শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

স্থবির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড

♦ ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড থেকে সরে আসার আহ্বান ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদদের ♦ ব্যাংক ও আর্থিক লেনদেন বন্ধ থাকায় ভোগান্তি চরমে, ব্যবসাবাণিজ্যের অপূরণীয় ক্ষতি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
স্থবির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে টানা কয়েক দিনের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের ফলে দেশে সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড  স্থবির হয়ে পড়ে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় সব ধরনের আর্থিক লেনদেন বন্ধ ছিল নিরাপত্তা ও নেটওয়ার্ক জটিলতার কারণে। পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হওয়ায় কারফিউর সময়সীমা কমিয়ে আনা হয়েছে। টানা প্রায় এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর আজ স্বল্প সময়ের জন্য খুলছে দোকানপাট, শপিংমল, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। উ™ভূত পরিস্থিতিতে সারা দেশে টানা তিন দিনের সাধারণ ছুটি শেষে আজ সীমিত পরিসরে খুলেছে সরকারি-বেসরকারি অফিস ও ব্যাংক-বীমা, শেয়ারবাজার। অবশ্য শুধুমাত্র বন্দর এলাকায় সীমিত পরিসরে লেনদেন চালু ছিল। তবে তা আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। একই সঙ্গে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় বন্ধ ছিল মোবাইল ব্যাংকিং ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসসহ সব ধরনের অনলাইন লেনদেনও। যা আজ থেকে স্বল্প পরিসরে চালু হচ্ছে। সারা দেশে ব্যাংকের এটিএম বুথগুলোতেও লেনদেনে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছিল। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের প্রি-পেইড মিটার রিচার্জ করা নিয়েও দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে গ্রাহকদের। ফলে সব ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকা  মুখ থুবড়ে পড়ে। এটাকে আবার পুনরায় সচল করাও সরকারের জন্য এক ধরনের চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এ ছাড়া নিরাপত্তাজনিত অনিশ্চয়তা ও চলমান কারফিউর কারণেও দিনের বেশির ভাগ সময় সব ধরনের মার্কেট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থেকেছে। গার্মেন্টসহ সকল প্রকার কারখানায়ও উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়ে। যদিও পরীক্ষামূলকভাবে গতকাল বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এলাকার পোশাক কারখানাগুলো খোলা হয়েছে। অর্ডার বাতিল এড়াতে চট্টগ্রাম বন্দরে সীমিত পরিসরে পণ্য জাহাজীকরণ ও খালাস শুরু হয়েছে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে। কারফিউ শিথিলের সময়সীমাও বাড়ানো হয়েছে। আজ সকাল ১০ থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত শিথিল রাখা হয়েছে কারফিউ। কার্যত রাস্তাঘাট, মার্কেট, বাজার, আমদানি-রপ্তানিসহ ব্যাংক এবং আর্থিক লেনদেন বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। এতে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের অপূরণীয় ক্ষতিসাধন হয়েছে। এ জন্য ভবিষ্যতে এ ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মকা  থেকে সবাইকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। এদিকে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড  সচল রাখতে এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিসিআই, ডিসিসিআই, সার্ক চেম্বার, এমসিসিআইসহ প্রায় সবগুলো চেম্বার থেকে যুক্ত বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে কোটা আন্দোলনের ফলে অর্থনীতির অপূরণীয় ক্ষতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। আন্দোলনের নামে এ রকম অরাজকতা চলতে থাকলে তা অর্থনীতির অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে এবং দেশের শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থানকে আরও সংকুচিত করবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে ও দ্রুত করণীয় নির্ধারণে সব পর্যায়ের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে গত সোমবার নিজ কার্যালয়ে মতবিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে সভায় ব্যবসায়ীরা এ ধরনের কর্মকাে র পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে সে জন্য সরকারকে কঠোর হস্তে দুষ্কৃতকারীদের দমনের দাবি জানান। তারা বলেন, এ ধরনের কর্মকা  দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করে। সামষ্টিক অর্থনীতিকে ধ্বংস করে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেছেন, আমাদের ব্যবসায়ীদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আমরা হৃদয়কে মানাতে পারছি না, আজকে আমাদের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে যাচ্ছে, অথচ তারাও আমাদের দেশের মানুষ।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যে কোনো দাবি আদায় কেন্দ্র করে কোনো প্রকার ভাঙচুর, অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এটা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। এতে দেশের সামগ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়। যা দেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করে। এ জন্য ধ্বংসাত্মক কর্মকা  থেকে সবাইকে সরে আসার আহ্বান জানান এই ব্যবসায়ী নেতা। এদিকে ছাত্র আন্দোলনের জেরে সৃষ্ট অরাজকতার কারণে গত কয়েক দিন ধরে দেশের খুচরা ও পাইকারি সব ধরনের বাজারেও চলছে অচলাবস্থা। টানা ছয় দিন পর গতকাল সীমিত পরিসরে চালু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল। খাতুনগঞ্জ, চাক্তাই, কারওয়ানবাজার, ইসলামপুরসহ সব পাইকারি বাজার এখনো পুরোদমে চালু করা সম্ভব হয়নি। ফলে পণ্যের সরবরাহ চেইন লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। যার প্রভাব পড়েছে ভোক্তা পর্যায়ে। বিভিন্ন পর্যায়ে বেড়েছে পণ্যের দাম। 

টানা কয়েক দিন ধরে ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটানোর মতো মানুষের হাতে থাকা নগদ টাকাও ফুরিয়ে যায়। অনেককে কেনাকাটায় হিমশিম খেতে হয়। কেননা গত প্রায় এক দশক ধরে রাজধানীসহ সারা দেশের মানুষ আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে অনলাইন নির্ভর হয়ে পড়েছিলেন। হঠাৎ করে এতে ছন্দপতন হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েন। ইন্টারনেট না থাকায় ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডেও লেনদেন করা সম্ভব হয়নি। যা আজ থেকে পুনরায় চালু হয়েছে। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো ধরনের ধ্বংসাত্মক কর্মকা  কোনোভাবেই কাম্য নয়। ছাত্র আন্দোলনের জেরে যে অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে দ্রুত এর একটা সমাধান হওয়া জরুরি। এখন অন্তত সব পক্ষকে শান্ত হয়ে নিজ নিজ কাজে ফেরা উচিত। এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে অর্থনীতিতে যেসব ক্ষতি ইতোমধ্যে হয়ে গেছে সেগুলো কাটিয়ে ওঠার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন এই অর্থনীতিবিদ। বেসরকারি চাকরিজীবি আবুল খায়ের খান জানান, তিনি গ্রাফিক্স ডিজানিংসহ আউটসোর্সিংয়ের কাজ করেন। টানা কয়েকদিন ধরে ইন্টারনেট না থাকায় পেশাগত কাজের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। একই সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করতে না পারায় তিনিও ভোগান্তিতে পড়েছেন। এ পরিস্থিতিতে  নগদ টাকার সংকটে পড়ে বাজার করে খাওয়ার মতো অবস্থাও ছিল না বলে তিনি জানান। এ প্রসঙ্গে ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. রাফিউদ্দীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের মানুষ বিশেষ করে শহরবাসী অনলাইন লেনদেন ও অনলাইন কেনাকাটায় নির্ভর হয়ে পড়েছিলেন। এ জন্য হাতে ক্যাশ রাখা কমিয়ে দিয়েছেন। হঠাৎ করে ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ইন্টারনেট জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় এতে দৈনন্দিক জীবনে ছন্দপতন ঘটেছে। এর জন্য আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না। এ ছাড়া ব্যাংক লেনদেনও বন্ধ ছিল নিরাপত্তাজনিত কারণে। এতে করে আমাদের আমদানি-রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হয়েছে। যার রেশ এখনো শেষ হয়নি। এর একটা বড় প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে। এ অবস্থা থেকে দ্রুত উত্তরণ ঘটাতে না পারলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি আরও বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
সর্বশেষ খবর
টিকটকের নাচের ভিডিও বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকের নাচের ভিডিও বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম