শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

একজন মহৎ মানুষের কথা

হায়দার আকবর খান রনো
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মহৎ মানুষের কথা

অতি সাধারণভাবে জীবনযাপন করছিলেন যে অসাধারণ মানুষটি তার সম্বন্ধে লিখতে বসে প্রথমেই ভাবনায় পড়েছি, সেই অসাধারণ মানুষটির কোন দিকটি নিয়ে লিখব, রাজনৈতিক নেতা, কমিউনিস্ট বিপ্লবী, সুগভীর পাণ্ডিত্যে ভরা অধ্যাপক, ব্যতিক্রমধর্মী লেখক কোন আসহাবউদ্দীনের কথা লিখব? ষাটের দশকের শুরুতে আমি যখন রাজনীতিতে যোগদান করি, তখন আমাদের সামনে যে কয়জন মানুষ আদর্শ কমিউনিস্ট হিসেবে ছিলেন কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তাদের অন্যতম। তখন তিনি আইয়ুবের সামরিক শাসনের হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্দগোপনে ছিলেন। আত্দগোপন অবস্থাতেও তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। পরে প্রকাশ্যে এলে ঘনিষ্ঠভাবে সংস্পর্শে আসার সুযোগ ও সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। চমৎকার মানুষ। চমৎকার ব্যক্তিত্ব। সহজেই আকর্ষণ করে। বাংলা-ইংরেজি সাহিত্যে প্রচুর পাণ্ডিত্য। রাজনীতির ওপরও দখল ছিল। কিন্তু প্রকাশভঙ্গি ছিল একেবারে সহজ। কখনোই তা তাত্বিক কচকচানিতে বিরক্তিকর নয়। অথবা গুরুগম্ভীরও নয়। সহজ কৌতুকপূর্ণ ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় তিনি জটিল বিষয়কে অতি সহজে প্রকাশ করতে পারতেন।

তার মৃত্যুর মাত্র দুদিন আগে এক সকালবেলায় তিনি আমাদের বাসায় এসেছিলেন। ঢাকায় তার ভাইয়ের বাসায় উঠেছিলেন। অদূরেই আমার বাসা। তিনি আগেও অনেকবার আমাদের বাসায় এসেছেন। আমার বাবার সঙ্গেও বন্ধুত্ব ছিল। বস্তুত, তিনি আমার বাবার সমবয়সী। কিন্তু ছোট বড় সবার সঙ্গেই তিনি মিশতে পারতেন খুব সহজেই। বয়সের পার্থক্য যেন ঘুচে যেত। সেদিন সকালে আমি চা দিয়ে আপ্যায়ন না করে গোটা কতক ফল দিয়েছিলাম। কথাবার্তা বলে উঠে যাওয়ার সময় তিনি বললেন, 'সো দ্য ডে ইজ ফ্রুটফুল' আমি হেসে ফেললাম।

তার সান্নিধ্যে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়েছে, অথচ হাসেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল। তার কথার মধ্যে Pun ছিল। যা আসত স্বতঃস্ফূর্তভাবে। শুধুই 'পান' না আরও থাকত ব্যঙ্গ, শোষক ও শাসক শ্রেণীর প্রতি ব্যঙ্গ। আরও থাকত গরিব ও নিপীড়িত মানুষের প্রতি দরদ। দরদে ভরা মানুষের বুকের মধ্যে ছিল বিপ্লবের আগুন। যে আসহাবউদ্দীন আহমদের সাহিত্যের প্রধান গুণ ছিল Pun কৌতুক ও ব্যঙ্গ, তার সঙ্গে সেই একই ব্যক্তির সাহিত্য ও বিপ্লবী রাজনীতির মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। তাই তার রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আপনিই চলে আসবে তার বিশাল সাহিত্যকর্মের প্রসঙ্গ। আবার সাহিত্য নিয়ে আলোচনা করতে গেলেও রাজনীতির বিষয়টি আসবেই।

আসহাবউদ্দীন সাহিত্যকে রাজনীতির বাইরে ধনী মানুষের বিনোদনের বিষয় বলে কখনোই বিবেচনা করেননি। তিনি নিজেই বলেছেন, 'সাহিত্য-সংস্কৃতিতেও আজ সবচেয়ে বড় প্রশ্ন সাহিত্য-সংস্কৃতি কাদের জন্য? কাদের স্বার্থে? কাদের আনন্দের জন্য। গুটিকতক অলস অভিজাত বিলাস-ব্যসনে গা ভাসিয়ে দেওয়া শোষকের অফুরন্ত অবসর বিনোদনের সময় হত্যার কাজে লাগানোর জন্য, না কৃষক শ্রমিক মধ্যবিত্ত তথা সমগ্র মেহনতি জনগণের শিক্ষা ও আনন্দ লাভের জন্যও?'

পাঠক, দেখুন এই বক্তব্যের সঙ্গে বিখ্যাত কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (তিনিও কমিউনিস্ট পার্টির সভ্য ছিলেন) বক্তব্যের কী চমৎকার সাদৃশ্য রয়েছে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, 'চাষাভূষা নিয়ে গল্প লিখব বাবুদের মনোরঞ্জনের জন্য, যারা দেহরক্ষার ব্যাপারে অনেকটা সহজ করে মন নিয়ে কারবার করার অবসর পায় এবং ওই অবসর সোহাগী মনের খাতিরে একেবারে চেপে যাব চাষাভূষা পুরুষটা ও নারীটার অবসরহীন অকথ্য দেহরক্ষার সংগ্রাম... সাহিত্য সৃষ্টির এ ফাঁকি আজ অচল না হয়ে গেলেও ধরা পড়ে গেছে।

ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করতে করতেই অধ্যাপক আসহাবউদ্দীন আহমদ ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন। এই যে রাজনীতিতে যুক্ত হলেন সেই রাজনীতির পথ ধরেই তিনি পেলেন মানবমুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদ-লেনিনবাদ। তিনি যোগ দিলেন আত্দগোপনকারী কমিউনিস্ট পার্টিতে। পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্যে ভাসানী ন্যাপেও যোগ দেন। এক পর্যায়ে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃপর্যায়েও উঠেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের পরপরই ১৯৫৪ সালের নির্বাচন। তিনি যুক্তফ্রন্টের পক্ষ থেকে প্রাদেশিক আইনসভায় নির্বাচিত হলেন। আইয়ুব খান ক্ষমতায় এলে তার নামে হুলিয়া জারি করেছিল সামরিক জান্তা। তিনি আত্দগোপনে গেলেন। ১৯৫৮ থেকে টানা ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত। সর্বমোট তিনি আত্দগোপন থেকেছেন ১৫ বছর। স্বাধীন বাংলাদেশেও আত্দগোপনে যেতে হয়েছিল। ৯২ক ধারায় জেলও খেটেছেন। এককথায় সংগ্রামী মানুষ। অদম্য সাহসী বিপ্লবী মানুষ।

গত শতাব্দীর ষাটের দশকে আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনে যে মহাবিতর্ক ও ভাঙন শুরু হয়েছিল তার ঢেউ এসে লেগেছিল বাংলাদেশেও। ১৯৬৬ সালে কমিউনিস্ট পার্টি দ্বিধাবিভক্ত হলো। কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশের সঙ্গে ছিলেন। তার নিজস্ব বক্তব্য অনুযায়ী 'ত্রুদ্ধশ্চেভের শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাজতন্ত্রে উত্তরণ এবং সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আমার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না' পরবর্তীতে তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশেও বহুধাবিভক্তি ও নানা ধরনের বিচ্যুতি দেখা দিয়েছিল বলে তিনি নিজেই মন্তব্য করেছেন। ফলে জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি কোনো দলের সঙ্গে ছিলেন না। কিন্তু যে মানুষের জন্য রাজনীতি সেই মানুষকে কখনোই বাদ দেননি। যে শ্রমজীবী মানুষের মুক্তির জন্য রাজনীতি, সেই শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থের প্রশ্নে অবিচল ছিলেন। শ্রমিক শ্রেণী তথা মানব মুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদের প্রতিও আস্থা ছিল অটুট।

অধ্যাপক আসহাবউদ্দীনের লেখনী ও রাজনীতির মধ্যে কোনো ফারাক বা দ্বন্দ্ব ছিল না। তিনি লিখেছেন শোষিত বঞ্চিত গরিবের জন্য। তার ক্ষুরধার লেখনীতে প্রকাশ পেয়েছে ধনিক শ্রেণীর ভণ্ডামি। কৌতুকচ্ছলে লিখলেও সেই লেখায় যেন চাবুক ঝলসে উঠত। তিনি জান ও মান গ্রন্থে লিখেছিলেন- 'যারা সুদ খেয়ে, ঘুষ খেয়ে, ওষুধের কালোবাজারি আর আফিমের চোরাবাজারি করে দেদার ধন-দৌলত করেছে, উপবাসে জান নিকাল যাবার ভয় যাদের নেই, তারা লাল-নীল ও জাফরানি রং-এর চর্ব্য-চুষ্য-লেহ্য-পেয় অনেক কিছু দিয়ে ফুর্তিতে উদরপূর্তি করে, দুগ্ধফেননিভ শয্যায় শুয়ে শুয়ে তারার পানে চেয়ে চিত হয়ে এ সম্পর্কে উচিত অনুচিতের সূক্ষ্ম পার্থক্য বিশ্লেষণ করুক। গরিবরা যেন এসব চিন্তা বিলাস বটিকা সেবন না করে। জান নিয়ে যার টানাটানি তার আবার মান নিয়ে হানাহানি। পাঁচতলা ও গাছতলার বাসিন্দাদের চিন্তাধারা কখনো এক হতে নেই। উচ্চরা যা দিনে ভাবে, তুচ্ছরা তা যেন স্বপ্নেও না দেখে।' পাঠক, লক্ষ্য করুন, এই একটা উদ্ধৃত বাক্যে কত রকম শব্দের খেলা, যাকে ইংরেজিতে বলে Pun। তার সমগ্র রচনা এই ধরনের Pun-এ ভরপুর। এটাই তার লেখার বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

এখন প্রশ্ন হলো- এই ধরনের রচনার রাজনৈতিক বা তাত্তি্বক গুরুত্ব কতটুকু? আমার বিবেচনায় অপরিসীম। রাজনৈতিক বক্তব্যকে, তত্ত্বের মূলকথাকে সহজ ভাষায়, আকর্ষণীয় ভাষায় বোধগম্য ভাষায় প্রকাশ করার অসাধারণ দক্ষতা ছিল তার।

Pun-এর অজস্র উদাহরণ তার প্রত্যেকটি রচনা থেকে দেওয়া যেতে পারে। এখানে উপরোক্ত গ্রন্থ থেকে আর একটি মাত্র লাইন উদ্ধৃত করছি। 'জনতা আহারের দাবি জানায়। ওদিকে নেতারা বিহারের খরচ বাড়ায়।' শুধু শব্দের খেলা নয়। কত শ্লেষ, বিদ্রূপ, ব্যঙ্গ রয়েছে শোষক ও ধাপ্পাবাজদের প্রতি। তুলনা করার জন্য আবার আমি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরূপ একটি বাক্য উদ্ধৃত করছি। 'কর্তারা ভোজ খাবেন, মোরা না খেয়ে মরব' তুলনাটা খুব স্বাভাবিক। কারণ উভয়েই শ্রেণীসচেতন লেখক। মেহনতি মানুষের সপক্ষের লেখক। আসহাবউদ্দীনের লেখার শিল্পগুণ কি রকম? শিল্পগুণ না থাকলে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো কথাশিল্পীর সঙ্গে তুলনা একেবারেই বেমানান হতো। আমি জোরের সঙ্গেই বলব, এ নান্দনিক বিচারেও আসহাবউদ্দীন উঁচুমানের সাহিত্যিক। আমি এই প্রসঙ্গে দুজন মহান কথাশিল্পীর উদ্ধৃতি তুলে ধরতে চাই। বিখ্যাত সাহিত্যিক অন্নদা শংকর রায় তার 'ধার' বইটি পড়ে লিখেছিলেন, 'আপনার ধার' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। Belles lettres বা রম্য রচনার একটি অত্যুজ্জ্বল নিদর্শন আপনার 'ধার'। আপনার Wit ক্ষুরধার। আপনার Style চমৎকার। তার লেখাকে কি শুধুই রম্য রচনা বলব? না তার চেয়ে বেশি অন্য কিছু। বাংলাদেশের আরেক প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবুল ফজলের মতে, 'সমাজের অনেক ক্ষতস্থানেই তিনি অত্যন্ত নিপুণ হাতে চালিয়েছেন তার সহজাত ব্যঙ্গ পরিহাসের ধারালো ছুরি।' আর তার রচনার শৈল্পিক দিক সম্পর্কে আবুল ফজল কী বলছেন? 'সমাজদেহকে সুস্থ করে তোলার এও এক স্বীকৃত শিল্পরীতি।'

আসহাবউদ্দীন আহমদের রচনায় Pun এবং হাস্যরস থাকে। কিন্তু আরও থাকে চেতনার গভীরতা। হাসির পেছনে লুকিয়ে থাকে কান্না। শ্রমজীবী মানুষের বহুদিনের জমা অশ্রুজল ও বিদ্রোহের আগুনের শিখা।

আবার একটা তুলনা তুলে ধরছি। বিশ্ববিখ্যাত রুশ লেখক শেখভের একটি গল্প। নামটা মনে পড়ছে না। সদ্য পুত্রহারা এক ঘোড়ার গাড়ির চালকের একদিনের কাহিনী। পদে পদে হাসির খোরাক আছে, কিন্তু প্রত্যেকটি হাসির পেছনে আছে গভীর মর্মবেদনা। পাঠক হাসতে গিয়েও কান্নায় ভেঙে পড়ে।

আসহাবউদ্দীন অবশ্য গল্প লেখেননি। কিন্তু নিজস্ব ঢংয়ে শ্রমজীবী মানুষের জীবনের টুকরো টুকরো অংশ তুলে ধরেছেন হাসি, ব্যঙ্গ ও কৌতুকের মাধ্যমে। তিনি যে নিম্নবিত্ত মানুষের লোক এবং তাদেরই লেখক সে সম্পর্কে তিনি নিজেও সচেতন ছিলেন। তিনি তাই দাবি করেছেন, 'আমি নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। আমি তাদেরই একজন যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায়, মাসের আয়ে মাস চলে না। তাদের সঙ্গেই আমার বসবাস, ওঠা-বসা, আহার-বিহার, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা এবং বৈষম্যমূলক সমাজ ব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তনের যৌথ প্রচেষ্টা।

আসহাবউদ্দীনের রচনার পরিধিও কিন্তু বিস্তৃত। তার কর্মজীবনেও কাজের বৈচিত্র্য ছিল। সবটা এত স্বল্প পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। তবে ব্যক্তি আসহাবউদ্দীন সম্পর্কে দুই একটি কথা না বললেই নয়। অত্যন্ত নিরহঙ্কার, সাদাসিধে মানুষ। কথা বলতে ভালোবাসেন। বিচিত্র দিক নিয়ে কথা বলতেন। অন্যরা মুগ্ধ শ্রোতা হয়ে থাকত। মধ্যে মধ্যে হাসিতে ফেটে পড়ত। তিনি অসাধারণ বিনয়ী ছিলেন। বিত্ত সমুদ্রের মোহ তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। পদলোভ, খ্যাতিলোভ কোনোটাই তার ছিল না। মানুষ হিসেবেও অতি উঁচুমাপের। আমার ব্যক্তিগত অভিমত, মানুষ হিসেবে সর্বস্ব ত্যাগী, নিষ্ঠাবান এবং মানবতাবাদী গুণসম্পন্ন না হলে কেউ ভালো কমিউনিস্ট হতে পারেন না।

আসহাবউদ্দীন ছিলেন একাধারে সত্যিকারের কমিউনিস্ট এবং উঁচুমাপের সাহিত্যিক। তার জীবন ও জীবনাদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে আদর্শ হয়ে উঠুক এই আশা আমি করি। সবশেষে তার শেষ ইচ্ছাপত্রটি উল্লেখ করেই এ সংক্ষিপ্ত রচনার সমাপ্তি টানছি।

'সমস্ত মনপ্রাণ, সমগ্র জীবন দিয়ে ভালোবেসেছিলাম জননী জন্মভূমির নীল আকাশ, শীতল বাতাস, সবুজ বনানী, শ্যামল প্রান্তর আর তরঙ্গ চঞ্চলা নদী সাগরকে। আর তেমনি ভালোবেসেছিলাম এই সুন্দর প্রকৃতির লীলা নিকেতনের বসবাসকারী শোষিত, বঞ্চিত, লাঞ্ছিত, ভাগ্যহত মেহনতি মানুষদের। সারা জীবন চেয়েছি তাদের শোষণমুক্ত করে মানবেতর স্তর থেকে সর্বাঙ্গে সুন্দর উন্নত মানুষের স্তরে টেনে তুলতে। কিন্তু যত সাধ তত সাধ্য ছিল না। তাই বিদায় লগনে আমি সাফল্যের তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছি। তবে বুকভরা এই আশা নিয়ে যাচ্ছি যে, যোগ্য পরবর্তীরা অযোগ্যের কাজকে এগিয়ে নেবেন এবং তাকে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছিয়ে দেবেন।' এই ইচ্ছাপত্রটিই অতি মহৎ মানুষটির পুরো পরিচয় তুলে ধরেছে।

লেখক : রাজনীতিবিদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন