মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ০০:০০ টা

কিটের দাম কমেছে কিন্তু টেস্টের খরচ কমেনি

ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ

কিটের দাম কমেছে কিন্তু টেস্টের খরচ কমেনি

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেছেন, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে করোনা টেস্ট বাড়ানোর বিকল্প নেই। সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ বেশি থাকায় দীর্ঘ লাইনে দাঁড়াতে হয়। বেসরকারি হাসপাতালে খরচ বেশি হওয়ায় অনেকের সামর্থ্যে কুলায় না। এখন টেস্ট কিটের দাম কমেছে। তাই খরচেও সমতা আনা প্রয়োজন। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে বর্তমানে সরকারিভাবে ৫৬টি আরটি-পিসিআর টেস্ট ল্যাব, ৫১টি জিন এক্সপার্ট টেস্ট ল্যাব এবং ৫৪৫টি র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন্ট টেস্ট ল্যাব চালু রয়েছে। বেসরকারিভাবে ৮৩টি আরটি-পিসিআর টেস্ট ল্যাব, তিনটি জিন এক্সপার্ট টেস্ট ল্যাব এবং ৫৯টি র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন্ট টেস্ট ল্যাব চালু রয়েছে। প্রতিদিন ৭৯৭টি ল্যাবে প্রায় আড়াই থেকে ৩ হাজার নমুনা টেস্ট চলছে। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে টেস্টের বিকল্প নেই। তাই সরকারি ল্যাবের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ল্যাবগুলোকেও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। মহামারীতে ব্যবসা নয়, মানবিকতা দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। আগে কিটের দাম আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার টাকা ছিল। কিন্তু এখন কিটের দাম ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় নেমে এসেছে। তাই করোনা টেস্টের খরচও সে অনুযায়ী কমানো প্রয়োজন।

 

সর্বশেষ খবর