শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৮, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

ওয়াশিংটন পোস্টে শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা

প্রতিদিন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ওয়াশিংটন পোস্টে শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত ‘দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’ পত্রিকায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে গত সোমবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সাক্ষাৎকারভিত্তিক এ প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান শাসনকালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ও ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন প্রসঙ্গ এসেছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর জীবন সংগ্রাম, নেতৃত্ব গুণ, দারিদ্র্যবিমোচন, শিক্ষার প্রসার, উগ্রবাদ দমন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দান, দেশের অর্থনীতি উন্নয়নে ভূমিকা, নারী নেতৃত্ব বিকাশে যথাযথ উদ্যোগে তাঁর অবদানের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি লিখেছেন স্বনামখ্যাত নারী সাংবাদিক-কলামিস্ট পেটুলা ডভোরাক। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা গত ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৭তম অধিবেশনে ভাষণ দেন। এর পাশাপাশি কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এই সফরের একাংশে ভার্জিনিয়ার বিলাসবহুল হোটেল রিজ-কার্লটনে অবস্থান করছিলেন তিনি। সেখানেই পেটুলা ডভোরাক সাক্ষাৎকার নেন।  প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চমৎকার সব বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়েছে। প্রথমেই এসেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব গুণের কথা। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ক্ষমতাসীন ‘নারী প্রধানমন্ত্রী’। রাশিয়ার চাইতেও বেশি জনসংখ্যা অধ্যুষিত একটি দেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ২০ বার তাঁকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে; তা সত্ত্বেও তিনি দমে যাননি। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের মন জয় করে ক্ষমতায় টিকে আছেন। এই সেদিন তিনি তাঁর ছেলে ও ১৬ বছর বয়সী নাতনিকে নিয়ে তাঁর ৭৬তম জন্মদিন উদযাপন করলেন। পেটুলা ডভোরাক লিখেছেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শহীদ করে ঘাতকরা যখন তার আরও ১৭ আত্মীয়কে হত্যা করেন তখনো তিনি ভেঙে পড়েননি। তিনি তার পিতার স্মৃতি ও ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে আবারও দেশে ফিরে বাবার প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল ও দেশের হাল ধরেন। এরপর তিনি পরপর কয়েকবার নির্বাচনে জয় লাভ করে দেশে তাৎপর্যপূর্ণ অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করেন।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জীবনের কথা উল্লেখ করে ওয়াশিংটন পোস্ট বলেছে, তিনি একজন মা এবং দাদি। তিনি নাতি-নাতনির জন্য রান্নাও করেন। বিশেষ করে তিনি তার ছেলের বাসায় গেলে তাদের জন্য ‘চিকেন বিরিয়ানি’ বা ‘মোরগ পোলাও’ রান্না করেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু দেশের মানুষের জন্যই কাজ করেননি, তিনি মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। রোহিঙ্গারা যখন নিজ দেশে নিপীড়ন ও হত্যার শিকার হয়ে বাংলাদেশ সীমান্তে আসে, তখন জাতিসংঘের আবেদনে সাড়া দিয়ে তিনি তাদের আশ্রয় দেন। এরপরই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় পায়। এ বিষয়ে ওয়াশিংটন পোস্টকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘শরণার্থী ক্যাম্পের জীবন ভালো কোনো বিষয় না। এ কারণে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরতে চায়।’

এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অভিবাসী পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র একটি বিশাল দেশ। তাদের দেশে অনেক জমি, প্রচুর খালি জায়গা ও কাজ করার সুযোগ আছে।’ এ সময় শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেন, ‘কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এমন সামান্য সংখ্যক শরণার্থীকে জায়গা দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ছোট দেশ। জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ নম্বর দেশ। আকারে আমরা প্রায় যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের রাজ্যের সমান।’ অর্থাৎ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলতে চাচ্ছেন যে আমরা ছোট দেশ হয়েও রোহিঙ্গাদের সাময়িক আশ্রয় দিয়েছি। তবে যুক্তরাষ্ট্র বিশাল দেশ হয়েও কেন এসব শরণার্থীকে স্থায়ীভাবে গ্রহণ করতে পারবে না। ওয়াশিংটন পোস্টের এ প্রতিবেদনে উগ্রবাদ দমনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির সফলতার কথাও বিবৃত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসাও পেয়েছেন। বিশেষ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন।

নারী হয়েও তিনি দেশকে যেভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার প্রশংসা করেছে ওয়াশিংটন পোস্ট। এ বিষয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন যে, নেতৃত্বে নারীরা পুরুষদের চেয়েও ভালো। কারণ তিনি একজন নারী হিসেবে এ বিষয়টা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এ ছাড়া তিনি বলেন, বাংলাদেশের নারীরা দরিদ্র। তারা শিক্ষা অর্জন করার ক্ষেত্রে পিছিয়ে। এ কারণে তিনি বোঝেন নারীরা পিছিয়ে পড়লে জাতিও পিছিয়ে পড়বে। যে বিষয়টা অনেক পুরুষই বুঝতে পারতেন না।

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, নারীদের পেছনে বিনিয়োগ করলে দেশ আরও সামনে এগিয়ে যাবে। শেখ হাসিনার বর্তমান শাসনকালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের বিষয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট বলেছে, ‘গত এক দশকে তিনি বাংলাদেশের বিদ্যমান দারিদ্র্য উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছেন। শিক্ষার সুযোগ প্রসারিত করেছেন এবং জনগণকে আবাসনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এখন বাংলাদেশের অনেক গরিব মানুষ পাকা ঘরে থাকে এবং বর্তমান সরকারই তাদের জন্য এ ব্যবস্থা করেছে।’ পেটুলা ডভোরাক লিখেছেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার সময় একটি গরিব দেশ ছিল। কিন্তু, ২০১৫ সালে দেশটি একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। এটা শেখ হাসিনার শাসনামলেই সম্ভব হয়েছে। পেটুলা ডভোরাক বলেন, যখন তিনি আমার সঙ্গে সাক্ষাৎকারটি শেষ করেন, ততক্ষণে হোটেলের লবিতে ভক্তদের ভিড় লেগে গিয়েছিল। শেষতক একটি পরিকল্পনা তৈরি হলো- শেখ হাসিনা জনতার উদ্দেশে কথা বলতে সম্মত হলেন। রিটজ-কার্লটন হোটেল কর্তৃপক্ষ চেয়ার-টেবিলগুলোকে তাদের ওল্ড ডোমিনিয়ন রুমের পাশে সরিয়ে নেন। নিরাপত্তা বাহিনী উপস্থিত অন্তত ২০০ জনকে বলরুমে ঢোকানোর আগে তল্লাশির জন্য একটি লাইন তৈরি করে। এদের অধিকাংশই ছিলেন পুরুষ। তবে ছয় বছরের শিশু জয়া ও ২৪ বছর বয়সী মালিহা জামানের মতো কিছু নারীও হাজির হয়েছিলেন সেখানে। বাংলাদেশ থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করে দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান মালিহা। পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এ নারী এখন ভার্জিনিয়ায় বসবাস করেন। তিনি বলেন, অবশ্যই আমি এমন এক নারীকে (শেখ হাসিনা) দেখতে এসেছি, যিনি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে আজ পর্যন্ত কোনো নারী রাষ্ট্রপতি হননি। এমন একটি দেশে শেখ হাসিনার মতো একজন নারী সরকারপ্রধানকে স্বচক্ষে দেখতে পারা উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে মনে করেন মালিহা জামান। শাহেদা পারভীন নামে আরেক নারী বলেন, তিনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রবীণদের কথা ভাবেন, শিক্ষা নিয়ে ভাবেন। তিনি পরিবহন নিয়ে কাজ করেছেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু বানিয়েছেন। তিনি শিশুদের বিষয়ে চিন্তা করেন, তিনি গর্ভবতী নারীদের বিষয়ে যত্নশীল। আমরা সবাই এমনটাই ভাবি।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন