শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২

জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাকের রোগীর জীবন বাঁচাতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করা যাবে না, এ কথা প্রায়ই চিকিৎসকরা বলে থাকেন। তাহলে জেনে নিন হার্ট অ্যাটাক তথা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের উপসর্গ কী, তাৎক্ষণিক কী করবেন।  

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ বা উপসর্গ কী?

১. বুকে ব্যথা ও চাপ: চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে ‘অ্যাকিউট চেস্ট পেন’ বলে। ব্যথা বুকের যেকোনও দিকে হতে পারে। বুকে না হয়ে অনেক সময় ডান অথবা বাম হাতেও হয়। ঘাড় চোয়াল ও পিঠে ব্যথা ছড়াতে পারে। অনেকসময় বুকে একটা চাপভাব তৈরি হয়। অস্বস্তি হয়। 
২. বুক ধড়ফড় ও হাঁপ ধরা: কারও আবার অল্প পরিশ্রমেই হাঁপ ধরতে পারে। বুক ধড়ফড় করতে পারে। সিঁড়ি বেয়ে উঠলে বা সামান্য কায়িক শ্রম করলে একটুতেই হাঁপিয়ে যাচ্ছেন কি? মানসিক উত্তেজনায় বুক ধড়ফড় করছে? তাহলে কিন্তু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে হৃদযন্ত্রের সাধারণ পরীক্ষাগুলো করিয়ে নিন।
৩. শ্বাসকষ্ট: শ্বাসের সমস্যা হার্টের রোগের আর একটি উপসর্গ।

৪. ঘাম: কোনও কায়িক শ্রম ব্যতীত বা আর্দ্র আবহাওয়ায় না থাকলেও যদি ঘাম হয় কিংবা ঘেমে শরীর ভিজে যায়, তাহলে সতর্ক হতে হবে। এই সময় গরম লাগতে হবে এমন কোনও কথা নেই। রোগী ভেদে এটি বদলায়। কারও গরম লাগতে পারে। কারও আবার রক্তচাপ কমে গেলে শীতের অনুভূতিও হতে পারে। এই উপসর্গগুলো ছাড়া কারও ক্ষেত্রে বমিভাব থাকতে পারে, বদহজমের সমস্যাও হতে পারে। 

ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে উপসর্গ

দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে ভুগলে ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হয়। এইসব রোগীর ব্যথার অনুভব থাকে না। তবে তাদের বেলায় ঘাম, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। 

সময় কতটা পাবেন?

যত দ্রুত উপসর্গ বুঝবেন ততই লাভ। এই ধরনের রোগী এলে প্রথমেই তার ইসিজি ও ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হার্টের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা হয়। ইসিজি-তে সেভাবে কিছু ধরা না পড়ে, তাহলে প্রয়োজন বুঝে অনেক সময় ট্রপ টি টেস্ট করেন অনেকে। ‘গোল্ডেন আওয়ার’ অর্থাৎ এক ঘণ্টার মধ্যে আসতে পারলে সবচেয়ে ভালো। জরুরিভিত্তিতে অস্ত্রোপচারের  প্রয়োজন পড়তে পারে। বেশ কিছু ওষুধ ও ইঞ্জেকশন আছে যেগুলো সঙ্গে সঙ্গে দিলে আর্টারি অনেকটা খুলে যায়। সময়ে কার্ডিয়াক ইমার্জেন্সিতে এলে অধিকাংশ রোগীরই প্রাণ বাঁচানো যায়।

তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাক: হার্ট অ্যাটাক হল হৃৎপিণ্ডের করোনারি ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি হওয়া এবং হৃৎপিণ্ডে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পাওয়া। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির বুকে প্রবল ব্যথাসহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।

সুতরাং হার্ট অ্যাটাক সন্দেহ হলে প্রাথমিকভাবে করণীয়— 
১. ৩০০-৩৫০ মিলিগ্রাম অ্যাসপিরিন চিবিয়ে বা পানিতে গুলিয়ে পান করতে পারেন। সঙ্গে দু’টি অ্যান্টাসিড চিবিয়ে নিতে হবে। হার্ট অ্যাটাক সাধারণত করোনারি আর্টারিতে (হার্টে রক্ত সরবরাহকারী ধমনী) রক্ত জমাট বাঁধার কারণে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পেয়ে হয়। সেক্ষেত্রে উপরিউক্ত এই ব্যবস্থায় জমাট রক্ত বা ক্লট থাকলে তা আর বেড়ে উঠতে পারে না।

২. শরীরে প্রবল অস্বস্তির সঙ্গে বুকে ব্যথা হলে ও রক্তচাপ ঠিক থাকলে (এখন বহু বাড়িতেই ব্লাডপ্রেশার মাপার মেশিন থাকে) ৫ মিলিগ্রাম সরবিট্রেট জিভের তলায় দেওয়া যায়।
৩. অসুস্থ ব্যক্তিকে তার বাড়ির কাছাকাছি যেকোনও চিকিৎসকের চেম্বার বা হাসপাতালে নিয়ে যান যেখানে সঙ্গে সঙ্গে একটা ইসিজি করে নেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তির সত্যিই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কি না তা বুঝে নেওয়া সম্ভব। 

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে
কোনও ব্যক্তির হৃদস্পন্দন হঠাৎ সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হলে তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হার্ট অ্যাটাকের পরেও হতে পারে।

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার পিছনে মূল কারণ হল হার্টের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটা। এর ফলে হার্টের স্পন্দন বন্ধ হয়ে যেতে পারে (অ্যাসিস্টোল)। এছাড়া স্পন্দন অতি দ্রুত, অনিয়মিত এবং অকার্যকরী হয়ে পড়লেও একই সমস্যা দেখা দেয় (ভিটি-ভিএফ)। এছাড়া জিনগত নানা সমস্যা এবং নানা ধরনের কার্ডিওমায়োপ্যাথি, এআরভিডি, কিউটি ডিজঅর্ডার সহ বিভিন্ন কারণে হতে পারে।

এক্ষেত্রে হাতে সময় খুব কম থাকে। কারণ হৃদস্পন্দন স্তব্ধ হওয়ায় রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। হার্ট নিজেও রক্ত পায় না। মস্তিষ্কেও অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। ব্রেন নিষ্ক্রিয় হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই সাহায্য আসা পর্যন্ত কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর)-এর সাহায্যে হার্ট ও ব্রেনে রক্তসঞ্চালন কিছুটা বজায় রাখতে পারলে, রোগীর প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হতে পারে। 

প্রশ্ন হল, সাধারণ মানুষ বুঝবেন কীভাবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে?
১. অসুস্থ ব্যক্তিকে বারবার ডেকেও সাড়া মিলছে না? 
২. শরীর ঝাঁকিয়ে ডাকলে বা ঠেলা দিলেও সাড়া নেই? 
৩. মনে হচ্ছে অজ্ঞান হয়েছে?
৪. শ্বাসক্রিয়া চলছে না বা অনিয়মিত মনে হচ্ছে? 
৫. পালস পাওয়া যাচ্ছে না? সবকটি প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সন্দেহ করতে হবে। 

মনে রাখবেন

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ক্ষেত্রে একসঙ্গে দুই-তিনজনের সাহায্য পেলে ভালো হয়। একজন সিপিআর শুরু করবেন। অন্যজন অসুস্থ ব্যক্তিকে মুখ বা নাকের সাহায্যে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।

অপর এক ব্যক্তি অ্যাম্বুলেন্স-এর ব্যবস্থা করবেন বা হাসপাতালের ইমার্জেন্সি নম্বরে ফোন করে লাইফসাপোর্ট সিস্টেমযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করবেন ইত্যাদি। 

সিপিআর কী?

এক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তিকে একটি সমতল এবং শক্ত জায়গায় শোওয়ানো হয়। ডান পাশে একজন ব্যক্তি নিলডাউনের ভঙ্গিতে বা হাঁটুর উপর ভর দিয়ে বসেন। 
এরপর অসুস্থের বুকে দুই হাত দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া হয়। ইন্টারনেটে এই সংক্রান্ত বহু ভিডিও রয়েছে। দেখে নিতে পারেন। তবে সিপিআর সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরই কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া দরকার।

হাসপাতালে পৌঁছে

চিকিৎসকরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। রোগীকে ভেন্টিলেশনে রাখা হতে পারে। এরমধ্যে কেন রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হল, তা বোঝার চেষ্টা করা হয়।

পরবর্তীকালে ওই ব্যক্তির ফের কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তার বুকে আইসিডি নামক যন্ত্র বসানো হতে পারে। মেশিনটি অ্যারিদমিয়া (হার্টের অনিয়মিত ছন্দ) প্রতিরোধ করে। 

এছাড়া রোগীর হার্ট ফেলিওর থাকলে এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে সিআরটি পি বা সিআরটি ডি যন্ত্র বসানো হয়। মেশিনগুলো হার্টের পেশির সঙ্কোচনের মধ্যে সামঞ্জস্য আনে ও অ্যারিদমিয়া আটকায়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
চন্দন : সৌন্দর্যের চিরন্তন রহস্য
চন্দন : সৌন্দর্যের চিরন্তন রহস্য
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
চুলে তেল লাগানোর কায়দাকানুন
চুলে তেল লাগানোর কায়দাকানুন
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান
হাড়ের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ যেসব উপাদান
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়
ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট
ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
রায়পুরে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত
রায়পুরে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর

১৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংককে ঠেকাতে একীভূত হচ্ছে ইউরোপের মহাকাশ সংস্থাগুলো
স্টারলিংককে ঠেকাতে একীভূত হচ্ছে ইউরোপের মহাকাশ সংস্থাগুলো

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে চিন্তা করে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে চিন্তা করে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে ঘরে আগুন, স্ত্রী-সন্তানসহ দগ্ধ ৬
বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে ঘরে আগুন, স্ত্রী-সন্তানসহ দগ্ধ ৬

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপেক্ষায় ৬ হাজার ট্রাক, গাজায় ত্রাণে বাধা না দেওয়ার নির্দেশ আইসিজের
অপেক্ষায় ৬ হাজার ট্রাক, গাজায় ত্রাণে বাধা না দেওয়ার নির্দেশ আইসিজের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত নাঈম গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত নাঈম গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোলেস্টেরল কমানো ওষুধ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমায়: গবেষণা
কোলেস্টেরল কমানো ওষুধ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমায়: গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মিশরকে ৪ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দিল ইইউ
মিশরকে ৪ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দিল ইইউ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি
বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান
সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান
নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক
ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলায় সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’
‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলায় সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব
এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ করতে গেলেন পপি
ওমরাহ করতে গেলেন পপি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের
দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার
কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স
সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস
আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক
সিরাজগঞ্জে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম