শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৭, মঙ্গলবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০১৮

সারাদেশে শীতের প্রকোপ কিছুটা কমেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সারাদেশে শীতের প্রকোপ কিছুটা কমেছে

আজ সারাদেশে শীতের প্রকোপ কিছুটা কমেছে। মঙ্গলবার দিনাজপুর জেলায় সর্বনিম্ন ৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

এর আগে সোমবার দেশের ইতিহাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, এদিন পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। সবশেষ ১৯৫৩ সালে ঢাকায় তাপমাত্রা নেমেছিলো ৪ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে।

এদিকে শীতজনিত কারণে কুড়িগ্রামে এক সপ্তাহে ১১ জন, নওগাঁয় একজন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একজন মারা গেছেন। 

আবহাওয়া দফতরের রেকর্ড অনুযায়ী, গতকাল সৈয়দপুর জেলায় দেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল কক্সবাজারের টেকনাফে ২৫.৬ ডিগ্রি  সেলসিয়াস। নীলফামারীর ডিমলায় ছিল ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৩ এবং দিনাজপুরে তাপমাত্রা ছিল ৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সূত্র জানায়, রংপুরের পর শীতের তীব্রতা বেশি রাজশাহী বিভাগে। এই বিভাগের সবচেয়ে বেশি শীত পড়েছে নওগাঁর বদলগাছীতে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজশাহী জেলায় ছিল ৫ দশমিক ৩, বগুড়া ও ঈশ্বরদীতে ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানীর তাপমাত্রা ছিল ১৮.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) সূত্রে জানা যায়, তীব্র শীতে ডিএসসিসির বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেওয়া স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। এ কার্যক্রমের আওতায় ১৬ হাজারের বেশি রোগীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হয়েছে। গতকাল পর্যন্ত ১৬ হাজার ১৬৫ জন রোগীকে বাড়ি গিয়ে ওষুধসহ প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়। এ সেবা আগামী ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে। 

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, দেশের উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা এতটাই বেশি যে রাতের বেলায় আকাশ থেকে ঝরছে বৃষ্টির মতো কুয়াশা। দিনের বেলায়ও কুয়াশার রেশ কাটছে না। এর সঙ্গে উত্তর দিক থেকে আসছে কনকনে ঠাণ্ডা বাতাস।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—

নীলফামারী : প্রচণ্ড শীতে কাঁঁপছে উত্তরের জেলা নীলফামারী। ফলে জবুথবু হয়ে পড়েছে মানুষসহ গবাদি পশু। স্থবির হয়ে পড়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। আগুনের উত্তাপ নিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন মানুষজন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন দিন এনে দিন খাওয়া মানুষ। অনেকেই আগুন জ্বালিয়ে রেখে জেগে রাত কাটাচ্ছেন। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি কাহিল হয়ে পড়েছেন বয়স্ক ও শিশুরা।

পঞ্চগড় : ঘন কুয়াশা, পাহাড় থেকে নেমে আসা উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় পঞ্চগড়ের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, কয়েকদিনে সূর্যের দেখা না পাওয়া এবং রোদ না থাকার কারণে এই এলাকার তাপমাত্রা সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। এ ছাড়া হিমালয়ান আবহাওয়ার প্রভাবে তীব্র কুয়াশা ও ঠাণ্ডা বাতাসে হাড় কাঁপানো শীত নেমেছে। এতে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা মুখ থুবড়ে পড়েছে। খরকুটো জ্বালিয়ে তারা কোনোমতে শীত নিবারণ করছেন।  অব্যাহত ঠাণ্ডা ও শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা।

কুড়িগ্রাম : হিমেল হাওয়া আর তীব্র শীতে কাবু হয়ে পড়েছেন কুড়িগ্রাম জেলার সাধারণ মানুষজন। এক সপ্তাহে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে শীতজনিত রোগীর আগমন অনেক বেড়েছে। সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আনোয়ারুল ইসলাম প্রামাণিক জানান, এক সপ্তাহে এই হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বদরগঞ্জ (কুড়িগাম) : রংপুরের বদরগঞ্জে জেঁকে বসেছে শীত। ঘন কুয়াশার সঙ্গে লু-হাওয়ায় মানুষের অবস্থা এখন ত্রাহি ত্রাহি। কয়েকদিন ধরে সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে এবং সকাল ১০টা পর্যন্ত কেউ-ই ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এ সময় চারদিক থাকছে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন।

নওগাঁ : দক্ষিণ পূর্ব বঙ্গোসাগর এবং তত্সংলগ্ন দক্ষিণ আন্দামান সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির কারণে উত্তরাঞ্চলে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। নওগাঁয় গতকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিন সকালে নওগাঁ শহরের পার-নওগাঁ মেরিগোল্ড পাড়ায় শীতজনিত কারণে আবদুস সোবহান শেখ (৭০) নামে এক বৃদ্ধ মারা গেছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রচণ্ড শীতে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল দুপুরে শহরের আনন্দ বাজারে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে ওই ব্যক্তি বাজার করতে এসে ঠাণ্ডায় শ্বাসকষ্টের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তির নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। তার পকেটে শ্বাসকষ্টের ইনহেলার পাওয়া গেছে।

শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) : তীব্র শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন শ্রীমঙ্গলের সাধারণ মানুষ। গতকাল স্থানীয় আবহাওয়া অফিস থেকে শ্রীমঙ্গলের তাপমাত্রা ৫.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। শীতের তীব্রতা বাড়লেও সরকারি সাহায্য প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আসাদ্দুজানান জানান, এ পর্যন্ত ৩৫০০ পিস কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আরও ৩০০০ পিস বিতরণ করা হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোবাশশেরুল ইসলাম বলেন, আরও কম্বলের জন্য মন্ত্রণালয়ে চাহিদাপত্র পাঠানো হয়েছে।

দিনাজপুর : হাড় কাঁপানো কনকনে ঠাণ্ডা আর হিমেল হাওয়ায় কাহিল হয়ে পড়েছেন দিনাজপুরবাসী। গতকাল ভোররাত থেকে ভারী কুয়াশায় ঢেকে যায় জেলার সব এলাকা। তবে বেলা সাড়ে ১০টার দিকে সূর্যের মুখ দেখা দেওয়ার পর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে। তীব্র শীতে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। উত্তর জনপদে তাপমাত্রা কমতে কমতে দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

নাটোর : নাটোরে প্রতিনিয়ত তাপমাত্রা কমছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীত নিবারণ করতে অনেককেই প্লাস্টিক ও পরিত্যক্ত কাগজসহ খড়কুটো জ্বালিয়ে রাখছেন। নাটোর আধুনিক হাসপাতালে শীতজনিত রোগির সংখ্যা বেড়েছে। রাজশাহী আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২ জানুয়ারি থেকে হিমেল হাওয়ার কারণে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। ফলে কমছে তাপমাত্রা। প্রায় প্রতিদিনই তাপমাত্রা নিচের দিকে নামছে। গতকাল তাপমাত্রা দাঁড়ায় ৫ দশমিক  ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সিরাজগঞ্জ : কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়ার কারণে তীব্র শীত নেমে এসেছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন সিরাজগঞ্জের মানুষ। সদর উপজেলার কাওয়াকোলা, মেছড়া, কাজিপুর উপজেলার মাইজবাড়ী, শুভগাছা, গান্ধাইল, নাটুয়ারপাড়া, খাসরাজবাড়ী, তেকানী, নিশ্চিন্তপুর, চরগিরিশ, মনসুরনগর, বেলকুচি ও চৌহালীর চরাঞ্চল এবং চলনবিলাঞ্চলের তাড়াশ-উল্লাপাড়া, তাড়াশ ও শাহজাদপুরের কয়েক লক্ষ মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্টে রয়েছেন।

বগুড়া : হাড় কাঁপানো শীতে বগুড়ায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কয়েকদিনের মৃদু শৈত্য প্রবাহে শীত বাড়ছে। ফলে দিনের অর্ধেক সময়জুড়ে কোথাও সূর্য্যের দেখা মিলছে না। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলো জড়সড় হয়ে পড়েছেন। দিনের বেলাও থাকছে প্রচণ্ডশীত। সন্ধ্যার সঙ্গে সঙ্গে শহরের মানুষ পর্যন্ত বাড়ি ফিরছেন। বগুড়ার শহরতলী দুপুর পর্যন্ত থাকছে কুয়াশায় আচ্ছন্ন। বগুড়া আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, গতকাল বগুড়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্র ছিল ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

 সব্বোর্চ ছিল ১৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বগুড়া জেলা সিভিল সার্জন কন্ট্রোল রুম থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, জেলায় ২৪ ঘণ্টায় ৪০ জন ডায়রিয়ায় এবং ৬ জন শিশু ও বৃদ্ধ শ্বাস কষ্টজনিত রোগে হাসপতালে ভর্তি হয়েছে। এ ছাড়াও জেলার বিভিন্ন ক্লিনিকে আরো প্রায় অর্ধশত ঠাণ্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। জানা গেছে, বগুড়ার সকল উপজেলায় শীত জেঁকে বসেছে। শীতের কারণে শহরের ফুটপাত ও হকার্সসহ বিভিন্ন মার্কেটে শীতবস্ত্র বিক্রির হিড়িক পড়েছে।

আদমদীঘি (বগুড়া) : তীব্র শীতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ডায়রিয়াসহ নানা রোগ ব্যাধি- বিশেষকরে নিউমোনিয়া, সর্দি-কাশি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট ও হৃদরোগ বেড়েছে। বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হবে বলে আশংকা করছেন সংশ্লিষ্টরা। চাষিরা বলছেন, এ আবহাওয়ায় আলু, সরিষা, ধানের চারা, মশুর ডাল ও সবজির ক্ষেতের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, একটানা শৈত্য প্রবাহ এবং পৌষের কনকনে শীতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ এবং ফসল উৎপাদনকারীরা। বিশেষ করে আলু, সরিষা, মসুর ডাল, ধানের চারা ও সবজি চাষিরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।

চুয়াডাঙ্গা : চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। চার দিন ধরে চলছে এ অবস্থা। এ ছাড়া ঘন কুয়াশার সঙ্গে বইছে হিমেল হাওয়া। শীতে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না।  আবহাওয়া কর্মকর্তা রকিবুল হাসান জানান, গতকাল সকালে চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। এ তাপমাত্রা আরও দু-এক দিন থাকতে পারে।

বিডিপ্রতিদিন/ ০৯ জানুয়ারি,২০১৮/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর