শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

ছেলের খুনিদের পেছনে একজন লড়াকু মা

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ছেলের খুনিদের পেছনে একজন লড়াকু মা

ভোরে কলিং বেলের শব্দ। ঘুম থেকে উঠে জাহেদা আক্তার দরজা খুলে দেন। ছেলে জাহিদের দুই বন্ধু দরজার সামনে দাঁড়ানো। ‘খালাম্মা জাহিদ কোথায়?’ একজন প্রশ্ন রাখেন। জাহেদা আক্তার বলেন, ‘কেন বাবা? জাহিদ তো ঘুমাচ্ছে। ওর রুমেই আছে। ওকে কী দরকার এত ভোরে!’ না মানে, আমরা তাহলে কী শুনলাম? বলেন আরেক যুবক। জাহেদা আক্তার বলেন, ‘কী শুনলা বাবা! কিছু হয়েছে?’ ‘আমরা শুনলাম খারাপ খবর। দেখেন তো খালাম্মা জাহিদ রুমে আছে কি না?’ যুবকদের এমন কথায় বুকটা ধড়ফড় করে ওঠে জাহেদা আক্তারের। তিনি দৌড়ে ছেলের রুমে যান। নাহ, ছেলে তো রুমে নেই! জাহেদা ছেলের নাম ধরে ডাকেন। ‘জাহিদ! তুই কই?’ কোনো সাড়া নেই। বাথরুমে গেল কি না দেখতে দৌড়ে যান জাহেদা। বাথরুমের দরজা খোলা। আরে! জাহিদ কোথায়? এ ঘর ও ঘর খুঁজতে থাকেন জাহেদা। নিজের রুম থেকে ছুটে আসেন জাহিদের বাবা আকতার হোসেন। শুনে তিনিও খোঁজাখুঁজি করেন। সেই দুই যুবক কী শুনে এসেছেন, তা জানতে চান জাহিদের বাবা-মা। তারা হাসপাতালে যেতে বলেন। তারা শুনেছেন, মধ্যরাতে নাকি ছাদ থেকে পড়ে গেছে জাহিদ। তাকে লোকজন নিয়ে গেছে হাসপাতালে। এ কথা শুনেই হতভম্ভ জাহিদের বাবা মা। চিৎকার করে কান্না করতে থাকেন জাহেদা। তিনি বিশ্বাস করতে চাচ্ছেন না। আকতার     হোসেন আর জাহেদা আক্তার সন্তানের খোঁজ নিতে ছুটে যান হাসপাতালে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে গিয়ে জাহিদের খোঁজ করেন। কিন্তু সেখান থেকে বলা হয়, তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। ওপর থেকে পড়ে যাওয়ায় তার হাড়গোড় ভেঙে গেছে। থেঁতলে গেছে শরীরের বিভিন্ন স্থান।

বাঁচেননি জাহিদ। চার দিন পর হাসপাতালে মারা যান। ট্রলিতে রাখা লাশ ধরে বাবা, মার গগনবিদারী চিৎকার। সন্তান হারিয়ে দিশাহারা তারা।

সেই দিন ভোরে জরুরি বিভাগে যোগাযোগ করে তারা জানতে পারেন, মধ্যরাতে নিয়ে আসা হয়েছিল জাহিদকে। বহুতল ভবন থেকে পড়ে আহত অবস্থায় আনা হয়। অবস্থা ছিল আশঙ্কাজনক। কিন্তু জাহিদের মা এ কথা বিশ্বাস করেন না। তার এক কথা, ‘আমার পোলারে মাইরা ফালাইছে।’ ঘটনাটি ২০১৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর গভীর রাতের। ১৮/১৯ গণকটুলী লেনের বহুতল ভবনের নিচ থেকে জাহিদকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। ওই বাসার একটি ফ্ল্যাটে জাহিদরা থাকতেন। আকতার হোসেন ও জাহেদা আক্তার তাদের ছেলের মৃত্যুর বিষয়ে হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নেন। তারা হাজারীবাগ থানায় গিয়ে মামলার কথা বলেন। কিন্তু পুলিশ হত্যা মামলা নেয় না। বাধ্য হয়ে আকতার হোসেন একটি অপমৃত্যু মামলা করেন। ওখানেই মামলাটিরও অপমৃত্যু ঘটে।

কিন্তু বসে থাকার পাত্র নন পুত্র হারা মা জাহেদা আক্তার। ২০১৪ সালের ১৩ নভেম্বর আদালতে মিলন, লালু মিয়াসহ আটজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন জাহেদা আক্তার। আদালত থানাকে নির্দেশ দেয় প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য। হাজারীবাগ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করে। জাহিদকে খুন করা হয়েছে- এমন অভিযোগ বার বার করলেও পুলিশ তা আমলে নেয় না। নিজেদের মতো করে তদন্ত চালাতে থাকে। থানা পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। প্রতিবেদনে তারা বলে, ‘মধ্যরাতে বাসার সবার অজান্তে ঘর থেকে বেরিয়ে ছাদে যান জাহিদ। একসময় পা ফসকে নিচে পড়ে গেলে মারাত্মক আহত হন। চার দিন পর তার মৃত্যু ঘটে।’ পুলিশের এমন প্রতিবেদনে ক্ষুব্ধ হন আকতার হোসেন ও জাহেদা আক্তার। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলা তদন্তের সংস্থা পাল্টে দেওয়া হয়। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তদন্ত শুরু করে। ডিবি পুলিশ তদন্তের শুরুতেই পড়ে বিপাকে। থানা পুলিশের প্রতিবেদনে রয়েছে অপমৃত্যু, কিন্তু জাহিদের পরিবারের অভিযোগ এটি পরিকল্পিত হত্যা। কী করবে ডিবি, তা বুঝতে পারে না। ডিবি পুলিশ প্রায় ১৪ মাস তদন্ত করে আদালতে অপমৃত্যু বলে প্রতিবেদন দেয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘জাহিদ পা ফসকে নিচে পড়ে আহত হন। পরে হাসপাতালে মারা যান।’ এমন এক পরিস্থিতিতে জাহিদের বাবাকে হত্যার হুমকি দেয় স্থানীয় কিছু যুবক। যাদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ তুলেছেন জাহিদের বাবা, মা। এতে ভীতসন্ত্রস্ত আকতার হোসেন ২০১৫ সালের ১৭ জুন হার্ট অ্যাটাক করে মারা যান। এর পরও দমে যাননি জাহিদের মা। তিনি তার মেয়েকে নিয়ে এলাকা থেকে সরে যান। বিভিন্ন স্থানে ধরনা দেন। ছেলে হত্যার বিচার দাবিতে সংশ্লিষ্টদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে থাকেন। থানা ও ডিবি পুলিশের তদন্ত প্রত্যাখ্যান করে নিজের সন্দেহ ঠিক বলতে থাকেন জাহেদা আক্তার। এ অবস্থায় ডিবির প্রতিবেদনের ব্যাপারে নারাজি প্রদান করেন তিনি। পরে আদালতের নির্দেশে ২০১৬ সালের ২২ আগস্ট মামলার পুনঃতদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। মামলার তদন্ত দেওয়া হয় পিবিআই পরিদর্শক মনিরুল ইসলামকে। ঘটনার আড়াই বছর পর পিবিআই (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) তদন্ত শুরু করে। বেরিয়ে আসে আসল চিত্র। জাহিদের মা বলে আসছিলেন তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে। পিবিআইও নিশ্চিত হয় জাহিদ ছাদ থেকে পড়ে মারা যাননি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় পিবিআই দুজনকে আসামি করে ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। আসামিরা হলেন একই এলাকার বাসিন্দা মিলন ও লালু মিয়া। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২০১৭ সালের ১৫ জানুয়ারি দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। অভিযোগ রয়েছে, হত্যাকারীরা থানা ও গোয়েন্দা পুলিশকে ‘ম্যানেজ’ করে জাহিদ হত্যাকান্ডটি অপমৃত্যু বলে চালানোর চেষ্টা করে। মামলার বাদী জাহেদা আক্তারের অভিযোগ, আসামিরা প্রভাবশালী। পিবিআইর তদন্তে বেরিয়ে আসে- ঘটনার রাতে জাহিদ ও তার ছোট বোন নার্গিস বাসায় টিভি দেখছিলেন। রাত ১টার দিকে জাহিদকে ফোন করেন মিলন। কিন্তু জাহিদের মা ছেলেকে বাইরে যেতে নিষেধ করলে মিলন দ্বিতীয় দফায় আবার ফোন করেন। এরপর চুপেচাপে জাহিদ বের হয়ে যান। পরে জাহিদকে রক্তাক্ত অবস্থায় বাসার অদূরে পাওয়া যায়। জাহিদকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার সময় এলাকার লোকজন এগিয়ে এলেও প্রতিবেশী মিলন আসেননি। পিবিআইর তদন্তসংশ্লিষ্টরা জানান, অভিযোগ পর্যালোচনা, ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও দালিলিক সাক্ষ্যসমূহ পর্যালোচনা করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, আসামি মিলন (৩০) ও লালু মিয়া (৫০) রাতের আঁধারে জাহিদকে মারধর করে অজ্ঞান অবস্থায় গণকটুলী লেনের আবিদের বাসার গেটে ফেলে রাখেন। এ দুই আসামির বিরুদ্ধে বাদীর আনা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দন্ডবিধির ৩০২/৩৪ ধারায় অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে। পুলিশ জানায়, একজন লড়াকু মায়ের কারণেই ছেলের খুনিদের চিহ্নিত করা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক