শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

তালাকের পর সন্তান থাকবে কার জিম্মায়, আইন কী বলে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তালাকের পর সন্তান থাকবে কার জিম্মায়, আইন কী বলে?

রাজধানী ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের তথ্যানুযায়ী, ২০২০ সালের জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকায় প্রতিদিন ৩৯টি তালাকের ঘটনা ঘটেছে।

ওই হিসাব অনুযায়ী, ২০১৯ সালের একই সময়ের তুলনায় ২০২০ সালে তালাকের পরিমাণ বেড়েছে।

তবে তালাকের সাথে স্বামী-স্ত্রীর পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি যারা প্রভাবিত হয় তারা হচ্ছে ওই পরিবারের সন্তানরা।

কোনও পরিবারের বাবা-মায়ের মধ্যে তালাক হলেও ওই পরিবারের সন্তানের জিম্মা কার হবে। এ নিয়ে মুসলিম আইনেই বা কী বলা আছে?

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মিতি সানজানা বলেন, মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, প্রায় সব ক্ষেত্রে বাবা সন্তানের প্রকৃত আইনগত অভিভাবক। এই আইনের আওতায় সন্তানের অভিভাবকত্ব এবং জিম্মাদারিকে আলাদাভাবে বিবেচনা করা হয়।

তবে সাধারণ ক্ষেত্রে সন্তানের দেখাশুনা, অভিভাবকত্ব এবং ভরণপোষণের বিষয়গুলো অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন ১৮৯০ এবং পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হয়।

এই আইন অনুযায়ী, অভিভাবক বলতে যে ব্যক্তি কোনও নাবালকের শরীর অথবা সম্পত্তির বা শরীর ও সম্পত্তি উভয়ের তত্ত্বাবধানে নিযুক্ত থাকবে তাকে বুঝাবে।

সন্তান কার জিম্মায় থাকবে?
আইনজীবী মিতি সানজানা বলেন, কোনও দম্পতির মধ্যে তালাক হলে এবং তাদের সন্তান থাকলে ছেলে সন্তানের সাত বছর বয়স পর্যন্ত মায়ের হেফাজতে থাকবে। আইনে এমনটাই বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে মায়ের অধিকার সবার আগে স্বীকৃত।

তবে মুসলিম আইনে মা সন্তানের আইনগত অভিভাবক নন; আইনগত অভিভাবক বাবা। মা শুধু জিম্মাদার বা হেফাজতকারী।

“মা কিন্তু গার্ডিয়ান না, মাকে অভিভাবক হিসেবে ধরা হয় না, মা হচ্ছে বাচ্চার কাস্টোডিয়ান বা হেফাজতকারী।”

তিনি বলেন, ছেলে সন্তানের ক্ষেত্রে যে সাত বছর সে মায়ের কাছে থাকবে তখন সে বাবার সাথে দেখা-সাক্ষাত করতে পারবে।

মেয়ে সন্তানের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধি পর্যন্ত সে মায়ের হেফাজতে থাকবে। এসময় বাবা তার সাথে দেখা করতে পারবেন।

এই সময়ের পর সন্তানদের তার বাবা চাইলে নিয়ে যেতে পারে।

তবে নির্দিষ্ট বয়সের পরও সন্তানের জিম্মাদারি যদি কোনও মা রাখতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে তাকে আদালতে আবেদন করতে হবে।

মিতি সানজানা বলেন, অনেক সময় দেখা যায় যে, তালাক হলেও যদি বাবা-মায়ের মধ্যে তেমন সমস্যা বা বিতর্ক না থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে সন্তানদেরকে যৌথ হেফাজতে দেওয়া হয়। অর্থাৎ বাবা কিংবা মা দু’জনেই চাইলে সন্তানদের রাখতে পারেন।

“সেক্ষেত্রে হয়তো মায়ের কাছে চার দিন আর বাবার কাছে তিন দিন বা তাদের সুবিধা মতো থাকতে পারে।”

তবে জিম্মাদারি বা হেফাজত নিয়ে যদি বিতর্ক তৈরি হয় তাহলে নির্দিষ্ট সময়ের পর অর্থাৎ ছেলে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সাত বছর আর মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধি পর্যন্ত সময় পার হয়ে যাওয়ার পরও যদি মা নিজের হেফাজতে রাখতে চান, তখন তাকে আলাদাভাবে আদালতে আবেদন করতে হবে।

এ ধরনের আবেদনের পর আদালত যে বিষয়টি বিবেচনায় নেয় সেটি হচ্ছে, সন্তানের কল্যাণের জন্য যেটা সবচেয়ে ভাল, সেটিই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে আদালত।

আদালত সাধারণত চায় যে, হেফাজতের ক্ষেত্রে বাবা-মা দু’জনেই থাকুক। তবে ধরে নেয়া হয় যে, মায়ের কাছেই সন্তানরা সবচেয়ে বেশি ভাল থাকবে।

তবে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, মা যদি আর্থিকভাবে সচ্ছল না হয়, বা তার যদি আয় না থাকে তাহলে সেটি মামলাকে দুর্বল করে তোলে।

“কোর্ট এখানে অনেক কিছুকে বিবেচনায় নেয়। যেমন ফাইনান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি সেটা বাবা-মা যার কাছেই থাকুক না কেন, এছাড়া অন্যান্য বিষয় যেমন ড্রাগ ইস্যুও বিবেচনায় নেওয়া হয়,” বলেন মিতি সানজানা।

বাবা-মায়ের মধ্যে যদি কারো বিরুদ্ধে গুরুতর কোনও অভিযোগ থাকে যেমন মাদকাসক্ত হওয়া কিংবা অপরাধমূলক কোনও কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ, তাহলে আদালত কখনওই তার কাছে সন্তানের জিম্মাদারি দিতে চায় না।

“যার কাছে থাকলে সন্তানের সর্বোচ্চ কল্যাণ হবে তার কাছে থাকারই অনুমোদন দেয় আদালত।”

তবে সন্তান বাবা কিংবা মা- যার সাথেই থাকুক না কেন, অপরপক্ষকে সন্তানের সাথে দেখা করা ও সময় কাটানোর অনুমোদন দেওয়া হয় আদালতের পক্ষ থেকে। তবে এক্ষেত্রেও তার বিরুদ্ধে মারাত্মক কোনও অভিযোগ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হয়।

গুরুতর অভিযোগ না থাকলে সপ্তাহে দুই দিন বা তিন দিন দেখা করতে পারে। তবে এটা পরিবার অনুযায়ী আলাদা হয় বলেও জানান আইনজীবী মিতি সানজানা।

তবে দেখা করার অনুমোদন থাকলেও যদি বাবা কিংবা মাকে দেখা করতে না দেওয়া হয় তাহলে যাকে দেখা করতে দেয়া হচ্ছে না সে আবার বিষয়টি নিয়ে আদালতে যেতে পারেন।

সন্তানের মতামতের সুযোগ আছে কি?
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মিতি সানজানা বলেন, হেফাজত বা জিম্মাদারি দেওয়ার ক্ষেত্রে সন্তানের মতামতের গুরুত্ব সবসময়ই থাকে।

তবে বাংলাদেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিশুদের ভয় দেখানো বা প্রভাবিত করা হয় বলে জানান মিতি সানজানা।

আর সেকারণেই বাচ্চাদের সম্মতি নেওয়া হলেও আদালত বোঝার চেষ্টা করে যে, সে কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে কিনা।

“পর্যবেক্ষণ করা হয় যে, বাচ্চা নিজের ইচ্ছায় মতামত দিচ্ছে কিনা।”

তবে বাচ্চার মতামতই একমাত্র নয়। জিম্মাদারি নেওয়ার ক্ষেত্রে বাচ্চার মতামত মামলাটিকে শক্তিশালী করলেও এটি ধরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় না। বরং বাচ্চার মতামতকে একটি এভিডেন্স বা প্রমাণ হিসেবে নেওয়া হয়।

“বাচ্চা যদি বলে যে অমুকের সাথে থাকবো, তার মানে এই না যে তাকে সাথে সাথে থাকতে দেওয়া হচ্ছে,” বলেন মিতি সানজানা।

এর কারণ হচ্ছে, যার সাথে থাকতে চাচ্ছে সে ম্যানিপুলেট বা প্রভাবিত করতে পারে, ভয় দেখাতে পারে, তার ভরণপোষণের ক্ষমতা না থাকতে পারে, সে মাদকাসক্ত হতে পারে, তার বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধ থাকতে পারে। এ সমস্ত বিষয় বিবেচনায় নিয়েই আদালত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়।

“তবে যার পক্ষে বাচ্চা বলবে তার পক্ষেই মামলাটি শক্তিশালী হবে। জিম্মাদারি পাওয়ার ক্ষেত্রে দু’পক্ষই টানা-হেঁচড়া করে।”

তবে অনেক সময় বাচ্চার ইচ্ছানুযায়ী, দু’পক্ষকেই তার হেফাজত ও জিম্মাদারির দায়িত্ব দেওয়া হয়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল
গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
সর্বশেষ খবর
কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল
গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়