শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

একজন মহৎ মানুষের কথা

হায়দার আকবর খান রনো
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মহৎ মানুষের কথা

অতি সাধারণভাবে জীবনযাপন করছিলেন যে অসাধারণ মানুষটি তার সম্বন্ধে লিখতে বসে প্রথমেই ভাবনায় পড়েছি, সেই অসাধারণ মানুষটির কোন দিকটি নিয়ে লিখব, রাজনৈতিক নেতা, কমিউনিস্ট বিপ্লবী, সুগভীর পাণ্ডিত্যে ভরা অধ্যাপক, ব্যতিক্রমধর্মী লেখক কোন আসহাবউদ্দীনের কথা লিখব? ষাটের দশকের শুরুতে আমি যখন রাজনীতিতে যোগদান করি, তখন আমাদের সামনে যে কয়জন মানুষ আদর্শ কমিউনিস্ট হিসেবে ছিলেন কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তাদের অন্যতম। তখন তিনি আইয়ুবের সামরিক শাসনের হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্দগোপনে ছিলেন। আত্দগোপন অবস্থাতেও তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। পরে প্রকাশ্যে এলে ঘনিষ্ঠভাবে সংস্পর্শে আসার সুযোগ ও সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। চমৎকার মানুষ। চমৎকার ব্যক্তিত্ব। সহজেই আকর্ষণ করে। বাংলা-ইংরেজি সাহিত্যে প্রচুর পাণ্ডিত্য। রাজনীতির ওপরও দখল ছিল। কিন্তু প্রকাশভঙ্গি ছিল একেবারে সহজ। কখনোই তা তাত্বিক কচকচানিতে বিরক্তিকর নয়। অথবা গুরুগম্ভীরও নয়। সহজ কৌতুকপূর্ণ ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় তিনি জটিল বিষয়কে অতি সহজে প্রকাশ করতে পারতেন।

তার মৃত্যুর মাত্র দুদিন আগে এক সকালবেলায় তিনি আমাদের বাসায় এসেছিলেন। ঢাকায় তার ভাইয়ের বাসায় উঠেছিলেন। অদূরেই আমার বাসা। তিনি আগেও অনেকবার আমাদের বাসায় এসেছেন। আমার বাবার সঙ্গেও বন্ধুত্ব ছিল। বস্তুত, তিনি আমার বাবার সমবয়সী। কিন্তু ছোট বড় সবার সঙ্গেই তিনি মিশতে পারতেন খুব সহজেই। বয়সের পার্থক্য যেন ঘুচে যেত। সেদিন সকালে আমি চা দিয়ে আপ্যায়ন না করে গোটা কতক ফল দিয়েছিলাম। কথাবার্তা বলে উঠে যাওয়ার সময় তিনি বললেন, 'সো দ্য ডে ইজ ফ্রুটফুল' আমি হেসে ফেললাম।

তার সান্নিধ্যে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়েছে, অথচ হাসেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল। তার কথার মধ্যে Pun ছিল। যা আসত স্বতঃস্ফূর্তভাবে। শুধুই 'পান' না আরও থাকত ব্যঙ্গ, শোষক ও শাসক শ্রেণীর প্রতি ব্যঙ্গ। আরও থাকত গরিব ও নিপীড়িত মানুষের প্রতি দরদ। দরদে ভরা মানুষের বুকের মধ্যে ছিল বিপ্লবের আগুন। যে আসহাবউদ্দীন আহমদের সাহিত্যের প্রধান গুণ ছিল Pun কৌতুক ও ব্যঙ্গ, তার সঙ্গে সেই একই ব্যক্তির সাহিত্য ও বিপ্লবী রাজনীতির মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। তাই তার রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আপনিই চলে আসবে তার বিশাল সাহিত্যকর্মের প্রসঙ্গ। আবার সাহিত্য নিয়ে আলোচনা করতে গেলেও রাজনীতির বিষয়টি আসবেই।

আসহাবউদ্দীন সাহিত্যকে রাজনীতির বাইরে ধনী মানুষের বিনোদনের বিষয় বলে কখনোই বিবেচনা করেননি। তিনি নিজেই বলেছেন, 'সাহিত্য-সংস্কৃতিতেও আজ সবচেয়ে বড় প্রশ্ন সাহিত্য-সংস্কৃতি কাদের জন্য? কাদের স্বার্থে? কাদের আনন্দের জন্য। গুটিকতক অলস অভিজাত বিলাস-ব্যসনে গা ভাসিয়ে দেওয়া শোষকের অফুরন্ত অবসর বিনোদনের সময় হত্যার কাজে লাগানোর জন্য, না কৃষক শ্রমিক মধ্যবিত্ত তথা সমগ্র মেহনতি জনগণের শিক্ষা ও আনন্দ লাভের জন্যও?'

পাঠক, দেখুন এই বক্তব্যের সঙ্গে বিখ্যাত কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (তিনিও কমিউনিস্ট পার্টির সভ্য ছিলেন) বক্তব্যের কী চমৎকার সাদৃশ্য রয়েছে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, 'চাষাভূষা নিয়ে গল্প লিখব বাবুদের মনোরঞ্জনের জন্য, যারা দেহরক্ষার ব্যাপারে অনেকটা সহজ করে মন নিয়ে কারবার করার অবসর পায় এবং ওই অবসর সোহাগী মনের খাতিরে একেবারে চেপে যাব চাষাভূষা পুরুষটা ও নারীটার অবসরহীন অকথ্য দেহরক্ষার সংগ্রাম... সাহিত্য সৃষ্টির এ ফাঁকি আজ অচল না হয়ে গেলেও ধরা পড়ে গেছে।

ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করতে করতেই অধ্যাপক আসহাবউদ্দীন আহমদ ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন। এই যে রাজনীতিতে যুক্ত হলেন সেই রাজনীতির পথ ধরেই তিনি পেলেন মানবমুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদ-লেনিনবাদ। তিনি যোগ দিলেন আত্দগোপনকারী কমিউনিস্ট পার্টিতে। পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্যে ভাসানী ন্যাপেও যোগ দেন। এক পর্যায়ে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃপর্যায়েও উঠেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের পরপরই ১৯৫৪ সালের নির্বাচন। তিনি যুক্তফ্রন্টের পক্ষ থেকে প্রাদেশিক আইনসভায় নির্বাচিত হলেন। আইয়ুব খান ক্ষমতায় এলে তার নামে হুলিয়া জারি করেছিল সামরিক জান্তা। তিনি আত্দগোপনে গেলেন। ১৯৫৮ থেকে টানা ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত। সর্বমোট তিনি আত্দগোপন থেকেছেন ১৫ বছর। স্বাধীন বাংলাদেশেও আত্দগোপনে যেতে হয়েছিল। ৯২ক ধারায় জেলও খেটেছেন। এককথায় সংগ্রামী মানুষ। অদম্য সাহসী বিপ্লবী মানুষ।

গত শতাব্দীর ষাটের দশকে আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনে যে মহাবিতর্ক ও ভাঙন শুরু হয়েছিল তার ঢেউ এসে লেগেছিল বাংলাদেশেও। ১৯৬৬ সালে কমিউনিস্ট পার্টি দ্বিধাবিভক্ত হলো। কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশের সঙ্গে ছিলেন। তার নিজস্ব বক্তব্য অনুযায়ী 'ত্রুদ্ধশ্চেভের শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাজতন্ত্রে উত্তরণ এবং সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আমার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না' পরবর্তীতে তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশেও বহুধাবিভক্তি ও নানা ধরনের বিচ্যুতি দেখা দিয়েছিল বলে তিনি নিজেই মন্তব্য করেছেন। ফলে জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি কোনো দলের সঙ্গে ছিলেন না। কিন্তু যে মানুষের জন্য রাজনীতি সেই মানুষকে কখনোই বাদ দেননি। যে শ্রমজীবী মানুষের মুক্তির জন্য রাজনীতি, সেই শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থের প্রশ্নে অবিচল ছিলেন। শ্রমিক শ্রেণী তথা মানব মুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদের প্রতিও আস্থা ছিল অটুট।

অধ্যাপক আসহাবউদ্দীনের লেখনী ও রাজনীতির মধ্যে কোনো ফারাক বা দ্বন্দ্ব ছিল না। তিনি লিখেছেন শোষিত বঞ্চিত গরিবের জন্য। তার ক্ষুরধার লেখনীতে প্রকাশ পেয়েছে ধনিক শ্রেণীর ভণ্ডামি। কৌতুকচ্ছলে লিখলেও সেই লেখায় যেন চাবুক ঝলসে উঠত। তিনি জান ও মান গ্রন্থে লিখেছিলেন- 'যারা সুদ খেয়ে, ঘুষ খেয়ে, ওষুধের কালোবাজারি আর আফিমের চোরাবাজারি করে দেদার ধন-দৌলত করেছে, উপবাসে জান নিকাল যাবার ভয় যাদের নেই, তারা লাল-নীল ও জাফরানি রং-এর চর্ব্য-চুষ্য-লেহ্য-পেয় অনেক কিছু দিয়ে ফুর্তিতে উদরপূর্তি করে, দুগ্ধফেননিভ শয্যায় শুয়ে শুয়ে তারার পানে চেয়ে চিত হয়ে এ সম্পর্কে উচিত অনুচিতের সূক্ষ্ম পার্থক্য বিশ্লেষণ করুক। গরিবরা যেন এসব চিন্তা বিলাস বটিকা সেবন না করে। জান নিয়ে যার টানাটানি তার আবার মান নিয়ে হানাহানি। পাঁচতলা ও গাছতলার বাসিন্দাদের চিন্তাধারা কখনো এক হতে নেই। উচ্চরা যা দিনে ভাবে, তুচ্ছরা তা যেন স্বপ্নেও না দেখে।' পাঠক, লক্ষ্য করুন, এই একটা উদ্ধৃত বাক্যে কত রকম শব্দের খেলা, যাকে ইংরেজিতে বলে Pun। তার সমগ্র রচনা এই ধরনের Pun-এ ভরপুর। এটাই তার লেখার বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

এখন প্রশ্ন হলো- এই ধরনের রচনার রাজনৈতিক বা তাত্তি্বক গুরুত্ব কতটুকু? আমার বিবেচনায় অপরিসীম। রাজনৈতিক বক্তব্যকে, তত্ত্বের মূলকথাকে সহজ ভাষায়, আকর্ষণীয় ভাষায় বোধগম্য ভাষায় প্রকাশ করার অসাধারণ দক্ষতা ছিল তার।

Pun-এর অজস্র উদাহরণ তার প্রত্যেকটি রচনা থেকে দেওয়া যেতে পারে। এখানে উপরোক্ত গ্রন্থ থেকে আর একটি মাত্র লাইন উদ্ধৃত করছি। 'জনতা আহারের দাবি জানায়। ওদিকে নেতারা বিহারের খরচ বাড়ায়।' শুধু শব্দের খেলা নয়। কত শ্লেষ, বিদ্রূপ, ব্যঙ্গ রয়েছে শোষক ও ধাপ্পাবাজদের প্রতি। তুলনা করার জন্য আবার আমি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরূপ একটি বাক্য উদ্ধৃত করছি। 'কর্তারা ভোজ খাবেন, মোরা না খেয়ে মরব' তুলনাটা খুব স্বাভাবিক। কারণ উভয়েই শ্রেণীসচেতন লেখক। মেহনতি মানুষের সপক্ষের লেখক। আসহাবউদ্দীনের লেখার শিল্পগুণ কি রকম? শিল্পগুণ না থাকলে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো কথাশিল্পীর সঙ্গে তুলনা একেবারেই বেমানান হতো। আমি জোরের সঙ্গেই বলব, এ নান্দনিক বিচারেও আসহাবউদ্দীন উঁচুমানের সাহিত্যিক। আমি এই প্রসঙ্গে দুজন মহান কথাশিল্পীর উদ্ধৃতি তুলে ধরতে চাই। বিখ্যাত সাহিত্যিক অন্নদা শংকর রায় তার 'ধার' বইটি পড়ে লিখেছিলেন, 'আপনার ধার' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। Belles lettres বা রম্য রচনার একটি অত্যুজ্জ্বল নিদর্শন আপনার 'ধার'। আপনার Wit ক্ষুরধার। আপনার Style চমৎকার। তার লেখাকে কি শুধুই রম্য রচনা বলব? না তার চেয়ে বেশি অন্য কিছু। বাংলাদেশের আরেক প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবুল ফজলের মতে, 'সমাজের অনেক ক্ষতস্থানেই তিনি অত্যন্ত নিপুণ হাতে চালিয়েছেন তার সহজাত ব্যঙ্গ পরিহাসের ধারালো ছুরি।' আর তার রচনার শৈল্পিক দিক সম্পর্কে আবুল ফজল কী বলছেন? 'সমাজদেহকে সুস্থ করে তোলার এও এক স্বীকৃত শিল্পরীতি।'

আসহাবউদ্দীন আহমদের রচনায় Pun এবং হাস্যরস থাকে। কিন্তু আরও থাকে চেতনার গভীরতা। হাসির পেছনে লুকিয়ে থাকে কান্না। শ্রমজীবী মানুষের বহুদিনের জমা অশ্রুজল ও বিদ্রোহের আগুনের শিখা।

আবার একটা তুলনা তুলে ধরছি। বিশ্ববিখ্যাত রুশ লেখক শেখভের একটি গল্প। নামটা মনে পড়ছে না। সদ্য পুত্রহারা এক ঘোড়ার গাড়ির চালকের একদিনের কাহিনী। পদে পদে হাসির খোরাক আছে, কিন্তু প্রত্যেকটি হাসির পেছনে আছে গভীর মর্মবেদনা। পাঠক হাসতে গিয়েও কান্নায় ভেঙে পড়ে।

আসহাবউদ্দীন অবশ্য গল্প লেখেননি। কিন্তু নিজস্ব ঢংয়ে শ্রমজীবী মানুষের জীবনের টুকরো টুকরো অংশ তুলে ধরেছেন হাসি, ব্যঙ্গ ও কৌতুকের মাধ্যমে। তিনি যে নিম্নবিত্ত মানুষের লোক এবং তাদেরই লেখক সে সম্পর্কে তিনি নিজেও সচেতন ছিলেন। তিনি তাই দাবি করেছেন, 'আমি নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। আমি তাদেরই একজন যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায়, মাসের আয়ে মাস চলে না। তাদের সঙ্গেই আমার বসবাস, ওঠা-বসা, আহার-বিহার, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা এবং বৈষম্যমূলক সমাজ ব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তনের যৌথ প্রচেষ্টা।

আসহাবউদ্দীনের রচনার পরিধিও কিন্তু বিস্তৃত। তার কর্মজীবনেও কাজের বৈচিত্র্য ছিল। সবটা এত স্বল্প পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। তবে ব্যক্তি আসহাবউদ্দীন সম্পর্কে দুই একটি কথা না বললেই নয়। অত্যন্ত নিরহঙ্কার, সাদাসিধে মানুষ। কথা বলতে ভালোবাসেন। বিচিত্র দিক নিয়ে কথা বলতেন। অন্যরা মুগ্ধ শ্রোতা হয়ে থাকত। মধ্যে মধ্যে হাসিতে ফেটে পড়ত। তিনি অসাধারণ বিনয়ী ছিলেন। বিত্ত সমুদ্রের মোহ তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। পদলোভ, খ্যাতিলোভ কোনোটাই তার ছিল না। মানুষ হিসেবেও অতি উঁচুমাপের। আমার ব্যক্তিগত অভিমত, মানুষ হিসেবে সর্বস্ব ত্যাগী, নিষ্ঠাবান এবং মানবতাবাদী গুণসম্পন্ন না হলে কেউ ভালো কমিউনিস্ট হতে পারেন না।

আসহাবউদ্দীন ছিলেন একাধারে সত্যিকারের কমিউনিস্ট এবং উঁচুমাপের সাহিত্যিক। তার জীবন ও জীবনাদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে আদর্শ হয়ে উঠুক এই আশা আমি করি। সবশেষে তার শেষ ইচ্ছাপত্রটি উল্লেখ করেই এ সংক্ষিপ্ত রচনার সমাপ্তি টানছি।

'সমস্ত মনপ্রাণ, সমগ্র জীবন দিয়ে ভালোবেসেছিলাম জননী জন্মভূমির নীল আকাশ, শীতল বাতাস, সবুজ বনানী, শ্যামল প্রান্তর আর তরঙ্গ চঞ্চলা নদী সাগরকে। আর তেমনি ভালোবেসেছিলাম এই সুন্দর প্রকৃতির লীলা নিকেতনের বসবাসকারী শোষিত, বঞ্চিত, লাঞ্ছিত, ভাগ্যহত মেহনতি মানুষদের। সারা জীবন চেয়েছি তাদের শোষণমুক্ত করে মানবেতর স্তর থেকে সর্বাঙ্গে সুন্দর উন্নত মানুষের স্তরে টেনে তুলতে। কিন্তু যত সাধ তত সাধ্য ছিল না। তাই বিদায় লগনে আমি সাফল্যের তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছি। তবে বুকভরা এই আশা নিয়ে যাচ্ছি যে, যোগ্য পরবর্তীরা অযোগ্যের কাজকে এগিয়ে নেবেন এবং তাকে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছিয়ে দেবেন।' এই ইচ্ছাপত্রটিই অতি মহৎ মানুষটির পুরো পরিচয় তুলে ধরেছে।

লেখক : রাজনীতিবিদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা