শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

সক্রিয় নেটওয়ার্ক বিপন্ন বন্যপ্রাণী

জরিপ প্রতিবেদন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সক্রিয় নেটওয়ার্ক বিপন্ন বন্যপ্রাণী

দেশজুড়ে বেশ সক্রিয় বন্যপ্রাণী বেচাকেনার নেটওয়ার্ক। বন্যপ্রাণী ব্যবসায়ীরা বেচাকেনা করছেন- বাঘ, কুমির, কচ্ছপ ও হরিণসহ বেশ কিছু বিপন্ন প্রাণী। এর মধ্যে বাঘ ও কুমিরের মতো প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ওষুধের উপকরণ হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আর বন্য শূকর ও হরিণ জাতীয় প্রাণীর মাংস স্থানীয় বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হচ্ছে খাদ্য হিসেবে। এশীয় দেশগুলোর মধ্যে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, চীন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস ও মিয়ানমারে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী। দেশের ভিতরে পাহাড়ি এলাকা, জেলা শহরের নিকটবর্তী বন এলাকা এবং রাজধানীর বাজারে দেশি প্রজাতি ছাড়াও দেশের বাইরের বন্যপ্রাণী বিক্রি হয়। গ্রীষ্মকালের চেয়ে বর্ষা ও শীতকালে তুলনামূলক বেশি বন্যপ্রাণী বেচাকেনা হয়। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এক্সপ্লোরিং মার্কেট বেইজড ওয়াইল্ড ট্রেড ডায়নামিকস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক জরিপ প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

এই প্রতিবেদনে ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২ মাসে দেশের ১৩টি বন্যপ্রাণী বাজারের ওপর জরিপ চালিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন ধরনের কবুতর, হরিণ, টিয়া পাখি ও কচ্ছপ বেশি বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও বাঘ ও কুমিরও এই তালিকায় আছে। এতে বলা হয়, গ্রামের ৪৮ শতাংশ মানুষ ট্র্যাডিশনাল যে ওষুধ ব্যবহার করেন তার বেশিরভাগই বিভিন্ন প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ থেকে তৈরি করা হয়। সরাসরি বাজার থেকে, ডার্কওয়েব বা অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে বন্যপ্রাণী বাজারজাত করা হয়। বন্যপ্রাণী বেচাকেনার জন্য দেশে তিন ধরনের বাজার রয়েছে-পাহাড়ি, মফস্বল বা জেলা শহর এবং শহুরে বা রাজধানীর বাজার। পাহাড়ি এলাকার মধ্যে আলীকদম, স্বনির্ভর বাজার ও বনরূপা বাজারে বন্যপ্রাণী বিক্রি হয়। জেলা পর্যায়ে আছে পাথরঘাটা, খালিশপুর, ফুলতোলা এবং ভৈরব। আর রাজধানীর মধ্যে টঙ্গী বাজার, মিরপুর-১, শাঁখারীবাজার, মেরাদিয়া বাজার, কাপ্তানবাজার এবং চট্টগ্রামে বন্যপ্রাণীর বাজার আছে। এই জরিপের জন্য দেশের ৩৩৭ জন বন্যপ্রাণী ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলা হয়। জানা যায়, এক বছরে মোট ৯২৮টি বন্যপ্রাণী বিক্রি হয় ১৩টি বাজারে। সাধারণত জীবন্ত প্রাণী, ক্ষেত্রবিশেষে এর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে দাম বেশি স্তন্যপায়ী প্রাণীর। বাঘের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দাম সর্বনিম্ন ৩০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা। কুমিরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দাম সর্বনিম্ন ৮২ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা। পাখির মধ্যে কাকাতুয়ার দাম সর্বনিম্ন সাড়ে আট হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা। বেশির ভাগ পাখি পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হয়। আর স্তন্যপায়ী প্রাণীগুলো সাধারণত মাংস হিসেবে ব্যবহার ও ওষুধের কাজে মৃত প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি হয়। ছোট কিছু স্তন্যপায়ী প্রাণী জীবন্ত বিক্রি হয়। তবে হরিণের মতো প্রাণী মাংস হিসেবে বিক্রি হয়। সরীসৃপ জাতীয় প্রাণীগুলো জীবন্ত বিক্রি হয় তবে কিছু সরীসৃপের মাংস ও দেহের অংশ বিশেষ ওষুধ হিসেবে বিক্রি হয়। এর মধ্যে বিষধর সাপও আছে।  জানা যায়, বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালের চেয়ে বর্ষা ও শীতকালে বেশি বন্যপ্রাণী বেচাকেনা হয়। বর্ষা মৌসুমে গ্রামাঞ্চলে কাজ কম থাকায় অনেকে বন্যপ্রাণী শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দেখা যায় পাহাড়ি বাজারে ৪৭ শতাংশ বিপন্নপ্রায় প্রাণী বিক্রি হচ্ছে। আর জেলা পর্যায়ে ২৬ শতাংশ এবং শহরে ২৭ শতাংশ বিপন্নপ্রায় প্রাণী বিক্রি হয়। ৫১ শতাংশ বিপন্ন প্রাণীর চামড়া, হাড় ও দাঁত বাইপ্রোডাক্ট হিসেবে বিক্রি হয়। প্রতিবেদনটি বলছে, বন্যপ্রাণীর মূল বেচাকেনার এক-তৃতীয়াংশ চট্টগ্রামেই হয়। এর কিছু দেশের বাইরে এবং কিছু ঢাকায় বিক্রির জন্য পাঠানো হয়। আর ঢাকা হচ্ছে বন্যপ্রাণী  বেচাকেনার প্রধান স্থান। এ ছাড়াও দেশের মধ্যে খুলনাও এসব প্রাণী বেচাকেনার অন্যতম স্পট।

পাখি শিকারিদের তেমন শাস্তি পেতে দেখা যায় না বলে বন্যপ্রাণীর মধ্যে পাখি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। আবার গুরুত্ব কম থাকার কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও বন্যপ্রাণী বেচাকেনার বিষয়টিতে নজরদারি কম দেন। ছোট হওয়ায় দেশজুড়ে পাখির বেচাকেনাও বেশি। ব্যবসায়ীরা দৃষ্টি এড়াতে কবুতরের খাঁচায় অনেক সময় অন্য বন্যপ্রাণী পরিবহন করেন। এতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখে পড়ে না। বাজারে পোষা পাখি ও খাবার হিসেবে চাহিদা থাকায় বন্যপ্রাণীর ব্যবসায়ীরা পাখি বেচাকেনাকে নিরাপদ মনে করেন। মানবকণ্ঠ নকল করতে পারদর্শী হওয়ায় পোষাপাখি হিসেবে পাহাড়ি ময়নার চাহিদা বেশি। আর পোষাপাখি হিসেবে প্যারোট ও ম্যাকাউর চাহিদা বিশ্বব্যাপী। শহরের ক্রেতাদের অনেকেই অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে পোষাপাখি কেনেন।

আর সুন্দরবনের আশপাশের ব্যবসায়ীরা সাধারণত বাঘ ও কুমিরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, হরিণের মাংস ও চামড়া বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত। জরিপে বলা হয়, বাংলাদেশে বাঘের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের চাহিদা বাড়ছে। এ জন্য সুন্দরবনের আশপাশের জেলায় বাঘের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসহ হরিণের মাংস বিক্রির ঘটনা ঘটছে।

খাদ্য হিসেবে পাহাড়ি এলাকা বা পার্বত্য চট্টগ্রামে স্তন্যপায়ী প্রাণীর চাহিদা বেশি। এলাকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ এসব প্রাণীর মাংস খেয়ে থাকেন। পাহাড়ি বাজারে বিক্রি হওয়া ৪৭ শতাংশই বিপন্নপ্রায় প্রাণী। এর মধ্যে বন্য শূকর ও হরিণের মাংস পাহাড়ি বাজারে বেশি বিক্রি হয়। সাধারণত রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কুমির, চিতাবাঘের মতো প্রাণী বাইপ্রোডাক্ট হিসেবে বিক্রি হয়। এই প্রাণীগুলোর তেল, মাংস, চামড়া শহরের অনেক বাজারে গোপনে বিক্রি হয়ে থাকে। জরিপে অংশগ্রহণকারী ২০ জন ব্যবসায়ী জানান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে ধরা পড়ার ভয়ে এ ধরনের প্রাণীগুলো জীবন্ত অবস্থায় বাজার বা বাড়িতে রাখা বিপজ্জনক। স্থানীয়রা ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করায় এসব প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের চাহিদা বেশি। সংশ্লিষ্টরা জানান, বন্যপ্রাণী বেচাকেনা ও পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন এমন সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা যেসব জেলায় আছেন তাদের তালিকা তৈরি করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট তা ইন্টারপোলকে জানিয়ে দেয়। সেই তালিকা ইন্টারপোল বাংলাদেশ পুলিশকে পৌঁছে দেয়। দেশে যারা এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত তারা বেশিরভাগই ‘সাপোর্টিং বিজনেস’ হিসেবে এটি করেন।

বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক মো. ছানাউল্যা পাটওয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেক বন্যপ্রাণী বৈধভাবে রপ্তানি করা হয়। তবে বৈধভাবে পাঠানো এসব প্রাণীর সঙ্গে অবৈধভাবে কোনো প্রাণী পাচার হয়ে যাচ্ছে কিনা সেটি একটি বড় প্রশ্ন। সাধারণত গভীর রাতে বিমানবন্দরে এসব প্রাণীর ওঠানামার সুযোগ কাজে লাগায় প্রাণী বেচাকেনার সঙ্গে যুক্ত সিন্ডিকেট। তিনি জানান, বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটটি বন বিভাগের আওতায় অনেকটা যৌথবাহিনীর মতো কাজ করছে। বিভিন্ন ইউনিট থেকে জনবল নিয়ে এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম