শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মহাবিশ্বের রহস্যময় ছবি নিয়ে উচ্ছ্বাস

১৩৫০ কোটি বছর আগের বিরল দৃশ্য, যুক্ত আছেন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী লামীয়া
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
মহাবিশ্বের রহস্যময় ছবি নিয়ে উচ্ছ্বাস

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর আগে মহাবিশ্বের এক বিরল রঙিন ছবি প্রকাশ করে গোটা বিশ্বে তোলপাড় ফেলে দিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা এমন ছবি এই প্রথম প্রকাশ করা হলো। ছবি তুলতে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, সেই দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডানলপ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিকসের পোস্ট ডক্টরাল ফেলো লামীয়া মওলাও রয়েছেন। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান, অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল, ফোর্বস সাময়িকী। ১১ জুলাই ছবিটি প্রকাশ করা হয়। এতে যেসব তারকা ও গ্যালাক্সির ছবি ধরা পড়েছে তা ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর আগের। ছবিটি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা। এ বিষয়ে নাসার কর্মকর্তা বিল নেলসন বলেন, ‘ছবিটিতে বিভিন্ন গ্যালাক্সির চারপাশে বাঁকানো গ্যালাক্সির আলো ফুটে উঠেছে। টেলিস্কোপে পৌঁছানোর আগে কয়েক কোটি বছর ধরে ভ্রমণ করেছে এ আলো।’ নেলসন আরও বলেন, ‘আমরা ছবিটি দেখছি মানে ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছরের বেশি পেছনের দিকে তাকাচ্ছি।’ তিনি জানান, নাসা শিগগিরই আরও ছবি প্রকাশ করবে। সেগুলো প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি বছর আগেকার। এসব ছবি মহাবিশ্বের আনুমানিক শুরু বিন্দুর কাছাকাছি। তিনি বলেন, ‘আমরা প্রায় শুরুতে ফিরে যাচ্ছি।’

প্রকাশ করা ছবিতে মহাবিশ্বের গ্যালাক্সিগুলোর একটি অংশকে দেখা গেছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘এসএমএসিএস ০৭২৩’। ছবিতে মহাবিশ্বে ছড়িয়ে থাকা জ্বলজ্বলে আলোকরশ্মির বিচ্ছুরণ ফুটে উঠেছে। মহাবিশ্বের প্রাচীনতম রূপ এটি। খবরে বলা হয়, এ ছবি নিয়ে হইচই পড়ে গেছে সারা বিশ্বে। ছবি উন্মোচন করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘নাসা অভূতপূর্ব কাজ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও গোটা মানবসভ্যতার জন্য এটি ঐতিহাসিক দিন।’

খবরে বলা হয় : নাসার নতুন এ জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ আগের হাবল টেলিস্কোপ থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী। এটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ১ হাজার কোটি ডলার। গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটি মহাশূন্যের উদ্দেশে রওনা দেয়। পৃথিবীর কক্ষপথ ছাড়িয়ে বর্তমানে প্রায় ১৫ লাখ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে এ টেলিস্কোপ। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ৬.৫ মিটার চওড়া সোনার প্রলেপ লাগানো প্রতিফলক আয়না আছে এবং আছে অতিসংবেদনশীল ইনফ্রারেড তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে যন্ত্রপাতি। এ টেলিস্কোপ ছায়াপথের বেঁকে যাওয়া ওই আকৃতির ছবি ধরতে সক্ষম হয়েছে। বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের পর এ ছায়াপথগুলো স্থায়ী হয়েছিল মাত্র ৬০ কোটি বছর পর্যন্ত।

এ টেলিস্কোপের মূল লক্ষ্য দুটি। এক. প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি বছর আগের মহাবিশ্বে জ্বলে ওঠা আদি নক্ষত্রগুলোর ছবি তোলা। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, দূরদূরান্তের গ্রহগুলো প্রাণ ধারণের উপযোগী কি না তা খতিয়ে দেখা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘তিন যুগ ধরে নির্মিত জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপটি নতুন নতুন ছবিটি দিয়ে মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা পাল্টে দিতে পারে।’

মজার বিষয় হচ্ছে, বিজ্ঞানীদের হিসাবে পৃথিবীর বয়স আনুমানিক ৪৫৪ কোটি বছর (কমবেশি ৫ কোটি বছর)। এখন পর্যন্ত কোনো স্পেস টেলিস্কোপের তোলা মহাশূন্যের সবচেয়ে গহিন ও সবচেয়ে ভালো মানের ইনফ্রারেড ছবি হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে একে, কয়েক হাজার ছায়াপথ উঠে এসেছে ছবিটিতে। মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি জানিয়েছে, পৃথিবীতে মাটিতে দাঁড়িয়ে কেউ যদি এক হাত দূরের একটি ধূলিকণার দিকে তাকান, পৃথিবীর আকাশে ঠিক ওই ধূলিকণার মতোই ক্ষুদ্র জায়গা দখল করে রেখেছে ছবিতে দেখানো ছায়াপথ গুচ্ছ। ছবিটি তুলেছে ওয়েব টেলিস্কোপের ‘নিয়ার-ইনফ্রারেড ক্যামেরা (এনআইআরক্যাম)’।

এখন বড় সুখবর হলো, বিজ্ঞানীরা ওয়েব টেলিস্কোপের তথ্যের গুণগত মান বিশ্লেষণ করে বুঝতে পারছেন, এ ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে এ টেলিস্কোপ তার থেকেও অনেক গভীরে গিয়ে মহাজগতের চিত্র তুলে আনতে সক্ষম। এর ফলে অতিশক্তিশালী এ দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে মহাশূন্যের অনেক ভিতর পর্যন্ত এখন দেখা এবং তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হবে। আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ১ লাখ ৮৬ হাজার মাইল। আর এ ছবিতে ছোট ছোট যে আলোর বিচ্ছুরণ রয়েছে সেগুলো ভ্রমণ করেছে ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর। নাসার গবেষক বিল নেলসন বলেন, ‘তবে আমরা আরও পেছনে ফিরে যাচ্ছি। কারণ এটা হলো প্রথম ছবি। ওরা ১ হাজার ৩৫০ কোটি বছর পেছনের ছবি তুলতে যাচ্ছে। আমরা যেহেতু জানি মহাজগতের বয়স ১ হাজার ৩৮০ কোটি বছর, তাই আমরা এখন মহাবিশ্ব সৃষ্টির একেবারে গোড়ায় ফিরে যেতে পারছি। হাবল টেলিস্কোপকে এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ করতে সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে আকাশে পর্যবেক্ষণ করতে হতো। কিন্তু জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ মাত্র সাড়ে ১২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে মহাবিশ্বের গভীর থেকে এ ছবি তুলে এনেছে।’

লামীয়া বললেন, গুরুত্ব হারায়নি হাবল : জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ প্রকল্পে কাজ করা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী লামীয়া মওলা বলেছেন, ‘জেমস ওয়েবের যুগে হাবল এখনো গুরুত্বপূর্ণ’। বিশাল আকারের গ্যালাক্সিগুলোর বিবর্তন আর কাঠামো পরিবর্তন নিয়ে গবেষণা চালানো লামীয়া বলেছেন, বিষয়টি এত সরল নয়। কারণ প্রথমত, কারিগরি গঠন বিবেচনায় নিলে টেলিস্কোপ দুটি একেবারেই ভিন্ন, পার্থক্য আছে অবস্থানেও। হাবলের আয়না আকারে ২.৪ মিটার; এর বিপরীতে ওয়েব টেলিস্কোপের আয়নার আকার ৬.৬ মিটার। অর্থাৎ হাবলের চেয়ে ওয়েবের আলোকরশ্মি গ্রহণ করার সক্ষমতা বেশি। কিন্তু দুটি টেলিস্কোপের মধ্যে তুলনা বিচার ঠিক যৌক্তিক নয়।

গত মাসে ‘দি অ্যাস্ট্রোফিজিকাল জার্নাল’-এ প্রকাশ হয় থ্রিডি-ড্যাশ নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন। এর সহরচয়িতাও ছিলেন লামীয়া। মহাকাশের যে অংশগুলোয় নতুন নক্ষত্রের গঠন হচ্ছে, ‘থ্রিডি-ড্যাশ’কে তার ম্যাপ বলে আখ্যা দিচ্ছেন লামীয়া মওলা। এর মাধ্যমে মহাকাশের বিরল বস্তুগুলোর খোঁজ করতে পারবেন বিজ্ঞানীরা, এরপর ওয়েব টেলিস্কোপের মাধ্যমে আরও খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণও সম্ভব হবে।

লামীয়া মওলা বলেন, ‘হাবল পৃথিবী ঘিরে চক্কর দিলেও ওয়েব ঘুরবে সূর্য ঘিরে। ওয়েবের চেয়েও বেশি সময় ধরে পর্যবেক্ষণ করতে পারে হাবল। সক্ষমতার বিচারে ওয়েব বেশি শক্তিশালী, তাই বিজ্ঞানীদের কাছেও এ মুহূর্তে এর চাহিদা বেশি। ওয়েবের উপস্থিতিতে হাবলের সময় নিয়ে মহাকাশবিজ্ঞানীদের মধ্যে চাহিদা একটু কমলেও পুরনো টেপলিস্কোপটি “অপ্রাসঙ্গিক” হয়ে গেছে ভাবলে ভুল হবে।’ গবেষণা প্রকল্প ‘থ্রিডি-ড্যাশ’-এর অংশ হিসেবে ইনফ্রারেডের কাছাকাছি তরঙ্গে মহাকাশের ছায়াপথগুলো পর্যবেক্ষণ করতে হাবল টেলিস্কোপের লেগেছে আড়াই শ ঘণ্টা। লামীয়া বলেন, থ্রিডি-ড্যাশ প্রোগ্রাম হাবলের মহাকাশের বড় একটা অংশে ছবি তোলার সক্ষমতার ঐতিহ্যকেই সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে যেন আমাদের ছায়াপথের বাইরে ছায়াপথগুলোর রহস্য উদ্ঘাটন শুরু করতে পারি আমরা। পাশাপাশি দুটি ছবিতে এ নীহারিকাটির নাম ‘সাউদার্ন রিং নেবুলা’। নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা বাঁ পাশের ছবিতে ‘নিয়ার ইনফ্রারেড লাইট’ ও ডান পাশের ছবিতে ব্যবহার হয়েছে ‘মিড ইনফ্রারেড লাইট’। ছবিটি ওয়েবের জন্য গুপ্তধনের অগভীর ম্যাপ হিসেবে কাজ করবে যার মাধ্যমে টেলিস্কোপটি ফেরত যেতে পারবে এমন নতুন লক্ষ্য খুঁজে নিয়ে তার গভীরে পর্যবেক্ষণ করতে পারবে।

লামীয়া মওলা বলেন, ‘হাবল আর ওয়েবের মূল পার্থক্য দৃষ্টিভঙ্গিতে। হাবল অতিবেগুনী রশ্মি এবং মানবচোখে দৃশ্যমান আলোয় মহাবিশ্ব পর্যবেক্ষণ করলেও দীর্ঘ ইনফ্রারেড তরঙ্গে ছবি তোলে জেডব্লিউএসটি। মূল পার্থক্যগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি যা হাবলকে প্রাসঙ্গিক রাখবে, তা হলো হাবল আলট্রাভায়োলেট থেকে “নিয়ার ইনফ্রারেড” আলো পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আর ওয়েব “নিয়ার ইনফ্রারেড” থেকে ইনফ্রারেড তরঙ্গের মাঝামাঝি পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ করে। এর মানে ওয়েব অতিবেগুনী এবং দৃশ্যমান আলো পর্যবেক্ষণ করে না। আপনি যদি অতিবেগুনী রশ্মি আর দৃশ্যমান আলোয় কিছু পর্যবেক্ষণ করতে চান তবে আমাদের তা অর্জন করতে হাবলের কাছেই ফেরত যেতে হবে।’ তিনি উল্লেখ করেন, ওয়েব টেলিস্কোপ ব্যবহার করে মহাবিশ্বের যে ছবিগুলো তোলা সম্ভব হবে তার সবই নির্ভর করবে হাবল থেকে পাওয়া তথ্যের ওপর। ‘হাবলের পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতেই আমাদের সব লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে, আর ওয়েব এখন এতে আরও বেশি তথ্য যোগ করবে। হাবল এখানে খুবই, খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’ লামীয়া মওলার মতে, হাবল নয়, স্পিটজারের উত্তরসূরি ওয়েব। ওয়েব হাবলের চেয়ে বেশি হাই-রেজুলিউশনের ছবি ধারণে সক্ষম এবং ইনফ্রারেড আলোর প্রতি প্রায় ১০ গুণ বেশি স্পর্শকাতর। তাই হাবল এত দিন যা করে এসেছে সে কাজ আরও বেশি সময় ধরে আরও দ্রুত করতে পারে ওয়েব। তবে ওয়েব এ ক্ষেত্রে হাবলের উত্তরসূরি নয় বা হাবলকে প্রতিস্থাপন করবে না। বরং নাসার স্পিটজার স্পেস টেলিস্কোপের জায়গা নিচ্ছে ওয়েব টেলিস্কোপ। ২০০৩ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত কক্ষপথে থাকলেও প্রপেল্যান্ট ফুরিয়ে গেছে স্পিটজারের। রেজুলিউশেনর বেলায় স্পিটজারের চেয়ে ওয়েবের সক্ষমতা এত বেশি যে বিষয়টি অনুধাবন করা কঠিন। আকাশের ঘোলাটে অংশ হিসেবে আমরা এত দিন যা দেখতে পেতাম সেগুলো এখন স্পষ্ট ছায়াপথ হিসেবেই দেখা যাবে। ওয়েবের মাধ্যমে কেবল হাজার কোটি বছর আগের ছায়াপথগুলোই স্পষ্ট হয়ে উঠবে এমনটা নয়, ছায়াপথের গহিনের খুঁটিনাটি বৈশিষ্ট্যও উঠে আসবে টেলিস্কোপের ছবিতে। লামীয়া মওলা বলেন, ‘নতুন পর্যবেক্ষণে হাবল এখনো গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েবের মাধ্যমে আমরা নতুন অনেক কিছু খুঁজে পাব যা আমরা আগে চিহ্নিত করিনি। আমরা হাবলের মাধ্যমে সেখানে ফেরত গিয়ে আবার দেখার চেষ্টা করব, হয়তো আরও বেশি সময় নিয়ে আরও গহিনে। সব মিলিয়ে হাবল গুরুত্বপূর্ণ হয়েই থাকবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা