শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিপর্যয়ের মুখে পোশাক রপ্তানি

খরচ বেড়েছে ১২ শতাংশ, ক্রয়াদেশ মোতাবেক শিপমেন্ট নিয়ে টেনশনে ব্যবসায়ীরা
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
বিপর্যয়ের মুখে পোশাক রপ্তানি

ছয় কারণে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক পণ্যের রপ্তানি। পোশাকশিল্প মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ বলছে- সুতার দাম, অতিরিক্ত কনটেইনার, বন্দর, আইসিডি খরচ ও পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি এবং কাস্টমসের নিত্যনতুন সমস্যার কারণে সার্বিকভাবে পোশাক খাতে ১০ থেকে ১২ শতাংশ খরচ বেড়েছে। এতে করোনা সংকট উত্তরণ পর্বে পাওয়া বিপুল ক্রয়াদেশ মোতাবেক শিপমেন্ট নিয়ে টেনশনে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিকেএমইএর কার্যকরী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন কারণে পোশাক পণ্যের উৎপাদন খরচ ১০ শতাংশ বেড়েছে। ক্রেতাদের থেকে যখন ইতিবাচক সাড়া পেলাম তার পরই এখন অভ্যন্তরীণ কিছু সমস্যার কারণে রপ্তানি বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন উদ্যোক্তারা। সঠিক সময়ে পণ্য জাহাজিকরণ এখন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ প্রতিদিনই কাস্টমস নিয়ে নতুন নতুন সমস্যার মুখে পড়ছেন রপ্তানিকারকরা। সুতার দাম কমানোসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হয়নি। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাব সরাসরি পড়বে পোশাকশ্রমিকসহ সাধারণ মানুষের ওপর। সব মিলিয়ে পোশাক মালিকরা একটা অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন।’

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদুল আজিম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সুতার দাম বৃদ্ধি, কনটেইনার ও বন্দর ফি, আইসিডি খরচ ও পরিবহন ব্যয়সহ সার্বিকভাবে পোশাকশিল্প উৎপাদন থেকে রপ্তানি পর্যায়ে ১০ থেকে ১২ শতাংশ খরচ বেড়েছে। এতে ক্রেতাদের কাছ থেকে যে বিপুল পরিমাণ ক্রয়াদেশ পাওয়া গেছে তা শিপমেন্ট নিয়ে টেনশনে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। সব মিলিয়ে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে পোশাক পণ্য রপ্তানি।’

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবির সবশেষ তথ্য বিশ্লেষণ বলছে- দেশের পোশাকপণ্য রপ্তানিকারকরা আবারও রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন। অক্টোবরে বাংলাদেশ থেকে ৪ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি হয়েছে, যা এক মাসে এ যাবৎ সর্বোচ্চ। সাধারণত দেশের মোট রপ্তানির ৮৫ শতাংশই আসে এ খাত থেকে। বেশ কিছু কারণে গত মাসে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে। চীন, ভিয়েতনাম, ভারত ও মিয়ানমারে পোশাক উৎপাদনের খরচ বেড়ে যাওয়ায় সেসব দেশের বেশ কিছু অর্ডার আমাদের দেশে এসেছে। উন্নত দেশের বেশির ভাগ মানুষ ইতিমধ্যে ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পন্ন করায় তাদের অর্থনীতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরছে। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের ক্রেতারা বড়দিনের সময় বিক্রি করার জন্য বাংলাদেশ থেকে বড় চালানে পণ্য কিনছেন। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই থেকে অক্টোবর) তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে আয় এসেছে ১২ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২০ দশমিক ৭৮ শতাংশ বেশি। এ আয়ের ৭ দশমিক ২১ বিলিয়ন এসেছে নিটওয়্যার রপ্তানি থেকে। এ পণ্যের রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ২৪ দশমিক ২৭ শতাংশ। ওভেন পোশাকের রপ্তানি ১৬ দশমিক ৪১ শতাংশ বেড়ে ৫ দশমিক ৪১ বিলিয়ন হয়েছে। বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ সূত্র বলছেন- দেশে পোশাকশিল্প মালিকদের হাতে এখন ব্যাপক পরিমাণে ক্রয়াদেশ রয়েছে। কিন্তু সে ক্রয়াদেশ মোতাবেক  পণ্য সরবরাহ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে পালিত পরিবহন ধর্মঘটে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দরে বিশাল পণ্যজট সৃষ্টি হয়েছে। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন পোশাকশিল্পের মালিকরা। পণ্যজটের কারণে চলতি নভেম্বরে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ব্যাহত হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে বেসরকারি আইসিডিতে রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনারের ২৩ শতাংশ বর্ধিত চার্জ রহিত বা বাতিল করতে আইসিডি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন-বিকডাকে অনুরোধ জানিয়েছে বিজিএমইএ। ১০ নভেম্বর বিকডাকে দেওয়া পত্রে বিজিএমইএ বলেছে- আকস্মিকভাবে আইসিডিতে বিভিন্ন চার্জ বৃদ্ধির ফলে দেশের সর্ববৃহৎ রপ্তানি খাত তৈরি পোশাকশিল্পের রপ্তানি খরচ বাড়লে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। একতরফা ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত মোটেও যুক্তিসংগত ও ব্যবসাবান্ধব নয়। একতরফাভাবে হঠাৎ বিকডা কর্তৃক বিভিন্ন চার্জ বৃদ্ধির ফলে তৈরি পোশাকশিল্পের রপ্তানি আদেশগুলো কার্যকর করা কঠিন হয়ে পড়বে। এর আগে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বাড়তি ব্যয় সমন্বয়ের জন্য ৮ নভেম্বর এক সার্কুলারে পাঁচ খাতে ২৩ শতাংশ চার্জ বৃদ্ধির ঘোষণা দেয় বিকডা। এ চার্জ কার্যকর হয় ৪ নভেম্বর থেকে। এ প্রসঙ্গে বিকডা সভাপতি নুরুল কাইয়ুম খান বলেছেন, ‘ডিজেলের দাম বাড়ার কারণে আইসিডির বিদ্যমান আর্থিক সংকট আরও বেড়ে গেছে। পণ্যবাহী গাড়ি ও আইসিডির বিভিন্ন ইকুইপমেন্টের জ্বালানি ব্যয় বেড়েছে। মূলত সেগুলো সমন্বয় করতে ফুয়েল সারচার্জ আরোপ করা হয়।’ প্রসঙ্গত, ১৯টি বেসরকারি আইসিডিতে শতভাগ রপ্তানি পণ্য কনটেইনার বোঝাই করে জাহাজিকরণের জন্য বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ছাড়া খাদ্যপণ্যসহ ৩৭ ধরনের আমদানি পণ্য জাহাজ থেকে বন্দরে নামানোর জন্য সেগুলো ডিপোয় এনে খালাস করা হয়। চট্টগ্রাম বন্দরের ১ থেকে ২৬ কিলোমিটারের মধ্যে এসব আইসিডি অবস্থিত। এদিকে বিজিএমইএ পণ্য জটসংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে জানিয়েছে- ৫ থেকে ৮ নভেম্বর পর্যন্ত চার দিনের পরিবহন ধর্মঘটের কারণে পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান চলাচল বন্ধ ছিল। ফলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আমদানি হওয়া পণ্য চালান খালাস ও প্রাইভেট আইসিডিগুলো থেকে রপ্তানিবাহী পণ্য চালান চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে জাহাজিকরণ সম্ভব হয়নি। ধর্মঘটের চার দিনে প্রায় ১২ হাজার টিউজ আমদানি পণ্য চালান খালাস ও প্রায় ৫ হাজার টিউজ রপ্তানিবাহী পণ্য চালান জাহাজিকরণ করা সম্ভব হয়নি। ফলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর এয়ার শিপমেন্ট ডিসকাউন্টসহ রপ্তানি আদেশ বাতিলের আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া আমদানি হওয়া চালান খালাস করতে না পারার কারণে উৎপাদনে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েও রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে। ফলে চলতি নভেম্বরে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
পারিবারিক অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
লোক ভাড়া করে ৩০ বাড়িঘরে হামলা লুটপাট
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে কাল গণহত্যার অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট দাখিল
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
ক্লু খুঁজে পায়নি পুলিশ
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
গণফোরাম ভোট চায় সংবিধানের আলোকে
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ভাঙ্গায় লাইনচ্যুত ১২ ঘণ্টা বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
ঋণ পুনঃতফসিলে অগ্রাধিকার পাবেন অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
দিনাজপুরে চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি