শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

পুরনো আলুর দাম যেভাবে ৭৫ টাকা

জয়পুরহাট প্রতিনিধি
পুরনো আলুর দাম যেভাবে ৭৫ টাকা

মৌসুমের শুরুতে কৃষকরা এক কেজি আলু বিক্রি করেছিলেন ১৪-১৫ টাকায়। গত জুন মাস থেকে আলু নিয়ে বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়। অক্টোবর মাসে পাইকারিতে ৫৫ টাকায় বিক্রি হলেও খুচরা পর্যায়ে এক কেজি আলু কিনতে হয়েছে ৬০-৬৫ টাকায়। চার বছর ধরে এমন ধারাবাহিকতা চলে আসছে। মৌসুমের শুরুতে কৃষকের হাত থেকে বিক্রি হওয়া আলুর দাম এভাবেই বাড়তে থাকে। প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসে কৃষকের ঘরে আলু আসে। ওই সময় স্থানীয় ফড়িয়া, আড়তদার ও ব্যবসায়ীদের কাছে আলু বিক্রি করেন কৃষকরা। ব্যবসায়ীরা হিমাগারে আলু মজুত করেন। এরপর দুই-তিন মাস আলু বিক্রি বন্ধ থাকে। বাজারে জুলাই মাসে আলুর দাম বাড়তে শুরু করে। আর সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত আলুর দাম সর্বোচ্চে গিয়ে ঠেকে। কৃষিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতি বছর আলুর দাম নিয়ে মূলত কারসাজি হয় হিমাগার গেটে। ব্যাপক মজুত থাকার পরও বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে আলুর মূল্যবৃদ্ধি করতে থাকেন হিমাগার মালিক, মজুতদার ও আড়তদাররা।

বুধবার জয়পুরহাটের খুচরা বাজারে কার্ডিনাল, গ্যানোলা, ডায়মন্ডসহ বিভিন্ন জাতের এক কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, আর দেশি পাকরি লাল জাতের এক কেজি আলু বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৭৫ টাকায়। সেই আলু আবার হিমাগার গেটে পাইকারিতে বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৫৬ টাকায়, আর দেশি পাকরি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬২ টাকায়। সরকার বারবার আলুর দাম কমাতে বাজার মনিটরিংয়ের কথা বললেও এসবের কোনো প্রভাব পড়েনি। সংশ্লিষ্টরা জানান, কৃষকরা আলু উৎপাদন করলেও তারা ন্যায্যমূল্য পান না। তাদের কাছ থেকে তুলনামূলক কম দামে আলু কিনে মৌসুম শেষে আড়তদার, ব্যবসায়ী ও হিমাগার মালিকরাই দাম বাড়িয়ে বাজার অস্থিতিশীল করে তোলেন। যার প্রভাব বর্তমান বাজারে ভোগ করছেন ভোক্তারা। কৃষকরা যখন মাঠ থেকে আলু তোলা শুরু করেন, তখন উৎপাদনের ৬৫ শতাংশ আলু বিক্রি করে দেন। এর এক মাসের মাথায় তারা আরও ২৫ শতাংশ আলু বিক্রি করেন। বলতে গেলে কৃষকের ঘরে থাকা আলু জুন মাসের মধ্যেই বিক্রি করা শেষ হয়। উৎপাদন মৌসুমে কৃষকের কাছ থেকে হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ীরা এসব আলু কিনে নেন। যেটুকু থাকে তা পরিবারের খাবারের জন্য এবং বীজ ব্যতীত আর কোনো আলু তাদের ঘরে থাকে না। কৃষক তাদের বীজ আলু সংরক্ষণ করে থাকেন হিমাগারে। সিংহভাগ আলু মজুত করেন ব্যবসায়ী ও আড়তদাররা। হিমাগার মালিকদের মধ্যেও কেউ কেউ এ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। হিমাগার মালিক ও মজুতদাররা ধীরগতিতে জুন থেকে বিক্রি শুরু করেন। চলে ডিসেম্বর পর্যন্ত। সময় যত ঘনিয়ে আসে মজুত কমার সঙ্গে দামও বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে চোখের পলকে।  মৌসুমের শুরুতে কৃষকের ঘরে যখন আলু থাকে তখন দাম বাড়তে দেখা যায় না। কৃষকরা এক মণ (৪০ কেজি) গ্যানোলা, কার্ডিনাল, ডায়মন্ড জাতের আলু ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা এবং দেশি পাকরি লাল ৬৬০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি করেন। সেই আলু হিমাগার থেকে বিক্রি শুরু হওয়ার সঙ্গে সে বিদ্যুৎ গতিতে দাম বাড়তে থাকে। আর ক্রমেই বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। 

এখানেই শেষ নয়, আলুর মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবেও তারা নানান কথা বলছেন, বর্তমানে কৃষকের হাতে আলু না থাকলে কী হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণ আলু আছে হিমাগার মালিক ও মজুতদারদের হাতে। সংকট সৃষ্টি করে আড়তদার ও মজুতদাররা বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কারসাজি করা হচ্ছে। উৎপাদন ও মজুত অনুযায়ী আলুর সরবরাহে সংকট  নেই। শুরুর তুলনায় এ সময়ে এসে কেজিতে দাম সর্বোচ্চ ৮-১০ টাকা বাড়তে পারে। কারণ হিমাগার খরচ বা ওজন কমে যায়। কিন্তু এখন এক  কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকায়। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। কিছু হিমাগার মালিক, বড় ব্যবসায়ী ও আড়তদার বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলেছেন। যেটা আমরা আগেও দেখেছি। বাজার মনিটরিং থেকে শুরু করে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেও কোনোভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি।

কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এবার জয়পুরহাটে ৩৮ হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের আলু রোপণ করা হয়েছিল। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮ লাখ ৯৫ হাজার ৮৫০ মেট্রিক টন। সেখানে উৎপাদন হয়েছে ৮ লাখ ২৩ হাজার ১৩ মেট্রিক টন। জেলায় ১৯টি হিমাগারে এবার আলু সংরক্ষণ হয়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন।

পুনট কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থাপক বিপ্লব কুমার ঘোষ বলেন, এবার এই হিমাগারে ৬০ কেজি ওজনের ২ লাখ ৫০ হাজার বস্তা আলু সংরক্ষণ হয়েছিল। বুধবার বিকাল পর্যন্ত ৭০ হাজার বস্তা আলু সংরক্ষণ আছে। এর মধ্যে কিছু বীজ আলু। এখনো হিমাগারগুলোতে গড়ে সংরক্ষণের ২৩-২৫ শতাংশ আলু আছে। ব্যবসায়ীরা যতই ধীরগতিতে আলু বিক্রি করুক না কেন, আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সংরক্ষণকৃত আলু হিমাগার থেকে বের করতেই হবে। হিমাগার মালিকরা আলু সংরক্ষণ করেন এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক হিমাগার মালিকই এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তবে তারা অক্টোবরের মধ্যে সব আলু বিক্রি করে দিয়েছেন। বর্তমানে যে আলু হিমাগারে আছে তা ব্যবসায়ীদের। আর কিছু বীজ আলু রয়েছে কৃষকের।

কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উৎপাদন মৌসুমের শুরুতে কৃষকরা এক কেজি আলুর সর্বোচ্চ মূল্য পেয়েছেন গড়ে ১৪-১৫ টাকা। আলু ক্রয় করেছেন ব্যবসায়ী ও হিমাগার মালিকরা। কিছু আলু বীজের জন্য হিমাগারে সংরক্ষণ করেছেন কৃষকরা। বর্তমানে আলুর মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় মধ্যস্বত্বভোগীরা লাভবান হচ্ছেন। হাত বদলে লাগামহীন হয়ে উঠছে আলুর দাম। সরকারিভাবে আলু সংরক্ষণের দাবি জানান কৃষকরা। তাহলে বাজার অস্থিতিশীল হলে তা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে সহজেই।

কালাই পৌর শহরের আঁওড়া মহল্লার কৃষক মোক্তাদির রহমান বলেন, ‘১০ একর জমিতে আলুর চাষ করেছিলাম। মৌসুমের শুরুতেই জমি থেকে প্রায় আলু তুলে ১৪-১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। ছয় মাসের ব্যবধানে এখন বাজারে দাম বেড়েছে এই আলু চার-পাঁচ গুণেরও বেশি। যদি কৃষকরা সরাসরি আলু মজুত করতে পারত তাহলে বাজার এভাবে অস্থিতিশীল হতো না। ব্যবসায়ীরা অধিক লাভ করতে বাজারে যেভাবে সংকট সৃষ্টি করে আলু ছাড়ে অন্তত কৃষকরা এই কাজ করত না। তারা সহজেই আলু ছেড়ে দিত।’

আলু ব্যবসায়ী রোমজান আলী বলেন, ‘অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির জন্য অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটই দায়ী। হিমাগার গেটেই বেশি দামে আলু বিক্রি হচ্ছে। ঘণ্টায় ঘণ্টায় দাম বাড়াচ্ছে। গত মঙ্গলবার কার্ডিনাল ৬০ কেজির এক বস্তা আলুর পাইকারি দাম ছিল ৩ হাজার টাকা। আজ সেই আলু ৩ হাজার ৩৫০ টাকা বস্তা। কেজিপ্রতি বেড়েছে ৫ দশমিক ৮০ টাকা। এ অবস্থায় বাজারে নয়, হিমাগারে অভিযান চালিয়ে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিলে বাজার স্বাভাবিক হতে বাধ্য।’

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন, ‘আলুর মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিভিন্ন কথাই শুনতে পাচ্ছি। বাজার নিয়ন্ত্রণে কৃষি বিপণনসহ বিভিন্ন দপ্তর নিয়মিত তদারকি করছে। হিমাগারে এখনো যে পরিমাণ আলুর মজুত আছে তাতে সংকট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে যা আছে তা হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। মূলত তারাই বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
গজারিয়া ও ভাঙ্গায় মুসল্লিদের বিক্ষোভ
গজারিয়া ও ভাঙ্গায় মুসল্লিদের বিক্ষোভ
আন্দোলনের মুখে উপাচার্যসহ তিনজনের পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে উপাচার্যসহ তিনজনের পদত্যাগ
ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩
ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩
পট পরিবর্তনের পর অনুপ্রবেশ ঘটেনি
পট পরিবর্তনের পর অনুপ্রবেশ ঘটেনি
সাভারে শ্রমিক হত্যায় আটক ৩
সাভারে শ্রমিক হত্যায় আটক ৩
চাঁদপুরে ড্রেন থেকে নারীর লাশ উদ্ধার
চাঁদপুরে ড্রেন থেকে নারীর লাশ উদ্ধার
ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন
ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন
ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা, এএসআইসহ ছয়জন কারাগারে
ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা, এএসআইসহ ছয়জন কারাগারে
উত্তরায় ৯২ নিহতের তালিকা প্রকাশ
উত্তরায় ৯২ নিহতের তালিকা প্রকাশ
গ্যাস-বিদ্যুতে ৫২ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি নিয়ে প্রশ্ন
গ্যাস-বিদ্যুতে ৫২ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি নিয়ে প্রশ্ন
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে সংঘর্ষে দুজন নিহত
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে সংঘর্ষে দুজন নিহত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচ মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচ মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
নলডাঙ্গায় জিয়া খাল দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৫
নলডাঙ্গায় জিয়া খাল দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৫

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ বিরোধী মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দুর্গন্ধ বাড়াচ্ছে: দুলু
ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ বিরোধী মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দুর্গন্ধ বাড়াচ্ছে: দুলু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাজিরা দিয়ে কাজ না করে চলে যাওয়ার দিন শেষ : চসিক মেয়র
হাজিরা দিয়ে কাজ না করে চলে যাওয়ার দিন শেষ : চসিক মেয়র

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫
কুতুবদিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন
রণবীরের সেলফিতে মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম: ড. তোফায়েল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশন উদ্বোধন
পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশন উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইউএনওর অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বগুড়ায় ইউএনওর অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়সহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
চিন্ময়সহ ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
বগুড়ায় বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সমিতির কমিটি গঠন
ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সমিতির কমিটি গঠন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফাইনালের নায়ক ইমনই টুর্নামেন্ট সেরা
ফাইনালের নায়ক ইমনই টুর্নামেন্ট সেরা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাক্টরের চাপায় প্রাণ গেল স্কুল শিক্ষার্থীর
ট্রাক্টরের চাপায় প্রাণ গেল স্কুল শিক্ষার্থীর

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কফিনে বাড়ি আসল দুলাভাই-শ্যালকের নিথর দেহ
কফিনে বাড়ি আসল দুলাভাই-শ্যালকের নিথর দেহ

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আদালত চত্বরে গাসিক মেয়র কিরণকে পঁচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে গাসিক মেয়র কিরণকে পঁচা ডিম নিক্ষেপ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আইনের সম্মুখীন করতে চায় সরকার : প্রেস সচিব
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আইনের সম্মুখীন করতে চায় সরকার : প্রেস সচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকচাপায় স্কুল ছাত্র নিহত
গোপালগঞ্জে ট্রাকচাপায় স্কুল ছাত্র নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় কমিউনিটি পুলিশের সভা
গজারিয়ায় কমিউনিটি পুলিশের সভা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সিরিয়ার জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তুরস্কের
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সিরিয়ার জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান তুরস্কের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় অবৈধভাবে পশু খাদ্য উৎপাদন করায় জরিমানা
বগুড়ায় অবৈধভাবে পশু খাদ্য উৎপাদন করায় জরিমানা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ক সভা
নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ক সভা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশ পুনর্গঠনের জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে: তারেক রহমান
দেশ পুনর্গঠনের জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে: তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে হাটে বিক্রি হয় শ্রমিক!
যে হাটে বিক্রি হয় শ্রমিক!

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয় : বাংলাদেশ দলকে তারেক রহমানের অভিনন্দন
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয় : বাংলাদেশ দলকে তারেক রহমানের অভিনন্দন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুব ক্রিকেট দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
যুব ক্রিকেট দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
সরাইলে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সিন্ডিকেট থেকে বাদ ৫ সদস্য
ঢাবির সিন্ডিকেট থেকে বাদ ৫ সদস্য

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবে চসিক : মেয়র শাহাদাত
প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবে চসিক : মেয়র শাহাদাত

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী
বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস
বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ
সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা
সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না
শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ
সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়
শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়
দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের
প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের
সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন
টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

স্বাস্থ্য

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাওয়ের ঘোষণা আরএসএসের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
আইনি জটিলতা শেষ করে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

খবর

ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩
ভারতকে পছন্দ করে ৫৩.৬ শতাংশ মানুষ অপছন্দে ৪১.৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন
চট্টগ্রামে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন
ধর্ষণ ও হত্যায় গ্রিসে বাংলাদেশির যাবজ্জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব আসছেন কাল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা অকার্যকর ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা