শনিবার, ২৭ মার্চ, ২০২১ ০০:০০ টা

স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত

নিজস্ব প্রতিবেদক ও সাভার প্রতিনিধি

স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত

সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা -পিআইডি

বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে গতকাল ’৭১-এর রক্ত স্নাত স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে বাংলাদেশ। দিনের শুরুতে মিরপুর সেনানিবাসে ৫০ বার তোপধ্বনি দিয়ে শুরু হয় স্বাধীনতা দিবসের উদ্যাপন। ভোরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাধারণ ছুটির এই দিনে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে তোলা হয় জাতীয় পতাকা। ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপগুলো সুবর্ণজয়ন্তীর বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনায় কয়েক দিন ধরেই চলছে আলোকসজ্জা।

বাংলাদেশের জন্মের ৫০ বছর পূর্তিতে এবারের স্বাধীনতা দিবস এসেছে অনন্য এক উদ্যাপনের মুহূর্ত হয়ে। সুবর্ণজয়ন্তীর সঙ্গেই বাংলাদেশ উদ্যাপন করছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী, যাঁর হাত ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম। স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীতে গতকাল ভোর ৬টায় সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল এ সময় রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়, বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ও প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন শহীদবেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা জানানোর পর রাষ্ট্রপতি স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইতে স্বাক্ষর করেন। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে গত ১০ দিন ধরে রাজধানী ঢাকা ছিল উৎসবের নগরী। সরকারি-বেসরকারি ভবনগুলো আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও ফেডারেশন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। করোনা সংক্রমণের কারণে সব ক্ষেত্রেই ছিল মাস্ক পরা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বাধ্যবাধকতা।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর এ জোড়া উদ্যাপনে ‘মুজিব চিরন্তন’ প্রতিপাদ্যে ১০ দিনের কর্মসূচি শুরু হয়েছে ১৭ মার্চ, বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে। গতকাল স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তির দিনে তা শেষ হয়। প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশের এ আয়োজনে। গতকাল ঢাকায় আসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুপুর ১২টার দিকে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এ সময় শহীদদের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন তিনি। নরেন্দ্র মোদি জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে আসায় কিছু সময় জনসাধারণের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকে। পরে জনসাধারণের প্রবেশের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হলেও নিরাপত্তা বেষ্টনীর কারণে জনসমাগম ছিল কম। স্বাধীনতা দিবসের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় জাতীয় স্মৃতিসৌধ। পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শ্রদ্ধা জানাতে আসায় সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত জনসাধারণের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। দুপুর ১টায় আবার স্মৃতিসৌধের ফটক উন্মুক্ত করা হয়।

ধানমন্ডিতে মানুষের ঢল : রাসেল স্কয়ার থেকে পান্থপথ, ধানমন্ডি ৩২ থেকে ২৭ নম্বর সবখানেই হাজার হাজার মানুষের ঢল। করোনা উপেক্ষা করে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে গভীর শ্রদ্ধা জানাতে নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ এসেছে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। এ সময় বঙ্গবন্ধু স্মৃতিবিজড়িত ভবনের ভিতর-বাইর ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভোরে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় অভিবাদন জানায়। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। পরে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু জাদুঘরে প্রবেশ করেন এবং ১৫ আগস্টের কালরাতে ঘাতকের গুলিতে নিহত মহান নেতা রক্তাক্ত অবস্থায় সিঁড়িতে যেখানে পড়ে ছিলেন সেখানে ফুলের তোড়া অর্পণ করেন। প্রধানমন্ত্রী চলে যাওয়ার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। শ্রদ্ধা জানান মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় নেতা শফিকুল বাহার মজুমদার টিপু ও  আবদুল হাইর নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। আওয়ামী লীগ ছাড়াও জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় সিপিবি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, গণফোরাম, সাম্যবাদী দল, গণতন্ত্রী পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি), স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সংগঠন। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে যুবলীগ জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। কৃষক লীগ সভাপতি সমীর চন্দ ও সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতির নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করে সংগঠনটি। শ্রদ্ধা জানায় আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সংগঠনের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ ও সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তারা। সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা জানায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এ ছাড়া মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

স্মৃতিসৌধে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা : বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সকাল ৭টায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে দলীয় নেতারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান বেগম মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রহমান, বিপ্লব বড়ুয়া, সায়েম খান প্রমুখ।

বিএনপির শ্রদ্ধা : নিরাপত্তা কড়াকড়ির কারণে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাননি বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। তবে বেলা সাড়ে ১২টায় দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে ঢাকা জেলা বিএনপি সভাপতি ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন বাবুর নেতৃত্বে স্মৃতিসৌধের শহীদবেদিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ঢাকা জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক, সহসভাপতি খন্দকার শাহ মঈনুল ইসলাম, আজগর হোসেন, আবদুল গাফফারসহ নেতৃবৃন্দ।

জাতীয় পার্টির শ্রদ্ধা : জাতীয় পার্টির পক্ষে প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপার নেতৃত্বে স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ। উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়াসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

জাসদের শ্রদ্ধা : সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাসদ সহসভাপতি নুরুল আকতার, বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিউদ্দিন মোল্লা, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক নাদের চৌধুরী, রোকনুজ্জামান রোকন, কেন্দ্রীয় সদস্য সাইফুজ্জামান বাদশা, কোষাধ্যক্ষ মনির হোসেন, দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, কাজী সালমা সুলতানা প্রমুখ।

ওয়ার্কার্স পাটির শ্রদ্ধা : বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পাটির পলিটব্যুরোর অন্যতম সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিকের নেতৃত্বে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন ও শহীদদের প্রতি লাল সালাম জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পলিটব্যুরো সদস্য কামরুল আহসান, কেন্দ্রীয় সদস্য মোস্তফা আলমগীর রতন, সাব্বাহ আলী খান, কিশোর রায়, মোতাসিম বিল্লাহ সানী, কাজী আনোয়ারুল ইসলাম টিপু, আবদুল আহাদ মিনার, তাপস দাস, রফিকুল ইসলাম সুজন প্রমুখ।

ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা : স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধার একটি দল। বেলা সাড়ে ১২টায় মেজর জেনারেল নারায়ণ শঙ্কর নরের নেতৃত্বে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মেজর জেনারেল নারায়ণ শঙ্কর নর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্য আমরা লড়াই করেছিলাম। বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছর অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার জন্য আমরা আসলেই গর্বিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ সর্বদাই অতিথিপরায়ণ। তাদের আতিথেয়তায় আমরা মুগ্ধ।’

ঢাকা জেলা প্রশাসনের আয়োজন : স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের অংশ হিসেবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও ঢাকা জেলা প্রশাসন ‘৫০টি জাতীয় পতাকাসংবলিত সুবর্ণজয়ন্তী র‌্যালি’ শীর্ষক জাতীয় কর্মসূচির উদ্বোধন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ফায়ারওয়ার্ক শোর আয়োজন করে। গত রাত সাড়ে ৯টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের এ আয়োজনে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।

স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী : স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে ১০ টাকার স্মারক ডাকটিকিটি ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন।

আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর স্বাধীনতা দিবস উদযাপন : দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধায় আনসার ভিডিপি একাডেমি স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক, ব্রিগেডিয়ার  জেনারেল খোন্দকার ফরিদ হাসানসহ বাহিনীর অন্যান্য কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সদস্যরা।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর