শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

রেলের হাজার কোটি টাকার জমি দখলে নারী কাউন্সিলর

উচ্ছেদ নিয়ে রেলওয়ের গড়িমসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রেলের হাজার কোটি টাকার জমি দখলে নারী কাউন্সিলর

এক নারী কাউন্সিলরের দখলে রয়েছে রেলওয়ের হাজার কোটি টাকার জমি। অভিযোগ উঠেছে, রাজধানীর আনন্দবাজার এলাকায় রেলওয়ের ৩ একর ৯৭ শতাংশ জমি ৩৫ বছর ধরে নিজেদের করায়ত্তে রেখেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)-এর সংরক্ষিত আসন-৫-এর নারী কাউন্সিলর সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলী ও তার পরিবার। এতে বছরের পর বছর ধরে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সৈয়দা রোকসানা ইসলাম চামেলী। জানা গেছে, ২০০৭ ও ২০১১ সালে দুই দফা উচ্ছেদ অভিযান চালালেও চামেলী পরিবারের কাছ থেকে                জমি উদ্ধারে ব্যর্থ হয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ২০১৪ সালে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৩৪তম সভায় গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সুপারিশ দিলেও তা রয়ে গেছে কেবল কাগজে কলমেই। অন্যদিকে, আদালতে একের পর এক মামলা ঠুকে দেওয়া এবং উচ্ছেদ অভিযান ঠেকানোর নাম করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে এই নারী কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের পরও জমি উদ্ধার না হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, আনন্দবাজার রেলওয়ে সুপার মার্কেট লিমিটেডের জন্য রেলওয়ের বরাদ্দকৃত ১ একর ১০ শতাংশ ছাড়া বাকি ২ একর ৮৭ শতাংশের মালিক দাবি করে ৯৬ জন একক এবং যৌথভাবে বিভিন্ন সময় রেলওয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আর এর শুরু ১৯৯৫ সালে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ রেলওয়ের বিরুদ্ধে আলহাজ হারুনুর রশীদ এবং মির্জা আশ্রাফ, মির্জা নাজমা বেগম, শাহজাদী বেগম ওয়াক্ফের ২১টি মামলার ৫টি বিচারাধীন ছিল। ১৯টি মামলা আদালত খারিজ করে দিয়েছে।

জানা গেছে, ১৯৭৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠির একটি অংশে ‘ফুলবাড়িয়াস্থ পুরাতন রেলস্টেশনের জমিতে পূর্ত মন্ত্রণালয় অবিলম্বে উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করিবেন’ এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়। সে অনুসারে গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সে বছরের ১১ মার্চ ৮০০ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার টাকা করে জমা দেওয়ার আদেশ দিয়ে চিঠি দেয়। মূলত এর পরই রেলওয়ের বিরুদ্ধে মামলা শুরু। কিছুদিন পর মামলা খারিজ হয়ে গেলে আবার অন্যকে দিয়ে আদালতে মামলা দেয় ওই চক্র। বছরের পর বছর ধরে এভাবে চলে আসছে মামলা। তবে সর্বশেষ ২০১৯ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ‘আনন্দবাজার রেলওয়ে সুপার মার্কেট লিমিটেডের অনুকূলে লাইসেন্সকৃত ১.১০ একর জমির অবৈধ দখলীয় অংশ উচ্ছেদ করে প্রকৃত লাইসেন্সধারীকে বুঝিয়ে দিয়ে বকেয়া লাইসেন্স ফি গ্রহণ করতে’ বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তাকে চিঠি দেন প্রধান ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা।

অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা নেপথ্যে থেকে দখলদারদের সহযোগিতা করে আসছেন। আর দখলদারদের পক্ষ হয়ে সব সমন্বয় করছেন কাউন্সিলর চামেলী। মাঝেমধ্যেই উচ্ছেদ ঠেকানোর নাম করে ওই এলাকার অন্তত ৮০০ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ওঠানো হয় ৪-৫ হাজার টাকা করে বিশেষ চাঁদা। মামলার খরচের নাম করে প্রতি মাসে নিয়মিত ওঠে দোকানপ্রতি ৫০০ এবং বছরের বিভিন্ন দিবসকেন্দ্রিক হয় কোটি টাকার বাণিজ্য। এসব বিষয়ে পুলিশ সদর দফতর, র‌্যাব সদর দফতর ও দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আনন্দবাজার ও গোল্ডেন প্লাজায় ব্যবসা করেন এমন অন্তত ১০ জন ব্যবসায়ী এবং কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা এই প্রতিবেদককে বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছেন। ২০১১ সালের ৭ এপ্রিল শাহবাগ থানায় উচ্ছেদে বাধা দেওয়ার কারণে কাউন্সিলর চামেলীর স্বামী আবুল হোসেন টাবু, দুই ভাই, মাসহ আটজনকে এজাহারনামীয় আসামি করে মামলা হয়।

তবে ২০১৪ সালের ৯ নভেম্বর দেশের কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় বাংলাদেশ রেলওয়ে/পূর্বাঞ্চল কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তাদের মালিকানার বিষয়টি জনসাধারণকে অবহিত করে। বিজ্ঞপ্তির একটি অংশে উল্লেখ করে, ‘ফুলবাড়িয়াস্থ নিমতলী এলাকায় ঢাকা মহানগরীর শহর ঢাকা মৌজার সিএস ১৬৮৫৫ নম্বর খতিয়ানে সিএস দাগ নম্বর ১৩৬, ১৩৮ ও ১৩৯-ভুক্ত ০৩.৯৭ একর ভূমি যা আনন্দবাজার নামে পরিচিত ভূসম্পত্তির একমাত্র মালিক বাংলাদেশ রেলওয়ে।’ বিজ্ঞপ্তির অন্য একটি অংশে বলা হয়, ওই ভূমির মালিকানাস্বত্ব দাবি করে একটি সংঘবদ্ধ জালিয়াত চক্র ও ভূমিদস্যু জালিয়াতির মাধ্যমে নিম্ন আদালত থেকে হাই কোর্টে বিভিন্ন মামলা দাখিল করে। কিন্তু প্রয়োজনীয় দলিল নিম্ন আদালতে প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হওয়ায় মামলাগুলো বাংলাদেশ রেলওয়ের পক্ষে রায়/ডিক্রি হয়।

এ ব্যাপারে আইন বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মামলায় রেলওয়ের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ অবস্থায় জমির দখল নিতে কোনো বাধা দেখছি না। চলমান মামলাগুলোর ব্যাপারে রেলওয়ের উচিত হবে অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া। একই সঙ্গে বাদীপক্ষের কাছ থেকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ দাবি করা উচিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের সংস্থাগুলোর মধ্যে রেলওয়ে সবচেয়ে বেশি ভূসম্পত্তির মালিক। ভূমিগুলো রক্ষার জন্য যোগ্য আইন ক্যাডারের কর্মকর্তা তৈরি করা উচিত। যাতে আইনি লড়াইয়ে সহজেই জয়ী হওয়া যায়।’

এদিকে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, ২ একর ৮৭ শতাংশের মধ্যে রয়েছে বরিশাল প্লাজা, গোল্ডেন প্লাজা, বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেট, হাফেজ প্লাজাসহ একাধিক বহুতল ভবন। আরও রয়েছে কয়েকটি নির্মাণাধীন ভবন। তারা মির্জা আশ্রাফ গং ও সিরাজুল ইসলাম (চামেলীর বাবা) গংয়ের কাছ থেকে জমিগুলো কিনেছেন বলে দাবি করেছেন। তবে আশ্চর্যজনক সত্য হলো, এসব ভবন নির্মাণের জন্য রাজউকের কোনো অনুমোদন নেওয়া হয়নি। বছরের পর বছর কীভাবে এসব ভবন টিকে আছে সে নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন নগরবিদরা।

তবে পাশের আলাউদ্দিন সড়কের একাধিক বাসিন্দা বলেছেন, ‘এখানে তো আগে রেলওয়ে স্টেশন ছিল। রেলওয়ের সম্পত্তি কীভাবে ব্যক্তিগত হয়? বরিশাল প্লাজা, হাফেজ প্লাজা কিংবা গোল্ডেন প্লাজা সবই কাউন্সিলর চামেলীর অধীনে। তারা নিয়মিতভাবে চামেলীকে মাসহারা দেন। এজন্য চামেলীর পরিবার দীর্ঘদিন ধরে তাদের নিরাপত্তা দিয়ে আসছে।’

কে এই চামেলী? : খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডিএসসিসির সংরক্ষিত ওয়ার্ডের (১৩, ১৯ ও ২০ নম্বর) কাউন্সিলর চামেলী নিজে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হলেও অতীতে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তবে তার স্বামী আবুল হোসেন টাবু ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্মসম্পাদক ও ইউনিট সভাপতি, দেবর মো. ইউসুফ আনন্দবাজার ইউনিট বিএনপির নেতা। ভাই রফিকুল ইসলাম স্বপন ২০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। মা মমতাজ ইসলাম মহিলা দলের শাহবাগ থানা কমিটির সভানেত্রী। আরেক ভাই সামসুল ইসলাম লাভলু মাদকাসক্ত এবং সন্ত্রাসী কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত। চামেলীর বড় বোনের স্বামী মিজান মাস্টারের ভাই গিয়াস উদ্দীন ওরফে মিঠু জামায়াতের ঢাকা মহানগরীর শীর্ষ নেতা। সর্বশেষ অতিসম্প্রতি রাজধানীতে এক দিনে ৯টি বাসে অগ্নিকা-ের ঘটনায় চামেলীর ভাই স্বপন ও স্বামী টাবুকে গ্রেফতারে র‌্যাব-৩-এর একটি দল অভিযান চালিয়েছিল আনন্দবাজার এলাকায়।

যেভাবে মালিকানার দাবি : চামেলীর পরিবারের দাবি, পুরান ঢাকার মৃত মির্জা আশ্রাফ আলী গংয়ের কাছ থেকে মৃত সিরাজুল ইসলাম ৪৫ শতাংশ জমি কিনেছিলেন ১৯৭৮ সালে। ক্রয়সূত্রে তারা ওই জমির মালিক। চামেলীর বাবা মৃত সিরাজ। তবে ওই ৪৫ কাঠার নাম করে শত কাঠার ওপর জমি বিভিন্ন মানুষের কাছে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

প্রয়াত মির্জা আশ্রাফের ছেলে মির্জা মোহাম্মদ নেহাল বলেন, ‘আমার বাবা মির্জা আশ্রাফ ১৯৮১ সালে মারা যান। ১৯৭৮ সালে আমাদের জমির কেয়ারটেকার মরহুম সিরাজুল ইসলামকে (কাউন্সিলর চামেলীর বাবা) ৫ কাঠা জমি দান করেছিলেন। তবে আমার বাবা অন্ধ হওয়ায় সিরাজুল ৫-এর জায়গায় ৪৫ কাঠা লিখে নিয়েছিলেন। বিষয়টি পরে জানাজানি হলে আমার বাবা এ ঘটনায় সিরাজুলের প্রতারণার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। মামলাটি এখনো বিচারধীন।’

নেহালের দাবি, তার দাদা মির্জা মোহাম্মদ তার এক কর্মচারীর মাধ্যমে তার ফুপুর কাছ থেকে এ জমিটি নিলামে খরিদ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘এ সূত্রে আমরা এ জমির মালিক। ১৯৬২ সালে আমাদের জায়গার কিছু অংশ ফায়ার ব্রিগেড অ্যাকোয়ার করেছিল। তবে সরকার এর বিনিময়ে আমাদের ৩০ কাঠা জমি দিয়েছিল।’

এ বিষয়ে কথা হয় রেলওয়ের (পূর্ব) বিভাগীয় এস্টেট অফিসের আইন কর্মকর্তা সালাউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে। তিবি বলেন, ‘অনেক মামলাই খারিজ হয়ে গেছে। তবে রেলওয়েকে আটকানোর জন্য ওই চক্র একের পর ভুয়া মামলা করে। কারণ ১৯২০ সালে তৎকালীন সরকার ওই জমি রেল বিভাগের জন্য অ্যাকোয়ার করে। তাহলে ওই সম্পত্তি ব্যক্তির হয় কীভাবে? রেলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলো সুপ্রিম কোর্ট, হাই কোর্ট এমনকি জজ কোর্টেও খারিজ হয়েছে। তার পরও হীন উদ্দেশ্যে মামলা ঠুকে দিচ্ছে দখলদার চক্র।’

এর আগের দিন রেলওয়ের বিভাগীয় সম্পত্তি কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ধাপে ধাপে চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপাতত সমস্যাটা মামলা। নোটিস দেওয়া শুরু হবে। তবে তালিকায় কিছু সমস্যা আছে। কিন্তু শিগগিরই এ বিষয়টি নিয়ে আমরা এগোচ্ছি।’

যা বলছেন আওয়ামী লীগ নেতারা : আওয়ামী লীগ ঢাকা মহানগরী উত্তরের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘আনন্দবাজার নিয়ে চাঁদাবাজি এবং দখল বিষয়ে আমি এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে আমরা খোঁজ নেব। যত দূর জানি ওই জায়গাটি রেলওয়ের। তারা ফোর্স নিয়ে উচ্ছেদ করতেই পারে। জুজুর ভয় পাওয়া তো উচিত নয়।’ ২০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নূর উল্লাহকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

চামেলীর বক্তব্য : দখল ও চাঁদাবাজির বিষয়ে জানতে চাইলে সৈয়দা চামেলী জানান, তার বিরুদ্ধে আসা সব অভিযোগই মিথ্যা। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তার বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে একটি মহল। তবে ৪৫ শতাংশের জমির তারা ক্রয়সূত্রে মালিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম