শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২

জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাকের রোগীর জীবন বাঁচাতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করা যাবে না, এ কথা প্রায়ই চিকিৎসকরা বলে থাকেন। তাহলে জেনে নিন হার্ট অ্যাটাক তথা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের উপসর্গ কী, তাৎক্ষণিক কী করবেন।  

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ বা উপসর্গ কী?

১. বুকে ব্যথা ও চাপ: চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে ‘অ্যাকিউট চেস্ট পেন’ বলে। ব্যথা বুকের যেকোনও দিকে হতে পারে। বুকে না হয়ে অনেক সময় ডান অথবা বাম হাতেও হয়। ঘাড় চোয়াল ও পিঠে ব্যথা ছড়াতে পারে। অনেকসময় বুকে একটা চাপভাব তৈরি হয়। অস্বস্তি হয়। 
২. বুক ধড়ফড় ও হাঁপ ধরা: কারও আবার অল্প পরিশ্রমেই হাঁপ ধরতে পারে। বুক ধড়ফড় করতে পারে। সিঁড়ি বেয়ে উঠলে বা সামান্য কায়িক শ্রম করলে একটুতেই হাঁপিয়ে যাচ্ছেন কি? মানসিক উত্তেজনায় বুক ধড়ফড় করছে? তাহলে কিন্তু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে হৃদযন্ত্রের সাধারণ পরীক্ষাগুলো করিয়ে নিন।
৩. শ্বাসকষ্ট: শ্বাসের সমস্যা হার্টের রোগের আর একটি উপসর্গ।

৪. ঘাম: কোনও কায়িক শ্রম ব্যতীত বা আর্দ্র আবহাওয়ায় না থাকলেও যদি ঘাম হয় কিংবা ঘেমে শরীর ভিজে যায়, তাহলে সতর্ক হতে হবে। এই সময় গরম লাগতে হবে এমন কোনও কথা নেই। রোগী ভেদে এটি বদলায়। কারও গরম লাগতে পারে। কারও আবার রক্তচাপ কমে গেলে শীতের অনুভূতিও হতে পারে। এই উপসর্গগুলো ছাড়া কারও ক্ষেত্রে বমিভাব থাকতে পারে, বদহজমের সমস্যাও হতে পারে। 

ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে উপসর্গ

দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে ভুগলে ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হয়। এইসব রোগীর ব্যথার অনুভব থাকে না। তবে তাদের বেলায় ঘাম, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। 

সময় কতটা পাবেন?

যত দ্রুত উপসর্গ বুঝবেন ততই লাভ। এই ধরনের রোগী এলে প্রথমেই তার ইসিজি ও ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হার্টের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা হয়। ইসিজি-তে সেভাবে কিছু ধরা না পড়ে, তাহলে প্রয়োজন বুঝে অনেক সময় ট্রপ টি টেস্ট করেন অনেকে। ‘গোল্ডেন আওয়ার’ অর্থাৎ এক ঘণ্টার মধ্যে আসতে পারলে সবচেয়ে ভালো। জরুরিভিত্তিতে অস্ত্রোপচারের  প্রয়োজন পড়তে পারে। বেশ কিছু ওষুধ ও ইঞ্জেকশন আছে যেগুলো সঙ্গে সঙ্গে দিলে আর্টারি অনেকটা খুলে যায়। সময়ে কার্ডিয়াক ইমার্জেন্সিতে এলে অধিকাংশ রোগীরই প্রাণ বাঁচানো যায়।

তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাক: হার্ট অ্যাটাক হল হৃৎপিণ্ডের করোনারি ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি হওয়া এবং হৃৎপিণ্ডে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পাওয়া। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির বুকে প্রবল ব্যথাসহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।

সুতরাং হার্ট অ্যাটাক সন্দেহ হলে প্রাথমিকভাবে করণীয়— 
১. ৩০০-৩৫০ মিলিগ্রাম অ্যাসপিরিন চিবিয়ে বা পানিতে গুলিয়ে পান করতে পারেন। সঙ্গে দু’টি অ্যান্টাসিড চিবিয়ে নিতে হবে। হার্ট অ্যাটাক সাধারণত করোনারি আর্টারিতে (হার্টে রক্ত সরবরাহকারী ধমনী) রক্ত জমাট বাঁধার কারণে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পেয়ে হয়। সেক্ষেত্রে উপরিউক্ত এই ব্যবস্থায় জমাট রক্ত বা ক্লট থাকলে তা আর বেড়ে উঠতে পারে না।

২. শরীরে প্রবল অস্বস্তির সঙ্গে বুকে ব্যথা হলে ও রক্তচাপ ঠিক থাকলে (এখন বহু বাড়িতেই ব্লাডপ্রেশার মাপার মেশিন থাকে) ৫ মিলিগ্রাম সরবিট্রেট জিভের তলায় দেওয়া যায়।
৩. অসুস্থ ব্যক্তিকে তার বাড়ির কাছাকাছি যেকোনও চিকিৎসকের চেম্বার বা হাসপাতালে নিয়ে যান যেখানে সঙ্গে সঙ্গে একটা ইসিজি করে নেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তির সত্যিই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কি না তা বুঝে নেওয়া সম্ভব। 

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে
কোনও ব্যক্তির হৃদস্পন্দন হঠাৎ সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হলে তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হার্ট অ্যাটাকের পরেও হতে পারে।

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার পিছনে মূল কারণ হল হার্টের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটা। এর ফলে হার্টের স্পন্দন বন্ধ হয়ে যেতে পারে (অ্যাসিস্টোল)। এছাড়া স্পন্দন অতি দ্রুত, অনিয়মিত এবং অকার্যকরী হয়ে পড়লেও একই সমস্যা দেখা দেয় (ভিটি-ভিএফ)। এছাড়া জিনগত নানা সমস্যা এবং নানা ধরনের কার্ডিওমায়োপ্যাথি, এআরভিডি, কিউটি ডিজঅর্ডার সহ বিভিন্ন কারণে হতে পারে।

এক্ষেত্রে হাতে সময় খুব কম থাকে। কারণ হৃদস্পন্দন স্তব্ধ হওয়ায় রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। হার্ট নিজেও রক্ত পায় না। মস্তিষ্কেও অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। ব্রেন নিষ্ক্রিয় হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই সাহায্য আসা পর্যন্ত কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর)-এর সাহায্যে হার্ট ও ব্রেনে রক্তসঞ্চালন কিছুটা বজায় রাখতে পারলে, রোগীর প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হতে পারে। 

প্রশ্ন হল, সাধারণ মানুষ বুঝবেন কীভাবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে?
১. অসুস্থ ব্যক্তিকে বারবার ডেকেও সাড়া মিলছে না? 
২. শরীর ঝাঁকিয়ে ডাকলে বা ঠেলা দিলেও সাড়া নেই? 
৩. মনে হচ্ছে অজ্ঞান হয়েছে?
৪. শ্বাসক্রিয়া চলছে না বা অনিয়মিত মনে হচ্ছে? 
৫. পালস পাওয়া যাচ্ছে না? সবকটি প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সন্দেহ করতে হবে। 

মনে রাখবেন

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ক্ষেত্রে একসঙ্গে দুই-তিনজনের সাহায্য পেলে ভালো হয়। একজন সিপিআর শুরু করবেন। অন্যজন অসুস্থ ব্যক্তিকে মুখ বা নাকের সাহায্যে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।

অপর এক ব্যক্তি অ্যাম্বুলেন্স-এর ব্যবস্থা করবেন বা হাসপাতালের ইমার্জেন্সি নম্বরে ফোন করে লাইফসাপোর্ট সিস্টেমযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করবেন ইত্যাদি। 

সিপিআর কী?

এক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তিকে একটি সমতল এবং শক্ত জায়গায় শোওয়ানো হয়। ডান পাশে একজন ব্যক্তি নিলডাউনের ভঙ্গিতে বা হাঁটুর উপর ভর দিয়ে বসেন। 
এরপর অসুস্থের বুকে দুই হাত দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া হয়। ইন্টারনেটে এই সংক্রান্ত বহু ভিডিও রয়েছে। দেখে নিতে পারেন। তবে সিপিআর সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরই কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া দরকার।

হাসপাতালে পৌঁছে

চিকিৎসকরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। রোগীকে ভেন্টিলেশনে রাখা হতে পারে। এরমধ্যে কেন রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হল, তা বোঝার চেষ্টা করা হয়।

পরবর্তীকালে ওই ব্যক্তির ফের কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তার বুকে আইসিডি নামক যন্ত্র বসানো হতে পারে। মেশিনটি অ্যারিদমিয়া (হার্টের অনিয়মিত ছন্দ) প্রতিরোধ করে। 

এছাড়া রোগীর হার্ট ফেলিওর থাকলে এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে সিআরটি পি বা সিআরটি ডি যন্ত্র বসানো হয়। মেশিনগুলো হার্টের পেশির সঙ্কোচনের মধ্যে সামঞ্জস্য আনে ও অ্যারিদমিয়া আটকায়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
সর্বশেষ খবর
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৪৩ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে