শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

কিছুতেই থামছে না পাহাড়খেকো চক্র। পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে দেশজুড়ে চলছে পাহাড় কাটার উৎসব। আর পাহাড় কেটে শুধু জায়গা দখল করেই থামছে না দখলকারীরা। পাহাড়ের মাটিও বিক্রি করছে। পাহাড় কাটার পর সমতল ভূমিতে তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট, কটেজ ও হোটেল বা বাগানবাড়ি। কেউ তৈরি করছে বসতভিটা।

এতে আবাসন ও খাদ্য সংকটে পড়েছে বন্যপ্রাণী। আর মহা হুমকিতে পড়ছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাহাড় কাটার মতো অপরাধে স্থানীয় রাজনীতিবিদসহ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত ফলে অপরাধ করেও তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাহাড় কাটা রোধে যদিও পরিবেশ অধিদফতরের কার্যকর  ভূমিকা পালনের কথা কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন বিষয়টি তদারকির জন্য বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা অপর্যাপ্ত। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধিদের অনুসন্ধানে জানা যায়, উপজেলা প্রশাসন থেকে প্রায়ই পাহাড় কাটায় অভিযোগে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। এ জন্য দেওয়া হচ্ছে জেল জরিমানাও। কিন্তু এরপরও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় পাহাড়-টিলা ধ্বংস করা হচ্ছে। রাস্তা তৈরি বা মেরামতের অজুহাতসহ নানা কায়দা-কৌশলে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা। প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুম এলেই নির্বিচারে চলে পাহাড় কাটা আর বর্ষা মৌসুমে ঘটে পাহাড় ধ্বংসের ঘটনা। তখন পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়ে থাকে প্রাণহানি ও সম্পদহানির চরম উদ্বেগ উৎকণ্ঠা। সাধারণত পাহাড়খেকো চক্র প্রথমে গাছ ও বনাঞ্চল উজাড় করে। তারপর সুযোগ বুঝে ওই ন্যাড়া পাহাড়ি টিলার মাটি কাটতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট মহল বলছেন, দেশের মোট আয়তনের মধ্যে পাহাড় ১২ শতাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও এ জন্য ধ্বংস হয়ে যায়। আর এরই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। পাহাড়খেকোরা পাহাড় কেটে নিয়ে যাচ্ছে অথচ এটি তদারকির জন্য পর্যাপ্ত লোকবল না থাকলে পাহাড় কাটা রোধ করা সম্ভব নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ূন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দেশের পাহাড়গুলো টারসিয়ারী যুুগের পাহাড়। এই পাহাড়গুলো কয়েক কোটি বছরের পুরনো। এগুলো ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় তৈরি। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া পাহাড় কাটার ফলে গাছপালা কেটে ফেলায় সেখানে মাইক্রোক্লাইমেট পরিবর্তন হচ্ছে। একই কারণে তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতেও ছন্দপতন হতে পারে। পাহাড় কেটে সমান করে যে বাঙালিরা ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন তারা ভূমিধসের শিকার হচ্ছেন। পাহাড় কাটা রোধে দেশে সংশ্লিষ্ট আইন থাকলেও এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জনবলের অভাব রয়েছে। এ জন্য পাহাড় বাঁচাতে সংশ্লিষ্ট দফতরের লোকবল বৃদ্ধি করতে হবে। এ ছাড়া পরিবেশ আইনে এই অপরাধের জন্য যে জরিমানার বিধান রয়েছে সেটিও বৃদ্ধি করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পাহাড় কাটা রোধের বিষয়ে আমরা বরাবরই সোচ্চার রয়েছি। আমরা বিদ্যমান আইনের সে স্পিরিট সে অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছি। একই সঙ্গে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও সেভাবে কাজ করছে। পরিবেশের যে পরিমাণ কাজ সে অনুপাতে আমাদের বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বন এলাকায় কেউ পাহাড় কেটে থাকলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। তবে যেসব এলাকা থেকে পাহাড় কাটা যাচ্ছে তা থেকে বন বেশ দূরে। বর্তমানে কক্সবাজার এলাকার পাহাড়গুলো কিছুটা হুমকিতে আছে। এটি রোধে বিগত এক বছরে আমরা বিপুলসংখ্যক মামলা দিয়েছি।’

মৌলভীবাজারে থামছে না পাহাড় কাটা : পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে মৌলভীবাজারে অবাধে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে। বিক্রি হচ্ছে মাটি। অনেকেই বানাচ্ছেন বসতভিটা, আবার কেউ কেউ তৈরি করছেন রিসোর্ট বা বাগান। সম্প্রতি জেলার জুড়ী উপজেলার সাগরনাল ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ডহর গ্রামে কয়েক দিন ধরে টিলাকাটা চলছে। একই এলাকার মৃত আবদুর রউফের ছেলে রিয়াজ টিলা কেটে বসতভিটার তৈরি করেছেন। এ ছাড়া উপজেলার, বাছিরপুর, কৃষ্ণনগর, আমতৈল, গোয়ালবাড়ী, জামকান্দি, কচুরগুল, লাঠিটিলা, সাগরনালসহ ১১টি গ্রামে টিলা কাটায় লিপ্ত রয়েছে পাহাড়খেকোরা। ২৫টি ঝুঁকিপূর্ণ টিলার নিচে গড়ে ওঠা ২ শতাধিক বাড়িঘরে ভারী বর্ষণ কিংবা ভূমিকম্প হলে টিলা ধসে মানবিক বিপর্যয় হতে পারে। বড়লেখা উপজেলার পাহাড়ি এলাকা সদর ইউনিয়নের ডিমাই, কেছরিগুল, গঙ্গারজল, দক্ষিণ ইউনিয়নের কাশেমনগর, হাকায়িতি, পূর্ব হাতলিয়া, দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির বোবারথল, মোহাম্মদনগর, ছোটলেখা, ঘোলসা, মুড়াউল, অফিস বাজার, উত্তর শাহবাজপুর ইউপির বড়-আইল, নান্দুয়া, পূর্ব বাণীকোনাসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ও টিলা কাটা হচ্ছে। বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, পাহাড়-টিলা কাটার বিষয়ে ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদফতর বরাবর ১০টি মামলা পাঠানো হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা, ভাটেরা ও বরমচাল এবং পশ্চিম জালালাবাদ এলাকায় পাহাড় কাটা হয়েছে। রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের যুদুরগুল এলাকার খাসের টিলাসহ বিভিন্ন টিলা কাটা হয়েছে। পাহাড় কাটার অভিযোগ রয়েছে কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক বছরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া উপজেলায় ইতিপূর্বে মাটি কাটতে গিয়ে অন্তত ১২-১৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ভারী বর্ষণে টিলার মাটি ধসে মা-মেয়েসহ গত পাঁচ বছরে অন্তত ১০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। শিশুসহ অসংখ্য ব্যক্তি আহতও হয়েছেন। পরিবেশবিদ নূরুল মোহাইমীন মিল্টন বলেন, টিলা কাটার ফলে এ জেলার জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ধ্বংস হচ্ছে বনাঞ্চল। বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। মৌলভীবাজার পরিবেশ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. বদরুল হুদা বলেন, ‘কে বা কারা এসব কাটছে তা জানা আমার বিষয় নয়। ভূমির মালিক ভূমি মন্ত্রণালয়।’ জেলায় কতটা স্থানে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এসব আমি জানি না। সিলেট আফিসে খোঁজ নিন।’

শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে পাহাড়-টিলা : মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে রয়েছে সরকারের শত শত একর পাহাড়-টিলা। দখলদাররা প্রকৃতিক বন কেটে এসব জায়গায় গড়ে তুলেছেন লেবু-আনারসের বাগান। আবার কিছু পাহাড়-টিলার মাটি কেটে গড়ে তোলা হয়েছে রিসোর্ট, কটেজ। গড়ে উঠেছে বসতবাড়ি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যখনই পাহাড় বা টিলা কাটার খবর পাচ্ছি, সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি। তাছাড়া দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বানিয়ে দিচ্ছি। আমাদের এই উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’

খাগড়াছড়িতে অভিযানেও থেমে নেই পাহাড় কাটা : খাগড়াছড়িতে প্রশাসনের অগোচরে বিভিন্ন এলাকায় নীরবে পাহাড় কেটে একশ্রেণির লোক বাড়ি-ঘর তৈরির কাজে ব্যস্ত। পাহাড়ের মাটি কেটে উঁচু টিলাকে সমান করে ঘর তৈরি করা হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে পাহাড় কেটে মাটি অন্যত্র নিয়ে ভরাটের কাজ চলছে। আর যেখানে ইটভাটা রয়েছে সেসব স্থানে দূর পাহাড়ের মাটি কেটে ইট তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রশাসন বিভিন্ন উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পাহাড় কাটা রোধে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু জরিমানা ও শাস্তির পরও থেমে নেই পাহাড় কাটা। তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে প্রতি বছর পাহাড় ধসে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক আকারে ধসের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে খাগড়াছড়িতে শালবন, সবুজবাগ, কুমিল্লাটিলা, মোল্লাপাড়া, আলুটিলা, ভুয়াছড়ি, কমলছড়ি, মাইসছড়িসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর পাহড় ধসের ঘটনা ঘটে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রাণহানিও ঘটে। এ ছাড়া মহালছড়ি, মানিকছড়ি, রামগড়, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, দীঘিনালা, পানছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বর্ষা মৌসুমে পাহাড় ধসের সৃষ্টি হয়। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন মাইকিং করে পাহাড়ে বসবাসরত লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড় কাটার ফলে এখানকার জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। পাশাপাশি এখানকার চেঙ্গী, মাইনি ও ফেনী নদীর নাব্য হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়া পলি মাটিতে ভরাট হয়ে পাহাড়ের ছড়াগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।

নেত্রকোনায় গারো পাহাড়ে থাবা : নেত্রকোনার দুর্গাপুর কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘ এলাকাজুড়ে গারো পাহাড় থাকলেও বর্তমানে রয়েছে মাত্র ২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বিভিন্নভাবে অসাধুরা কেটে নিয়েছে অসংখ্য পাহাড়। এসব পাহাড়ের সাদা মাটি দিয়ে সিরামিক পণ্য তৈরি হওয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলের এ মাটির চাহিদা ছিল ব্যাপক। পরিবেশ অধিদফতরের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বছরের পর বছর ঢাকার বিভিন্ন কেমিক্যাল কোম্পানিসহ নানা কোম্পানি এসব মাটি কেটেছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের মৌলভীবাজার প্রতিনিধি সৈয়দ বয়তুল আলী, শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, নেত্রকোনা প্রতিনিধি আলপনা বেগম এবং খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি মো. জহুরুল আলম)

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক