শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২৮, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

ওয়াশিংটন পোস্টে শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা

প্রতিদিন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ওয়াশিংটন পোস্টে শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত ‘দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’ পত্রিকায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে গত সোমবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সাক্ষাৎকারভিত্তিক এ প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান শাসনকালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ও ব্যক্তিগত জীবনের বিভিন্ন প্রসঙ্গ এসেছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর জীবন সংগ্রাম, নেতৃত্ব গুণ, দারিদ্র্যবিমোচন, শিক্ষার প্রসার, উগ্রবাদ দমন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দান, দেশের অর্থনীতি উন্নয়নে ভূমিকা, নারী নেতৃত্ব বিকাশে যথাযথ উদ্যোগে তাঁর অবদানের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি লিখেছেন স্বনামখ্যাত নারী সাংবাদিক-কলামিস্ট পেটুলা ডভোরাক। যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা গত ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৭তম অধিবেশনে ভাষণ দেন। এর পাশাপাশি কয়েকটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এই সফরের একাংশে ভার্জিনিয়ার বিলাসবহুল হোটেল রিজ-কার্লটনে অবস্থান করছিলেন তিনি। সেখানেই পেটুলা ডভোরাক সাক্ষাৎকার নেন।  প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চমৎকার সব বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়েছে। প্রথমেই এসেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব গুণের কথা। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ক্ষমতাসীন ‘নারী প্রধানমন্ত্রী’। রাশিয়ার চাইতেও বেশি জনসংখ্যা অধ্যুষিত একটি দেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। ২০ বার তাঁকে হত্যাচেষ্টা হয়েছে; তা সত্ত্বেও তিনি দমে যাননি। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের মন জয় করে ক্ষমতায় টিকে আছেন। এই সেদিন তিনি তাঁর ছেলে ও ১৬ বছর বয়সী নাতনিকে নিয়ে তাঁর ৭৬তম জন্মদিন উদযাপন করলেন। পেটুলা ডভোরাক লিখেছেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শহীদ করে ঘাতকরা যখন তার আরও ১৭ আত্মীয়কে হত্যা করেন তখনো তিনি ভেঙে পড়েননি। তিনি তার পিতার স্মৃতি ও ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে আবারও দেশে ফিরে বাবার প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল ও দেশের হাল ধরেন। এরপর তিনি পরপর কয়েকবার নির্বাচনে জয় লাভ করে দেশে তাৎপর্যপূর্ণ অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করেন।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জীবনের কথা উল্লেখ করে ওয়াশিংটন পোস্ট বলেছে, তিনি একজন মা এবং দাদি। তিনি নাতি-নাতনির জন্য রান্নাও করেন। বিশেষ করে তিনি তার ছেলের বাসায় গেলে তাদের জন্য ‘চিকেন বিরিয়ানি’ বা ‘মোরগ পোলাও’ রান্না করেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু দেশের মানুষের জন্যই কাজ করেননি, তিনি মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। রোহিঙ্গারা যখন নিজ দেশে নিপীড়ন ও হত্যার শিকার হয়ে বাংলাদেশ সীমান্তে আসে, তখন জাতিসংঘের আবেদনে সাড়া দিয়ে তিনি তাদের আশ্রয় দেন। এরপরই রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় পায়। এ বিষয়ে ওয়াশিংটন পোস্টকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘শরণার্থী ক্যাম্পের জীবন ভালো কোনো বিষয় না। এ কারণে রোহিঙ্গারা নিজ দেশে ফিরতে চায়।’

এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অভিবাসী পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তুলনা করা যাবে না। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র একটি বিশাল দেশ। তাদের দেশে অনেক জমি, প্রচুর খালি জায়গা ও কাজ করার সুযোগ আছে।’ এ সময় শেখ হাসিনা প্রশ্ন তুলেন, ‘কেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এমন সামান্য সংখ্যক শরণার্থীকে জায়গা দেওয়ার বিষয়ে চিন্তা করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ছোট দেশ। জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের ৮ নম্বর দেশ। আকারে আমরা প্রায় যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের রাজ্যের সমান।’ অর্থাৎ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলতে চাচ্ছেন যে আমরা ছোট দেশ হয়েও রোহিঙ্গাদের সাময়িক আশ্রয় দিয়েছি। তবে যুক্তরাষ্ট্র বিশাল দেশ হয়েও কেন এসব শরণার্থীকে স্থায়ীভাবে গ্রহণ করতে পারবে না। ওয়াশিংটন পোস্টের এ প্রতিবেদনে উগ্রবাদ দমনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির সফলতার কথাও বিবৃত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসাও পেয়েছেন। বিশেষ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন।

নারী হয়েও তিনি দেশকে যেভাবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার প্রশংসা করেছে ওয়াশিংটন পোস্ট। এ বিষয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন যে, নেতৃত্বে নারীরা পুরুষদের চেয়েও ভালো। কারণ তিনি একজন নারী হিসেবে এ বিষয়টা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এ ছাড়া তিনি বলেন, বাংলাদেশের নারীরা দরিদ্র। তারা শিক্ষা অর্জন করার ক্ষেত্রে পিছিয়ে। এ কারণে তিনি বোঝেন নারীরা পিছিয়ে পড়লে জাতিও পিছিয়ে পড়বে। যে বিষয়টা অনেক পুরুষই বুঝতে পারতেন না।

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, নারীদের পেছনে বিনিয়োগ করলে দেশ আরও সামনে এগিয়ে যাবে। শেখ হাসিনার বর্তমান শাসনকালের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের বিষয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট বলেছে, ‘গত এক দশকে তিনি বাংলাদেশের বিদ্যমান দারিদ্র্য উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছেন। শিক্ষার সুযোগ প্রসারিত করেছেন এবং জনগণকে আবাসনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এখন বাংলাদেশের অনেক গরিব মানুষ পাকা ঘরে থাকে এবং বর্তমান সরকারই তাদের জন্য এ ব্যবস্থা করেছে।’ পেটুলা ডভোরাক লিখেছেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার সময় একটি গরিব দেশ ছিল। কিন্তু, ২০১৫ সালে দেশটি একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। এটা শেখ হাসিনার শাসনামলেই সম্ভব হয়েছে। পেটুলা ডভোরাক বলেন, যখন তিনি আমার সঙ্গে সাক্ষাৎকারটি শেষ করেন, ততক্ষণে হোটেলের লবিতে ভক্তদের ভিড় লেগে গিয়েছিল। শেষতক একটি পরিকল্পনা তৈরি হলো- শেখ হাসিনা জনতার উদ্দেশে কথা বলতে সম্মত হলেন। রিটজ-কার্লটন হোটেল কর্তৃপক্ষ চেয়ার-টেবিলগুলোকে তাদের ওল্ড ডোমিনিয়ন রুমের পাশে সরিয়ে নেন। নিরাপত্তা বাহিনী উপস্থিত অন্তত ২০০ জনকে বলরুমে ঢোকানোর আগে তল্লাশির জন্য একটি লাইন তৈরি করে। এদের অধিকাংশই ছিলেন পুরুষ। তবে ছয় বছরের শিশু জয়া ও ২৪ বছর বয়সী মালিহা জামানের মতো কিছু নারীও হাজির হয়েছিলেন সেখানে। বাংলাদেশ থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করে দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান মালিহা। পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এ নারী এখন ভার্জিনিয়ায় বসবাস করেন। তিনি বলেন, অবশ্যই আমি এমন এক নারীকে (শেখ হাসিনা) দেখতে এসেছি, যিনি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে আজ পর্যন্ত কোনো নারী রাষ্ট্রপতি হননি। এমন একটি দেশে শেখ হাসিনার মতো একজন নারী সরকারপ্রধানকে স্বচক্ষে দেখতে পারা উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে মনে করেন মালিহা জামান। শাহেদা পারভীন নামে আরেক নারী বলেন, তিনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রবীণদের কথা ভাবেন, শিক্ষা নিয়ে ভাবেন। তিনি পরিবহন নিয়ে কাজ করেছেন, একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু বানিয়েছেন। তিনি শিশুদের বিষয়ে চিন্তা করেন, তিনি গর্ভবতী নারীদের বিষয়ে যত্নশীল। আমরা সবাই এমনটাই ভাবি।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা