শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ মে, ২০২১ আপডেট:

খুনে ছিল হিংস্র কুকুর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনে ছিল হিংস্র কুকুর

রেলিং ঘেরা বিশাল ছাদ। সেই ছাদে ঘুরে বেড়াচ্ছে পাঁচটি ভয়ংকর ‘রোটেলার’ (জার্মানির মাংসাশী হিংস্র জাতের কুকুর)। চিৎকার করছে। হঠাৎ ছাদের দরজা দিয়ে রক্তাক্ত এক তরুণকে ছাদে ঠেলে দেওয়া হয়। এরপরই ছাদের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। রক্তাক্ত তরুণটি তখনো কিছু বুঝতে পারেনি। মাথা তুলতেই তার চোখে পড়ে ভয়ংকর সেই রোটেলারগুলোর দিকে। এবার দাঁড়ায় তরুণ। দরজার দিকে ছুটতে থাকে। দুই হাতে আঘাত করে দরজায়। কেউ খুলছে না। লোহার দরজাটার ওপাশে চার তরুণ। তারা হাসছে। রক্তাক্ত তরুণটি পেছনে তাকায়। কুকুরগুলো দৌড়ে আসছে। গগনবিদারী চিৎকার করতে থাকে ভয়ে সেই তরুণটি। কিন্তু দরজা খুলে দেয় না পাষন্ড তরুণরা। এবার অসহায় তরুণের জীবন রক্ষার শেষ চেষ্টা। ছুটতে থাকে রেলিংয়ের দিকে। কুকুরগুলো ধেয়ে যাচ্ছে তার পেছনে। রেলিংয়ে উঠে পড়ে তরুণটি। কুকুরগুলোও উঠে পড়ে! তরুণটি আবারও লাফিয়ে পড়ে ছাদে। দৌড়াতেই থাকে। কিন্তু বেশিক্ষণ পারল না। হুমড়ি খেয়ে পড়ল তরুণটি। তিনটি ভয়ংকর কুকুর তখন তার শরীর কামড়ে ধরে। ছাদের দরজা থেকে এক তরুণ কুকুরগুলোকে ডাক দিল। কুকুরগুলো সেই ভয়ংকর রূপ থেকে শান্ত হয়ে গেল। সেই তরুণরা রক্তাক্ত তরুণের সামনে এসে বসল। চারজন মিলে চার হাত পা ধরে ছাদ থেকে একদম নিচে ছুড়ে ফেলে দিল অসহায় তরুণটিকে। এটি ভয়ংকর কোনো ফিল্মের ক্লিপ নয়। এভাবেই চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ এলাকার একটি ভবনের ছাদে কুকুর লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল কলেজছাত্র হিমাদ্রী মজুমদার হিমুর ওপর। রক্তাক্ত হিমুকে নিচে ফেলে দেওয়া হয়। আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির ২৬ দিনের মাথায় মৃত্যু হয় হিমাদ্রীর। মৃত্যুর আগে তার ওপর নজিরবিহীন ভয়ংকর ও পৈশাচিক হামলার বিবরণ দিয়ে গেছে। হত্যাকারীরা প্রভাবশালী হলেও তারা রক্ষা পায়নি। ২০১২ সালের এপ্রিলে সারা দেশে তোলপাড় করা এ ঘটনার বিচারে আদালত পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণা করে। তবে এখনো মূল আসামিসহ দুজন রয়েছে পলাতক। হিমাদ্রী তার জবানিতে বলেছিলেন, ‘পাঁচটি কুকুর যখন একসঙ্গে আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তখন রিয়াদ, ড্যানি, শাওন, সাজু অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। তারা চিৎকার করে বলতে থাকে, ‘আমাদের সঙ্গে বেয়াদবি করার মজা বুঝ!’ মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল নগরীর পাঁচলাইশ থানার ১ নম্বর সড়কের ‘ফরহাদ ম্যানশন’ নামে ১০১ নম্বর বাড়ির চারতলায় কুকুর লেলিয়ে দিয়ে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয় হিমাদ্রী মজুমদার হিমুকে। তিনি নগরীর ইংলিশ মিডিয়াম সামার ফিল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘এ’ লেভেলের শিক্ষার্থী ছিলেন। অচেতন অবস্থায় তাকে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে টানা ২৬ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ওই বছরের ২৩ মে হিমু মারা যান। এ ঘটনায় হিমুর মামা প্রকাশ দাশ অসিত পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলায় পাঁচটি কুকুর লেলিয়ে দিয়ে হিমুকে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয় বলে উল্লেখ করা হয়।

যেভাবে হত্যা করা হয় হিমুকে : ২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল রাউজানে এক আত্মীয়ের বাড়িতে মেজবান খাওয়ার জন্য দুপুরের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ন্যাশনাল কারিকুলাম ভবনের মোড়ে সহপাঠীদের সঙ্গে জড়ো হওয়ার কথা ছিল হিমুর। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগে এসে হাজির হন তিনি। সেখানে আগে থেকে ওতপেতে ছিল সাবেক সহপাঠী রিয়াদ, সাজু, ড্যানি ও শাওন। তারা তাকে টানাটানি করে নিয়ে যায় মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ন্যাশনাল কারিকুলাম ভবনের তৃতীয় তলায়, রিয়াদের বাসায়। এ সময় হিমু তার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীদের ফোন করতে চাইলে তার মোবাইল ফোনটি রাস্তায় ফেলে পা চাপা দিয়ে ভেঙে দেয় তিন বখাটে। রিয়াদের বাসায় নিয়ে হিমুকে প্রচন্ড মারধর করা হয়। এক পর্যায়ে চারতলার ছাদে নিয়ে যাওয়া হয়। ছাদে ছিল হিংস্র প্রকৃতির তিনটি কুকুর। হিমুকে কামড়ানোর জন্য সেগুলোকে লেলিয়ে দেয় বখাটেরা। হিংস্র কুকুর কামড়ানোর পর এক পর্যায়ে ছাদের ওপর থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেওয়া হয় হিমুকে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পরে সার্জিস্কোপ হাসপাতালের ইউনিট-২ এ ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। ২৭ দিন পর ২৩ মে বুধবার রাতে সেখানে মারা যান হিমাদ্রী মজুমদার হিমু। হিমু হত্যায় নেতৃত্ব দানকারী জুনায়েদ আহমেদ রিয়াদ ঘটনার পরই দেশত্যাগ করে। পুলিশ জানতে পারে, আসামিরা এক সময় হিমুর স্কুলে পড়তেন। বয়সেও তারা সিনিয়র। হিমু ছিলেন প্রতিবাদী। তিনি ওই এলাকাকেন্দ্রিক একটি মাদকবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অন্যদিকে প্রধান আসামি জুনায়েদ আহমেদ রিয়াদ ও তার সহযোগীরা ছিলেন উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির। মাদকবিরোধী আন্দোলনে জড়িত হওয়ায় রিয়াদ ও তার সহযোগীরা বেশ কয়েকবার হিমু ও তার সহপাঠীদের হুমকি দেন। এসব হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে ঘটনার এক বছর আগে থানায় বেশ কয়েক দফা জিডিও করেন হিমু ও সহপাঠীরা। এ নিয়ে হিমুদের সঙ্গে রিয়াদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। জানা যায়, বিরোধের সূত্র ধরে রাউজানে একটি অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে হিমুকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করেন রিয়াদসহ আসামিরা। এতে হিমুর কয়েকজন সহপাঠীকে ব্যবহার করা হয়। তাদের দিয়েই তারা কৌশলে হিমুকে ডেকে পাঠান। ২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল তারা হিমুকে রিয়াদের বাড়ির পাশে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের সামনে আসতে বলেন। হিমু সেখানে পৌঁছতেই তাকে রিয়াদ, ড্যানি, শাওন ও সাজু জোর করে ওই বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে তার ওপর চালানো হয় নারকীয় নির্যাতন। পুলিশ জানতে পারে, আসামিরা এক সময় হিমুর স্কুলে পড়তেন। বয়সেও তারা সিনিয়র। হিমু ছিলেন প্রতিবাদী। তিনি ওই এলাকাকেন্দ্রিক একটি মাদকবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অন্যদিকে প্রধান আসামি জুনায়েদ আহমেদ রিয়াদ ও তার সহযোগীরা ছিলেন উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির। মাদকবিরোধী আন্দোলনে জড়িত হওয়ায় রিয়াদ ও তার সহযোগীরা বেশ কয়েকবার হিমু ও তার সহপাঠীদের হুমকি দেন। এসব হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে ঘটনার এক বছর আগে থানায় বেশ কয়েক দফা জিডিও করেন হিমু ও সহপাঠীরা। এ নিয়ে হিমুদের সঙ্গে রিয়াদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। জানা যায়, বিরোধের সূত্র ধরে রাউজানে একটি অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে হিমুকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করেন রিয়াদসহ আসামিরা। এতে হিমুর কয়েকজন সহপাঠীকে ব্যবহার করা হয়। তাদের দিয়েই তারা কৌশলে হিমুকে ডেকে পাঠান। তারা হিমুকে রিয়াদের বাড়ির পাশে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের সামনে আসতে বলেন। হিমু সেখানে পৌঁছতেই তাকে রিয়াদ, ড্যানি, শাওন ও সাজু জোর করে ওই বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে তার ওপর চালানো হয় নারকীয় নির্যাতন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে