শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

উষ্ণতার ছোঁয়া পেল উত্তরের ১৩ হাজার মানুষ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উষ্ণতার ছোঁয়া পেল উত্তরের ১৩ হাজার মানুষ

জানুয়ারিতে উত্তরে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। সন্ধ্যা হলেই টুপটুপ করে শিশির পড়ে। প্রচণ্ড শীতে দরিদ্র মানুষের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। কালের কণ্ঠ শুভসংঘের একটি দল প্রতিবারের মতো এবারও ছুটে গেল উত্তরের জেলাগুলোতে। বসুন্ধরা গ্রুপের দেওয়া কম্বলের উষ্ণতার ছোঁয়ায় শিশু ও প্রবীণের মুখে দেখা দিল হাসির রেখা।

আয়েশা বেগম, বয়সটা ৮০ পেরিয়েছে। একাত্তরের এই বীরাঙ্গনা। একাত্তরে হারিয়েছেন সব, পরিবার থেকে হয়েছেন নিগৃহীত। কপালের ভাগ্যরেখা একাত্তরেই মুছে গিয়েছিল তাঁর। ভাগ্যদেবী  যেন  জীবনসায়াহ্নেও বিমুখ এই অসহায় মানুষটির ওপর। কনকনে এই শীতে গায়ে জড়ানোর মতো একটা কম্বলটুকুও নেই। তাঁর মতো নির্মম ভাগ্যহীন কপাল চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার আরো ১৪ বীরাঙ্গনার। সম্প্রতি এসব দরিদ্র মানুষকে একটু উষ্ণতার ছোঁয়া দিতে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। কালের কণ্ঠ শুভসংঘের সহায়তায় উত্তরবঙ্গে চলছে কম্বল বিতরণ।

গল্পের শুরুটা হয় জানুয়ারির ১৬ তারিখে। শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামানের নেতৃত্বে কম্বল নিয়ে শুভসংঘ দল ঢাকা থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশে রওনা হয়। সঙ্গে ছিলেন জীবন, রাফি, আবিরসহ আরো কয়েকজন। সাড়ে ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সন্ধ্যায় শুভসংঘ দল দিনাজপুরে পৌঁছে। পথে বগুড়া, গোবিন্দগঞ্জ ও দিনাজপুরের শুভসংঘের বন্ধুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ। দিনাজপুরে পৌঁছেই পরের দিন শুরু হয়ে যায় কম্বল বিতরণের পরিকল্পনা। সঙ্গে ছিলেন দিনাজপুর শুভসংঘের বন্ধুরা। পরদিন সকাল ৬টায় শুরু। কুয়াশায় দুই হাত দূরের কিছুও তখন দেখা যায় না। ৭টায় প্রথম কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হলো। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় দিনাজপুর জেলার ছয়টি উপজেলার সাতটি স্থানে এক হাজার ৫০০ শীতার্ত মানুষের হাতে কম্বল তুলে দিল শুভসংঘ। কম্বল হাতে পেয়ে অসহায় শীতার্ত মানুষগুলোর মলিন মুখে যেন হাসি ফিরে আসে।

মানুষগুলোর যে এই তীব্র শীতে গায়ে জড়ানোর কম্বলটুকু ছিল না, তেমনই একজন দিনাজপুর শহরের সুইহারী এলাকার শাহজাহান। কম্বল পেয়ে তাঁর মুখে ফুটে ওঠে আনন্দের আভা। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমি তো চোখে ভালো দেখতে পাই না। তাই অন্যদের মতো কাজ করতে সমস্যা হয়। কিন্তু মানুষের কাছে হাত পাততেও খারাপ লাগে। তাই ভিক্ষা না করে এখানে চেহেলগাজী স্কুল আছে, সেখানে আয়না-চিরুনি বিক্রি করি। সেখান থেকে যা আয় করি, তা দিয়ে সংসার চালানো কষ্ট হয়ে যায়। এর মধ্যে শীতের কাপড় কেনা কষ্টকর। আজকে বসুন্ধরা গ্রুপের কম্বল পাইলাম। এটা দিয়ে শীতটা কাটাতে পারব। আমার মতো আরো অনেক গরিব মানুষ কম্বল পাইছে। বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের কম্বল দিল, আল্লাহ তাদের ভালো করুক।’ বিরল উপজেলার একটি এতিমখানায় কম্বল বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হয় প্রথম দিনের কম্বল বিতরণ। রাত ১০টায় কম্বল বিতরণ শেষ করে শুভসংঘ দল হোটেলে পৌঁছে। হোটেলে ফিরেই পরদিনের পরিকল্পনা সেরে নেন শুভার্থীরা।

দ্বিতীয় দিন দিনাজপুরের বেশ কয়েকটি উপজেলায় কম্বল বিতরণ করা হয়। জেলার চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী, নবাবগঞ্জ ও হাকিমপুরের বিভিন্ন জায়গায় দেড় হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়।  দিনাজপুরে শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামানের নেতৃত্বে পুরো আয়োজনটিতে সহযোগিতা করেন শুভসংঘের বন্ধুরা।

দুই দিনে দিনাজপুরের তিন হাজার মানুষের হাতে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে কম্বল তুলে দিয়ে শুভার্থীরা এবার রওনা হন জয়পুরহাটের দিকে। পরের দিন শুরু হয় জয়পুরহাটে কম্বল বিতরণ। জয়পুরহাট সদর, পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর উপজেলায় পৃথক আয়োজনে এক হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল হাতে পেয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট সবার জন্য প্রাণভরে দোয়া করেছেন সবাই। জয়পুরহাট কালেক্টরেট মাঠে সকাল ১০টায় কম্বল নিতে আসেন ৪০০ দরিদ্র মানুষ। সেখানে ছেলের সঙ্গে রিকশায় চড়ে কম্বল নিতে এসেছিলেন শতবর্ষী বৃদ্ধা মোহিনী বালা। কম্বল পেয়ে তাঁর অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন শীত কোনো দিন অনুভব করিনি। বৃদ্ধ মানুষের শীত তো আরো বেশি। শীতে করুণ অবস্থা হলেও কেউ সাহায্য করেনি। বসুন্ধরা গ্রুপের দেওয়া কম্বল পেয়ে হামার খুবই উপকার হলো। শীতে ঘুম আসে না। কম্বলের উশুমে এখন থেকে ভালো করে ঘুম পারা পারমো। ভগবান তোমাগেরে মঙ্গল করবে।’

কালেক্টরেট মাঠে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী। তিনি বলেন, ‘বসুন্ধরার মতো দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী গ্রুপ জয়পুরহাটের হতদরিদ্র শীতার্ত মানুষদের জন্য শীত নিবারণে এক হাজার কম্বল উপহার দেওয়ায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। সেই সঙ্গে তাদের ব্যাবসায়িক সফলতা কামনা করছি। আশা করছি, আগামী দিনেও মানুষের কল্যাণে তারা এমন উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।’

এরপর নওগাঁয় বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় দীঘা, বক্তারপুর ও বরুনকান্দি হাফেজিয়া কওমি মাদরাসার কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মোহাম্মদ ইকবাল শাহরিয়ার রাসেল।

নওগাঁয় কম্বল বিতরণ শেষ করে শুভসংঘ দল রওনা হয় রাজশাহীর পথে। মাঝখানে পত্নীতলা উপজেলার মেধাবী শিক্ষার্থী মাছুমা আক্তারকে উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তির সহায়তা তুলে দেওয়া হয়। এরপর নির্ধারিত সময়ে রাজশাহীতে শুরু হয় কম্বল বিতরণ। পদ্মা নদীর একেবারে পার ঘেঁষে গড়ে ওঠা গোদাগাড়ীর পিরিজপুর গ্রামের একটি আমবাগানে পাঁচ শতাধিক নারী-পুরুষের জটলা। সবাই এসেছেন কম্বল নিতে। এরই মধ্যে পদ্মার দিক থেকে হু হু করে বাতাস বয়ে যাওয়ায় শীতে যেন কাঁপছেন বৃদ্ধ কয়েকজন নারী-পুরুষ। পদ্মার হু হু বাতাস আর তীব্র ঠাণ্ডায় কাবু হওয়া ওই বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা কম্বল হাতে পেয়েই জড়িয়ে নিলেন নিজের শরীরে।

তাঁদেরই একজন হলেন আছিয়া বেওয়া। তিনি কম্বল পেয়ে অনেকটা আবেগাপ্লুত হয়ে বলতে থাকেন, ‘এমন জাড় (শীত) ল্যাগছে, পাওগুলানো ঠিকমুতন মাটিতে র‌্যাখতে প্যারছি না। এই জাড়ে কম্বলডা এখুন খুব আরাম দিবে। রাতেও আরামে ঘুমাতে পারবো। আল্লাহ বসুন্ধরার ভালো করুক। আমার মুতন অসহায় মানুষকে মুনে করিছে, আল্লাহ তিনাদের ভালো করুক।’ শুধু আছিয়া বেওয়াই নন, তাঁর মতো গোদাগাড়ীর এমন ৬০০ অসহায় শীতার্ত নারী-পুরুষের হাতে তুলে দেওয়া হয় কম্বল। আর কম্বল পেয়ে সবাই খুশি মনে বাড়ি ফিরেছেন। রাজশাহীতে মোট এক হাজার অসহায় মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে কম্বল। রাজশাহীর কম্বল বিতরণ শেষ করে পরের গন্তব্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ। সেখানে ১৫ বীরাঙ্গনাসহ মোট এক হাজার মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়।

এখানেই শেষ নয়। শুভসংঘ অনুভব করছে উত্তরের শীত। কেননা এই জানুয়ারিতেও উত্তরে শীত যেন বাড়ছেই, যার ফলে উত্তরে আরো কম্বল দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। শুভসংঘ দল ফের রওনা হয় ৩০০ কিলোমিটার দূরে পঞ্চগড়ের পথে। প্রথমে পঞ্চগড় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেডিয়ামে শীতবস্ত্র বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়। পরে তেঁতুলিয়া উপজেলার ডিমাগছ ও তিরনইহাট এলাকা, আটোয়ারী উপজেলার বিএম কলেজ, বোদা উপজেলার একুশ স্মৃতি পাঠাগার চত্বর, দেবীগঞ্জের ধনমণ্ডল ও পঞ্চগড় সদরের চাকলাহাটসহ বিভিন্ন এলাকায় কম্বল বিতরণ করেন শুভসংঘের সদস্যরা। পুরো জেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। সেখানে কম্বল বিতরণ শেষ করে শুভসংঘের এবারের গন্তব্য নীলফামারী। নীলফামারীতে এক হাজার মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ শেষ করে শুভার্থীরা ঠাকুরগাঁওয়ে এক হাজার কম্বল বিতরণ করেন। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জে এক হাজার মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়।

শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যানের নির্দেশে আমরা উত্তরবঙ্গের ৯ জেলাসহ এবং ঢাকার নারায়ণগঞ্জ মিলে মোট ১৩ হাজার কম্বল বিতরণ করেছি শুভসংঘের মাধ্যমে। এতিম শিশু, বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী, বীরাঙ্গনাসহ সব মানুষের কাছে আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের এই উপহার পৌঁছে দিয়েছি শুভসংঘের মাধ্যমে। সবাই আমাদের চেয়ারম্যান মহোদয়ের জন্য দোয়া করেছেন। আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় আমাদের এই ভালো কাজের ধারা ভবিষ্যতেও অক্ষুণ্ন রাখব।’

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
৪৭তম বিসিএসের প্রিলি অনুষ্ঠিত
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইউপিইউ কাউন্সিলে বাংলাদেশ পুনর্নির্বাচিত হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
প্রতারণার বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান দুদকের
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি
পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল রাবি

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির
নেপালে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি, অবাক করা দাবি অলির

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি
বগুড়ায় উৎপাদন বেশি হলেও সবজির দাম বাড়তি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন
ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত
গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প
শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩
ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা
ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু
দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি
গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম
জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি
মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন
‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)
আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ
পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ