শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড় গিলে খাওয়ার উৎসব

কিছুতেই থামছে না পাহাড়খেকো চক্র। পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে দেশজুড়ে চলছে পাহাড় কাটার উৎসব। আর পাহাড় কেটে শুধু জায়গা দখল করেই থামছে না দখলকারীরা। পাহাড়ের মাটিও বিক্রি করছে। পাহাড় কাটার পর সমতল ভূমিতে তৈরি হচ্ছে রিসোর্ট, কটেজ ও হোটেল বা বাগানবাড়ি। কেউ তৈরি করছে বসতভিটা।

এতে আবাসন ও খাদ্য সংকটে পড়েছে বন্যপ্রাণী। আর মহা হুমকিতে পড়ছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাহাড় কাটার মতো অপরাধে স্থানীয় রাজনীতিবিদসহ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত ফলে অপরাধ করেও তারা পার পেয়ে যাচ্ছে। পাহাড় কাটা রোধে যদিও পরিবেশ অধিদফতরের কার্যকর  ভূমিকা পালনের কথা কিন্তু প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন বিষয়টি তদারকির জন্য বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা অপর্যাপ্ত। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধিদের অনুসন্ধানে জানা যায়, উপজেলা প্রশাসন থেকে প্রায়ই পাহাড় কাটায় অভিযোগে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। এ জন্য দেওয়া হচ্ছে জেল জরিমানাও। কিন্তু এরপরও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় পাহাড়-টিলা ধ্বংস করা হচ্ছে। রাস্তা তৈরি বা মেরামতের অজুহাতসহ নানা কায়দা-কৌশলে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা। প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুম এলেই নির্বিচারে চলে পাহাড় কাটা আর বর্ষা মৌসুমে ঘটে পাহাড় ধ্বংসের ঘটনা। তখন পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়ে থাকে প্রাণহানি ও সম্পদহানির চরম উদ্বেগ উৎকণ্ঠা। সাধারণত পাহাড়খেকো চক্র প্রথমে গাছ ও বনাঞ্চল উজাড় করে। তারপর সুযোগ বুঝে ওই ন্যাড়া পাহাড়ি টিলার মাটি কাটতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট মহল বলছেন, দেশের মোট আয়তনের মধ্যে পাহাড় ১২ শতাংশ এলাকা নিয়ে বিস্তৃত। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও এ জন্য ধ্বংস হয়ে যায়। আর এরই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। পাহাড়খেকোরা পাহাড় কেটে নিয়ে যাচ্ছে অথচ এটি তদারকির জন্য পর্যাপ্ত লোকবল না থাকলে পাহাড় কাটা রোধ করা সম্ভব নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ূন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দেশের পাহাড়গুলো টারসিয়ারী যুুগের পাহাড়। এই পাহাড়গুলো কয়েক কোটি বছরের পুরনো। এগুলো ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়ায় তৈরি। যত্রযত্র পাহাড় কেটে ফেলায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় ভূমিধস বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই এলাকার জীববৈচিত্র্যও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া পাহাড় কাটার ফলে গাছপালা কেটে ফেলায় সেখানে মাইক্রোক্লাইমেট পরিবর্তন হচ্ছে। একই কারণে তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাতেও ছন্দপতন হতে পারে। পাহাড় কেটে সমান করে যে বাঙালিরা ঘরবাড়ি বানাচ্ছেন তারা ভূমিধসের শিকার হচ্ছেন। পাহাড় কাটা রোধে দেশে সংশ্লিষ্ট আইন থাকলেও এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জনবলের অভাব রয়েছে। এ জন্য পাহাড় বাঁচাতে সংশ্লিষ্ট দফতরের লোকবল বৃদ্ধি করতে হবে। এ ছাড়া পরিবেশ আইনে এই অপরাধের জন্য যে জরিমানার বিধান রয়েছে সেটিও বৃদ্ধি করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পাহাড় কাটা রোধের বিষয়ে আমরা বরাবরই সোচ্চার রয়েছি। আমরা বিদ্যমান আইনের সে স্পিরিট সে অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছি। একই সঙ্গে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও সেভাবে কাজ করছে। পরিবেশের যে পরিমাণ কাজ সে অনুপাতে আমাদের বর্তমান যে জনবল রয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি।’ বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বন এলাকায় কেউ পাহাড় কেটে থাকলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। তবে যেসব এলাকা থেকে পাহাড় কাটা যাচ্ছে তা থেকে বন বেশ দূরে। বর্তমানে কক্সবাজার এলাকার পাহাড়গুলো কিছুটা হুমকিতে আছে। এটি রোধে বিগত এক বছরে আমরা বিপুলসংখ্যক মামলা দিয়েছি।’

মৌলভীবাজারে থামছে না পাহাড় কাটা : পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে মৌলভীবাজারে অবাধে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে। বিক্রি হচ্ছে মাটি। অনেকেই বানাচ্ছেন বসতভিটা, আবার কেউ কেউ তৈরি করছেন রিসোর্ট বা বাগান। সম্প্রতি জেলার জুড়ী উপজেলার সাগরনাল ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ডহর গ্রামে কয়েক দিন ধরে টিলাকাটা চলছে। একই এলাকার মৃত আবদুর রউফের ছেলে রিয়াজ টিলা কেটে বসতভিটার তৈরি করেছেন। এ ছাড়া উপজেলার, বাছিরপুর, কৃষ্ণনগর, আমতৈল, গোয়ালবাড়ী, জামকান্দি, কচুরগুল, লাঠিটিলা, সাগরনালসহ ১১টি গ্রামে টিলা কাটায় লিপ্ত রয়েছে পাহাড়খেকোরা। ২৫টি ঝুঁকিপূর্ণ টিলার নিচে গড়ে ওঠা ২ শতাধিক বাড়িঘরে ভারী বর্ষণ কিংবা ভূমিকম্প হলে টিলা ধসে মানবিক বিপর্যয় হতে পারে। বড়লেখা উপজেলার পাহাড়ি এলাকা সদর ইউনিয়নের ডিমাই, কেছরিগুল, গঙ্গারজল, দক্ষিণ ইউনিয়নের কাশেমনগর, হাকায়িতি, পূর্ব হাতলিয়া, দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির বোবারথল, মোহাম্মদনগর, ছোটলেখা, ঘোলসা, মুড়াউল, অফিস বাজার, উত্তর শাহবাজপুর ইউপির বড়-আইল, নান্দুয়া, পূর্ব বাণীকোনাসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় ও টিলা কাটা হচ্ছে। বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, পাহাড়-টিলা কাটার বিষয়ে ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদফতর বরাবর ১০টি মামলা পাঠানো হয়েছে। কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা, ভাটেরা ও বরমচাল এবং পশ্চিম জালালাবাদ এলাকায় পাহাড় কাটা হয়েছে। রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের যুদুরগুল এলাকার খাসের টিলাসহ বিভিন্ন টিলা কাটা হয়েছে। পাহাড় কাটার অভিযোগ রয়েছে কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত কয়েক বছরে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া উপজেলায় ইতিপূর্বে মাটি কাটতে গিয়ে অন্তত ১২-১৫ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ভারী বর্ষণে টিলার মাটি ধসে মা-মেয়েসহ গত পাঁচ বছরে অন্তত ১০ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। শিশুসহ অসংখ্য ব্যক্তি আহতও হয়েছেন। পরিবেশবিদ নূরুল মোহাইমীন মিল্টন বলেন, টিলা কাটার ফলে এ জেলার জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ধ্বংস হচ্ছে বনাঞ্চল। বদলে যাচ্ছে ভূমানচিত্রও। মৌলভীবাজার পরিবেশ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মো. বদরুল হুদা বলেন, ‘কে বা কারা এসব কাটছে তা জানা আমার বিষয় নয়। ভূমির মালিক ভূমি মন্ত্রণালয়।’ জেলায় কতটা স্থানে পাহাড়-টিলা কাটা হচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এসব আমি জানি না। সিলেট আফিসে খোঁজ নিন।’

শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে পাহাড়-টিলা : মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অবৈধ দখলে রয়েছে সরকারের শত শত একর পাহাড়-টিলা। দখলদাররা প্রকৃতিক বন কেটে এসব জায়গায় গড়ে তুলেছেন লেবু-আনারসের বাগান। আবার কিছু পাহাড়-টিলার মাটি কেটে গড়ে তোলা হয়েছে রিসোর্ট, কটেজ। গড়ে উঠেছে বসতবাড়ি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যখনই পাহাড় বা টিলা কাটার খবর পাচ্ছি, সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছি। তাছাড়া দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বানিয়ে দিচ্ছি। আমাদের এই উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’

খাগড়াছড়িতে অভিযানেও থেমে নেই পাহাড় কাটা : খাগড়াছড়িতে প্রশাসনের অগোচরে বিভিন্ন এলাকায় নীরবে পাহাড় কেটে একশ্রেণির লোক বাড়ি-ঘর তৈরির কাজে ব্যস্ত। পাহাড়ের মাটি কেটে উঁচু টিলাকে সমান করে ঘর তৈরি করা হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে পাহাড় কেটে মাটি অন্যত্র নিয়ে ভরাটের কাজ চলছে। আর যেখানে ইটভাটা রয়েছে সেসব স্থানে দূর পাহাড়ের মাটি কেটে ইট তৈরির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রশাসন বিভিন্ন উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পাহাড় কাটা রোধে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু জরিমানা ও শাস্তির পরও থেমে নেই পাহাড় কাটা। তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে প্রতি বছর পাহাড় ধসে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। বর্ষা মৌসুম এলেই পাহাড়ের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক আকারে ধসের সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে খাগড়াছড়িতে শালবন, সবুজবাগ, কুমিল্লাটিলা, মোল্লাপাড়া, আলুটিলা, ভুয়াছড়ি, কমলছড়ি, মাইসছড়িসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রতি বছর পাহড় ধসের ঘটনা ঘটে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রাণহানিও ঘটে। এ ছাড়া মহালছড়ি, মানিকছড়ি, রামগড়, মাটিরাঙ্গা, গুইমারা, দীঘিনালা, পানছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বর্ষা মৌসুমে পাহাড় ধসের সৃষ্টি হয়। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন মাইকিং করে পাহাড়ে বসবাসরত লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড় কাটার ফলে এখানকার জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে। পাশাপাশি এখানকার চেঙ্গী, মাইনি ও ফেনী নদীর নাব্য হ্রাস পাচ্ছে। এ ছাড়া পলি মাটিতে ভরাট হয়ে পাহাড়ের ছড়াগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।

নেত্রকোনায় গারো পাহাড়ে থাবা : নেত্রকোনার দুর্গাপুর কলমাকান্দা উপজেলার সীমান্ত এলাকায় দীর্ঘ এলাকাজুড়ে গারো পাহাড় থাকলেও বর্তমানে রয়েছে মাত্র ২০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গারো পাহাড়ের বিস্তৃতি। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বিভিন্নভাবে অসাধুরা কেটে নিয়েছে অসংখ্য পাহাড়। এসব পাহাড়ের সাদা মাটি দিয়ে সিরামিক পণ্য তৈরি হওয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলের এ মাটির চাহিদা ছিল ব্যাপক। পরিবেশ অধিদফতরের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও বছরের পর বছর ঢাকার বিভিন্ন কেমিক্যাল কোম্পানিসহ নানা কোম্পানি এসব মাটি কেটেছে।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের মৌলভীবাজার প্রতিনিধি সৈয়দ বয়তুল আলী, শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, নেত্রকোনা প্রতিনিধি আলপনা বেগম এবং খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি মো. জহুরুল আলম)

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা