শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

কিছুতেই থামছে না পাহাড়খেকো চক্র। পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে দেশজুড়ে চলছে পাহাড় কাটার উৎসব। আর পাহাড় কেটে শুধু জায়গা দখল করেই থামছে না দখলকারীরা। পাহাড়ের মাটিও বিক্রি করছে। পাহাড় কাটার পর সমতল ভূমিতে তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট, কটেজ ও হোটেল বা বাগানবাড়ি। কেউ তৈরি করছে বসতভিটা।

এতে আবাসন ও খাদ্য সংকটে পড়েছে বন্যপ্রাণী। আর মহা হুমকিতে পড়ছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাহাড় কাটার মতো অপরাধে স্থানীয় রাজনীতিবিদসহ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত ফলে অপরাধ করেও তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাহাড় কাটা রোধে যদিও পরিবেশ অধিদফতরের কার্যকর  ভূমিকা পালনের কথা কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন বিষয়টি তদারকির জন্য বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা অপর্যাপ্ত। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধিদের অনুসন্ধানে জানা যায়, উপজেলা প্রশাসন থেকে প্রায়ই পাহাড় কাটায় অভিযোগে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। এ জন্য দেওয়া হচ্ছে জেল জরিমানাও। কিন্তু এরপরও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় পাহাড়-টিলা ধ্বংস করা হচ্ছে। রাস্তা তৈরি বা মেরামতের অজুহাতসহ নানা কায়দা-কৌশলে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা। প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুম এলেই নির্বিচারে চলে পাহাড় কাটা আর বর্ষা মৌসুমে ঘটে পাহাড় ধ্বংসের ঘটনা। তখন পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়ে থাকে প্রাণহানি ও সম্পদহানির চরম উদ্বেগ উৎকণ্ঠা। সাধারণত পাহাড়খেকো চক্র প্রথমে গাছ ও বনাঞ্চল উজাড় করে। তারপর সুযোগ বুঝে ওই ন্যাড়া পাহাড়ি টিলার মাটি কাটতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট মহল বলছেন, দেশের মোট আয়তনের মধ্যে পাহাড় ১২ শতাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও এ জন্য ধ্বংস হয়ে যায়। আর এরই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। পাহাড়খেকোরা পাহাড় কেটে নিয়ে যাচ্ছে অথচ এটি তদারকির জন্য পর্যাপ্ত লোকবল না থাকলে পাহাড় কাটা রোধ করা সম্ভব নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ূন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দেশের পাহাড়গুলো টারসিয়ারী যুুগের পাহাড়। এই পাহাড়গুলো কয়েক কোটি বছরের পুরনো। এগুলো ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় তৈরি। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া পাহাড় কাটার ফলে গাছপালা কেটে ফেলায় সেখানে মাইক্রোক্লাইমেট পরিবর্তন হচ্ছে। একই কারণে তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতেও ছন্দপতন হতে পারে। পাহাড় কেটে সমান করে যে বাঙালিরা ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন তারা ভূমিধসের শিকার হচ্ছেন। পাহাড় কাটা রোধে দেশে সংশ্লিষ্ট আইন থাকলেও এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জনবলের অভাব রয়েছে। এ জন্য পাহাড় বাঁচাতে সংশ্লিষ্ট দফতরের লোকবল বৃদ্ধি করতে হবে। এ ছাড়া পরিবেশ আইনে এই অপরাধের জন্য যে জরিমানার বিধান রয়েছে সেটিও বৃদ্ধি করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পাহাড় কাটা রোধের বিষয়ে আমরা বরাবরই সোচ্চার রয়েছি। আমরা বিদ্যমান আইনের সে স্পিরিট সে অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছি। একই সঙ্গে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও সেভাবে কাজ করছে। পরিবেশের যে পরিমাণ কাজ সে অনুপাতে আমাদের বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বন এলাকায় কেউ পাহাড় কেটে থাকলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। তবে যেসব এলাকা থেকে পাহাড় কাটা যাচ্ছে তা থেকে বন বেশ দূরে। বর্তমানে কক্সবাজার এলাকার পাহাড়গুলো কিছুটা হুমকিতে আছে। এটি রোধে বিগত এক বছরে আমরা বিপুলসংখ্যক মামলা দিয়েছি।’

মৌলভীবাজারে থামছে না পাহাড় কাটা : পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে মৌলভীবাজারে অবাধে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে। বিক্রি হচ্ছে মাটি। অনেকেই বানাচ্ছেন বসতভিটা, আবার কেউ কেউ তৈরি করছেন রিসোর্ট বা বাগান। সম্প্রতি জেলার জুড়ী উপজেলার সাগরনাল ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ডহর গ্রামে কয়েক দিন ধরে টিলাকাটা চলছে। একই এলাকার মৃত আবদুর রউফের ছেলে রিয়াজ টিলা কেটে বসতভিটার তৈরি করেছেন। এ ছাড়া উপজেলার, বাছিরপুর, কৃষ্ণনগর, আমতৈল, গোয়ালবাড়ী, জামকান্দি, কচুরগুল, লাঠিটিলা, সাগরনালসহ ১১টি গ্রামে টিলা কাটায় লিপ্ত রয়েছে পাহাড়খেকোরা। ২৫টি ঝুঁকিপূর্ণ টিলার নিচে গড়ে ওঠা ২ শতাধিক বাড়িঘরে ভারী বর্ষণ কিংবা ভূমিকম্প হলে টিলা ধসে মানবিক বিপর্যয় হতে পারে। বড়লেখা উপজেলার পাহাড়ি এলাকা সদর ইউনিয়নের ডিমাই, কেছরিগুল, গঙ্গারজল, দক্ষিণ ইউনিয়নের কাশেমনগর, হাকায়িতি, পূর্ব হাতলিয়া, দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির বোবারথল, মোহাম্মদনগর, ছোটলেখা, ঘোলসা, মুড়াউল, অফিস বাজার, উত্তর শাহবাজপুর ইউপির বড়-আইল, নান্দুয়া, পূর্ব বাণীকোনাসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ও টিলা কাটা হচ্ছে। বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, পাহাড়-টিলা কাটার বিষয়ে ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদফতর বরাবর ১০টি মামলা পাঠানো হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা, ভাটেরা ও বরমচাল এবং পশ্চিম জালালাবাদ এলাকায় পাহাড় কাটা হয়েছে। রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের যুদুরগুল এলাকার খাসের টিলাসহ বিভিন্ন টিলা কাটা হয়েছে। পাহাড় কাটার অভিযোগ রয়েছে কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক বছরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া উপজেলায় ইতিপূর্বে মাটি কাটতে গিয়ে অন্তত ১২-১৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ভারী বর্ষণে টিলার মাটি ধসে মা-মেয়েসহ গত পাঁচ বছরে অন্তত ১০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। শিশুসহ অসংখ্য ব্যক্তি আহতও হয়েছেন। পরিবেশবিদ নূরুল মোহাইমীন মিল্টন বলেন, টিলা কাটার ফলে এ জেলার জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ধ্বংস হচ্ছে বনাঞ্চল। বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। মৌলভীবাজার পরিবেশ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. বদরুল হুদা বলেন, ‘কে বা কারা এসব কাটছে তা জানা আমার বিষয় নয়। ভূমির মালিক ভূমি মন্ত্রণালয়।’ জেলায় কতটা স্থানে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এসব আমি জানি না। সিলেট আফিসে খোঁজ নিন।’

শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে পাহাড়-টিলা : মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে রয়েছে সরকারের শত শত একর পাহাড়-টিলা। দখলদাররা প্রকৃতিক বন কেটে এসব জায়গায় গড়ে তুলেছেন লেবু-আনারসের বাগান। আবার কিছু পাহাড়-টিলার মাটি কেটে গড়ে তোলা হয়েছে রিসোর্ট, কটেজ। গড়ে উঠেছে বসতবাড়ি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যখনই পাহাড় বা টিলা কাটার খবর পাচ্ছি, সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি। তাছাড়া দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বানিয়ে দিচ্ছি। আমাদের এই উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’

খাগড়াছড়িতে অভিযানেও থেমে নেই পাহাড় কাটা : খাগড়াছড়িতে প্রশাসনের অগোচরে বিভিন্ন এলাকায় নীরবে পাহাড় কেটে একশ্রেণির লোক বাড়ি-ঘর তৈরির কাজে ব্যস্ত। পাহাড়ের মাটি কেটে উঁচু টিলাকে সমান করে ঘর তৈরি করা হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে পাহাড় কেটে মাটি অন্যত্র নিয়ে ভরাটের কাজ চলছে। আর যেখানে ইটভাটা রয়েছে সেসব স্থানে দূর পাহাড়ের মাটি কেটে ইট তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রশাসন বিভিন্ন উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পাহাড় কাটা রোধে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু জরিমানা ও শাস্তির পরও থেমে নেই পাহাড় কাটা। তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে প্রতি বছর পাহাড় ধসে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক আকারে ধসের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে খাগড়াছড়িতে শালবন, সবুজবাগ, কুমিল্লাটিলা, মোল্লাপাড়া, আলুটিলা, ভুয়াছড়ি, কমলছড়ি, মাইসছড়িসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর পাহড় ধসের ঘটনা ঘটে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রাণহানিও ঘটে। এ ছাড়া মহালছড়ি, মানিকছড়ি, রামগড়, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, দীঘিনালা, পানছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বর্ষা মৌসুমে পাহাড় ধসের সৃষ্টি হয়। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন মাইকিং করে পাহাড়ে বসবাসরত লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড় কাটার ফলে এখানকার জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। পাশাপাশি এখানকার চেঙ্গী, মাইনি ও ফেনী নদীর নাব্য হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়া পলি মাটিতে ভরাট হয়ে পাহাড়ের ছড়াগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।

নেত্রকোনায় গারো পাহাড়ে থাবা : নেত্রকোনার দুর্গাপুর কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘ এলাকাজুড়ে গারো পাহাড় থাকলেও বর্তমানে রয়েছে মাত্র ২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বিভিন্নভাবে অসাধুরা কেটে নিয়েছে অসংখ্য পাহাড়। এসব পাহাড়ের সাদা মাটি দিয়ে সিরামিক পণ্য তৈরি হওয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলের এ মাটির চাহিদা ছিল ব্যাপক। পরিবেশ অধিদফতরের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বছরের পর বছর ঢাকার বিভিন্ন কেমিক্যাল কোম্পানিসহ নানা কোম্পানি এসব মাটি কেটেছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের মৌলভীবাজার প্রতিনিধি সৈয়দ বয়তুল আলী, শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, নেত্রকোনা প্রতিনিধি আলপনা বেগম এবং খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি মো. জহুরুল আলম)

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য