শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

রেলের হাজার কোটি টাকার জমি দখলে নারী কাউন্সিলর

উচ্ছেদ নিয়ে রেলওয়ের গড়িমসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রেলের হাজার কোটি টাকার জমি দখলে নারী কাউন্সিলর

এক নারী কাউন্সিলরের দখলে রয়েছে রেলওয়ের হাজার কোটি টাকার জমি। অভিযোগ উঠেছে, রাজধানীর আনন্দবাজার এলাকায় রেলওয়ের ৩ একর ৯৭ শতাংশ জমি ৩৫ বছর ধরে নিজেদের করায়ত্তে রেখেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)-এর সংরক্ষিত আসন-৫-এর নারী কাউন্সিলর সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলী ও তার পরিবার। এতে বছরের পর বছর ধরে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলী। জানা গেছে, ২০০৭ ও ২০১১ সালে দুই দফা উচ্ছেদ অভিযান চালালেও চামেলী পরিবারের কাছ থেকে                জমি উদ্ধারে ব্যর্থ হয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ২০১৪ সালে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৩৪তম সভায় গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সুপারিশ দিলেও তা রয়ে গেছে কেবল কাগজে কলমেই। অন্যদিকে, আদালতে একের পর এক মামলা ঠুকে দেওয়া এবং উচ্ছেদ অভিযান ঠেকানোর নাম করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে এই নারী কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের পরও জমি উদ্ধার না হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, আনন্দবাজার রেলওয়ে সুপার মার্কেট লিমিটেডের জন্য রেলওয়ের বরাদ্দকৃত ১ একর ১০ শতাংশ ছাড়া বাকি ২ একর ৮৭ শতাংশের মালিক দাবি করে ৯৬ জন একক এবং যৌথভাবে বিভিন্ন সময় রেলওয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আর এর শুরু ১৯৯৫ সালে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ রেলওয়ের বিরুদ্ধে আলহাজ হারুনুর রশীদ এবং মির্জা আশ্রাফ, মির্জা নাজমা বেগম, শাহজাদী বেগম ওয়াক্ফের ২১টি মামলার ৫টি বিচারাধীন ছিল। ১৯টি মামলা আদালত খারিজ করে দিয়েছে।

জানা গেছে, ১৯৭৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠির একটি অংশে ‘ফুলবাড়িয়াস্থ পুরাতন রেলস্টেশনের জমিতে পূর্ত মন্ত্রণালয় অবিলম্বে উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করিবেন’ এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়। সে অনুসারে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সে বছরের ১১ মার্চ ৮০০ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার টাকা করে জমা দেওয়ার আদেশ দিয়ে চিঠি দেয়। মূলত এর পরই রেলওয়ের বিরুদ্ধে মামলা শুরু। কিছুদিন পর মামলা খারিজ হয়ে গেলে আবার অন্যকে দিয়ে আদালতে মামলা দেয় ওই চক্র। বছরের পর বছর ধরে এভাবে চলে আসছে মামলা। তবে সর্বশেষ ২০১৯ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ‘আনন্দবাজার রেলওয়ে সুপার মার্কেট লিমিটেডের অনুকূলে লাইসেন্সকৃত ১.১০ একর জমির অবৈধ দখলীয় অংশ উচ্ছেদ করে প্রকৃত লাইসেন্সধারীকে বুঝিয়ে দিয়ে বকেয়া লাইসেন্স ফি গ্রহণ করতে’ বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তাকে চিঠি দেন প্রধান ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা।

অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা নেপথ্যে থেকে দখলদারদের সহযোগিতা করে আসছেন। আর দখলদারদের পক্ষ হয়ে সব সমন্বয় করছেন কাউন্সিলর চামেলী। মাঝেমধ্যেই উচ্ছেদ ঠেকানোর নাম করে ওই এলাকার অন্তত ৮০০ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ওঠানো হয় ৪-৫ হাজার টাকা করে বিশেষ চাঁদা। মামলার খরচের নাম করে প্রতি মাসে নিয়মিত ওঠে দোকানপ্রতি ৫০০ এবং বছরের বিভিন্ন দিবসকেন্দ্রিক হয় কোটি টাকার বাণিজ্য। এসব বিষয়ে পুলিশ সদর দফতর, র‌্যাব সদর দফতর ও দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আনন্দবাজার ও গোল্ডেন প্লাজায় ব্যবসা করেন এমন অন্তত ১০ জন ব্যবসায়ী এবং কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা এই প্রতিবেদককে বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছেন। ২০১১ সালের ৭ এপ্রিল শাহবাগ থানায় উচ্ছেদে বাধা দেওয়ার কারণে কাউন্সিলর চামেলীর স্বামী আবুল হোসেন টাবু, দুই ভাই, মাসহ আটজনকে এজাহারনামীয় আসামি করে মামলা হয়।

তবে ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর দেশের কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় বাংলাদেশ রেলওয়ে/পূর্বাঞ্চল কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তাদের মালিকানার বিষয়টি জনসাধারণকে অবহিত করে। বিজ্ঞপ্তির একটি অংশে উল্লেখ করে, ‘ফুলবাড়িয়াস্থ নিমতলী এলাকায় ঢাকা মহানগরীর শহর ঢাকা মৌজার সিএস ১৬৮৫৫ নম্বর খতিয়ানে সিএস দাগ নম্বর ১৩৬, ১৩৮ ও ১৩৯-ভুক্ত ০৩.৯৭ একর ভূমি যা আনন্দবাজার নামে পরিচিত ভূসম্পত্তির একমাত্র মালিক বাংলাদেশ রেলওয়ে।’ বিজ্ঞপ্তির অন্য একটি অংশে বলা হয়, ওই ভূমির মালিকানাস্বত্ব দাবি করে একটি সংঘবদ্ধ জালিয়াত চক্র ও ভূমিদস্যু জালিয়াতির মাধ্যমে নিম্ন আদালত থেকে হাই কোর্টে বিভিন্ন মামলা দাখিল করে। কিন্তু প্রয়োজনীয় দলিল নিম্ন আদালতে প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হওয়ায় মামলাগুলো বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে রায়/ডিক্রি হয়।

এ ব্যাপারে আইন বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মামলায় রেলওয়ের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ অবস্থায় জমির দখল নিতে কোনো বাধা দেখছি না। চলমান মামলাগুলোর ব্যাপারে রেলওয়ের উচিত হবে অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া। একই সঙ্গে বাদীপক্ষের কাছ থেকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দাবি করা উচিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের সংস্থাগুলোর মধ্যে রেলওয়ে সবচেয়ে বেশি ভূসম্পত্তির মালিক। ভূমিগুলো রক্ষার জন্য যোগ্য আইন ক্যাডারের কর্মকর্তা তৈরি করা উচিত। যাতে আইনি লড়াইয়ে সহজেই জয়ী হওয়া যায়।’

এদিকে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, ২ একর ৮৭ শতাংশের মধ্যে রয়েছে বরিশাল প্লাজা, গোল্ডেন প্লাজা, বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেট, হাফেজ প্লাজাসহ একাধিক বহুতল ভবন। আরও রয়েছে কয়েকটি নির্মাণাধীন ভবন। তারা মির্জা আশ্রাফ গং ও সিরাজুল ইসলাম (চামেলীর বাবা) গংয়ের কাছ থেকে জমিগুলো কিনেছেন বলে দাবি করেছেন। তবে আশ্চর্যজনক সত্য হলো, এসব ভবন নির্মাণের জন্য রাজউকের কোনো অনুমোদন নেওয়া হয়নি। বছরের পর বছর কীভাবে এসব ভবন টিকে আছে সে নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন নগরবিদরা।

তবে পাশের আলাউদ্দিন সড়কের একাধিক বাসিন্দা বলেছেন, ‘এখানে তো আগে রেলওয়ে স্টেশন ছিল। রেলওয়ের সম্পত্তি কীভাবে ব্যক্তিগত হয়? বরিশাল প্লাজা, হাফেজ প্লাজা কিংবা গোল্ডেন প্লাজা সবই কাউন্সিলর চামেলীর অধীনে। তারা নিয়মিতভাবে চামেলীকে মাসহারা দেন। এজন্য চামেলীর পরিবার দীর্ঘদিন ধরে তাদের নিরাপত্তা দিয়ে আসছে।’

কে এই চামেলী? : খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডিএসসিসির সংরক্ষিত ওয়ার্ডের (১৩, ১৯ ও ২০ নম্বর) কাউন্সিলর চামেলী নিজে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হলেও অতীতে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তবে তার স্বামী আবুল হোসেন টাবু ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্মসম্পাদক ও ইউনিট সভাপতি, দেবর মো. ইউসুফ আনন্দবাজার ইউনিট বিএনপির নেতা। ভাই রফিকুল ইসলাম স্বপন ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। মা মমতাজ ইসলাম মহিলা দলের শাহবাগ থানা কমিটির সভানেত্রী। আরেক ভাই সামসুল ইসলাম লাভলু মাদকাসক্ত এবং সন্ত্রাসী কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত। চামেলীর বড় বোনের স্বামী মিজান মাস্টারের ভাই গিয়াস উদ্দীন ওরফে মিঠু জামায়াতের ঢাকা মহানগরীর শীর্ষ নেতা। সর্বশেষ অতিসম্প্রতি রাজধানীতে এক দিনে ৯টি বাসে অগ্নিকা-ের ঘটনায় চামেলীর ভাই স্বপন ও স্বামী টাবুকে গ্রেফতারে র‌্যাব-৩-এর একটি দল অভিযান চালিয়েছিল আনন্দবাজার এলাকায়।

যেভাবে মালিকানার দাবি : চামেলীর পরিবারের দাবি, পুরান ঢাকার মৃত মির্জা আশ্রাফ আলী গংয়ের কাছ থেকে মৃত সিরাজুল ইসলাম ৪৫ শতাংশ জমি কিনেছিলেন ১৯৭৮ সালে। ক্রয়সূত্রে তারা ওই জমির মালিক। চামেলীর বাবা মৃত সিরাজ। তবে ওই ৪৫ কাঠার নাম করে শত কাঠার ওপর জমি বিভিন্ন মানুষের কাছে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

প্রয়াত মির্জা আশ্রাফের ছেলে মির্জা মোহাম্মদ নেহাল বলেন, ‘আমার বাবা মির্জা আশ্রাফ ১৯৮১ সালে মারা যান। ১৯৭৮ সালে আমাদের জমির কেয়ারটেকার মরহুম সিরাজুল ইসলামকে (কাউন্সিলর চামেলীর বাবা) ৫ কাঠা জমি দান করেছিলেন। তবে আমার বাবা অন্ধ হওয়ায় সিরাজুল ৫-এর জায়গায় ৪৫ কাঠা লিখে নিয়েছিলেন। বিষয়টি পরে জানাজানি হলে আমার বাবা এ ঘটনায় সিরাজুলের প্রতারণার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। মামলাটি এখনো বিচারধীন।’

নেহালের দাবি, তার দাদা মির্জা মোহাম্মদ তার এক কর্মচারীর মাধ্যমে তার ফুপুর কাছ থেকে এ জমিটি নিলামে খরিদ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘এ সূত্রে আমরা এ জমির মালিক। ১৯৬২ সালে আমাদের জায়গার কিছু অংশ ফায়ার ব্রিগেড অ্যাকোয়ার করেছিল। তবে সরকার এর বিনিময়ে আমাদের ৩০ কাঠা জমি দিয়েছিল।’

এ বিষয়ে কথা হয় রেলওয়ের (পূর্ব) বিভাগীয় এস্টেট অফিসের আইন কর্মকর্তা সালাউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে। তিবি বলেন, ‘অনেক মামলাই খারিজ হয়ে গেছে। তবে রেলওয়েকে আটকানোর জন্য ওই চক্র একের পর ভুয়া মামলা করে। কারণ ১৯২০ সালে তৎকালীন সরকার ওই জমি রেল বিভাগের জন্য অ্যাকোয়ার করে। তাহলে ওই সম্পত্তি ব্যক্তির হয় কীভাবে? রেলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলো সুপ্রিম কোর্ট, হাই কোর্ট এমনকি জজ কোর্টেও খারিজ হয়েছে। তার পরও হীন উদ্দেশ্যে মামলা ঠুকে দিচ্ছে দখলদার চক্র।’

এর আগের দিন রেলওয়ের বিভাগীয় সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ধাপে ধাপে চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপাতত সমস্যাটা মামলা। নোটিস দেওয়া শুরু হবে। তবে তালিকায় কিছু সমস্যা আছে। কিন্তু শিগগিরই এ বিষয়টি নিয়ে আমরা এগোচ্ছি।’

যা বলছেন আওয়ামী লীগ নেতারা : আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগরী উত্তরের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘আনন্দবাজার নিয়ে চাঁদাবাজি এবং দখল বিষয়ে আমি এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে আমরা খোঁজ নেব। যত দূর জানি ওই জায়গাটি রেলওয়ের। তারা ফোর্স নিয়ে উচ্ছেদ করতেই পারে। জুজুর ভয় পাওয়া তো উচিত নয়।’ ২০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নূর উল্লাহকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

চামেলীর বক্তব্য : দখল ও চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে সৈয়দা চামেলী জানান, তার বিরুদ্ধে আসা সব অভিযোগই মিথ্যা। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তার বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে একটি মহল। তবে ৪৫ শতাংশের জমির তারা ক্রয়সূত্রে মালিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা