শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১

ভয়ংকর হাতিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর হাতিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া

অর্থের বিনিময়ে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বিক্রি থেকে শুরু করে কিডনি বিক্রির মতো গুরুতর অপরাধ সংঘটনে এখন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে অপরাধীরা। সম্প্রতি দেশব্যাপী ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্টের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও ইউটিউবে উসকানিমূলক কনটেন্টও ছড়ানো হয়। এ ছাড়া ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে প্রতারণার আশ্রয়ে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে লাখ লাখ টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে মানুষকে বিব্রত করার ঘটনা সমাজে ব্যাধির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক বিভিন্ন যোগাযোগমাধ্যমকে এখন কিছু মানুষ প্রতিশোধ নেওয়ার মাধ্যম হিসেবেই ব্যবহার করছে। আগে যেখানে মারামারি করে মানুষ তার রাগ কমাত এখন এর বদলে অপরাধীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় আরেকজনকে বিব্রত করছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, একজনকে যখন কেউ কোনোভাবে নির্যাতন করতে চায় তখন কোনো না কোনো মিডিয়ার প্রয়োজন হয় আর এ ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া বর্তমানে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এর অন্যতম কারণ সোশ্যাল মিডিয়াকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করলে অপরাধী তার নিজের পরিচয়ও গোপন রাখতে পারে।

১৭ অক্টোবর বিজ্ঞান ইউনিটের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্র করে পরীক্ষার প্রশ্ন ও সাজেশন বিক্রির পোস্টে সয়লাব ছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক। আর এসব পোস্টের ফাঁদে পড়ে কোনো কোনো শিক্ষার্থী টাকা খুইয়েছেন। জানা যায়, ভর্তি পরীক্ষা শুরুর ঠিক এক দিন আগে গুচ্ছ পরীক্ষাভিত্তিক বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপের পোস্টে ঘুরেছে সাজেশন এবং প্রশ্নপত্র দেওয়ার বিজ্ঞাপন। শিক্ষার্থীদের শতভাগ নিশ্চয়তার প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নেওয়া হয় টাকা। এমনকি প্রশ্নপত্র ও সাজেশন পেতে শিক্ষার্থীদের মেসেঞ্জারের ইনবক্সে যোগাযোগ করতে বলা হয়। এমন এক ভুক্তভোগী তাইজুল হাসান সাংবাদিকদের জানান, তিনি ও তার কয়েক বন্ধু সাজেশন পাওয়ার জন্য একটি গ্রুপে ১০ হাজার টাকা দিয়েছিলেন। সেই গ্রুপের সদস্যরা তাদের একজনকে ব্লক করে দিয়েছে শুনে তাইজুল কথা বলতে চেষ্টা করলে তাকেও ব্লক করে দেয়। এর ফলে তাইজুলরা সাজেশন ও টাকা কিছুই পাননি। প্রশ্নপত্র ও সাজেশন দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ‘তাহসিন আব্রাহাম রোসেন’ নামে ফেসবুকের একটি ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে বিজ্ঞাপন দিয়ে পোস্ট

দেওয়া হয়। সেই পেজ থেকে বলা হয়, ‘এ’ ইউনিটের প্রশ্নের জন্য ৪০ হাজার টাকা লাগবে। এজন্য উচ্চমাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ডের ছবি, অভিভাবকদের ফোন নম্বর এবং ৫০ ভাগ টাকা জমা দিয়ে সিক্রেট কিউ গ্রুপে যুক্ত হতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন উসকানি ও অপব্যাখ্যামূলক কনটেন্ট ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ফেনী থেকে সম্প্রতি তিনজনকে আটক করেছে র‌্যাব। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান জানান, সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করার উদ্দেশ্যে নাশকতার উসকানি দিতে আটক যুবকরা বিভিন্ন কনটেন্ট ছড়িয়ে আসছিল। এ ছাড়া সম্প্রতি কুমিল্লায় পূজামন্ডপের অপ্রীতিকর ঘটনা কেন্দ্র করে ফেসবুক ও ইউটিউবে উগ্রবাদী কথা যুক্ত করে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে গোলাম মাওলা (২৬) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। জানা যায়, আটক যুবক ভিডিও এডিটর হিসেবে কাজ করেন। ১৩ অক্টোবর ঘটনার দিন তিনি নানুয়ার দীঘির পাড় পূজামন্ডপের বিভিন্ন ছবি সংগ্রহ করেন। এসব ছবিতে উগ্রবাদী কথা যুক্ত করে নিজের ফেসবুক, ইউটিউব চ্যানেলসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করেন। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় অবৈধভাবে কিডনি কেনাবেচার সংঘবদ্ধ এক চক্রকে সম্প্রতি শনাক্ত করেছে র‌্যাব। জানা যায়, চক্রটি এরই মধ্যে শতাধিক ব্যক্তির কিডনি বিক্রি করেছে। চক্রের সদস্যরা একেকটি কিডনি ২ লাখ টাকায় কিনে ৩ থেকে ৫ লাখ টাকায় বিক্রি করত। একই চক্রের অন্য সদস্যরা কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য গ্রহীতার কাছ থেকে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিত। অভিযান চালিয়ে এ চক্রের অন্যতম হোতা ও ফেসবুক পেজটির অ্যাডমিন মো. শাহরিয়ার ইমরানসহ পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানান র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি জানান, এ সিন্ডিকেটের সদস্যরা অনলাইনে প্রচারণার মাধ্যমে গ্রাহক ও দাতাদের আকৃষ্ট করছে এবং নিজেদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এ ছাড়া ফেসবুকে ট্রাভেল গ্রুপ খুলে অভিনব প্রতারণার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি চক্র। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সম্প্রতি এ ঘটনার সত্যতা পেয়েছে। ‘লঞ্চ ভ্যাসেল ফাইন্ডার্স বাংলাদেশ’ নামে একটি ফেসবুক ট্রাভেল গ্রুপের সঙ্গে ভ্রমণকারীরা ভ্রমণে গিয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠলে একপর্যায়ে ‘আমাজন’, ‘ইবে’র মতো বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানে যৌথভাবে ব্যবসার প্রস্তাব দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিতেন গ্রুপটির সদস্যরা। সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ এ প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করে।

অন্যদিকে সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার করে মাত্রাহীন হয়রানি ও সাইবার অপরাধ চলছে। হয়রানির হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না কেউই। নারী-শিশু থেকে শুরু করে সমাজের সম্মানিত ব্যক্তিদের টার্গেট করে হয়রানি করছে সাইবার অপরাধীরা। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউবের মতো মাধ্যমগুলোকে বেপরোয়াভাবে সাইবার অপরাধে ব্যবহার করা হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামাঞ্চলে হওয়া বিচার-সালিশের বড় একটি অংশই ফেসবুক অ্যাকাউন্টকেন্দ্রিক। দেখা যাচ্ছে একটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট থেকে আপত্তিকর ব্যক্তিগত কনটেন্ট শেয়ার করা হচ্ছে, তা অন্যরা দেখে ফেলায় ভুক্তভোগী বিব্রত হচ্ছেন।

প্রযুক্তিবিদ জাকারিয়া স্বপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নারী ও শিশুদের আমাদের দেশে সামাজিকভাবে হেয় করা সহজ। অনলাইনে পুরুষ ও ছেলেদের তুলনায় নারী-শিশুকে আক্রমণ করাও সহজ। বিশেষ করে ডিজিটাল মিডিয়ায় এটি আরও সহজ হয়ে গেছে। কারণ এর টুলগুলো এখন সহজলভ্য। তবে অপরাধীরা মানসিক অসুস্থতা থেকেই এ ধরনের অপরাধ করছে। দেখেছি যে আগে থেকে শত্রুতাবশত সমাজে একজন আরেকজনকে হেয় করে প্রতিশোধ নিত। ডিজিটাল মিডিয়ায় সে কাজটি আরও সহজ হয়ে পড়ায় সাইবার অপরাধের ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে।’

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একজনকে যখন কেউ কোনোভাবে নির্যাতন করতে চায় তখন কোনো না কোনো মিডিয়ার প্রয়োজন হয়। আর এ ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া এখন জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এর মাধ্যমে অপরাধী তার নিজের পরিচয়ও গোপন রাখতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে একজন অপরাধী তার নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার করে অন্যকে বিব্রত করে। এ অপরাধীদের মধ্যে স্বল্প কিছুসংখ্যক হয়তো মানসিকভাবে অসুস্থ। তাদের সুস্থ করতে অন্য রকম ম্যানেজমেন্ট প্রয়োজন। কিন্তু বেশির ভাগ অপরাধীকেই মানসিকভাবে অসুস্থ মনে করার কারণ নেই।’

সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি কাজী মুস্তাফিজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নারীর আপত্তিকর ছবি পোস্ট করে তাকে ব্ল্যাকমেল করা সাইবার ক্রাইমের নতুন একটি ধরন। একে বলা হয় ‘সেক্সটোরশন’। এর মাধ্যমে একজনের আপত্তিকর ছবি দিয়ে যৌন হয়রানির নামে চাঁদাবাজি করা হয়। আর টাকা না দিতে চাইলে ছবিগুলো ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কম বয়সী তরুণ-তরুণীরা এর ফাঁদে পড়ে। ইন্টারনেটে এ ধরনের অপরাধের শিকার ভুক্তভোগীদের বছর বছর মানসিক অশান্তির মধ্যে থাকতে হয়। পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, সোশ্যাল প্ল্যাটফরমের যে আপত্তিকর পোস্টগুলো ভাইরাল হচ্ছে, বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে তা বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে একটা বড় অংশই ভুক্তভোগী হচ্ছে শুধু ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার কারণে। একটি সোশ্যাল প্ল্যাটফরম ব্যবহারের ক্ষেত্রে বাইরের দেশে যে নীতি ও নৈতিকতা ব্যবহার করা হয়, বাংলাদেশে তা করা হয় না। আবার তথ্যপ্রযুক্তির এই সময়ে ছেলেমেয়েরা যেহেতু সবাই ডিভাইস দ্বারা সংযুক্ত, এজন্য এসব ডিভাইস তারা কী কাজে ব্যবহার করছে তা নজরদারি করতে হবে এবং তাদের ইন্টারনেট ব্যবহার করার বিষয়টিকে একটি টাইম ম্যানেজমেন্টের মধ্যে আনতে হবে। কিংবা প্যারেন্টাল কন্ট্রোলসহ যে ব্রাউজার আছে তা ব্যবহার করার জন্য ছেলেমেয়েদের উৎসাহী করতে হবে। তবে পুলিশের প্রযুক্তিগত সুবিধা এখন অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে ভালো। সাইবার অপরাধীদের ধরতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থাগুলো থেকেও অনেক প্রশিক্ষণ নিয়েছেন সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের সদস্যরা।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়