শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০

বিএনপির দুই জোট এখন কাগজে-কলমে

জামায়াত ইস্যুতে বেকায়দায় ২০ দল, টানাপড়েনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির দুই জোট এখন কাগজে-কলমে

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকেই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোট ‘নির্ভরতা’ কমিয়ে দিয়েছে বিএনপি। এই দুই জোটের সঙ্গে দলটির সম্পর্ক এখন অনেকটাই কাগজে-কলমে। এরই মধ্যে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটিতে জামায়াত ছাড়া নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর জোটের শরিকদের মধ্যে নতুন করে অস্বস্তি সৃষ্টি হয়। স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই জামায়াত ছাড়তে একমত হলেও এ ইস্যুতে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বিএনপি।

ঈদুল আজহার দিন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির নেতারা সাক্ষাৎ করেন। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় নতুন করে টানাপড়েনের সৃষ্টি হয়। আগামী দিনে জোট-ফ্রন্টকে নিয়ে বিএনপি কতদূর এগোবে তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। বিএনপির নেতা-কর্মীদের বড় অংশই বলছেন, বিএনপি দেশের সবচেয়ে একটি বড় রাজনৈতিক দল। লাখ লাখ নেতা-কর্মী বিএনপির তৃণমূল পর্যন্ত নিজস্ব একটি শক্তি আছে। আগামী দিনেও বিএনপিকে নিজের শক্তিতেই দাঁড়ানো উচিত। জোট-ফ্রন্টের নির্ভরতা থেকে সরে আসা জরুরি। তাদের বিতর্কিত কর্মকান্ডের দায় বিএনপি নিতে পারে না। এতে দলের নেতা-কর্মীরাও মূল্যায়িত হবে এবং সংগঠন হিসেবেও দল আরও শক্তিশালী হবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘২০ দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা হয়েছে একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে। তাদের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক জোট হয়নি, এটা একটি নির্বাচন ও আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট। বর্তমানে দেশে করোনাকাল চলছে। তাই রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ বা কর্মসূচি নেই। তাই বলে ২০ দলীয় জোট বা ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির টানাপড়েন চলছে, তা বলা যাবে না। সরাসরি বৈঠক কম হলেও দুই জোটের সঙ্গেই আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। সময়মতো মাঠের কর্মসূচি নিয়ে আমরা যৌথভাবে রাজপথে নামব।’ হঠাৎ বিএনপির জামায়াত ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে লিবারেল  ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘জামায়াতের শীর্ষ নেতারা যখন জীবিত ছিলেন, তখন বিএনপি জামায়াতের সঙ্গত্যাগ করেনি। হঠাৎ এখন বিএনপি কেন জামায়াতকে  ছেড়ে দিচ্ছে তা আমার বোধগম্য নয়। তাছাড়া বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীতে কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই। এখন যারা  নেতৃত্বে আছেন, তারা স্বাধীনতাবিরোধী নন। তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী।’ একইসঙ্গে তিনি জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সমালোচনা করে বলেন, ‘ড. কামালের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামে  যে জোট গঠন করা হয়েছিল তা ছিল মূলত বিএনপিকে নির্বাচনে নেওয়ার জন্য। তাদের মিশন ছিল, বিএনপি  নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটকে চিরতরে ক্ষমতার বাইরে রাখা। আমাকে যখন ঐক্যফ্রন্টে থাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমি সরাসরি না করে দিয়েছিলাম। কারণ, ড. কামাল হোসেন একজন নামকরা আইনজীবী। তাঁর সঙ্গে আইন পেশা মানায়, রাজনীতি নয়।’ তবে ঐক্যফ্রন্ট গঠনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘সবার অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবিতেই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল। এটাই ছিল আমাদের চাওয়া। কাজেই কোন প্রেক্ষাপটে এই জোট গঠিত হয়েছিল তা কারও কাছেই অজানা নয়। আগের রাতেই ভোট না হলে ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হতো।’ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে টানাপড়েন : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গঠন করা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এখন মুখ থুবড়ে পড়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরাও এখন ঐক্যফ্রন্টে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। শুরুর দিকে ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা অংশ নিলেও নির্বাচনের পর তারা আস্তে আস্তে সরে দাঁড়ান। অবশ্য এরপর কয়েকটি বৈঠক হয়েছে নামমাত্র। জানা যায়, নির্বাচনের আগে বিভিন্ন স্থানে সভা সমাবেশে ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের বক্তৃতা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ভালোভাবে নেয়নি। একইভাবে ভোটযুদ্ধে জামায়াতের হাতে ধানের শীষের প্রতীক তুলে দেওয়ায় বিএনপির প্রতিও ক্ষুব্ধ হন ড. কামাল। তবে ঐক্যফ্রন্টের গুরুত্ব কমে আসার পেছনে বিএনপি ও গণফোরামকেই দায়ী করেন জোটের দুই শরিক দল জেএসডি ও নাগরিক ঐক্য। তাদের বক্তব্য, ভোটের পর তাদের না জানিয়েই এই দুই দল পার্লামেন্টে যায়, যার ব্যাখ্যা এখনো পর্যন্ত দেয়নি। এরপর অবশ্য জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আনুষ্ঠানিক কোনো বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়নি। বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বলছেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচি নির্ধারণে ঐকমত্য হয়নি। তাছাড়া কারাবন্দী থাকা বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়টি ঐক্যফ্রন্টে থাকা এক শীর্ষ নেতার কাছে তেমন গুরুত্ব পায়নি। এমনকি বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে ঐক্যফ্রন্টের বলিষ্ঠ স্বীকৃতি না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হন বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া ফ্রন্টের কোনো কোনো নেতার বক্তৃতা বিবৃতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বারবার স্মরণ করাটাও বিএনপির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা ভালোভাবে নেননি। এরপরও দলের ঐক্যফ্রন্টপন্থি কয়েকজন সিনিয়র নেতা ফ্রন্টকে সামনে  রেখেই অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তৃণমূলের  নেতারা ঐক্যফ্রন্টের কর্মসূচিতে কর্মী না আনার কারণে  জোটের পক্ষ থেকে কর্মসূচি দিতে পারেনি। এরপর মার্চ  থেকে দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হলে বিবৃতি ছাড়া  কোনো তৎপরতাই দেখা যায়নি এই জোটের। এ প্রসঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ঐক্যফ্রন্ট যদি নিষ্ক্রিয় হয় সেটা হয়েছে বিএনপি ও গণফোরামের কারণে। আমরা সব সময় ঐক্যফ্রন্টকে কার্যকর করতে বৈঠকে বসার কথা বলেছি। কিন্তু বিএনপি থেকে সাড়া পাওয়া যায়নি। বিএনপি ও গণফোরাম তাদের গুটি কয়েক এমপির সংসদে যাওয়া নিয়ে কোনো ব্যাখ্যাও ঐক্যফ্রন্টে তুলে ধরেনি। এটা সত্য যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এখন অনেকটাই কাগজে-কলমে। নির্বাচনের আগে যে আশা-আকাক্সক্ষা নিয়ে এই ফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিল, জনগণের সেই প্রত্যাশা ঐক্যফ্রন্ট পূরণ করতে পারেনি।’ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই ঐক্যফ্রন্ট গঠনের বিরোধিতায় ছিলাম। এরা ব্যক্তিকেন্দ্রিক, তাদের কোনো জনসমর্থন নেই। ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে বিএনপি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’ ২০ দলীয় জোটেও অস্বস্তি : জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর থেকেই ২০ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির এক ধরনের অস্বস্তি ও দূরত্বের সৃষ্টি হয়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ‘কার্যকর’ করতে গিয়ে বিএনপি জোটকে ‘গুরুত্বহীন’ করে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ আছে শরিক দলের নেতাদের। তাদের দাবি, ফ্রন্ট গঠনের পর ২০ দলের কিছু বৈঠক হলেও গুরুত্বপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ঐক্যফ্রন্টকে নিয়ে আগেভাগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে জোটকে শুধু তা শুনিয়ে দেয় বিএনপি। এতে ক্ষুব্ধ হয় জোটের শরিক দলের নেতারা। এমন অভিযোগ তুলে জোটও ছাড়েন ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বিজেপি। এর আগেও ছোট ছোট কয়েকটি দলের শীর্ষ নেতা একই অভিযোগ করে বিএনপি জোট থেকে বেরিয়ে যান। জানা যায়, সর্বশেষ অনুষ্ঠিত ২০ দলীয় জোটের একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে বিএনপির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন  নেতারা। ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে ২০ দলীয়  জোট প্রতিক্রিয়া জানিয়ে যে বিবৃতি দেয়  সেখানে  জোটের  বেশ কয়েকজন শীর্ষনেতার নাম বাদ পড়ে। জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম মনে করেন, ঐক্যফ্রন্ট এবং ২০ দলীয় জোট- এ দুটোতে সমানভাবে মনোযোগ দিতে পারছে না বিএনপি। দুই জোটে তারা ভারসাম্য আনতে পারলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে আমি মনে করি, ২০ দলীয় জোটের রাজনীতি শেষ হয়ে যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে