শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ছেঁড়া কাগজ বিকৃত মরদেহ

গল্পের গোয়েন্দারা লেখকের কলমের খোঁচায় অসাধ্য সাধন করেন। কিন্তু বাস্তবের গোয়েন্দারা? অপরাধীকে ধরতে তাদের ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় ও সূক্ষ্ম বুদ্ধি ভরসা। উন্মোচনের দ্বারপ্রান্তে এগিয়ে যায় ক্লু-লেস অপরাধের রহস্য। এমনই কিছু ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে আলোচিত ‘গোয়েন্দা কাহিনি’র দ্বিতীয় পর্বে
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ছেঁড়া কাগজ বিকৃত মরদেহ

অন্ধকার থাকতেই স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে পড়েন শহরের বিভিন্ন সবুজ উদ্যান আর ফাঁকা সড়কগুলোতে। প্রাতঃভ্রমণের জন্য জনপ্রিয় হয়ে ওঠা ঢাকার হাতিরঝিলে ভোরের আলো ফোটার আগেই লোকজন আসতে শুরু করে। প্রতিদিনের মতো সেদিনও হাতিরঝিলের চারপাশজুড়ে বিপুলসংখ্যক মানুষ। যে যার মতো শারীরিক ব্যায়াম আর প্রাতঃভ্রমণে ব্যস্ত সবাই। শুধু হাতিরঝিল লেকের মেরুল বাড্ডা প্রান্তে মানুষের মধ্যে হঠাৎ আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মানুষের জটলা সেখানে। লেকের পানিতে ভাসছে একটি বস্তা। মানুষের শরীরের কিছু অংশ বেরিয়ে এসেছে। এ খবর এক কান-দু কান করে ছড়িয়ে পড়ে মুহূর্তে। পুলিশের কাছেও সংবাদ চলে যায়। হাতিরঝিলে ইতিমধ্যে ঝকঝকে রোদ। হাতিরঝিল থানা পুলিশের একাধিক গাড়ি দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। লোক চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। সাতসকালে বস্তাবন্দী লাশের খবরে পুলিশ উদ্বিগ্ন। পুলিশ বস্তাটি উদ্ধার করে। বস্তার মুখ খুলতেই উৎকট গন্ধ। যুবকের অর্ধগলিত লাশ। হাত-পা রশি দিয়ে বাঁধা। বেডশিট, মশারি ও পলিথিনে মোড়ানো পুরো শরীর। মুখমন্ডল, হাত, আঙুল ও শরীরের বিভিন্ন স্থান বিকৃত। লাশ দেখে পুলিশ কর্মকর্তাদের ধারণা, খুনিরা খুব ধূর্ত। যেন চেনা না যায় এ কারণে মুখমন্ডল বিকৃত করে দেওয়া হয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে যেন পরিচয় শনাক্ত করা না যায়, সে কারণে আঙুলও থেঁতলে দিয়েছে খুনিরা। ক্লু-লেস এই খুনের ঘটনাটি নিয়ে পুলিশ চিন্তিত। পরিচয় শনাক্ত না করা পর্যন্ত খুনিদের গ্রেফতার করাটা কঠিন হয়ে পড়বে। আর তাদের গ্রেফতার করতে হলেও যে কোনো সূত্রের প্রয়োজন। এমন সূত্রের সন্ধানেই নামে পুলিশের দল। তাদের এই অনুসন্ধান শুরু হয় হাতিরঝিল লেক থেকেই। ঘটনাটি ২০২০ সালের ১২ অক্টোবরের।

পুলিশ হাতিরঝিল লেকে যে স্থানে লাশটি পাওয়া যায়, সেখানেই তল্লাশি শুরু করে কোনো সূত্রের আশায়। লেকের পাড়ে পুলিশ খুঁজে পায় একটি ছেঁড়া কাগজ, যাতে লেখা রয়েছে একটি মোবাইল ফোন নম্বর। ছেঁড়া কাগজটি তুচ্ছ মনে হলেও চৌকস কর্মকর্তা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকার অতিরিক্ত উপকমিশনার হাফিজ আল ফারুকের কাছে তা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। তিনি সেই ছেঁড়া কাগজটি সম্বল করেই তদন্ত শুরু করেন। লাশের পরিচয় ও খুনের রহস্য উন্মোচন থেকে শুরু করে খুনি গ্রেফতার- সবকিছুই সহজ হয়ে যায় ওই ছেঁড়া কাগজটির কারণে।

যেভাবে শুরু : আজিজুল ইসলাম মেহেদী। ২৪ বছরের এই ছেলেটি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (আইআইইউসি) থেকে ইংরেজি বিভাগে ¯œাতক শেষ করে মাস্টার্সে পড়াশোনা করছিলেন। মেধাবী মেহেদী এর আগে ‘ইউনাইটেড ন্যাশনস’-এর হয়ে সফর করেছেন মালয়েশিয়া ও কানাডা। এই দুই দেশের মধ্যে কানাডা বেশ ভালো লেগেছিল মেহেদীর। তাই তো সেই সফর শেষে পরিবারের সবার ছোট ছেলেটি মা জাহানারা বেগমের কাছে আবদার করে বসেন কানাডায় পড়ালেখা করার। একমাত্র ছেলের এই আবদারের কথা আমেরিকা প্রবাসী বাবা ফখরুল ইসলামকে জানান মা জাহানারা বেগম। আলোচনা করেন মেহেদীর বড় দুই বোন ও তাদের স্বামীদের সঙ্গে। পরিবারের সবার সিদ্ধান্ত ছিল এক। ¯œাতকোত্তর ডিগ্রি শেষ করলেই মেহেদীর কানাডা যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হবে। সেই স্বপ্ন বুকে লালন করে এক এক করে দিন কাটছিল মেহেদীর। কিন্তু এ স্বপ্ন যে স্বপ্নই রয়ে যাবে যেমন ভাবেননি মেহেদী, তেমনি তার পরিবারের সদস্যরা। হঠাৎ করে পুলিশের কাছ থেকে আসা একটি ফোন যেন নিস্তব্ধ করে দেয় পুরো পরিবারকে। কারণ ফোনের ওপাশ থেকে জানানো হয়, তাদের একমাত্র আদুরে মেহেদীর লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের পুরাতন লাশঘরে, যা শোনার পর কান্নার শব্দে ভারী হয়ে ওঠে চট্টগ্রাম নগরীর আকবর শাহ এলাকার ফিরোজ শাহ কলোনির সি ব্লকের নীল রঙের ছয়তলা বাড়িটি। চাকরির ইন্টারভিউর জন্য ঢাকা যাওয়ার কথা বলে ১০ অক্টোবর শনিবার বিকাল ৫টার বাসে চট্টগ্রাম থেকে রওনা হন মেহেদী। ঢাকায় তাদের আত্মীয়স্বজনের বাসা থাকলেও তিনি খিলক্ষেতে বন্ধু আহসানের বাসায় ওঠেন। রাতে সেখানে পৌঁছে চট্টগ্রামে বাসায়ও যোগাযোগ করেন। পরদিন রবিবার সকালে বন্ধু আহসান চট্টগ্রামে মেহেদীর দুলাভাইকে কল দিয়ে জানান, বাসা থেকে বের হয়ে কোথায় গেছে মেহেদী খোঁজ পাচ্ছেন না। এটা জানার পর দুলাভাই মেহেদীর মোবাইল ফোনে কল দিলেও সংযোগ পাননি। পরে তারা খবর পান, হাতিরঝিল থেকে বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সেটি ছিল মেহেদীর।

যেভাবে খুনি গ্রেফতার : হাতিরঝিল থেকে লাশ উদ্ধারের পর যে নম্বরটি খুঁজে পায়, তার খোঁজখবর নিতে শুরু করে পুলিশ। ফোনের সিমকার্ডটি পুলিশের কাছে প্রধান সূত্র হয়ে দাঁড়ায়। লোকেশন ট্র্যাকিং করে পুলিশ জানতে পারে, এর সর্বশেষ অবস্থান ছিল রাজধানীর খিলক্ষেত থেকে হাতিরঝিল। পুলিশের সন্দেহ জোরালো হয়। সিমকার্ডটি হয়তো এ খুনের ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ওই সিম থেকে কয়েকটি নম্বরে কল করা হয়েছিল। সেগুলোর অবস্থানও জানতে পারে পুলিশ। পুলিশ নিশ্চিত হয় নম্বরটি মেহেদীর। গ্রেফতার অভিযান চালায় পুলিশ।

এডিসি হাফিজ আল ফারুকের নেতৃত্বে একটি টিম ১৩ অক্টোবর দিবাগত রাত ১টা ২০ মিনিট থেকে ভোর ৬টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত খিলক্ষেত উত্তরপাড়া এলাকা থেকে এ হত্যাকান্ডে জড়িত আসামি আহসান ও তামিম, হাতিরঝিল থানাধীন মহানগর আবাসিক এলাকা থেকে আলাউদ্দিন এবং রামপুরা এলাকা থেকে রহিমকে গ্রেফতার করে। তারা ফাঁস করে পুরো খুনের ঘটনাটি। গ্রেফতার আহসান, আলাউদ্দিন ও রহিম পরে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

আহসানের জন্ম চট্টগ্রামে। তিনি মেহেদীর বাল্যবন্ধু। পাঁচ বছর মালেশিয়ায় থেকে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশে ফেরেন আহসান। মার্চে ঢাকার গুলশান-২-এ অবস্থিত ‘দ্য গ্রোভ’ রেস্টুরেন্টে মাসিক ৬৫ হাজার টাকা বেতনে এক্সিকিউটিভ শেফ হিসেবে যোগদান করেন। তবে করোনায় রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আর্থিক সংকটে পড়েন আহসান। তখন তিনি তার স্ত্রীর আত্মীয় এ হত্যাকান্ডে জড়িত আলাউদ্দিনের কাছে কিছু টাকা ধার চান।

আলাউদ্দিন পেশায় ড্রাইভার হলেও পাসপোর্ট অফিসে দালালি ও পরিবহন পুলের পুরনো গাড়ি ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। আহসানকে আলাউদ্দিন টাকা ধার না দিয়ে পাসপোর্ট-সংক্রান্ত কাজ (নামের বানান সংশোধন, জন্মতারিখ সংশোধন, বয়স বাড়ানো-কমানো) দিতে বলেন। এ কাজে যে টাকা পাওয়া যাবে তা দুজনে ভাগ করে নেবেন। আহসান বাল্যবন্ধু মেহেদীকে জানান, পাসপোর্টে সমস্যা-সংক্রান্ত কোনো কাজ থাকলে তিনি সমাধান করে দিতে পারবেন।

চট্টগ্রামের তিনটি পাসপোর্টের নাম ও বয়স সংশোধনের জন্য ১২ আগস্ট ঢাকায় আহসানের কাছে আসেন মেহেদী। আলাউদ্দিনকে মেহেদী এ বিষয়টি জানালে আলাউদ্দিন তার গাড়িতে করে আহসান ও মেহেদীকে মহানগর আবাসিক এলাকায় অবস্থিত তার বাসায় নিয়ে যান। দুই সপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট তিনটির নাম ও বয়স সংশোধন করে দেওয়ার শর্তে আলাউদ্দিনকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও আহসানকে ১ লাখ টাকা দেন মেহেদী। পাসপোর্ট তিনটি সংশোধনের জন্য দিলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ করে দিতে পারেননি আলাউদ্দিন। আহসান ও আলাউদ্দিনকে এ জন্য চাপ দেন মেহেদী। মেহেদীকে হত্যা করবেন বলে পরিকল্পনা করেন আহসান ও আলাউদ্দিন। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আহসান ও আলাউদ্দিন পাসপোর্ট নেওয়ার জন্য মেহেদীকে ১০ অক্টোবর ঢাকায় আসতে বলেন। এর পরই তারা পরিকল্পনামতো খুন করেন মেহেদীকে।

যেভাবে খুন : ১০ অক্টোবর, ২০২০। রাত ১১টা ১০ মিনিটে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছান মেহেদী। পরিকল্পনামতো মেহেদীকে খিলক্ষেত উত্তরপাড়ায় অবস্থিত তার ভাড়া বাসায় নিয়ে যান আহসান। খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হয় মেহেদীকে। রাত আনুমানিক ১টা ৩০ মিনিটে ঘুমন্ত মেহেদীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে হাত-পা রশি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে বেডশিট, মশারি ও পলিথিনে মুড়িয়ে মোবাইল ফোনে হত্যার পর বিষয়টি আলাউদ্দিনকে কনফার্ম করেন আহসান। এর আগেই ৮ অক্টোবর আলাউদ্দিন পেশাগত কাজে সিলেটে যান। নিজেকে সন্দেহের বাইরে রাখতে ঢাকার বাইরে অবস্থানকালে হত্যার পরিকল্পনা করে আহসানের মাধ্যমে মেহেদীকে ঢাকায় আসতে বলেন আলাউদ্দিন। পাশের কক্ষের ভাড়াটিয়া সহকর্মী তামিম আকস্মিকভাবে আহসানের কক্ষে ঢুকে হত্যাকান্ডের বিষয়টি জানতে পারেন। আহসানের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে তামিম জানান, বিষয়টি তিনি কাউকে বলবেন না এবং লাশটি সুবিধাজনক স্থানে ফেলে দিতে আহসানকে সহায়তা করবেন। লাশ সরিয়ে ফেলার জন্য ভোর ৪টার দিকে আলাউদ্দিন খিলক্ষেত উত্তরপাড়ায় আহসানের বাসায় গাড়ি পাঠান। ড্রাইভারকে গাড়িতে বসতে বলে আহসান ও তামিম নিজেরাই মালামাল গাড়িতে তুলবেন বলে জানান। এতে তাদের মালামাল গ্রহণে অস্বীকৃতি জানান ড্রাইভার। পাশাপাশি ফজরের নামাজ শেষ হওয়ায় লোকসমাগম বেড়ে যাওয়ায় গাড়ি ছেড়ে দেন আহসান। এ অবস্থায় লাশ বিছানার নিচে রেখে বেলা ১২টার দিকে ‘দ্য গ্রোভ’ রেস্টুরেন্টে ডিউটিতে যান আহসান ও তামিম। কাজ শেষে দুজন একসঙ্গে বাসায় ফেরেন। রাত ১টার দিকে আলাউদ্দিনের নির্দেশে মাইক্রোবাসটি চালিয়ে লাশ ফেলে দেওয়ার জন্য খিলক্ষেত উত্তরপাড়ায় আহসানের বাসায় যান ড্রাইভার রহিম।

আহসান ও তামিম বিছানা, মশারি, বেডশিট ও পলিথিনে মোড়ানো  মেহেদীর লাশটি মাইক্রোবাসে উঠিয়ে ড্রাইভার রহিমকে সায়েদাবাদে যেতে বলেন। পথে তামিম নেমে যান। আহসান মাইক্রোতে লাশটি নিয়ে হাতিরঝিল এলাকায় প্রবেশ করেন। হাতিরঝিল লেকের মেরুল বাড্ডা প্রান্তে জনমানবশূন্য অন্ধকারাচ্ছন্ন জায়গা দেখে ড্রাইভার রহিম গাড়ি থামিয়ে দরজা খুলে দেন। আহসান লাশটি গাড়ি থেকে পানিতে ফেলে দেন। গ্রেফতার আসামিদের কাছে তিনটি পাসপোর্ট, চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসার জন্য ব্যবহৃত মেহেদীর বাসের টিকিট জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি যে মাইক্রোবাসটি ব্যবহার করে মেহেদীর লাশ হাতিরঝিলে ফেলে দেওয়া হয়েছে, সেটিও জব্দ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসুর নির্বাচনি প্রচার তুঙ্গে
ডাকসুর নির্বাচনি প্রচার তুঙ্গে
কলিমুল্লাহ পাঁচ দিনের রিমান্ডে
কলিমুল্লাহ পাঁচ দিনের রিমান্ডে
২০০ টাকার জন্য নির্যাতনে গৃহবধূর মৃত্যু
২০০ টাকার জন্য নির্যাতনে গৃহবধূর মৃত্যু
বিএনপি-জামায়াতের দফায় দফায় সংঘর্ষ
বিএনপি-জামায়াতের দফায় দফায় সংঘর্ষ
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
সাদাপাথর লুটে সিলেটে মন্ত্রিপরিষদ কমিটির গণশুনানি
সাদাপাথর লুটে সিলেটে মন্ত্রিপরিষদ কমিটির গণশুনানি
খিলক্ষেতে মসজিদ ও মন্দিরের জন্য জমি দিল রেলওয়ে
খিলক্ষেতে মসজিদ ও মন্দিরের জন্য জমি দিল রেলওয়ে
গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
চন্দ্রনাথ ঘিরে উসকানিমূলক কার্যক্রম দেখলেই ব্যবস্থা
চন্দ্রনাথ ঘিরে উসকানিমূলক কার্যক্রম দেখলেই ব্যবস্থা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রিমান্ডে গায়ানার নাগরিক স্টাফলি
রিমান্ডে গায়ানার নাগরিক স্টাফলি
ফ্যাসিস্ট তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন শেখ হাসিনা
ফ্যাসিস্ট তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন শেখ হাসিনা
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার
ভাইয়ের চোখ তুলে নেয়ার মামলায় ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ
রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত
রাজনৈতিক দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদের খসড়া সংশোধনের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি
ভোটের প্রচারে গিয়ে পরিচয়, বিয়ে করলেন দুই ব্রিটিশ এমপি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সমস্যার সমাধানে সময় দরকার: ফাওজুল কবির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি পর্যালোচনায় ১৪ সদস্যের ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দুর্ভিক্ষে জর্জরিত গাজা, অনাহারে আরও ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুর্ভিক্ষে জর্জরিত গাজা, অনাহারে আরও ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম