শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৮, সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

নির্বাচনী মাঠে সেনাবাহিনী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনী মাঠে সেনাবাহিনী

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য গতকাল মধ্যরাত থেকে নির্বাচনের মাঠে নেমেছে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। আজ থেকে তারা দায়িত্ব পালন শুরু করবেন। নির্বাচনী দায়িত্বে থাকবেন ২ জানুয়ারি পর্যন্ত। ভোট গ্রহণের আগে, ভোট গ্রহণের দিন ও পরে শান্তিশৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় থাকবেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ইনস্ট্রাকশন রিগার্ডিং ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার’ অনুযায়ী কাজ করবেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। তারা জেলা/উপজেলা/মহানগর এলাকার সংযোগস্থলে (নডাল পয়েন্ট) ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবেন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে টহল ও অন্যান্য আভিযানিক কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। গতরাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, দেশের ৩৮৯টি উপজেলায় সেনাবাহিনী এবং ১৮ উপজেলায় নৌবাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জারি করা এ সংক্রান্ত পরিপত্রে সশস্ত্র বাহিনীর এই কর্মপরিধি নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বুধবার এই পরিপত্র জারি করা হয়েছে। পরিপত্রে বলা হয়— ২৪ ডিসেম্বর থেকে আগামী ২ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। রিটার্নিং অফিসার সহায়তা চাইলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তারা সহায়তা করবেন। রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজন অনুসারে উপজেলা/থানায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা হবে। রিটার্নিং কর্মকর্তা বা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে তার ভোট কেন্দ্রের ভিতরে বা ভোট গণনাকক্ষের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রয়োজন অনুযায়ী বা নির্দেশক্রমে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক-মহাসড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রয়োজনে ইসির কাজে যাবতীয় সহায়তা দেবে সশস্ত্র বাহিনী।

পরিপত্রে আরও বলা হয়েছে, অবৈধ সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করতে সশস্ত্র বাহিনীকে ডাকা হলে, তারা ফৌজদারি কার্যবিধির ১২৭ থেকে ১৩২ ধারা অনুযায়ী কাজ করবে। এ ক্ষেত্রে অন্য কোনো উপায়ে বেআইনি সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করা না গেলে ঘটনাস্থলে থাকা সর্বোচ্চ পদের ম্যাজিস্ট্রেট সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য সামরিক শক্তি প্রয়োগ ও গ্রেফতারের নির্দেশ দিতে পারবেন। জরুরি পরিস্থিতিতে যদি কোনো ম্যাজিস্ট্রেটের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব না হয়, সে ক্ষেত্রে কমিশন্ড অফিসার সমাবেশ ছত্রভঙ্গ করার জন্য সামরিক শক্তি প্রয়োগ এবং গ্রেফতার করার নির্দেশ দিতে পারবেন। সামরিক শক্তি প্রয়োগের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটকে লিখিত নির্দেশ দেওয়ার বাধ্যবাধকতা না থাকলেও, মৌখিক নির্দেশ দেওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব তা লিখিত আকারে দেবেন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জারি করা এই পরিপত্রে বলা হয়েছে, উপকূলবর্তী এলাকায় নৌবাহিনী প্রয়োজন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে। ঝুঁকির বিবেচনায় প্রতিটি জেলায় নিয়োজিত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যের সংখ্যা রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে কম-বেশি করা যাবে। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের বিবেচনায় প্রতিটি স্তরে প্রয়োজনীয়সংখ্যক সেনাসদস্য সংরক্ষিত হিসেবে মোতায়েন থাকবে। বিমান বাহিনী প্রয়োজনীয়সংখ্যক হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান জননিরাপত্তা বিভাগ, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও বাহিনীগুলোর অনুরোধে উড্ডয়নে সহায়তা করবে।

পরিপত্র অনুযায়ী, যে ছয়টি আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হবে, সেখানে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দেওয়ার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা থাকবেন। তবে তারা কোনো ধরনের অস্ত্র-গোলাবারুদ বহন করবেন না, কিন্তু বাহিনীর পোশাকে থাকবেন। ইভিএম কেন্দ্রে যেসব সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য থাকবেন, তাদের নিরাপত্তার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর নিকটতম টহল দল ও স্থানীয় ক্যাম্প সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা বা প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ইসির বরাদ্দ ৩৯৪ কোটি ১৪ লাখ টাকা: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৩৯৪ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৫১৭ টাকা বাজেট বরাদ্দ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, আনসার-ভিডিপি, কোস্টগার্ড, এপিবিএন ও স্বশস্ত্র বাহিনী। বাজেটের এই টাকা এসব বাহিনীর মধ্যে বণ্টন করা হয়েছে বলে রবিবার (২৩ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে।

কমিশন সূত্র জানায়, মোট বাজেটের মধ্যে পুলিশের জন্য ১০১ কোটি ২৬ লাখ ৮৪ হাজার ২৫০ টাকা, র‌্যাবের জন্য ১৩ কোটি ৫১ লাখ ৮০ হাজার ৫০০ টাকা, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জন্য ১ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জন্য ৫৩ কোটি ৬১ লাখ ৩৪ হাজার ২৩২ টাকা, আনসার ও ভিডিপির জন্য ১৬৩ কোটি ৮১ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫০ টাকা এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে ৬০ কোটি ৩৭ লাখ ২ হাজার ৯৫০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

ভোটের মাঠে সশস্ত্র বাহিনী: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আজ সোমবার থেকে সারাদেশে মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনীর (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) সদস্যরা। গতকাল মধ্যরাত থেকেই তাদের স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য মাঠে নামার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পেয়েই সশস্ত্র বাহিনী মাঠে নেমেছে।

আজ থেকে তারা দায়িত্ব পালন শুরম্ন করবে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)-এর সহকারি পরিচালক রেজাউল করিম শাম্মী গতরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ৩৮৯টি উপজেলায় সেনাবাহিনী এবং ১৮ উপজেলায় নৌবাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। এর আগে গত ১৩ ডিসেম্বর সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানান নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

ওইদিন তিনি বলেন, ‘ইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২৪ ডিসেম্বর সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী ২ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে থাকবে। এছাড়া, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত ১৮ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের মাঠে নামানো হয়েছে। এক হাজার ১৬ প্লাটুন বিজিবি এখন মাঠে কাজ করছে।

আইএসপিআর আরও জানায়, উপকূলীয় ১৮টি উপজেলা ও সীমান্তবর্তী ৮৭টি উপজেলা ব্যতীত অন্য সব এলাকায় (৩৮৯টি উপজেলায়) সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।

উপকূলীয় ১৮টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং সীমান্তবর্তী ৮৭টি উপজেলায় বিজিবি (অন্যান্য দায়িত্বপূর্ণ এলাকার পাশাপাশি) কার্যক্রম পরিচালনা করবে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কর্তৃক জরুরি প্রয়োজনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রস্তুত রাখা হবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রয়োজন অনুযায়ী/নির্দেশক্রমে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক/মহাসড়কসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইনশৃংখলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জয়েন্ট কোঅপারেশন সেল স্থাপন করা হবে।

প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের ০৬টি আসনের (২১ রংপুর-৩, ১০০ খুলনা-২, ১০৬ সাতক্ষীরা-২, ১৭৯ ঢাকা-৬, ১৮৬ ঢাকা-১৩ এবং ২৮৬ চট্টগ্রাম-৯) ভোট কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যে দুই পর্যায়ে ইভিএমের ওপর সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ শেষ হয়েছে এবং তৃতীয় পর্যায়ে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জনসচেতনতা ও প্রচারণা কার্যক্রমে ইভিএমের ওপর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ কারিগরি দক্ষ হিসেবে অংশগ্রহণ করছে।

উল্লিখিত ৬টি নির্বাচনী আসনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা প্রদানের জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে ০৩ জন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়াও উক্ত আসনসমূহের জন্য বিভিন্ন পর্যায়ের ইভিএম সংক্রান্ত কারিগরি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য প্রস্তুত থাকবে।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত
ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’
‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে