শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০২২ আপডেট:

বণিক বার্তার প্রতিবেদন

৫০ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে বাংলাদেশের রফতানি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৫০ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে বাংলাদেশের রফতানি

২০২১-২০২২ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসেই (জুলাই-মে) দেশ থেকে পণ্য রফতানি হয়েছে ৪৭ বিলিয়ন (৪ হাজার ৭০০ কোটি) ডলারেরও বেশি মূল্যের। অর্থবছর শেষ হতে বাকি আর মাত্র দুদিন। চলতি মাসের প্রথম ২৫ দিনে শুধু পোশাক রফতানিই হয়েছে ৩২০ কোটি ডলারের। সে হিসাবে চলতি অর্থবছরেই ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ৫০ বিলিয়ন (৫ হাজার কোটি) ডলারের মাইলফলক ছাড়িয়েছে বাংলাদেশের রফতানি।

রফতানি ৫০ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অর্জনকে বাংলাদেশের জন্য বড় প্রাপ্তি হিসেবেই দেখছেন নীতিনির্ধারক, ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা। একই সঙ্গে এ অগ্রযাত্রা টেকসই করতে সরকার ও ব্যক্তি খাতকে আরো নিবিড়ভাবে কাজ করে যেতে হবে বলে মত দিয়েছেন তারা। 

খাতসংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের বছরেই দেশের রফতানি প্রথমবারের মতো ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ানোর বিষয়টি একটি প্রতীকী ঘটনা, যা উদীয়মান রফতানি কেন্দ্র হিসেবে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে বিশেষ বার্তা বহন করছে।

রফতানি বাড়াতে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি বলেন, পণ্য রফতানি ৫০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, অর্থবছর শেষে মোট রফতানি আরো বেশি হবে। আগামী দুই বছরে বাংলাদেশের রফতানি ৮০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা রয়েছে। এ অর্জনে সব রফতানিকারক ও শ্রমিক ধন্যবাদ প্রাপ্য। বাংলাদেশ এখন একটি শক্ত অর্থনীতির ওপর দাঁড়িয়ে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য ব্যবসায়ীদের ভূমিকা অনেক বেশি। বাংলাদেশ আজ পাকিস্তান থেকে সব সূচকে এগিয়ে আছে, এমনকি ভারতের সঙ্গে প্রায় সাতটি সূচকে এগিয়ে। আমাদের সামনে উজ্জ্বল সম্ভাবনা। এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।

এদিকে আগামী অর্থবছরের রফতানি লক্ষ্য নির্ধারণে গতকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রাথমিকভাবে লক্ষ্য নির্ধারণ হয়েছে, আগামী অর্থবছরে শুধু পোশাক খাতের রফতানি হবে ৫০ বিলিয়ন ডলারের। সভার আলোচনায় উঠে আসে, চলতি অর্থবছরে পণ্য ও সেবা মিলিয়ে মোট ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলারের পণ্য রফতানির লক্ষ্য ধরা হয়েছিল, যা এরই মধ্যে ৫ হাজার ৮০০ কোটি ডলার হয়েছে। ন্যূনতম ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে আগামী অর্থবছর রফতানি ৬ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে দাঁড়াতে পারে। সে হিসেবে আগামী অর্থবছরের জন্য এর কাছাকাছি পরিমাণে লক্ষ্য নির্ধারণ হবে। বাণিজ্যমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে শিগগিরই আগামী অর্থবছরের লক্ষ্য ঘোষণা দেয়া হবে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান বলেন, জাতীয় উন্নয়নে রফতানি খাতের গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষ করে গত এক দশকে রফতানির প্রবৃদ্ধি অনেক আশাব্যঞ্জক। মাঝে কভিডের কারণে দুই বছরের সংকট না হলে এতদিনে রফতানি ৮০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি চলে যেত। সে হিসেবে বাংলাদেশের রফতানি খাত এ পর্যন্ত যথেষ্ট ভালো করেছে। এখন আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ হলো বৈচিত্র্য আনার বিষয়টি। এখনো মূলত একটি পণ্যের ওপর রফতানি ৮০ শতাংশ নির্ভর করে। এ চিত্র রূপান্তরে যথেষ্ট পরিকল্পনা ও উদ্যোগ চলমান আছে। কিন্তু সেগুলো আরো বেগবান করা দরকার। এ চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করা যাবে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী চলতি অর্থবছর শেষে রফতানি দাঁড়াতে পারে ৫৮ বিলিয়ন (৫ হাজার ৮০০ কোটি) ডলারে। এর মধ্যে পণ্য খাতে হবে ৫০ বিলিয়ন (৫ হাজার কোটি) আর সেবা খাতে ৮ বিলিয়ন (৮০০ কোটি) ডলার।

দেশের রফতানিতে ৮০ শতাংশের বেশি অবদান রাখা তৈরি পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, পোশাক খাতের মাধ্যমেই রফতানি ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়া অনেক বড় অর্জন। পণ্যে বৈচিত্র্য আনার পাশাপাশি রফতানি বাজার সম্প্রসারণ এবং শিল্পকে একটি টেকসই অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি। স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে জাতি হিসেবে আমাদের অর্জন এবং গত ৪০ বছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের অবদান এখন আন্তর্জাতিক মহলেও আলোচিত।

২০৪১ সাল নাগাদ একটি উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য আরো শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। সেই সঙ্গে মোট কর্মক্ষম জনসংখ্যার ২০ শতাংশ ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে সম্পৃক্ত হতে হবে। এটি অসম্ভব নয়, যদি আমরা অর্থনীতির চালিকাশক্তি পোশাক শিল্পের অগ্রযাত্রার পথ সুগম করতে পারি। অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের অন্যতম প্রধান খাত পোশাক ও বস্ত্র শিল্প। সামষ্টিক দৃষ্টিকোণ থেকে এ শিল্পের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া বাঞ্ছনীয়।

অর্থমূল্য বিবেচনায় বাংলাদেশ থেকে রফতানি হওয়া শীর্ষ তিন পণ্য—পোশাক, পাট ও পাটজাত এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মোট রফতানির ৮৬ দশমিক ৫ শতাংশজুড়েই ছিল পণ্য তিনটি। এ আধিপত্য বজায় রয়েছে চলতি অর্থবছরেও। তবে মোট রফতানিতে বড় অবদান রাখা পণ্যের তালিকায় যুক্ত হয়েছে হোম টেক্সটাইল। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ১১ মাস শেষে পোশাক রফতানি বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ, হোম টেক্সটাইল ৪১ দশমিক ৩ এবং চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানিও বেড়েছে ৩১ দশমিক ৮৪ শতাংশ। পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি কমেছে ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে পোশাক রফতানির অর্থমূল্য ছিল ৩ হাজার ৮৫২ কোটি ১১ লাখ ৬০ হাজার ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে রফতানি হয়েছিল ২ হাজার ৮৫৬ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ডলারের। এ হিসাবে রফতানি বেড়েছে ৩৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ। মোট রফতানির ৮১ দশমিক ৬৫ শতাংশই ছিল তৈরি পোশাক। হোম টেক্সটাইল পণ্য রফতানি চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে হয়েছে ১৪৬ কোটি ৭১ লাখ ৯০ হাজার ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে রফতানি হয়েছিল ১০৩ কোটি ৮৩ লাখ ৬০ হাজার ডলারের। এ হিসাবে হোম টেক্সটাইল পণ্য রফতানি বেড়েছে ৪১ দশমিক ৩ শতাংশ।

ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের (আইসিসিবি) ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ মনে করেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের গতিপ্রকৃতি ঠিক থাকলে খুব কম সময়ের মধ্যেই বাংলাদেশ ১০০ বিলিয়ন ডলারের রফতানির মাইলফলকও ছুঁতে পারবে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনের পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা রফতানিতে ৫০ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছি। সংকটের মধ্যেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, এটা আশার কথা। তবে এখন আমাদের অনেক সতর্কও থাকতে হবে। উন্নত বিশ্বে এখন মূল্যস্ফীতি চলছে। অর্থনীতির গতি শ্লথ হয়ে গিয়েছে, যা আমাদের জন্য সংকটের বার্তা দিচ্ছে। তুলাসহ অন্যান্য কাঁচামালের দাম বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় সরকারকে বিদ্যুতের দাম না বাড়ানোর জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। এরই মধ্যে কারখানায় উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে। জ্বালানি সুরক্ষা নিশ্চিতেও বিনীত অনুরোধ করছি।

চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে হয়েছে ১১১ কোটি ৫৫ লাখ ৮০ হাজার ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে রফতানি হয়েছিল ৮৪ কোটি ৬০ লাখ ৮০ হাজার ডলারের পণ্য। এ হিসাবে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি বেড়েছে ৩১ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এদিকে পোশাক, হোম টেক্সটাইল, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি বাড়লেও কমেছে বাংলাদেশের সোনালি আঁশখ্যাত পাট ও পাটজাত পণ্যের। এ পণ্যের রফতানি চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ছিল ১০৫ কোটি ৫০ লাখ ৫০ হাজার ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে রফতানি হয়েছিল ১০৮ কোটি ৯৮ লাখ ১০ হাজার ডলারের। এ হিসাবে পণ্যটি রফতানিতে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হয়েছে বা কমেছে ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ।

স্বাধীনতার ৫০ বছরের মাথায় এসে ৫০ বিলিয়ন রফতানিকে অনেক বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, আমাদের এখনকার রফতানিতে শতকরা ৯০ ভাগই হলো শিল্পজাত পণ্য। উন্নয়নশীল দেশের নিরিখে এটি কাঠামোগত বড় পরিবর্তন। আমাদের এখন অন্তত পাঁচটা পণ্যের রফতানি ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। এগুলো আমাদের অর্জন। এটা ঠিক আমরা একটা পণ্যের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এটাকে আমি বলব, এমন একটা পণ্যে আমাদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা প্রমাণ করতে পেরেছি, যার আন্তর্জাতিক বাজার প্রায় ৬০০ বিলিয়ন ডলারের। এ বাজারে তৈরি পোশাকের আরো অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান
মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান
বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি
বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি
চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন
চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান মিয়ানমারের ভেতরেই : ইউএনএইচসিআর প্রধান
রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান মিয়ানমারের ভেতরেই : ইউএনএইচসিআর প্রধান
এবারের ভোট হবে দিনের বেলা, রাতে নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ভোট হবে দিনের বেলা, রাতে নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
রোহিঙ্গাদের জন্য আরও ৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য
রোহিঙ্গাদের জন্য আরও ৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
সর্বশেষ খবর
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’
‘সাপে কাটা রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে বাঁচানো সম্ভব’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমক রেখে কেন্দ্রীয় চুক্তি প্রকাশ করল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চমক রেখে কেন্দ্রীয় চুক্তি প্রকাশ করল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং র‌্যাংকিংয়ে ইতিহাস গড়লেন অভিষেক
টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিং র‌্যাংকিংয়ে ইতিহাস গড়লেন অভিষেক

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
সকল ধর্মীয় উৎসব হবে ভয়হীন ও আনন্দময়: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারাল অস্ট্রেলিয়া
টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৩০

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে খামারির মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মের কাছে মহানবী (সা.) এর জীবনাদর্শ তুলে ধরার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
তরুণ প্রজন্মের কাছে মহানবী (সা.) এর জীবনাদর্শ তুলে ধরার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'
'আমরা নির্বাচনের পাইপলাইনে ঢুকে পড়েছি, দেশ এখন নির্বাচনের পক্ষে'

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনফিকারকে হারিয়ে চেলসির প্রথম জয়
বেনফিকারকে হারিয়ে চেলসির প্রথম জয়

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সব বাধা ভেদ করে ফেব্রুয়ারিতে মানুষ নির্বাচনের মাঠে যাবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান
মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের পাশাপাশি আরবি শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে
দেশে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হচ্ছে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আট গোলের থ্রিলারে হারল ইন্টার মায়ামি
আট গোলের থ্রিলারে হারল ইন্টার মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক বৃত্তে আবদ্ধ থাকে না
ধর্মীয় উৎসব সাম্প্রদায়িক বৃত্তে আবদ্ধ থাকে না

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি
বিশ্বের যে কোনো জায়গা থেকেই ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন
চার প্রশ্নমালায় জনমত নিচ্ছে জাতীয় বেতন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
হামাসকে গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর
ফের মা হতে চলেছেন সোনাম কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়
শুভসংঘের উদ্যোগে আগৈলঝাড়ায় পূজা কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজা ও বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ
বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’
‌‘জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু
নির্বাচনের প্রস্তুতিতে জামায়াত ৫ পার্সেন্ট এগিয়ে : দুদু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রশংসায় ‘আনন্দিত’ ডোনাল্ড ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া
কাজলকন্যা নিসার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটপাড়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর
এক ম্যাচ খেলেই এনসিএল শেষ মাহমুদউল্লাহর

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি
অবশেষে ক্রিকেটে সৌদি আরব, আইএলটি-২০’র সঙ্গে চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
ভারতে পালানোর সময় দর্শনা চেকপোস্টে আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু
আজ থেকে টানা ৪ দিনের ছুটি শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের ১৩ কোম্পানির ওপর হুতি বিদ্রোহীদের নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান
প্রধান উপদেষ্টাকে আ. লীগের দায়িত্ব নিতে বললেন রাশেদ খান

নগর জীবন

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি

বিশেষ আয়োজন

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা