শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

স্থবির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড

♦ ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড থেকে সরে আসার আহ্বান ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদদের ♦ ব্যাংক ও আর্থিক লেনদেন বন্ধ থাকায় ভোগান্তি চরমে, ব্যবসাবাণিজ্যের অপূরণীয় ক্ষতি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে টানা কয়েক দিনের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের ফলে দেশে সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড  স্থবির হয়ে পড়ে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় সব ধরনের আর্থিক লেনদেন বন্ধ ছিল নিরাপত্তা ও নেটওয়ার্ক জটিলতার কারণে। পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হওয়ায় কারফিউর সময়সীমা কমিয়ে আনা হয়েছে। টানা প্রায় এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর আজ স্বল্প সময়ের জন্য খুলছে দোকানপাট, শপিংমল, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। উ™ভূত পরিস্থিতিতে সারা দেশে টানা তিন দিনের সাধারণ ছুটি শেষে আজ সীমিত পরিসরে খুলেছে সরকারি-বেসরকারি অফিস ও ব্যাংক-বীমা, শেয়ারবাজার। অবশ্য শুধুমাত্র বন্দর এলাকায় সীমিত পরিসরে লেনদেন চালু ছিল। তবে তা আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। একই সঙ্গে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় বন্ধ ছিল মোবাইল ব্যাংকিং ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসসহ সব ধরনের অনলাইন লেনদেনও। যা আজ থেকে স্বল্প পরিসরে চালু হচ্ছে। সারা দেশে ব্যাংকের এটিএম বুথগুলোতেও লেনদেনে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছিল। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের প্রি-পেইড মিটার রিচার্জ করা নিয়েও দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে গ্রাহকদের। ফলে সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকা  মুখ থুবড়ে পড়ে। এটাকে আবার পুনরায় সচল করাও সরকারের জন্য এক ধরনের চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এ ছাড়া নিরাপত্তাজনিত অনিশ্চয়তা ও চলমান কারফিউর কারণেও দিনের বেশির ভাগ সময় সব ধরনের মার্কেট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থেকেছে। গার্মেন্টসহ সকল প্রকার কারখানায়ও উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়ে। যদিও পরীক্ষামূলকভাবে গতকাল বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এলাকার পোশাক কারখানাগুলো খোলা হয়েছে। অর্ডার বাতিল এড়াতে চট্টগ্রাম বন্দরে সীমিত পরিসরে পণ্য জাহাজীকরণ ও খালাস শুরু হয়েছে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে। কারফিউ শিথিলের সময়সীমাও বাড়ানো হয়েছে। আজ সকাল ১০ থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত শিথিল রাখা হয়েছে কারফিউ। কার্যত রাস্তাঘাট, মার্কেট, বাজার, আমদানি-রপ্তানিসহ ব্যাংক এবং আর্থিক লেনদেন বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। এতে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের অপূরণীয় ক্ষতিসাধন হয়েছে। এ জন্য ভবিষ্যতে এ ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মকা  থেকে সবাইকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। এদিকে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড  সচল রাখতে এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিসিআই, ডিসিসিআই, সার্ক চেম্বার, এমসিসিআইসহ প্রায় সবগুলো চেম্বার থেকে যুক্ত বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে কোটা আন্দোলনের ফলে অর্থনীতির অপূরণীয় ক্ষতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। আন্দোলনের নামে এ রকম অরাজকতা চলতে থাকলে তা অর্থনীতির অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে এবং দেশের শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থানকে আরও সংকুচিত করবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে ও দ্রুত করণীয় নির্ধারণে সব পর্যায়ের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে গত সোমবার নিজ কার্যালয়ে মতবিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে সভায় ব্যবসায়ীরা এ ধরনের কর্মকাে র পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে সে জন্য সরকারকে কঠোর হস্তে দুষ্কৃতকারীদের দমনের দাবি জানান। তারা বলেন, এ ধরনের কর্মকা  দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করে। সামষ্টিক অর্থনীতিকে ধ্বংস করে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেছেন, আমাদের ব্যবসায়ীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আমরা হৃদয়কে মানাতে পারছি না, আজকে আমাদের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে যাচ্ছে, অথচ তারাও আমাদের দেশের মানুষ।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে কোনো দাবি আদায় কেন্দ্র করে কোনো প্রকার ভাঙচুর, অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এটা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। এতে দেশের সামগ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়। যা দেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করে। এ জন্য ধ্বংসাত্মক কর্মকা  থেকে সবাইকে সরে আসার আহ্বান জানান এই ব্যবসায়ী নেতা। এদিকে ছাত্র আন্দোলনের জেরে সৃষ্ট অরাজকতার কারণে গত কয়েক দিন ধরে দেশের খুচরা ও পাইকারি সব ধরনের বাজারেও চলছে অচলাবস্থা। টানা ছয় দিন পর গতকাল সীমিত পরিসরে চালু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল। খাতুনগঞ্জ, চাক্তাই, কারওয়ানবাজার, ইসলামপুরসহ সব পাইকারি বাজার এখনো পুরোদমে চালু করা সম্ভব হয়নি। ফলে পণ্যের সরবরাহ চেইন লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। যার প্রভাব পড়েছে ভোক্তা পর্যায়ে। বিভিন্ন পর্যায়ে বেড়েছে পণ্যের দাম। 

টানা কয়েক দিন ধরে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর মতো মানুষের হাতে থাকা নগদ টাকাও ফুরিয়ে যায়। অনেককে কেনাকাটায় হিমশিম খেতে হয়। কেননা গত প্রায় এক দশক ধরে রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষ আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে অনলাইন নির্ভর হয়ে পড়েছিলেন। হঠাৎ করে এতে ছন্দপতন হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন। ইন্টারনেট না থাকায় ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডেও লেনদেন করা সম্ভব হয়নি। যা আজ থেকে পুনরায় চালু হয়েছে। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মকা  কোনোভাবেই কাম্য নয়। ছাত্র আন্দোলনের জেরে যে অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে দ্রুত এর একটা সমাধান হওয়া জরুরি। এখন অন্তত সব পক্ষকে শান্ত হয়ে নিজ নিজ কাজে ফেরা উচিত। এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে অর্থনীতিতে যেসব ক্ষতি ইতোমধ্যে হয়ে গেছে সেগুলো কাটিয়ে ওঠার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন এই অর্থনীতিবিদ। বেসরকারি চাকরিজীবি আবুল খায়ের খান জানান, তিনি গ্রাফিক্স ডিজানিংসহ আউটসোর্সিংয়ের কাজ করেন। টানা কয়েকদিন ধরে ইন্টারনেট না থাকায় পেশাগত কাজের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। একই সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করতে না পারায় তিনিও ভোগান্তিতে পড়েছেন। এ পরিস্থিতিতে  নগদ টাকার সংকটে পড়ে বাজার করে খাওয়ার মতো অবস্থাও ছিল না বলে তিনি জানান। এ প্রসঙ্গে ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. রাফিউদ্দীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের মানুষ বিশেষ করে শহরবাসী অনলাইন লেনদেন ও অনলাইন কেনাকাটায় নির্ভর হয়ে পড়েছিলেন। এ জন্য হাতে ক্যাশ রাখা কমিয়ে দিয়েছেন। হঠাৎ করে ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ইন্টারনেট জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় এতে দৈনন্দিক জীবনে ছন্দপতন ঘটেছে। এর জন্য আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না। এ ছাড়া ব্যাংক লেনদেনও বন্ধ ছিল নিরাপত্তাজনিত কারণে। এতে করে আমাদের আমদানি-রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হয়েছে। যার রেশ এখনো শেষ হয়নি। এর একটা বড় প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে। এ অবস্থা থেকে দ্রুত উত্তরণ ঘটাতে না পারলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি আরও বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা