শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০২২

জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ, তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাকের রোগীর জীবন বাঁচাতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করা যাবে না, এ কথা প্রায়ই চিকিৎসকরা বলে থাকেন। তাহলে জেনে নিন হার্ট অ্যাটাক তথা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের উপসর্গ কী, তাৎক্ষণিক কী করবেন।  

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ বা উপসর্গ কী?

১. বুকে ব্যথা ও চাপ: চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে ‘অ্যাকিউট চেস্ট পেন’ বলে। ব্যথা বুকের যেকোনও দিকে হতে পারে। বুকে না হয়ে অনেক সময় ডান অথবা বাম হাতেও হয়। ঘাড় চোয়াল ও পিঠে ব্যথা ছড়াতে পারে। অনেকসময় বুকে একটা চাপভাব তৈরি হয়। অস্বস্তি হয়। 
২. বুক ধড়ফড় ও হাঁপ ধরা: কারও আবার অল্প পরিশ্রমেই হাঁপ ধরতে পারে। বুক ধড়ফড় করতে পারে। সিঁড়ি বেয়ে উঠলে বা সামান্য কায়িক শ্রম করলে একটুতেই হাঁপিয়ে যাচ্ছেন কি? মানসিক উত্তেজনায় বুক ধড়ফড় করছে? তাহলে কিন্তু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে হৃদযন্ত্রের সাধারণ পরীক্ষাগুলো করিয়ে নিন।
৩. শ্বাসকষ্ট: শ্বাসের সমস্যা হার্টের রোগের আর একটি উপসর্গ।

৪. ঘাম: কোনও কায়িক শ্রম ব্যতীত বা আর্দ্র আবহাওয়ায় না থাকলেও যদি ঘাম হয় কিংবা ঘেমে শরীর ভিজে যায়, তাহলে সতর্ক হতে হবে। এই সময় গরম লাগতে হবে এমন কোনও কথা নেই। রোগী ভেদে এটি বদলায়। কারও গরম লাগতে পারে। কারও আবার রক্তচাপ কমে গেলে শীতের অনুভূতিও হতে পারে। এই উপসর্গগুলো ছাড়া কারও ক্ষেত্রে বমিভাব থাকতে পারে, বদহজমের সমস্যাও হতে পারে। 

ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে উপসর্গ

দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে ভুগলে ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হয়। এইসব রোগীর ব্যথার অনুভব থাকে না। তবে তাদের বেলায় ঘাম, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। 

সময় কতটা পাবেন?

যত দ্রুত উপসর্গ বুঝবেন ততই লাভ। এই ধরনের রোগী এলে প্রথমেই তার ইসিজি ও ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হার্টের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা হয়। ইসিজি-তে সেভাবে কিছু ধরা না পড়ে, তাহলে প্রয়োজন বুঝে অনেক সময় ট্রপ টি টেস্ট করেন অনেকে। ‘গোল্ডেন আওয়ার’ অর্থাৎ এক ঘণ্টার মধ্যে আসতে পারলে সবচেয়ে ভালো। জরুরিভিত্তিতে অস্ত্রোপচারের  প্রয়োজন পড়তে পারে। বেশ কিছু ওষুধ ও ইঞ্জেকশন আছে যেগুলো সঙ্গে সঙ্গে দিলে আর্টারি অনেকটা খুলে যায়। সময়ে কার্ডিয়াক ইমার্জেন্সিতে এলে অধিকাংশ রোগীরই প্রাণ বাঁচানো যায়।

তাৎক্ষণিক কী করবেন?

হার্ট অ্যাটাক: হার্ট অ্যাটাক হল হৃৎপিণ্ডের করোনারি ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি হওয়া এবং হৃৎপিণ্ডে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পাওয়া। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির বুকে প্রবল ব্যথাসহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।

সুতরাং হার্ট অ্যাটাক সন্দেহ হলে প্রাথমিকভাবে করণীয়— 
১. ৩০০-৩৫০ মিলিগ্রাম অ্যাসপিরিন চিবিয়ে বা পানিতে গুলিয়ে পান করতে পারেন। সঙ্গে দু’টি অ্যান্টাসিড চিবিয়ে নিতে হবে। হার্ট অ্যাটাক সাধারণত করোনারি আর্টারিতে (হার্টে রক্ত সরবরাহকারী ধমনী) রক্ত জমাট বাঁধার কারণে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পেয়ে হয়। সেক্ষেত্রে উপরিউক্ত এই ব্যবস্থায় জমাট রক্ত বা ক্লট থাকলে তা আর বেড়ে উঠতে পারে না।

২. শরীরে প্রবল অস্বস্তির সঙ্গে বুকে ব্যথা হলে ও রক্তচাপ ঠিক থাকলে (এখন বহু বাড়িতেই ব্লাডপ্রেশার মাপার মেশিন থাকে) ৫ মিলিগ্রাম সরবিট্রেট জিভের তলায় দেওয়া যায়।
৩. অসুস্থ ব্যক্তিকে তার বাড়ির কাছাকাছি যেকোনও চিকিৎসকের চেম্বার বা হাসপাতালে নিয়ে যান যেখানে সঙ্গে সঙ্গে একটা ইসিজি করে নেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তির সত্যিই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কি না তা বুঝে নেওয়া সম্ভব। 

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে
কোনও ব্যক্তির হৃদস্পন্দন হঠাৎ সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হলে তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হার্ট অ্যাটাকের পরেও হতে পারে।

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার পিছনে মূল কারণ হল হার্টের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটা। এর ফলে হার্টের স্পন্দন বন্ধ হয়ে যেতে পারে (অ্যাসিস্টোল)। এছাড়া স্পন্দন অতি দ্রুত, অনিয়মিত এবং অকার্যকরী হয়ে পড়লেও একই সমস্যা দেখা দেয় (ভিটি-ভিএফ)। এছাড়া জিনগত নানা সমস্যা এবং নানা ধরনের কার্ডিওমায়োপ্যাথি, এআরভিডি, কিউটি ডিজঅর্ডার সহ বিভিন্ন কারণে হতে পারে।

এক্ষেত্রে হাতে সময় খুব কম থাকে। কারণ হৃদস্পন্দন স্তব্ধ হওয়ায় রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। হার্ট নিজেও রক্ত পায় না। মস্তিষ্কেও অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। ব্রেন নিষ্ক্রিয় হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই সাহায্য আসা পর্যন্ত কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর)-এর সাহায্যে হার্ট ও ব্রেনে রক্তসঞ্চালন কিছুটা বজায় রাখতে পারলে, রোগীর প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হতে পারে। 

প্রশ্ন হল, সাধারণ মানুষ বুঝবেন কীভাবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে?
১. অসুস্থ ব্যক্তিকে বারবার ডেকেও সাড়া মিলছে না? 
২. শরীর ঝাঁকিয়ে ডাকলে বা ঠেলা দিলেও সাড়া নেই? 
৩. মনে হচ্ছে অজ্ঞান হয়েছে?
৪. শ্বাসক্রিয়া চলছে না বা অনিয়মিত মনে হচ্ছে? 
৫. পালস পাওয়া যাচ্ছে না? সবকটি প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সন্দেহ করতে হবে। 

মনে রাখবেন

হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ক্ষেত্রে একসঙ্গে দুই-তিনজনের সাহায্য পেলে ভালো হয়। একজন সিপিআর শুরু করবেন। অন্যজন অসুস্থ ব্যক্তিকে মুখ বা নাকের সাহায্যে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।

অপর এক ব্যক্তি অ্যাম্বুলেন্স-এর ব্যবস্থা করবেন বা হাসপাতালের ইমার্জেন্সি নম্বরে ফোন করে লাইফসাপোর্ট সিস্টেমযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করবেন ইত্যাদি। 

সিপিআর কী?

এক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তিকে একটি সমতল এবং শক্ত জায়গায় শোওয়ানো হয়। ডান পাশে একজন ব্যক্তি নিলডাউনের ভঙ্গিতে বা হাঁটুর উপর ভর দিয়ে বসেন। 
এরপর অসুস্থের বুকে দুই হাত দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া হয়। ইন্টারনেটে এই সংক্রান্ত বহু ভিডিও রয়েছে। দেখে নিতে পারেন। তবে সিপিআর সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরই কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া দরকার।

হাসপাতালে পৌঁছে

চিকিৎসকরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। রোগীকে ভেন্টিলেশনে রাখা হতে পারে। এরমধ্যে কেন রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হল, তা বোঝার চেষ্টা করা হয়।

পরবর্তীকালে ওই ব্যক্তির ফের কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তার বুকে আইসিডি নামক যন্ত্র বসানো হতে পারে। মেশিনটি অ্যারিদমিয়া (হার্টের অনিয়মিত ছন্দ) প্রতিরোধ করে। 

এছাড়া রোগীর হার্ট ফেলিওর থাকলে এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে সিআরটি পি বা সিআরটি ডি যন্ত্র বসানো হয়। মেশিনগুলো হার্টের পেশির সঙ্কোচনের মধ্যে সামঞ্জস্য আনে ও অ্যারিদমিয়া আটকায়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
গরম পানি না ঠান্ডা পানি
গরম পানি না ঠান্ডা পানি
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
রুক্ষতা নয়, চাই ঝলমলে চুল
রুক্ষতা নয়, চাই ঝলমলে চুল
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ
প্রকৃতিতে ২০ মিনিট হাঁটলেই বাড়ে মনোযোগ ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা: গবেষণা
প্রকৃতিতে ২০ মিনিট হাঁটলেই বাড়ে মনোযোগ ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা: গবেষণা
সর্বশেষ খবর
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা