শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

পুরনো আলুর দাম যেভাবে ৭৫ টাকা

জয়পুরহাট প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো আলুর দাম যেভাবে ৭৫ টাকা

মৌসুমের শুরুতে কৃষকরা এক কেজি আলু বিক্রি করেছিলেন ১৪-১৫ টাকায়। গত জুন মাস থেকে আলু নিয়ে বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। অক্টোবর মাসে পাইকারিতে ৫৫ টাকায় বিক্রি হলেও খুচরা পর্যায়ে এক কেজি আলু কিনতে হয়েছে ৬০-৬৫ টাকায়। চার বছর ধরে এমন ধারাবাহিকতা চলে আসছে। মৌসুমের শুরুতে কৃষকের হাত থেকে বিক্রি হওয়া আলুর দাম এভাবেই বাড়তে থাকে। প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসে কৃষকের ঘরে আলু আসে। ওই সময় স্থানীয় ফড়িয়া, আড়তদার ও ব্যবসায়ীদের কাছে আলু বিক্রি করেন কৃষকরা। ব্যবসায়ীরা হিমাগারে আলু মজুত করেন। এরপর দুই-তিন মাস আলু বিক্রি বন্ধ থাকে। বাজারে জুলাই মাসে আলুর দাম বাড়তে শুরু করে। আর সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত আলুর দাম সর্বোচ্চে গিয়ে ঠেকে। কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতি বছর আলুর দাম নিয়ে মূলত কারসাজি হয় হিমাগার গেটে। ব্যাপক মজুত থাকার পরও বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে আলুর মূল্যবৃদ্ধি করতে থাকেন হিমাগার মালিক, মজুতদার ও আড়তদাররা।

বুধবার জয়পুরহাটের খুচরা বাজারে কার্ডিনাল, গ্যানোলা, ডায়মন্ডসহ বিভিন্ন জাতের এক কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, আর দেশি পাকরি লাল জাতের এক কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়। সেই আলু আবার হিমাগার গেটে পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৫৬ টাকায়, আর দেশি পাকরি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬২ টাকায়। সরকার বারবার আলুর দাম কমাতে বাজার মনিটরিংয়ের কথা বললেও এসবের কোনো প্রভাব পড়েনি। সংশ্লিষ্টরা জানান, কৃষকরা আলু উৎপাদন করলেও তারা ন্যায্যমূল্য পান না। তাদের কাছ থেকে তুলনামূলক কম দামে আলু কিনে মৌসুম শেষে আড়তদার, ব্যবসায়ী ও হিমাগার মালিকরাই দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করে তোলেন। যার প্রভাব বর্তমান বাজারে ভোগ করছেন ভোক্তারা। কৃষকরা যখন মাঠ থেকে আলু তোলা শুরু করেন, তখন উৎপাদনের ৬৫ শতাংশ আলু বিক্রি করে দেন। এর এক মাসের মাথায় তারা আরও ২৫ শতাংশ আলু বিক্রি করেন। বলতে গেলে কৃষকের ঘরে থাকা আলু জুন মাসের মধ্যেই বিক্রি করা শেষ হয়। উৎপাদন মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ীরা এসব আলু কিনে নেন। যেটুকু থাকে তা পরিবারের খাবারের জন্য এবং বীজ ব্যতীত আর কোনো আলু তাদের ঘরে থাকে না। কৃষক তাদের বীজ আলু সংরক্ষণ করে থাকেন হিমাগারে। সিংহভাগ আলু মজুত করেন ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা। হিমাগার মালিকদের মধ্যেও কেউ কেউ এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। হিমাগার মালিক ও মজুতদাররা ধীরগতিতে জুন থেকে বিক্রি শুরু করেন। চলে ডিসেম্বর পর্যন্ত। সময় যত ঘনিয়ে আসে মজুত কমার সঙ্গে দামও বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে চোখের পলকে।  মৌসুমের শুরুতে কৃষকের ঘরে যখন আলু থাকে তখন দাম বাড়তে দেখা যায় না। কৃষকরা এক মণ (৪০ কেজি) গ্যানোলা, কার্ডিনাল, ডায়মন্ড জাতের আলু ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা এবং দেশি পাকরি লাল ৬৬০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি করেন। সেই আলু হিমাগার থেকে বিক্রি শুরু হওয়ার সঙ্গে সে বিদ্যুৎ গতিতে দাম বাড়তে থাকে। আর ক্রমেই বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। 

এখানেই শেষ নয়, আলুর মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবেও তারা নানান কথা বলছেন, বর্তমানে কৃষকের হাতে আলু না থাকলে কী হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণ আলু আছে হিমাগার মালিক ও মজুতদারদের হাতে। সংকট সৃষ্টি করে আড়তদার ও মজুতদাররা বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কারসাজি করা হচ্ছে। উৎপাদন ও মজুত অনুযায়ী আলুর সরবরাহে সংকট  নেই। শুরুর তুলনায় এ সময়ে এসে কেজিতে দাম সর্বোচ্চ ৮-১০ টাকা বাড়তে পারে। কারণ হিমাগার খরচ বা ওজন কমে যায়। কিন্তু এখন এক  কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকায়। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। কিছু হিমাগার মালিক, বড় ব্যবসায়ী ও আড়তদার বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলেছেন। যেটা আমরা আগেও দেখেছি। বাজার মনিটরিং থেকে শুরু করে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেও কোনোভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি।

কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার জয়পুরহাটে ৩৮ হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের আলু রোপণ করা হয়েছিল। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮ লাখ ৯৫ হাজার ৮৫০ মেট্রিক টন। সেখানে উৎপাদন হয়েছে ৮ লাখ ২৩ হাজার ১৩ মেট্রিক টন। জেলায় ১৯টি হিমাগারে এবার আলু সংরক্ষণ হয়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন।

পুনট কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থাপক বিপ্লব কুমার ঘোষ বলেন, এবার এই হিমাগারে ৬০ কেজি ওজনের ২ লাখ ৫০ হাজার বস্তা আলু সংরক্ষণ হয়েছিল। বুধবার বিকাল পর্যন্ত ৭০ হাজার বস্তা আলু সংরক্ষণ আছে। এর মধ্যে কিছু বীজ আলু। এখনো হিমাগারগুলোতে গড়ে সংরক্ষণের ২৩-২৫ শতাংশ আলু আছে। ব্যবসায়ীরা যতই ধীরগতিতে আলু বিক্রি করুক না কেন, আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সংরক্ষণকৃত আলু হিমাগার থেকে বের করতেই হবে। হিমাগার মালিকরা আলু সংরক্ষণ করেন এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক হিমাগার মালিকই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তবে তারা অক্টোবরের মধ্যে সব আলু বিক্রি করে দিয়েছেন। বর্তমানে যে আলু হিমাগারে আছে তা ব্যবসায়ীদের। আর কিছু বীজ আলু রয়েছে কৃষকের।

কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উৎপাদন মৌসুমের শুরুতে কৃষকরা এক কেজি আলুর সর্বোচ্চ মূল্য পেয়েছেন গড়ে ১৪-১৫ টাকা। আলু ক্রয় করেছেন ব্যবসায়ী ও হিমাগার মালিকরা। কিছু আলু বীজের জন্য হিমাগারে সংরক্ষণ করেছেন কৃষকরা। বর্তমানে আলুর মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় মধ্যস্বত্বভোগীরা লাভবান হচ্ছেন। হাত বদলে লাগামহীন হয়ে উঠছে আলুর দাম। সরকারিভাবে আলু সংরক্ষণের দাবি জানান কৃষকরা। তাহলে বাজার অস্থিতিশীল হলে তা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে সহজেই।

কালাই পৌর শহরের আঁওড়া মহল্লার কৃষক মোক্তাদির রহমান বলেন, ‘১০ একর জমিতে আলুর চাষ করেছিলাম। মৌসুমের শুরুতেই জমি থেকে প্রায় আলু তুলে ১৪-১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। ছয় মাসের ব্যবধানে এখন বাজারে দাম বেড়েছে এই আলু চার-পাঁচ গুণেরও বেশি। যদি কৃষকরা সরাসরি আলু মজুত করতে পারত তাহলে বাজার এভাবে অস্থিতিশীল হতো না। ব্যবসায়ীরা অধিক লাভ করতে বাজারে যেভাবে সংকট সৃষ্টি করে আলু ছাড়ে অন্তত কৃষকরা এই কাজ করত না। তারা সহজেই আলু ছেড়ে দিত।’

আলু ব্যবসায়ী রোমজান আলী বলেন, ‘অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির জন্য অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটই দায়ী। হিমাগার গেটেই বেশি দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। ঘণ্টায় ঘণ্টায় দাম বাড়াচ্ছে। গত মঙ্গলবার কার্ডিনাল ৬০ কেজির এক বস্তা আলুর পাইকারি দাম ছিল ৩ হাজার টাকা। আজ সেই আলু ৩ হাজার ৩৫০ টাকা বস্তা। কেজিপ্রতি বেড়েছে ৫ দশমিক ৮০ টাকা। এ অবস্থায় বাজারে নয়, হিমাগারে অভিযান চালিয়ে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিলে বাজার স্বাভাবিক হতে বাধ্য।’

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন, ‘আলুর মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিভিন্ন কথাই শুনতে পাচ্ছি। বাজার নিয়ন্ত্রণে কৃষি বিপণনসহ বিভিন্ন দপ্তর নিয়মিত তদারকি করছে। হিমাগারে এখনো যে পরিমাণ আলুর মজুত আছে তাতে সংকট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে যা আছে তা হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মূলত তারাই বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
অধ্যাদেশ প্রত্যাহার দাবি সচিবালয়ে বিক্ষোভ
অধ্যাদেশ প্রত্যাহার দাবি সচিবালয়ে বিক্ষোভ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
আসিফ মাহমুদের সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
আসিফ মাহমুদের সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ইশরাকের শপথ দাবিতে অবরুদ্ধ নগর ভবন
ইশরাকের শপথ দাবিতে অবরুদ্ধ নগর ভবন
ঈদে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক
ঈদে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক
গাজীপুরে বকেয়া বেতন দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ
গাজীপুরে বকেয়া বেতন দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ
দুর্বল ব্যবসার পরিবেশ বিনিয়োগে বাধা
দুর্বল ব্যবসার পরিবেশ বিনিয়োগে বাধা
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

১৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?
টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড
শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ
৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা
বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি
হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ
ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি
আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু
যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার
কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা