শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৫, বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

একাধিক জোট ও ফ্রন্ট মাঠে নামাবে আওয়ামী লীগ

রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
একাধিক জোট ও ফ্রন্ট মাঠে নামাবে আওয়ামী লীগ

বিএনপির আন্দোলন মোকাবিলায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ‘জোট ও ফ্রন্ট’ বানিয়ে মাঠে নামাবে আওয়ামী লীগ। ১৪ দলের ঐক্য অটুট রেখে নতুন কোনো দল যদি নির্বাচনী জোটে আসতে চায় তাদেরও স্বাগত জানাবে ক্ষমতাসীন দলটি। দুই জোটের বাইরে থাকা দলগুলোকে একত্র করার চিন্তা করা হচ্ছে। তারা জোটগতভাবে আওয়ামী লীগের বা ১৪-দলীয় জোটের কর্মসূচিতে অংশ নেবে।

বুধবার (১৯ জুলাই) রাতে গণভবনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে  ১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে জোটগতভাবে যথাসময়ে সাংবিধানিক ধারায় নির্বাচন করার সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে বলা হয় বৈঠকে। 
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, অর্থ লুটপাটকারীদের লাগাম টেনে ধরার জন্য সরকারপ্রধানকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে অনুরোধ করেন জোটের শীর্ষ নেতারা। তা ছাড়া নির্বাচনী পরিস্থিতি দেখার নামে বিদেশিদের অতি বাড়াবাড়ি পছন্দ নয় জোটের শরিকদের। আগামী অক্টোবরের আগেই এমপি মনোনয়নের বিষয়টি সমাধান করতে আহ্বান জানান জোট নেতারা। একই সঙ্গে জোটের যারা বর্তমান এমপি রয়েছেন, তাদের আসনে আগামীতে যেন অন্য কাউকে মনোনয়ন না দেওয়া হয়, সে বিষয়ে নিশ্চয়তা চান জোটের এমপিরা। 

এসব বিষয়ে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বলেছেন, জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করেই চলব। কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। কিন্তু বিদেশি কোনো চাপের কাছে মাথা নত করব না। জাতির পিতা দেশ স্বাধীন করেছেন। কারও কাছে মাথা নত করেননি। আমিও দেশের মানুষের স্বার্থ বিলিয়ে দিয়ে কোনো বিদেশি শক্তির কাছে মাথা নত করব না। জাতির সম্মান রক্ষার জন্য যা করার করব। 

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন। জোটপ্রধান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বৈঠকে ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, জেপির মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, গণতন্ত্রী পার্টির ব্যারিস্টার আরশ আলী, ডা. শাহাদাৎ হোসেন, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, অসীত বরণ, ন্যাপের আইভী রহমান বক্তৃতা করেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, ওয়ার্কার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদের শিরীন আখতার, জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টির জাকির হোসেন, ন্যাপের মোহাম্মদ আলী ফারুক, গণ-আজাদী লীগের এস কে শিকদার, বাসদের রেজাউর রশীদ খান, তরিকত ফেডারেশনের ড. সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণালকান্তি দাস, দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 

বৈঠকসূত্র জানান, ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বলেন, দীর্ঘদিন পর ১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের এ বৈঠক আমাদের শক্তি আরও বাড়িয়ে দেবে। ঐক্য আরও সুদৃঢ় হবে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে জোটের মুখপাত্র আমু বলেন, অনেক রাজনৈতিক দল আমাদের সঙ্গে আসতে চায়। অনেকে যোগাযোগ করেছে। এর মধ্যে কিছু ইসলামী দলও রয়েছে। যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। বিএনপি তো ৩২ দল, ১২ দল, ১৭ দল নিয়ে নির্বাচনী জোট করছে। আমরাও জোটের পরিধি বাড়াতে পারি কি না তা ভেবে দেখা দরকার। জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মুক্তিযুুদ্ধের পক্ষের শক্তি হলে আমরা নিতে পারি। আমাদের সঙ্গে তাদের রাজনৈতিক মূল চেতনা যদি ঠিক থাকে, তাহলে স্বাগত জানাব। তবে তারা ১৪ দল নয়, আলাদা জোট হতে পারে। নির্বাচনী জোট হতে পারে। তারাও আলাদাভাবে মুভ করবে। নির্বাচনে অংশ নেবে। 

বৈঠকে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ইইউ ও আমেরিকা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করার নামে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। ইইউর প্রতিনিধি দল স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামী ও তাদের বি-টিম এবি পার্টির সঙ্গে বৈঠক করে প্রমাণ করেছে তারা ষড়যন্ত্র করছে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের দলের সঙ্গে কেন বসবে? তারা অতি বাড়াবাড়ি করছে। আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত চলছে। চলতেই থাকবে। কিন্তু থেমে থাকলে চলবে না। যথাসময়েই সাংবিধানিক পন্থায় নির্বাচন করতে হবে। বর্তমান সংবিধান অনুযায়ীই যথাসময়ে নির্বাচন হবে।

জাসদ সভাপতি হাসানুল ইনু বলেন, বিএনপি-জামায়াত সাংবিধানিক ধারা বানচাল করতে চায়। রাজনীতির সাপবিচ্ছু হচ্ছে বিএনপি-জামায়াত। এদের বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। তারা নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে। কিন্তু সে ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। গত সাড়ে চৌদ্দ বছরে অনেক উন্নয়ন হয়েছে, কিন্তু কাঁচা মরিচের ঝাঁজে মানুষের কষ্ট হচ্ছে। উন্নয়নের পথে বাধা কিছু সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেটকে শক্ত হাতে ধ্বংস করতে হবে। 

জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যথাসময়েই এবং ১৪ দলগতভাবে আমরা নির্বাচনে অংশ নেব। কেউ নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না। 

জেপির মহাসচিব শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ক্ষমতায় থাকলে ষড়যন্ত্র হয়। সেই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের কারণে জাতির পিতাকে প্রাণ দিতে হয়েছে। আপনাকে (শেখ হাসিনা) সাহসিকতার সঙ্গে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে। তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী জামায়াতের বিরুদ্ধে করা রিট দ্রুত নিষ্পিত্তির জন্য তাগিদ দেন। জামায়াত-শিবির কেন এখনো প্রকাশ্যে সভাসমাবেশ করছে সে বিষয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ওয়াজেদুল ইসলাম খান পাটকল শ্রমিকদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

বিএনপির অনেক নেতার পাচার করা অর্থ বিদেশে জব্দ 

প্রথমে সূচনা বক্তব্য দেন জোটপ্রধান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বিএনপির অনেক নেতার পাচার করা অর্থ বিদেশে ফ্রিজ (জব্দ) অবস্থায় রয়েছে। এসব অর্থ সরকার পর্যায়ক্রমে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। 

এসময় শেখ হাসিনা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরার পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে দেশের যে দুরবস্থা ছিল সেটাও উল্লেখ করেন। দুর্নীতি করে তারেক-কোকোর পাচার করা ৪০ কোটি টাকা সরকার ফিরিয়ে এনেছে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, মুশকিলটা হলো যেসব দেশে টাকাটা রাখে তারা ছাড়তে চায় না। বিএনপির অনেক নেতার টাকা ফ্রিজ করা আছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি পর্যায়ক্রমে সেগুলো নিয়ে আসতে। 

তিনি বলেন, আমরা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সমস্যায় পড়ে গেছি। যার ফলে স্যাংশন-কাউন্টার স্যাংশন। এর ফলে কেনাকাটা, অর্থ আদানপ্রদান, মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যাচ্ছে। সরকারের উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শতভাগ বিদ্যুৎ দিয়েছি। আমাদের দেশের মানুষের একটা দৃষ্টিভঙ্গি আছে- যখন পেয়ে যায় তখন তার কদরটা ভুলে যায়। মাঝখানে হঠাৎ কয়লা ও গ্যাসের দাম বেড়ে গেল। বেড়ে যাওয়ার চেয়ে বড় বিষয় ছিল পাওয়াই যাচ্ছিল না। যেখানেই গেছি সমস্ত জিনিস কেনা হয়ে গেছে। 

তিনি আরও বলেন, ২০২৬ সাল পর্যন্ত সব কেনা। এরকম অবস্থায় পড়ে গিয়েছিলাম। তখন কিছুদিন কয়লার অভাব হলো। আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন একটু কমে গেল। লোডশেডিং আমাদের দিতে হলো। লোডশেডিংয়ে একটা জিনিস আসলে ভালোই হয়েছে, কী অবস্থায় ছিল বাংলাদেশ সেটা বোধহয় একটু উপলব্ধি করতে পারল। এখন সেই অবস্থা থেকে আমরা উত্তরণ ঘটাতে সক্ষম হয়েছি।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
‘হয়রানিমুক্ত ও জনবান্ধব ভূমি সেবা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় ভূমি মন্ত্রণালয় বদ্ধপরিকর’
‘হয়রানিমুক্ত ও জনবান্ধব ভূমি সেবা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় ভূমি মন্ত্রণালয় বদ্ধপরিকর’
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব
শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব
নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের তৎপর থাকার নির্দেশ রেলের
নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের তৎপর থাকার নির্দেশ রেলের
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

৯ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন
বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন

নগর জীবন

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা