শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হাতে জন্মদিনের কেক ব্যাক পকেটে হাতুড়ি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
হাতে জন্মদিনের কেক ব্যাক পকেটে হাতুড়ি

কলিংবেলের শব্দে দরজা খুলে দেন সীতাংশু শেখর বিশ্বাস। দরজার সামনে দাঁড়ানো এক যুবক। এক হাতে জন্মদিনের কেক। আরেক হাতে জুস আর ফুল। স্যার, আপনার আজ জন্মদিন। আমার তরফ থেকে সামান্য কিছু উপহার। সীতাংশু শেখর বিশ্বাসের চোখে-মুখে লাজুক ভাবটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। হাত বাড়িয়ে ফুল কেক আর জুসের প্যাকেট নিতে নিতে বলেন, এই বয়সে আবার কিসের জন্মদিন! এসব আনতে গেলে কেন! এত সব দরকার কী ছিল? যুবকের জবাব, ‘হ্যাঁ বড় ভাই, খুব দরকার ছিল। আপনার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে পারলে আমার খুব ভালো লাগবে।’ এ কথা বলতে বলতে ভিতরে ঢুকে সোফায় বসে যুবকটি। দুজনে কথা বলছেন। এক সময় একটা জুসের প্যাকেট বের করে যুবকটি। মুখ খুলে সীতাংশুর দিকে এগিয়ে দেয়। কিন্তু সীতাংশু তখন খেতে চান না। বলেন, ওটা এখন থাক। টেবিলে রেখে দাও। পরে খেয়ে নেব। কিন্তু নাছোড়! জুস সে খাওয়াবেই। তাও নিজের হাতে। বাধ্য হয়েই জুস খেলেন সীতাংশু। জুস খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাথাটা চক্কর দেয় তার। অচেতন হয়ে মেঝের ওপর পড়ে যান তিনি। এ সময় টেবিলের সঙ্গে ধাক্কা লাগলে বড় ধরনের শব্দ হয়। কিন্তু যুবকটি যেন এমন একটা সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। সময় নষ্ট করল না। নিজের প্যান্টের ব্যাক পকেটে হাত দিল। সেখান থেকে লুকিয়ে রাখা মাঝারি আকারের হাতুড়িটা তুলে আনে। সেই হাতুড়ি দিয়ে সীতাংশুর মাথায় আঘাত করতে থাকে। গোঙ্গানির শব্দ বের হচ্ছে সীতাংশুর মুখ থেকে। শব্দ শুনে ভিতরের রুম থেকে ছুটে আসেন সীতাংশুর স্ত্রী কৃষ্ণা কাবেরী। তিনি যুবকটির ভয়ঙ্কর রূপ দেখে ভিতরে চলে যান। কয়েক মুহূর্ত পরেই ফিরে আসেন একটি বঁটি হাতে। স্বামীকে রক্ষার চেষ্টা প্রাণান্তকর। কিন্তু যুবকটি হাতুড়ি দিয়ে তাকেও আঘাত করে। ছিনিয়ে নেয় বঁটি। সেই বঁটি দিয়েই এবার আঘাতের পর আঘাত চলে কাবেরীর ওপর।

মা-বাবার চিৎকার শুনে ছুটে আসে তাদের আট বছরের শিশুকন্যা। তার মাথায়ও হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে। মা, বাবা আর বোনের এ দৃশ্য দেখে ভয়ে একটি কক্ষের ভিতর ঢুকে দরজা বন্ধ করে কাঁপতে থাকে স্কুলপড়ুয়া বড় মেয়েটি। কিন্তু ছোট বোনের আর্তচিৎকার সহ্য করতে পারেনি। হাতের কাছে ছিল ফুলের টব। সেটা নিয়েই বেরিয়ে আসে সে। উন্মত্ত যুবককে প্রতিহত করার চেষ্টা করে মেয়েটি, তবে পারেনি। উল্টো হাতুড়ির আঘাতে ছিটকে পড়ে মেঝেতে। বাবা-মা আর দুই মেয়ে তখন রক্তাক্ত। মেঝেতে কাতরাচ্ছে। মেঝে ভেসে যাচ্ছে রক্তে। আর সেই যুবক যেন রক্তের হোলি খেলায় মত্ত। ঘরের আলো নিভিয়ে দেয়। দেশলাই জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয় ঘরে। সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে কাবেরীর কাপড়ে। দুই বোন রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের মাকে বাঁচাতে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। এবার তাদের গগনবিদারি চিৎকার। বাঁচাও বাঁচাও। আগুন! চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। কিন্তু ততক্ষণে ভয়ঙ্কর সেই যুবক লাপাত্তা। আগুন নিভিয়ে হাসপাতালে নেওয়া হলো চারজনকেই। কিন্তু চিকিৎসকরা কৃষ্ণা কাবেরীকে মৃত ঘোষণা করেন। আর মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে থাকে তার স্বামী ও দুই সন্তান। ঘটনাটি ঢাকার আদাবরের। ২০১৫ সালের পয়লা এপ্রিল রাতে এই ভয়ঙ্কর সময় নেমে এসেছিল সীতাংশু পরিবারে।

সীতাংশু শেখর বিশ্বাস বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) উপপরিচালক (ডিডি-প্রকৌশল)। আর কৃষ্ণা কাবেরী মোহাম্মদপুরের আদাবরের মিশন ইন্টারন্যাশনাল কলেজে শিক্ষকতা করতেন। মেয়ে শ্রুতি মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী। একই স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে অয়ত্রী। কৃষ্ণা কাবেরীর বাড়ি খুলনার ডুমুরিয়ায়। সীতাংশু বিশ্বাসের বাড়ি রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার মহরপুর গ্রামে।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আদাবর ইকবাল রোডের ৩/১২ নম্বর ছয়তলা বাড়ির দ্বিতীয়তলার ১/ডি নম্বর ভাড়া ফ্ল্যাটে পরিবার নিয়ে থাকেন সীতাংশু।

সে রাতের ঘটনা শুনে ছুটে আসে পুলিশ, র‌্যাব আর গোয়েন্দারা। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তদন্ত শুরু করে। প্রথমেই গোয়েন্দারা বাড়ির দারোয়ানকে জেরা করে। জানতে পারে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

গোয়েন্দারা জানতে পারে হামলাকারীর নাম জহিরুল। সে তাদের পূর্ব পরিচিত। আগেও এসেছে ওই বাসায়। দারোয়ান জানিয়েছেন, রাত ৯টায় যুবকটি এলে ইন্টারকমে সীতাংশুকে জানানো হয়। তিনি ওপরে পাঠিয়ে দিতে বলেন। রাত দশটায় চিৎকার শুরু হয় ওই ফ্ল্যাটে। গোয়েন্দারা জানতে পারে, জহিরুল গুলশানের হাজী আহমেদ সিকিউরিটিজ নামের একটি ব্রোকারেজ হাউসের ব্যবস্থাপক। শেয়ার ব্যবসায় বিনিয়োগ আছে সীতাংশুর। গোয়েন্দারা সন্দেহ করে ব্যবসায়িক কোনো দ্ধন্ধেই এই নৃশংসতা।

অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে ওঠেন সীতাংশু এবং তার দুই মেয়ে। গোয়েন্দারা সীতাংশুর কাছ থেকে জহিরুলের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে। জহির সম্পর্কে বিশদ তথ্য দেওয়া হলেও তার নাগাল খুঁজে পায় না গোয়েন্দারা। একাধিক টিম কাজ করলেও অধরা থাকে খুনি জহির। ঢাকা ছাড়াও গোয়েন্দারা দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালালেও খোঁজ পাওয়া যায় না জহিরের। দিন যায়, সপ্তাহ যায় মাস ঘুরে, জহির কোথাও নেই। তবে তাকে গ্রেফতারে সীমান্ত এলাকাগুলোতেও অ্যালার্ট থাকে পুলিশ। পুলিশের ধারণা, জহির দেশ ছেড়ে পালাতে পারেনি। তবে এমন নৃশংসতার পরও খুনি রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে, সাধারণ মানুষের মনে ক্ষোভ হতে থাকে। হঠাৎ গোয়েন্দাদের কাছে খবর আসে জহিরুল আদালতে আত্মসমর্পণ করবে। ঘটনার প্রায় সাত মাস পর জহির আদালতে আত্মসমর্পণ করে। গোয়েন্দারা তাকে রিমান্ডে নেয়। দুই দফায় চার দিনের রিমান্ডে নিলেও প্রথম দফায় কোনো তথ্য দেয়নি জহির। পরের দফায় মুখ খুলে জহিরুল। গোয়েন্দা জিজ্ঞাসাবাদে বলেছে, নিজ হাতেই খুন করেছে বিআরটিএ কর্মকর্তা সীতাংশু শেখর বিশ্বাসের কলেজ শিক্ষিকা স্ত্রী কৃষ্ণা কাবেরীকে। টাকার জন্যই এ খুন বলে জানিয়েছে একমাত্র আসামি জহিরুল। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। জহিরুল বলেছে, ‘আমিই খুন করেছি কৃষ্ণা কাবেরীকে।’

ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বিবরণ দিয়েছে সীতাংশু শেখরের বাসায় সেই রাতের ঘটনাবলির। জহিরুল বলেছে, তার কিছু টাকার প্রয়োজন ছিল। ভেবেছিল, সীতাংশুর বাসায় সেই টাকা পাওয়া যাবে। এ জন্য সীতাংশুর জন্মদিনে তার জন্য কেক ও চেতনানাশক মেশানো জুস নিয়ে যায়। জুস খেয়ে বাসার সবাইকে অচেতন করে টাকা নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল তার। তবে জুস খেয়ে সীতাংশু কিছুটা অচেতন হলেও তার স্ত্রী বিষয়টি দেখে ফেলেন। তিনি চিৎকার দিলে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে খুন করে পালিয়ে যায় জহিরুল। গোয়েন্দারা জানায়, জহিরুল ইসলাম পলাশের শেয়ার ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানে ৮ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) উপ-পরিচালক সীতাংশু শেখর বিশ্বাস। সেই টাকা আত্মসাতের জন্যই কৌশলে বাসায় ঢুকে সবাইকে হত্যার চেষ্টা করেছিল জহিরুল।

বিচার : ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি কৃষ্ণা কাবেরী হত্যা মামলায় এম জহিরুল ইসলাম পলাশকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন এই রায় ঘোষণা করেন। তবে জহিরুল ইসলাম হাই কোর্ট থেকে জামিন নিয়ে পলাতক রয়েছেন। তাকে গ্রেফতারের জন্য পরোয়ানাও জারি করেছেন বিচারক।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের সহস্রাধিক পাবলিক স্কুলে নিষিদ্ধ হলো সেলফোন
নিউইয়র্কের সহস্রাধিক পাবলিক স্কুলে নিষিদ্ধ হলো সেলফোন
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি তিন শিক্ষার্থী
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি তিন শিক্ষার্থী
সীমান্তে মা ও দুই মেয়েকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
সীমান্তে মা ও দুই মেয়েকে ঠেলে পাঠাল বিএসএফ
চাকরির প্রলোভনে কোটি টাকার প্রতারণা আটক ৩
চাকরির প্রলোভনে কোটি টাকার প্রতারণা আটক ৩
ঋণের চাপে নিজের বন্দুক দিয়ে ব্যবসায়ীর ‘আত্মহত্যা’
ঋণের চাপে নিজের বন্দুক দিয়ে ব্যবসায়ীর ‘আত্মহত্যা’
সাবেক এমপি সাদ্দামসহ গ্রেপ্তার ৮
সাবেক এমপি সাদ্দামসহ গ্রেপ্তার ৮
চার শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু শনাক্ত
চার শিশুর শরীরে বার্ড ফ্লু শনাক্ত
৩০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
৩০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
সিলেট থেকে মনোনয়ন প্রার্থীরা ছুটছেন যুক্তরাজ্যে
সিলেট থেকে মনোনয়ন প্রার্থীরা ছুটছেন যুক্তরাজ্যে
বিরল প্রজাতির শজারু উদ্ধার
বিরল প্রজাতির শজারু উদ্ধার
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সর্বশেষ খবর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন
বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা