শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, সোমবার, ১৬ মে, ২০২২

বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম

টানা রিমান্ডে পি কে হালদার, ভারতে সম্পদের পাহাড়ের তথ্যের পাশাপাশি দিচ্ছেন বাংলাদেশিদেরও তথ্য শিগগিরই এনে বিচার : অ্যাটর্নি জেনারেল। ৩-৬ মাসের মধ্যে ফেরত আনা হতে পারে : দুদকের আইনজীবী
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম

বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ নিয়ে ভারতে আটক হওয়া পি কে হালদারকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ইডি। তাদের নিজেদের হেফাজতে নিয়েই দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করে চলেছেন ইডির কর্মকর্তারা। কলকাতা লাগোয়া সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সের ষষ্ঠ তলায় অবস্থিত ইডির দফতরে তদন্তকারী কর্মকর্তাদের চলছে এ জিজ্ঞাসাবাদ। মূলত পি কে হালদার কীভাবে বেনামে এই বিশাল সম্পত্তি তৈরি করলেন তার খোঁজ পেতে চাইছে ইডির তদন্তকারী কর্মকর্তারা। বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার করে তিনি কোন কোন দেশে সেই অর্থ পাঠিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের কোথায় কোথায় তার সম্পত্তি আছে, কারখানা আছে সবকিছু খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। যদিও এর মধ্যে একটি সূত্র জানাচ্ছে, একটানা জেরার মুখে এক প্রকার ভেঙে পড়েছেন পি কে হালদার। তবে এখন পর্যন্ত পি কে হালদার তদন্তে সহায়তা করছেন বলেই জানা গেছে। সূত্রের খবর, ভারতের সম্পদের পাশাপাশি তার সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি রাঘববোয়ালদের নামও বেরিয়ে আসছে। এসব রাঘববোয়ালের সঙ্গে তার আর্থিক লেনদেনের তথ্যও দিচ্ছেন পি কে হালদার। গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, তার বাংলাদেশ ও ভারতে থাকা সম্পদ বিক্রি করে সবকিছু পরিশোধ করে দিতে চাওয়ার কথা। এর আগে তার বাংলাদেশে ফিরে আসার ঘোষণা ও যোগাযোগের কথাও জানিয়েছেন পি কে হালদার। সে সময় কী ধরনের বাধায় দেশে ফিরতে পারলেন না সে তথ্যও দিচ্ছেন গোয়েন্দাদের। কর্মকর্তারা জানান, ভারতীয় গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে মূলত ভারতে তার সম্পদ এবং কারও সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে কথায় কথায় বাংলাদেশ ও কানাডার বিভিন্ন বিষয় উঠে আসছে। তদন্তের স্বার্থে বাংলাদেশ ও কানাডার সংশ্লিষ্ট নাম ও তথ্যগুলো সংরক্ষণ করে রাখছে ইডির কর্মকর্তারা।

ইডির অন্য আরেকটি সূত্র থেকে জানানো হয়েছে, পি কে হালদারের সঙ্গেই গ্রেফতার করা হয় তার ভাইসহ মোট ছয়জনকে। এর মধ্যে একজন নারীও আছেন। ইডির পক্ষ থেকে প্রথমে অনলাইনে আদালতের কাছে আবেদন করা হয়। যেহেতু রবিবার বিশেষ আদালত ছাড়া বাকি সব আদালতে সাপ্তাহিক ছুটি তাই আদালতের কাছে অগ্রিম আবেদন জানানো হয়েছে এবং সেখানেই তিন দিনের রিমান্ডের আবেদনও করা হয়েছে। শনিবারই তাদের সবাইকে কলকাতার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে তদন্তের স্বার্থে পাঁচজনকে ১৭ মে পর্যন্ত ইডি রিমান্ডের নির্দেশ দেয় আদালত। অন্যদিকে গ্রেফতারকৃত নারীকে ১৭ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। তাদের সবাইকে ১৭ মে ফের আদালতের মুখোমুখি হতে হবে।

তদন্তে নেমে ইডির কর্মকর্তারা ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পি কে হালদার বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন বলে জানতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গের অশোকনগরে এসে শিবশঙ্কর হালদার নামে নিজেকে পরিচয় দিয়ে থাকতে শুরু করেন। আর ওই নামেই ভারতীয় আধার কার্ড, প্যান কার্ড, ভোটার কার্ড বানান এবং অশোকনগরসহ কলকাতায় এই বিশাল সম্পত্তি তৈরি করেন। এদিকে পি কে হালদারের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের এক প্রভাবশালী মন্ত্রী ও রাজ্যটির ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের যোগসাজশের বিষয়টিও সামনে আসছে। স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতেও তোলপাড় শুরু হয়েছে। গুরুত্বের সঙ্গে কলকাতার বিভিন্ন স্থানীয় ও সর্বভারতীয় পত্রিকা এবং গণমাধ্যমগুলো খবরটি সম্প্রচার করেছে।

ইতোমধ্যে ইডির হাতে প্রশান্ত হালদারসহ ছয়জনের গ্রেফতারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই গতকাল মুখ খুলেছেন পশ্চিমবঙ্গের বনমন্ত্রী ও হাবরার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এ বিষয়ে তিনি জানান, ‘আইন আইনের পথে চলবে। এখানে কাউকে রেয়াত করা হবে না। যে-ই এ কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকবে, তাকে গ্রেফতার করা হবে।’

এদিকে সূত্রে খবর, ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং, পাসপোর্ট আইনসহ একাধিক মামলা করা হয়েছে।

ইডি সূত্রে খবর, ২০১৬ সালের ভারত-বাংলাদেশ প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী তাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে বলে খবর। 

গত শুক্রবার অশোকনগরসহ পশ্চিমবঙ্গের অন্তত ৯টি জায়গায় পি কে হালদার, সুকুমার মৃধা, পৃথ্বীশ কুমার হালদার, প্রাণেশ কুমার হালদার ও তাদের সহযোগীদের খোঁজে অভিযান চালায় ইডির কর্মকর্তারা। আর এর পরই সন্ধান মেলে হালদারসহ অন্য সহযোগীদের। খোঁজ পাওয়া যায় বেশ কয়েকটি বিলাসবহুল বাড়ি ও মাছের ঘেরের।

পশ্চিমবঙ্গের ইংরেজি দৈনিক টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ইডি বলেছে, ব্যক্তিগত আইনজীবী সুকুমার মৃধার সহায়তায় পি কে হালদার পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের একাধিক রাজ্যে বিপুল সম্পদ করেছেন। বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে অর্থ পাচারের মাধ্যমে ভারতে একাধিক অভিজাত বাড়িসহ বিপুল সম্পদ গড়ে তুলেছেন বলে খোঁজ পেয়েছে ইডি। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত মুম্বাই এবং রাজধানী দিল্লিতেও অভিযান চালায় ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী এই সংস্থা।

ইডির সূত্র বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ভুয়া কোম্পানির নামে বাংলাদেশের ব্যাংক থেকে ঋণ নেন হালদার এবং সেই অর্থ তিনি ভারতে পাচার করেন। হালদারের এসব কোম্পানির কোনো অস্তিত্ব নেই। পরবর্তীতে ব্যাংকগুলো হালদারের প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পারে এবং বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থার কাছে অভিযোগ দায়ের করে। পরে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের অনুরোধে এ বিষয়ে অনুসন্ধানে নামে ইডি।

হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বাংলাদেশি এই নাগরিকরা প্রতারণার মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গে ব্যবসায়িক কোম্পানি চালু করেন। কোম্পানি পরিচালনার পাশাপাশি কলকাতা মেট্রোপলিটন এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে স্থাবর সম্পত্তি কিনেছেন তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইডির একজন কর্মকর্তা বলেছেন, পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও ব্যক্তিগত আইনজীবী সুকুমার মৃধার অন্তত তিনটি বাড়ি রয়েছে অশোকনগরে। এ এলাকায় তিনি মাছ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত।

বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হবে-ইডি : এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের চাঞ্চল্যকর হাজার কোটি টাকা লোপাট মামলার মূল অভিযুক্ত ও পলাতক আসামি প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) বাংলাদেশে হস্তান্তর করা হবে। ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) কর্মকর্তারা এই ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ। তারা বলেছেন, দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত ২০১৬ সালের প্রত্যর্পণ চুক্তির আওতায় পি কে হালদারকে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ভারতীয় এই গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা বলেছেন, পি কে হালদারকে বাংলাদেশে হস্তান্তরের পেছনে দুটি বিষয় রয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো- বাংলাদেশের আর্থিক ইনটেলিজেন্স ইউনিট ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুরোধ, অন্যটি তার বিরুদ্ধে যেসব মামলা রয়েছে সেগুলো বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

পি কে হালদারের থেকে বাংলাদেশসহ তিন দেশের পাসপোর্ট উদ্ধার :  এদিকে ইডির তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে ‘বাংলাদেশ এবং ভারতীয় পাসপোর্ট-এর পাশাপাশি পি কে হালদারের আফ্রিকার দেশ গ্রেনাডার পাসপোর্ট ছিল। তার বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিসও ছিল।’ 

গতকাল পশ্চিমবঙ্গের সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স ইডির আঞ্চলিক কার্যালয়ে গ্রেফতার পি কে হালদারসহ বাকিদের দিনভর ম্যারাথন জেরা করে ইডির কর্মকর্তারা। সূত্রের খবর বাংলাদেশের তরফ থেকে পাঠানো এই আর্থিক কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একাধিক নাম পি কে হালদারকে দেখানো হয়। জানতে চাওয়া হয় তাদের সম্পর্কে। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া ভারতের কোথায় কোথায় নামে-বেনামে সম্পত্তি কিনেছে, বাড়ি তৈরি করেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান করেছে তার হদিস খুঁজতেই জেরা করা হয়। এমনকি এদেশে এই শিকড় গাড়তে কাদের কাদের সাহায্য তারা নিয়েছিল তাদের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। এদেশের কাগজপত্র তৈরি জমি কেনা বাড়ি তৈরি এবং বেশ কিছু কারখানা হদিস মিলেছে সেগুলো কখন তৈরি করেছিল সে সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়।

বিশেষজ্ঞ মহল বলছেন বাংলাদেশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ধৃত পি কে হালদারসহ বাকিদের প্রাথমিক পর্যায়ে তদন্ত করবে ইডি। প্রয়োজন হলে সিবিআইকে এই তদন্তে যুক্ত করা হবে। সেক্ষেত্রে আদালতকে জানাবে ইডি, এরপর আদালতের নির্দেশে সিবিআই- এই তদন্তে যুক্ত হতে পারে।  তারপর শুরু হবে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া। অত:পর বাংলাদেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে।

শিগগিরই ফেরত এনে বিচারের কথা জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল :  প্রশান্ত কুমার হালদারকে (পি কে হালদার) শিগগিরই দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। গতকাল সুপ্রিম কোর্টে তার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তিনি। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধেই ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার পি কে হালদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা তাদের জানিয়েছিল অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি সেখানে অবস্থান করছে। সে তথ্যের ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন তাকে বাংলাদেশে নিয়ে এসে তার বিরুদ্ধে যে মামলা বিচারাধীন সেই মামলায় বিচারের সম্মুখীন করা হবে। 

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইডি তাকে গ্রেফতার করেছে। এখন এর পরবর্তী প্রক্রিয়া হচ্ছে, বাংলাদেশে এনে তাকে বিচারের সম্মুখীন করা। আমাদের বন্দিবিনিময় চুক্তি আছে, সেটার আওতায় আনা। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে যেহেতু ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি করা আছে, সব ধরনের চেষ্টা করা হবে তাকে আনার জন্য। উদ্দেশ্য হচ্ছে, তাকে এনে বিচারের সম্মুখীন করা। কারণ এ টাকাটা জনগণের টাকা।

তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে আনার বিষয়ে আশাবাদী দুদকের আইনজীবী : দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের তথ্য-উপাত্ত আছে, সেগুলো যদি ভারতকে দিই, যেভাবে পি কে হালদারকে গ্রেফতার করেছে তাদের টিম, ঠিক সেভাবে সে গতিতে যদি কাজটি করে, আমি মনে করি তিন থেকে ছয় মাসের বেশি লাগার কথা নয়।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
'অপতথ্য মোকাবিলা করে তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে'
'অপতথ্য মোকাবিলা করে তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে'
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৪৬তম বিসিএসের লিখিত ও ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নতুন সূচি
৪৬তম বিসিএসের লিখিত ও ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নতুন সূচি
চীনে প্রায় ৫০ মেট্রিক টন আম রফতানি করবে বাংলাদেশ: কৃষি সচিব
চীনে প্রায় ৫০ মেট্রিক টন আম রফতানি করবে বাংলাদেশ: কৃষি সচিব
শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা
শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা ও ভোটকেন্দ্র স্থাপন নিয়ে ইসির সভা
সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা ও ভোটকেন্দ্র স্থাপন নিয়ে ইসির সভা
ঈদযাত্রায় লঞ্চে অস্ত্রধারী আনসার থাকবে : নৌ উপদেষ্টা
ঈদযাত্রায় লঞ্চে অস্ত্রধারী আনসার থাকবে : নৌ উপদেষ্টা
‘তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’
‘তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক
একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য
রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক
ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা
কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর
লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল
নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা
সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম
মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘স্টুডেন্টস হেলথ কার্ড’ চালু করল চসিক
‘স্টুডেন্টস হেলথ কার্ড’ চালু করল চসিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশাল বরফখণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো, নাসার স্যাটেলাইটে ধরা পড়ল বিরল দৃশ্য
বিশাল বরফখণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো, নাসার স্যাটেলাইটে ধরা পড়ল বিরল দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভালুকায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
ভালুকায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা গ্রেফতার
চাঁদাবাজির অভিযোগে মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি
তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেফতার
সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলনে একাত্মতা জানাতে কাকরাইলে ইশরাক
আন্দোলনে একাত্মতা জানাতে কাকরাইলে ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোপাসের দাবিতে আন্দোলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর হামলার অভিযোগ
অটোপাসের দাবিতে আন্দোলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর হামলার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ অঙ্গরাজ্য
ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ অঙ্গরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ ই্উপি চেয়ারম্যান আটক
গাইবান্ধায় ৬ ই্উপি চেয়ারম্যান আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বালুবোঝাই ট্রাকচাপায় নিহত ২
রাজবাড়ীতে বালুবোঝাই ট্রাকচাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মারজুকের পদ স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মারজুকের পদ স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ মাসে কোরআনের হাফেজ ৮ বছরের শিশু
১৩ মাসে কোরআনের হাফেজ ৮ বছরের শিশু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্যামসন এইচ চৌধুরীর জন্মশতবর্ষে ‘অনিতা-স্যামসন’ ট্রাস্টের উদ্যোগে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে: তপন চৌধুরী
স্যামসন এইচ চৌধুরীর জন্মশতবর্ষে ‘অনিতা-স্যামসন’ ট্রাস্টের উদ্যোগে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে: তপন চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী
রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়ক নোবেল কারাগারে
গায়ক নোবেল কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা
মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ
মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা