শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

রেলের হাজার কোটি টাকার জমি দখলে নারী কাউন্সিলর

উচ্ছেদ নিয়ে রেলওয়ের গড়িমসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রেলের হাজার কোটি টাকার জমি দখলে নারী কাউন্সিলর

এক নারী কাউন্সিলরের দখলে রয়েছে রেলওয়ের হাজার কোটি টাকার জমি। অভিযোগ উঠেছে, রাজধানীর আনন্দবাজার এলাকায় রেলওয়ের ৩ একর ৯৭ শতাংশ জমি ৩৫ বছর ধরে নিজেদের করায়ত্তে রেখেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)-এর সংরক্ষিত আসন-৫-এর নারী কাউন্সিলর সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলী ও তার পরিবার। এতে বছরের পর বছর ধরে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলী। জানা গেছে, ২০০৭ ও ২০১১ সালে দুই দফা উচ্ছেদ অভিযান চালালেও চামেলী পরিবারের কাছ থেকে                জমি উদ্ধারে ব্যর্থ হয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ২০১৪ সালে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৩৪তম সভায় গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সুপারিশ দিলেও তা রয়ে গেছে কেবল কাগজে কলমেই। অন্যদিকে, আদালতে একের পর এক মামলা ঠুকে দেওয়া এবং উচ্ছেদ অভিযান ঠেকানোর নাম করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে এই নারী কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের পরও জমি উদ্ধার না হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, আনন্দবাজার রেলওয়ে সুপার মার্কেট লিমিটেডের জন্য রেলওয়ের বরাদ্দকৃত ১ একর ১০ শতাংশ ছাড়া বাকি ২ একর ৮৭ শতাংশের মালিক দাবি করে ৯৬ জন একক এবং যৌথভাবে বিভিন্ন সময় রেলওয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আর এর শুরু ১৯৯৫ সালে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ রেলওয়ের বিরুদ্ধে আলহাজ হারুনুর রশীদ এবং মির্জা আশ্রাফ, মির্জা নাজমা বেগম, শাহজাদী বেগম ওয়াক্ফের ২১টি মামলার ৫টি বিচারাধীন ছিল। ১৯টি মামলা আদালত খারিজ করে দিয়েছে।

জানা গেছে, ১৯৭৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠির একটি অংশে ‘ফুলবাড়িয়াস্থ পুরাতন রেলস্টেশনের জমিতে পূর্ত মন্ত্রণালয় অবিলম্বে উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করিবেন’ এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়। সে অনুসারে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সে বছরের ১১ মার্চ ৮০০ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার টাকা করে জমা দেওয়ার আদেশ দিয়ে চিঠি দেয়। মূলত এর পরই রেলওয়ের বিরুদ্ধে মামলা শুরু। কিছুদিন পর মামলা খারিজ হয়ে গেলে আবার অন্যকে দিয়ে আদালতে মামলা দেয় ওই চক্র। বছরের পর বছর ধরে এভাবে চলে আসছে মামলা। তবে সর্বশেষ ২০১৯ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ‘আনন্দবাজার রেলওয়ে সুপার মার্কেট লিমিটেডের অনুকূলে লাইসেন্সকৃত ১.১০ একর জমির অবৈধ দখলীয় অংশ উচ্ছেদ করে প্রকৃত লাইসেন্সধারীকে বুঝিয়ে দিয়ে বকেয়া লাইসেন্স ফি গ্রহণ করতে’ বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তাকে চিঠি দেন প্রধান ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা।

অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা নেপথ্যে থেকে দখলদারদের সহযোগিতা করে আসছেন। আর দখলদারদের পক্ষ হয়ে সব সমন্বয় করছেন কাউন্সিলর চামেলী। মাঝেমধ্যেই উচ্ছেদ ঠেকানোর নাম করে ওই এলাকার অন্তত ৮০০ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ওঠানো হয় ৪-৫ হাজার টাকা করে বিশেষ চাঁদা। মামলার খরচের নাম করে প্রতি মাসে নিয়মিত ওঠে দোকানপ্রতি ৫০০ এবং বছরের বিভিন্ন দিবসকেন্দ্রিক হয় কোটি টাকার বাণিজ্য। এসব বিষয়ে পুলিশ সদর দফতর, র‌্যাব সদর দফতর ও দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আনন্দবাজার ও গোল্ডেন প্লাজায় ব্যবসা করেন এমন অন্তত ১০ জন ব্যবসায়ী এবং কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা এই প্রতিবেদককে বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছেন। ২০১১ সালের ৭ এপ্রিল শাহবাগ থানায় উচ্ছেদে বাধা দেওয়ার কারণে কাউন্সিলর চামেলীর স্বামী আবুল হোসেন টাবু, দুই ভাই, মাসহ আটজনকে এজাহারনামীয় আসামি করে মামলা হয়।

তবে ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর দেশের কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় বাংলাদেশ রেলওয়ে/পূর্বাঞ্চল কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তাদের মালিকানার বিষয়টি জনসাধারণকে অবহিত করে। বিজ্ঞপ্তির একটি অংশে উল্লেখ করে, ‘ফুলবাড়িয়াস্থ নিমতলী এলাকায় ঢাকা মহানগরীর শহর ঢাকা মৌজার সিএস ১৬৮৫৫ নম্বর খতিয়ানে সিএস দাগ নম্বর ১৩৬, ১৩৮ ও ১৩৯-ভুক্ত ০৩.৯৭ একর ভূমি যা আনন্দবাজার নামে পরিচিত ভূসম্পত্তির একমাত্র মালিক বাংলাদেশ রেলওয়ে।’ বিজ্ঞপ্তির অন্য একটি অংশে বলা হয়, ওই ভূমির মালিকানাস্বত্ব দাবি করে একটি সংঘবদ্ধ জালিয়াত চক্র ও ভূমিদস্যু জালিয়াতির মাধ্যমে নিম্ন আদালত থেকে হাই কোর্টে বিভিন্ন মামলা দাখিল করে। কিন্তু প্রয়োজনীয় দলিল নিম্ন আদালতে প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হওয়ায় মামলাগুলো বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে রায়/ডিক্রি হয়।

এ ব্যাপারে আইন বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মামলায় রেলওয়ের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ অবস্থায় জমির দখল নিতে কোনো বাধা দেখছি না। চলমান মামলাগুলোর ব্যাপারে রেলওয়ের উচিত হবে অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া। একই সঙ্গে বাদীপক্ষের কাছ থেকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দাবি করা উচিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের সংস্থাগুলোর মধ্যে রেলওয়ে সবচেয়ে বেশি ভূসম্পত্তির মালিক। ভূমিগুলো রক্ষার জন্য যোগ্য আইন ক্যাডারের কর্মকর্তা তৈরি করা উচিত। যাতে আইনি লড়াইয়ে সহজেই জয়ী হওয়া যায়।’

এদিকে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, ২ একর ৮৭ শতাংশের মধ্যে রয়েছে বরিশাল প্লাজা, গোল্ডেন প্লাজা, বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেট, হাফেজ প্লাজাসহ একাধিক বহুতল ভবন। আরও রয়েছে কয়েকটি নির্মাণাধীন ভবন। তারা মির্জা আশ্রাফ গং ও সিরাজুল ইসলাম (চামেলীর বাবা) গংয়ের কাছ থেকে জমিগুলো কিনেছেন বলে দাবি করেছেন। তবে আশ্চর্যজনক সত্য হলো, এসব ভবন নির্মাণের জন্য রাজউকের কোনো অনুমোদন নেওয়া হয়নি। বছরের পর বছর কীভাবে এসব ভবন টিকে আছে সে নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন নগরবিদরা।

তবে পাশের আলাউদ্দিন সড়কের একাধিক বাসিন্দা বলেছেন, ‘এখানে তো আগে রেলওয়ে স্টেশন ছিল। রেলওয়ের সম্পত্তি কীভাবে ব্যক্তিগত হয়? বরিশাল প্লাজা, হাফেজ প্লাজা কিংবা গোল্ডেন প্লাজা সবই কাউন্সিলর চামেলীর অধীনে। তারা নিয়মিতভাবে চামেলীকে মাসহারা দেন। এজন্য চামেলীর পরিবার দীর্ঘদিন ধরে তাদের নিরাপত্তা দিয়ে আসছে।’

কে এই চামেলী? : খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডিএসসিসির সংরক্ষিত ওয়ার্ডের (১৩, ১৯ ও ২০ নম্বর) কাউন্সিলর চামেলী নিজে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হলেও অতীতে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তবে তার স্বামী আবুল হোসেন টাবু ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্মসম্পাদক ও ইউনিট সভাপতি, দেবর মো. ইউসুফ আনন্দবাজার ইউনিট বিএনপির নেতা। ভাই রফিকুল ইসলাম স্বপন ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। মা মমতাজ ইসলাম মহিলা দলের শাহবাগ থানা কমিটির সভানেত্রী। আরেক ভাই সামসুল ইসলাম লাভলু মাদকাসক্ত এবং সন্ত্রাসী কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত। চামেলীর বড় বোনের স্বামী মিজান মাস্টারের ভাই গিয়াস উদ্দীন ওরফে মিঠু জামায়াতের ঢাকা মহানগরীর শীর্ষ নেতা। সর্বশেষ অতিসম্প্রতি রাজধানীতে এক দিনে ৯টি বাসে অগ্নিকা-ের ঘটনায় চামেলীর ভাই স্বপন ও স্বামী টাবুকে গ্রেফতারে র‌্যাব-৩-এর একটি দল অভিযান চালিয়েছিল আনন্দবাজার এলাকায়।

যেভাবে মালিকানার দাবি : চামেলীর পরিবারের দাবি, পুরান ঢাকার মৃত মির্জা আশ্রাফ আলী গংয়ের কাছ থেকে মৃত সিরাজুল ইসলাম ৪৫ শতাংশ জমি কিনেছিলেন ১৯৭৮ সালে। ক্রয়সূত্রে তারা ওই জমির মালিক। চামেলীর বাবা মৃত সিরাজ। তবে ওই ৪৫ কাঠার নাম করে শত কাঠার ওপর জমি বিভিন্ন মানুষের কাছে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

প্রয়াত মির্জা আশ্রাফের ছেলে মির্জা মোহাম্মদ নেহাল বলেন, ‘আমার বাবা মির্জা আশ্রাফ ১৯৮১ সালে মারা যান। ১৯৭৮ সালে আমাদের জমির কেয়ারটেকার মরহুম সিরাজুল ইসলামকে (কাউন্সিলর চামেলীর বাবা) ৫ কাঠা জমি দান করেছিলেন। তবে আমার বাবা অন্ধ হওয়ায় সিরাজুল ৫-এর জায়গায় ৪৫ কাঠা লিখে নিয়েছিলেন। বিষয়টি পরে জানাজানি হলে আমার বাবা এ ঘটনায় সিরাজুলের প্রতারণার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। মামলাটি এখনো বিচারধীন।’

নেহালের দাবি, তার দাদা মির্জা মোহাম্মদ তার এক কর্মচারীর মাধ্যমে তার ফুপুর কাছ থেকে এ জমিটি নিলামে খরিদ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘এ সূত্রে আমরা এ জমির মালিক। ১৯৬২ সালে আমাদের জায়গার কিছু অংশ ফায়ার ব্রিগেড অ্যাকোয়ার করেছিল। তবে সরকার এর বিনিময়ে আমাদের ৩০ কাঠা জমি দিয়েছিল।’

এ বিষয়ে কথা হয় রেলওয়ের (পূর্ব) বিভাগীয় এস্টেট অফিসের আইন কর্মকর্তা সালাউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে। তিবি বলেন, ‘অনেক মামলাই খারিজ হয়ে গেছে। তবে রেলওয়েকে আটকানোর জন্য ওই চক্র একের পর ভুয়া মামলা করে। কারণ ১৯২০ সালে তৎকালীন সরকার ওই জমি রেল বিভাগের জন্য অ্যাকোয়ার করে। তাহলে ওই সম্পত্তি ব্যক্তির হয় কীভাবে? রেলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলো সুপ্রিম কোর্ট, হাই কোর্ট এমনকি জজ কোর্টেও খারিজ হয়েছে। তার পরও হীন উদ্দেশ্যে মামলা ঠুকে দিচ্ছে দখলদার চক্র।’

এর আগের দিন রেলওয়ের বিভাগীয় সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ধাপে ধাপে চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপাতত সমস্যাটা মামলা। নোটিস দেওয়া শুরু হবে। তবে তালিকায় কিছু সমস্যা আছে। কিন্তু শিগগিরই এ বিষয়টি নিয়ে আমরা এগোচ্ছি।’

যা বলছেন আওয়ামী লীগ নেতারা : আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগরী উত্তরের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘আনন্দবাজার নিয়ে চাঁদাবাজি এবং দখল বিষয়ে আমি এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে আমরা খোঁজ নেব। যত দূর জানি ওই জায়গাটি রেলওয়ের। তারা ফোর্স নিয়ে উচ্ছেদ করতেই পারে। জুজুর ভয় পাওয়া তো উচিত নয়।’ ২০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নূর উল্লাহকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

চামেলীর বক্তব্য : দখল ও চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে সৈয়দা চামেলী জানান, তার বিরুদ্ধে আসা সব অভিযোগই মিথ্যা। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তার বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে একটি মহল। তবে ৪৫ শতাংশের জমির তারা ক্রয়সূত্রে মালিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা