শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৪, মঙ্গলবার, ০৭ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশীর্বাদ নিয়ে মন্ত্রণালয় দখলে নেয় মিঠু সিন্ডিকেট

নামে-বেনামে ২০ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য খাতে লুটপাট, রক্ষক আড়ালের ক্ষমতাশালীরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশীর্বাদ নিয়ে মন্ত্রণালয় দখলে নেয় মিঠু সিন্ডিকেট

শুরু থেকে জাল-জালিয়াতি, নামে-বেনামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সিন্ডিকেট গড়ে তুলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু। তিনি এতটাই প্রভাবশালী হয়ে উঠেছেন যে, তাকে বলা হয়ে থাকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মাফিয়া ডন। স্বাস্থ্য খাতে তার কথায়ই কেনাকাটা, তার কথায়ই প্রাইজ লিস্ট। কাজ বণ্টনও তার নির্দেশেই। কোনো কর্মকর্তা তার নির্দেশমতো কাজ না করলে তিনি আর সেই পদে বহাল থাকতে পারেন না। আমেরিকায় বসেই মিঠু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ঠিকাদারি প্রায় সব কাজ তার ২০টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করছেন। শুধু তাই নয়, মালামাল সরবরাহ না করেও বিল উত্তোলনের মতো ভয়ঙ্কর জালিয়াতির অসংখ্য ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি। করোনাকালে দেশের স্বাস্থ্য খাতের যে নাজুক অবস্থা ধরা পড়েছে, সে জন্য অনেকেই ‘মিঠু সিন্ডিকেট’কে দায়ী করেন। তবুও ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়ে গেছেন স্বাস্থ্য খাতের মাফিয়া ডন মিঠু। জানা গেছে, মিঠুর উত্থান ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তখন পদচারণা তার খুব একটা ছিল না। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে টুকটাক ব্যবসা করতেন। কিন্তু ২০০৯ সাল থেকে নাটকীয় উত্থান ঘটে এই মিঠুর। তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের আশীর্বাদ নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দখলে নেয় মিঠু সিন্ডিকেট। এ সময় তার সিন্ডিকেটের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে হাজার হাজার কোটি টাকার কাজ নিয়ে আকাশছোঁয়া অবস্থানে চলে যান মিঠু। বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা থাকলেও মিঠুর উত্থান তাতে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। একসময় তিনি দেশের স্বাস্থ্য খাতের মাফিয়া হয়ে উঠেন। তার বনানীর অফিস কার্যত হয়ে উঠে স্বাস্থ্য বিভাগের সাব অফিস। সেই অফিসে বসেই স্থাস্থ্য খাতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মিঠুর নির্দেশমতে কাজ বণ্টন করে। যে হাসপাতালে যন্ত্রপাতি সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সে স্থানে আগে ভাগেই নিজের পছন্দমতো কর্মকর্তাকে বদলি করিয়ে নেয় মিঠু। তবে মিঠুর প্রতিষ্ঠানগুলো দেড় দুই বছরের বেশি কাজ করে না। প্রতি অর্থবছরে নতুন নতুন নামে প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেন তিনি।

রাজধানীর ৪/৩ নম্বর কমলাপুর বাজার রোডের ঠিকানায় ফিউচার ট্রেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মালিকানা দেখানো হয় মিঠুর স্ত্রীর নামে। এ প্রতিষ্ঠানটি মুগদা ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে উচ্চ মূল্যে নিম্নমানের যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। অনুসন্ধানে কমলাপুরে মিঠুর সেই অফিসের কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি। ঠিকানা অনুযায়ী সেই অফিস কখনই ছিল না। তার অধিকাংশ লাইসেন্সেরই ঠিকানা অনুযায়ী অফিস খুঁজে পাওয়া যায় না। এই হাসপাতালে দুটি মেশিন সরবরাহের মূল্য তালিকা দেখলেই লুটপাটের চিত্র ফুটে ওঠে। টেন্ডারে অংশ নিয়ে ক্যাথ ল্যাব সরবরাহে ফিলিপস কোম্পানি দর দিয়েছিল ৪ কোটি টাকা। অথচ সেই ক্যাথ ল্যাব মিঠুর কোম্পানি সরবরাহ করেছে প্রায় ৮ কোটি টাকায়। সিটি স্ক্যান সরবরাহের জন্য ফিলিপস কোম্পানি ৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা দর দিলেও সেই সিটি স্ক্যান মেশিন সরবরাহ করেছে সাড়ে ১৩ কোটি টাকায়। দেশের ১৮টি মেডিকেল কলেজ ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বড় অঙ্কের অধিকাংশ ঠিকাদারি কাজই হাতিয়ে নেয় তার প্রতিষ্ঠানগুলো। সংশ্লিষ্টরা বলছে, গত দুই বছরে স্বাস্থ্য খাত নিয়ে দুদক অনেক অনুসন্ধান করে। এমনকি দুদকের সুপারিশের পর স্বাস্থ্য অধিদফতর যে ১৪ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করেছে  সেখানে মিঠুর একটি প্রতিষ্ঠানের নামও নেই।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের এই প্রভাবশালী ঠিকাদার মিঠু সিন্ডিকেটের কিছু তথ্য তুলে ধরে সিএমএসডির বিদায়ী পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহীদউল্লাহ গত ৩০ মে জনপ্রশাসন সচিবকে একটি চিঠি পাঠান। তার বিদায় হওয়ার পেছনে এই সিন্ডিকেট রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। তিনি চিঠিতে বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) তাকে (শহীদুল্লাহ) মেডিটেক ইমেজিং লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়ার নির্দেশ দেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও তার ছেলের পক্ষ থেকে ওই প্রতিষ্ঠানকে কাজ দেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে বলে তাকে জানান ওই দুই কর্মকর্তা।’ চিঠিতে শহীদউল্লাহ আরও জানান, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওই দুই কর্মকর্তা মেডিটেক ইমেজিং লিমিটেডসহ তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোতে কাজ দেওয়ার জন্য চাপপ্রয়োগ অব্যাহত রাখেন। ওই কোম্পানির পাঠানো তালিকা ও মূল্য অনুযায়ী দ্রব্যাদি কেনাকাটা করার মৌখিক নির্দেশনা দেওয়া হয়। তিনি এ প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন এবং ক্রয় তালিকায় সেগুলো অন্তর্ভুক্ত করেননি। এতে মেডিটেক ইমেজিংসহ সহযোগী ঠিকাদাররা ক্ষুব্ধ হন।’
স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা  গেছে, সম্প্রতি মন্ত্রণালয় কভিড হাসপাতালের আইসিইউর জন্য ডিপিএমে (সরাসরি ক্রয় পদ্ধতি) কিছু চিকিৎসা যন্ত্রপাতি ক্রয়ের চাহিদা দেয়। মন্ত্রণালয়ের কয়েক কর্মকর্তা মৌখিকভাবে মেডিটেক ইমেজিংয়ের কাছ থেকে ওইসব সামগ্রী ক্রয়ের নির্দেশ দেন। কিন্তু মেডিটেক ইমেজিংয়ের যন্ত্রপাতি ছিল নিম্নমানের ও দাম বেশি। ফলে তারা বাদ পড়ে। এরপরও মিঠুর বেনামি প্রতিষ্ঠান  মেডিটেক ইমেজিংকেই বিভিন্ন হাসপাতালে ২৫০টি আইসিইউ মেশিন সরবরাহের কাজ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে। আর এ প্রক্রিয়ায় প্রতিটি আইসিইউ মেশিনের দাম ধরা হয়েছে প্রকৃত বাজারদরের  চেয়ে ৪-৫ গুণ বেশি।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, মিঠুর রয়েছে কমপক্ষে ২০ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান । মিঠু, তার স্ত্রী, ভাই, ভাগ্নিসহ আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধবের নামে থাকা কমপক্ষে ২০টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নাম পাওয়া যায়। সংশ্লিষ্টরা বলেন, মিঠুর প্রতিষ্ঠানগুলো দেড়-দুই বছরের বেশি কাজ করে না। প্রতি অর্থবছরে নতুন নতুন নামে প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেন তিনি। ২০১৬ সালে দুদকের তদন্তে মিঠুর নামে-বেনামে থাকা ১৬ প্রতিষ্ঠানের নাম উঠে আসে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মিঠু ও তার স্ত্রীর যৌথ নামে রয়েছে লেক্সিকোন মার্চেন্ডাইজ ও টেকনোক্রেট লিমিটেড। ওই সময় দুদকের চিঠিতে মিঠুকে এ দুটি প্রতিষ্ঠানের প্রোপাইটর উল্লেখ করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকানা উল্লেখ করা হয় (১) বাসা নং-৮, রোড-৬, ব্লক-সি, বনানী, ঢাকা। (২) কাজী ভবন, ৭মতলা, ৩৯ নিউ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা। (৩) রুম নং-৩০৯, রাজা রামমোহন মার্কেট, রংপুর (৪) হাউস নং ৪২০, রোড-১১, সিডিএ, আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম। (৫) ১৪৩, মালিবাগ বাজার রোড, ঢাকা। (৬) বাড়ি নং-৫/এ, রোড-২৫/এ, ব্লক-এ, বনানী, ঢাকা। এছাড়া মিঠুকে ঢাকা  সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটালের চেয়ারম্যান উল্লেখ করে সে বিষয়েও তথ্য চায় দুদক। জানা গেছে, মিঠুর স্ত্রী নিশাত ফারজানা ও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে বড় ভাইয়ের নামে রয়েছে সিআর মার্চেন্ডাইজ ও এলআর এভিয়েশন নামে দুটি ঠিকাদারি লাইসেন্স। মিঠুর ভাবির নামে রয়েছে জিইএফ অ্যান্ড ট্রেডিং। ভাগ্নের নামে রয়েছে ট্রেড হাউস। ভাগ্নের স্ত্রীর নামে আছে মেহেরবা ইন্টারন্যাশনাল। আত্মীয়দের নামে আরও আছে ক্রিয়েটিভ ট্রেড, ফিউচার ট্রেড,  লেক্সিকোন আইটি প্রাইভেট লিমিটেড, টেকনো ট্রেড,  বেলএয়ার এভিয়েশন, জিইএস অ্যান্ড ট্রেডিং, হ্যাভ ইন্টারন্যাশনাল, লেসিকন হসপিটালিটি, নর্থ টেক এলএলসি লিমিটেড, থ্রি-আই মার্চেন্ডাইজিং, ইনসেনারিটি লিমিটেড। তার এসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর, কেন্দ্রীয় ঔষধাগার (সিএমএসডি), স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর, স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ, ঔষধ প্রশাসন, জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, নার্সিং অধিদফতর, প্রায় সব কটি  মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ঠিকাদারি করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় এবং জেনারেল হাসপাতালগুলোতেও যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে তারা। অভিযোগ রয়েছে, স্বাস্থ্যসেবা ও স্বাস্থ্য শিক্ষাসংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে আছে মিঠুর ‘বিশ্বস্ত ও অতিবিশ্বস্ত’ এজেন্ট। তারাই মিঠুর হয়ে সব কাজ করে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এ জন্য কখনো ‘প্রতাপশালী’ ব্যক্তিদের প্রভাব খাটানো হয় অথবা কখনো অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে ‘ম্যানেজ’ করা হয়। আবার কখনো সংশ্লিষ্টদের জন্য  ‘প্লেজার্স ট্যু’র ব্যবস্থা করা হয়। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ফিনল্যান্ডসহ বিভিন্ন  দেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ আছে ‘এই চক্রের’ বিরুদ্ধে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদক কোনো নোটিস হলেই হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন মিঠু। পরে সেটি নথিভুক্ত করার মাধ্যমে ‘অভিযোগ নিষ্পত্তি’ করিয়ে নেন তিনি। মিঠুর বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত একটি ‘নন-সাবমিশন’ মামলা করেছে দুদক। ২০১৬ সালের ১০ মে বনানী থানায় মামলাটি করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক। এরই মধ্যে গত ১ জুলাই মিঠুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ‘অতীব জরুরি তলবি নোটিস’ পাঠিয়েছে দুদক। দুদকের পরিচালক মীর মো. জয়নুল আবেদীন শিবলী স্বাক্ষরিত ওই নোটিসে তাকে ৯ জুলাই কমিশনে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। নোটিসে বলা হয়েছে, ‘স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কভিড-১৯-এর চিকিৎসার নিমিত্ত নিম্নমানের মাস্ক, পিপিই ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সরঞ্জাম ক্রয়সহ বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহ করার নামে অন্যদের যোগসাজশে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎপূর্বক অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে বর্ণিত অভিযোগ বিষয়ে তাদের বক্তব্য শ্রবণ ও গ্রহণ করা একান্ত প্রয়োজন।’ নোটিসে মিঠুকে ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল  মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটালের চেয়ারম্যান ও  লেক্সিকোন মার্চেন্ডাইজ ও টেকনোক্র্যাট লিমিটেডের মালিক বলা হয়।

দুদকের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, সম্পদের অনুসন্ধান করতে গিয়ে নানা অনিয়ম ও অবৈধ  টেন্ডার বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল সম্পদের মালিক হওয়ার তথ্য মিলে মিঠুর বিরুদ্ধে। সাবেক এক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর  ছেলেকে ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে রেখে মহাজোট সরকারের গত আমলে স্বাস্থ্য খাতের সব ধরনের টেন্ডার এককভাবে নিয়ন্ত্রণ করেন মিঠু।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়