শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ মে, ২০২১

আজ বিশ্ব মা দিবস

মহামারীতে ভালো নেই মায়েরা

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মহামারীতে ভালো নেই মায়েরা

করোনা মহামারীতে ভালো নেই মায়েরা। গৃহিণী থেকে শুরু করে কর্মজীবী মায়েরা সবাই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। একদিকে ঘরের কাজ বেড়েছে, অন্যদিকে কর্মজীবী মায়েরা সংসার সামলে কর্মস্থলে দায়িত্ব পালন করে সন্তান লালন-পালন করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। নিম্ন আয়ের বিভিন্ন পেশায় জড়িত শ্রমজীবী মায়েরা করোনায় কাজ হারিয়ে বিপাকে পড়েছেন। সন্তানের জন্য খাবার জোগাড় করতে গিয়ে তারা এখন বাধ্য হয়েই মানুষের কাছে হাত পাতছেন। সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছেন গর্ভবতী মায়েরা। নিজের ও সন্তানের সঠিক চিকিৎসা পাওয়া এবং করোনায় আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা নিয়ে বেশ উদ্বেগজনক সময় পার করছেন এ হবু মায়েরা। আর এ অবস্থায় আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব মা দিবস। মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার সারা বিশ্বে পালিত হয়ে আসছে বিশ্ব মা দিবস।

মহামারীর এ দুঃসময়ে ভালো নেই গর্ভবতী মায়েরা। একদিকে নিজের সংক্রমণের ভয়, অন্যদিকে অনাগত সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন অনেক গর্ভবতী। সংশ্লিষ্টরা জানান, স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় মহামারী চলাকালে গর্ভধারণ বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. নওশিন শারমিন পূরবী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের কাছে সব মিলিয়ে গর্ভবতী মায়েরা চিকিৎসার জন্য এখন কম আসছেন। কোনো একজন মায়ের হয়তো টিউমার কাটতে হবে। সেই অস্ত্রপচার রোগাটি দীর্ঘায়িত করছেন। খুব জরুরি না হলে রোগীকে আমরাও চিকিৎসার জন্য তাড়া দিচ্ছি না। ধারণা করছি, কিছু রোগী আর্থিক সংকটে আছেন। আবার কেউ কেউ চিকিৎসকের কাছে যেতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হন কি না সে দুশ্চিন্তা করছেন। আবার আগের তুলনায় চিকিৎসকদের সংখ্যাও কম।

বিশেষজ্ঞরা জানান, মহামারীতে মায়েদের ‘ওয়ার্কলোড’ বৃদ্ধি পেয়েছে। লকডাউনে সন্তান ও স্বামী সবসময় বাসায় থাকছে আবার গৃহকর্মীদেরও কাজ থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। গর্ভবতী মায়েরা চিকিৎসা নিয়ে এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে তুলনামূলক কম গর্ভবতী নারী চিকিৎসার জন্য আসছেন। গর্ভবতীদের অনেকেই হাসপাতালে চিকিৎসক পাবেন কিনা তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মহামারীর মধ্যে মা ও গৃহিণীদের গৃহস্থালি কাজকর্ম বৃদ্ধি পেয়েছে। স্কুল ও অফিস-আদালতে ছুটি থাকায় সন্তান ও স্বামী ঘরবন্দী আছে। এতে এ মায়েদের আগের তুলনায় বেশি গৃহশ্রম দিতে হচ্ছে। আবার সংক্রমণের ভয়ে অনেকে এখন বাসার গৃহকর্মীকে ছুটি দেওয়ার পুরো সংসারের কাজের ভার এ মায়েদের ওপর পড়েছে। রাজধানীর কাজীপাড়া এলাকার গৃহিণী সুহানা পারভীনের তিন সন্তান। স্কুল শিক্ষক স্বামী ও সন্তানরা সবাই গত এক বছরের বেশি সময় ধরে ঘরবন্দী। আগে স্বাভাবিক সময়ে অবসরে সুহানা কবিতা লিখতেন। এখন সংসারের কাজ একাই করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন। অথচ কিছুদিন আগেই সুহানা করোনা সংক্রমিত হন। কিন্তু এরপরও গোটা সংসার ও সন্তানের দেখভালের দায়িত্ব পালন করছেন। কথা হলে সুহানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শরীর খুব দুর্বল কিন্তু করার কিছু নেই, সন্তানদের দিকে তাকিয়ে হলেও কাজ করতে হবে।’ ভালো নেই কর্মজীবী মায়েরাও। কারণ এ মায়েদের করোনা মহামারীর মধ্যেও সন্তান ও সংসার সামলানোর পাশাপাশি অফিসের কাজ করতে হচ্ছে। কাজের চাপ আগের স্বাভাবিক পরিস্থিতির তুলনায় বেশি। এর মধ্যে ঘরে থেকে যেসব মায়েদের কাজ করতে হচ্ছে তাদের সমস্যা বেশি। কথা হলে মিরপুরের এক ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের শিক্ষিকা হাসিনা বেগম বলেন, ‘স্কুল থেকে এসে আগে সন্তানের জন্য কিছুটা সময় বের করতে পারতাম। কিন্তু এখন সেটি পারছি না। একদিকে ঘরের কাজ অন্যদিকে অনলাইনের ক্লাস- সব মিলিয়ে খুব ক্লান্ত হয়ে পড়ি। সন্তানের সঙ্গেও আগের মতো সময় কাটাতে পারছি না।’ করোনায় বিপদে পড়েছেন নিম্ন আয়ের বিভিন্ন শ্রমজীবী মায়েরাও। পোশাক শ্রমিক ও গৃহশ্রমিক মায়েদের অনেকেই এ মহামারীতে কাজ হারিয়েছেন। আয়-রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ার ক্ষুধা মেটাতে অনেক মা তার সন্তানকে নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি শুরু করেছেন। এমনই এক মা সুমি আক্তারের সঙ্গে মিরপুরের কালশী এলাকায় কথা হয়। তিনি বলেন, ‘এক বাসায় সারা দিন কাজ করতাম। করোনার কারণে আমারে বিদায় কইরা দেয়। এরপর কয়েক বাসায় কাজ খুঁজতে গেলেও কেউ কথা কইতে চায় না। ছোট বাচ্চারে নিয়া বিপদে পড়ছি। এহন মানুষের কাছে হাত পাইতা খাই।’ করোনায় স্বাস্থ্যসেবায় জড়িত আছেন যেসব মায়েরা তারাও খুব একটা ভালো নেই। বিশেষ করে যে মায়েরা চিকিৎসক ও নার্স, আগের চেয়ে দায়িত্ব বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিবার ও সন্তান থেকে তাদের দূরে থাকতে হচ্ছে। আবার সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকায় এসব পেশায় জড়িত মায়েরা সহজে সন্তানের কাছে আসেন না। একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দায়িত্ব শেষে যখন বাসায় ফিরি তখন আমাদের থেকে সন্তানরা করোনায় আক্রান্ত হতে পারেন এমন আশঙ্কা প্রায়ই কাজ করে। তখন চাইলেও সন্তানের কাছে যেতে পারি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
সর্বশেষ খবর
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক