শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২

জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাকের রোগীর জীবন বাঁচাতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করা যাবে না, এ কথা প্রায়ই চিকিৎসকরা বলে থাকেন। তাহলে জেনে নিন হার্ট অ্যাটাক তথা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের উপসর্গ কী, তাৎক্ষণিক কী করবেন।  

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ বা উপসর্গ কী?

১. বুকে ব্যথা ও চাপ: চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে ‘অ্যাকিউট চেস্ট পেন’ বলে। ব্যথা বুকের যেকোনও দিকে হতে পারে। বুকে না হয়ে অনেক সময় ডান অথবা বাম হাতেও হয়। ঘাড় চোয়াল ও পিঠে ব্যথা ছড়াতে পারে। অনেকসময় বুকে একটা চাপভাব তৈরি হয়। অস্বস্তি হয়। 
২. বুক ধড়ফড় ও হাঁপ ধরা: কারও আবার অল্প পরিশ্রমেই হাঁপ ধরতে পারে। বুক ধড়ফড় করতে পারে। সিঁড়ি বেয়ে উঠলে বা সামান্য কায়িক শ্রম করলে একটুতেই হাঁপিয়ে যাচ্ছেন কি? মানসিক উত্তেজনায় বুক ধড়ফড় করছে? তাহলে কিন্তু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে হৃদযন্ত্রের সাধারণ পরীক্ষাগুলো করিয়ে নিন।
৩. শ্বাসকষ্ট: শ্বাসের সমস্যা হার্টের রোগের আর একটি উপসর্গ।

৪. ঘাম: কোনও কায়িক শ্রম ব্যতীত বা আর্দ্র আবহাওয়ায় না থাকলেও যদি ঘাম হয় কিংবা ঘেমে শরীর ভিজে যায়, তাহলে সতর্ক হতে হবে। এই সময় গরম লাগতে হবে এমন কোনও কথা নেই। রোগী ভেদে এটি বদলায়। কারও গরম লাগতে পারে। কারও আবার রক্তচাপ কমে গেলে শীতের অনুভূতিও হতে পারে। এই উপসর্গগুলো ছাড়া কারও ক্ষেত্রে বমিভাব থাকতে পারে, বদহজমের সমস্যাও হতে পারে। 

ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে উপসর্গ

দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে ভুগলে ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হয়। এইসব রোগীর ব্যথার অনুভব থাকে না। তবে তাদের বেলায় ঘাম, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। 

সময় কতটা পাবেন?

যত দ্রুত উপসর্গ বুঝবেন ততই লাভ। এই ধরনের রোগী এলে প্রথমেই তার ইসিজি ও ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হার্টের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা হয়। ইসিজি-তে সেভাবে কিছু ধরা না পড়ে, তাহলে প্রয়োজন বুঝে অনেক সময় ট্রপ টি টেস্ট করেন অনেকে। ‘গোল্ডেন আওয়ার’ অর্থাৎ এক ঘণ্টার মধ্যে আসতে পারলে সবচেয়ে ভালো। জরুরিভিত্তিতে অস্ত্রোপচারের  প্রয়োজন পড়তে পারে। বেশ কিছু ওষুধ ও ইঞ্জেকশন আছে যেগুলো সঙ্গে সঙ্গে দিলে আর্টারি অনেকটা খুলে যায়। সময়ে কার্ডিয়াক ইমার্জেন্সিতে এলে অধিকাংশ রোগীরই প্রাণ বাঁচানো যায়।

তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাক: হার্ট অ্যাটাক হল হৃৎপিণ্ডের করোনারি ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি হওয়া এবং হৃৎপিণ্ডে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পাওয়া। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির বুকে প্রবল ব্যথাসহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।

সুতরাং হার্ট অ্যাটাক সন্দেহ হলে প্রাথমিকভাবে করণীয়— 
১. ৩০০-৩৫০ মিলিগ্রাম অ্যাসপিরিন চিবিয়ে বা পানিতে গুলিয়ে পান করতে পারেন। সঙ্গে দু’টি অ্যান্টাসিড চিবিয়ে নিতে হবে। হার্ট অ্যাটাক সাধারণত করোনারি আর্টারিতে (হার্টে রক্ত সরবরাহকারী ধমনী) রক্ত জমাট বাঁধার কারণে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পেয়ে হয়। সেক্ষেত্রে উপরিউক্ত এই ব্যবস্থায় জমাট রক্ত বা ক্লট থাকলে তা আর বেড়ে উঠতে পারে না।

২. শরীরে প্রবল অস্বস্তির সঙ্গে বুকে ব্যথা হলে ও রক্তচাপ ঠিক থাকলে (এখন বহু বাড়িতেই ব্লাডপ্রেশার মাপার মেশিন থাকে) ৫ মিলিগ্রাম সরবিট্রেট জিভের তলায় দেওয়া যায়।
৩. অসুস্থ ব্যক্তিকে তার বাড়ির কাছাকাছি যেকোনও চিকিৎসকের চেম্বার বা হাসপাতালে নিয়ে যান যেখানে সঙ্গে সঙ্গে একটা ইসিজি করে নেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তির সত্যিই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কি না তা বুঝে নেওয়া সম্ভব। 

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে
কোনও ব্যক্তির হৃদস্পন্দন হঠাৎ সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হলে তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হার্ট অ্যাটাকের পরেও হতে পারে।

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার পিছনে মূল কারণ হল হার্টের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটা। এর ফলে হার্টের স্পন্দন বন্ধ হয়ে যেতে পারে (অ্যাসিস্টোল)। এছাড়া স্পন্দন অতি দ্রুত, অনিয়মিত এবং অকার্যকরী হয়ে পড়লেও একই সমস্যা দেখা দেয় (ভিটি-ভিএফ)। এছাড়া জিনগত নানা সমস্যা এবং নানা ধরনের কার্ডিওমায়োপ্যাথি, এআরভিডি, কিউটি ডিজঅর্ডার সহ বিভিন্ন কারণে হতে পারে।

এক্ষেত্রে হাতে সময় খুব কম থাকে। কারণ হৃদস্পন্দন স্তব্ধ হওয়ায় রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। হার্ট নিজেও রক্ত পায় না। মস্তিষ্কেও অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। ব্রেন নিষ্ক্রিয় হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই সাহায্য আসা পর্যন্ত কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর)-এর সাহায্যে হার্ট ও ব্রেনে রক্তসঞ্চালন কিছুটা বজায় রাখতে পারলে, রোগীর প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হতে পারে। 

প্রশ্ন হল, সাধারণ মানুষ বুঝবেন কীভাবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে?
১. অসুস্থ ব্যক্তিকে বারবার ডেকেও সাড়া মিলছে না? 
২. শরীর ঝাঁকিয়ে ডাকলে বা ঠেলা দিলেও সাড়া নেই? 
৩. মনে হচ্ছে অজ্ঞান হয়েছে?
৪. শ্বাসক্রিয়া চলছে না বা অনিয়মিত মনে হচ্ছে? 
৫. পালস পাওয়া যাচ্ছে না? সবকটি প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সন্দেহ করতে হবে। 

মনে রাখবেন

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ক্ষেত্রে একসঙ্গে দুই-তিনজনের সাহায্য পেলে ভালো হয়। একজন সিপিআর শুরু করবেন। অন্যজন অসুস্থ ব্যক্তিকে মুখ বা নাকের সাহায্যে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।

অপর এক ব্যক্তি অ্যাম্বুলেন্স-এর ব্যবস্থা করবেন বা হাসপাতালের ইমার্জেন্সি নম্বরে ফোন করে লাইফসাপোর্ট সিস্টেমযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করবেন ইত্যাদি। 

সিপিআর কী?

এক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তিকে একটি সমতল এবং শক্ত জায়গায় শোওয়ানো হয়। ডান পাশে একজন ব্যক্তি নিলডাউনের ভঙ্গিতে বা হাঁটুর উপর ভর দিয়ে বসেন। 
এরপর অসুস্থের বুকে দুই হাত দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া হয়। ইন্টারনেটে এই সংক্রান্ত বহু ভিডিও রয়েছে। দেখে নিতে পারেন। তবে সিপিআর সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরই কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া দরকার।

হাসপাতালে পৌঁছে

চিকিৎসকরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। রোগীকে ভেন্টিলেশনে রাখা হতে পারে। এরমধ্যে কেন রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হল, তা বোঝার চেষ্টা করা হয়।

পরবর্তীকালে ওই ব্যক্তির ফের কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তার বুকে আইসিডি নামক যন্ত্র বসানো হতে পারে। মেশিনটি অ্যারিদমিয়া (হার্টের অনিয়মিত ছন্দ) প্রতিরোধ করে। 

এছাড়া রোগীর হার্ট ফেলিওর থাকলে এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে সিআরটি পি বা সিআরটি ডি যন্ত্র বসানো হয়। মেশিনগুলো হার্টের পেশির সঙ্কোচনের মধ্যে সামঞ্জস্য আনে ও অ্যারিদমিয়া আটকায়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

এই মাত্র | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম
মারা গেলেন টাঙ্গাইলে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুনে দগ্ধ মীম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২
কুড়িগ্রামে মাদকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় নৌকা ডুবে দুই কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে