শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

সক্রিয় নেটওয়ার্ক বিপন্ন বন্যপ্রাণী

জরিপ প্রতিবেদন
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সক্রিয় নেটওয়ার্ক বিপন্ন বন্যপ্রাণী

দেশজুড়ে বেশ সক্রিয় বন্যপ্রাণী বেচাকেনার নেটওয়ার্ক। বন্যপ্রাণী ব্যবসায়ীরা বেচাকেনা করছেন- বাঘ, কুমির, কচ্ছপ ও হরিণসহ বেশ কিছু বিপন্ন প্রাণী। এর মধ্যে বাঘ ও কুমিরের মতো প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ওষুধের উপকরণ হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আর বন্য শূকর ও হরিণ জাতীয় প্রাণীর মাংস স্থানীয় বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হচ্ছে খাদ্য হিসেবে। এশীয় দেশগুলোর মধ্যে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, চীন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস ও মিয়ানমারে বিক্রি হচ্ছে বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী। দেশের ভিতরে পাহাড়ি এলাকা, জেলা শহরের নিকটবর্তী বন এলাকা এবং রাজধানীর বাজারে দেশি প্রজাতি ছাড়াও দেশের বাইরের বন্যপ্রাণী বিক্রি হয়। গ্রীষ্মকালের চেয়ে বর্ষা ও শীতকালে তুলনামূলক বেশি বন্যপ্রাণী বেচাকেনা হয়। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এক্সপ্লোরিং মার্কেট বেইজড ওয়াইল্ড ট্রেড ডায়নামিকস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক জরিপ প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

এই প্রতিবেদনে ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ১২ মাসে দেশের ১৩টি বন্যপ্রাণী বাজারের ওপর জরিপ চালিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন ধরনের কবুতর, হরিণ, টিয়া পাখি ও কচ্ছপ বেশি বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও বাঘ ও কুমিরও এই তালিকায় আছে। এতে বলা হয়, গ্রামের ৪৮ শতাংশ মানুষ ট্র্যাডিশনাল যে ওষুধ ব্যবহার করেন তার বেশিরভাগই বিভিন্ন প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ থেকে তৈরি করা হয়। সরাসরি বাজার থেকে, ডার্কওয়েব বা অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে বন্যপ্রাণী বাজারজাত করা হয়। বন্যপ্রাণী বেচাকেনার জন্য দেশে তিন ধরনের বাজার রয়েছে-পাহাড়ি, মফস্বল বা জেলা শহর এবং শহুরে বা রাজধানীর বাজার। পাহাড়ি এলাকার মধ্যে আলীকদম, স্বনির্ভর বাজার ও বনরূপা বাজারে বন্যপ্রাণী বিক্রি হয়। জেলা পর্যায়ে আছে পাথরঘাটা, খালিশপুর, ফুলতোলা এবং ভৈরব। আর রাজধানীর মধ্যে টঙ্গী বাজার, মিরপুর-১, শাঁখারীবাজার, মেরাদিয়া বাজার, কাপ্তানবাজার এবং চট্টগ্রামে বন্যপ্রাণীর বাজার আছে। এই জরিপের জন্য দেশের ৩৩৭ জন বন্যপ্রাণী ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলা হয়। জানা যায়, এক বছরে মোট ৯২৮টি বন্যপ্রাণী বিক্রি হয় ১৩টি বাজারে। সাধারণত জীবন্ত প্রাণী, ক্ষেত্রবিশেষে এর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে দাম বেশি স্তন্যপায়ী প্রাণীর। বাঘের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দাম সর্বনিম্ন ৩০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা। কুমিরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দাম সর্বনিম্ন ৮২ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা। পাখির মধ্যে কাকাতুয়ার দাম সর্বনিম্ন সাড়ে আট হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা। বেশির ভাগ পাখি পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হয়। আর স্তন্যপায়ী প্রাণীগুলো সাধারণত মাংস হিসেবে ব্যবহার ও ওষুধের কাজে মৃত প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি হয়। ছোট কিছু স্তন্যপায়ী প্রাণী জীবন্ত বিক্রি হয়। তবে হরিণের মতো প্রাণী মাংস হিসেবে বিক্রি হয়। সরীসৃপ জাতীয় প্রাণীগুলো জীবন্ত বিক্রি হয় তবে কিছু সরীসৃপের মাংস ও দেহের অংশ বিশেষ ওষুধ হিসেবে বিক্রি হয়। এর মধ্যে বিষধর সাপও আছে।  জানা যায়, বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালের চেয়ে বর্ষা ও শীতকালে বেশি বন্যপ্রাণী বেচাকেনা হয়। বর্ষা মৌসুমে গ্রামাঞ্চলে কাজ কম থাকায় অনেকে বন্যপ্রাণী শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দেখা যায় পাহাড়ি বাজারে ৪৭ শতাংশ বিপন্নপ্রায় প্রাণী বিক্রি হচ্ছে। আর জেলা পর্যায়ে ২৬ শতাংশ এবং শহরে ২৭ শতাংশ বিপন্নপ্রায় প্রাণী বিক্রি হয়। ৫১ শতাংশ বিপন্ন প্রাণীর চামড়া, হাড় ও দাঁত বাইপ্রোডাক্ট হিসেবে বিক্রি হয়। প্রতিবেদনটি বলছে, বন্যপ্রাণীর মূল বেচাকেনার এক-তৃতীয়াংশ চট্টগ্রামেই হয়। এর কিছু দেশের বাইরে এবং কিছু ঢাকায় বিক্রির জন্য পাঠানো হয়। আর ঢাকা হচ্ছে বন্যপ্রাণী  বেচাকেনার প্রধান স্থান। এ ছাড়াও দেশের মধ্যে খুলনাও এসব প্রাণী বেচাকেনার অন্যতম স্পট।

পাখি শিকারিদের তেমন শাস্তি পেতে দেখা যায় না বলে বন্যপ্রাণীর মধ্যে পাখি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। আবার গুরুত্ব কম থাকার কারণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও বন্যপ্রাণী বেচাকেনার বিষয়টিতে নজরদারি কম দেন। ছোট হওয়ায় দেশজুড়ে পাখির বেচাকেনাও বেশি। ব্যবসায়ীরা দৃষ্টি এড়াতে কবুতরের খাঁচায় অনেক সময় অন্য বন্যপ্রাণী পরিবহন করেন। এতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখে পড়ে না। বাজারে পোষা পাখি ও খাবার হিসেবে চাহিদা থাকায় বন্যপ্রাণীর ব্যবসায়ীরা পাখি বেচাকেনাকে নিরাপদ মনে করেন। মানবকণ্ঠ নকল করতে পারদর্শী হওয়ায় পোষাপাখি হিসেবে পাহাড়ি ময়নার চাহিদা বেশি। আর পোষাপাখি হিসেবে প্যারোট ও ম্যাকাউর চাহিদা বিশ্বব্যাপী। শহরের ক্রেতাদের অনেকেই অনলাইন প্ল্যাটফরম থেকে পোষাপাখি কেনেন।

আর সুন্দরবনের আশপাশের ব্যবসায়ীরা সাধারণত বাঘ ও কুমিরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, হরিণের মাংস ও চামড়া বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত। জরিপে বলা হয়, বাংলাদেশে বাঘের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের চাহিদা বাড়ছে। এ জন্য সুন্দরবনের আশপাশের জেলায় বাঘের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসহ হরিণের মাংস বিক্রির ঘটনা ঘটছে।

খাদ্য হিসেবে পাহাড়ি এলাকা বা পার্বত্য চট্টগ্রামে স্তন্যপায়ী প্রাণীর চাহিদা বেশি। এলাকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ এসব প্রাণীর মাংস খেয়ে থাকেন। পাহাড়ি বাজারে বিক্রি হওয়া ৪৭ শতাংশই বিপন্নপ্রায় প্রাণী। এর মধ্যে বন্য শূকর ও হরিণের মাংস পাহাড়ি বাজারে বেশি বিক্রি হয়। সাধারণত রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কুমির, চিতাবাঘের মতো প্রাণী বাইপ্রোডাক্ট হিসেবে বিক্রি হয়। এই প্রাণীগুলোর তেল, মাংস, চামড়া শহরের অনেক বাজারে গোপনে বিক্রি হয়ে থাকে। জরিপে অংশগ্রহণকারী ২০ জন ব্যবসায়ী জানান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে ধরা পড়ার ভয়ে এ ধরনের প্রাণীগুলো জীবন্ত অবস্থায় বাজার বা বাড়িতে রাখা বিপজ্জনক। স্থানীয়রা ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করায় এসব প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের চাহিদা বেশি। সংশ্লিষ্টরা জানান, বন্যপ্রাণী বেচাকেনা ও পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন এমন সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা যেসব জেলায় আছেন তাদের তালিকা তৈরি করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট তা ইন্টারপোলকে জানিয়ে দেয়। সেই তালিকা ইন্টারপোল বাংলাদেশ পুলিশকে পৌঁছে দেয়। দেশে যারা এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত তারা বেশিরভাগই ‘সাপোর্টিং বিজনেস’ হিসেবে এটি করেন।

বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক মো. ছানাউল্যা পাটওয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর অনেক বন্যপ্রাণী বৈধভাবে রপ্তানি করা হয়। তবে বৈধভাবে পাঠানো এসব প্রাণীর সঙ্গে অবৈধভাবে কোনো প্রাণী পাচার হয়ে যাচ্ছে কিনা সেটি একটি বড় প্রশ্ন। সাধারণত গভীর রাতে বিমানবন্দরে এসব প্রাণীর ওঠানামার সুযোগ কাজে লাগায় প্রাণী বেচাকেনার সঙ্গে যুক্ত সিন্ডিকেট। তিনি জানান, বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটটি বন বিভাগের আওতায় অনেকটা যৌথবাহিনীর মতো কাজ করছে। বিভিন্ন ইউনিট থেকে জনবল নিয়ে এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

এই মাত্র | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা