শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মহাবিশ্বের রহস্যময় ছবি নিয়ে উচ্ছ্বাস

১৩৫০ কোটি বছর আগের বিরল দৃশ্য, যুক্ত আছেন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী লামীয়া
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
মহাবিশ্বের রহস্যময় ছবি নিয়ে উচ্ছ্বাস

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর আগে মহাবিশ্বের এক বিরল রঙিন ছবি প্রকাশ করে গোটা বিশ্বে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা এমন ছবি এই প্রথম প্রকাশ করা হলো। ছবি তুলতে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেই দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডানলপ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিকসের পোস্ট ডক্টরাল ফেলো লামীয়া মওলাও রয়েছেন। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান, অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল, ফোর্বস সাময়িকী। ১১ জুলাই ছবিটি প্রকাশ করা হয়। এতে যেসব তারকা ও গ্যালাক্সির ছবি ধরা পড়েছে তা ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর আগের। ছবিটি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা। এ বিষয়ে নাসার কর্মকর্তা বিল নেলসন বলেন, ‘ছবিটিতে বিভিন্ন গ্যালাক্সির চারপাশে বাঁকানো গ্যালাক্সির আলো ফুটে উঠেছে। টেলিস্কোপে পৌঁছানোর আগে কয়েক কোটি বছর ধরে ভ্রমণ করেছে এ আলো।’ নেলসন আরও বলেন, ‘আমরা ছবিটি দেখছি মানে ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছরের বেশি পেছনের দিকে তাকাচ্ছি।’ তিনি জানান, নাসা শিগগিরই আরও ছবি প্রকাশ করবে। সেগুলো প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি বছর আগেকার। এসব ছবি মহাবিশ্বের আনুমানিক শুরু বিন্দুর কাছাকাছি। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় শুরুতে ফিরে যাচ্ছি।’

প্রকাশ করা ছবিতে মহাবিশ্বের গ্যালাক্সিগুলোর একটি অংশকে দেখা গেছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘এসএমএসিএস ০৭২৩’। ছবিতে মহাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা জ্বলজ্বলে আলোকরশ্মির বিচ্ছুরণ ফুটে উঠেছে। মহাবিশ্বের প্রাচীনতম রূপ এটি। খবরে বলা হয়, এ ছবি নিয়ে হইচই পড়ে গেছে সারা বিশ্বে। ছবি উন্মোচন করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘নাসা অভূতপূর্ব কাজ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও গোটা মানবসভ্যতার জন্য এটি ঐতিহাসিক দিন।’

খবরে বলা হয় : নাসার নতুন এ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ আগের হাবল টেলিস্কোপ থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী। এটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ১ হাজার কোটি ডলার। গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটি মহাশূন্যের উদ্দেশে রওনা দেয়। পৃথিবীর কক্ষপথ ছাড়িয়ে বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে এ টেলিস্কোপ। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ৬.৫ মিটার চওড়া সোনার প্রলেপ লাগানো প্রতিফলক আয়না আছে এবং আছে অতিসংবেদনশীল ইনফ্রারেড তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে যন্ত্রপাতি। এ টেলিস্কোপ ছায়াপথের বেঁকে যাওয়া ওই আকৃতির ছবি ধরতে সক্ষম হয়েছে। বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের পর এ ছায়াপথগুলো স্থায়ী হয়েছিল মাত্র ৬০ কোটি বছর পর্যন্ত।

এ টেলিস্কোপের মূল লক্ষ্য দুটি। এক. প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি বছর আগের মহাবিশ্বে জ্বলে ওঠা আদি নক্ষত্রগুলোর ছবি তোলা। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, দূরদূরান্তের গ্রহগুলো প্রাণ ধারণের উপযোগী কি না তা খতিয়ে দেখা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘তিন যুগ ধরে নির্মিত জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটি নতুন নতুন ছবিটি দিয়ে মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা পাল্টে দিতে পারে।’

মজার বিষয় হচ্ছে, বিজ্ঞানীদের হিসাবে পৃথিবীর বয়স আনুমানিক ৪৫৪ কোটি বছর (কমবেশি ৫ কোটি বছর)। এখন পর্যন্ত কোনো স্পেস টেলিস্কোপের তোলা মহাশূন্যের সবচেয়ে গহিন ও সবচেয়ে ভালো মানের ইনফ্রারেড ছবি হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে একে, কয়েক হাজার ছায়াপথ উঠে এসেছে ছবিটিতে। মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি জানিয়েছে, পৃথিবীতে মাটিতে দাঁড়িয়ে কেউ যদি এক হাত দূরের একটি ধূলিকণার দিকে তাকান, পৃথিবীর আকাশে ঠিক ওই ধূলিকণার মতোই ক্ষুদ্র জায়গা দখল করে রেখেছে ছবিতে দেখানো ছায়াপথ গুচ্ছ। ছবিটি তুলেছে ওয়েব টেলিস্কোপের ‘নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা (এনআইআরক্যাম)’।

এখন বড় সুখবর হলো, বিজ্ঞানীরা ওয়েব টেলিস্কোপের তথ্যের গুণগত মান বিশ্লেষণ করে বুঝতে পারছেন, এ ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে এ টেলিস্কোপ তার থেকেও অনেক গভীরে গিয়ে মহাজগতের চিত্র তুলে আনতে সক্ষম। এর ফলে অতিশক্তিশালী এ দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে মহাশূন্যের অনেক ভিতর পর্যন্ত এখন দেখা এবং তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হবে। আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ৮৬ হাজার মাইল। আর এ ছবিতে ছোট ছোট যে আলোর বিচ্ছুরণ রয়েছে সেগুলো ভ্রমণ করেছে ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর। নাসার গবেষক বিল নেলসন বলেন, ‘তবে আমরা আরও পেছনে ফিরে যাচ্ছি। কারণ এটা হলো প্রথম ছবি। ওরা ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর পেছনের ছবি তুলতে যাচ্ছে। আমরা যেহেতু জানি মহাজগতের বয়স ১ হাজার ৩৮০ কোটি বছর, তাই আমরা এখন মহাবিশ্ব সৃষ্টির একেবারে গোড়ায় ফিরে যেতে পারছি। হাবল টেলিস্কোপকে এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ করতে সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে আকাশে পর্যবেক্ষণ করতে হতো। কিন্তু জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ মাত্র সাড়ে ১২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে মহাবিশ্বের গভীর থেকে এ ছবি তুলে এনেছে।’

লামীয়া বললেন, গুরুত্ব হারায়নি হাবল : জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রকল্পে কাজ করা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী লামীয়া মওলা বলেছেন, ‘জেমস ওয়েবের যুগে হাবল এখনো গুরুত্বপূর্ণ’। বিশাল আকারের গ্যালাক্সিগুলোর বিবর্তন আর কাঠামো পরিবর্তন নিয়ে গবেষণা চালানো লামীয়া বলেছেন, বিষয়টি এত সরল নয়। কারণ প্রথমত, কারিগরি গঠন বিবেচনায় নিলে টেলিস্কোপ দুটি একেবারেই ভিন্ন, পার্থক্য আছে অবস্থানেও। হাবলের আয়না আকারে ২.৪ মিটার; এর বিপরীতে ওয়েব টেলিস্কোপের আয়নার আকার ৬.৬ মিটার। অর্থাৎ হাবলের চেয়ে ওয়েবের আলোকরশ্মি গ্রহণ করার সক্ষমতা বেশি। কিন্তু দুটি টেলিস্কোপের মধ্যে তুলনা বিচার ঠিক যৌক্তিক নয়।

গত মাসে ‘দি অ্যাস্ট্রোফিজিকাল জার্নাল’-এ প্রকাশ হয় থ্রিডি-ড্যাশ নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন। এর সহরচয়িতাও ছিলেন লামীয়া। মহাকাশের যে অংশগুলোয় নতুন নক্ষত্রের গঠন হচ্ছে, ‘থ্রিডি-ড্যাশ’কে তার ম্যাপ বলে আখ্যা দিচ্ছেন লামীয়া মওলা। এর মাধ্যমে মহাকাশের বিরল বস্তুগুলোর খোঁজ করতে পারবেন বিজ্ঞানীরা, এরপর ওয়েব টেলিস্কোপের মাধ্যমে আরও খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণও সম্ভব হবে।

লামীয়া মওলা বলেন, ‘হাবল পৃথিবী ঘিরে চক্কর দিলেও ওয়েব ঘুরবে সূর্য ঘিরে। ওয়েবের চেয়েও বেশি সময় ধরে পর্যবেক্ষণ করতে পারে হাবল। সক্ষমতার বিচারে ওয়েব বেশি শক্তিশালী, তাই বিজ্ঞানীদের কাছেও এ মুহূর্তে এর চাহিদা বেশি। ওয়েবের উপস্থিতিতে হাবলের সময় নিয়ে মহাকাশবিজ্ঞানীদের মধ্যে চাহিদা একটু কমলেও পুরনো টেপলিস্কোপটি “অপ্রাসঙ্গিক” হয়ে গেছে ভাবলে ভুল হবে।’ গবেষণা প্রকল্প ‘থ্রিডি-ড্যাশ’-এর অংশ হিসেবে ইনফ্রারেডের কাছাকাছি তরঙ্গে মহাকাশের ছায়াপথগুলো পর্যবেক্ষণ করতে হাবল টেলিস্কোপের লেগেছে আড়াই শ ঘণ্টা। লামীয়া বলেন, থ্রিডি-ড্যাশ প্রোগ্রাম হাবলের মহাকাশের বড় একটা অংশে ছবি তোলার সক্ষমতার ঐতিহ্যকেই সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে যেন আমাদের ছায়াপথের বাইরে ছায়াপথগুলোর রহস্য উদ্ঘাটন শুরু করতে পারি আমরা। পাশাপাশি দুটি ছবিতে এ নীহারিকাটির নাম ‘সাউদার্ন রিং নেবুলা’। নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা বাঁ পাশের ছবিতে ‘নিয়ার ইনফ্রারেড লাইট’ ও ডান পাশের ছবিতে ব্যবহার হয়েছে ‘মিড ইনফ্রারেড লাইট’। ছবিটি ওয়েবের জন্য গুপ্তধনের অগভীর ম্যাপ হিসেবে কাজ করবে যার মাধ্যমে টেলিস্কোপটি ফেরত যেতে পারবে এমন নতুন লক্ষ্য খুঁজে নিয়ে তার গভীরে পর্যবেক্ষণ করতে পারবে।

লামীয়া মওলা বলেন, ‘হাবল আর ওয়েবের মূল পার্থক্য দৃষ্টিভঙ্গিতে। হাবল অতিবেগুনী রশ্মি এবং মানবচোখে দৃশ্যমান আলোয় মহাবিশ্ব পর্যবেক্ষণ করলেও দীর্ঘ ইনফ্রারেড তরঙ্গে ছবি তোলে জেডব্লিউএসটি। মূল পার্থক্যগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি যা হাবলকে প্রাসঙ্গিক রাখবে, তা হলো হাবল আলট্রাভায়োলেট থেকে “নিয়ার ইনফ্রারেড” আলো পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আর ওয়েব “নিয়ার ইনফ্রারেড” থেকে ইনফ্রারেড তরঙ্গের মাঝামাঝি পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করে। এর মানে ওয়েব অতিবেগুনী এবং দৃশ্যমান আলো পর্যবেক্ষণ করে না। আপনি যদি অতিবেগুনী রশ্মি আর দৃশ্যমান আলোয় কিছু পর্যবেক্ষণ করতে চান তবে আমাদের তা অর্জন করতে হাবলের কাছেই ফেরত যেতে হবে।’ তিনি উল্লেখ করেন, ওয়েব টেলিস্কোপ ব্যবহার করে মহাবিশ্বের যে ছবিগুলো তোলা সম্ভব হবে তার সবই নির্ভর করবে হাবল থেকে পাওয়া তথ্যের ওপর। ‘হাবলের পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতেই আমাদের সব লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে, আর ওয়েব এখন এতে আরও বেশি তথ্য যোগ করবে। হাবল এখানে খুবই, খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ লামীয়া মওলার মতে, হাবল নয়, স্পিটজারের উত্তরসূরি ওয়েব। ওয়েব হাবলের চেয়ে বেশি হাই-রেজুলিউশনের ছবি ধারণে সক্ষম এবং ইনফ্রারেড আলোর প্রতি প্রায় ১০ গুণ বেশি স্পর্শকাতর। তাই হাবল এত দিন যা করে এসেছে সে কাজ আরও বেশি সময় ধরে আরও দ্রুত করতে পারে ওয়েব। তবে ওয়েব এ ক্ষেত্রে হাবলের উত্তরসূরি নয় বা হাবলকে প্রতিস্থাপন করবে না। বরং নাসার স্পিটজার স্পেস টেলিস্কোপের জায়গা নিচ্ছে ওয়েব টেলিস্কোপ। ২০০৩ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কক্ষপথে থাকলেও প্রপেল্যান্ট ফুরিয়ে গেছে স্পিটজারের। রেজুলিউশেনর বেলায় স্পিটজারের চেয়ে ওয়েবের সক্ষমতা এত বেশি যে বিষয়টি অনুধাবন করা কঠিন। আকাশের ঘোলাটে অংশ হিসেবে আমরা এত দিন যা দেখতে পেতাম সেগুলো এখন স্পষ্ট ছায়াপথ হিসেবেই দেখা যাবে। ওয়েবের মাধ্যমে কেবল হাজার কোটি বছর আগের ছায়াপথগুলোই স্পষ্ট হয়ে উঠবে এমনটা নয়, ছায়াপথের গহিনের খুঁটিনাটি বৈশিষ্ট্যও উঠে আসবে টেলিস্কোপের ছবিতে। লামীয়া মওলা বলেন, ‘নতুন পর্যবেক্ষণে হাবল এখনো গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবের মাধ্যমে আমরা নতুন অনেক কিছু খুঁজে পাব যা আমরা আগে চিহ্নিত করিনি। আমরা হাবলের মাধ্যমে সেখানে ফেরত গিয়ে আবার দেখার চেষ্টা করব, হয়তো আরও বেশি সময় নিয়ে আরও গহিনে। সব মিলিয়ে হাবল গুরুত্বপূর্ণ হয়েই থাকবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন