শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

তলিয়ে আছে ঘরবাড়ি, নদীও ভাঙছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তলিয়ে আছে ঘরবাড়ি, নদীও ভাঙছে

সপ্তাহের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফা বন্যায় মহাসংকটে পড়েছে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোর খেটে খাওয়া দরিদ্র মানুষগুলো। তলিয়ে গেছে ঘরবাড়ি। নদী ভাঙনে অনেকেই হারিয়েছেন শেষ সম্বল। গবাদি পশু নিয়ে পড়েছেন চরম বিপাকে। স্রোতে ভেসে গেছে অনেকের হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল। দীর্ঘদিন পানিবন্দী থাকায় গরু-ছাগলের দেখা দিয়েছে নানা রোগ। কেউ কেউ গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি নিয়ে উঁচু সড়ক ও বাঁধে আশ্রয় নিতে পারলেও মিলছে না পশুখাদ্য। খাবার দিতে না পেরে অনেকে কোরবানির আগে নামমাত্র মূল্যে মধ্যস্বত্বভোগীদের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হচ্ছেন সারা বছর স্বপ্ন বুকে নিয়ে লালন করা প্রিয় পশুটিকে। হাঁস-মুরগির খাবার না থাকায় সেগুলোও বিক্রি করে দিচ্ছেন পানির দরে। আবার কেউ নিজেরাই রান্না করে খেয়ে ফেলছেন।

এদিকে ২৪ ঘণ্টায় দেশের কিছু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অধিকাংশ জেলায় অবনতি হয়েছে। এখনো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্যানুযায়ী, গতকাল সকাল নাগাদ ১০১টি পানি সমতল স্টেশনের ৫৬টিতে পানি বৃদ্ধি পায়। ১৩টি নদ-নদীর পানি ২১টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পূর্বাভাসে বলা হয়, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। অন্যদিকে কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ, মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী ও ঢাকা জেলার নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। বর্তমানে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোর ১০ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকটের পাশাপাশি সবচেয়ে বিপাকে আছে গবাদি পশু নিয়ে। কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে এক বছর ধরে পরম যতেœ লালন করা গুরু-ছাগল নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন অনেকে। হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগলের সঙ্গে গাদাগাদি করে বাস করছে বানভাসিরা। আমাদের বিভিন্ন জেলার সংবাদকর্মীরা জানিয়েছেন গবাদি পশু নিয়ে বানভাসি মানুষের ভোগান্তির খবর- গাইবান্ধা : ঘরবাড়িতে পানি উঠে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ৩৫টির বেশি গ্রামের মানুষ। দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে গরু-ছাগল নিয়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ও উঁচু এলাকায় আশ্রয় নিয়েছেন। পশু খাদ্যের অভাব দেখা দেওয়ায় সেগুলো নিয়ে তারা বিপাকে পড়েছেন। সরকারিভাবে পশু খাদ্যের সহায়তা এখনো কেউ পাননি। গতকাল ফুলছড়ি উপজেলার ব্রহ্মপুত্র বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের বালাসী থেকে সৈয়দপুর এলাকা পর্যন্ত ঘুরে দেখা যায়, সংকীর্ণ বাঁধে টিনের চালা তুলে নিজেদের কোনোমতে মাথা গোঁজার ঠাঁই করে নিয়েছেন দুই শতাধিক পরিবার। অধিকাংশেরই গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি নিয়ে একই চালার তলায় থাকতে হচ্ছে। ভাষার পাড়া গ্রামের মালেক মিয়া (৬০) বলেন, ‘তিনটা গরু নিয়া বাঁধের ওপর কোনোমতে চালা তুলি আছি। গরুর খড় শেষ হয়া গেছে। নিজের খাবারই জোটে না, গরুক কি খাওয়ামো। কোরবানির হাটে বেঁইচবার জন্য গরু পাইলছি কিন্তু এখন কেনার মতো লোক নাই। হাটও বন্ধ।’ কুড়িগ্রাম : দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে বন্যার কারণে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রসহ সব নদ-নদীর চরের গেরস্থ ও খামারিরা গবাদি পশু নিয়ে চরম সংকটে রয়েছেন। কোনো কোনো জায়গায় লেম্প স্কিন ডিজিজ দেখা দিয়েছে। এসব পশু রাখার জায়গার সংকট দেখা দিয়েছে। দেখা দিয়েছে পশু খাদ্যের সংকট। এ অবস্থায় আসন্ন কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে অতি যতেœ লালনপালন করা গরু ও ছাগল অনেক ছাড় দিয়ে বিক্রি করতে বাধ্য হতে হচ্ছেন। গরু নিয়ে যাত্রাপুরের হাটে আসা খামারি জুলফিকার আলী বলেন, আমার যাত্রাপুরের রলাকাটায় চরে বাড়ি। গত এক বছর ধরে সাতটি গরু লালন-পালন করছি কোরবানিকে সামনে রেখে। বন্যার কারণে বাড়িতে পানি ওঠায় এগুলোকে রাখা যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে কম দামে বিক্রি করছি। সিরাজগঞ্জ : বন্যায় তলিয়ে গেছে জমির ঘাস। ভিজে গেছে খড়ের গাদা। গরুগুলোকে ময়লা আবর্জনা আর বালি মাটি দিয়ে উঁচু ঢিবি করে কোনোরকমে রাখা হয়েছে। শুকনো কিছু খড় কেটে মাঝে মধ্যে খাবার দেওয়া হচ্ছে। আগের মতো খাবার না পাওয়ায় গবাদি পশুগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন দৃশ্য দেখা গেছে বন্যাকবলিত সিরাজগঞ্জের কাওয়াকোলা ইউপিসহ জেলার ৩০টি ইউপির চরাঞ্চলের অধিকাংশ বাড়িতে। বসতভিটায় পানি ওঠায় গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি নিয়ে চরম বিপাকে এসব এলাকার মানুষ। বহু কৃষকের হাঁস-মুরগি নদীতে ভেসে গেছে। অনেকের হাঁস-মুরগি নিজেই ঘরের চালের ওপর আশ্রয় নিয়েছে। বগুড়া : তিনটি উপজেলা বন্যাকবলিত হয়ে পড়ায় কোরবানির আগে খামারিরা তাদের গৃহপালিত গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি নিয়ে একঘরে অবস্থান নিয়েছে। কেউ কেউ আবার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিলেও রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে কোরবানিযোগ্য গরু-ছাগল। দ্বিতীয় দফা বন্যায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পশুখাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। তবে সারিয়াকান্দি উপজেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা দফতরের তথ্যমতে, ১ হাজার ২০০ পরিবার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে এবং ৯৫০টি পরিবার বন্যার আগেই আশ্রয়ণ প্রকল্প ও গুচ্ছ গ্রামের উঁচু স্থানে আশ্রয় নেওয়ায় তাদের গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগির তেমন ক্ষতি হয়নি।

সুনামগঞ্জ : সুনামগঞ্জে ১৫ দিনের ব্যবধানে টানা দুই দফা বন্যায় জনজীবনে সীমাহীন ভোগান্তির পাশাপাশি গৃহপালিত পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। জেলায় প্রায় এক লাখ ৫৬ হাজার গৃহপালিত পশু বন্যাকবলিত হয়েছে। হাঁস-মুরগি মিলিয়ে এই সংখ্যা ২৫ লাখ বলে জানিয়েছে জেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জেলায় ৪৭ হাজার গরু মোটাতাজা করেছিলেন কৃষক ও খামরিরা। দুই দফা বন্যার আঘাতে এসব গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে আছেন পশু মালিক। পশু-চারণ ভূমি পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় জেলাজুড়ে দেখা দিয়েছে পশু-খাদ্যের অভাব। এমন পরিস্থিতিতে কম দামেও পশু বিক্রি করতে পারছেন না অনেক কৃষক। নেত্রকোনা : প্লাবিত এলাকার মানুষগুলো নিজেরা কোনো রকম ঘরে থাকার ব্যবস্থা থাকলেও গবাদি পশু নিয়ে তারা দিশাহারা। সড়কে বা আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে রাখছেন তাদের পশুগুলো। অনেকে রাত জেগে পাহারা দিচ্ছেন পশুগুলো। এসব মানুষের অনেকেরই একমাত্র সম্বল গবাদি পশু। ঈদকে সামনে রেখে সারা বছর এগুলো লালন-পালন করেন। এরপর সেটা বিক্রি করেই চলে বছরের বাকিটা দিন।

কিন্তু করোনা আর ঈদের আগে বন্যার কারণে গবাদি পশু নিয়ে দিশাহারা হতদরিদ্র মানুষগুলো।

রংপুর : বন্যার কারণে গৃহস্থদের গরু চলে যাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগী দালাল-ফড়িয়াদের কাছে। বন্যায় প্লাবিত এলাকার ছোট খামারি ও গৃহস্থরা ঘরবাড়ি সংস্কার ও ফসলের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রকৃত মূল্যের চেয়ে কম দামে প্রতিটি গরু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার এমদাদুল মিয়া একটি, দুলু মিয়া তিনটি, ছয়ফল হোসেন তিনটি ও সাজু মিয়া চারটি গরু বিক্রি করে দিয়েছে নামমাত্র মূল্যে। ঈদে ভালো অর্থ পাওয়ার আশায় তারা সারা বছর পরম যতেœ লালন-পালন করেছিলেন গরুগুলো।

নাটোর : চলনবিলের নাটোর অংশ এখন বন্যাকবলিত। এখনো বেশির ভাগ এলাকায় হাঁটুপানি রয়েছে। পানিতে মাঠ-ঘাট, ফসলি জমি এমনকি চাষ করা ঘাসের জমিও ডুবে গেছে। বন্যার পানিতে নষ্ট হয়েছে কৃষকের গচ্ছিত রাখা খড়ও। বানভাসিরা রাস্তা, উঁচু স্থান ও বাঁধে গবাদিপশু নিয়ে আশ্রয় নিলেও পশুখাদ্যের সংকটে ক্রমেই গবাদিপশুগুলো দুর্বল হয়ে পড়ছে। এতে কোরবানির ঈদে গবাদিপশু বিক্রি নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক ও খামারিরা।

এই বিভাগের আরও খবর
সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন
সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন
লিফলেট বিতরণ কলেজ শিক্ষক রিমান্ডে
লিফলেট বিতরণ কলেজ শিক্ষক রিমান্ডে
শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন সংশোধনে অধ্যাদেশ জারি
শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন সংশোধনে অধ্যাদেশ জারি
৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ড ছাড়বে সরকার
৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ড ছাড়বে সরকার
মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
লিবিয়া থেকে ফেরত আনা হলো ১৪৫ বাংলাদেশিকে
লিবিয়া থেকে ফেরত আনা হলো ১৪৫ বাংলাদেশিকে
লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া
লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ১৭ জনের, দীপুর টাকা অবরুদ্ধ
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা ১৭ জনের, দীপুর টাকা অবরুদ্ধ
বিচারকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান বিচারপতিকে চিঠি
বিচারকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান বিচারপতিকে চিঠি
বাবার কবরের পাশে ঠাঁই হলো আবুল কাশেমের
বাবার কবরের পাশে ঠাঁই হলো আবুল কাশেমের
নাইকো মামলার রায় হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি
নাইকো মামলার রায় হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি
ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
সর্বশেষ খবর
জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪
জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসের তাৎপর্য
আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসের তাৎপর্য

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প
রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শবে বরাতেও যাদের ক্ষমা নেই
শবে বরাতেও যাদের ক্ষমা নেই

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’
‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র শবে বরাত
আজ পবিত্র শবে বরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম
ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম

২ ঘণ্টা আগে | একুশে বইমেলা

নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল
নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শবে বরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়
শবে বরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'
‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি
ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার
বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা
দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার
রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া
পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫
সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার
বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি
প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত
গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস
জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'
'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?
বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে
অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের ঝড় রণবীরকে ঘিরে, সেলিব্রিটিদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
বিতর্কের ঝড় রণবীরকে ঘিরে, সেলিব্রিটিদের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে অভিযান চালিয়ে ৭ জন গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে অভিযান চালিয়ে ৭ জন গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী
ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ
আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান
ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির
ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ
টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের
দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ
৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?
ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া
সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড
এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি
ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা
সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার
মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!
মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন
ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর
শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড
আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!
ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে
অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’
ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে এক কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছেন মাস্ক
ট্রাম্পকে এক কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছেন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা
চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন
পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর
হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা
হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার
নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা
কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না শাহবাগের উত্তাপ
থামছে না শাহবাগের উত্তাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী
গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন
ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে
আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া
লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চা উৎপাদনে ধস
চা উৎপাদনে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ
ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা
আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক
জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র শবেবরাত
আজ পবিত্র শবেবরাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা
ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আগে স্থানীয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আগে স্থানীয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি
৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র শবেবরাত
পবিত্র শবেবরাত

সম্পাদকীয়

অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!
অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!

মাঠে ময়দানে

‘দাঁত ব্রাশ’ কর
‘দাঁত ব্রাশ’ কর

ডাংগুলি

স্বর্গের ছোঁয়া
স্বর্গের ছোঁয়া

ডাংগুলি

এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল
এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল

মাঠে ময়দানে