শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

কিছুতেই থামছে না পাহাড়খেকো চক্র। পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে দেশজুড়ে চলছে পাহাড় কাটার উৎসব। আর পাহাড় কেটে শুধু জায়গা দখল করেই থামছে না দখলকারীরা। পাহাড়ের মাটিও বিক্রি করছে। পাহাড় কাটার পর সমতল ভূমিতে তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট, কটেজ ও হোটেল বা বাগানবাড়ি। কেউ তৈরি করছে বসতভিটা।

এতে আবাসন ও খাদ্য সংকটে পড়েছে বন্যপ্রাণী। আর মহা হুমকিতে পড়ছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাহাড় কাটার মতো অপরাধে স্থানীয় রাজনীতিবিদসহ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত ফলে অপরাধ করেও তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাহাড় কাটা রোধে যদিও পরিবেশ অধিদফতরের কার্যকর  ভূমিকা পালনের কথা কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন বিষয়টি তদারকির জন্য বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা অপর্যাপ্ত। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধিদের অনুসন্ধানে জানা যায়, উপজেলা প্রশাসন থেকে প্রায়ই পাহাড় কাটায় অভিযোগে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। এ জন্য দেওয়া হচ্ছে জেল জরিমানাও। কিন্তু এরপরও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় পাহাড়-টিলা ধ্বংস করা হচ্ছে। রাস্তা তৈরি বা মেরামতের অজুহাতসহ নানা কায়দা-কৌশলে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা। প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুম এলেই নির্বিচারে চলে পাহাড় কাটা আর বর্ষা মৌসুমে ঘটে পাহাড় ধ্বংসের ঘটনা। তখন পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়ে থাকে প্রাণহানি ও সম্পদহানির চরম উদ্বেগ উৎকণ্ঠা। সাধারণত পাহাড়খেকো চক্র প্রথমে গাছ ও বনাঞ্চল উজাড় করে। তারপর সুযোগ বুঝে ওই ন্যাড়া পাহাড়ি টিলার মাটি কাটতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট মহল বলছেন, দেশের মোট আয়তনের মধ্যে পাহাড় ১২ শতাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও এ জন্য ধ্বংস হয়ে যায়। আর এরই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। পাহাড়খেকোরা পাহাড় কেটে নিয়ে যাচ্ছে অথচ এটি তদারকির জন্য পর্যাপ্ত লোকবল না থাকলে পাহাড় কাটা রোধ করা সম্ভব নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ূন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দেশের পাহাড়গুলো টারসিয়ারী যুুগের পাহাড়। এই পাহাড়গুলো কয়েক কোটি বছরের পুরনো। এগুলো ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় তৈরি। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া পাহাড় কাটার ফলে গাছপালা কেটে ফেলায় সেখানে মাইক্রোক্লাইমেট পরিবর্তন হচ্ছে। একই কারণে তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতেও ছন্দপতন হতে পারে। পাহাড় কেটে সমান করে যে বাঙালিরা ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন তারা ভূমিধসের শিকার হচ্ছেন। পাহাড় কাটা রোধে দেশে সংশ্লিষ্ট আইন থাকলেও এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জনবলের অভাব রয়েছে। এ জন্য পাহাড় বাঁচাতে সংশ্লিষ্ট দফতরের লোকবল বৃদ্ধি করতে হবে। এ ছাড়া পরিবেশ আইনে এই অপরাধের জন্য যে জরিমানার বিধান রয়েছে সেটিও বৃদ্ধি করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পাহাড় কাটা রোধের বিষয়ে আমরা বরাবরই সোচ্চার রয়েছি। আমরা বিদ্যমান আইনের সে স্পিরিট সে অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছি। একই সঙ্গে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও সেভাবে কাজ করছে। পরিবেশের যে পরিমাণ কাজ সে অনুপাতে আমাদের বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বন এলাকায় কেউ পাহাড় কেটে থাকলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। তবে যেসব এলাকা থেকে পাহাড় কাটা যাচ্ছে তা থেকে বন বেশ দূরে। বর্তমানে কক্সবাজার এলাকার পাহাড়গুলো কিছুটা হুমকিতে আছে। এটি রোধে বিগত এক বছরে আমরা বিপুলসংখ্যক মামলা দিয়েছি।’

মৌলভীবাজারে থামছে না পাহাড় কাটা : পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে মৌলভীবাজারে অবাধে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে। বিক্রি হচ্ছে মাটি। অনেকেই বানাচ্ছেন বসতভিটা, আবার কেউ কেউ তৈরি করছেন রিসোর্ট বা বাগান। সম্প্রতি জেলার জুড়ী উপজেলার সাগরনাল ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ডহর গ্রামে কয়েক দিন ধরে টিলাকাটা চলছে। একই এলাকার মৃত আবদুর রউফের ছেলে রিয়াজ টিলা কেটে বসতভিটার তৈরি করেছেন। এ ছাড়া উপজেলার, বাছিরপুর, কৃষ্ণনগর, আমতৈল, গোয়ালবাড়ী, জামকান্দি, কচুরগুল, লাঠিটিলা, সাগরনালসহ ১১টি গ্রামে টিলা কাটায় লিপ্ত রয়েছে পাহাড়খেকোরা। ২৫টি ঝুঁকিপূর্ণ টিলার নিচে গড়ে ওঠা ২ শতাধিক বাড়িঘরে ভারী বর্ষণ কিংবা ভূমিকম্প হলে টিলা ধসে মানবিক বিপর্যয় হতে পারে। বড়লেখা উপজেলার পাহাড়ি এলাকা সদর ইউনিয়নের ডিমাই, কেছরিগুল, গঙ্গারজল, দক্ষিণ ইউনিয়নের কাশেমনগর, হাকায়িতি, পূর্ব হাতলিয়া, দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির বোবারথল, মোহাম্মদনগর, ছোটলেখা, ঘোলসা, মুড়াউল, অফিস বাজার, উত্তর শাহবাজপুর ইউপির বড়-আইল, নান্দুয়া, পূর্ব বাণীকোনাসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ও টিলা কাটা হচ্ছে। বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, পাহাড়-টিলা কাটার বিষয়ে ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদফতর বরাবর ১০টি মামলা পাঠানো হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা, ভাটেরা ও বরমচাল এবং পশ্চিম জালালাবাদ এলাকায় পাহাড় কাটা হয়েছে। রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের যুদুরগুল এলাকার খাসের টিলাসহ বিভিন্ন টিলা কাটা হয়েছে। পাহাড় কাটার অভিযোগ রয়েছে কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক বছরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া উপজেলায় ইতিপূর্বে মাটি কাটতে গিয়ে অন্তত ১২-১৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ভারী বর্ষণে টিলার মাটি ধসে মা-মেয়েসহ গত পাঁচ বছরে অন্তত ১০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। শিশুসহ অসংখ্য ব্যক্তি আহতও হয়েছেন। পরিবেশবিদ নূরুল মোহাইমীন মিল্টন বলেন, টিলা কাটার ফলে এ জেলার জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ধ্বংস হচ্ছে বনাঞ্চল। বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। মৌলভীবাজার পরিবেশ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. বদরুল হুদা বলেন, ‘কে বা কারা এসব কাটছে তা জানা আমার বিষয় নয়। ভূমির মালিক ভূমি মন্ত্রণালয়।’ জেলায় কতটা স্থানে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এসব আমি জানি না। সিলেট আফিসে খোঁজ নিন।’

শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে পাহাড়-টিলা : মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে রয়েছে সরকারের শত শত একর পাহাড়-টিলা। দখলদাররা প্রকৃতিক বন কেটে এসব জায়গায় গড়ে তুলেছেন লেবু-আনারসের বাগান। আবার কিছু পাহাড়-টিলার মাটি কেটে গড়ে তোলা হয়েছে রিসোর্ট, কটেজ। গড়ে উঠেছে বসতবাড়ি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যখনই পাহাড় বা টিলা কাটার খবর পাচ্ছি, সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি। তাছাড়া দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বানিয়ে দিচ্ছি। আমাদের এই উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’

খাগড়াছড়িতে অভিযানেও থেমে নেই পাহাড় কাটা : খাগড়াছড়িতে প্রশাসনের অগোচরে বিভিন্ন এলাকায় নীরবে পাহাড় কেটে একশ্রেণির লোক বাড়ি-ঘর তৈরির কাজে ব্যস্ত। পাহাড়ের মাটি কেটে উঁচু টিলাকে সমান করে ঘর তৈরি করা হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে পাহাড় কেটে মাটি অন্যত্র নিয়ে ভরাটের কাজ চলছে। আর যেখানে ইটভাটা রয়েছে সেসব স্থানে দূর পাহাড়ের মাটি কেটে ইট তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রশাসন বিভিন্ন উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পাহাড় কাটা রোধে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু জরিমানা ও শাস্তির পরও থেমে নেই পাহাড় কাটা। তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে প্রতি বছর পাহাড় ধসে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক আকারে ধসের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে খাগড়াছড়িতে শালবন, সবুজবাগ, কুমিল্লাটিলা, মোল্লাপাড়া, আলুটিলা, ভুয়াছড়ি, কমলছড়ি, মাইসছড়িসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর পাহড় ধসের ঘটনা ঘটে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রাণহানিও ঘটে। এ ছাড়া মহালছড়ি, মানিকছড়ি, রামগড়, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, দীঘিনালা, পানছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বর্ষা মৌসুমে পাহাড় ধসের সৃষ্টি হয়। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন মাইকিং করে পাহাড়ে বসবাসরত লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড় কাটার ফলে এখানকার জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। পাশাপাশি এখানকার চেঙ্গী, মাইনি ও ফেনী নদীর নাব্য হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়া পলি মাটিতে ভরাট হয়ে পাহাড়ের ছড়াগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।

নেত্রকোনায় গারো পাহাড়ে থাবা : নেত্রকোনার দুর্গাপুর কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘ এলাকাজুড়ে গারো পাহাড় থাকলেও বর্তমানে রয়েছে মাত্র ২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বিভিন্নভাবে অসাধুরা কেটে নিয়েছে অসংখ্য পাহাড়। এসব পাহাড়ের সাদা মাটি দিয়ে সিরামিক পণ্য তৈরি হওয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলের এ মাটির চাহিদা ছিল ব্যাপক। পরিবেশ অধিদফতরের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বছরের পর বছর ঢাকার বিভিন্ন কেমিক্যাল কোম্পানিসহ নানা কোম্পানি এসব মাটি কেটেছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের মৌলভীবাজার প্রতিনিধি সৈয়দ বয়তুল আলী, শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, নেত্রকোনা প্রতিনিধি আলপনা বেগম এবং খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি মো. জহুরুল আলম)

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
এনবিআরে বড় রদবদল
এনবিআরে বড় রদবদল
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম