শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ঢাকার নবাবি ঐতিহ্য আহসান মঞ্জিল

মোস্তফা মতিহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার নবাবি ঐতিহ্য আহসান মঞ্জিল

বুড়িগঙ্গার তীর ঘেঁষে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে রাজধানী ঢাকা। আর এখানকার নবাবদের জীবনাচরণ, শাসনব্যবস্থা ও তাদের প্রজাহিতৈষীতার কারণেই উপমহাদেশে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ঢাকার সুনাম ও সুখ্যাতি। ঢাকার ইতিহাস আজও সেই সাক্ষ্য বহন করে চলেছে। বুড়িগঙ্গার পাড়ে এখনো টিকে আছে নবাবী আমলের সেই চিহ্ন। ঢাকার ৪০০ বছরের প্রাচীন ইতিহাসের অংশ হয়ে আছে নবাবি আমলের শান-শওকত। আর গর্বিত সেই ইতিহাসের অংশ হিসেবে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে নবাবদের নিদর্শন ‘আহসান মঞ্জিল’। কালের বিবর্তনে নবাবি আমল না থাকলেও আহসান মঞ্জিল এখনো ঢাকার নবাবদের আধিপত্য ও শান-শওকতের সাক্ষ্য দিচ্ছে। প্রাসাদের ভিতরে সংরক্ষিত নবাবদের পোশাক-পরিচ্ছদ, খাট-পালঙ্ক, তৈজসপত্র, রৌপ্য, তামার মুদ্রা, লোহার তৈরি নবাবের মূর্তি বর্ণনা দিচ্ছে নবাবি আভিজাত্যের। প্রাসাদের প্রতিটি ইঞ্চিতে ফুটে আছে খানদানি জীবনযাপনের অনন্য উদাহরণ। এককালে নবাব বাহাদুর ও তার পরিবারের সদস্যদের পদচারণায় মুখরিত ছিল প্রাসাদটি। ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, পুত্র খাজা আহসানউল্লাহর প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ আবাসিক এ বাড়িটি নির্মাণ করেন ঢাকার নবাব আবদুল গনি। ১৮৫৯ থেকে ১৮৭২ অর্থাৎ ১৩ বছরে নির্মিত হয় বাড়িটি। মার্টিন অ্যান্ড কোম্পানি নামক একটি ইউরোপিয়ান প্রকৌশল কোম্পানির দ্বারা এটির নকশা তৈরি করা হয়। প্রাসাদটির নির্মাণশৈলীতে তৎকালীন সর্বাধুনিক ডিজাইনকে

প্রাধান্য দেওয়া হয়। যা বিগত দেড় শতাব্দী পর আজও আধুনিকতার এক নিদর্শন হিসেবে রাজধানী ও সারা দেশের সৌন্দর্যপিপাসু মানুষদের আকৃষ্ট করছে। এ প্রাসাদের ছাদের ওপর সুন্দর একটি গম্বুজ আছে। এক সময় এ গম্বুজের চূড়াটি ছিল ঢাকা শহরের সর্বোচ্চ। মূল ভবনের বাইরে ত্রি-তোরণবিশিষ্ট প্রবেশদ্বারও দেখতে সুন্দর। একইভাবে ওপরে ওঠার সিঁড়িগুলোও সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে দুটি মনোরম খিলান আছে যা দৃষ্টিনন্দন। আহসান মঞ্জিলের অভ্যন্তরে দুটি অংশ আছে। বৈঠকখানা ও পাঠাগার আছে পূর্ব অংশে। পশ্চিম অংশে আছে নাচঘর ও অন্যান্য আবাসিক কক্ষ। নিচতলায় দরবারগৃহ ও ভোজন কক্ষ রয়েছে। প্রাসাদের উত্তর ও দক্ষিণ দিকে একতলার সমান উঁচু করে গাড়ি বারান্দা। দক্ষিণ দিকের গাড়ি বারান্দার ওপর দিয়ে দোতলার বারান্দা থেকে একটি সুবৃহৎ খোলা সিঁড়ি সম্মুখের বাগান দিয়ে নদীর দ্বার পর্যন্ত নেমে গেছে। সিঁড়ির সামনে বাগানে একটি ফোয়ারা ছিল, যা বর্তমানে নেই। বলা চলে, গাঁথুনিতে আভিজাত্য আর সাজসজ্জায় শৈল্পিকতার কারণে আহসান মঞ্জিল এখনো ঢাকাই সৌন্দর্য্যরে ঐতিহ্য হিসেবে স্থান করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়। বুড়িগঙ্গার তীরে আজও জাহাজের হুইসেলের শব্দ প্রতিধ্বনিত হয়। আজও ঘাটে নোঙর করে জাহাজ। কিন্তু নবাবী আমলের সেই শান-শওকত আজ যেন কল্পনার ক্যানভাসে আঁকা এক দৃশ্যকল্প। তবে নবাবী ইতিহাসের অংশ হয়ে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা আহসান মঞ্জিলের প্রতিটি ইট, মেঝে, প্রতিটি কক্ষ আর জিনিসপত্র আজও ঢাকার নবাবদের গৌরবময় ইতিহাসের কথাই বলে যাচ্ছে। স্বাধীনতার পর অযত্ন ও অপব্যবহারে আহসান মঞ্জিল ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে। এমতাবস্থায় ১৯৭৪ সালে ঢাকার নওয়াব পরিবারের উত্তরসূরিরা আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ নিলামে বিক্রির পরিকল্পনা করেন। সরকারের ভূমি প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষে নিলাম বিক্রির প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে পেশ করা হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আহসান মঞ্জিলের স্থাপত্য সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে ১৯৭৪ সালের ২ নভেম্বর এটি নিলামে বিক্রির প্রস্তাব নাকচ করে দেন। নবাবী আমলের বিলুপ্তির পর ১৯৮৫ সালের ৩ নভেম্বর তৎকালীন সরকার ঢাকার এ ঐতিহাসিক স্থাপনাটি অধিগ্রহণ করে জাদুঘরের নির্মাণকাজ শুরু করে। এরপর ১৯৯৩ সালের ২০ নভেম্বর এটিকে জাদুঘর হিসেবে দর্শনার্থীদের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। সেই থেকে এ দেশের সৌন্দর্যপিপাসুদের কাছে ‘আহসান মঞ্জিল’ এক ভালোলাগা ও ভালোবাসার নাম। প্রতিদিনই এখানে ভিড় করে কয়েক হাজার সৌন্দর্যপ্রিয় দর্শনার্থী। তবে বৈশ্বিক দুর্যোগ করোনার কারণে সারা দেশের সবকিছুর মতো বন্ধ রয়েছে আহসান মঞ্জিলও। ২৬ মার্চ লকডাউন শুরুর আগের দিন ২৫ মার্চ থেকেই এটি বন্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছে জাদুঘরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। নিরপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত মোকলেছুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, জাতীয় জাদুঘরের অধীনে এটি একটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান। জাতীয় জাদুঘর থেকে কোনো নির্দেশনা না এলে এটি খোলা হবে না বলেও জানান তিনি। তবে চলতি মাসের শেষ দিকে খোলার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও তিনি জানান। এখানে দুটি ভবন রয়েছে। একটি হচ্ছে ‘প্রাসাদ ভবন’ আর অন্যটি ‘অন্দর মহল’। এর মধ্যে প্রাসাদ ভবনে ২২টি গ্যালারি রয়েছে। আর ২২টি গ্যালারিতে প্রায় ২ হাজারটি শিল্পকর্ম ও নিদর্শন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে নবাবের ব্যবহৃত খাট-পালঙ্ক, চেয়ার-টেবিল, পোশাক-পরিচ্ছদ, বিভিন্ন ধরনের তৈজসপত্র, তামা ও রূপার মুদ্রাসহ আরও অনেক শিল্পকর্ম। জাদুঘর সূত্র জানায়, ভবনে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে লোহার তৈরি নবাবের মূর্তিটি যেকোনো দর্শনার্থীকে আকৃষ্ট করবে- কিছু সময়ের জন্য হলেও দর্শনার্থীরা নবাবের মূর্তির সামনে দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করবে। প্রতিটি গ্যালারির প্রতিটি শিল্পকর্ম ও নবাবী নিদর্শন দর্শনার্থীদের নয়ন জুড়ানোর পাশাপাশি হৃদয়কেও শীতল করবে বলে মনে করেন জাদুঘরটির সঙ্গে জড়িত একাধিক সূত্র। তবে এখানকার মূল শিল্পকর্ম হীরার তৈরি ‘দরিয়া-ই-নূর’ বর্তমানে সোনালী ব্যাংকে সংরক্ষিত থাকার কারণে ‘দরিয়া-ই-নূর’ এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারছেন না জাদুঘরে আগতরা। ‘অন্দর মহল’ নামের আরেকটি ভবন সাজানো হয়েছে নবাব ও তার পরিবারের সদস্যদের প্রায় ৫০০ ছবি দিয়ে। শিল্পীর তুলিতে আঁকা নবাব পরিবারের প্রতিটি ছবিই যেন শিল্পের অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। জাদুঘরটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রশাসন, ডিসপ্লে, নিরাপত্তা, সংরক্ষণ, শিক্ষাসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের অধীনে জাদুঘরের কার্যক্রমে ৫৯ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী নিযুক্ত আছেন। করোনার মহামারীর কারণে আহসান মঞ্জিলের সৌন্দর্য উপভোগ থেকে বঞ্চিতরা চান খুব শিগগিরই দর্শনার্থীদের জন্য এটিকে উন্মুক্ত করে দেওয়া হোক। এখানকার আশপাশের দোকানিরাও এ নিয়ে আক্ষেপ প্রকাশ করেন। এখানকার দোকানি মোহাম্মদ হীরা বলেন, সবকিছু স্বাভাবিক করে দেওয়া হয়েছে। করোনা থাকলেও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও অফিস-আদালত সবই এখন আগের মতো স্বাভাবিকভাবে চলছে কিন্তু ঢাকার ঐতিহ্য ও গর্ব ‘আহসান মঞ্জিল’কে খুলে দেওয়া হচ্ছে না। এতে করে সৌন্দর্যপিপাসুরা যেমন এটির সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, ঠিক একইভাবে সরকারও রাজস্ব হারাচ্ছে। এ ছাড়া জাদুঘরকে ঘিরে গড়ে ওঠা আমরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। কারণ এখানে প্রতিদিন  প্রায় ৫ হাজারের মতো দর্শনার্থী ঘুরতে আসেন। আর শুক্রবার ও অন্যান্য ছুটির দিনে প্রায় ১০ হাজার দর্শনার্থী আসেন। ‘আহসান মঞ্জিল’ খোলার বিষয়ে জাতীয় জাদুঘরে মহাপরিচালক খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জাতীয় জাদুঘরের অধীনে ৯টি জাদুঘর রয়েছে। সরকারি সিদ্ধান্ত আসার পর এগুলো খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জাদুঘর খুলে দিলে লোকসমাগম বেশি হবে, এতে করে করোনার ঝুঁকিও বাড়বে। যার কারণে আমরা এখনো সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি। তবে জাদুঘর ট্রাস্টি বোর্ডের পরবর্তী সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে
রাস্তা দখল করে বসেছে দোকানপাট
রাস্তা দখল করে বসেছে দোকানপাট
দুই সীমান্ত দিয়ে ৯১ জনকে ফেরত দিয়েছে ভারত
দুই সীমান্ত দিয়ে ৯১ জনকে ফেরত দিয়েছে ভারত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত
পদোন্নতি চায় বৈষম্যবিরোধী অবসরপ্রাপ্ত ২৫ ক্যাডার সমন্বয় পরিষদ
পদোন্নতি চায় বৈষম্যবিরোধী অবসরপ্রাপ্ত ২৫ ক্যাডার সমন্বয় পরিষদ
যুক্তরাষ্ট্রের গম নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রামে
যুক্তরাষ্ট্রের গম নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রামে
ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৫৯ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৫৯ জন হাসপাতালে
রাউজানে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
রাউজানে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
গ্রেপ্তার বাবাকে ধরে কাঁদতে থাকা শিশুকে চড়, তদন্তে পুলিশ
গ্রেপ্তার বাবাকে ধরে কাঁদতে থাকা শিশুকে চড়, তদন্তে পুলিশ
সাইবার বুলিংয়ের শিকার ৮০ শতাংশই নারী ও কিশোরী
সাইবার বুলিংয়ের শিকার ৮০ শতাংশই নারী ও কিশোরী
হাই কোর্টের সামনে গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
হাই কোর্টের সামনে গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে সাফারি পার্কে জিরাফের মৃত্যু
গাজীপুরে সাফারি পার্কে জিরাফের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সরকারি খরচায় লিগ্যাল এইডে ২৯,৬৭৩ শ্রমিককে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় লিগ্যাল এইডে ২৯,৬৭৩ শ্রমিককে আইনি সহায়তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬১

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে খানপুর হাসপাতালে বিএনপি নেতার ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে খানপুর হাসপাতালে বিএনপি নেতার ডেঙ্গু কিট প্রদান

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হ্যান্ডকাপসহ পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হ্যান্ডকাপসহ পালানো আসামি গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গ্রাহক প্রতি সিমের সংখ্যা কমানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে গ্রাহক প্রতি সিমের সংখ্যা কমানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রড মিস্ত্রির মৃত্যু, আহত ১
যাত্রাবাড়ীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রড মিস্ত্রির মৃত্যু, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিজের খাবার বাঁচিয়ে গাজাবাসীর পাশে বাংলাদেশি নারী পুলিশ সদস্যরা
নিজের খাবার বাঁচিয়ে গাজাবাসীর পাশে বাংলাদেশি নারী পুলিশ সদস্যরা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে
সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিতে পারে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ
বৃষ্টির কারণে ৩৫ মিনিট দেরিতে টস, ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা
স্কুলছাত্রী অপহরণের ৪ মাস পর আদালতে মামলা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু
মালয়েশিয়া থেকে ট্রাম্পের এশিয়া সফর শুরু

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার
ল্যুভর জাদুঘরে চুরির ঘটনায় দুজন গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে আক্কেলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা
রায়পুরায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ ও আলোচনা সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত ‘রাঙ্গা বাহিনী’র প্রধান অস্ত্র-গুলিসহ আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪
বিমানবন্দর স্টেশনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৪

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবি ছাত্রদলের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত তিন শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’
‌‘যুবদল গণমানুষের অধিকার রক্ষার সংগ্রামে রাজপথে ছিল, থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ
ঢাকা কলেজের পুকুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান, ফিরে এলো নান্দনিক পরিবেশ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম