শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০

বিএনপির দুই জোট এখন কাগজে-কলমে

জামায়াত ইস্যুতে বেকায়দায় ২০ দল, টানাপড়েনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির দুই জোট এখন কাগজে-কলমে

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকেই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০ দলীয় জোট ‘নির্ভরতা’ কমিয়ে দিয়েছে বিএনপি। এই দুই জোটের সঙ্গে দলটির সম্পর্ক এখন অনেকটাই কাগজে-কলমে। এরই মধ্যে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটিতে জামায়াত ছাড়া নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর জোটের শরিকদের মধ্যে নতুন করে অস্বস্তি সৃষ্টি হয়। স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই জামায়াত ছাড়তে একমত হলেও এ ইস্যুতে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বিএনপি।

ঈদুল আজহার দিন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির নেতারা সাক্ষাৎ করেন। ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় নতুন করে টানাপড়েনের সৃষ্টি হয়। আগামী দিনে জোট-ফ্রন্টকে নিয়ে বিএনপি কতদূর এগোবে তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। বিএনপির নেতা-কর্মীদের বড় অংশই বলছেন, বিএনপি দেশের সবচেয়ে একটি বড় রাজনৈতিক দল। লাখ লাখ নেতা-কর্মী বিএনপির তৃণমূল পর্যন্ত নিজস্ব একটি শক্তি আছে। আগামী দিনেও বিএনপিকে নিজের শক্তিতেই দাঁড়ানো উচিত। জোট-ফ্রন্টের নির্ভরতা থেকে সরে আসা জরুরি। তাদের বিতর্কিত কর্মকান্ডের দায় বিএনপি নিতে পারে না। এতে দলের নেতা-কর্মীরাও মূল্যায়িত হবে এবং সংগঠন হিসেবেও দল আরও শক্তিশালী হবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘২০ দলীয় জোট বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন করা হয়েছে একটি বিশেষ প্রেক্ষাপটে। তাদের সঙ্গে বিএনপির আদর্শিক জোট হয়নি, এটা একটি নির্বাচন ও আন্দোলনকেন্দ্রিক জোট। বর্তমানে দেশে করোনাকাল চলছে। তাই রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ বা কর্মসূচি নেই। তাই বলে ২০ দলীয় জোট বা ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির টানাপড়েন চলছে, তা বলা যাবে না। সরাসরি বৈঠক কম হলেও দুই জোটের সঙ্গেই আমাদের যোগাযোগ অব্যাহত আছে। সময়মতো মাঠের কর্মসূচি নিয়ে আমরা যৌথভাবে রাজপথে নামব।’ হঠাৎ বিএনপির জামায়াত ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে লিবারেল  ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘জামায়াতের শীর্ষ নেতারা যখন জীবিত ছিলেন, তখন বিএনপি জামায়াতের সঙ্গত্যাগ করেনি। হঠাৎ এখন বিএনপি কেন জামায়াতকে  ছেড়ে দিচ্ছে তা আমার বোধগম্য নয়। তাছাড়া বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীতে কোনো যুদ্ধাপরাধী নেই। এখন যারা  নেতৃত্বে আছেন, তারা স্বাধীনতাবিরোধী নন। তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী।’ একইসঙ্গে তিনি জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের সমালোচনা করে বলেন, ‘ড. কামালের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নামে  যে জোট গঠন করা হয়েছিল তা ছিল মূলত বিএনপিকে নির্বাচনে নেওয়ার জন্য। তাদের মিশন ছিল, বিএনপি  নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটকে চিরতরে ক্ষমতার বাইরে রাখা। আমাকে যখন ঐক্যফ্রন্টে থাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমি সরাসরি না করে দিয়েছিলাম। কারণ, ড. কামাল হোসেন একজন নামকরা আইনজীবী। তাঁর সঙ্গে আইন পেশা মানায়, রাজনীতি নয়।’ তবে ঐক্যফ্রন্ট গঠনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘সবার অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবিতেই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়েছিল। এটাই ছিল আমাদের চাওয়া। কাজেই কোন প্রেক্ষাপটে এই জোট গঠিত হয়েছিল তা কারও কাছেই অজানা নয়। আগের রাতেই ভোট না হলে ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হতো।’ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে টানাপড়েন : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গঠন করা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এখন মুখ থুবড়ে পড়েছে। বিএনপির নেতা-কর্মীরাও এখন ঐক্যফ্রন্টে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। শুরুর দিকে ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা অংশ নিলেও নির্বাচনের পর তারা আস্তে আস্তে সরে দাঁড়ান। অবশ্য এরপর কয়েকটি বৈঠক হয়েছে নামমাত্র। জানা যায়, নির্বাচনের আগে বিভিন্ন স্থানে সভা সমাবেশে ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেনের বক্তৃতা বিএনপির নেতা-কর্মীরা ভালোভাবে নেয়নি। একইভাবে ভোটযুদ্ধে জামায়াতের হাতে ধানের শীষের প্রতীক তুলে দেওয়ায় বিএনপির প্রতিও ক্ষুব্ধ হন ড. কামাল। তবে ঐক্যফ্রন্টের গুরুত্ব কমে আসার পেছনে বিএনপি ও গণফোরামকেই দায়ী করেন জোটের দুই শরিক দল জেএসডি ও নাগরিক ঐক্য। তাদের বক্তব্য, ভোটের পর তাদের না জানিয়েই এই দুই দল পার্লামেন্টে যায়, যার ব্যাখ্যা এখনো পর্যন্ত দেয়নি। এরপর অবশ্য জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আনুষ্ঠানিক কোনো বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়নি। বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বলছেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচি নির্ধারণে ঐকমত্য হয়নি। তাছাড়া কারাবন্দী থাকা বিএনপি প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়টি ঐক্যফ্রন্টে থাকা এক শীর্ষ নেতার কাছে তেমন গুরুত্ব পায়নি। এমনকি বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে ঐক্যফ্রন্টের বলিষ্ঠ স্বীকৃতি না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হন বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া ফ্রন্টের কোনো কোনো নেতার বক্তৃতা বিবৃতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বারবার স্মরণ করাটাও বিএনপির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা ভালোভাবে নেননি। এরপরও দলের ঐক্যফ্রন্টপন্থি কয়েকজন সিনিয়র নেতা ফ্রন্টকে সামনে  রেখেই অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তৃণমূলের  নেতারা ঐক্যফ্রন্টের কর্মসূচিতে কর্মী না আনার কারণে  জোটের পক্ষ থেকে কর্মসূচি দিতে পারেনি। এরপর মার্চ  থেকে দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হলে বিবৃতি ছাড়া  কোনো তৎপরতাই দেখা যায়নি এই জোটের। এ প্রসঙ্গে ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ঐক্যফ্রন্ট যদি নিষ্ক্রিয় হয় সেটা হয়েছে বিএনপি ও গণফোরামের কারণে। আমরা সব সময় ঐক্যফ্রন্টকে কার্যকর করতে বৈঠকে বসার কথা বলেছি। কিন্তু বিএনপি থেকে সাড়া পাওয়া যায়নি। বিএনপি ও গণফোরাম তাদের গুটি কয়েক এমপির সংসদে যাওয়া নিয়ে কোনো ব্যাখ্যাও ঐক্যফ্রন্টে তুলে ধরেনি। এটা সত্য যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এখন অনেকটাই কাগজে-কলমে। নির্বাচনের আগে যে আশা-আকাক্সক্ষা নিয়ে এই ফ্রন্ট গঠন করা হয়েছিল, জনগণের সেই প্রত্যাশা ঐক্যফ্রন্ট পূরণ করতে পারেনি।’ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই ঐক্যফ্রন্ট গঠনের বিরোধিতায় ছিলাম। এরা ব্যক্তিকেন্দ্রিক, তাদের কোনো জনসমর্থন নেই। ঐক্যফ্রন্ট গঠন করে বিএনপি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’ ২০ দলীয় জোটেও অস্বস্তি : জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠনের পর থেকেই ২০ দলীয় জোটের সঙ্গে বিএনপির এক ধরনের অস্বস্তি ও দূরত্বের সৃষ্টি হয়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে ‘কার্যকর’ করতে গিয়ে বিএনপি জোটকে ‘গুরুত্বহীন’ করে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ আছে শরিক দলের নেতাদের। তাদের দাবি, ফ্রন্ট গঠনের পর ২০ দলের কিছু বৈঠক হলেও গুরুত্বপূর্ণ কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ঐক্যফ্রন্টকে নিয়ে আগেভাগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে জোটকে শুধু তা শুনিয়ে দেয় বিএনপি। এতে ক্ষুব্ধ হয় জোটের শরিক দলের নেতারা। এমন অভিযোগ তুলে জোটও ছাড়েন ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থর নেতৃত্বাধীন বিজেপি। এর আগেও ছোট ছোট কয়েকটি দলের শীর্ষ নেতা একই অভিযোগ করে বিএনপি জোট থেকে বেরিয়ে যান। জানা যায়, সর্বশেষ অনুষ্ঠিত ২০ দলীয় জোটের একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে বিএনপির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন  নেতারা। ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে ২০ দলীয়  জোট প্রতিক্রিয়া জানিয়ে যে বিবৃতি দেয়  সেখানে  জোটের  বেশ কয়েকজন শীর্ষনেতার নাম বাদ পড়ে। জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম মনে করেন, ঐক্যফ্রন্ট এবং ২০ দলীয় জোট- এ দুটোতে সমানভাবে মনোযোগ দিতে পারছে না বিএনপি। দুই জোটে তারা ভারসাম্য আনতে পারলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে আমি মনে করি, ২০ দলীয় জোটের রাজনীতি শেষ হয়ে যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধনপ্রত্যাশী দলের তদন্তে আবার সাত কমিটি ইসির
নিবন্ধনপ্রত্যাশী দলের তদন্তে আবার সাত কমিটি ইসির
গ্রাম পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠা করবে এনসিপি
গ্রাম পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠা করবে এনসিপি
সব জেলায় গঠন হবে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত
সব জেলায় গঠন হবে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত
ভারত দাদাগিরি করতে চায় না
ভারত দাদাগিরি করতে চায় না
রাকসু নির্বাচনের প্রচার শেষ ভোট কাল
রাকসু নির্বাচনের প্রচার শেষ ভোট কাল
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন