শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ঢাকার নবাবি ঐতিহ্য আহসান মঞ্জিল

মোস্তফা মতিহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার নবাবি ঐতিহ্য আহসান মঞ্জিল

বুড়িগঙ্গার তীর ঘেঁষে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে রাজধানী ঢাকা। আর এখানকার নবাবদের জীবনাচরণ, শাসনব্যবস্থা ও তাদের প্রজাহিতৈষীতার কারণেই উপমহাদেশে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ঢাকার সুনাম ও সুখ্যাতি। ঢাকার ইতিহাস আজও সেই সাক্ষ্য বহন করে চলেছে। বুড়িগঙ্গার পাড়ে এখনো টিকে আছে নবাবী আমলের সেই চিহ্ন। ঢাকার ৪০০ বছরের প্রাচীন ইতিহাসের অংশ হয়ে আছে নবাবি আমলের শান-শওকত। আর গর্বিত সেই ইতিহাসের অংশ হিসেবে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে নবাবদের নিদর্শন ‘আহসান মঞ্জিল’। কালের বিবর্তনে নবাবি আমল না থাকলেও আহসান মঞ্জিল এখনো ঢাকার নবাবদের আধিপত্য ও শান-শওকতের সাক্ষ্য দিচ্ছে। প্রাসাদের ভিতরে সংরক্ষিত নবাবদের পোশাক-পরিচ্ছদ, খাট-পালঙ্ক, তৈজসপত্র, রৌপ্য, তামার মুদ্রা, লোহার তৈরি নবাবের মূর্তি বর্ণনা দিচ্ছে নবাবি আভিজাত্যের। প্রাসাদের প্রতিটি ইঞ্চিতে ফুটে আছে খানদানি জীবনযাপনের অনন্য উদাহরণ। এককালে নবাব বাহাদুর ও তার পরিবারের সদস্যদের পদচারণায় মুখরিত ছিল প্রাসাদটি। ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, পুত্র খাজা আহসানউল্লাহর প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ আবাসিক এ বাড়িটি নির্মাণ করেন ঢাকার নবাব আবদুল গনি। ১৮৫৯ থেকে ১৮৭২ অর্থাৎ ১৩ বছরে নির্মিত হয় বাড়িটি। মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানি নামক একটি ইউরোপিয়ান প্রকৌশল কোম্পানির দ্বারা এটির নকশা তৈরি করা হয়। প্রাসাদটির নির্মাণশৈলীতে তৎকালীন সর্বাধুনিক ডিজাইনকে

প্রাধান্য দেওয়া হয়। যা বিগত দেড় শতাব্দী পর আজও আধুনিকতার এক নিদর্শন হিসেবে রাজধানী ও সারা দেশের সৌন্দর্যপিপাসু মানুষদের আকৃষ্ট করছে। এ প্রাসাদের ছাদের ওপর সুন্দর একটি গম্বুজ আছে। এক সময় এ গম্বুজের চূড়াটি ছিল ঢাকা শহরের সর্বোচ্চ। মূল ভবনের বাইরে ত্রি-তোরণবিশিষ্ট প্রবেশদ্বারও দেখতে সুন্দর। একইভাবে ওপরে ওঠার সিঁড়িগুলোও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে দুটি মনোরম খিলান আছে যা দৃষ্টিনন্দন। আহসান মঞ্জিলের অভ্যন্তরে দুটি অংশ আছে। বৈঠকখানা ও পাঠাগার আছে পূর্ব অংশে। পশ্চিম অংশে আছে নাচঘর ও অন্যান্য আবাসিক কক্ষ। নিচতলায় দরবারগৃহ ও ভোজন কক্ষ রয়েছে। প্রাসাদের উত্তর ও দক্ষিণ দিকে একতলার সমান উঁচু করে গাড়ি বারান্দা। দক্ষিণ দিকের গাড়ি বারান্দার ওপর দিয়ে দোতলার বারান্দা থেকে একটি সুবৃহৎ খোলা সিঁড়ি সম্মুখের বাগান দিয়ে নদীর দ্বার পর্যন্ত নেমে গেছে। সিঁড়ির সামনে বাগানে একটি ফোয়ারা ছিল, যা বর্তমানে নেই। বলা চলে, গাঁথুনিতে আভিজাত্য আর সাজসজ্জায় শৈল্পিকতার কারণে আহসান মঞ্জিল এখনো ঢাকাই সৌন্দর্য্যরে ঐতিহ্য হিসেবে স্থান করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়। বুড়িগঙ্গার তীরে আজও জাহাজের হুইসেলের শব্দ প্রতিধ্বনিত হয়। আজও ঘাটে নোঙর করে জাহাজ। কিন্তু নবাবী আমলের সেই শান-শওকত আজ যেন কল্পনার ক্যানভাসে আঁকা এক দৃশ্যকল্প। তবে নবাবী ইতিহাসের অংশ হয়ে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা আহসান মঞ্জিলের প্রতিটি ইট, মেঝে, প্রতিটি কক্ষ আর জিনিসপত্র আজও ঢাকার নবাবদের গৌরবময় ইতিহাসের কথাই বলে যাচ্ছে। স্বাধীনতার পর অযত্ন ও অপব্যবহারে আহসান মঞ্জিল ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে। এমতাবস্থায় ১৯৭৪ সালে ঢাকার নওয়াব পরিবারের উত্তরসূরিরা আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ নিলামে বিক্রির পরিকল্পনা করেন। সরকারের ভূমি প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে নিলাম বিক্রির প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে পেশ করা হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আহসান মঞ্জিলের স্থাপত্য সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে ১৯৭৪ সালের ২ নভেম্বর এটি নিলামে বিক্রির প্রস্তাব নাকচ করে দেন। নবাবী আমলের বিলুপ্তির পর ১৯৮৫ সালের ৩ নভেম্বর তৎকালীন সরকার ঢাকার এ ঐতিহাসিক স্থাপনাটি অধিগ্রহণ করে জাদুঘরের নির্মাণকাজ শুরু করে। এরপর ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর এটিকে জাদুঘর হিসেবে দর্শনার্থীদের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। সেই থেকে এ দেশের সৌন্দর্যপিপাসুদের কাছে ‘আহসান মঞ্জিল’ এক ভালোলাগা ও ভালোবাসার নাম। প্রতিদিনই এখানে ভিড় করে কয়েক হাজার সৌন্দর্যপ্রিয় দর্শনার্থী। তবে বৈশ্বিক দুর্যোগ করোনার কারণে সারা দেশের সবকিছুর মতো বন্ধ রয়েছে আহসান মঞ্জিলও। ২৬ মার্চ লকডাউন শুরুর আগের দিন ২৫ মার্চ থেকেই এটি বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছে জাদুঘরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। নিরপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত মোকলেছুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, জাতীয় জাদুঘরের অধীনে এটি একটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান। জাতীয় জাদুঘর থেকে কোনো নির্দেশনা না এলে এটি খোলা হবে না বলেও জানান তিনি। তবে চলতি মাসের শেষ দিকে খোলার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও তিনি জানান। এখানে দুটি ভবন রয়েছে। একটি হচ্ছে ‘প্রাসাদ ভবন’ আর অন্যটি ‘অন্দর মহল’। এর মধ্যে প্রাসাদ ভবনে ২২টি গ্যালারি রয়েছে। আর ২২টি গ্যালারিতে প্রায় ২ হাজারটি শিল্পকর্ম ও নিদর্শন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে নবাবের ব্যবহৃত খাট-পালঙ্ক, চেয়ার-টেবিল, পোশাক-পরিচ্ছদ, বিভিন্ন ধরনের তৈজসপত্র, তামা ও রূপার মুদ্রাসহ আরও অনেক শিল্পকর্ম। জাদুঘর সূত্র জানায়, ভবনে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে লোহার তৈরি নবাবের মূর্তিটি যেকোনো দর্শনার্থীকে আকৃষ্ট করবে- কিছু সময়ের জন্য হলেও দর্শনার্থীরা নবাবের মূর্তির সামনে দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করবে। প্রতিটি গ্যালারির প্রতিটি শিল্পকর্ম ও নবাবী নিদর্শন দর্শনার্থীদের নয়ন জুড়ানোর পাশাপাশি হৃদয়কেও শীতল করবে বলে মনে করেন জাদুঘরটির সঙ্গে জড়িত একাধিক সূত্র। তবে এখানকার মূল শিল্পকর্ম হীরার তৈরি ‘দরিয়া-ই-নূর’ বর্তমানে সোনালী ব্যাংকে সংরক্ষিত থাকার কারণে ‘দরিয়া-ই-নূর’ এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারছেন না জাদুঘরে আগতরা। ‘অন্দর মহল’ নামের আরেকটি ভবন সাজানো হয়েছে নবাব ও তার পরিবারের সদস্যদের প্রায় ৫০০ ছবি দিয়ে। শিল্পীর তুলিতে আঁকা নবাব পরিবারের প্রতিটি ছবিই যেন শিল্পের অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। জাদুঘরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রশাসন, ডিসপ্লে, নিরাপত্তা, সংরক্ষণ, শিক্ষাসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের অধীনে জাদুঘরের কার্যক্রমে ৫৯ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী নিযুক্ত আছেন। করোনার মহামারীর কারণে আহসান মঞ্জিলের সৌন্দর্য উপভোগ থেকে বঞ্চিতরা চান খুব শিগগিরই দর্শনার্থীদের জন্য এটিকে উন্মুক্ত করে দেওয়া হোক। এখানকার আশপাশের দোকানিরাও এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেন। এখানকার দোকানি মোহাম্মদ হীরা বলেন, সবকিছু স্বাভাবিক করে দেওয়া হয়েছে। করোনা থাকলেও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও অফিস-আদালত সবই এখন আগের মতো স্বাভাবিকভাবে চলছে কিন্তু ঢাকার ঐতিহ্য ও গর্ব ‘আহসান মঞ্জিল’কে খুলে দেওয়া হচ্ছে না। এতে করে সৌন্দর্যপিপাসুরা যেমন এটির সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, ঠিক একইভাবে সরকারও রাজস্ব হারাচ্ছে। এ ছাড়া জাদুঘরকে ঘিরে গড়ে ওঠা আমরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। কারণ এখানে প্রতিদিন  প্রায় ৫ হাজারের মতো দর্শনার্থী ঘুরতে আসেন। আর শুক্রবার ও অন্যান্য ছুটির দিনে প্রায় ১০ হাজার দর্শনার্থী আসেন। ‘আহসান মঞ্জিল’ খোলার বিষয়ে জাতীয় জাদুঘরে মহাপরিচালক খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জাতীয় জাদুঘরের অধীনে ৯টি জাদুঘর রয়েছে। সরকারি সিদ্ধান্ত আসার পর এগুলো খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জাদুঘর খুলে দিলে লোকসমাগম বেশি হবে, এতে করে করোনার ঝুঁকিও বাড়বে। যার কারণে আমরা এখনো সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি। তবে জাদুঘর ট্রাস্টি বোর্ডের পরবর্তী সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা