শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

কিছুতেই থামছে না পাহাড়খেকো চক্র। পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে দেশজুড়ে চলছে পাহাড় কাটার উৎসব। আর পাহাড় কেটে শুধু জায়গা দখল করেই থামছে না দখলকারীরা। পাহাড়ের মাটিও বিক্রি করছে। পাহাড় কাটার পর সমতল ভূমিতে তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট, কটেজ ও হোটেল বা বাগানবাড়ি। কেউ তৈরি করছে বসতভিটা।

এতে আবাসন ও খাদ্য সংকটে পড়েছে বন্যপ্রাণী। আর মহা হুমকিতে পড়ছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাহাড় কাটার মতো অপরাধে স্থানীয় রাজনীতিবিদসহ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত ফলে অপরাধ করেও তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাহাড় কাটা রোধে যদিও পরিবেশ অধিদফতরের কার্যকর  ভূমিকা পালনের কথা কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন বিষয়টি তদারকির জন্য বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা অপর্যাপ্ত। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধিদের অনুসন্ধানে জানা যায়, উপজেলা প্রশাসন থেকে প্রায়ই পাহাড় কাটায় অভিযোগে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। এ জন্য দেওয়া হচ্ছে জেল জরিমানাও। কিন্তু এরপরও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় পাহাড়-টিলা ধ্বংস করা হচ্ছে। রাস্তা তৈরি বা মেরামতের অজুহাতসহ নানা কায়দা-কৌশলে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা। প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুম এলেই নির্বিচারে চলে পাহাড় কাটা আর বর্ষা মৌসুমে ঘটে পাহাড় ধ্বংসের ঘটনা। তখন পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়ে থাকে প্রাণহানি ও সম্পদহানির চরম উদ্বেগ উৎকণ্ঠা। সাধারণত পাহাড়খেকো চক্র প্রথমে গাছ ও বনাঞ্চল উজাড় করে। তারপর সুযোগ বুঝে ওই ন্যাড়া পাহাড়ি টিলার মাটি কাটতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট মহল বলছেন, দেশের মোট আয়তনের মধ্যে পাহাড় ১২ শতাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও এ জন্য ধ্বংস হয়ে যায়। আর এরই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। পাহাড়খেকোরা পাহাড় কেটে নিয়ে যাচ্ছে অথচ এটি তদারকির জন্য পর্যাপ্ত লোকবল না থাকলে পাহাড় কাটা রোধ করা সম্ভব নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ূন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দেশের পাহাড়গুলো টারসিয়ারী যুুগের পাহাড়। এই পাহাড়গুলো কয়েক কোটি বছরের পুরনো। এগুলো ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় তৈরি। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া পাহাড় কাটার ফলে গাছপালা কেটে ফেলায় সেখানে মাইক্রোক্লাইমেট পরিবর্তন হচ্ছে। একই কারণে তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতেও ছন্দপতন হতে পারে। পাহাড় কেটে সমান করে যে বাঙালিরা ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন তারা ভূমিধসের শিকার হচ্ছেন। পাহাড় কাটা রোধে দেশে সংশ্লিষ্ট আইন থাকলেও এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জনবলের অভাব রয়েছে। এ জন্য পাহাড় বাঁচাতে সংশ্লিষ্ট দফতরের লোকবল বৃদ্ধি করতে হবে। এ ছাড়া পরিবেশ আইনে এই অপরাধের জন্য যে জরিমানার বিধান রয়েছে সেটিও বৃদ্ধি করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পাহাড় কাটা রোধের বিষয়ে আমরা বরাবরই সোচ্চার রয়েছি। আমরা বিদ্যমান আইনের সে স্পিরিট সে অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছি। একই সঙ্গে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও সেভাবে কাজ করছে। পরিবেশের যে পরিমাণ কাজ সে অনুপাতে আমাদের বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বন এলাকায় কেউ পাহাড় কেটে থাকলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। তবে যেসব এলাকা থেকে পাহাড় কাটা যাচ্ছে তা থেকে বন বেশ দূরে। বর্তমানে কক্সবাজার এলাকার পাহাড়গুলো কিছুটা হুমকিতে আছে। এটি রোধে বিগত এক বছরে আমরা বিপুলসংখ্যক মামলা দিয়েছি।’

মৌলভীবাজারে থামছে না পাহাড় কাটা : পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে মৌলভীবাজারে অবাধে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে। বিক্রি হচ্ছে মাটি। অনেকেই বানাচ্ছেন বসতভিটা, আবার কেউ কেউ তৈরি করছেন রিসোর্ট বা বাগান। সম্প্রতি জেলার জুড়ী উপজেলার সাগরনাল ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ডহর গ্রামে কয়েক দিন ধরে টিলাকাটা চলছে। একই এলাকার মৃত আবদুর রউফের ছেলে রিয়াজ টিলা কেটে বসতভিটার তৈরি করেছেন। এ ছাড়া উপজেলার, বাছিরপুর, কৃষ্ণনগর, আমতৈল, গোয়ালবাড়ী, জামকান্দি, কচুরগুল, লাঠিটিলা, সাগরনালসহ ১১টি গ্রামে টিলা কাটায় লিপ্ত রয়েছে পাহাড়খেকোরা। ২৫টি ঝুঁকিপূর্ণ টিলার নিচে গড়ে ওঠা ২ শতাধিক বাড়িঘরে ভারী বর্ষণ কিংবা ভূমিকম্প হলে টিলা ধসে মানবিক বিপর্যয় হতে পারে। বড়লেখা উপজেলার পাহাড়ি এলাকা সদর ইউনিয়নের ডিমাই, কেছরিগুল, গঙ্গারজল, দক্ষিণ ইউনিয়নের কাশেমনগর, হাকায়িতি, পূর্ব হাতলিয়া, দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির বোবারথল, মোহাম্মদনগর, ছোটলেখা, ঘোলসা, মুড়াউল, অফিস বাজার, উত্তর শাহবাজপুর ইউপির বড়-আইল, নান্দুয়া, পূর্ব বাণীকোনাসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ও টিলা কাটা হচ্ছে। বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, পাহাড়-টিলা কাটার বিষয়ে ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদফতর বরাবর ১০টি মামলা পাঠানো হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা, ভাটেরা ও বরমচাল এবং পশ্চিম জালালাবাদ এলাকায় পাহাড় কাটা হয়েছে। রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের যুদুরগুল এলাকার খাসের টিলাসহ বিভিন্ন টিলা কাটা হয়েছে। পাহাড় কাটার অভিযোগ রয়েছে কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক বছরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া উপজেলায় ইতিপূর্বে মাটি কাটতে গিয়ে অন্তত ১২-১৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ভারী বর্ষণে টিলার মাটি ধসে মা-মেয়েসহ গত পাঁচ বছরে অন্তত ১০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। শিশুসহ অসংখ্য ব্যক্তি আহতও হয়েছেন। পরিবেশবিদ নূরুল মোহাইমীন মিল্টন বলেন, টিলা কাটার ফলে এ জেলার জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ধ্বংস হচ্ছে বনাঞ্চল। বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। মৌলভীবাজার পরিবেশ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. বদরুল হুদা বলেন, ‘কে বা কারা এসব কাটছে তা জানা আমার বিষয় নয়। ভূমির মালিক ভূমি মন্ত্রণালয়।’ জেলায় কতটা স্থানে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এসব আমি জানি না। সিলেট আফিসে খোঁজ নিন।’

শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে পাহাড়-টিলা : মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে রয়েছে সরকারের শত শত একর পাহাড়-টিলা। দখলদাররা প্রকৃতিক বন কেটে এসব জায়গায় গড়ে তুলেছেন লেবু-আনারসের বাগান। আবার কিছু পাহাড়-টিলার মাটি কেটে গড়ে তোলা হয়েছে রিসোর্ট, কটেজ। গড়ে উঠেছে বসতবাড়ি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যখনই পাহাড় বা টিলা কাটার খবর পাচ্ছি, সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি। তাছাড়া দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বানিয়ে দিচ্ছি। আমাদের এই উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’

খাগড়াছড়িতে অভিযানেও থেমে নেই পাহাড় কাটা : খাগড়াছড়িতে প্রশাসনের অগোচরে বিভিন্ন এলাকায় নীরবে পাহাড় কেটে একশ্রেণির লোক বাড়ি-ঘর তৈরির কাজে ব্যস্ত। পাহাড়ের মাটি কেটে উঁচু টিলাকে সমান করে ঘর তৈরি করা হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে পাহাড় কেটে মাটি অন্যত্র নিয়ে ভরাটের কাজ চলছে। আর যেখানে ইটভাটা রয়েছে সেসব স্থানে দূর পাহাড়ের মাটি কেটে ইট তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রশাসন বিভিন্ন উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পাহাড় কাটা রোধে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু জরিমানা ও শাস্তির পরও থেমে নেই পাহাড় কাটা। তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে প্রতি বছর পাহাড় ধসে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক আকারে ধসের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে খাগড়াছড়িতে শালবন, সবুজবাগ, কুমিল্লাটিলা, মোল্লাপাড়া, আলুটিলা, ভুয়াছড়ি, কমলছড়ি, মাইসছড়িসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর পাহড় ধসের ঘটনা ঘটে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রাণহানিও ঘটে। এ ছাড়া মহালছড়ি, মানিকছড়ি, রামগড়, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, দীঘিনালা, পানছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বর্ষা মৌসুমে পাহাড় ধসের সৃষ্টি হয়। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন মাইকিং করে পাহাড়ে বসবাসরত লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড় কাটার ফলে এখানকার জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। পাশাপাশি এখানকার চেঙ্গী, মাইনি ও ফেনী নদীর নাব্য হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়া পলি মাটিতে ভরাট হয়ে পাহাড়ের ছড়াগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।

নেত্রকোনায় গারো পাহাড়ে থাবা : নেত্রকোনার দুর্গাপুর কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘ এলাকাজুড়ে গারো পাহাড় থাকলেও বর্তমানে রয়েছে মাত্র ২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বিভিন্নভাবে অসাধুরা কেটে নিয়েছে অসংখ্য পাহাড়। এসব পাহাড়ের সাদা মাটি দিয়ে সিরামিক পণ্য তৈরি হওয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলের এ মাটির চাহিদা ছিল ব্যাপক। পরিবেশ অধিদফতরের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বছরের পর বছর ঢাকার বিভিন্ন কেমিক্যাল কোম্পানিসহ নানা কোম্পানি এসব মাটি কেটেছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের মৌলভীবাজার প্রতিনিধি সৈয়দ বয়তুল আলী, শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, নেত্রকোনা প্রতিনিধি আলপনা বেগম এবং খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি মো. জহুরুল আলম)

এই বিভাগের আরও খবর
বিচারপতি খুরশীদ আলমকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলমকে অপসারণ
রাজধানীতে আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ড
রাজধানীতে আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ড
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
জার্মান দূতাবাস অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না
জার্মান দূতাবাস অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
৬০ শতাংশ মোবাইল ফোন অবৈধভাবে দেশে ঢুকছে
৬০ শতাংশ মোবাইল ফোন অবৈধভাবে দেশে ঢুকছে
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
ফরেনসিক পরীক্ষার নমুনা গেল তুরস্কে
ফরেনসিক পরীক্ষার নমুনা গেল তুরস্কে
গণভোটকে গৌণ না করার আহ্বান জামায়াতের
গণভোটকে গৌণ না করার আহ্বান জামায়াতের
সর্বশেষ খবর
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা