শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০২২

ইভিএম নিয়ে সংলাপে প্রযুক্তিবিদ আনল না কেউ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইভিএম নিয়ে সংলাপে প্রযুক্তিবিদ  আনল না কেউ

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে জাতীয় পার্টি (জাপা) বলেছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ প্রস্তুত নয়। এ যন্ত্রটি নিয়ে ভোটারদের নানা ধরনের শঙ্কা রয়েছে। সেক্ষেত্রে সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হোক তা চায় না দলটি। সাধারণ মানুষের ব্যবহারের যান্ত্রিক জটিলতা, প্রায়োগিক ও বৈশ্বিক অবস্থান তুলে ধরে দলটি ইভিএম ব্যবহারের বিষয়টি পুনর্বিবেচনার দাবি করেছে।

এদিকে প্রথম ধাপের বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালও দলগুলোকে আশ্বাস দিয়েছেন, এখনো ইভিএম নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। যন্ত্রটি নিয়ে দলগুলোকে ধারণা দেওয়া ও স্বাধীন মতামত জানার জন্য এ আলোচনা। ইভিএম নিয়ে দলগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক ঐকমত্য নেই। এমন পরিস্থিতিতে কমিশনও কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চায় না।

গতকাল থেকে ইভিএমের কারিগরি দিক নিয়ে রাজনৈতিক দলের মতামত নিচ্ছে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। প্রথম দিনে জাতীয় পার্টিসহ ১৩টি দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা হয়। ২১ জুন বিএনপিসহ ১৩টি দল এবং ২৮ জুন আওয়ামী লীগসহ ১৩টি দলের সঙ্গে বসার সময় সূচি রয়েছে। এদিকে ইভিএম যাচাইয়ের এই বৈঠকে ১৩ রাজনৈতিক দলকে টেকনিক্যাল পারসনসহ আসার আমন্ত্রণ জানানো হলেও কোনো দলই তাদের পক্ষ থেকে প্রযুক্তিবিদ নিয়ে আলোচনায় অংশ নেয়নি। এ ছাড়া ইভিএম দেখতে তিন রাজনৈতিক দল কোনো প্রতিনিধি পাঠায়নি।

ইভিএম নিয়ে মানুষের প্রস্তুতি নেই : জাপা মহাসচিব

আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আগামী নির্বাচনে পরীক্ষামূলক হতে পারে। কিন্তু সারা দেশে ৩০০ আসনে ইভিএমে হলে এটা হ্যাপাজার্ড হয়ে যাবে। ইভিএমে ভোট দেওয়ার মতো মানুষের প্রস্তুতি নেই। মানুষ ভোট দিতে চায়। কিন্তু মেশিনের বিষয়ে আমাদের ‘রং’ একটা ধারণা। আমাদের দলের পক্ষ থেকে বলতে চাই- আগামী নির্বাচন ইভিএমে হোক তা আমরা চাই না। এ নেতার মতে, মেশিনের দোষের চেয়ে বড় দোষ বাংলাদেশের মানুষ, ভোটাররা ইভিএমে ভোট দেওয়ার মতো প্রস্তুত নয়। এটা জাতীয় পার্টি মনে করে।

তিনি বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমি একটি কথাই বলব- এখানে আসার আগে দলের প্রেসিডিয়াম মিটিং করেছি আমরা। আমরা একটা সিদ্ধান্তে এসেছি- সেটা হলো ইভিএমের দোষ ত্রুটি, কিউরিসিটি বড় কথা নয়। আমরা ইভিএমের জন্য সারা দেশের মানুষ রেডি কি না? ইভিএমে ফিঙ্গার প্রিন্ট মেলে না, অনেক বিষয় রয়েছে। ইভিএমে আস্থা না দেখানোর কোনো কারণ নেই। কিন্তু ইভিএম নিয়ে ইতোমধ্যে একটা পাবলিক পারসেপশন-ইভিএম মানে অন্য কোনো কারসাজি রয়েছে, এটা বিশেষ কোনো দল কিছু করতে পারে।

সিইসির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে জাপা মহাসচিব বলেন, অনুরোধ করব- নির্বাচন করব আমি, আমরা। আপনার দায়িত্ব কতটুকু নির্বাচন সুষ্ঠু করা যায়, ভালো নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেন, তারা বেশিরভাগ যা বলে তা জনগণের প্রতিফলন হতে পারে।

জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আতিকুর রহমান আতিক আলোচনার শুরুতে বলেন, ‘সারা বিশ্ব যেখানে ইভিএম বর্জন করছে সেখানে কেন আমরা ইভিএম প্রজেক্ট নিয়ে এগোবো? এটাই আমার প্রশ্ন। বিএমটিএফ ইভিএম সুন্দর মেশিন উপস্থাপনা করেছে। তবে দেশের পারসপেকটিভ থেকে মানুষ এমন শিক্ষিত না যে ইভিএম ইনটুডিউচ করা যাবে। তিনি জানান, ৩৪টি দেশ ইভিএম নিয়ে নাড়াচাড়া করছে। চারটি দেশ-ভারত, ব্রাজিল, ফিলিপাইন ও এস্তোনিয়া-তারা ইভিএম ব্যবহার করছে। আংশিক ব্যবহার করা ১৪টি দেশ ইভিএম ব্যবহার করে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় প্রজেক্ট থেকে সরে এসেছে। সার্কের দেশ পাকিস্তান ইভিএম ব্যবহার না করার জন্য বিল পাস করেছে। যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড, জার্মানি, মালয়েশিয়া, ভেনেজুয়েলাসহ অনেকে বর্জন করেছে। এর মধ্যে যুক্তরাজ্য মনে করে ইভিএম গণতন্ত্রের বিকাশে বাধা, তাই বর্জন করেছে।

ইভিএম নিয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি : সিইসি

বৈঠকের শুরুতে স্বাগত বক্তব্যে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ইভিএম নিয়ে আমরা এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। আপনারা জানেন কিছুদিন আগেও আমরা ইভিএমের মাধ্যমে নির্বাচন করেছি। তারপরও রাজনৈতিক মহলে এবং পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে যেটা আমরা জানতে পেরেছি যে, ইভিএম নিয়ে ঐকমত্য নেই। এমন পরিস্থিতিতেই সবার মতামত নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। ইভিএমটা যেহেতু আমরা ব্যবহার করছি। আমাদের উদ্দেশ্য ইভিএম সম্পর্কে আপনাদের ধারণা দেওয়া। কিন্তু আপনাদের মতামত কী হবে, সেটা আপনাদের স্বাধীন মতামত হবে। আমরা কোনো মতামত কারও ওপর চাপিয়ে দিতে পারি না, চাপিয়ে দেব না, সে ধরনের কোনো ইচ্ছাও আমাদের নেই।

দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বৈঠক শেষে সিইসি বলেন, ‘যে কোনো প্রস্তাবই কন্সট্রাকটিভ। আলোচনা মূল্য দিয়ে বিবেচনা করব।... ইভিএমের ব্যাপারে অনেকের বক্তব্য ইতিবাচক, আবার অনেকে বলেছেন ইভিএম ব্যবহার করা সমীচীন হবে না। কিন্তু ইভিএমের অনেক বিষয় উনাদের অজানা ছিল সেখানে আমাদের বিশেষজ্ঞরা বিষয়গুলো বুঝিয়ে বলেছেন। তিনি জানান, আলোচনায় আবার কেউ কেউ বলেছেন, পারলে ৩০০ আসনে প্রয়োগ করার যায় কি না; আর ৩০০ আসনে প্রয়োগ না করা গেলে আর নয়। কেউ কেউ ভাগে ভাগে করতে বলেছে। আরও দুটি ধাপে মতামত নিয়ে পরবর্তীতে পর্যালোচনা করবে কমিশন। দলগুলোকে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষারও অনুরোধ করেন সিইসি।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক