শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ জুলাই, ২০২৩

নির্বাচন নিয়ে যা ভাবছে বাম দলগুলো

♦ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে অনড় ♦ নেই নির্বাচনী প্রস্তুতি ♦ সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টিতে জোট গঠনের চেষ্টা
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে যা ভাবছে বাম দলগুলো

আগামী জাতীয় নির্বাচনে আবারও ফলাফল নৌকায় তুলতে দলের ভিতরে বেশ আগেই প্রস্তুতি শুরু করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সংবিধান অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচনের কথা সাফ জানিয়ে দিয়েছে সরকার। তবে এখনো নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে অনড় বাম দলগুলো। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে চায় না তারা। তাই নির্বাচনী প্রস্তুতিও সেভাবে শুরু হয়নি দলগুলোর ভিতরে। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বাম দলগুলোর বিভিন্ন জোট। পৃথক জোটগুলোকেও একত্রিত করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়ক ও বাসদের (মার্কসবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের কথা স্পষ্ট- দলীয় সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার দিতে হবে। এটাই মূল দাবি। এই দাবিতেই আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছি। যতক্ষণ পর্যন্ত এই সরকার পদত্যাগ না করবে, ততক্ষণ আমরা নির্বাচনে যাব না। এ ব্যাপারে আমাদের জোটভুক্ত দল ছাড়াও অন্য শক্তিগুলোর সঙ্গেও যুগপৎ আন্দোলনের চেষ্টা করছি। ফ্যাসিবাদ বিরোধী বাম মোর্চা, বাংলাদেশ জাসদ, ঐক্য ন্যাপসহ বিভিন্ন দল ও জোটের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। তাদের নিয়ে সামনে এগোব। তবে আওয়ামী লীগ বা বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো পরিকল্পনা আমাদের নেই। এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না এটাই শেষ কথা। তিনি বলেন, এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আমরা বলে আসছি দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না। আমরা স্থানীয় নির্বাচনে যাওয়া বাদ দিয়েছি। সর্বশেষ সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও বাম গণতান্ত্রিক জোটভুক্ত কোনো দল অংশ নেয়নি। আগামী

নির্বাচনে যাওয়ার মতো পরিবেশ হওয়ার সম্ভাবনা এখনো দেখছি না। এ ব্যাপারে বাম ধারার আরেকটি জোট ‘গণতন্ত্র মঞ্চ’-এর সমন্বয়ক ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে দুটো একতরফা ও নজিরবিহীন জালিয়াতির নির্বাচনের পরে দলীয় সরকারের অধীনে আর কোনো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। সরকারের নীলনকশার আর কোনো নির্বাচনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পাটি বা গণতন্ত্র মঞ্চ যাবে না। নির্বাচন করে ডিসি, এসপি, প্রশাসন। তারা সরকারের নির্দেশনার বাইরে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না। তাই নির্বাচন কমিশনের চেয়ে নির্বাচনকালীন সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তাই আগামী নির্বাচনের আগে বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচনকালীন একটা নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করতে হবে। সেই লক্ষ্যে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চ বিএনপিসহ রাজপথের অন্য বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে আছি। সরকার যদি শেষ পর্যন্ত জনদাবি অস্বীকার করে জবরদস্তি করে আরেকটি নির্বাচন করতে চায়, তাহলে তা দেশের জন্যও আত্মঘাতী হবে, সরকারের জন্যও আত্মঘাতী হতে পারে। দেশটা সংঘাত-সহিংসতার দিকে চলে যেতে পারে। আওয়ামী লীগ ঐতিহ্যবাহী দল হিসেবে প্রজ্ঞার পরিচয় দেবে বলে আমি বিশ্বাস করি। না হলে বিরোধী সব শক্তি একত্রিত হয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের বিদায় করা ছাড়া উপায় থাকবে না। তিনি বলেন, গত নির্বাচনে ছয়টি দল আমাদের মার্কা নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল। আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ হলে গণতন্ত্র মঞ্চগতভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করব। অপরাপর প্রগতিশীল শক্তিগুলোর সঙ্গেও আমরা একটা বোঝাপড়া তৈরি করতে পারি কিনা সেটা দেখব।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স এ ব্যাপারে বলেন, সাংবিধানিক ধারা রক্ষা করতে নির্বাচনী ধারা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন। কিন্তু, বাংলাদেশে পুরো নির্বাচনী ব্যবস্থাটাই ধ্বংস হয়ে গেছে। সারা বিশ্বের মানুষ আজ জানে বাংলাদেশে দিনের ভোট রাতে সম্পন্ন হয়। নির্বাচনী ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে আমরা সংগ্রাম করছি। বাংলাদেশে বিগত দিন এবং নিকট অতীতেও প্রমাণিত হয়েছে দলীয় সরকারের অধীনে কখনো ভালো নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের অন্যতম দাবি হলো নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন। সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ থাকলে আমরা নির্বাচনে অতীতেও অংশ নিয়েছি, আগামীতেও নেব। তবে নির্বাচনের নামে কোনো প্রহসনের চেষ্টা করা হলে কমিউনিস্ট পার্টি তাতে পা দেবে না। দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না কমিউনিস্ট পার্টি। তবে আমরা জানি আমাদের কথা সরকারের কানে ঢোকে না। তাই বাংলাদেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নামতে হবে। যারা দ্বিদলীয় মেরুকরণের বাইরে আছে, তাদের সবার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা আন্দোলন করব। ভালো নির্বাচনের নিশ্চয়তা পেলেই নির্বাচনে যাব। বাংলাদেশ জাসদের চেয়ারম্যান শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেছেন, আমাদের দলটি নতুন নিবন্ধিত। তাই এখনো কোনো প্রস্তাব আমরা দেইনি। তবে বিতর্কিত নির্বাচন করার কোনো আগ্রহ আমাদের নেই। বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে একটা সংকট চলছে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এটার নিরসন করা উচিত। আগের দুটি নির্বাচন বিতর্কিত হয়েছে। একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যেসব সংস্কার দরকার সেগুলো করতে হবে। নির্বাচনকালীন যে সরকার থাকবে সেই সরকারের কোনো সদস্যই পরবর্তী সরকারে থাকা উচিত নয়। তাদের নির্বাচন করারই সুযোগ থাকা উচিত নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক