শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ মে, ২০২১ আপডেট:

খুনে ছিল হিংস্র কুকুর

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনে ছিল হিংস্র কুকুর

রেলিং ঘেরা বিশাল ছাদ। সেই ছাদে ঘুরে বেড়াচ্ছে পাঁচটি ভয়ংকর ‘রোটেলার’ (জার্মানির মাংসাশী হিংস্র জাতের কুকুর)। চিৎকার করছে। হঠাৎ ছাদের দরজা দিয়ে রক্তাক্ত এক তরুণকে ছাদে ঠেলে দেওয়া হয়। এরপরই ছাদের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। রক্তাক্ত তরুণটি তখনো কিছু বুঝতে পারেনি। মাথা তুলতেই তার চোখে পড়ে ভয়ংকর সেই রোটেলারগুলোর দিকে। এবার দাঁড়ায় তরুণ। দরজার দিকে ছুটতে থাকে। দুই হাতে আঘাত করে দরজায়। কেউ খুলছে না। লোহার দরজাটার ওপাশে চার তরুণ। তারা হাসছে। রক্তাক্ত তরুণটি পেছনে তাকায়। কুকুরগুলো দৌড়ে আসছে। গগনবিদারী চিৎকার করতে থাকে ভয়ে সেই তরুণটি। কিন্তু দরজা খুলে দেয় না পাষন্ড তরুণরা। এবার অসহায় তরুণের জীবন রক্ষার শেষ চেষ্টা। ছুটতে থাকে রেলিংয়ের দিকে। কুকুরগুলো ধেয়ে যাচ্ছে তার পেছনে। রেলিংয়ে উঠে পড়ে তরুণটি। কুকুরগুলোও উঠে পড়ে! তরুণটি আবারও লাফিয়ে পড়ে ছাদে। দৌড়াতেই থাকে। কিন্তু বেশিক্ষণ পারল না। হুমড়ি খেয়ে পড়ল তরুণটি। তিনটি ভয়ংকর কুকুর তখন তার শরীর কামড়ে ধরে। ছাদের দরজা থেকে এক তরুণ কুকুরগুলোকে ডাক দিল। কুকুরগুলো সেই ভয়ংকর রূপ থেকে শান্ত হয়ে গেল। সেই তরুণরা রক্তাক্ত তরুণের সামনে এসে বসল। চারজন মিলে চার হাত পা ধরে ছাদ থেকে একদম নিচে ছুড়ে ফেলে দিল অসহায় তরুণটিকে। এটি ভয়ংকর কোনো ফিল্মের ক্লিপ নয়। এভাবেই চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ এলাকার একটি ভবনের ছাদে কুকুর লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল কলেজছাত্র হিমাদ্রী মজুমদার হিমুর ওপর। রক্তাক্ত হিমুকে নিচে ফেলে দেওয়া হয়। আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তির ২৬ দিনের মাথায় মৃত্যু হয় হিমাদ্রীর। মৃত্যুর আগে তার ওপর নজিরবিহীন ভয়ংকর ও পৈশাচিক হামলার বিবরণ দিয়ে গেছে। হত্যাকারীরা প্রভাবশালী হলেও তারা রক্ষা পায়নি। ২০১২ সালের এপ্রিলে সারা দেশে তোলপাড় করা এ ঘটনার বিচারে আদালত পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণা করে। তবে এখনো মূল আসামিসহ দুজন রয়েছে পলাতক। হিমাদ্রী তার জবানিতে বলেছিলেন, ‘পাঁচটি কুকুর যখন একসঙ্গে আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তখন রিয়াদ, ড্যানি, শাওন, সাজু অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। তারা চিৎকার করে বলতে থাকে, ‘আমাদের সঙ্গে বেয়াদবি করার মজা বুঝ!’ মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল নগরীর পাঁচলাইশ থানার ১ নম্বর সড়কের ‘ফরহাদ ম্যানশন’ নামে ১০১ নম্বর বাড়ির চারতলায় কুকুর লেলিয়ে দিয়ে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয় হিমাদ্রী মজুমদার হিমুকে। তিনি নগরীর ইংলিশ মিডিয়াম সামার ফিল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘এ’ লেভেলের শিক্ষার্থী ছিলেন। অচেতন অবস্থায় তাকে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্রুত রাজধানী ঢাকার একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে টানা ২৬ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ওই বছরের ২৩ মে হিমু মারা যান। এ ঘটনায় হিমুর মামা প্রকাশ দাশ অসিত পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলায় পাঁচটি কুকুর লেলিয়ে দিয়ে হিমুকে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয় বলে উল্লেখ করা হয়।

যেভাবে হত্যা করা হয় হিমুকে : ২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল রাউজানে এক আত্মীয়ের বাড়িতে মেজবান খাওয়ার জন্য দুপুরের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ন্যাশনাল কারিকুলাম ভবনের মোড়ে সহপাঠীদের সঙ্গে জড়ো হওয়ার কথা ছিল হিমুর। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের আগে এসে হাজির হন তিনি। সেখানে আগে থেকে ওতপেতে ছিল সাবেক সহপাঠী রিয়াদ, সাজু, ড্যানি ও শাওন। তারা তাকে টানাটানি করে নিয়ে যায় মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ন্যাশনাল কারিকুলাম ভবনের তৃতীয় তলায়, রিয়াদের বাসায়। এ সময় হিমু তার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীদের ফোন করতে চাইলে তার মোবাইল ফোনটি রাস্তায় ফেলে পা চাপা দিয়ে ভেঙে দেয় তিন বখাটে। রিয়াদের বাসায় নিয়ে হিমুকে প্রচন্ড মারধর করা হয়। এক পর্যায়ে চারতলার ছাদে নিয়ে যাওয়া হয়। ছাদে ছিল হিংস্র প্রকৃতির তিনটি কুকুর। হিমুকে কামড়ানোর জন্য সেগুলোকে লেলিয়ে দেয় বখাটেরা। হিংস্র কুকুর কামড়ানোর পর এক পর্যায়ে ছাদের ওপর থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দেওয়া হয় হিমুকে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, পরে সার্জিস্কোপ হাসপাতালের ইউনিট-২ এ ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। ২৭ দিন পর ২৩ মে বুধবার রাতে সেখানে মারা যান হিমাদ্রী মজুমদার হিমু। হিমু হত্যায় নেতৃত্ব দানকারী জুনায়েদ আহমেদ রিয়াদ ঘটনার পরই দেশত্যাগ করে। পুলিশ জানতে পারে, আসামিরা এক সময় হিমুর স্কুলে পড়তেন। বয়সেও তারা সিনিয়র। হিমু ছিলেন প্রতিবাদী। তিনি ওই এলাকাকেন্দ্রিক একটি মাদকবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অন্যদিকে প্রধান আসামি জুনায়েদ আহমেদ রিয়াদ ও তার সহযোগীরা ছিলেন উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির। মাদকবিরোধী আন্দোলনে জড়িত হওয়ায় রিয়াদ ও তার সহযোগীরা বেশ কয়েকবার হিমু ও তার সহপাঠীদের হুমকি দেন। এসব হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে ঘটনার এক বছর আগে থানায় বেশ কয়েক দফা জিডিও করেন হিমু ও সহপাঠীরা। এ নিয়ে হিমুদের সঙ্গে রিয়াদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। জানা যায়, বিরোধের সূত্র ধরে রাউজানে একটি অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে হিমুকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করেন রিয়াদসহ আসামিরা। এতে হিমুর কয়েকজন সহপাঠীকে ব্যবহার করা হয়। তাদের দিয়েই তারা কৌশলে হিমুকে ডেকে পাঠান। ২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল তারা হিমুকে রিয়াদের বাড়ির পাশে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের সামনে আসতে বলেন। হিমু সেখানে পৌঁছতেই তাকে রিয়াদ, ড্যানি, শাওন ও সাজু জোর করে ওই বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে তার ওপর চালানো হয় নারকীয় নির্যাতন। পুলিশ জানতে পারে, আসামিরা এক সময় হিমুর স্কুলে পড়তেন। বয়সেও তারা সিনিয়র। হিমু ছিলেন প্রতিবাদী। তিনি ওই এলাকাকেন্দ্রিক একটি মাদকবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। অন্যদিকে প্রধান আসামি জুনায়েদ আহমেদ রিয়াদ ও তার সহযোগীরা ছিলেন উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির। মাদকবিরোধী আন্দোলনে জড়িত হওয়ায় রিয়াদ ও তার সহযোগীরা বেশ কয়েকবার হিমু ও তার সহপাঠীদের হুমকি দেন। এসব হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে ঘটনার এক বছর আগে থানায় বেশ কয়েক দফা জিডিও করেন হিমু ও সহপাঠীরা। এ নিয়ে হিমুদের সঙ্গে রিয়াদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। জানা যায়, বিরোধের সূত্র ধরে রাউজানে একটি অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা বলে হিমুকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা করেন রিয়াদসহ আসামিরা। এতে হিমুর কয়েকজন সহপাঠীকে ব্যবহার করা হয়। তাদের দিয়েই তারা কৌশলে হিমুকে ডেকে পাঠান। তারা হিমুকে রিয়াদের বাড়ির পাশে মাস্টারমাইন্ড স্কুলের সামনে আসতে বলেন। হিমু সেখানে পৌঁছতেই তাকে রিয়াদ, ড্যানি, শাওন ও সাজু জোর করে ওই বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে তার ওপর চালানো হয় নারকীয় নির্যাতন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম