শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৭, মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সংবাদ সম্মেলন

কওমী মাদরাসা খুলে দেওয়া ও ইমাম, মুয়াজ্জিনদের চাকুরীবিধি নির্ধারণের দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
কওমী মাদরাসা খুলে দেওয়া ও ইমাম, মুয়াজ্জিনদের চাকুরীবিধি নির্ধারণের দাবি

জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সংবাদ সম্মেলনে মানবিক বিবেচনায় দেশের সকল কওমী মাদরাসা অবিলম্বে খুলে দেওয়া, মুসলমান সন্তানদের পবিত্র কুরআন এবং ফরজ জ্ঞান শিক্ষার জন্য সকল প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ, কুরবানীর পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ এবং দেশের প্রায় ৩ লাখ মসজিদের ১০ লাখ ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেমদের চাকুরী বিধি ও বেতন কাঠামো ঠিক করার দাবি জানানো হয়েছে।

আজ সকাল ১০টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি হলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী। কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাওলানা গাজী আতাউর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন শায়খুল হাদীস মাওলানা হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী, মাওলানা ইউনুস ঢালী, মাওলানা কামাল উদ্দিন সিরাজ, মুফতি আশরাফ আলী নূরী, মুফতি ওয়ালী উল্লাহ, মাওলানা মোরতুজা কাসেমী, মুফতি আক্তারুজ্জামান, মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী, মাওলানা রফিকুন্নবী হক্কানী, মাওলানা শাহজাহান হাবিবি, মাওলানা বাসির মাহমুদ প্রমুখ।

লিখিত বক্তব্যে আল্লামা ফয়েজী বলেন, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ বাংলাদেশের সকল ধারার ওলামায়ে কেরামের সম্মিলিত মঞ্চ। ইসলামী ইতিহাসের চিরন্তন ধারা ও ঐতিহ্য অনুসারে উম্মাহর কল্যাণকামীতা, পথপ্রদর্শন ও জনমানুষের হয়ে শাসক শ্রেণীর সাথে ভারসাম্য রক্ষা করার উদ্দেশ্যে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ গঠিত হয়েছে। আধুনিক পরিভাষায় বললে, ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ একটি “সিভিল সোসাইটি” বা নাগরিক সংঘ। যারা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে থেকে জনতার কন্ঠ হিসেবে কাজ করে।

তিনি বলেন, কওমি মাদ্রাসা আর সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঝে চরিত্রগত মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। কওমি মাদ্রাসা- শিক্ষা প্রদানের সাথে সাথে শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকে। ফলে কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা বলয় তৈরিতে অবদান রাখে। করোনার এই দুঃসময়ে যখন মানুষের খাদ্য সংকট চরমে; এমনি মুহূর্তে লাখ লাখ শিক্ষার্থীর খাদ্য ও আবাসন ব্যবস্থা বন্ধ করে রাখা অমানবিক।

তিনি বলেন, সরকার এতিমখানা চালু রাখার নির্দেশনা জারি করেছে। এটা ইতিবাচক। এই নির্দেশনার আওতায় সকল কওমি মাদরাসাও অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত। কারণ, প্রতিটি কওমি মাদ্রাসায় এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিং-এর ব্যবস্থা আছে। তা সত্বেও কওমি মাদ্রাসা বন্ধ করে হাজার হাজার এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের খাদ্যঝুকির মধ্যে ফেলা হয়েছে।  এটা সামাজিক অস্থিরতাও তৈরি করছে।  

এ সকল মানবিক ও সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় নিয়ে দেশের সকল কওমি মাদ্রাসা খুলে দেওয়ার মাধ্যমে লাখ লাখ শিক্ষার্থী, এতিম ও অসহায় মানুষের আবাসন ও খাদ্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জোর দাবি জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, শিক্ষার প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজন করার মূল লক্ষ্যই হলো, সকল শিক্ষার্থী প্রতিষ্ঠান থেকে পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা পাবে। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অন্য ধারাগুলো এই লক্ষ্য থেকে অনেকটাই বিচ্যুত।

প্রাইভেট পড়ানো, কোচিং ও নোট ব্যবস্থার দৌরাত্ম্য শিক্ষাব্যবস্থায় সর্বজন বিদিত ব্যাধি। অপরদিকে কওমি মাদ্রাসা এখনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার আদর্শ মান ধরে রেখেছে। একমাত্র কওমী মাদ্রাসাতেই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানিকভাবে দেওয়া হয়। এখানে কোন প্রাইভেট পড়ানো, কোচিং ও নোট বাণিজ্য হয় না। শিক্ষকগণ পুরোপুরি প্রতিষ্ঠানে মনোনিবেশ করেন এবং তাদের আয় উপার্জনও সম্পুর্ণভাবে প্রতিষ্ঠান প্রদেয় বেতন-ভাতার উপর নির্ভর করে।
বর্তমানে প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে তাদের আয়-উপার্জন সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে আছে। উপার্জনের জন্য বারোয়ারি ধান্দা না করে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় একনিষ্ঠতার এই শুদ্ধবাদীতাই যেন কওমি শিক্ষকদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি, নির্ভেজাল শিক্ষানিষ্ঠ শিক্ষকদের শিক্ষানুরাগকে সম্মান করে এবং তাদের মানবিক দিক বিবেচনা করে অবিলম্বে সকল কওমি মাদ্রাসা খুলে দিন। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে পর্যায়ক্রমে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে দিন।

মডেল মসজিদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সারা দেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ প্রজেক্টকে আমরা সাধুবাদ জানাই। এমন একটি মহৎ কাজের জন্য বর্তমান সরকার ও প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। একইসাথে মডেল মসজিদগুলোকে সব দিক থেকে মডেল মসজিদে রূপান্তর করা এবং সামাজিক সুফল নিশ্চিত করতে বিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের সাথে পরামর্শ করে আমরা সুনির্দিষ্ট কিছু প্রস্তাবনা পেশ করছি।

১. মডেল মসজিদের জনবল নিয়োগে ওলামায়ে কেরামের সমন্বয়ে নিয়োগ বোর্ড গঠন করতে হবে। যাতে অনৈতিক পন্থা অবলম্বন এবং কোনরকম দুর্নীতি ছাড়াই যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ নিশ্চিত করা যায়।
২. মডেল মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেমদের জন্য যে বেতন কাঠামোর প্রস্তাব করা হয়েছে; তা রীতিমতো অসম্মানজনক ও বৈষম্যমূলক। ইমাম পদের যোগ্যতা হিসেবে হাফেজ, দাওরা/ কামিল, মুফতি, মুহাদ্দিস চাওয়া হয়েছে।
মাস্টার্স ও উচ্চতর ডিগ্রির বিপরীতে যে বেতন-কাঠামো প্রস্তাব করা হয়েছে, তা কিছুতেই সুবিবেচনা প্রসূত নয়। মডেল মসজিদের ইমাম-খতিবদের জন্য প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের মর্যাদা ও বেতন-ভাতা, মুয়াজ্জিনদের জন্য ২য় শ্রেণী এবং খাদেমদের জন্য ৩য় শ্রেণীর মর্যাদা ও সুযোগ সুবিধা প্রদানের দাবি জানাচ্ছি।

৩. ৫৬০ টি মডেল মসজিদের বাকিগুলোর নির্মাণ কাজ তদারকির জন্য ওলামাদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করার আহ্বান জানাচ্ছি। কারণ মসজিদ নির্মাণে ইতোমধ্যেই দুর্নীতির কথা শোনা যাচ্ছে। যা দুঃখজনক।
৪. এখানে প্রসঙ্গত, মসজিদ আল্লাহর ঘর। আমরা আশা করতে চাই, এই মসজিদ কেবলমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই নির্মাণ করা হয়েছে। সেজন্য আমরা আশা করব, এই মসজিদকে দলীয় রাজনৈতিক প্রচারণার উপাদান বানানো হবে না। যদি ইখলাস থাকে, তাহলে হাজার বছর পরেও মানুষ এর নির্মাতা কে মনে রাখবে। আর রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি থাকলে, মসজিদ এ ‘যেরারের’ ইতিহাস মনে করিয়ে দিতে চাই।

কুরবানীর চামড়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ দেশ মুসলমানপ্রধান হওয়ায় পবিত্র ঈদুল আজহার সময় প্রচুর গরু, ছাগল কুরবানি হয়। এছাড়া সারা বছরই এসব পশুর গোশত ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে। ফলে দেশে চামড়ার উৎপাদন ও সরবরাহ ক্রমেই বাড়ছে। ১৯৯০-পরবর্তী সময়ে ওয়েট ব্লু উৎপাদনের সীমিত পরিসর পেরিয়ে ক্রাস্ড ও ফিনিস্ড লেদার, জুতা, ব্যাগ ও অন্যান্য চামড়াজাত পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে চামড়া খাতের রপ্তানিতে পণ্য বৈচিত্র এসেছে। বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য বিদেশেও পরিচিতি পায় এবং দ্বিতীয় বৃহৎ রপ্তানি পণ্য হিসাবে পরিগণিত হয়।

কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে সরকারের ভুল নীতি ও সিদ্ধান্তহীনতায় রপ্তানি আয়ের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থান হারিয়ে চামড়া খাত তৃতীয় স্থানে নেমে এসেছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে দরিদ্র জনগোষ্ঠির ওপরে এবং কওমী মাদ্রাসার ওপরে। কুরবানীর চামড়া গরীবের হক। দেশের কওমী মাদ্রাসাগুলোর আয়ের বড় একটি খাত এই কুরবানীর চামড়া।

আজকের সংবাদ সম্মেলন থেকে আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি, অনতিবিলম্বে চামড়া খাতের অব্যবস্থাপনা, সিদ্ধান্তহীনতা দূর করে, চামড়া শিল্পকে শক্তিশালী করুন।

আর এবারের জরুরী অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে কাঁচা চামড়া রপ্তানীর অনুমোদন দিন। একই সাথে কাঁচা চামড়া নিয়ে অবৈধ কারসাজি বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। চামড়ার ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করতে হবে এবং সরকার নির্ধারিত মূল্যে যাতে ট্যানারীগুলো চামড়া ক্রয় করে, তার যথাযথ ব্যবস্থা করতে হবে।

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের বেতন কাঠামো ও চাকুরী বিধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইমাম-মুয়াজ্জিনগণ মানুষের ধর্মীয় অপরিহার্য বিধান আঞ্জাম দেন। অথচ তাদের বেতন-ভাতা নিয়ে নৈরাজ্যের চূড়ান্ত হয়। কোন নিয়ম নীতি ছাড়া খামখেয়ালি ভাবে তাদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ করা হয়। দেশের প্রায় ৩ লাখ মসজিদে কমবেশি ১০ লাখ মানুষের কর্মক্ষেত্র। তাদের বেতন-ভাতা ও পেনশন এমন বিশৃংখল হওয়া দায়িত্বশীল রাষ্ট্র ধারণার খেলাফ। সেজন্য ওলামাদের সমন্বয়ে দেশের সকল মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য অবিলম্বে চাকুরী বিধি ও জাতীয় বেতন কাঠামো নির্ধারণের দাবি জানাচ্ছি।

আলেমদের মুক্তি প্রসঙ্গে আল্লামা ফয়েজী বলেন, জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ আজকের সংবাদ সম্মেলন থেকে আটককৃত সকল নিরপরাধ আলেম-ওলামাদের মুক্তির দাবি করছে।

ধর্মীয় ফরজ শিক্ষার ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সকল মুসলমানদের জন্য কুরআন ও প্রয়োজনীয় মাসআলা শেখা ফরজ। রাষ্ট্রের উচিত নাগরিকদের বিশ্বাসমতে সকল অপরিহার্য বিষয়াবলীর আয়োজন করা। সেই বিবেচনাতে দেশের সকল প্রাইমারি বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে এবং শিক্ষার্থীদের কোরআন ও ফরয ইলম শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। একই সাথে শিক্ষার সকলস্তরে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে
পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে
‘সম্প্রীতির নীতি আমাদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার করে’
‘সম্প্রীতির নীতি আমাদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার করে’
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের বাইরে বের না হওয়ার নির্দেশ
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের বাইরে বের না হওয়ার নির্দেশ
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা
অদৃশ্য শ্রমে নারীর অবদান ৮৫%, মূল্য ৬ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা
আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরাকান আর্মি বেঁচেই আছে মাদক বেচে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচনকে ডাকসুর সঙ্গে মিলিয়ে ফেলা যাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বজ্রসহ ভারী বৃষ্টি হতে পারে চার বিভাগে
বজ্রসহ ভারী বৃষ্টি হতে পারে চার বিভাগে
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ
ফিলিস্তিনের প্রধান বিচারপতির সম্মানে প্রধান বিচারপতির নৈশভোজ
সর্বশেষ খবর
যেভাবে প্রয়োজন অনুযায়ী অটো ইনস্যুরেন্স নেবেন
যেভাবে প্রয়োজন অনুযায়ী অটো ইনস্যুরেন্স নেবেন

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৮৭
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৮৭

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাজা সিটি সম্পূর্ণ খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজা সিটি সম্পূর্ণ খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ৬ কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তাকে বদলি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্দোলনকারীদের শান্ত থাকার আহ্বান কাঠমান্ডুর মেয়রের
আন্দোলনকারীদের শান্ত থাকার আহ্বান কাঠমান্ডুর মেয়রের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আজ আফগানিস্তান ও হংকংয়ের ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠছে এশিয়া কাপের
আজ আফগানিস্তান ও হংকংয়ের ম্যাচ দিয়ে পর্দা উঠছে এশিয়া কাপের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে
পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কে পি শর্মা অলির পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলেন নেপালের রাষ্ট্রপতি
কে পি শর্মা অলির পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলেন নেপালের রাষ্ট্রপতি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, দুই ভারতীয় সেনা নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সম্প্রীতির নীতি আমাদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার করে’
‘সম্প্রীতির নীতি আমাদের অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার করে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ওয়াকিটকি উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রাজধানীতে বিপুল পরিমাণ অবৈধ ওয়াকিটকি উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় ৮৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার
বগুড়ায় ৮৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশিরভাগ মা-বোনেরাই ধানের শীষ ও খালেদা জিয়াকে ভালোবাসে: দুলু
বেশিরভাগ মা-বোনেরাই ধানের শীষ ও খালেদা জিয়াকে ভালোবাসে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাল ইরান
ভেনেজুয়েলার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেপালে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগে বিক্ষোভকারীদের উল্লাস
নেপালে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগে বিক্ষোভকারীদের উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুমিল্লায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব আবারও ৭ দিনের রিমান্ডে
মুন্সীগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব আবারও ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ও রি-এজেন্ট রাখায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ও রি-এজেন্ট রাখায় জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে রণক্ষেত্র নেপাল, যাত্রা স্থগিত বাংলাদেশ ফুটবল দলের
বিক্ষোভে রণক্ষেত্র নেপাল, যাত্রা স্থগিত বাংলাদেশ ফুটবল দলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে ট্রাকের চাপায় এনজিও কর্মকর্তা নিহত
ফেনীতে ট্রাকের চাপায় এনজিও কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী সুমাইয়া ও তার মাকে হত্যা: পুলিশ
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী সুমাইয়া ও তার মাকে হত্যা: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে অপরাজেয় একাত্তর অপ্রতিরোধ্য চব্বিশ প্যানেল ঘোষণা
রাকসু নির্বাচনে অপরাজেয় একাত্তর অপ্রতিরোধ্য চব্বিশ প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি
নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার
সাবেক সচিব ভূঁইয়া সফিকুল ইসলাম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম