংশের বেশি সাধারণ গ্রাহকের। সরকারি বা করপোরেট আমানত তুলনামূলক কম।’ তিনি বলেন, ‘আমানত বাড়ানোর পাশাপাশি সমানভাবে বিনিয়োগও বাড়িয়েছি আমরা। বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ ও আমানতের অনুপাত (এডিআর) ৮৫ শতাংশ। আমাদের এডিআর রেশিও হার ৯২ শতাংশ পর্যন্ত অনুমিত। অর্থাৎ আমরা আরও ৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে বিনিয়োগ করতে পারি। পরিচালনা পরিবর্তন আমাদের আরেকটি সুযোগ তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে, যেটা কয়েক বছর ধরে ছিল না। ইসলামী ব্যাংক যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান জেপি মরগানের সঙ্গে চারটি হিসাব চালু করেছে। লন্ডন, নিউইয়র্ক, জাপান, ইউরোপে আমরা অ্যাকাউন্ট করেছি। তাদের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা শুরু হয়েছে। মহামারী কেটে গেলে দেশের মোট বৈদেশিক বাণিজ্যের ২৫ শতাংশ ইসলামী ব্যাংকের হাতে চলে আসবে। ইসলামী ব্যাংকের অ্যাসেট কোয়ালিটি, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দেশের যে কোনো প্রতিষ্ঠানের চেয়ে উন্নত। আমরা প্রতিটি প্রকল্প প্রস্তাবের মেমো তৈরি করি অন্তত ২০ পৃষ্ঠার, যা বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের চার থেকে পাঁচ পৃষ্ঠার হয়। আমরা আরএমজি, চিনি, ইস্পাত, ফিড মিল, রাইস মিলসহ দেশের সব ধরনের বৃহৎ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছি। আমাদের মোট বিনিয়োগের ৫০ শতাংশই শিল্প খাতে। আমাদের বোর্ড কখনো কোনো ঋণের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না। করার কোনো সুযোগ এখানে তৈরি হয়নি। আমাদের শ্রেণিকৃত ঋণের পরিমাণ মাত্র ৩.৯ শতাংশ।’ বিশিষ্ট এই ব্যাংকার বলেন, ‘আমাদের আমানত বৃদ্ধিতে রেমিট্যান্স একটি বড় ভূমিকা রেখেছে। আগেও আমরা বেশি রেমিট্যান্স এনেছি। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যে আমরা যে সেবা গ্রাহককে দিয়েছি, এতে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে মে মাসে ৪৬ কোটি ডলার, জুনে ৫৮ কোটি ডলার এসেছে। মাত্র দুই মাসে ৩২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়ে মোট মার্কেট শেয়ার হয়েছে ২৬ শতাংশ। মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে আমাদের ২৪ জন প্রতিনিধি আছেন, যারা রেমিট্যান্স নিয়ে কাজ করেন। এটা সবচেয়ে বেশি। আমাদের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সংখ্যা এখন প্রায় ১২০০, যা ২০১৭ সালে ছিল পাঁচটি। পুরোপুরি গ্রামনির্ভর এই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আমরা নতুন প্রায় ৮ লাখ গ্রাহক পেয়েছি, যার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ আমানত এসেছে। শুধু এ বছরই আমানত পেয়েছি ১১০০ কোটি টাকা।’ বৈদেশিক ব্যাংকিংয়ে দক্ষ এই ব্যাংকার বলেন, ‘এলসি বিষয়ক দক্ষ কর্মী, যাদের সিডিসিএস বলা হয়। সিডিসিএস কর্মকর্তা যে ব্যাংকে বেশি থাকেন, বিশ্বে তাদের গ্রহণযোগ্যতা বেশি। বাংলাদেশে ছয়শর মতো সিডিসিএস কর্মকর্তা আছেন। এর মধ্যে শুধু ইসলামী ব্যাংকের ৩০০ জন। রিয়েল অটোমেশন, প্রসেসিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা কেন্দ্রীয় বিভাগের মাধ্যমে পরিচালনা করি। কর্মকর্তাদের আইপ্যাড দিয়ে বাসায় বসে কাজের অনুমতি দিয়েছি। এতে গ্রাহকরা তাৎক্ষণিক সেবা পাচ্ছেন।’ তিনি বলেন, ‘গত বছর আমরা ২৯০০ কোটি টাকা মুনাফা করেছি, যা প্রতিবছর বাড়ছে। আমাদের শতভাগ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ কোম্পানির ইপিএস ৩ শতাংশের নিচে, যা ইসলামী ব্যাংকের ৩.৪০ শতাংশ। বিশ্বের হাজারতম ব্যাংকের ৯৪৬তম আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক, যা বাংলাদেশে একমাত্র ব্যাংক। আগামী বছর এই অবস্থান আরও উন্নতি হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
বাজেটে ফ্রিজ এসিতে দ্বিগুণ ভ্যাট
বাজেটে ফ্রিজ এসিতে দ্বিগুণ ভ্যাট
দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয় প্রথম লাহোর
দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয় প্রথম লাহোর
কারাগারে পাঠানোর আদেশ শাহরিন চৌধুরীকে
কারাগারে পাঠানোর আদেশ শাহরিন চৌধুরীকে
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
নিখোঁজের এক দিন পর দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের এক দিন পর দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
হেফাজতের তিন দফার মহাসমাবেশ ৩ মে
হেফাজতের তিন দফার মহাসমাবেশ ৩ মে
সৌদি পৌঁছাল বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি পৌঁছাল বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ
বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে দলগুলোর নানান মত
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিয়ে দলগুলোর নানান মত
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০
নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়