শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

ঝুঁকিপূর্ণ পুরান ঢাকার অলিগলি

হার্ডওয়্যার-পারফিউম দোকানের আড়ালে কেমিক্যাল ব্যবসা

সাখাওয়া&
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডওয়্যার-পারফিউম দোকানের আড়ালে কেমিক্যাল ব্যবসা

১২০, ফার্মগেটের কাছে তেজতুরি বাজারের 'মাহফুজ সুইং অ্যান্ড সার্ভিস' নামের হার্ডওয়্যার এবং থাই অ্যালুমিনিয়ামের দোকান। গত শুক্রবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে এই দোকানে হঠাৎ করে আগুন লাগে। বিস্ফোরণের সময় ওই দোকানের সামনে দিয়ে যারা যাচ্ছিলেন তারা প্রায় সবাই দগ্ধ হন। এ দগ্ধ হওয়ার সংখ্যা কমপক্ষে ১২ জন। এর মধ্যে ইব্রাহীম খলিল, শফিউল আজম, মোতালেব ও আবদুল লতিফ নামের চারজনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন আরও ছয়জন। তাদের মধ্যে ভ্যানচালক জহুরুল হক (৫৫) ৩৪ শতাংশ, দোকান মালিক মাহমুদুল হাসান মাহমুদ (৩৮) ৩৫ শতাংশ এবং জাকির হোসেন (৩৫) ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের আইসিইউতে রাখা হয়েছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। 'মাহফুজ সুইং অ্যান্ড সার্ভিস' নামের দোকানটি হার্ডওয়্যার এবং থাই অ্যালুমিনিয়ামের হলেও এর আড়ালে সেখানে রাখা হতো স্পিরিট এবং থিনারেরের মতো দাহ্য রাসায়নিক দ্রব্য। আর ওই দোকানের পাশেই রয়েছে একটি রেস্টুরেন্ট। যার নাম রায়পুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট। ওইদিন রেস্টুরেন্টের কেরোসিনের চুলায় আগুন ধরানোর সময় কেমিক্যালসের দোকানে স্পিরিটের ড্রাম খোলা হচ্ছিল। ড্রামের বাষ্প ওই আগুনের স্পর্শ পেয়েই দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে। মুহূর্তে তা ছড়িয়ে পড়ে পুরো দোকান ও দোকানের সামনের ফাঁকা যায়গা বা ফুটপাতে। আর ওই সময় ফুটপাত ধরে যারা হাঁটছিলেন তারাই দগ্ধ হন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এক সময় এ ধরনের রাসায়নিকের দোকান শুধু পুরান ঢাকাতেই সীমাবদ্ধ ছিল। এখন তা ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়। হার্ডওয়্যার এবং থাই অ্যালুমিনিয়াম কিংবা পারফিউমের দোকানের ব্যবসার আড়ালে এসব দ্রব্য রাখা হয়। রাজধানীর পুরান ঢাকার এখনো বড় সমস্যা রাসায়নিক দ্রব্য রাখার। রাসায়নিক পদার্থের আতঙ্ক নিয়ে প্রতিটি মুহূর্তে সময় পার করছেন সেখানকার বাসিন্দারা। ২০১০ সালের ৩ জুন পুরান ঢাকার নবাব কাটরার নিমতলীতে স্মরণকালের ভয়াবহ অগি্নকাণ্ডে নারী ও শিশুসহ ১২৩ জনের মৃত্যুর পর এলাকার সব রাসায়নিক দ্রব্যের দোকান সরানোর নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু তা ওই উদ্যোগের মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। দুর্ঘটনার পর ঘটনা তদন্তে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়। দুর্ঘটনার জন্য কেমিক্যাল গুদামকে দায়ী করে তদন্ত কমিটি শিল্প মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে। এ ছাড়াও এসব এলাকা থেকে কেমিক্যালের দোকান, গুদাম ও কারখানা অপসারণের জন্য বিস্ফোরক অধিদফতর, দমকল, জেলা প্রশাসন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মকর্তাদের নিয়ে ৮ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। টাস্কফোর্স ব্যবসায়ী ও কারখানার মালিকদের দুই মাস সময় দেয়। এরপর আরও বিভিন্ন সময়ে দোকানদাররা আবেদন করে সময় বাড়িয়ে নিয়েছেন। ফলে তদন্তের পরামর্শ কোনো কাজে আসেনি। এসব বিষয়ে বিস্ফোরক অধিদফতরের প্রধান পরিদর্শক শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিমতলী ট্র্যাজেডির পর গঠন করা কমিটির অধীনে কতগুলো সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদনও পেশ করা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদন অনুসারে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো সরানোর জন্য জায়গা বরাদ্দের কাজ চলছে। তিনি আরও বলেন, গত ৩-৪ বছরে রাজধানীতে কেমিক্যাল গোডাউনের জন্য কোনো লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। বর্তমানে পুরান ঢাকায় যেসব গোডাউন রয়েছে সেগুলো পুরোপুরি অবৈধ। তারা যেসব দোকানের লাইসেন্স দিয়েছেন সেসব কারখানা ও গোডাউন প্রতি মাসে পরিদর্শন করা হয়। তবে এর বাইরে অন্য যেসব দোকানে লাইসেন্সের বাইরে কেমিক্যাল মজুদ করা হয় সেগুলো তদারকির দায়িত্ব মূলত সিটি করপোরেশন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার। এ ব্যাপারে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল জানান, সর্বশেষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিস্ফোরক অধিদফতরসহ আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন ছাড়া কাউকে কেমিক্যাল ব্যবসার লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে না। তবে যেসব দোকানে অবৈধভাবে দাহ্য কেমিক্যাল দ্রব্যাদি রাখা হচ্ছে সেগুলোতে ঢাকা জেলা প্রশাসন এবং আমাদের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে নিয়মিতভাবেই অভিযান চালানো হচ্ছে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা গেছে, পুরান ঢাকার কায়েতটুলি, আগামসি লেন, আবদুল হাদি লেন, সুরিটোলা, সিক্কাটুলি, সিদ্দিকবাজার, মালিটোলা ও আগা সাদেক রোডে সবচেয়ে বেশি কেমিক্যালের কারখানা ও গুদাম রয়েছে।

এ ছাড়া মিটফোর্ড, আলুবাজার, আবুল হাসনাত রোড, নুরবঙ্গ লেন, সাতরওজা, আবুল খয়রাত রোড এবং বংশাল রোডের কিছু অংশের অনেক আবাসিক বাড়ির নিচে দাহ্য পদার্থের কারখানা ও গুদাম রয়েছে। কোনো ধরনের নাম ঠিকানা ছাড়াই এসব কারখানা চালিয়ে যাচ্ছেন মালিকরা। ফায়ার সার্ভিসের তথ্যানুযায়ী, পুরান ঢাকার ৮০ ভাগ ভবনের নিচতলা বিভিন্ন ধরনের দাহ্য পদার্থের গুদাম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এসব গুদামের ৭৫ ভাগ অবৈধ এবং ঝুঁকিপূর্ণ।

বেশিরভাগ গোডাউনে প্লাস্টিক, জুতার সোল তৈরির কেমিক্যাল (পেস্টিং, এডহেসিভ, সলিউশন) মজুদ রয়েছে। পুরান ঢাকায় অবৈধ কেমিক্যালসের গোডাউনের বিষয়ে জানতে চাইলে বিস্ময় প্রকাশ করে পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার হারুনুর রশীদ বলেন, আমার এলাকায় অবৈধ কেমিক্যালসের দোকান রয়েছে এমন কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। পেলে তদন্ত সহকারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১৪ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী
সমুদ্রের তলদেশের আশ্চর্য প্রাণী

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান
জিয়াউর রহমান দেশ থেকে বাকশাল দূর করেছিলেন: মঈন খান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ময়মনসিংহ জেলা শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব
আচরণবিধি চূড়ান্ত হলেই দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ : ইসি সচিব

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’
‘যত ষড়যন্ত্রই হোক নির্বাচন যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল
অবশেষে বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন কিউবা মিচেল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার
সিংড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ
কালুখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির আলোচনা ও মাদকবিরোধী শপথ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার
কৃষকদের কাছ থেকে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান-চাল কিনবে সরকার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু
বাগেরহাটে বাসচাপায় শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জুটির পরও হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে কীটনাশকের বিষে উর্বরতা হারাচ্ছে কৃষিজমি
রংপুরে কীটনাশকের বিষে উর্বরতা হারাচ্ছে কৃষিজমি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ‘ষষ্ঠক নেতা কোর্স’ সম্পন্ন, নেতৃত্ব বিকাশে স্কাউটিং-এর ওপর জোর
বীরগঞ্জে ‘ষষ্ঠক নেতা কোর্স’ সম্পন্ন, নেতৃত্ব বিকাশে স্কাউটিং-এর ওপর জোর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে
আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন
বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা
বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার
সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা