শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

দূরপাল্লার যাত্রীদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটের দুর্ভোগ থেকে মুক্তি

এক সড়কে ২৩ জেলায় স্বস্তি

মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল ও নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
এক সড়কে ২৩ জেলায় স্বস্তি

সাভার থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়কে উত্তরাঞ্চলের যাত্রীদের দুর্ভোগ ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। রাস্তায় নেমে কে কখন গন্তব্যে পৌঁছাবে তার কোনো নিশ্চয়তা ছিল না। দূরপাল্লার যাত্রীদের যানজটে আটকে থাকতে হতো ঘণ্টার পর ঘণ্টা। সেই দুর্বিষহ দুর্ভোগের দিন শেষ হয়েছে। অবশেষে স্বস্তি ফিরে এসেছে উত্তরাঞ্চলের ২৩ জেলার লাখ লাখ যাত্রীর। সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের (সওজ) বহুল আকাক্সিক্ষত ৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা চার লেন মহাসড়কের (এন-৪) কাজ শেষ হয়েছে। পাশাপাশি সাভার-নবীনগর-চন্দ্রা সংযোগ সড়ক প্রকল্পের আওতায় প্রশস্ত সড়ক, উড়াল সেতু ও আন্ডারপাসের কারণে বদলে গেছে উত্তরের যোগাযোগ ব্যবস্থা। চোখ ধাঁধানো এই মহাসড়কের ওপর দিয়ে এখন যাতায়াত করছে দ্রুতগামী যানবাহন। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলাচলের সময় মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে- এটি কি বাংলাদেশ? না অন্য কোনো দেশ? প্রশস্ত মহাসড়কে যাতায়াতে এখন ভ্রমণের সময় অনেক কমেছে। ৩/৪ ঘণ্টার রাস্তা পাড়ি দেওয়া যাচ্ছে দেড়/দুই ঘণ্টায়। যাত্রী ও চালকদের মধ্যে ফিরে এসেছে স্বস্তি। ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক কয়েক বছর আগেও ছিল ভাঙাচোরা ও দুই লেনের। যাত্রীদের যানজটে কেটেছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। অনেকের ঈদ কেটেছে রাস্তায়। চার লেনের মহাসড়কের কাজ সমাপ্ত হওয়ায় এবার স্বস্তিতে বাড়ি ফিরতে পারছেন উত্তরাঞ্চলসহ এই পথের যাত্রীরা। ঢেউ খেলানো ঝা চকচকে এই সড়কটিতে চলতে এখন স্বস্তি মিলছে। সড়কের মাঝে ইস্পাতের পাত দিয়ে রেলিং দেওয়া হয়েছে। বিস্তৃত সড়ক ডিভাইডারে লাগানো হয়েছে বিভিন্ন ফুলের গাছ। রয়েছে উড়ালসেতু, স্টিলের ফুটওভার ব্রিজ, পুরনো সেতুগুলোর পাশে নতুন যে সেতু তৈরি হয়েছে সেখানেও সার্ভিস লেন করা হয়েছে। সার্ভিস লেনে স্থানীয় ধীরগতির যান চলাচল করছে। আন্ডারপাসগুলো দিয়ে স্থানীয় যানগুলো রাস্তার একপাশ থেকে অন্যপাশে যাতায়াত করছে।

সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) প্রকল্পের আওতায় জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা পর্যন্ত ৭০ কিলোমিটার মহাসড়কে সাতটি উড়ালসেতু, দুটি রেলওয়ে ওভারপাস, ২৬টি স্টিল ফুটওভার ব্রিজ, ৫৩টি সেতু এবং ৭৬টি কালভার্ট এবং ১১টি আন্ডারপাস নির্মাণ করা হয়েছে। বহুল আকাক্সিক্ষত এই  চার লেন মহাসড়ক গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর থেকেই ঢাকার সঙ্গে যেন উত্তরবঙ্গের ও টাঙ্গাইলের দূরত্ব অনেকটাই কমে গেছে। টাঙ্গাইল থেকে চাকরিজীবী অনেকেই প্রতিদিন ঢাকায় গিয়ে অফিস করে আবার সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতে পারছেন। তেমনি অনেকে ঢাকা থেকে টাঙ্গাইলে এসে অফিস করছেন।

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ও আবুধাবি ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্টের ঋণে গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা পর্যন্ত চার লেনের মহাসড়কটি তৈরি করা হয়েছে। ৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মহাসড়ক নির্মাণে খরচ হয়েছে ৬ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা।

‘জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা সড়ক (এন-৪) চার লেন মহাসড়কে উন্নীতকরণ’ প্রকল্পের পরিচালক মো. ইসহাক বলেন, ‘মূল মহাসড়কটি চার লেনের। এর সঙ্গে দুই পাশে ধীরগতি ও স্থানীয় যানবাহন চলাচলের জন্য আরও দুটি লেন তৈরি করা হয়েছে। চার লেনের সড়কের মাঝে ও দুই পাশে স্টিলের রেলিং দেওয়া হয়েছে। এতে স্থানীয় মানুষ কিংবা কোনো গবাদিপশু চার লেনের সড়কে প্রবেশ করতে পারবে না। মহাসড়কটিতে সাতটি ফ্লাইওভার ও ১১টি আন্ডারপাস তৈরি করা হয়েছে। মহাসড়কের পাশে যেসব বাজার রয়েছে, শহর ও বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো রয়েছে, সেগুলোতে সড়ক প্রতিবন্ধক দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও মহাসড়কে রয়েছে ফুটওভার ব্রিজ, এসব অবকাঠামো ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের যানজট লাঘবের পাশাপাশি মহাসড়কের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও উন্নত করেছে।’ ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদিত হয় ২০১৩ সালে। কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালে। চার প্যাকেজে প্রকল্পটি দক্ষিণ কোরিয়ার, মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের আটটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বাস্তবায়ন করেছে। ঢাকা-টাঙ্গাইল বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের ২৩টি জেলাসহ অন্তত ২৬ জেলার ৯৬টি রোডের যানবাহন চলাচল করে থাকে। ঈদ বা পূজার সময় যানবাহন চলাচলের সংখ্যা অন্তত ১০ গুণ বেড়ে যায়।

এদিকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার সাভারের নবীনগর ত্রিমোহনা গাড়ির জটে আটকে থাকা যাত্রীদের কাছে ‘যানজটের নবীনগর’ নামে পরিচিত। বছরের প্রায় প্রতিদিন এ মোড়ে যানজট লেগে থাকত। সেই নবীনগর বাইপাইল মোড়ের ‘দুর্নাম’ এখন ঘুচে গেছে। সাভার উপজেলার আশুলিয়ার নবীনগর মোড় আগের চেয়ে অনেক প্রশস্ত করা হয়েছে। এই কারণে চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকার সড়কটি খুলে দেওয়ায় সড়কে কোনো যানজট হয় না। এর সুফল পেতে শুরু করেছে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে চলাচলকারীরা। সড়ক সংযোগ প্রকল্পের আওতায় সাভার-নবীনগর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা মহাসড়কের গাজীপুর অংশে নির্মিত কোনাবাড়ী ও চন্দ্রা উড়াল সড়ক, দুটি সেতু ও একটি আন্ডারপাস উদ্বোধন করা হয়েছে। আগের চিরচেনা জটের চেহারা পাল্টে গেছে এখানে। উত্তরবঙ্গের যাত্রীবাহী বাস, ট্রাকসহ ভারী যানবাহন সাভারে নবীনগর বাইপাইল ত্রিমোড়ে এসে থেমে যেত। কিন্তু এখন আর সেগুলো থামছে না। টাঙ্গাইল থেকে যেসব পরিবহন সাভারের দিকে যায় এবং সাভার থেকে যেসব পরিবাহন টাঙ্গাইল বা উত্তরবঙ্গের দিকে যায়, তারা ৪ লেনের সড়ক ব্যবহার করে দ্রুতগতিতে চলে যাচ্ছে। কোথাও তাদের থামতে হচ্ছে না। অন্যদিকে যে যানগুলো সাভারের নবীনগর হয়ে ঢাকায় প্রবেশ করবে, সেগুলোও উড়াল সড়কের নিচে মাঝখান দিয়ে বের হয়ে চলে যাচ্ছে। আর যেসব পরিবহন নবীনগর থেকে উত্তরবঙ্গের দিকে যায়, সেগুলোও উড়াল সড়কে না উঠে বাম দিক দিয়ে টাঙ্গাইলের দিকে স্বাচ্ছন্দ্যে চলে যেতে পারছে। হানিফ পরিবহনের চালক পরিমল কুমার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দাদা, জীবনে যত দিন ধইরা রাস্তায় গাড়ি চালাইতেছি এর মধ্যে চন্দ্রার যানজটের কারণে রাস্তায় বইসা থাকা লাগছে বেশি। সড়কটি চার লেন হওয়ার কারণে এখন আর যানজটে বইসা থাকা লাগছে না।’

এনা পরিবহনের হেলপার রাসেল মিয়া বলেন, ‘সাভারের নবীনগর, বাইপাইল ও চন্দ্রা এখন এত বড় হয়েছে আবার ফ্লাইওভারও (উড়ালসড়ক) হইছে। এখন আর অযথা জামে পড়তে হইতেছে না।’ ঢাকার জজ কোর্টের আইনজীবী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘যানজটের ভয়ে আগে সেই কাকডাকা ভোরে রওনা দিতাম। কিন্তু আজ সকাল ৮টায় রওনা দিয়ে পৌনে ১০টায় আদালতের চেম্বারে পৌঁছে গেছি।’

সাভার পরিবহনের চালক তারেক মিয়া বলেন, চন্দ্রা ও নবীনগর এলাকার যানজট ছিল না। তবে ইপিজেড এলাকায় রাস্তার কাজ এখনো অনেক বাকি, যার কারণে সেখানে একটু ধীরগতিতে চলতে হয়েছে। চন্দ্রা ত্রিমোড় দিয়ে অনেক গাড়ি চলাচল করলেও কোথাও যানজট চোখে পড়েনি। চন্দ্রা সড়কের দুই পাশে যে বিশাল জায়গাজুড়ে সড়ক প্রশস্ত করা হয়েছে, সেটির কার্পেটিং বা আরসিসি ঢালাইয়ের কাজ শেষ হয়নি। সাভার হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা পুলিশের সদস্যরা সড়কে দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন। সড়কে তিন চাকার কোনো হুইলার চলতে দেওয়া হচ্ছে না। কেউ উঠলেই সেগুলোর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবদুল্লাহিল কাফি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এই সড়কে কোনো সমস্যা নেই। তবে সমস্যা থাকলে চিহ্নিত করে সমাধান করার চেষ্টা করছি। তবে দুটি ৪ লাইন সড়ক থাকায় যানজট দূর হয়ে গেছে।’ ঢাকা জেলা পরিবহন শ্রমিক মালিক সমিতির সভাপতি আব্বাস উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক চার লেন এবং চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকার সড়ক চার লাইন কারণে সড়কে যানজট নেই।’ উল্লেখ্য, সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের লক্ষ্যমাত্রার অন্যতম হলো ৫৫০ কিলোমিটার ৪, ৬, ও ৮ লেনের সড়ক নির্মাণ এবং ১১০০০ মিটার ফ্লাইওভার/ওভারপাস নির্মাণ। সাসেক প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত ৭০ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি ওই লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নেরই একটি সংগতিপূর্ণ অংশ। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে দেশের উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানী ঢাকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নসহ ভবিষ্যতে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা দিয়ে ভারত ও নেপাল এবং লালমনিরহাটের বুড়িমারী দিয়ে ভারত ও ভুটানের সঙ্গে উপ-আঞ্চলিক সড়ক সংযোগ সহজতর হবে। সূত্র জানায়, অভ্যন্তরীণ যোগাযোগে স্বাচ্ছন্দ্যের পাশাপাশি আঞ্চলিক কানেকটিভিটির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে নতুন এই জয়দেবপুর-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল-এলেঙ্গা চার লেন মহাসড়ক।

এই বিভাগের আরও খবর
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
ছেলের পর বাবারও মৃত্যু
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
জোনভিত্তিক শ্রমিক কল্যাণ কেন্দ্র তৈরি করবে বিজিএমইএ
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
প্রথমবারের মতো জিকা ভাইরাস শনাক্ত
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ নিহত ১, আহত অর্ধশতাধিক
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে ১০ জুলাই
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
অনুপ্রবেশকারী বলে ভারতীয় দম্পতিকে বাংলাদেশে!
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
ভোটে আওয়ামী লীগ নেতাদের অযোগ্য ঘোষণার দাবি
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
থানা থেকে আসামি ছিনতাইয়ে ১৬ জন গ্রেপ্তার
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
খেলতে বেরিয়ে লাশ হলো শিশু
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম